Author: admin

  • অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০১৯

    অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০১৯

    জনসংখ্যা: ১৬কোটি ৩৭লক্ষ বা ১৬৩.৭ মিলিয়ন।
    শিশু মৃত্যুহার, প্রতি হাজারে: ২৪জন।
    স্থুল মৃত্যুহার, প্রতি হাজারে: ৫.১জন।
    প্রত্যাশিত গড় আয়ুষ্কাল: ৭২.০ বছর, পুরুষ- ৭০.৬ বছর ও মহিলা- ৭৩.৫ বছর।
    সাক্ষরতার হার, ৭বছর ঊর্ধ্ব: ৭২.৩%, পুরুষ- ৭৪.৩% ও মহিলা- ৭০.২%।
    দারিদ্র্যের হার: ২১.৮%।
    চরম দারিদ্র্যের হার: ১১.৩%।

    GDP, চলতি মূল্যে: ২৫,৩৬,১৭৭ কোটি টাকা ও স্থির মূল্যে: ১১,০৫,৫১৪ কোটি টাকা।
    স্থির মূল্যে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার: ৮.১৩%।
    চলতি মূল্যে মাথাপিছু জিডিপি: ১,৫৩,১৯৭ টাকা বা ১,৮২৭ মার্কিন ডলার।
    চলতি মূল্যে মাথাপিছু জাতীয় আয়: ১,৬০,০৬০ টাকা বা ১,৯০৯ মার্কিন ডলার।
    বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ: ৩২,১২৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
    মোট শ্রমশক্তি, ১৫বছর ঊর্ধ্ব: ৬.৩৫ কোটি, পুরুষ- ৪.৩৫ কোটি ও মহিলা- ২.০ কোটি।
    দেশজ সঞ্চয়: ২৩.৯৩%।
    জাতীয় সঞ্চয়: ২৮.৪১%।
    মোট ব্যাংক: ৫৯টি, রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক: ৬টি, বিশেষায়িত ব্যাংক: ৩টি, বেসরকারি ব্যাংক: ৪১টি, বৈদেশিক ব্যাংক: ৯টি।
    ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান: ৩৪টি।
    রিজার্ভ মুদ্রা: ২,২৬,৭৪৩ কোটি টাকা।
    মূল্যস্ফীতি: ৫.৪৪%।

    দেশে আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র- ২৭টি।
    মোবাইল ফোন গ্রাহকের সংখ্যা- ১৫.৭৫ কোটি।
    বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে শীর্ষ দেশ- যুক্তরাষ্ট্র।
    বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি পণ্য আমদানি করে- চীন।
    বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আসে- সৌদি আরব থেকে।
    বঙ্গোপসাগর নিয়ে ভারত ও মিয়ানমারের সাথে আইনি লড়াইয়ে জয়ী হয়ে বাংলাদেশ লাভ করে- ১,১৮,৮১৩ বর্গ কি.মি এলাকা।
    বাংলাদেশ পাটকল কর্পোরেশন (BGMC) নিয়ন্ত্রণাধীন মিল-কারখানার সংখ্যা- ২৬টি।
    দেশে বর্তমানে মোট EPZ রয়েছে- ৮টি।
    দেশের চাহিদার প্রায় ৯৮% ঔষধ দেশে উৎপাদিত হয়।
    দেশে ঔষধ কারখানা- ৫৪টি, রপ্তানি করা হয়- ১৪৬টি দেশে।
    দেশে সেক্টরভিত্তিক রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা, শিল্প- ৬টি; বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানি- ৬টি; পরিবহন ও যোগাযোগ- ৭টি; বাণিজ্য- ৩টি; কৃষি- ২টি; নির্মাণ- ৬টি ও সার্ভিস- ১৯টি।

    চারলেনের মহাসড়ক রয়েছে- ৪১৭ কি.মি।
    সমুদ্র বন্দর- ৩টি; চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়রা।
    স্থল বন্দরের সংখ্যা- ২৩টি।
    বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের অধীনে ৩টি আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর, ৭টি অভ্যন্তরীণ বিমান বন্দর ও ২টি স্টলপোর্ট রয়েছে।
    বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স লিমিটেডে ৭টি অভ্যন্তরীণ ও ১৫টি আন্তর্জাতিক গন্তব্যে সার্ভিস পরিচালনা করছে।
    বাংলাদেশ বিমানের আন্তর্জাতিক গন্তব্যসমূহ- সার্কভূক্ত দেশে ২টি, দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় ৪টি, মধ্যপ্রাচ্যে ৮টি ও ইউরোপে ১টি।
    দেশে ডাকঘরের সংখ্যা- ৯,৮৮৬টি।
    কর্মক্ষম জনসংখ্যা- ৫৮.৭%।
    দেশে মোট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা- ১,৩৪,১৪৭টি, ধরন- ২৫টি।
    সর্বপ্রথম বিনামূল্যে ব্রেইল পদ্ধতির পাঠ্যপুস্তক সরবরাহ করা হয়- ২০১৭ সালে।
    কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে মোট প্রতিষ্ঠান- ৮,৮৫২টি; সরকারি- ১১৯টি ও বেসরকারি- ৮,৭৩৩টি।
    সারাদেশে এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা রয়েছে- ৭,৬৪২টি।
    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) বাংলাদেশকে পোলিওমুক্ত হিসেবে ঘোষণা করে- ২০১৪ সালে।
    প্রথমবারের মতো গ্রাম/ওয়ার্ড পর্যায়ে কমিউনিটি ক্লিনিক সেবা কার্যক্রম চালু হয়- ১৯৯৮ সালে।
    দেশে সরকারি মেডিক্যাল কলেজ- ৩৬টি, ডেন্টাল কলেজ- ৯টি।
    বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ- ৬৯টি, ডেন্টাল কলেজ- ২৬টি।
    দেশের সর্ববৃহৎ এনজিও- ব্রাক।

    রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ২টি বীমা- জীবন বীমা ও সাধারণ বীমা; বেসরকারি বীমা ৭৬টি- সাধারণ বীমা- ৪৫টি ও জীবন বীমা- ৩১টি।
    মোট বনভূমির পরিমাণ- ২.৩২ মিলিয়ন হেক্টর।
    GDPতে কৃষি খাতের অবদানের হার- ১৩.৬০% ও প্রবৃদ্ধির হার- ৩.৫১%।
    GDPতে শিল্প খাতের অবদানের হার- ৩৫.১৪% ও প্রবৃদ্ধির হার- ১৩.০২%।
    GDPতে সেবা খাতের অবদান- ৫১.২৬% ও প্রবৃদ্ধির হার- ৬.৫০%।

  • নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন বিষয়ে নোটঃ পার্ট- ৩

    নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন বিষয়ে নোটঃ পার্ট- ৩

    ০১. একজন নাগরিকের কর্তব্যকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
    উত্তরঃ তিন ভাগে
    ০২. মূল্যবোধ কোন ধরনের বিষয়?
    উত্তরঃ সামাজিক
    ০৩. নারীর অধিকার ও নারীর প্রতি বৈষম্য দূরীকরণ কাজ করে কোনটি?
    উত্তরঃ হিউম্যান এন্ড জেন্ডার স্টাডিজ
    ০৪. ইভটিজিং বলতে বুঝায়-
    উত্তরঃ সকল নারীদের উত্ত্যক্ত করা
    ০৫. মানবাধিকারের বৈশিষ্ট্য নিচের কোনটি?
    উত্তরঃ ব্যক্তির একান্ত ব্যক্তিগত

    ০৬. টেকসই উন্নয়নের জন্য কোনটি কোনটি প্রয়োজন ?
    উত্তরঃ প্রতিষ্ঠানিককরণ
    ০৭. সরকারি চাকরি লাভের অধিকার কোন ধরনের অধিকার?
    উত্তরঃ রাজনৈতিক
    ০৮. সুশাসনের মূল লক্ষ্য কী?
    উত্তরঃ জবাবদিহিতা
    ০৯. রাজনৈতিক দলের মূল লক্ষ্য কী হওয়া বাঞ্ছনীয়?
    উত্তরঃ জনকল্যাণ নিশ্চিত করা
    ১০. ই-সভার্ন্যান্স ও সুশাসনের সম্পর্ক কিরূপ?
    উত্তরঃ নিবিড়

    নৈতিকতা, মূল্যবোধ ও সুশাসন↓↓
    ০১. “রাষ্ট্রের সকল ক্ষেত্রে উন্নয়নের জন্য সুশাসন আবশ্যক” এ বক্তব্যটি কার?
    উত্তরঃ মিশেল ক্যামভেসাস.

    ০২. ’আইন হচ্ছে নিম্নতমের প্রতি উর্ধ্বতন রাজনৈতিক কর্তৃত্বের আদর্শ’ উক্তিটি কার ?
    উত্তরঃ জন অস্টিন.

    ০৩. কোনটি ছাড়া সুশাসন সম্ভব নয়?
    উত্তরঃ জবাবদিহিতা.

    ০৪. কিসের অভাবে দুর্নীতি জন্ম নেয়?
    উত্তরঃসুশাসন.

    ০৫. তথ্য অধিকার আইন প্রথম চালু হয় কোন দেশে ?
    উত্তরঃ সুইডেন.

    ০৬. দেশের শাসনতান্ত্রিক আইন উল্লেখ থাকে?
    উত্তরঃ সংবিধানে.

    ০৭. বাংলাদেশের গ্রাম সরকার আইন পাস হয় কত সালে ?
    উত্তরঃ ২০০৩.

    ০৮. বাংলাদেশে ই-গভার্ন্যান্স বাস্তবায়নের পথে অন্যতম বাধা কী?
    উত্তরঃ সমন্বয়হীনতা.

    ০৯. নৈতিক অধিকারের মূল উৎস হলো-
    উত্তরঃ ন্যায়বোধ.

    ১০. রাজনৈতিক দল জনগণের উপকার করে কীভাবে?
    উত্তরঃ দাবি পূরণের মাধ্যমে.

    ১। সুশাসনের ইংরেজি প্রতিশব্দ ?
    = Good Governance
    ২। সুশাসনের এক পক্ষে সরকার
    অন্যপক্ষে ? = জনগন
    ৩। সরকারের চরিত্র ভালো হওয়ার
    জন্য যাদের
    চরিত্র ভালো হওয়া দরকার ?
    = জনগনের
    ৪। বাংলাদেশের সংবিধানের
    যে অনুচ্ছেদের ধমীয় স্বাধীনতার কথা বলা হয়েছে ?
    = ৪১ নং অনুচ্ছেদে
    ৫। যেখানে দেশপ্রেম নেই সেখানে ?
    = সুশাসন নেই
    ৬। সুশাসন প্রতিষ্ঠার মূখ্য উপদান ?
    = আইনের শাসন
    ৭। যেভাবে গনতন্ত্রকে শক্তিশালী করা যায় ?
    = ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে
    ৮। ক্ষমতার অপব্যবহারের যৌক্তিক কারন ?
    = ক্ষমতার কেন্দ্রীকরন
    ৯। জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার মূখ্য ভূমিকা পালন করে ?
    = সরকার
    ১০। গনতন্ত্র আইনের শাসনে বিশ্বাসী কারন ?
    = আইনের চোখে সবাই সমান
    ১১। Ordinance হলো ?
    = জরুরী আইন
    ১২। আইনের আনুষ্ঠানিক উৎস হলো ?
    = সংবিধান
    ১৩। সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষাকল্পে যে আইন প্রবতন করা হয় ?
    = ফৌজদারি আইন
    ১৪। যে দেশের আইন বা সংবিধান লিখিত আকারে নেই ?
    = যুক্তরাজ্যের
    ১৫। মুসলিম আইনের প্রধান উৎস হলো ?
    = আল কুরআন

