Author: admin

  • আসুন জেনে নেই কোনটি কী?

    প্রসঙ্গ: ১৯৭১

    #শান্তি কমিটি:

    গঠন: ১৯৭১ সালের এপ্রিল মাসে

    আহ্বায়ক: খাজা খয়রুদ্দীন

    উদ্যোক্তা: ৩ জন: গোলাম আযম, সায়েম মাসুম ও এ কিউ এম শফিকুল ইসলাম।

    মূল কাজ: পাক সেনাবাহিনীর হয়ে সশস্র অংশগ্রহণ

    #রাজাকার:

    গঠন: ১৯৭১ সালের মে মাসে খুলনায়

    আহ্বায়ক: কে এম ইউসুফ

    পরিচালক: এ এস এম জহুরুল

    মূল কাজ: শান্তি কমিটির সদস্য হিসেবে কাজ করা

    প্রশিক্ষণ: ৭ দিনের (সশস্র )

    সদস্য: ৫০ হাজার

    #আল বদর:

    গঠন: ২২ এপ্রিল, ১৯৭১

    গঠনকারী: ময়মনসিংহের ইসলামী ছাত্র সংঘের (বর্তমানে ইসলামী ছাত্র শিবির) সভাপতি মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন

    সমন্বয়ক: মতিউর রহমান নিজামী

    সদস্য: প্রতি ইউনিটে ৩১৩ জন [বদরের যুদ্ধে ৩১৩ জন যোদ্ধা অংশ নিয়েছিলেন তাই]

    প্রধান: আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ

    মূল কাজ: ছাত্রদের মধ্যে অখন্ড পাকিস্তানের জনমত সৃষ্টি এবং মুক্তিযোদ্ধাদের চিহ্নিত করে পাক সেনাদের হাতে দেয়া। ১৪ ডিসেম্বর এরাই পাক সেনাদের সহায়তা করে।

    #আল– শামস:

    গঠন: আল বদরের সময়েই

    সদস্য: ইসলামী ছাত্র সংঘের পাশাপাশি অন্যন্য সমমনা ইসলামী দলগুলোর (মুসলিম লীগসহ অন্যান্য) ছাত্র সংগঠনের সদস্যরা

    ধরণ: সশস্র

    সমন্বয়ক: তৎকালীন ইসলামী ছাত্র সংঘের প্রধান মতিউর রহমান নিজামী

    মূল কাজ: মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে সশস্র অংশগ্রহণ

  • নবম_দশম শ্রেণীর বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়ের পুরো বই থেকে সংগৃহিত সর্বমোট ৩৮৩ টি গুরুত্বপুর্ণ প্রশ্নের নোট । শেয়ার করে নিজের কাছে রাখুন ।

    ✿➢১) সামরিক শাসন জারি করা হয় – ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর

    ✿➢২) আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোবর

    ✿➢৩) মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন – আইয়ুব খান

    ✿➢৪) আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয় – ১৯৬১ সালে

    ✿➢৫) ছাত্র সমাজ ১৫ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২ সালে

    ✿➢৬) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয় – ১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর

    ✿➢৭) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ চলে – ১৭ দিন

    ✿➢৮) বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ – ৬ দফা দাবি

    ✿➢৯) ৬ দফা দাবি উথাপন করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ✿➢১০) ৬ দফা দাবি উথাপন করা হয় – ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি

    ✿➢১১) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিল – ৩৫ জন

    ✿➢১২) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে

    ✿➢১৩) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি হয় – ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন

    ✿➢১৪) ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান হয় – ১৯৬৯ সালে

    ✿➢১৫) গণ অভ্যুথানে শহীদ হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা

    ✿➢১৬) আগরতাল ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি

    ✿➢১৭) শেখ মুজিবুর রহমানকে ” বঙ্গবন্ধু ” উপাধি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি

    ✿➢১৮) আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন – ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ

    ✿➢১৯) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর

    ✿➢২০) নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল – ৫ কোটি ৬৪ লাখ

    ✿➢২১) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে – ১৬৭ টি ( ১৬৯ এর মধ্যে)

    ✿➢২২) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর

    ✿➢২৩) প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায় – ২৮৮ টি ( ৩০০ এর মধ্যে)

    ✿➢২৪) পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন – আগা খান

    ✿➢২৫) অধিবেশন স্থগিত করা হয় – ১৯৭১ সালের ১ মার্চ

    ✿➢২৬) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ✿➢২৭) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ২ মার্চ

    ✿➢২৮) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল – অসহযোগ আন্দোলন

    ✿➢২৯) জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হয় – ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ

    ✿➢৩০) পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে

    ✿➢৩১) অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ

    ✿➢৩২) নীলনক্সা করেন – টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী

    ✿➢৩৩) অপারেশন সার্চ লাইট হলো – ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড

    ✿➢৩৪) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে

    ✿➢৩৫) বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত ১.৩০ মিনিটে

    ✿➢৩৬) শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর

    ✿➢৩৭) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে।

    ✿➢৩৮) বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে

    ✿➢৩৯) বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি

    ✿➢৪০) সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী নৌপথ – ৩,৮৬৫ কি.মি

    ✿➢৪১) অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে

    ✿➢৪২) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে

    ✿➢৪৩) অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয়

    ✿➢৪৪) বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে

    ✿➢৪৫) বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে – উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে

    ✿➢৪৬) সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে

    ✿➢৪৭) বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল

    ✿➢৪৮) বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ – পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ

    ✿➢৪৯) বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা

    ✿➢৫০) বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল

    ✿➢৫১) চিরহরিৎ বনকে বলা হয় – চির সবুজ বন

    ✿➢৫২) চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ কি.মি

    ✿➢৫৩) প্রচুচুর বাঁশ ও বেত জন্মে – সিলেটে

    ✿➢৫৪) রাবার চাষ হয় – পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে

    ✿➢৫৫) ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়

    ✿➢৫৬) শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির

    ✿➢৫৭) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল

    ✿➢৫৮) মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে

    ✿➢৫৯) দিনাজপুরে এটি – বরেন্দ্র নামে পরিচিত

    ✿➢৬০) স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন

    ✿➢৬১) স্রোতজ বনভূমি প্রধানত জন্মে – সুন্দরবনে

    ✿➢৬২) বাংলাদেশে স্রোতজ বা গরান বনভূমির পরিমাণ – ৪,১৯২ বর্গ কি.মি

    ✿➢৬৩) বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ – ৩ টি

    ✿➢৬৪) আইনবিভাগের কাজ – আইন প্রনয়ন ও প্রচলিত আইনের সংশোধন

    ✿➢৬৫) আইন বিভাগের একটি অংশ – আইনসভা

    ✿➢৬৬) এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী

    ✿➢৬৭) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু

    ✿➢৬৮) কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে – পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে

    ✿➢৬৯) প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় – ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল

    ✿➢৭০) বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন হতে অক্টোবর মাস

    ✿➢৭১) প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে

    ✿➢৭২) বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা – উষ্ণ থাকে

    ✿➢৭৩) বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা – ২৭ ডিগ্রী সে.

    ✿➢৭৪) বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে

    ✿➢৭৫) বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে

    ✿➢৭৬) বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও ১১৯ সে.মি

    ✿➢৭৭) বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে

    ✿➢৭৮) বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান –পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি

    ✿➢৭৯) বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে

    ✿➢৮০) বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত – ২০০ সে.মি কম হয়

    ✿➢৮১) বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০ সেমি।

    ✿➢৮২) জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার)

    ✿➢৮৩) গত ৪ হাজার বছরে ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় – প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ

    ✿➢৮৪) ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়

    ✿➢৮৫) বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা

    ✿➢৮৬) ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি উপকূলে উঠে – ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে

    ✿➢৮৭) ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় – সুনামি

    ✿➢৮৮) ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে – ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর

    ✿➢৮৯) বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে – টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে

    ✿➢৯০) বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে

    ✿➢৯১) তিনি বলয় দেখিয়েছেন – ৩ টি

    ✿➢৯২) বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন – প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু

    ✿➢৯৩) এই বলয় সমূহকে বলা হয় – সিসমিক রিস্ক জোন

    ✿➢৯৪) বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত

    ✿➢৯৫) বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ কি.মি

    ✿➢৯৬) প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার

    ✿➢৯৭) বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের

    ✿➢৯৮) মধুপুর ও ভাওয়ালের সোপানের আয়তন – ৪,১০৩ বর্গ কি.মি

    ✿➢৯৯) সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬থেকে ৩০ মিটার

    ✿➢১০০) মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি – লালচে ও ধূসর

    ১০১) লালমাই পাহাড় – কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে

    ১০২) লালমাই পাহাড়ের আয়তন – ৩৪ বর্গ কি.মি

    ১০৩) এই পাহাড়ের উচ্চতা–২১ মিটার

    ১০৪) লালমাই পাহাড়ের মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি ও কংকর মিশ্রিত

    ১০৫) বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি – প্রায় ৮০%

    ১০৬) প্লাবন সমভূমির আয়তন – ১,২৪,২৬৬ বর্গ কি.মি

    ১০৭) প্লাবন সমভূমি – দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ

    ১০৮) উপকূলীয় সমভূমি – নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত

    ১০৯) স্রোতজ সমভূমি – খুলনা পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার কিয়দংশ

    ১১০) জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৯ম

    ১১১) ২০০১ সালে জনসংখ্যা ছিল – ১২.৯৩ কোটি

    (২০১৭সালে১৬৩,১৮৭,০০০ জন প্রায়)

    ১১২) জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল – ১.৪৮%

    ১১৩) বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭ %

    ১১৪) আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী জনসংখ্যা – ১৪.৯৭ কোটি (১৪,৯৭,৭২,৩,৬৪জন)

    ১১৫) প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস করে – ১১০৬ জন

    ১১৬) জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম – পার্বত্য অঞ্চল ও সুন্দরবনে

    ১১৭) শীত গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী – দেশের উত্তরাঞ্চলে

    ১১৮) বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমান – ০.২৫ একর

    ১১৯) বাংলাদেশের জলবায়ু – ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু

    ১২০) বাংলাদেশে শীতকাল- নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি

    ১২১) শীতকালে দেশের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ২৯ ডিগ্রী ও ১১ ডিগ্রী সে.

    ১২২) বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারি

    ১২৩) জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা – ১৭.৭ ডিগ্রী সে.

    ১২৪) জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা – দিনাজপুরে ১৬.৬

    ১২৫) বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল – মার্চ থেকে মে মাস

    ১২৬) গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ৩৮ এবং ২১ ডিগ্রী সে.

    ১২৭) উষ্ণতম মাস – এপ্রিল মাস

    ১২৮) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে

    ১২৯) ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয় – ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট

    ১৩০) মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক

    ১৩১) চৌধুরী খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের ১৭ মে

    ১৩২) চৌধুরী খালেকুজ্জামান এর প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড.

    মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল হক

    ১৩৩) ‘ গণ আজাদী লীগ’ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে

    ১৩৪) গণ আজাদী লীগের দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা দান

    ১৩৫) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর

    ১৩৬) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে

    ১৩৭) ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে – তমদ্দুন মজলিশ

    ১৩৮) উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে

    ১৩৯) বাংলাকে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি)

    ১৪০) সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ

    ১৪১) বাংলা ভাষা দাবি দিবস পালনের ঘোষণা দেয় যে তারিখকে – ১৯৪৮ সালে ১১ মার্চকে

    ১৪২) পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্র লীগ ( বর্তমান ছাত্র লীগ) গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি

    ১৪৩) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ

    ১৪৪) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – মুখ্য মন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ও রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মধ্যে

    ১৪৫) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার কথা ঘোষণা দেন – ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ

    ১৪৬) খাজা নাজিমুদ্দিন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন- ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে

    ১৪৭) রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ নতুন ভাবে গঠিত হয় – ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি ( আবদুল মতিন আহবায়ক)

    ১৪৮) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ১৪৯) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি – সকাল ১১ টায় সভা অনুষ্ঠিত হয়

    ১৫০) ২১ ফেব্রুয়ারির সভা অনুষ্ঠিত হয় – ঢাকা

    বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায়

    ১৫১) সভায় সিদ্ধান্ত হয় – ১০ জন করে মিছিল করবে

    ১৫২) শহীদ শফিউর মৃত্যুবরণ করেন – ১৯৫২ সালের ২২ফেব্রুয়ারি

    ১৫৩) প্রথম শহীদ মিনার নির্মান করা হয় – ১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে

    ১৫৪) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন – ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি

    ১৫৫) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন – ভাষা শহীদ শফিউরের পিতা

    ১৫৬) একুশে ফ্রব্রুয়ারির উপর প্রথম কবিতা লেখেন – চট্টগ্রামের কবি মাহবুব উল আলম

    ১৫৭) ভাষা আন্দোলনের প্রথম কবিতার নাম – কাঁদতে

    আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি

    ১৫৮) আলাউদ্দিন আল আজাদ রচনা করেন – স্মৃতির মিনার কবিতাটি

    ১৫৯) ভাষা আন্দোলনের গান – আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি ( আব্দুল গাফফার চৌধুরী)

    ১৬০) আব্দুল লতিফ রচনা করেন – ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়

    ১৬১) মুনীর চৌধুরী ঢাকা জেলে বসে রচনা করেন – কবর নাটক

    ১৬২) জহির রায়হান রচনা করেন – আরেক ফাল্গুন উপন্যাস

    ১৬৩) বাংলাকে পাকিস্তানের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে – ১৯৫৬ সালে

    ১৬৪) বাঙ্গালীর পরিবর্তী সব আন্দোলনের প্ররণা দিয়েছিল – ১৯৫২ সালের

    ভাষা আন্দোলন

    ১৬৫) শহীদ দিবস পালন শুরু হয় – ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে

    ১৬৬) শহীদ দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – UNESCO

    ১৬৭) ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর

    ১৬৮) পৃথিবীতে ভাষা রয়েছে – ৬০০০ এর বেশি

    ১৬৯) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয় – ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন

    ১৭০) গঠনের স্থান – ঢাকার রোজ গার্ডেন

    ১৭১) সভাপতি ছিলেন – মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী

    ১৭২) সাধারণ সম্পাদক ছিলেন – শামসুল হক ( টাঙ্গাইল)

    ১৭৩) যুগ্ন সম্পাদক ছিলেন – শেখ মুজিবুর রহমান

    ১৭৪) ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট গঠনের উদ্যোগ ছিল – আওয়ামী লীগের

    ১৭৫) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামকরন করা হয় – ১৯৫৫ সালে

    ১৭৬) যুক্তফ্রন্ট গঠনের সিদ্ধান্ত হয় – ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর

    ১৭৭) যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয় – ৪ টি দল নিয়ে

    ১৭৮) যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার ছিল – ২১ টা

    ১৭৯) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৫৪ সালের মার্চে

    ১৮০) পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের আসন

    ছিল – ২৩৭ টি

    ১৮১) যুক্তফ্রন্ট আসন লাভ করে – ২২৩ টি

    ১৮২) ২১ দফার প্রথম দফা ছিল – বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা

    ১৮৩) যুক্তফ্রন্টের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন করেন – এ.কে ফজলুল হক ( ১৯৫৪ সালের ৩ এপ্রিল)

    ১৮৪) যুক্তফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল – ৫৬ দিন

    ১৮৫) যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করে – ১৯৫৪ সালের ৩০ মে

    ১৮৬) বরখাস্ত করেন – গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ

    ১৮৭) বরখাস্তের ইস্যু ছিল – আদমজি ও কর্ণফুলি কাগজ কলে বাঙ্গালি

    অবাঙ্গালি দাঙ্গা।

    ১৮৮) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করা হয় – ইপিআর ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম ও টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে

    ১৮৯) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রাম থেকে প্রচার করেন – ২৬ মার্চ দুপুর ও সন্ধ্যায় এম, এ, হান্নান

    ১৯০) মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন – ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে

    ১৯১) বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের অধীনে ছিল- ২৪ বছর

    ১৯২) মেহেরপুর জেলার অন্তর্গত – বৈদ্যনাথ তলা

    এবং আম্রকানন

    ১৯৩) বৈদ্যনাথ তলার বর্তমান নাম – মুজিবনগর

    ১৯৪) মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল

    ১৯৫) বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল

    ১৯৬) মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল

    ১৯৭) মুজিব নগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ১৯৮) উপরাষ্ট্রপতি – সৈয়দ নজরুল ইসলাম

    ১৯৯) প্রধান মন্ত্রী – তাজ উদ্দীন আহমেদ

    ২০০) অর্থমন্ত্রী – এম. মনসুর আলী।

    ❍☞২০১)মুজিবনগর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী – এ.এইচ. এম. কামারুজ্জামান

    ❍☞ ২০২) মুজিবনগর সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী – খন্দকার মোশতাক আহমেদ

    ❍☞২০৩) মুজিব নগর সরকারের শপথবাক্য পাঠ করান – অধ্যাপক ইউসুফ আলী

    ❍☞২০৪) মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ছিলেন – কর্ণেল ( অব.) এম.এ. জি ওসমানী

    ❍☞২০৫) মুজিব নগর সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল – মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বে জনমত সৃষ্টি করা

    ❍☞২০৬) মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রনালয় ছির – ১২ টি

    ❍☞২০৭) মুজিবনগর সরকারের বিশেষ দূত ছিলেন – বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী

    ❍☞২০৮) বাংলাদেশে কয়টি সামরিক জোনে ভাগ করা হয় – ৪ টি ( ১৯৭১ সাল ১০ এপ্রিল)

    ❍☞২০৯) ৪ সামরিক জোনে ছিলেন – ৪ জন সেক্টর কমান্ডার

    ❍☞২১০) ১১ এপ্রিল পুনঃরায় ভাগ করা হয় – ১১ টি সেক্টরে

    ❍☞২১১) মুক্তিযুদ্ধের ব্রিগেড ফোর্স ছিল – ৩ টি

    ❍☞২১২) কাদেরীয়া বাহিনী ছিল – টাঙ্গাইলের

    ❍☞২১৩) ইপিআর – ইষ্ট পাকিস্তান রাইফেল

    ❍☞২১৪) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বলা যায় – গণযুদ্ধ বা জনযুদ্ধ

    ❍☞২১৫) ভারতে শরার্থী ছিল – ১ কোটি

    ❍☞২১৬) বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকরা হয় – ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর

    ❍☞২১৭) ১১ দফা আন্দোলন হয়েছিল – ১৯৬৮ সালে

    ❍☞২১৮) ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে চলছিল – বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন

    ❍☞২১৯) মুজিবনগর সরকারের অধীনে ” পরিকল্পনা সেল ” গঠন করে – পেশাজীবীরা

    ❍☞২২০) মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারান – প্রায় তিন লক্ষ নারী

    ❍☞২২১) স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র চালু করেন – চট্টগ্রাম বেতারের শিল্পী ও সংস্কৃতিনকর্মীরা

    ❍☞২২২) ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় – ৬ ডিসেম্বর১৯৭১

    ❍☞২২৩) মুক্তি বাহিনী ও ভারতীয় বাহিনী মিলে গঠিত হয় – যৌথ কমাণ্ড

    ❍☞২২৪) মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বহির্বিশ্বে প্রচারের প্রধান কেন্দ্র ছিল – লন্ডন

    ❍☞২২৫) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর শিল্পী ছিলেন – জর্জ হ্যারিসন

    ❍☞২২৬) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত হয় – যুক্তরাষ্ট্রর নিউইয়র্ক শহরে ( ৪০০০০ লোক ছিল)

    ❍☞২২৭) স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ক্ষমতা গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর

    ❍☞২২৮) বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন – ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি

    ❍☞২২৯) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি

    ❍☞২৩০) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ❍☞২৩১) গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল

    ❍☞২৩২) সংবিধান প্রনয়ণ কমিটির সদস ছিলেন – ৩৪ জন

    ❍☞২৩৩) সংবিধান কমিটি খসড়া সংবিধান পেশ করেন – ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর

    ❍☞২৩৪) সংবিধান গণ পরিষদে গৃহীত হয় – ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর

    ❍☞২৩৫) বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় – ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে

    ❍☞২৩৬) সংবিধানের মূলনীতি – ৪ টি

    ❍☞২৩৭) বাংলাদেশ গণ পরিষদ আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ

    ❍☞২৩৮) বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন – ড. কুদরত এ খুদা কমিশন

    ❍☞২৩৯) বাংলাদেশের প্রথম সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ

    ❍☞২৪০) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি ছিল – সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়

    ❍☞২৪১) প্রথম দিকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান করে – ১৪০ টি দেশ

    ❍☞২৪২) চট্টগ্রাম বন্দরের মাইনমুক্ত করার বিষয়ে সহযোগিতা করে – সোভিয়েত ইউনিয়ন

    ❍☞২৪৩) ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশ ছাড়ে – ১৯৭২ সালের মার্চে

    ❍☞২৪৪) বাংলাদেশ কমনওয়েলথের সদস্য হয় – ১৯৭২ সালে

    ❍☞২৪৫) জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে – ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর

    ❍☞২৪৬) জাতি সংঘের সাধারণ অধিবেশনে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ❍☞২৪৭) বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার পান – জুলিও কুরি শান্তি পদক

    ❍☞২৪৮) জুলিও কুরি পদক দেয় – বিশ্বশান্তি পরিষদ

    ❍☞২৪৯) সংবিধান কমিটির প্রধান ছিলেন – ড. কামাল হোসেন

    ❍☞২৫০) সংবিধান প্রণয়ণ কমিটিতে মহিলা সদস্য ছিলেন – ১ জন

    ✺1f449 ২৫১) বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়ণে সময় লাগে – ১০ মাস

    ✺1f449 ২৫২) বাংলাদেশ সংবিধান – লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়

    ✺1f449 ২৫৩) সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে – ৭৭ নং অনুচ্ছেদে

    ✺1f449 ২৫৪) বীরঙ্গনাদের সরকার ” নারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয় – ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি

    ✺1f449 ২৫৫) সর্বজনীন ভোটাধিকারের নীতি – এক ব্যক্তি এক ভোট নীতি

    ✺1f449 ২৫৬) সুপ্রীম কোর্ট বাতিল করে সংবিধানের – ৫ম, ৭ম ও ১৩ দশ সংশোধনী

    ✺1f449 ২৫৭) জাতীয় শোক দিবস – ১৫ আগষ্ট

    ✺1f449 ২৫৮) বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট

    ✺1f449 ২৫৯) জাতীয় ৪ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয় – ১৯৭৫ সালে ২২ আগষ্ট

    ✺1f449 ২৬০) রাজনৈতিক দল ও কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩১ আগষ্ট

    ✺1f449 ২৬১) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেন – খন্দকার মোশতাক আহমেদ

    ✺1f449 ২৬২) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয় – ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর

    ✺1f449 ২৬৩) খালেদ মোশাররফ এর নেতৃত্বে সেনা অভ্যুথান হয় -১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর

    ✺1f449 ২৬৪) জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর

    ✺1f449 ২৬৫) বাংলাদেশে সেনা শাসন আমল – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের পর থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত

    ✺1f449 ২৬৬) গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয় – ১৯৯১ সালে

    ✺1f449 ২৬৭) জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ছিলেন – ২ নং সেক্টরের

    ✺1f449 ২৬৮) জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত হন – ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল

    ✺1f449 ২৬৯) রাষ্টপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৮ সালের ৩ জুন

    ✺1f449 ২৭০) বাংলাদেশের ২য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি

    ✺1f449 ২৭১) সংবিধানের ৫ম সংশোধনী অবৈধ বলে সুপ্রীম কোর্ট রায় দেন – ২০০৮ সালে

    ✺1f449 ২৭২) সার্ক গঠনের উদ্যেগক্তা – জিয়াউর রহমান

    ✺1f449 ২৭৩) রাষ্টপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান নিহত হন – ১৯৮১ সালের ৩১ মে

    ✺1f449 ২৭৪) জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন ছিল – সাড়ে ৫ বছর

    ✺1f449 ২৭৫) জেনারেল এরশাদ রাষ্টপতি হন – ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর

    ✺1f449 ২৭৬) রাষ্টপতি এরশাদ রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ

    ✺1f449 ২৭৭) সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রথম বিক্ষোভ হয় – ১৯৮৩ সালে

    ✺1f449 ২৭৮) গণ আন্দোলন হয় – ১৯৯০ সালে

    ✺1f449 ২৭৯) জেনারেল এরশাদ পদত্যাগ করেন – ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর

    ✺1f449 ২৮০) এরশাদ ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ

    ✺1f449 ২৮১) ঘরোয়া রাজনীতির অনুমতি দেয়া হয় – ১৯৮৩ সালের ১ এপ্রিল

    ✺1f449 ২৮২) ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৩ সালে

    ✺1f449 ২৮৩) পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৪ সালে

    ✺1f449 ২৮৪) এরশাদ গণভোটের আয়োজন করেন – ১৯৮৫ সালের ২১ মার্চ

    ✺1f449 ২৮৫) উপজেলা পদ্ধতি চালু করেন – এরশাদ

    ✺1f449 ২৮৬) উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৫ সালের ১৬ ও ২১ মে

    ✺1f449 ২৮৭) বাংলাদেশের ৩য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ১৯৮৬ সালের ৭ মে

    ✺1f449 ২৮৮) ৪র্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা হয় – ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ

    ✺1f449 ২৮৯) জেনারেল এরশাদের শাসন আমল – ৯ বছর

    ✺1f449 ২৯০) প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি

    ✺1f449 ২৯১) নুর হোসেন শহীদ হন – স্বৈরাচার বিরোধি আন্দোলন ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর

    ✺1f449 ২৯২) এরশাদ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন – ১৯৮৭ সালের ২৭ নভেম্বর

    ✺1f449 ২৯৩) সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠন করা হয় – ১৯৯০ সালের ১০ অক্টোবর ( ২২ টি ছাত্র সংগঠন)

    ✺1f449 ২৯৪) ডা. সামসুল আলম মিলন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান – ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর

    ✺1f449 ২৯৫) ৫ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি

    ✺1f449 ২৯৬) তত্ববধায়ক সরকারে বিল সংসদে পাশ হয় – ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ

    ✺1f449 ২৯৭) তত্তবধায়ক সরকারের প্রথম প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন – বিচারপতি হাবিবুর রহমান

    ✺1f449 ২৯৮) তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১২ জুন ১৯৯৬ সালে ( ৭ম জাতীয় নির্বাচন)

    ✺1f449 ২৯৯) ৮মম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ২০০১ সালের ১ অক্টোবর

    ✺1f449 ৩০০) বাংলাদেশে ১/ ১১ এর সময় কাল – ২০০৭ সাল

    ❑➫৩০১) ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর

    ❑➫৩০২) ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল – ৭০%

    ❑➫৩০৩) ৪০ বছরে দারিদ্যের হার কমেছে – ৩০%

    ❑➫৩০৪) ৪ দশকে শিশু মৃত্যু হার কমেছে -প্রতি হাজারে ১৮৫ থেকে ৪৮

    ❑➫৩০৫) বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় শিক্ষানীতি প্রনীত হয় – ২০১০ সালে

    ❑➫৩০৬) পারিবারিক সংহিংসতা ও সুরক্ষা আইন – ২০১০ সালে প্রণীত হয়

    ❑➫৩০৭) জাতীয় খাদ্য নীতি – ২০০৬ সালে

    ❑➫৩০৮) জাতীয় শিশু নীতি প্রণীত হয় – ২০১১ সালে

    ❑➫৩০৯) জাতীয় শিশু নীতি ২০১১ অনুযায়ী শিশু বলে বিবেচিত হবে -১৮ বছরের কম বয়সী সব ব্যক্তি

    ❑➫৩১০) বাংলাদেশ পলল গঠিত – আদ্র অঞ্চল

    ❑➫৩১১) বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চল – উত্তর পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্বে

    ❑➫৩১২) উঁচু ভুমির অবস্থান – উত্তর পশ্চিমাংশে

    ❑➫৩১৩) বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি – নিচু ও সমতল

    ❑➫৩১৪) দক্ষিণ এশিয়ার বড় নদী – ৩ টি( গঙ্গা, ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)

    ❑➫৩১৫) বাংলাদেশের অবস্থান – এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে

    ❑➫৩১৬) বাংলাদেশের অবস্থান – ২০.৩৪“ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬.৩৮” উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে

    ❑➫৩১৭) দ্রাঘিমা রেখা – ৮৮.০১” থেকে ৯২.৪১” পূর্ব দ্রাঘিমা

    ❑➫৩১৮) বাংলাদেশের মাঝামাঝি দিয়ে অতিক্রম করেছে – কর্কটক্রান্তি রেখা ( ২৩.৫”)

    ❑➫৩১৯) বাংলাদেশের উত্তরে – পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম

    ❑➫৩২০) পূর্বে – আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম,মায়ানমার

    ❑➫৩২১) দক্ষিণে – বঙ্গোপসাগর

    ❑➫৩২২) মোট আয়তন – ১,৪৭,৬১০ কি.মি.।

    ❑➫৩২৩) পৃথিবীর বৃহত্তম ব দ্বীপ – বাংলাদেশ

    ❑➫৩২৪) বাংলাদেশের ভু খন্ড – উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু

    ❑➫৩২৫) বাংলাদেশের প্রায় সমগ্র অঞ্চল – এক বিস্তীর্ন সমভূমি

    ❑➫৩২৬) ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ করা হয় – ৩ টি শ্রেণীতে

    ❑➫৩২৭) টারশিয়ারে যুগের পাহাড়সমূহ – মোট ভূমির প্রায় ১২%

    ❑➫৩২৮) হিমালয় পর্বত উথিত হয় – টারশিয়ারি যুগে

    ❑➫৩২৯) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ

    ❑➫৩৩০) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা – ৬১০ মিটার

    ❑➫৩৩১) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)

    ❑➫৩৩২) বিজয়ের উচ্চতা – ১২৩১ মিটার

    ❑➫৩৩৩) বিজয় – বান্দরবানে অবস্থিত

    ❑➫৩৩৪) বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)

    ❑➫৩৩৫) আরো দুটি পাহাড় – মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)

    ❑➫৩৩৬) এই পাহাড় গুলো গঠিত – বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা

    ❑➫৩৩৭) উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়

    ❑➫৩৩৮) পাহাড় গুলোর উচ্চতা – ২৪৪ মিটার

    ❑➫৩৩৯) উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত

    ❑➫৩৪০) টিলার উচ্চতা – ৩০ থেকে ৯০ মিটার

    ❑➫৩৪১) এ অঞ্চলের পাহাড় সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া

    ❑➫৩৪২) প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের মোট ভূমির ৮% নিয়ে গঠিত

    ❑➫৩৪৩) প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় – আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে

    ❑➫৩৪৪) প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ – ৩ ভাগে বিভক্ত

    ❑➫৩৪৫) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি

    ❑➫৩৪৬) নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি

    ❑➫৩৪৭) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে

    ❑➫৩৪৮) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে

    ❑➫৩৪৯) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে

    ❑➫৩৫০) পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে

    ■➢৩৫১) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী

    ■➢৩৫২) পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে

    ■➢৩৫৩) গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি

    ■➢৩৫৪) পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ

    ■➢৩৫৫) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর

    ■➢৩৫৬) বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে

    ■➢৩৫৭) ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে

    ■➢৩৫৮) ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে

    ■➢৩৫৯) যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী

    ■➢৩৬০) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা

    ■➢৩৬১) যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই

    ■➢৩৬২) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের

    ■➢৩৬৩) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী

    ■➢৩৬৪) সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে

    ■➢৩৬৫) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট জেলা দিয়ে

    ■➢৩৬৬) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে

    ■➢৩৬৭) মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে

    ■➢৩৬৮) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে

    ■➢৩৬৯) মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই।

    ■➢৩৭০) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী

    ■➢৩৭১) কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে

    ■➢৩৭২) কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি

    ■➢৩৭৩) কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং

    ■➢৩৭৪) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত

    ■➢৩৭৫) তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল

    ■➢৩৭৬) তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে

    ■➢৩৭৭) তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সালের বন্যায়

    ■➢৩৭৮) তিস্তা নদী মিলিত হয় – ব্রক্ষপুত্রের সাথে

    ■➢৩৭৯) তিস্তা নদীর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ – ১৭৭ কি.মি ও ৩০০ থেকে ৫৫০ মি.

    ■➢৩৮০) বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের প্রধান উৎস – তিস্তা নদী

    ■➢৩৮১) তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পটি নির্মিত হয় – ১৯৯৭-৯৮ সালে

    ■➢৩৮২) মংলা বন্দরের দক্ষিণে – পশুর নদী

    ■➢৩৮৩) পশুর নদীর দৈর্ঘ্য প্রস্থ – প্রায় ১৪২ কি.মি ও ৪৬০ মি. থেকে ২.৫ কি.মি

  • পত্রিকার পাতায় পাতায় সাধারণ জ্ঞান

    ১। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে সম্প্রতি প্রকাশিত মাসিক পত্রিকার নাম কী?

    = কালি ও কলম। উন্মোচন – ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০। সম্পাদক – আবুল হাসনাত। ( নোট: কালি ও কলম সাহিত্যের সম্পাদক প্রেমেন্দু মিত্র )

    ২। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে চলচ্চিত্রের পরিচালক শ্যাম বেনেগাল

    ৩। সম্প্রতি বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া নোভেল করোনাভাইরাসের উৎপত্তিস্থল কোথায়?

    = উহান, হুবেই প্রদেশ, চীন।

    ৪। আইসিসি অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ কবে চ্যাম্পিয়ন হয়?

    =৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

    ৫। ব্রেক্সিটের ফলে European Union (EU) কে যুক্তরাজ্যের কী পরিমাণ অর্থ দিতে হবে?

    = ৩৯ বিলিয়ন পাউন্ড।

    ৬। ‘একুশের দিনলিপি’ বইটি কার লেখা?

    = ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক।

    ০৭। ‘বঙ্গবন্ধুর বীরগাঁথা’ বইটির লেখক কে?

    =সৈয়দ শামসুল হক।

    ০৮। বাংলাদেশ কবে নাগাদ স্যাটেলাইট-২ উৎক্ষেপণের প্রস্তুতি নিচ্ছে?

    = ২০২৩ সাল।

    ০৯। ‘বঙ্গবন্ধু শিল্পনগর’ কোথায় অবস্থিত?

    = চট্টগ্রাম।

    ১০। চট্টগ্রাম বন্দরের গভীরতা কত?

    = সাড়ে ৯ মিটার।

    ১১। ইউরোপীয় পার্লামেন্টের বর্তমান সদস্য সংখ্যা কত?

    = ৭৫১ জন।

    ১২। বর্তমানে বাংলাদেশের কৃষিপণ্য বিশ্বের কতটি দেশে রফতানি হচ্ছে?

    =১২১টি।

    ১৩। . জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রচিত তৃতীয় বই ‘আমার দেখা নয়াচীন’ কখন রচনা করেন?

    =১৯৫৪ সালে, কারাগারে রাজবন্দি থাকাকালে।

    ১৪। বর্ণমালা, আমার দুঃখিনী বর্ণমালা’ কবিতাটি কার লেখা?

    = শামসুর রাহমান।

    ১৫। ইতালির প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনের নাম কি?

    = পালাজো চিগি।

  • সুপার সাইক্লোন আম্পান সম্পর্কে এক নজরে কিছু তথ্য

    জন্ম দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে, ১৬ই মে শনিবার রাতে।

    আম্পান নামটি দিয়েছে থাইল্যান্ড।

    ধেয়ে আসছে বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উপকূলের দিকে।

    সোমবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাতটায় এটি বাংলাদেশের উপকূল থেকে সাতশো কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল।

    ঘূর্ণিঝড়টি নিজে ঘুরছে এবং পাশাপাশি বাংলাদেশের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।

    আম্পানের ব্যাস ৭২০ কিলোমিটার, সাতক্ষীরা থেকে টেকনাফ পর্যন্ত।

    শক্তিমত্তার বিচারে আবহাওয়াবিদরা একে সুপার সাইক্লোন হিসেবে উল্লেখ করছেন।

    বুধবার, ২০শে মে সন্ধ্যে নাগাদ উপকূলে আঘাত করতে পারে।

    সেসময় বাতাসের গতি ঘণ্টায় ১৫০ থেকে ১৬৫ কিলোমিটার হতে পারে।

    মংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরে ৭ নম্বর বিপদ সঙ্কেত জারি। চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরে ৬ নম্বর।

    সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালি ও বরগুনা জেলা বিশেষ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা বলে চিহ্নিত।

    ২২ থেকে ২৫ লাখ লোককে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি।

    বাংলাদেশ সরকার বলছে ১২,০০০ আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত। এসব কেন্দ্রে আশ্রয় নিতে পারবে প্রায় ৫২ লাখ মানুষ।

    করোনাভাইরাসের কারণে সামাজিক দূরত্ব রক্ষায় উপকূলীয় জেলার স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসাসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হবে।

    লোকজনকে মাস্ক পরে আশ্রয় কেন্দ্রে আসতে বলা হয়েছে।

    সাতক্ষীরার প্রত্যন্ত গাবুরা ইউনিয়নের একটি কেন্দ্রে ইতোমধ্যে ২,৫০০ লোককে নিয়ে আসা হয়েছে।

    ৫৫,০০০ স্বেচ্ছাকর্মী ইতোমধ্যে মাঠে কাজ করছে।

    পরিস্থিতি সামাল দিতে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর জরুরি বৈঠক।

    ভারতের আবহাওয়া বিভাগ বলছে, পশ্চিমবঙ্গের দীঘা থেকে বাংলাদেশের হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্রতটের কোন একটি জায়গা দিয়ে ঝড়টি আছড়ে পড়বে।

  • পদ্মা সেতু বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নসমূহ

    ১. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর প্রকল্পের নাম কী?

