Category: বাংলাদেশ বিষয়াবলি

Bangladesh Affair

  • বাংলাদেশ সরকার

    বাংলাদেশ সরকার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক পরিচালিত হয়, যিনি অন্যান্য সকল মন্ত্রীগণকে বাছাই করেন। প্রধানমন্ত্রী এবং অন্যান্য প্রধান উচ্চপদস্থ মন্ত্রীগণ সর্বোচ্চ সিদ্ধান্ত গ্রহণ কমিটির সদস্যপদ লাভ করেন, যা মন্ত্রিসভা নামে পরিচিত।

    বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হলেন শেখ হাসিনা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী, যিনি ২৯শে ডিসেম্বর ২০০৮ এর সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ের ফলাফলস্বরূপ ২০০৯-এর ৬ জানুয়ারি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নিযুক্ত হন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তার দ্বারা পরিচালিত হয় এবং এর ১৪ দলীয় মহাজোট দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠ সংসদ সদস্য পদলাভের মাধ্যমে বিজয় লাভ করে এবং সাংখ্যিকভাবে ২৯৯ টি আসনের মাঝে ২৩০ টি আসন এই দলের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।[১]

    ১৯৭১ এ অস্থায়ী সরকার গঠন এবং অস্থায়ী সংবিধান প্রণয়নের পর থেকে অদ্যাবধি বাংলাদেশের সরকার ব্যবস্থা কমপক্ষে পাঁচবার পরিবর্তিত হয়েছ। বাংলাদেশের বর্তমান সরকার ব্যবস্থা সংসদীয় পদ্ধতির। এই পদ্ধতিতে প্রধানমন্ত্রীর হাতে সরকারের প্রধান ক্ষমতা ন্যস্ত থাকে। বহুদলীয় গণতন্ত্র পদ্ধতিতে এখানে জনগণের সরাসরি ভোটে জাতীয় সংসদের সদস্যরা নির্বাচিত হন। নির্বাহী (executive) ক্ষমতা সরকারের হাতে ন্যস্ত। আইন প্রণয়ন করা হয় জাতীয় সংসদেবাংলাদেশের সংবিধান ১৯৭২ সালে প্রণীত হয়, এবং এখন পর্যন্ত এতে ১৭টি সংশোধনী যোগ করা হয়েছে।[২] [৩]

    দপ্তরনামদলদায়িত্বগ্রহণের সময়
    বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতিআব্দুল হামিদআওয়ামী লীগ২৪ মার্চ ২০১৩
    প্রধানমন্ত্রীশেখ হাসিনাআওয়ামী লীগ৬ জানুয়ারি ২০০৯
    সংসদ স্পিকারশিরীন শারমিন চৌধুরীআওয়ামী লীগ৩০ এপ্রিল ২০১৩
    প্রধান বিচারপতিহাসান ফয়েজ সিদ্দিকদল নিরপেক্ষ৩০ ডিসেম্বর ২০২১

    নির্বাহী বিভাগ

    বাংলাদেশের সরকার নির্বাহী বিভাগ পরিচালনা করে। প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রী সভার সদস্যরা বিভিন্ন নির্বাহী সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন।