    ০১. একজন নাগরিকের কর্তব্যকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
    উত্তরঃ তিন ভাগে
    ০২. মূল্যবোধ কোন ধরনের বিষয়?
    উত্তরঃ সামাজিক
    ০৩. নারীর অধিকার ও নারীর প্রতি বৈষম্য দূরীকরণ কাজ করে কোনটি?
    উত্তরঃ হিউম্যান এন্ড জেন্ডার স্টাডিজ
    ০৪. ইভটিজিং বলতে বুঝায়-
    উত্তরঃ সকল নারীদের উত্ত্যক্ত করা
    ০৫. মানবাধিকারের বৈশিষ্ট্য নিচের কোনটি?
    উত্তরঃ ব্যক্তির একান্ত ব্যক্তিগত
    ০৬. টেকসই উন্নয়নের জন্য কোনটি কোনটি প্রয়োজন ?
    উত্তরঃ প্রতিষ্ঠানিককরণ
    ০৭. সরকারি চাকরি লাভের অধিকার কোন ধরনের অধিকার?
    উত্তরঃ রাজনৈতিক
    ০৮. সুশাসনের মূল লক্ষ্য কী?
    উত্তরঃ জবাবদিহিতা
    ০৯. রাজনৈতিক দলের মূল লক্ষ্য কী হওয়া বাঞ্ছনীয়?
    উত্তরঃ জনকল্যাণ নিশ্চিত করা
    ১০. ই-সভার্ন্যান্স ও সুশাসনের সম্পর্ক কিরূপ?
    উত্তরঃ নিবিড়

    ১. বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে ভালো শাসনব্যবস্থা হিসিবে স্বীকৃতি পেয়েছে
    — গণতন্ত্র
    ১. গণতন্ত্র ছাড়া প্রতিষ্ঠা পায় না
    — সুশাসন
    ৩. সুশাসনের উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ঠ্য
    — স্বচ্ছতা
    ৪. সুশাসনের পূর্ব শর্ত হল
    — জবাবদিহিতা
    ৫. সুশাসনের মানদণ্ড
    — জনগণের সম্মতি ও সন্তুষ্টি
    ৬.সুশাসণের আভাস পাওয়া যায়
    — ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে
    ৭.যেখানে দেশপ্রেম নেই সেখানে
    — সুশাসন নেই
    ৮. সম্পদের সুষম বন্টন করা যায়
    — সুশাসনের মাধ্যামে
    ৯. আইন নিষ্প্রয়োজন হয় , যদি
    –শাসক যদি ন্যায়পরায়ণ হয়
    ১০.সুশাসন একটি চলমান
    — ক্রিয়াশীল অবস্থা
    ১১.সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অপরিহার্য বিষয়
    — গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ
    ১২.ছায়া সরকার বলা হয়
    — সংবাদ মাধ্যমকে
    ১৩.প্রশাসন যন্ত্রের ধারক ও বাহক
    – সরকার
    ১৪.মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলে অচল হয়ে পড়ে
    – গণতন্ত্র
    ১৫.রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন বলা হয়
    — সাংবিধানিক আইনকে

    ১৬.সুশাসন প্রতিষ্ঠায় মূখ্য উপাদান
    — আইনের শাসন
    ১৭. জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় মুখ্য ভূমিকা পালন করে
    — সরকার
    ১৮.নৈতিকতা, ও মূল্যবোদ অর্জনের প্রধান উত্স
    — পরিবার
    ১৯. জাতীয় মূল্যবোধ হল
    — ঐতিহ্য, ইতিহাস,ও দ্বন্দ্বের প্রতিবিম্ব
    ২০.বড়দের সম্মান করা, দানশীলতা,শ্রমের মর্যাদা ইত্যাদি
    — সামাজিক মূল্যবোধ

  • একই নামের বাংলা সাহিত্যকর্ম

    একই নামের বাংলা সাহিত্যকর্ম

    মানুষ ( কবিতা) : কাজী নজরুল ইসলাম
    মানুষ ( কবিতা) : নির্মলেন্দু গুন
    মানুষ ( নাটক) : মুনীর চৌধুরী

    কাব্যমালঞ্চ ( কাব্যসংকলন) : আব্দুল কাদির
    কাব্যমালঞ্চ ( কাব্যগ্রন্থ) : যতীন্দ্রমোহন বাগচী

    মানচিত্র ( নাটক) : আনিস চৌধুরী
    মানচিত্র ( কাব্যগ্রন্থ) : আলাউদ্দিন আল আজাদ

    ফেরারী ( গল্প) : আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
    ফেরারী ( কবিতা) : দিলারা হাসেম

    পোস্টমাস্টার ( ছোটগল্প) : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
    পোস্টমাস্টার ( ছোটগল্প) : প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়