    উত্তর : পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প।

    ২. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য কত?

    উত্তর : ৬.১৫ কিলোমিটার।

    ৩. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর প্রস্থ কত?

    উত্তর : ৭২ ফুটের চার লেনের সড়ক।

    ৪. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুতে রেললাইন স্থাপন হবে কোথায়?

    উত্তর : নিচ তলায়।

    ৫. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর ভায়াডাক্ট কত কিলোমিটার?

    উত্তর : ৩.১৮ কিলোমিটর।

    ৬. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর সংযোগ সড়ক কত কিলোমিটার?

    উত্তর : দুই প্রান্তে ১৪ কিলোমিটার।

    ৭. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে নদীশাসন হয়েছে কত কিলোমিটার?

    উত্তর : দুই পাড়ে ১২ কিলোমিটর।

    ৮. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে মোট ব্যয় কত?

    উত্তর : মূল সেতুতে ২৮ হাজার ৭৯৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা।

    ৯. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে নদীশাসন ব্যয় কত?

    উত্তর : ৮ হাজার ৭০৭ কোটি ৮১ লাখ টাকা।

    ১০. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে জনবল কতজন?

    উত্তর : প্রায় ৪ হাজার।

    ১১. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর ভায়াডাক্ট পিলার কয়টি?

    উত্তর : ৮১টি।

    ১২. প্রশ্ন : পানির স্তর থেকে পদ্মা সেতুর উচ্চতা কত?

    উত্তর : ৬০ ফুট।

    ১৩. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর পাইলিং গভীরতা কত?

    উত্তর : ৩৮৩ ফুট।

    ১৪. প্রশ্ন : প্রতি পিলারের জন্য পাইলিং কয়টি?

    উত্তর : ৬টি।

    ১৫. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর মোট পাইলিং সংখ্যা কত?

    উত্তর : ২৬৪টি।

    ১৬. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হবে কবে?

    ১৭. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুতে কী কী থাকবে?

    উত্তর : গ্যাস, বিদ্যুৎ ও অপটিক্যাল ফাইবার লাইন পরিবহন সুবিধা।

    ১৮. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর ধরন কেমন?

    উত্তর : দ্বিতলবিশিষ্ট এই সেতু কংক্রিট আর স্টিল দিয়ে নির্মিত হবে।

    ১৯. প্রশ্ন : পদ্মা সেতুর পিলার সংখ্যা কত?

    উত্তর : ৪২টি।

    ২০. প্রশ্ন : পদ্মা সেতু প্রকল্পে চুক্তিবদ্ধ কোম্পানির নাম কী?

    উত্তর : চায়না রেলওয়ে গ্রুপ লিমিটেড।

  • বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন-উত্তর

    ✬ বাংলা উপন্যাস – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

    ✬ বাংলা সনেট – মাইকেল মধূ সূদন দত্ত

    ✬ আধুনিক বাংলা নাটক – মাইকেল মধূ সূদন দত্ত

    বাংলা গদ্য সাহিত্য – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

    ✬ বাংলা ছোট গল্প – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    ✬ গদ্য ছন্দ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    ✬ মুক্ত ছন্দ – কাজী নজরুল ইসলাম

    ✬ আধুনিক বাংলা কবিতা – জীবনান্দ দাশ

    ✬ চলিত রীতিতে গদ্যের জনক – প্রমথ চৌধুরী

    .

    ইংরেজি সাহিত্য

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ ইংরেজি উপন্যাস – হেনরি ফিল্ডিং

    ✬ ইংরেজি প্রবন্ধ ও গদ্য – ফ্রান্সিস বেকন

    ✬ ইংরেজি রূপকথা – হ্যান্স ক্রিস্টিয়ান অ্যান্ডারসন

    ✬ ইংরেজি ট্রাজেডি – ক্রিস্টোফার মারলো

    ✬ ইংরেজি সনেট – স্যার থমাস ওয়াট

    ✬ আধুনিক ইংরেজি কবিতা – জিওফ্রে চসার

    ✬ আধুনিক ইংরেজি সাহিত্য – জর্জ বার্নাডশ

    .

    বিশ্ব সাহিত্য সংস্কৃত

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ সনেট – পেত্রাক

    ✬ সায়েন্স ফিকশন – মেরি শ্যালি

    ✬ যাত্রা – ক্লাওডিও মন্টে ভারডি

    ✬ রুশ সাহিত্য – ম্যক্সিম গোরকি

    ✬ চলচিত্র – এডওয়ার্ড মিউব্রিজ ।

    ✬ বাংলাদেশ চলচিত্র – আব্দুল জব্বার খান

    ✬ আধুনিক নৃত্য – ইসাডেরা

    ✬ পশ্চিমা সঙ্গীত – জোহান সেবাস্তেন বস

    ✬ উপমহাদেশে সুরসঙ্গীত – ওস্তাদ আলাউদ্দিন খান

    ✬ রেনেসীয় চিত্রকলা – জিওট্টো

    ✬ আধুনিক কার্টুন – উইলিয়াম হোগারথ

    ✬ আধুনিক সার্কাস – ফিলিপ অ্যাস্টলে

    .

    গণিত

    ▔▔▔▔▔

    ✬ সংখ্যাতত্ত্ব – পিথাগোরাস

    ✬ গণনা – চার্লস ব্যাবেজ

    ✬ জ্যামিতি – ইউক্লিড

    ✬ বীজ গণিত ও অ্যালগারিদম –আল-খাওয়ারিজম

    ✬ ক্যালকুলাস – ভাসকরা

    ✬ ত্রিকোণমিতি – হিপ্পার চাস

    ✬ স্থিতিবিদ্যা – আর্কিমিডিস

    ✬ গতিবিদ্যা – গ্যালিলিও

    .

    পদার্থ বিদ্যা

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ পদার্থ বিদ্যা – আইজ্যাক নিউটন

    ✬ আধুনিক পদার্থ বিদ্যা – আলবার্ট আইনিস্টাইন

    ✬ পারমানবিক পদার্থ বিদ্যা – আরনেস্ট রাদারফোর্ড

    ✬ আলোক বিদ্যা – জগদীশ চন্দ্র বসু

    ✬ তেজস্ক্রিয়তা – হেনরি বেরকল

    ✬ পারমানবিক বোমা – যে রবার্ট ওপেনহাইমার

    ✬ হাইড্রোজেন বোমা – এডওয়ার্ড টেলার

    ✬ কোয়ান্টাম তত্ত্ব – ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক

    ✬ আপেক্ষিক তত্ত্ব – আলবার্ট আইনিস্টাইন

    ✬ টেলিফোন – আলেকজান্ডার গ্রাহাম

    ✬ বাষ্প ইঞ্জিন – থমাস নিউকোমেন

    ✬ মোটর গাড়ি – কার্ল বেঞ্জ

    ✬ আধুনিক টায়ার – জন বয়রড ডানলফ

    ✬ রেডিও – লি ডি ফরেস্ট

    ✬ আধুনিক টেলিভিশন – অ্যালেন বি ডুমেন্ট

    ✬ সেমি কন্ডাক্টর – জ্যাক কিলবি

    ✬ আধুনিক যোগাযোগ প্রযুক্তি – সাইরাস ফিল্ড

    .

    কম্পিউটার বিজ্ঞান

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ কম্পিউটার – চার্লস ব্যাবেজ

    ✬ আধুনিক কম্পিউটার বিজ্ঞান – এলান ম্যাথাসন

    ডুরিং

    ✬ পার্সোনাল কম্পিউটার – আনড্রে থাই টুরং

    ✬ WWW (World Web Wide) – টিম বারনাস লি

    ✬ ই–মেইল – রে টমলিনসন

    ✬ ইন্টারনেট – ভিন্টন জি কারফ

    ✬ ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিন – এলান এমটাজ

    ✬ ভিডিও গেমস – নোলেন বুশনেল

    ✬ অ্যানিমেশন – ওয়াল্ট জিডনি

    ✬ ভিজুয়েল বেসিক – এলান কুপার

    ✬ জাভা প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ – জেমস গসলিং

    ✬ উইকিপিডিয়া – জিমি ওয়েলস

    .

    রসায়ন বিদ্যা

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ রসায়ন বিদ্যা – জাবের ইবনে হাইয়ান

    ✬ আধুনিক রসায়ন বিদ্যা – অ্যান্টনি লরেন্ট

    ল্যাভসেসিয়ে

    ✬ জৈব রসায়ন – ফ্রেডারিক উইলার

    ✬ পরমাণুবাদ – ডেমোক্রিটাস

    ✬ পর্যায় সারণি – দিমিত্রি মেন্ডেলিপ

    .

    জীব বিজ্ঞান

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ জীববিদ্যা ও প্রাণীবিদ্যা – এরিস্টটল

    ✬ উদ্ভিদ বিদ্যা – থিওফ্রাস্টাস

    ✬ বিবর্তন জীববিদ্যা – চার্লস ডারউইন

    ✬ জীবের নামকরণ বিদ্যা – ক্যারোলাস লিনিয়াস

    ✬ বংশগতি বিদ্যা – গ্রেগর জোহান মেন্ডেল

    ✬ রক্ত সংবহনবিদ্যা – উইলিয়াম হার্ডে

    ✬ আধুনিক কোষতত্ত্ব – সোয়ান ও হাইডেন

    ✬ রোগ জীবাণু তত্ত্ব – লুই পাস্তুর

    ✬ বাস্তু সংস্থান – উইজেন উডাম

    ✬ প্রাণ শক্তি – জে জে বার্জেলিয়াম

    .

    চিকিৎসা বিজ্ঞান

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ চিকিৎসা বিদ্যা ও ওষুদ – হিপক্রেটাস

    ✬ আধুনিক ওষুদ – ইবনে সিনা

    ✬ অ্যানাটমি – হেরোফিলাস

    ✬ আধুনিক সার্জারি – জাই ডি চাওলিয়েক

    ✬ প্লাস্টিক সার্জারি – সাসরুটা

    ✬ অস্থি সার্জারি – লরেন্স বলভেন

    ✬ হোমিও শাস্র – ডঃ স্যামুয়েল হ্যানিমেন

    .

    ভূগোল ও ইতিহাস

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ ভূগোল – ইরাটস স্থনিস

    ✬ খনিজ বিদ্যা – জর্জ এগ্রিকোলা

    ✬ আধুনিক ভূবিদ্যা – জেমস হ্যাটন

    ✬ আধুনিক জ্যোতির্বিদ্যা – গ্যালেলিও গ্যালিলি

    ✬ ইতিহাস – হেরোডেটাস

    ✬ আধুনিক ইতিহাস – থুকি ডাইসিস

    ✬ ইসলামের ইতিহাস – আল–মাসুদি

    .

    অর্থনীতি ও ব্যবস্থাপনা

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ অর্থনীতি – এডাম স্মিথ

    ✬ আধুনিক অর্থনীতি – পল স্যামুয়েলসন

    ✬ ইউরো মুদ্রা – রবার্ট মেন্ডেল

    ✬ ব্যবস্থাপনা – পিটার ড্রকার

    ✬ আধুনিক ব্যবস্থাপনা – লিলিয়ান মোলার গিলবাথ

    .