    রাষ্ট্রপতি

    সাংবিধানিক ভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান ও সংসদীয় পদ্ধতিতে সর্বোচ্চ পদমর্যাদার অধিকারী হলেন রাষ্ট্রপতি। রাষ্ট্রপতি হওয়ার ন‍্যূনতম বয়স ৩৫ বছর। জাতীয় সংসদ সদস্যদের ভোটে তিনি নির্বাচিত হন। স্পিকার (সংসদের পঞ্চদশ সংশোধনীর পূর্বে ছিল প্রধান বিচারপতি) রাষ্ট্রপতিকে শপথ বাক্য পাঠ করান। নির্বাচিত হওয়ার পর শপথ গ্রহণের পর থেকে তার মেয়াদকাল ৫ বছর। আবার রাষ্ট্রপতি পদত্যাগ করতে পারেন স্পিকারের নিকট পদত্যাগ পত্র দাখিলের মাধ্যমে। রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ৫০(২) ধারা মতে ধারাবাহিক ২ বারের অধিক মেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে পারবেন না। তিনি জাতীয় সংসদের অধিবেশন আহ্বান করেন। ৫৬(৩) অনুচ্ছেদ অনুসারে প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ ও ৯৫(১) অনুচ্ছেদ অনুসারে প্রধান বিচারপতি নিয়োগের ক্ষেত্রে তাকে প্রধানমন্ত্রীর সুপারিশ নিতে হয় না। একই সঙ্গে তার ওপর আদালত এর কোনো এখতিয়ার বারিত। রাষ্ট্রপতির অনুপস্থিতিতে তার দায়িত্ব পালন করবেন স্পিকার স্বয়ং। রাষ্ট্রপতি প্রধামন্ত্রীর পদত্যাগ পত্র গ্রহণ করবেন। তার নিকট কোনো বিল পেশ করার ১৫ দিনের মধ্যে তা অনুমোদন করতে হয় নচেৎ তা স্বয়ংক্রিয় ভাবে অনুমোদিত হয়ে যায়। তবে অর্থ বিল এ সম্মতি দানে তিনি বিলম্ব করতে পারবেন না। দুই-তৃতীয়াংশ সংসদ সদস্যের ভোটের মাধ্যমে শারীরিক বা মানসিক কোনো কারণে রাষ্ট্রপতিকে অপসারণ করা যায়। তার সরকারি বাসভবন বঙ্গভবন মতিঝিল এর দিলকুশায় অবস্থিত। তার নিরাপত্তায় বিশেষ বাহিনী হলো প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট (PGR) ও স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (SSF)।

    প্রধানমন্ত্রী

    বাংলাদেশের সরকারপ্রধান অথবা মন্ত্রিপর্ষদের প্রধান হলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক সংবিধান অনুযায়ী প্রজাতন্ত্রের নির্বাহী ক্ষমতা প্রযুক্ত হবে। এই পদ ছাড়াও অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপ-মন্ত্রীদিগকেও নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি। যে সংসদ-সদস্য সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যের আস্থাভাজন হিসেবে রাষ্ট্রপতির নিকট প্রতীয়মান হবেন, রাষ্ট্রপতি তাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ করবেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হতে হলে বয়স ন‍্যূনতম ২৫ বছর হতে হবে। জাতীয় সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা বা নেত্রী যিনি প্রধান নির্বাহী হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। বাংলাদেশ সংবিধানের প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভা সংবলিত ৫৫ ও ৫৬ নং ধারা অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিপরিষদের শীর্ষে থাকবেন এবং মন্ত্রিপরিষদের সভায় সভাপতিত্ব করবেন।[৪] তিনি একইসাথে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভাপতি/চেয়ারপার্সন। তার জন্য বরাদ্দ সরকারি বাসভবনের নাম গণভবন, যা ঢাকার শেরে বাংলা নগরে অবস্থিত। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঢাকার তেজগাঁওয়ে অবস্থিত। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যিনি একই সাথে সর্বোচ্চ সময় ধরে ক্ষমতায় থাকা প্রধানমন্ত্রী।

    মন্ত্রিসভা

    মূল নিবন্ধ: বাংলাদেশের মন্ত্রিসভা

    স্থানীয় সরকার

    মূল নিবন্ধ: বাংলাদেশে স্থানীয় সরকার

    আইন বিভাগ

    এই অনুচ্ছেদটি সম্প্রসারণ করা প্রয়োজন।

    বাংলাদেশের আইনসভার নাম জাতীয় সংসদ। এটি এক কক্ষীয়, এবং ৩০০ জন সংসদ সদস্য জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হন। এছাড়া নারীদের জন্য ৫০ টি সংরক্ষিত আসনের বিধান রয়েছে, যেসব আসন সংসদ সদস্যদের মাধ্যমে বণ্টিত হয়।