    পদ্মাবতী ( কাব্য) : আলাওল
    পদ্মাবতী ( নাটক) : মাইকেল মধুসূদন দত্ত
    পদ্মাবতী ( সমালোচনামূলক গ্রন্থ) : সৈয়দ আলী আহসান

    কাঞ্চনমালা ( উপন্যাস) : হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
    কাঞ্চনমালা ( উপন্যাস) : শামসুদ্দীন আবুল কালাম

    রেখাচিত্র ( গল্পগ্রন্থ) : বুদ্ধদেব বসু
    রেখাচিত্র ( আত্মজীবনী) : আবুল ফজল

    কবি ( উপন্যাস) : তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
    কবি ( উপন্যাস) : হুমায়ুন আহমেদ

    জননী ( উপন্যাস) : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
    জননী ( উপন্যাস) : শওকত ওসমান

    অভিযাত্রিক (কাব্য) : সুফিয়া কামাল
    অভিযাত্রিক ( উপন্যাস) : বিভূতিভূষন বন্দ্যোপাধ্যায়

    মধুমালা ( নাটক) : কাজী নজরুল ইসলাম মধুমালা ( নাটক) : জসীম উদ্দিন

    বনি আদম ( কাব্যগ্রন্থ) : গোলাম মোস্তফা
    বনি আদম ( উপন্যাস) : শওকত ওসমান

    ষোড়শী ( নাটক) : শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
    ষোড়শী ( ছোটগল্প) : প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়

    সাত ভাই চম্পা ( কাব্যগ্রন্থ) : বিষ্ণু দে
    সাত ভাই চম্পা ( কাব্যগ্রন্থ) : আশরাফ সিদ্দিকী
    সাত ভাই চম্পা ( শিশুতোষ কবিতা) : কাজী নজরুল ইসলাম

    সাজাহান ( কবিতা) : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
    সাজাহান ( নাটক) : ডি.এল.রায়

    দেনাপাওনা ( ছোটগল্প) : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
    দেনাপাওনা ( উপন্যাস) : শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

    নিরুদ্দেশ যাত্রা ( কবিতা) : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
    নিরুদ্দেশ যাত্রা ( কবিতা) : শহীদ কাদরী

    কবর ( নাটক) : মুনীর চৌধুরী
    কবর (কবিতা) : জসীমউদ্দিন

    রজনী (উপন্যাস) : বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
    রজনী ( উপন্যাস) : হুমায়ুন আহমেদ

    যাত্রা ( উপন্যাস) : শওকত আলী
    যাত্রা ( প্রবন্ধ) : সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

    পুনরায় দেখতে নিজের টাইমলাইনে শেয়ার করে রাখুন

    মানুষ ( কবিতা) : কাজী নজরুল ইসলাম
    মানুষ ( কবিতা) : নির্মলেন্দু গুন
    মানুষ ( নাটক) : মুনীর চৌধুরী

    কাব্যমালঞ্চ ( কাব্যসংকলন) : আব্দুল কাদির
    কাব্যমালঞ্চ ( কাব্যগ্রন্থ) : যতীন্দ্রমোহন বাগচী

    মানচিত্র ( নাটক) : আনিস চৌধুরী
    মানচিত্র ( কাব্যগ্রন্থ) : আলাউদ্দিন আল আজাদ

    ফেরারী ( গল্প) : আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
    ফেরারী ( কবিতা) : দিলারা হাসেম

    পোস্টমাস্টার ( ছোটগল্প) : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
    পোস্টমাস্টার ( ছোটগল্প) : প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়

    পদ্মাবতী ( কাব্য) : আলাওল
    পদ্মাবতী ( নাটক) : মাইকেল মধুসূদন দত্ত
    পদ্মাবতী ( সমালোচনামূলক গ্রন্থ) : সৈয়দ আলী আহসান

    কাঞ্চনমালা ( উপন্যাস) : হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
    কাঞ্চনমালা ( উপন্যাস) : শামসুদ্দীন আবুল কালাম

    রেখাচিত্র ( গল্পগ্রন্থ) : বুদ্ধদেব বসু
    রেখাচিত্র ( আত্মজীবনী) : আবুল ফজল

    কবি ( উপন্যাস) : তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
    কবি ( উপন্যাস) : হুমায়ুন আহমেদ

    জননী ( উপন্যাস) : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
    জননী ( উপন্যাস) : শওকত ওসমান

    অভিযাত্রিক (কাব্য) : সুফিয়া কামাল
    অভিযাত্রিক ( উপন্যাস) : বিভূতিভূষন বন্দ্যোপাধ্যায়

    মধুমালা ( নাটক) : কাজী নজরুল ইসলাম মধুমালা ( নাটক) : জসীম উদ্দিন

    বনি আদম ( কাব্যগ্রন্থ) : গোলাম মোস্তফা
    বনি আদম ( উপন্যাস) : শওকত ওসমান

    ষোড়শী ( নাটক) : শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
    ষোড়শী ( ছোটগল্প) : প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়

    সাত ভাই চম্পা ( কাব্যগ্রন্থ) : বিষ্ণু দে
    সাত ভাই চম্পা ( কাব্যগ্রন্থ) : আশরাফ সিদ্দিকী
    সাত ভাই চম্পা ( শিশুতোষ কবিতা) : কাজী নজরুল ইসলাম

    সাজাহান ( কবিতা) : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
    সাজাহান ( নাটক) : ডি.এল.রায়

    দেনাপাওনা ( ছোটগল্প) : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
    দেনাপাওনা ( উপন্যাস) : শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