    রাষ্ট্রবিজ্ঞান

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ রাষ্ট্রবিজ্ঞান – এরিস্টটল

    ✬ আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান – নিকোলো

    ম্যাকেয়াভেলি

    ✬ গণতন্ত্র – এরিস্টটল

    ✬ আধুনিক গণতন্ত্র – জন লক

    ✬ আমলাতন্ত্র – মাক্স বেবার

    ✬ আধুনিক জার্মান – প্রিন্স অটভান বিসমার্ক

    ✬ বিশ্ব গ্রাম ধারণা – মার্শাল ম্যাকলুহান

    ✬ ব্যক্তি ধারনা- জন স্টুয়াট মিল

    .

    ধর্ম ও তত্ত্ব

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ মুসলিম জাতি – ইব্রাহীম (আঃ)

    ✬ ফিকাহ সাস্র – ইমাম আবু হানিফা

    ✬ বৌদ্ধ ধর্ম – গৌতম বুদ্ধ

    ✬ ইহুদি ধর্ম – মর্স

    ✬ ফ্যাসিজম – মুসলিনি

    ✬ কম্যুনিজম – কার্ল মার্ক্স

    ✬ অস্তিত্ববাদ – সরেন কিয়ারকগার্ড

    ✬ দ্বি–জাতি তত্ত্ব – মোহাম্মাদ আলী জিন্নাহ

    .

    জ্ঞানবিজ্ঞানের অন্যান্য শাখা

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ ক্রিকেট – ডব্লিও জি গ্রেস

    ✬ ফুটবল – এবনেজার মরলে

    ✬ বিজ্ঞান – থ্যালিস

    ✬ আধুনিক বিজ্ঞান – রজারবেকন

    ✬ মৃত্তিকা বিজ্ঞান – জ্যাসিলি ডকুচেব

    ✬ কৃষি বিজ্ঞান – জোন্সেটাল

    ✬ মৎস্য বিজ্ঞান – পেটার আর্টেডি

    ✬ সুপ্রজনন বিজ্ঞান – গ্রেগর মেনডেল

    ✬ গ্যাস বিজ্ঞান – সেসিবিয়াস

    ✬ আলোকচিত্র বিদ্যা – লুইস ডাগুইরে

    ✬ প্রত্নবিদ্যা – থমাস জেফারসন

    ✬ স্থাপত্য বিদ্যা – জন ভন নিউম্যান

    ✬ আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা – লর্ড মেকেলে

    ✬ সমাজ বিজ্ঞান – অগাস্ট ক্যোঁৎ

    ✬ সমাজ কর্ম – জন এডামস

  • মুজিব বর্ষ নিয়ে ১০০ গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নসমূহ

    ১। ‘মুজিব বর্ষ’ কী?

    উত্তর: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী (জন্ম ১৭ মার্চ ১৯২০)।

    ২। মুজিব বর্ষের সময়কাল কত?

    উত্তর: ১৭ মার্চ ২০২০—১৭ মার্চ ২০২১।

    ৩। ‘মুজিব বর্ষ’ ঘোষণা করেন কে?

    উত্তর: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    ৪। মুজিব বর্ষের ক্ষণগণনা শুরু হয় কবে?

    উত্তর: ১০ জানুয়ারি ২০২০ থেকে।

    ৫। মুজিব বর্ষের ক্ষণগণনা অনুষ্ঠান কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?

    উত্তর: তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দর, ঢাকা।

    ৬। তেজগাঁও পুরাতন বিমানবন্দরে মুজিব বর্ষের ক্ষণগণনা উদ্বোধন করেন কে?

    উত্তর: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

    ৭। মুজিব বর্ষ উপলক্ষে ওয়েবসাইট তৈরি করেছে কোন প্রতিষ্ঠান/সরকারের কোন বিভাগ?

    উত্তর: সরকারের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ।

    ৮। মুজিব বর্ষ উদ্যাপনে সরকারের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের তৈরি ওয়েবসাইটের নাম কী?

    উত্তর: www.mujib100.gov.bd

    ৯। মুজিব বর্ষের লোগোর ডিজাইনার কে?

    উত্তর: সব্যসাচী হাজরা।

    ১০। কে কবে মুজিব বর্ষের লোগো উন্মোচন করেন?

    উত্তর: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, ১০ জানুয়ারি ২০২০।

    ১১। মুজিব বর্ষের উদ্বোধন করা হবে কবে?

    উত্তর: ১৭ মার্চ ২০২০ (জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে)।

    ১২। ইউনেসকোর কততম সাধারণ অধিবেশনে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়?

    উত্তর: ৪০তম।

    ১৩। ‘মুজিব বর্ষ’ উপলক্ষে কত তারিখকে বিমা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়?

    উত্তর: ১ মার্চ।

    ১৪। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ ব্যাংক কতটি স্মারক মুদ্রা প্রকাশ করবে?

    উত্তর: চারটি (একটি স্বর্ণমুদ্রা, একটি স্মারক মুদ্রা, ১০০ টাকা মূল্যমানের একটি স্মারক নোট ও ২০০ টাকা মূল্যমানের স্মারক নোট)।

    ১৫। ‘মুজিব বর্ষ’ উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হ্য়ওয়ার কথা ছিল কবে?

    উত্তর: ৫ সেপ্টেম্বর ২০২০।

    ১৬। ‘মুজিব বর্ষে’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশেষ সমাবর্তনে সমাবর্তন বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল কার?

    উত্তর: নোবেল বিজয়ী বাঙালি অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায়।

    ১৭। ৫ সেপ্টেম্বর ২০২০ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ সমাবর্তনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সম্মানসূচক কোন ডিগ্রি প্রদান করা হবে?

    উত্তর: ডক্টর অব লজ (মরণোত্তর)।

    ১৮। অমর একুশে বইমেলা ২০২০ কাকে উত্সর্গ করা হয়?

    উত্তর: ‘মুজিব বর্ষ’ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে?

    ১৯। মুজিব শব্দের অর্থ কী?

    উত্তর: উত্তরদাতা।

    ২০। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?

    উত্তর: ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে (বর্তমানে গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে)।

    ২১। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মগ্রহণ করেন কবে?

    উত্তর: ১৭ মার্চ ১৯২০।

    ২২। ১৭ মার্চ কী দিবস?

    উত্তর: জাতীয় শিশু দিবস।

    ২৩। বঙ্গবন্ধুর পিতার নাম কী?

    উত্তর: শেখ লুৎফর রহমান।

    ২৪। বঙ্গবন্ধুর মাতার নাম কী?

    উত্তর: সায়েরা খাতুন।

    ২৫। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকনাম কী ছিল?

    উত্তর: খোকা।

    ২৬। বঙ্গবন্ধুর স্ত্রীর নাম কী?

    উত্তর: বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিব (ডাকনাম রেণু)।

    ২৭। বঙ্গবন্ধু কোথায় প্রাথমিক শিক্ষা শুরু করেন?

    উত্তর: গিমাডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।

    ২৮। বঙ্গবন্ধু ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন কোন স্কুল থেকে?

    উত্তর: গোপালগঞ্জ সেন্ট মথুরানাথ মিশনারি স্কুল থেকে।

    ২৯। বঙ্গবন্ধু কোথা থেকে বিএ ডিগ্রি লাভ করেন?

    উত্তর: কলকাতার ইসলামিয়া কলেজ থেকে।

    ৩০। বঙ্গবন্ধু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন কবে?

    উত্তর: ১৯৪৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে (আইন বিভাগে)।

    ৩১। বঙ্গবন্ধু ইসলামিয়া কলেজে পড়ার সময় কোথায় থাকতেন?

    উত্তর: কলকাতার বেকার হোস্টেলের ২৪ নম্বর কক্ষে।

    ৩২। ইসলামিয়া কলেজের বর্তমান নাম কী?

    উত্তর: মাওলানা আজাদ কলেজ।

    ৩৩। বঙ্গবন্ধুকে কবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করা হয়?

    উত্তর: ১৯৪৯ সালের এপ্রিল মাসে।

    ৩৪। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কবে বঙ্গবন্ধুর ছাত্রত্ব ফিরিয়ে দেয়?

    উত্তর: ১৪ আগস্ট ২০১০।

    ৩৫। বঙ্গবন্ধু কবে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন?

    উত্তর: ১৯৩৯ সালে গোপালগঞ্জ মিশনারি স্কুলে পড়ার সময়।

    ৩৬। বঙ্গবন্ধু কবে প্রথম কারাবরণ করেন?

    উত্তর: ১৯৩৮ সালে (সাত দিন)।

    ৩৭। বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক কারণে প্রথম কবে কারাবরণ করেন?

    উত্তর: ১১ মার্চ ১৯৪৮ সালে। (রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনে)

    ৩৮। বঙ্গবন্ধু কবে মুসলিম ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠা করেন?

    উত্তর: ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি।

    ৩৯। ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন গঠিত তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের কোন পদে ছিলেন?

    উত্তর: যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।

    ৪০। বঙ্গবন্ধু কবে আওয়ামী মুসলিম লীগের সাধারণ সম্পাদক হন?

    উত্তর: ৯ জুলাই ১৯৫৩ (১৯৫৩-১৯৬৬)।

    ৪১। বঙ্গবন্ধু ১৯৫৪ সালের প্রাদেশিক নির্বাচনে কোন আসন থেকে নির্বাচিত হন?

    উত্তর: গোপালগঞ্জ।

    ৪২। যুক্তফ্রন্ট সরকারে বঙ্গবন্ধু কোন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পান?

    উত্তর: কৃষি, সমবায় ও পল্লী উন্নয়ন (১৯৫৪ সালের ১৫ মে)।

    ৪৩। বঙ্গবন্ধু কবে আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন?

    উত্তর: ১৯৬৬ সালের ১ মার্চ (ষষ্ঠ কাউন্সিলে)।

    ৪৪। বঙ্গবন্ধুকে প্রধান আসামি করে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা করা হয়?

    উত্তর: ১৯৬৮ সালের ১ জানুয়ারি।

    ৪৫। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রকৃত নাম কী?

    উত্তর: ‘রাষ্ট্রদ্রোহিতা বনাম শেখ মুজিব ও অন্যান্য’।

    ৪৬। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিচার শুরু হয় কবে?

    উত্তর: ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন (ঢাকা সেনানিবাসে)।

    ৪৭। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় মোট আসামি ছিল কতজন?

    উত্তর: ৩৫ জন (বঙ্গবন্ধুসহ)।

    ৪৮। বঙ্গবন্ধু কবে ছয় দফা দাবি ঘোষণা করেন?

    উত্তর: ১৯৬৬ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি (লাহোরে)।

    ৪৯। বঙ্গবন্ধু কবে আনুষ্ঠানিকভাবে ছয় দফা দাবি ঘোষণা করেন?

    উত্তর: ১৯৬৬ সালের ২৩ মার্চ ।

    ৫০। বঙ্গবন্ধু কবে ‘স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ’ গঠন করেন?

    উত্তর: ১৯৬০ সালে।

    ৫১। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদ গঠন করা হয় কবে?

    উত্তর: ১৯৬৪ সালের ১১ মার্চ।

    ৫২। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা প্রত্যাহার করে বঙ্গবন্ধুকে কবে মুক্তি দেওয়া হয়?

    উত্তর: ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি।

    ৫৩। শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি দেওয়া হয় কবে?

    উত্তর: ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি রেসকোর্স ময়দানে (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ।

    ৫৪। শেখ মুজিবুর রহমানকে বঙ্গবন্ধু উপাধি দেন কে?

    উত্তর: তৎকালীন ডাকসুর ভিপি তোফায়েল আহমেদ।

    ৫৫। বঙ্গবন্ধু কবে ‘বাংলাদেশ’ নামকরণ করেন?

    উত্তর: ১৯৬৯ সালের ৫ ডিসেম্বর।

    ৫৬। বঙ্গবন্ধু কত তারিখে জনসভায় ৬ দফার প্রশ্নে আওয়ামী লীগকে নির্বাচিত করার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান?

    উত্তর: ১৯৭০ সালের ৭ জুন রেসকোর্স ময়দানের জনসভায়।

    ৫৭। ১৭ অক্টোবর ১৯৭০ বঙ্গবন্ধু তাঁর দলের নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে কোন প্রতীক পছন্দ করেন?

    উত্তর: নৌকা।

    ৫৮। বঙ্গবন্ধুকে কবে ‘জাতির জনক’ উপাধি দেওয়া হয়?

    উত্তর: ৩ মার্চ ১৯৭১ (উপাধি দেন আ স ম আবদুর রব)।

    ৫৯। কবে বঙ্গবন্ধু তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণ দেন?