    বিচার বিভাগ

    মূল নিবন্ধ: বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট

    বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট দেশের সর্বোচ্চ আদালত।বেশিরভাগ মামলা প্রথমত নিম্ন আদালতে রায় দেয়ার পর সুপ্রিম কোর্টে স্হানান্তরিত হয়।সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর রায় কার্যকর করতে আর কোন বাধা থাকে না, তবে মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত অপরাধী কে রাষ্ট্রপতি চাইলে জীবনভীক্ষা দিতে পারে।

    বিচার কক্ষের বিবরণ

    আরও দেখুন

  • নৌযান

    পানি/জলে চলার উপযোগী যানবাহনকে নৌযান বলা হয়। জাহাজ, নৌকা, উভরচরযান এবং ডুবোজাহাজ এর অন্তর্গত। (ইংরেজি watercraft) যাত্রী ও মালামাল ধারণক্ষমতা, ব্যবহৃত প্রযুক্তি ইত্যাদির উপর নির্ভর করে নৌযানের শ্রেনীবিভাগ করা হয়। শব্দগতভাবে নৌযান অর্থ এমন কোন বস্তু যার পরিচালনযোগ্যতা রয়েছে। অর্থাৎ, পাল, দাঁড় বা ইঞ্জিন আছে। শুধুমাত্র পানিতে ভাসমান কোন বস্তু নৌযানের মধ্যে পরে না যেমনে, ভাসমান গাছের গুঁড়ি।

    এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন।
    পারাপারের জন্য ব্যবহৃত ডিঙ্গি নৌকাঃ ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে ঘাটে বাঁধা, ময়মনসিংহ, ২০১১
  • ট্রান্সলোডিং

    ট্রান্সলোডিং [১][২] একটি পরিবহন অবস্থা থেকে অন্য পরিবহন অবস্থায় স্থানান্তর প্রক্রিয়া। সম্পূর্ণ পরিবহন পথে পন্য পরিবহনের জন্য একটি পরিবহন ব্যবস্থা ব্যবহার করা যাবে না যখন এটি সর্বাধিক ব্যবহৃত হয়, যেমন পণ্য একটি অভ্যন্তরীণ পয়েন্ট থেকে অন্য আন্তর্জাতিকভাবে প্রেরণ করা আবশ্যক হয় যখন তখন এই ধরনের একটি পরিবহন পথে প্রথমে বিমানবন্দর ট্রাক দ্বারা পন্য পরিবহন প্রয়োজন হতে পারে, তারপর বিদেশী বিমান দ্বারা, এবং তারপর তার গন্তব্য অন্য ট্রাক দ্বারা। আবার এটি বাল্ক বস্তু (যেমন কয়লা), খনি থেকে রেল গাড়িতে তোলা এবং বন্দরে একটি জাহাজে স্থানান্তর জড়িত হতে পারে। লাইনের মধ্যে সরঞ্জামগুলি সামঞ্জস্যপূর্ণ না হওয়ার কারণে রেল গাড়িতে পরিবাহিত পন্য ব্রেক-অফ-গেজ পয়েন্টগুলিতে ট্রান্সলোডিং করাও প্রয়োজন হয়।

    যেহেতু সঞ্চয়ের জন্য পণ্যগুলি পরিচালনা করা প্রয়োজন, এটি ক্ষতির একটি উচ্চ ঝুঁকি সৃষ্টি করে। অতএব, ট্রান্সলেডিং সুবিধাগুলি হ’ল হ্যান্ডলিং কমানোর উদ্দেশ্যে পরিকল্পিত। বিভিন্ন পরিবহন ব্যবস্থায় বিভিন্ন ক্ষমতার কারণে, পন্য মজুতের সুবিধার জন্য কিছু গুদাম ঘর সুবিধা বা রেল ইয়ার্ডের প্রয়োজন হয়। বাল্ক পণ্য জন্য, বিশেষ পদ্ধতির হ্যান্ডলিং এবং স্টোরেজ বা পন্য মজুত ব্যবস্থা সাধারণত প্রদান করা হয় (হিসাবে, উদাহরণস্বরূপ, শস্য এলিভেটর মধ্যে)। মানসম্মত ট্রান্সপোর্ট সীমা হ’ল মানসম্মত পাত্রে ব্যবহার করে, যা একক হিসাবে পরিচালনা করা হয় এবং যা প্রয়োজনে স্টোরেজ পরিবেশন করে।