    নিরুদ্দেশ যাত্রা ( কবিতা) : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
    নিরুদ্দেশ যাত্রা ( কবিতা) : শহীদ কাদরী

    কবর ( নাটক) : মুনীর চৌধুরী
    কবর (কবিতা) : জসীমউদ্দিন

    রজনী (উপন্যাস) : বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
    রজনী ( উপন্যাস) : হুমায়ুন আহমেদ

    যাত্রা ( উপন্যাস) : শওকত আলী
    যাত্রা ( প্রবন্ধ) : সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

  • পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানের ভৌগোলিক উপনাম

    পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানের ভৌগোলিক উপনাম

    ১) হাজার হ্রদের দেশ – ফিনল্যান্ড
    ২) হাজার দ্বীপের দেশ – ইন্দোনেশিয়া
    ৩) ইউরোপের ককপিট – বেলজিয়াম
    ৪) নিশীথ সূর্যের দেশ – নরওয়ে
    ৫) চির শান্তির শহর – রোম
    ৬) পবিত্র ভূমি – জেরুজালেম
    ৭) মসজিদের শহর – ঢাকা
    ৮) নিষিদ্ধ নগরী – লাসা (তিব্বত)
    ৯) সূর্য উদয়ের দেশ – জাপান
    ১০) নীলনদের দেশ – মিশর

    ১১) জাঁকজমকের নগরী – নিউইউর্ক
    ১২) প্রাচীরের দেশ – চীন
    ১৩) মুক্তার দেশ – বাহারাইন
    ১৪) পিরামিডের দেশ – মিশর
    ১৫) আগুনের দ্বীপ – আইসল্যান্ড
    ১৬) মন্দিরের শহর – বেনারস
    ১৭) ম্যাপল পাতার দেশ – কানাডা
    ১৮) সোনালী তোরণের দেশ – সানফ্রান্সিসকো
    ১৯) সোনালী প্যাগোডার দেশ – মিয়ানমার
    ২০) সাত পাহাড়ের দেশ – রোম

    ২১) পৃথিবীর ছাদ – পামীর মালভূমি
    ২২) ভূমিকম্পের দেশ – জাপান
    ২৩) বাতাসের শহর – শিকাগো
    ২৪) প্রাচ্যের ভেনিস – ব্যাংকক
    ২৫) দক্ষিণের রাণী – সিডনি
    ২৬) উত্তরের ভেনিস – স্টকহোম
    ২৭) ধীবরের দেশ – নরওয়ে
    ২৮) পৃথিবীর চিনির আধার – কিউবা
    ২৯) শ্বেতহস্তীর দেশ – থাইল্যান্ড
    ৩০) সমুদ্রের বধু – গ্রেট বৃটেন

    ৩১) মুক্তার দেশ – কিউবা
    ৩২) গোলাপীর শহর / পিংক সিটি – জয়পুর (রাজস্থান)
    ৩৩) মোটর গাড়ির শহর – ডেট্রয়েট
    ৩৪) বিগ আপেল – নিউইয়র্ক শহর
    ৩৫) ঝর্ণার শহর – তাসখন্দ
    ৩৬) নিমজ্জমান নগরী – হেগ
    ৩৭) বিশ্বের রাজধানী – নিউইয়র্ক
    ৩৮) প্রাচ্যের গ্রেটবৃটেন – জাপান
    ৩৯) বজ্রপাতের দেশ – ভূটান
    ৪০) স্বর্ণ নগরী – জোহান্সবার্গ

    ৪১) ইউরোপের ক্রিয়াঙ্গন – সুইজারল্যান্ড
    ৪২) বৃটেনের বাগান – কেন্ট
    ৪৩) দক্ষিণের গ্রেট বৃটেন – নিউজিল্যান্ড
    ৪৪) প্রাচ্যের ড্যান্ডি – নারায়নগঞ্জ
    ৪৫) চীনের দুঃখ – হোয়াংহো নদী
    ৪৬) পবিত্র দেশ – ফিলিস্তিন
    ৪৭) চির সবুজের দেশ – নাটাল
    ৪৮) বাজারের শহর – কায়রো
    ৪৯) নীরব খনিরদেশ – বাংলাদেশ
    ৫০) সিল্ক রুটের দেশ – ইরান

  • জাতিসংঘের সংক্ষিপ্ত প্রোফাইল

    জাতিসংঘের সংক্ষিপ্ত প্রোফাইল

    নাম– United Nations (UN)
    প্রতিষ্ঠা- ২৪ অক্টোবর, ১৯৪৫ (জাতিসংঘ সনদ কার্যকর)
    প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য- ৫১
    বর্তমান সদস্য- ১৯৩
    সর্বশেষ সদস্য- দক্ষিণ সুদান (১৪ জুলাই ২০১১)
    সদর দপ্তর- নিউইয়র্ক
    ইউরোপীয় সদর দপ্তর- জেনেভা
    মূল সংস্থা- ৬টি
    অফিশিয়াল/দাপ্তরিক ভাষা- ৬টি
    সচিবালয়ে ব্যবহৃত ভাষা- ২টি (ইংরেজি ও ফরাসি)
    বর্তমান মহাসচিব-অ্যান্টেনিও গুতেরেস(পর্তুগাল),নবম