    উত্তর: ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ।

    ৬০। কোথায় বঙ্গবন্ধু তাঁর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ দেন?

    উত্তর: রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান)।

    ৬১। কোন ভাষণে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ডাক দেন?

    উত্তর: ৭ মার্চের ভাষণে।

    ৬২। ৭ মার্চের ভাষণে বঙ্গবন্ধু কয়টি দাবি উপস্থাপন করেন?

    উত্তর: ৪টি।

    ৬৩। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে কী নামে প্রচারিত হতো?

    উত্তর: বজ্রকণ্ঠ নামে।

    ৬৪। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন কবে?

    উত্তর: ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে।

    ৬৫। পাকিস্তান সেনাবাহিনী বঙ্গবন্ধুকে কখন গ্রেপ্তার করে?

    উত্তর: ২৬ মার্চ ১৯৭১ (প্রথম প্রহরে)।

    ৬৬। মুজিবনগর সরকারের রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন?

    উত্তর: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

    ৬৭। পাকিস্তানের ২৪ বছরে বঙ্গবন্ধু কত বছর কারাগারে কাটিয়েছেন?

    উত্তর: ১২ বছর।

    ৬৮। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক কে ছিলেন?

    উত্তর: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

    ৬৯। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ‘জয় মুজিবুর’ কবিতাটি কে লেখেন?

    উত্তর: অন্নদাশঙ্কর রায়।

    ৭০। ‘বঙ্গবন্ধু’ কবিতাটি কার লেখা?

    উত্তর: জসীমউদ্দীন (১৬ মার্চ ১৯৭১)।

    ৭১। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর আন্তর্জাতিক চাপে পাকিস্তান সরকার কবে বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দেয়?

    উত্তর: ৮ জানুয়ারি ১৯৭২।

    ৭২। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে কয়টি দেশ হয়ে বাংলাদেশে আসেন?

    উত্তর: দুটি (ইংল্যান্ড ও ভারত)।

    ৭৩। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান থেকে প্রথমে কোন দেশে যান?

    উত্তর: ইংল্যান্ড (লন্ডন)।

    ৭৪। লন্ডনে কার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর সাক্ষাৎ হয়?

    উত্তর: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হিথের সঙ্গে (৯ জানুয়ারি ১৯৭২)।

    ৭৫। লন্ডন থেকে ঢাকা আসার পথে বঙ্গবন্ধু কোথায় যাত্রাবিরতি করেন?

    উত্তর: দিল্লি (ভারত)।

    ৭৬। বিমানবন্দরে বঙ্গবন্ধুকে কে কে স্বাগত জানান?

    উত্তর: ভারতের রাষ্ট্রপতি ভি ভি গিরি ও প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী।

    ৭৭। বঙ্গবন্ধু কত তারিখে দেশে ফেরেন?

    উত্তর: ১০ জানুয়ারি ১৯৭২ (স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস)।

    ৭৮। বঙ্গবন্ধু কত তারিখে অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারির মাধ্যমে সংসদীয় পদ্ধতির সরকারব্যবস্থা প্রবর্তন করেন?

    উত্তর: ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি।

    ৭৯। বঙ্গবন্ধু প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন কবে?

    উত্তর: ১২ জানুয়ারি ১৯৭২।

    ৮০। বঙ্গবন্ধু কবে ভারত সরকারের আমন্ত্রণে ভারত সফর করেন?

    উত্তর: ৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২।

    ৮১। বঙ্গবন্ধু কবে ‘জুলিও কুরি’ পুরস্কারে ভূষিত হন?

    উত্তর: ১০ অক্টোবর ১৯৭২ (পুরস্কারে ভূষিত করে বিশ্ব শান্তি পরিষদ)।

    ৮২। বঙ্গবন্ধু কবে বাংলাদেশে প্রথম সাধারণ নির্বাচনের তারিখ (৭ মার্চ ১৯৭৩) ঘোষণা করেন?

    উত্তর: ৪ নভেম্বর ১৯৭২।

    ৮৩। কত তারিখে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের প্রথম সংবিধানে স্বাক্ষর করেন?

    উত্তর: ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭২।

    ৮৪। বঙ্গবন্ধু কবে ‘জোটনিরপেক্ষ আন্দোলন’–এর শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের জন্য আলজেরিয়া যান?

    উত্তর: ৬ সেপ্টেম্বর ১৯৭৩।

    ৮৫। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের যে কারাগারে বন্দী ছিলেন?

    উত্তর: মিয়ানওয়ালি কারাগার।

    ৮৬। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তারে পরিচালিত অভিযানের নাম কী?

    উত্তর: অপারেশন ‘বিগবার্ড’।

    ৮৭। বঙ্গবন্ধু কবে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলায় ভাষণ দেন?

    উত্তর: ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর (২৯তম অধিবেশনে)।

    ৮৮। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে বিশ্বের কতটি দেশ বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়?

    উত্তর: ১৩০টি।

    ৮৯। বঙ্গবন্ধুর রচিত কতটি বই প্রকাশ পেয়েছে?

    উত্তর: ৩টি (অসমাপ্ত আত্মজীবনী, কারাগারের রোজনামচা ও আমার দেখা নয়াচীন)।

    ৯০। বঙ্গবন্ধু প্রকাশিত প্রথম বই কোনটি?

    উত্তর: অসমাপ্ত আত্মজীবনী (প্রকাশিত হয় জুন ২০১২ সালে)।

    ৯১। অসমাপ্ত আত্মজীবনী কতটি ভাষায় অনূদিত হয়?

    উত্তর: ১৩টি (সর্বশেষ ইতালীয় ভাষায়, অনুবাদক আন্না কোক্কিয়ারেল্লা)

    ৯২। বঙ্গবন্ধুর প্রকাশিত দ্বিতীয় বই কোনটি?

    উত্তর: কারাগারের রোজনামচা (প্রকাশিত হয় ১৭ মার্চ ২০১৭)।

    ৯৩। কারাগারের রোজনামচা কতটি ভাষায় অনূদিত হয়েছে?

    উত্তর: ২টি (সর্বশেষ অসমীয়া ভাষা, অনুবাদ সৌমেন ভারতীয়)।

    ৯৪। বঙ্গবন্ধুর প্রকাশিত সর্বশেষ বইয়ের নাম কী?

    উত্তর: আমার দেখা নয়াচীন (প্রকাশিত হয় ফেব্রুয়ারি বইমেলা ২০২০)।

    ৯৫। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লেখা বইয়ের নাম কী?

    উত্তর: শেখ মুজিব আমার পিতা।

    ৯৬। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে মুজিব ভাই বইটি কে লিখেছেন?

    উত্তর: এবিএম মূসা।

    ৯৭। বঙ্গবন্ধুকে কবে সপরিবারে হত্যা করা হয়?

    উত্তর: ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট (১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস)।

    ৯৮। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের আদালতে বিচার শুরু হয় কবে?

    উত্তর: ১২ মার্চ ১৯৯৭।

    ৯৯। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিচার শেষ হয় কবে?

    উত্তর: ২০১০ সালের ২৭ জানুয়ারি।

    ১০০। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের মধ্যে কতজনের ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে?

    উত্তর: ৬ জনের।

  • বিভিন্ন চাকুরীর পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন-উত্তর

    ✿➢১) সামরিক শাসন জারি করা হয় – ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর

    ✿➢২) আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোবর

    ✿➢৩) মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন – আইয়ুব খান

    ✿➢৪) আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয় – ১৯৬১ সালে

    ✿➢৫) ছাত্র সমাজ ১৫ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২ সালে

    ✿➢৬) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয় – ১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর

    ✿➢৭) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ চলে – ১৭ দিন

    ✿➢৮) বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ – ৬ দফা দাবি

    ✿➢৯) ৬ দফা দাবি উথাপন করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ✿➢১০) ৬ দফা দাবি উথাপন করা হয় – ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি

    ✿➢১১) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিল – ৩৫ জন

    ✿➢১২) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে

    ✿➢১৩) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি হয় – ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন

    ✿➢১৪) ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান হয় – ১৯৬৯ সালে

    ✿➢১৫) গণ অভ্যুথানে শহীদ হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা

    ✿➢১৬) আগরতাল ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি

    ✿➢১৭) শেখ মুজিবুর রহমানকে ” বঙ্গবন্ধু ” উপাধি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি

    ✿➢১৮) আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন – ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ

    ✿➢১৯) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর

    ✿➢২০) নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল – ৫ কোটি ৬৪ লাখ

    ✿➢২১) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে – ১৬৭ টি ( ১৬৯ এর মধ্যে)

    ✿➢২২) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর

    ✿➢২৩) প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায় – ২৮৮ টি ( ৩০০ এর মধ্যে)

    ✿➢২৪) পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন – আগা খান

    ✿➢২৫) অধিবেশন স্থগিত করা হয় – ১৯৭১ সালের ১ মার্চ

    ✿➢২৬) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ✿➢২৭) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ২ মার্চ

    ✿➢২৮) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল – অসহযোগ আন্দোলন

    ✿➢২৯) জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হয় – ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ

    ✿➢৩০) পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে

    ✿➢৩১) অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ

    ✿➢৩২) নীলনক্সা করেন – টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী

    ✿➢৩৩) অপারেশন সার্চ লাইট হলো – ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড

    ✿➢৩৪) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে

    ✿➢৩৫) বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত ১.৩০ মিনিটে

    ✿➢৩৬) শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর

    ✿➢৩৭) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে।

    ✿➢৩৮) বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে

    ✿➢৩৯) বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি

    ✿➢৪০) সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী নৌপথ – ৩,৮৬৫ কি.মি

    ✿➢৪১) অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে

    ✿➢৪২) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে

    ✿➢৪৩) অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয়

    ✿➢৪৪) বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে

    ✿➢৪৫) বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে – উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে

    ✿➢৪৬) সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে

    ✿➢৪৭) বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল

    ✿➢৪৮) বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ – পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ

    ✿➢৪৯) বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা

    ✿➢৫০) বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল

    ✿➢৫১) চিরহরিৎ বনকে বলা হয় – চির সবুজ বন

    ✿➢৫২) চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ কি.মি

    ✿➢৫৩) প্রচুচুর বাঁশ ও বেত জন্মে – সিলেটে

    ✿➢৫৪) রাবার চাষ হয় – পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে

    ✿➢৫৫) ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়

    ✿➢৫৬) শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির

    ✿➢৫৭) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল

    ✿➢৫৮) মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে

    ✿➢৫৯) দিনাজপুরে এটি – বরেন্দ্র নামে পরিচিত

    ✿➢৬০) স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন

    ✿➢৬১) স্রোতজ বনভূমি প্রধানত জন্মে – সুন্দরবনে

    ✿➢৬২) বাংলাদেশে স্রোতজ বা গরান বনভূমির পরিমাণ – ৪,১৯২ বর্গ কি.মি

    ✿➢৬৩) বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ – ৩ টি

    ✿➢৬৪) আইনবিভাগের কাজ – আইন প্রনয়ন ও প্রচলিত আইনের সংশোধন

    ✿➢৬৫) আইন বিভাগের একটি অংশ – আইনসভা

    ✿➢৬৬) এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী

    ✿➢৬৭) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু

    ✿➢৬৮) কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে – পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে

    ✿➢৬৯) প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় – ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল

    ✿➢৭০) বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন হতে অক্টোবর মাস

    ✿➢৭১) প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে

    ✿➢৭২) বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা – উষ্ণ থাকে

    ✿➢৭৩) বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা – ২৭ ডিগ্রী সে.