    ট্রান্সশিপমেন্ট বনাম পরিবহন

    ট্রান্সশিপমেন্টের সঙ্গে ট্রান্সলোডিং বিষয়ে বিভ্রান্ত হতে পারে, কিন্তু আধুনিক ব্যবহারের মধ্যে তারা বিভিন্ন ধারণা প্রতিনিধিত্ব। ট্রানজিস্টমেন্ট মূলত একটি আইনি শব্দ যা চালানের উৎপত্তি এবং কিভাবে নির্ধারিত হয়। একটি শস্যের লোড বিবেচনা করুন যা একটি লিফ্টে প্রেরণ করা হয়, যেখানে এটি অন্য শস্য থেকে শস্যের সাথে মিলিত হয় এবং এভাবে ট্রেনটি একটি আলাদা চালান হিসাবে ছেড়ে দেয় যা সেখান থেকে এসেছে। এইভাবে ট্রান্সশিপমেন্ট হতে বলা যাবে না। বা একটি প্যাকেজ বিতরণ পরিষেবা বা মেইল ​​মাধ্যমে পাঠানো একটি প্যাকেজ বিবেচনা করুন: এটি শিপিং বরাবর শপিং মোড অনেক বার পরিবর্তন করতে পারে, কিন্তু এটা (ভিউ একটি বাহ্যিক বিন্দু থেকে) থেকে যেহেতু এটি কিভাবে বোঝানো হয় বা কি না একটি একক চালান হিসাবে বোঝানো অন্যথায় যাত্রা এর পায়ে এটি ভ্রমণ করে, এটি ট্রান্সশিপমেন্ট করা হয় না বলে মনে করা হয়। বিপরীতভাবে, একটি ট্রাক একটি লোড এক (আইনি) একটি মধ্যবর্তী বিন্দু এবং তারপর কখনও ট্রাক ছাড়ার ছাড়াই তার চূড়ান্ত গন্তব্য থেকে চালান গ্রহণ করা যেতে পারে। যদি এই দুটি শিপিং হিসাবে নির্দিষ্ট করা হয়, তাহলে পণ্য ট্রান্সশিপ করা হয়, কিন্তু কোন স্থানান্তর সঞ্চালিত হয়।

    ট্র্যাডহোডিং এবং ট্রান্সশিপমেন্টের মধ্যে আধুনিক পার্থক্যটি বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি মধ্য বিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে গণনা করা হয় নি, যখন গেজ বিরতির আলোচনার প্রায়ই ব্যবহৃত ট্রান্সশিপমেন্ট ব্যবহার করা হয় যা আজকের যত্নশীল ব্যবহারের জন্য ট্রোডলডিং ডাকবে, অথবা কোনও সংমিশ্রণে ট্রান্সলোডিং এবং ট্রান্সশিপমেন্ট।

    ট্রান্সলোডিং সুবিধাগুলি

    কনটেইনার কপিকল গুলি কন্টেনার জাহাজ থেকে / থেকে কন্টেনারগুলি স্থানান্তর ব্যবহৃত হয়।

    ট্রান্সলোডিং যে কোনো জায়গায় ঘটতে পারে। একটি ট্রাক অন্য ট্রাক বা ট্রেন পর্যন্ত টানতে পারে, এবং অনুবাদ টিমস্টার এবং স্টিভডোর এর চেয়ে আরও সুবিবেচনাপূর্ণ উপায় দ্বারা সম্পন্ন হতে পারে। গতি এবং দক্ষতা স্বার্থে, তবে, বিশেষ সরঞ্জাম বিভিন্ন বিভিন্ন পণ্য হ্যান্ডেল ব্যবহৃত হয়। এভাবে, কন্টেনারগুলি এবং কয়লা জেটি এর সাথে কার ডাম্পার, লোডার, কনভেয়র এবং আনলোড এবং লোড রেল গাড়ি এবং জাহাজ জন্য অন্যান্য সরঞ্জাম দ্রুত এবং একটি ন্যূনতম কর্মীদের সঙ্গে।