    জাতিসংঘ গঠন
    জাতিসংঘ গঠনের ৭টি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বা পদক্ষেপ উল্লেখযোগ্য। এগুলো হল-
    ১. লন্ডন ঘোষণা
    ২. আটলান্টিক সনদ : ১৪ আগস্ট, ১৯৪১; তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট ও বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী উইন্সটন চার্চিল আটলান্টিক মহাসাগরে বৃটিশ নৌ-তরী ‘প্রিন্সেস অব ওয়েলস’-এ বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য এক ঘোষণা দেন। এটিই আটলান্টিক সনদ নামে পরিচিত।
    ৩. মস্কো সম্মেলন
    ৪. তেহরান সম্মেলন
    ৫. ডাম্বারটন ওকস সম্মেলন
    ৬. ইয়াল্টা সম্মেলন

    ৭. সানফ্রান্সিসকো সম্মেলন : ২৫ এপ্রিল ১৯৪৫, সানফ্রান্সিসকো’তে ৫০টি দেশের প্রতিনিধিরা একটি সম্মেলনে যোগ দেন। ২৬ ‍জুন তারা ১১১ ধারা সম্বলিত জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষর করেন। ১৫ অক্টোবর সম্মেলনে অংশ না নেয়া প্রথম দেশ হিসেবে পোল্যান্ড জাতিসংঘ সনদে স্বাক্ষর করে। আর সনদটি কার্যকর হয় ২৪ অক্টোবর। অর্থাৎ সানফ্রান্সিসকো সম্মেলনে উপস্থিত না থেকেও জাতিসংঘ সনদ কার্যকর হওয়ার পূর্বেই তাতে স্বাক্ষর করে পোল্যান্ড। অর্থাৎ, সানফ্রান্সিসকো সম্মেলনে উপস্থিত রাষ্ট্র ৫০টি, কিন্তু সেই সম্মেলনে গৃহীত সনদে স্বাক্ষরকারী দেশ ৫১টি (পোল্যান্ড’সহ)।

    জাতিসংঘ সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
    জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠাকালিন সদস্য ছিল- ৫১ টি
    সানফ্রান্সিসকো সম্মেলনে উপস্থিত সদস্য- ৫০ টি
    জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষরিত হয়- ২৬ জুন, ১৯৪৫
    জাতিসংঘ সনদের মূল স্বাক্ষরকারী দেশ- ৫১ টি
    জাতিসংঘ সনদ কার্যকরী হয়- ২৪ অক্টোবর, ১৯৪৫ সালে
    জাতিসংঘ দিবস- ২৪ অক্টোবর
    জাতিসংঘের সদর দপ্তর- নিউইয়র্ক
    জাতিসংঘের সদস্য নয়- তাইওয়ান, ভ্যাটিকান, কসোভো এবং ফিলিস্তিন
    জাতিসংঘের স্থায়ী পর্যবেক্ষক- ভ্যাটিকান এবং ফিলিস্তিন
    জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষরকারী সম্মেলনে (সানফ্রান্সিসকো সম্মেলনে) উপস্থিত না থেকেও যে দেশটি জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য হিসেবে পরিগণিত হয়- পোল্যান্ড
    জাতিসংঘের বর্তমান সদস্য- ১৯৩
    জাতিসংঘের সর্বশেষ সদস্য- দক্ষিণ সুদান
    দক্ষিণ সুদান জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ করে- ১৪ জুলাই
    জাতিসংঘ হতে স্বেচ্ছায় পদত্যাগকারী একমাত্র দেশ- ইন্দোনেশিয়া
    ইন্দোনেশিয়া পদত্যাগ করে পুনরায় ফিরে আসে- ১৯৬৫
    পূর্বে কোন দেশ জাতিসংঘের সদস্য ছিল বর্তমানে নেই- তাইওয়ান
    তাইওয়ান চীনের নিকট জাতিসংঘের সদস্যপদ হারায়- ১৯৭১
    বিশ্বের স্বাধীন দেশ হয়েও জাতিসংঘের সদস্য নয়- ভ্যাটিকান ও কসোভো