    ✿➢৭৪) বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে

    ✿➢৭৫) বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে

    ✿➢৭৬) বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও ১১৯ সে.মি

    ✿➢৭৭) বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে

    ✿➢৭৮) বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান –পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি

    ✿➢৭৯) বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে

    ✿➢৮০) বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত – ২০০ সে.মি কম হয়

    ✿➢৮১) বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০ সেমি।

    ✿➢৮২) জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার)

    ✿➢৮৩) গত ৪ হাজার বছরে ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় – প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ

    ✿➢৮৪) ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়

    ✿➢৮৫) বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা

    ✿➢৮৬) ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি উপকূলে উঠে – ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে

    ✿➢৮৭) ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় – সুনামি

    ✿➢৮৮) ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে – ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর

    ✿➢৮৯) বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে – টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে

    ✿➢৯০) বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে

    ✿➢৯১) তিনি বলয় দেখিয়েছেন – ৩ টি

    ✿➢৯২) বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন – প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু

    ✿➢৯৩) এই বলয় সমূহকে বলা হয় – সিসমিক রিস্ক জোন

    ✿➢৯৪) বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত

    ✿➢৯৫) বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ কি.মি

    ✿➢৯৬) প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার

    ✿➢৯৭) বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের

    ✿➢৯৮) মধুপুর ও ভাওয়ালের সোপানের আয়তন – ৪,১০৩ বর্গ কি.মি

    ✿➢৯৯) সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬থেকে ৩০ মিটার

    ✿➢১০০) মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি – লালচে ও ধূসর

    ১০১) লালমাই পাহাড় – কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে

    ১০২) লালমাই পাহাড়ের আয়তন – ৩৪ বর্গ কি.মি

    ১০৩) এই পাহাড়ের উচ্চতা–২১ মিটার

    ১০৪) লালমাই পাহাড়ের মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি ও কংকর মিশ্রিত

    ১০৫) বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি – প্রায় ৮০%

    ১০৬) প্লাবন সমভূমির আয়তন – ১,২৪,২৬৬ বর্গ কি.মি

    ১০৭) প্লাবন সমভূমি – দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ

    ১০৮) উপকূলীয় সমভূমি – নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত

    ১০৯) স্রোতজ সমভূমি – খুলনা পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার কিয়দংশ

    ১১০) জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৯ম

    ১১১) ২০০১ সালে জনসংখ্যা ছিল – ১২.৯৩ কোটি

    (২০১৭সালে১৬৩,১৮৭,০০০ জন প্রায়)

    ১১২) জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল – ১.৪৮%

    ১১৩) বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭ %

    ১১৪) আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী জনসংখ্যা – ১৪.৯৭ কোটি (১৪,৯৭,৭২,৩,৬৪জ

    ন)

    ১১৫) প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস করে – ১১০৬ জন

    ১১৬) জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম – পার্বত্য অঞ্চল ও সুন্দরবনে

    ১১৭) শীত গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী – দেশের উত্তরাঞ্চলে

    ১১৮) বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমান – ০.২৫ একর

    ১১৯) বাংলাদেশের জলবায়ু – ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু

    ১২০) বাংলাদেশে শীতকাল- নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি

    ১২১) শীতকালে দেশের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ২৯ ডিগ্রী ও ১১ ডিগ্রী সে.

    ১২২) বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারি

    ১২৩) জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা – ১৭.৭ ডিগ্রী সে.

    ১২৪) জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা – দিনাজপুরে ১৬.৬

    ১২৫) বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল – মার্চ থেকে মে মাস

    ১২৬) গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ৩৮ এবং ২১ ডিগ্রী সে.

    ১২৭) উষ্ণতম মাস – এপ্রিল মাস

    ১২৮) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে

    ১২৯) ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয় – ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট

    ১৩০) মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক

    ১৩১) চৌধুরী খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের ১৭ মে

    ১৩২) চৌধুরী খালেকুজ্জামান এর প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড.

    মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল হক

    ১৩৩) ‘ গণ আজাদী লীগ’ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে

    ১৩৪) গণ আজাদী লীগের দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা দান

    ১৩৫) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর

    ১৩৬) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে

    ১৩৭) ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে – তমদ্দুন মজলিশ

    ১৩৮) উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে

    ১৩৯) বাংলাকে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি)

    ১৪০) সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ

    ১৪১) বাংলা ভাষা দাবি দিবস পালনের ঘোষণা দেয় যে তারিখকে – ১৯৪৮ সালে ১১ মার্চকে

    ১৪২) পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্র লীগ ( বর্তমান ছাত্র লীগ) গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি

    ১৪৩) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ

    ১৪৪) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – মুখ্য মন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ও রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মধ্যে

    ১৪৫) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার কথা ঘোষণা দেন – ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ

    ১৪৬) খাজা নাজিমুদ্দিন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন- ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে

    ১৪৭) রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ নতুন ভাবে গঠিত হয় – ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি ( আবদুল মতিন আহবায়ক)

    ১৪৮) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ১৪৯) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি – সকাল ১১ টায় সভা অনুষ্ঠিত হয়

    ১৫০) ২১ ফেব্রুয়ারির সভা অনুষ্ঠিত হয় – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায়

    এরকম আরো গুরত্বপূর্ন সব পোস্ট সাথে সাথে পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে দিয়ে রাখুন।

    ১৫১) সভায় সিদ্ধান্ত হয় – ১০ জন করে মিছিল করবে

    ১৫২) শহীদ শফিউর মৃত্যুবরণ করেন – ১৯৫২ সালের ২২ফেব্রুয়ারি

    ১৫৩) প্রথম শহীদ মিনার নির্মান করা হয় – ১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে

    ১৫৪) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন – ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি

    ১৫৫) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন – ভাষা শহীদ শফিউরের পিতা

    ১৫৬) একুশে ফ্রব্রুয়ারির উপর প্রথম কবিতা লেখেন – চট্টগ্রামের কবি মাহবুব উল আলম

    ১৫৭) ভাষা আন্দোলনের প্রথম কবিতার নাম – কাঁদতে

    আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি

    ১৫৮) আলাউদ্দিন আল আজাদ রচনা করেন – স্মৃতির মিনার কবিতাটি

    ১৫৯) ভাষা আন্দোলনের গান – আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি ( আব্দুল গাফফার চৌধুরী)

    ১৬০) আব্দুল লতিফ রচনা করেন – ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়

    ১৬১) মুনীর চৌধুরী ঢাকা জেলে বসে রচনা করেন – কবর নাটক

    ১৬২) জহির রায়হান রচনা করেন – আরেক ফাল্গুন উপন্যাস

    ১৬৩) বাংলাকে পাকিস্তানের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে – ১৯৫৬ সালে

    ১৬৪) বাঙ্গালীর পরিবর্তী সব আন্দোলনের প্ররণা দিয়েছিল – ১৯৫২ সালের

    ভাষা আন্দোলন

    ১৬৫) শহীদ দিবস পালন শুরু হয় – ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে

    ১৬৬) শহীদ দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – UNESCO

    ১৬৭) ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর

    ১৬৮) পৃথিবীতে ভাষা রয়েছে – ৬০০০ এর বেশি

    ১৬৯) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয় – ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন

    ১৭০) গঠনের স্থান – ঢাকার রোজ গার্ডেন

    ১৭১) সভাপতি ছিলেন – মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী

    ১৭২) সাধারণ সম্পাদক ছিলেন – শামসুল হক ( টাঙ্গাইল)

    ১৭৩) যুগ্ন সম্পাদক ছিলেন – শেখ মুজিবুর রহমান

    ১৭৪) ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট গঠনের উদ্যোগ ছিল – আওয়ামী লীগের

    ১৭৫) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামকরন করা হয় – ১৯৫৫ সালে

    ১৭৬) যুক্তফ্রন্ট গঠনের সিদ্ধান্ত হয় – ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর

    ১৭৭) যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয় – ৪ টি দল নিয়ে

    ১৭৮) যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার ছিল – ২১ টা

    ১৭৯) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৫৪ সালের মার্চে

    ১৮০) পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের আসনছিল – ২৩৭ টি

    ১৮১) যুক্তফ্রন্ট আসন লাভ করে – ২২৩ টি

    ১৮২) ২১ দফার প্রথম দফা ছিল – বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা

    ১৮৩) যুক্তফ্রন্টের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন করেন – এ.কে ফজলুল হক ( ১৯৫৪ সালের ৩ এপ্রিল)

    ১৮৪) যুক্তফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল – ৫৬ দিন

    ১৮৫) যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করে – ১৯৫৪ সালের ৩০ মে

    ১৮৬) বরখাস্ত করেন – গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ

    ১৮৭) বরখাস্তের ইস্যু ছিল – আদমজি ও কর্ণফুলি কাগজ কলে বাঙ্গালিঅবাঙ্গা\

    লি দাঙ্গা।

    ১৮৮) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করা হয় – ইপিআর ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম ও টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে

    ১৮৯) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রাম থেকে প্রচার করেন – ২৬ মার্চ দুপুর ও সন্ধ্যায় এম, এ, হান্নান

    ১৯০) মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন – ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে

    ১৯১) বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের অধীনে ছিল- ২৪ বছর

    ১৯২) মেহেরপুর জেলার অন্তর্গত – বৈদ্যনাথ তলাএবং আম্রকানন

    ১৯৩) বৈদ্যনাথ তলার বর্তমান নাম – মুজিবনগর

    ১৯৪) মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল

    ১৯৫) বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল

    ১৯৬) মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল

    ১৯৭) মুজিব নগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ১৯৮) উপরাষ্ট্রপতি – সৈয়দ নজরুল ইসলাম

    ১৯৯) প্রধান মন্ত্রী – তাজ উদ্দীন আহমেদ

    ২০০) অর্থমন্ত্রী – এম. মনসুর আহমদ

    ❍☞২০১)মুজিবনগর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী – এ.এইচ. এম. কামারুজ্জামান

    ❍☞ ২০২) মুজিবনগর সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী – খন্দকার মোশতাক আহমেদ

    ❍☞২০৩) মুজিব নগর সরকারের শপথবাক্য পাঠ করান – অধ্যাপক ইউসুফ আলী

    ❍☞২০৪) মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ছিলেন – কর্ণেল ( অব.) এম.এ. জি ওসমানী

    ❍☞২০৫) মুজিব নগর সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল – মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বে জনমত সৃষ্টি করা

    ❍☞২০৬) মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রনালয় ছির – ১২ টি

    ❍☞২০৭) মুজিবনগর সরকারের বিশেষ দূত ছিলেন – বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী

    ❍☞২০৮) বাংলাদেশে কয়টি সামরিক জোনে ভাগ করা হয় – ৪ টি ( ১৯৭১ সাল ১০ এপ্রিল)

    ❍☞২০৯) ৪ সামরিক জোনে ছিলেন – ৪ জন সেক্টর কমান্ডার

    ❍☞২১০) ১১ এপ্রিল পুনঃরায় ভাগ করা হয় – ১১ টি সেক্টরে

    ❍☞২১১) মুক্তিযুদ্ধের ব্রিগেড ফোর্স ছিল – ৩ টি

    ❍☞২১২) কাদেরীয়া বাহিনী ছিল – টাঙ্গাইলের

    ❍☞২১৩) ইপিআর – ইষ্ট পাকিস্তান রাইফেল

    ❍☞২১৪) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বলা যায় – গণযুদ্ধ বা জনযুদ্ধ

    ❍☞২১৫) ভারতে শরার্থী ছিল – ১ কোটি

    ❍☞২১৬) বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকরা হয় – ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর

    ❍☞২১৭) ১১ দফা আন্দোলন হয়েছিল – ১৯৬৮ সালে

    ❍☞২১৮) ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে চলছিল – বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন

    ❍☞২১৯) মুজিবনগর সরকারের অধীনে ” পরিকল্পনা সেল ” গঠন করে – পেশাজীবীরা

    ❍☞২২০) মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারান – প্রায় তিন লক্ষ নারী

    ❍☞২২১) স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র চালু করেন – চট্টগ্রাম বেতারের শিল্পী ও সংস্কৃতিনকর্মীরা

    ❍☞২২২) ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় – ৬ ডিসেম্বর১৯৭১

    ❍☞২২৩) মুক্তি বাহিনী ও ভারতীয় বাহিনী মিলে গঠিত হয় – যৌথ কমাণ্ড

    ❍☞২২৪) মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বহির্বিশ্বে প্রচারের প্রধান কেন্দ্র ছিল – লন্ডন

    ❍☞২২৫) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর শিল্পী ছিলেন – জর্জ হ্যারিসন

    ❍☞২২৬) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত হয় – যুক্তরাষ্ট্রর নিউইয়র্ক শহরে ( ৪০০০০ লোক ছিল)

    ❍☞২২৭) স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ক্ষমতা গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর

    ❍☞২২৮) বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন – ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি

    ❍☞২২৯) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি

    ❍☞২৩০) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ❍☞২৩১) গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল

    ❍☞২৩২) সংবিধান প্রনয়ণ কমিটির সদস ছিলেন – ৩৪ জন

    ❍☞২৩৩) সংবিধান কমিটি খসড়া সংবিধান পেশ করেন – ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর

    ❍☞২৩৪) সংবিধান গণ পরিষদে গৃহীত হয় – ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর

    ❍☞২৩৫) বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় – ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে

    ❍☞২৩৬) সংবিধানের মূলনীতি – ৪ টি

    ❍☞২৩৭) বাংলাদেশ গণ পরিষদ আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ

    ❍☞২৩৮) বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন – ড. কুদরত এ খুদা কমিশন

    ❍☞২৩৯) বাংলাদেশের প্রথম সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ

    ❍☞২৪০) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি ছিল – সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়

    ❍☞২৪১) প্রথম দিকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান করে – ১৪০ টি দেশ

    ❍☞২৪২) চট্টগ্রাম বন্দরের মাইনমুক্ত করার বিষয়ে সহযোগিতা করে – সোভিয়েত ইউনিয়ন

    ❍☞২৪৩) ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশ ছাড়ে – ১৯৭২ সালের মার্চে

    ❍☞২৪৪) বাংলাদেশ কমনওয়েলথের সদস্য হয় – ১৯৭২ সালে

    ❍☞২৪৫) জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে – ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর

    ❍☞২৪৬) জাতি সংঘের সাধারণ অধিবেশনে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ❍☞২৪৭) বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার পান – জুলিও কুরি শান্তি পদক

    ❍☞২৪৮) জুলিও কুরি পদক দেয় – বিশ্বশান্তি পরিষদ

    ❍☞২৪৯) সংবিধান কমিটির প্রধান ছিলেন – ড. কামাল হোসেন

    ❍☞২৫০) সংবিধান প্রণয়ণ কমিটিতে মহিলা সদস্য ছিলেন – ১ জন

    ✺ ২৫১) বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়ণে সময় লাগে – ১০ মাস

    ✺ ২৫২) বাংলাদেশ সংবিধান – লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়

    ✺ ২৫৩) সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে – ৭৭ নং অনুচ্ছেদে

    ✺ ২৫৪) বীরঙ্গনাদের সরকার ” নারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয় – ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি

    ✺ ২৫৫) সর্বজনীন ভোটাধিকারের নীতি – এক ব্যক্তি এক ভোট নীতি

    ✺ ২৫৬) সুপ্রীম কোর্ট বাতিল করে সংবিধানের – ৫ম, ৭ম ও ১৩ দশ সংশোধনী

    ✺ ২৫৭) জাতীয় শোক দিবস – ১৫ আগষ্ট

    ✺ ২৫৮) বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট

    ✺ ২৫৯) জাতীয় ৪ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয় – ১৯৭৫ সালে ২২ আগষ্ট

    ✺ ২৬০) রাজনৈতিক দল ও কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩১ আগষ্ট

    ✺ ২৬১) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেন – খন্দকার মোশতাক আহমেদ

    ✺ ২৬২) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয় – ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর

    ✺ ২৬৩) খালেদ মোশাররফ এর নেতৃত্বে সেনা অভ্যুথান হয় -১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর

    ✺ ২৬৪) জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর

    ✺ ২৬৫) বাংলাদেশে সেনা শাসন আমল – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের পর থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত

    ✺ ২৬৬) গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয় – ১৯৯১ সালে

    ✺ ২৬৭) জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ছিলেন – ২ নং সেক্টরের

    ✺ ২৬৮) জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত হন – ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল

    ✺ ২৬৯) রাষ্টপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৮ সালের ৩ জুন

    ✺ ২৭০) বাংলাদেশের ২য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি

    ✺ ২৭১) সংবিধানের ৫ম সংশোধনী অবৈধ বলে সুপ্রীম কোর্ট রায় দেন – ২০০৮ সালে

    ✺ ২৭২) সার্ক গঠনের উদ্যেগক্তা – জিয়াউর রহমান

    ✺ ২৭৩) রাষ্টপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান নিহত হন – ১৯৮১ সালের ৩১ মে

    ✺ ২৭৪) জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন ছিল – সাড়ে ৫ বছর

    ✺ ২৭৫) জেনারেল এরশাদ রাষ্টপতি হন – ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর

    ✺ ২৭৬) রাষ্টপতি এরশাদ রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ

    ✺ ২৭৭) সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রথম বিক্ষোভ হয় – ১৯৮৩ সালে

    ✺ ২৭৮) গণ আন্দোলন হয় – ১৯৯০ সালে

    ✺ ২৭৯) জেনারেল এরশাদ পদত্যাগ করেন – ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর

    ✺ ২৮০) এরশাদ ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ

    ✺ ২৮১) ঘরোয়া রাজনীতির অনুমতি দেয়া হয় – ১৯৮৩ সালের ১ এপ্রিল

    ✺ ২৮২) ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৩ সালে

    ✺ ২৮৩) পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৪ সালে

    ✺ ২৮৪) এরশাদ গণভোটের আয়োজন করেন – ১৯৮৫ সালের ২১ মার্চ

    ✺ ২৮৫) উপজেলা পদ্ধতি চালু করেন – এরশাদ

    ✺ ২৮৬) উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৫ সালের ১৬ ও ২১ মে

    ✺ ২৮৭) বাংলাদেশের ৩য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ১৯৮৬ সালের ৭ মে

    ✺ ২৮৮) ৪র্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা হয় – ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ

    ✺ ২৮৯) জেনারেল এরশাদের শাসন আমল – ৯ বছর

    ✺ ২৯০) প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি

    ✺ ২৯১) নুর হোসেন শহীদ হন – স্বৈরাচার বিরোধি আন্দোলন ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর

    ✺ ২৯২) এরশাদ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন – ১৯৮৭ সালের ২৭ নভেম্বর

    ✺ ২৯৩) সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠন করা হয় – ১৯৯০ সালের ১০ অক্টোবর ( ২২ টি ছাত্র সংগঠন)

    ✺ ২৯৪) ডা. সামসুল আলম মিলন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান – ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর

    ✺ ২৯৫) ৫ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি

    ✺ ২৯৬) তত্ববধায়ক সরকারে বিল সংসদে পাশ হয় – ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ

    ✺ ২৯৭) তত্তবধায়ক সরকারের প্রথম প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন – বিচারপতি হাবিবুর রহমান

    ✺ ২৯৮) তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১২ জুন ১৯৯৬ সালে ( ৭ম জাতীয় নির্বাচন)

    ✺ ২৯৯) ৮মম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ২০০১ সালের ১ অক্টোবর

    ✺ ৩০০) বাংলাদেশে ১/ ১১ এর সময় কাল – ২০০৭ সাল

    ❑➫৩০১) ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর

    ❑➫৩০২) ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল – ৭০%

    ❑➫৩০৩) ৪০ বছরে দারিদ্যের হার কমেছে – ৩০%

    ❑➫৩০৪) ৪ দশকে শিশু মৃত্যু হার কমেছে -প্রতি হাজারে ১৮৫ থেকে ৪৮

    ❑➫৩০৫) বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় শিক্ষানীতি প্রনীত হয় – ২০১০ সালে

    ❑➫৩০৬) পারিবারিক সংহিংসতা ও সুরক্ষা আইন – ২০১০ সালে প্রণীত হয়

    ❑➫৩০৭) জাতীয় খাদ্য নীতি – ২০০৬ সালে

    ❑➫৩০৮) জাতীয় শিশু নীতি প্রণীত হয় – ২০১১ সালে

    ❑➫৩০৯) জাতীয় শিশু নীতি ২০১১ অনুযায়ী শিশু বলে বিবেচিত হবে -১৮ বছরের কম বয়সী সব ব্যক্তি

    ❑➫৩১০) বাংলাদেশ পলল গঠিত – আদ্র অঞ্চল

    ❑➫৩১১) বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চল – উত্তর পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্বে

    ❑➫৩১২) উঁচু ভুমির অবস্থান – উত্তর পশ্চিমাংশে

    ❑➫৩১৩) বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি – নিচু ও সমতল

    ❑➫৩১৪) দক্ষিণ এশিয়ার বড় নদী – ৩ টি( গঙ্গা, ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)

    ❑➫৩১৫) বাংলাদেশের অবস্থান – এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে

    ❑➫৩১৬) বাংলাদেশের অবস্থান – ২০.৩৪“ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬.৩৮” উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে

    ❑➫৩১৭) দ্রাঘিমা রেখা – ৮৮.০১” থেকে ৯২.৪১” পূর্ব দ্রাঘিমা

    ❑➫৩১৮) বাংলাদেশের মাঝামাঝি দিয়ে অতিক্রম করেছে – কর্কটক্রান্তি রেখা ( ২৩.৫”)

    ❑➫৩১৯) বাংলাদেশের উত্তরে – পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম

    ❑➫৩২০) পূর্বে – আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম,মায়ানমার

    ❑➫৩২১) দক্ষিণে – বঙ্গোপসাগর

    ❑➫৩২২) মোট আয়তন – ১,৪৭,৬১০ কি.মি.।

    ❑➫৩২৩) পৃথিবীর বৃহত্তম ব দ্বীপ – বাংলাদেশ

    ❑➫৩২৪) বাংলাদেশের ভু খন্ড – উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু

    ❑➫৩২৫) বাংলাদেশের প্রায় সমগ্র অঞ্চল – এক বিস্তীর্ন সমভূমি

    ❑➫৩২৬) ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ করা হয় – ৩ টি শ্রেণীতে

    ❑➫৩২৭) টারশিয়ারে যুগের পাহাড়সমূহ – মোট ভূমির প্রায় ১২%

    ❑➫৩২৮) হিমালয় পর্বত উথিত হয় – টারশিয়ারি যুগে

    ❑➫৩২৯) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ

    ❑➫৩৩০) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা – ৬১০ মিটার

    ❑➫৩৩১) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)

    ❑➫৩৩২) বিজয়ের উচ্চতা – ১২৩১ মিটার

    ❑➫৩৩৩) বিজয় – বান্দরবানে অবস্থিত

    ❑➫৩৩৪) বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)

    ❑➫৩৩৫) আরো দুটি পাহাড় – মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)

    ❑➫৩৩৬) এই পাহাড় গুলো গঠিত – বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা

    ❑➫৩৩৭) উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়

    ❑➫৩৩৮) পাহাড় গুলোর উচ্চতা – ২৪৪ মিটার

    ❑➫৩৩৯) উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত

    ❑➫৩৪০) টিলার উচ্চতা – ৩০ থেকে ৯০ মিটার

    ❑➫৩৪১) এ অঞ্চলের পাহাড় সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া

    ❑➫৩৪২) প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের মোট ভূমির ৮% নিয়ে গঠিত

    ❑➫৩৪৩) প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় – আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে

    ❑➫৩৪৪) প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ – ৩ ভাগে বিভক্ত

    ❑➫৩৪৫) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি

    ❑➫৩৪৬) নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি

    ❑➫৩৪৭) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে

    ❑➫৩৪৮) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে

    ❑➫৩৪৯) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে

    ❑➫৩৫০) পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে

    ■➢৩৫১) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী

    ■➢৩৫২) পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে

    ■➢৩৫৩) গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি

    ■➢৩৫৪) পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ

    ■➢৩৫৫) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর

    ■➢৩৫৬) বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে

    ■➢৩৫৭) ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে

    ■➢৩৫৮) ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে

    ■➢৩৫৯) যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী

    ■➢৩৬০) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা

    ■➢৩৬১) যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই

    ■➢৩৬২) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের

    ■➢৩৬৩) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী

    ■➢৩৬৪) সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে

    ■➢৩৬৫) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট জেলা দিয়ে

    ■➢৩৬৬) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে

    ■➢৩৬৭) মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে

    ■➢৩৬৮) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে

    ■➢৩৬৯) মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই।

    ■➢৩৭০) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী

    ■➢৩৭১) কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে

    ■➢৩৭২) কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি

    ■➢৩৭৩) কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং

    ■➢৩৭৪) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত

    ■➢৩৭৫) তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল

    ■➢৩৭৬) তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে

    ■➢৩৭৭) তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সালের বন্যায়

  • BCS Question Model Test 4/100

    BCS Question Model Test 4/100

    bcs model test
    [forminator_quiz id=”5735″]
    bcs model test
  • BCS Qustion Model Test 3/100

    BCS Qustion Model Test 3/100

    bcs model test
    [forminator_quiz id=”5736″]
    bcs model test