    জাতিসংঘের সংস্থা
    জাতিসংঘের মূল সংস্থা- ৬টি (বর্তমানে অবশ্য কার্যকর সংস্থা ৫টি । কারণ, ১৯৯৪ সালে পালাউ’র স্বাধীনতার পরপর অছিপরিষদ (Trusteeship Council) স্থগিত করা হয় ।)
    ১।সাধারণ পরিষদঃ General Assembly
    সাধারণ পরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়- লন্ডনের ওয়েস্ট মিনিস্টার হলে ।
    সাধারণ পরিষদে প্রতিটি দেশের ভোট দেয়ার ক্ষমতা- ১টি
    বাংলাদেশ সাধারণ পরিষদের সভাপতি নির্বাচিত হয়- ১৯৮৬ সালে
    সভাপতিত্ব করেন- হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী
    ২। নিরাপত্তা পরিষদঃ Security Council
    নিরাপত্তা পরিষদ পরিচিত– স্বস্তি পরিষদ নামে
    নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য সংখ্যা- ১৫ টি (৫ টি স্থায়ী ও ১০ টি অস্থায়ী)
    ৫টি স্থায়ী রাষ্ট্র- যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, ফ্রান্স ও চীন
    ১৯৬৫ সালের আগে নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য ছিল- ১১ টি
    নিরাপত্তা পরিষদের কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য কমপক্ষে- ৫ টি স্থায়ী সদস্যের ও ৯ টি অস্থায়ী সদস্য রাষ্ট্রের সম্মতি প্রয়োজন
    ভেটো মানে- আমি এটা মানি না (না ভোট)
    জাতিসংঘে ভেটো দানের ক্ষমতা আছে- নিরাপত্তা পরিষদের ৫টি স্থায়ী রাষ্ট্রের
    বাংলাদেশ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হয়- মোট ২ বার (১৯৭৮ ও ১৯৯৯)
    ২য় বার বাংলাদেশ (১৯৯৯ সালে নির্বাচিত, ২০০০-০১ মেয়াদে) সভাপতির দায়িত্ব পালন করে
    সভাপতিত্ব করেন- আনোয়ারুল করিম চৌধুরী
    ৩। অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদঃEconomic and Social Council (ECOSOC)
    ৪। আন্তর্জাতিক আদালতঃ International Court of Justice or World Court
    (ICJ)
    জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক আদালত পরিষদের নাম- স্থায়ী সালিশী আদালত
    আন্তর্জাতিক আদালতের সদর দফতরের নাম- শান্তি প্রাসাদ (হেগ, নেদারল্যান্ডস)
    আন্তর্জাতিক আদালতের বিচারক- ১৫ জন
    আন্তর্জাতিক আদালতের বিচারকদের মেয়াদ- ৯ বছর
    আন্তর্জাতিক আদালতের বর্তমান প্রেসিডেন্ট- হিশাস ওয়াদা (Hisashi Owada)
    ৫। সচিবালয়ঃ Secretariat
    ৬। অছি পরিষদঃ Trusteeship Council
    ১৯৯৪ সালে পালাউ স্বাধীন হলে জাতিসংঘের এই সংস্থাটি স্থগিত (suspended) করা হয় ।
    * ২০০২ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধী আদালত (International Criminal Court) (ICC, ICCt) প্রতিষ্ঠা করা হয় । এটিও জাতিসংঘের আওতাভুক্ত, তবে তাদের কাজেকর্মে অনেকটাই স্বাধীন । এটি কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধ, মানবতা বিরোধী অপরাধ প্রভৃতির বিচার করে । তবে ২০০২ সালের ১ জুলাই যেদিন এটি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে চুক্তি স্বাক্ষর করা হয় তার আগের কোন অপরাধ এই আদালতের আওতাধীন হবে না ।
    ICC প্রতিষ্ঠা- ১ জুলাই ২০০২
    ICC র সদর দপ্তর- হেগ, নেদারল্যান্ডস
    ICC র সদস্য- ১১৬ (১ নভেম্বর থেকে ১১৭; ১ ডিসেম্বর থেকে ১১৮)
    বাংলাদেশ ICC র সদস্য নয়/ চুক্তি স্বাক্ষর করেনি

    UN Women : জাতিসংঘের সর্বশেষ অঙ্গসংস্থা
    জাতিসংঘের সর্বশেষ অঙ্গসংস্থা (১৭তম)
    অনুমোদন লাভ- ২ জুলাই ২০০৯
    কার্যক্রম শুরু- ১ জানুয়ারি ২০১১
    পুরো নাম/ আসল নাম- United Nations Entity for Gender Equlity and the Empowerment of Women
    প্রধান- মিশেল ব্যাচলেট (চিলির প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট; জাতিসংঘের পরবর্তী উপমহাসচিব)
    সদর দপ্তর- নিউইয়র্ক

    জাতিসংঘের মহাসচিব
    জাতিসংঘ মহাসচিবের মেয়াদ- ৫ বছর (প্রকৃতপক্ষে মহাসচিবের পদের নির্দিষ্ট কোন মেয়াদ নেই । তবে ঐতিহ্যগতভাবে মহাসচিব ৫ বছরের জন্য ১ বা ২ মেয়াদে নির্বাচিত হন)
    জাতিসংঘের প্রথম মহাসচিব- ট্রিগভে লি (Trygve Lie) (নরওয়ে)
    জাতিসংঘের একমাত্র মুসলমান মহাসচিব- কফি আনান (ঘানা)
    মুক্তিযুদ্ধের সময় জাতিসংঘের মহাসচিব ছিলেন- উ থান্ট (মায়ানমার) (প্রথম এশীয় মহাসচিব)
    জাতিসংঘের বর্তমান মহাসচিব- অ্যান্তোনিও গুতেরস(পর্তুগাল)
    জাতিসংঘের মহাসচিবদের মধ্যে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান- দ্যাগ হেমারশোল্ড(১৯৬১) ও কফি আনান(২০০১)
    জাতিসংঘের যে মহাসচিব মরণোত্তর শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান- দ্যাগ হেমারশোল্ড(১৯৬১)

  • আন্তর্জাতিক সংগঠনসমূহ এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান

    আন্তর্জাতিক সংগঠনসমূহ এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান

    লীগ অব নেশনস গঠিত হয় = 1919 সালে।
    জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয় = 24 অক্টোবর 1945 সালে।
    জাতিসংঘের বর্তমান সদস্য সংখ্যা = 193
    বিশ্বব্যাংকের SOFT LOAN WINDOW হলো = IDA
    “ব্রেটন উডস ইনস্টিটিউট” যে সহযোগিতা বুঝায় = আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংক।
    GATT এর পরিবর্তিত রূপ = WTO (1995 সালে)
    স্বল্পোন্নত দেশগুলোর উন্নয়নে সহায়তা করে = UNDP
    সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার লক্ষ্য = আটটি।
    OIC প্রতিষ্ঠিত হয় = 1969 সালে।

    জোট নিরপেক্ষ প্রথম শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় = বেলগ্রেড।
    কমনওয়েলথ এর বর্তমান সদস্য সংখ্যা = 53
    ইউরো মুদ্রা চালু হয় = 1লা জানুয়ারি 1999
    গ্রুপ 77 কোন ধরনের দেশ নিয়ে গঠিত = উন্নয়ন।
    ওপেক প্রতিষ্ঠার প্রথম উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন = ভেনিজুয়েলা।
    সার্ক প্রতিষ্ঠিত হয় = 8 ডিসেম্বর 1985
    BIMSTEC যে ধরনের প্রতিষ্ঠান = অর্থনৈতিক।
    রেডক্রসের প্রতিষ্ঠাতা হলেন = হেনরি ডুরান্ট।
    রেডক্রস প্রতিষ্ঠিত হয় = 9 ফেব্রুয়ারি 1863 সালে ।
    আরবিস কি = উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতাল।
    IUCN এর কাজ হলো বিশ্বব্যাপি = প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ করা।

    _________সংগঠন_________

    G – 8 :-
    = প্রতিষ্ঠিত হয় 15 নভেম্বর 1975 সালে। সদস্য সংখ্যা 7.

    D -8 :-
    = 15 জুন 1997 সালে। সদরদপ্তর তুরস্কে। সদস্য সংখ্যা 8.

    ADB:-
    = Asian Development Bank. প্রতিষ্ঠিত হয় 1966 সালে। সদরদপ্তর ম্যালিনা – ফিলিপাইন। সদস্য সংখ্যা 67.

    IDB :-
    = Islamic Development Bank. প্রতিষ্ঠিত হয় 20 অক্টোবর 1975 সালে। সদরদপ্তর জেদ্দা – সৌদিআরব। সদস্য সংখ্যা 56.

    IMF :-
    = International Monetary Fund. প্রতিষ্ঠিত হয় 1944 সালের 1 – 22 জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের নিউ হ্যাম্পশায়ারের ব্রেটন উডসের মাউন্ট ওয়াশিংটন হোটেলে অনুষ্ঠিত 45টি দেশের প্রতিনিধিদলের অংশ গ্রহনে গৃহীত হয়। আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় 27 ডিসেম্বর 1945 সালে। কার্যক্রম শুরু হয় 1লা মার্চ 1947 সালে। সদরদপ্তর ওয়াশিংটন ডিসি – যুক্তরাষ্ট্র।

    APEC :-
    Asia Pacific Economic co-operation .প্রতিষ্ঠিত হয় 6 নভেম্বর 1989 সালে । সদরদপ্তর সিঙ্গাপুর। সদস্য সংখ্যা 21.

    G – 77 :-
    প্রতিষ্ঠিত হয় 15 জুন 1964 সালে। সদস্য সংখ্যা 134

    G – 20 :-
    প্রতিষ্ঠিত হয় 1999 সালে। সদস্য সংখ্যা 23.

    CIRDAP :-
    প্রতিষ্ঠিত হয় 6 জুলাই 1979 সালে। সদরদপ্তর ঢাকা চামেলী হাউজ। সদস্য সংখ্যা 15.

    OPEC :-
    Organisation of the petroleum Exporting Counties. প্রতিষ্ঠিত হয় 14 ডিসেম্বর 1960 সালে। সদরদপ্তর ভিয়েনা – অস্ট্রিয়া। সদস্য সংখ্যা 12.

    ASEAN :-
    Association of South East Asian Nations. প্রতিষ্ঠিত হয় 8 ই আগস্ট 1967 সালে। সদরদপ্তর জার্কাতা – ইন্দোনেশিয়া। সদস্য সংখ্যা 10.

    SAARC :-
    South Asian Association For Regional Co-Operation. প্রতিষ্ঠিত হয় 8 ডিসেম্বর 1985 সালে।সদরদপ্তর কাঠমুন্ডু নেপাল। সদস্য সংখ্যা 8.

    ECO :-
    Economic Co-operation Organisation. প্রতিষ্ঠিত হয় 1985 সালে। সদরদপ্তর তেহরান – ইরান। সদস্য সংখ্যা 10.

    BENELUX:-
    প্রতিষ্ঠিত হয় 1958 সালে । সদরদপ্তর ব্রাসেলস – বেলজিয়াম। সদস্য সংখ্যা 3.

    SAPTA :-
    South Asian Free Trade Area. প্রতিষ্ঠিত হয় 11 এপ্রিল 1993 সালে। সদরদপ্তর ঢাকা। সদস্য সংখ্যা 8

     ________আঞ্চলিক রাজনৈতিক জোট______

    আরব লীগ:-
    প্রতিষ্ঠিত হয় 22 মার্চ 1945 সালে। সদরদপ্তর কায়রো – মিশর। সদস্য সংখ্যা 22

    CIS :-
    Commonwealth of Independent State. প্রতিষ্ঠিত হয় 8 ডিসেম্বর 1991 সালে। সদরদপ্তর মিনস্ক – বেলারুশ। সদস্য সংখ্যা 11.

    EU :-
    ইউরোপীয় ইউনিয়ন। প্রতিষ্ঠিত হয় 1993 সালে। সদরদপ্তর ব্রাসেলস – বেলজিয়াম। সদস্য সংখ্যা 28.

    AU :-
    African Union. প্রতিষ্ঠিত হয় 9 জুলাই 2002. সদরদপ্তর আদ্দিবা আবারা – ইথিওপিয়া। সদস্য সংখ্যা 54.

    GCC :-
    Gulf Co-operation Council. উপসাগরীয় সহযোগিতা সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয় 25 মে 1981 সালে। সদরদপ্তর রিয়াদ – সৌদিআরব। সদস্য সংখ্যা 6

    SAFTA :-
    South Asian Free Trade Area. প্রতিষ্ঠিত হয় 11 এপ্রিল 1993 সালে। সদরদপ্তর ঢাকা। সদস্য সংখ্যা 8।