    প্রায়ই মালামাল বহন করতে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি দ্রুত স্থানান্তরের জন্য অপ্টিমাইজ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, অটোমোবাইল গুলি চালানো অটোর্যাক রেলগাড়ি এবং রোল-অন / রোল-অফ জাহাজ দ্বারা চালিত হয়, যা ক্রেন ছাড়াই লোড করা যায় অন্যান্য সরঞ্জাম স্ট্যান্ডার্ডযুক্ত পাত্রে সাধারণ হ্যান্ডলিং সরঞ্জামের ব্যবহার এবং ব্রেক বাল্ক হ্যান্ডলিং অমান্য করে।

    ট্রান্সলোডিং প্রায়ই শ্রেণিবিন্যাস এবং রাউটিং সুবিধার সাথে মিলিত হয়, যেহেতু পরে প্রায়ই পণ্যগুলি পরিচালনা করতে হয়। রেলওয়ে সাইডিং এবং ব্রেক-অফ-গেজ স্টেশন এ সঞ্চালিত হতে পারে।

    বন্দরে ট্রান্সলোডিং

    ট্রান্সলোডিং ব্যবস্থার দ্বারা অনেক সময় বন্দরের পন্য পরিবহন করা হয়। ভারতের কলকাতা বন্দরে সবচেয়ে বেশি ট্রান্সলোডিং পদ্ধতিতে পন্য পরিবহন করা হয়। পিপিপি মডেল অনুসরণ করে এই কাজে কেওপিটি-র সঙ্গে হাত মিলিয়েছে জিন্দল আইটিএফ। ২৫০ কোটি টাকা লগ্নি করেছে তারা। জিন্দল আইটিএফ-এরই এমভি যুগলরাজ এবং এমভি ভিগনরাজ নামে দু’টি ট্রান্সলোডার এখন কাজ সামলাচ্ছে। এরা একসঙ্গে অনেকগুলো ক্রেনের সাহায্যে বড় জাহাজ থেকে নির্বিঘ্নে পণ্য খালাস করতে পারে এবং সেই পণ্য ওই সব ক্রেনের সাহায্যেই ছোট জাহাজে তুলেও দিতে পারে। ২০১৩ থেকে ২০১৫ অবধি ১৭টি বড় জাহাজে ট্রান্সলোডিং চালানো হয়েছে। পণ্য নেমেছে ১২ লক্ষ ১৭ হাজার ২৪৬ মেট্রিক টন। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাস থেকে ট্রান্সলোডিং-এর কাজ শুরু হয়েছে। বর্তমানে বঙ্গোপসাগরের মধ্যে তিনটি এলাকায়— স্যান্ডহেডস, কণিকা স্যান্ড [৩] এবং সাগরে— ট্রান্সলোডিং চলছে। ফলে ২০১৪-১৫তেই কলকাতা ও হলদিয়া বন্দরে পণ্য আমদানির পরিমাণ ১২ শতাংশ বাড়েছে। সে বার ৪ কোটি ৬০ লক্ষ ২৯ হাজার টন পণ্য খালাস করেছিল কেওপিটি। [৪]

    বিশ্বের বহু বন্দরে ট্রান্সলোডিং পদ্ধতিতে পন্য পরিবহন করা হয়।

  • টমটম

    টমটম হচ্ছে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল, বিশেষত: রাজধানী ঢাকা শহরের পুরানো এলাকায় পরিবহন কাজে ব্যবহৃত ঘোড়ায় টানা গাড়ির পরিচিত নাম।[১][২] বাংলাদেশের বিভিন্ন দুর্গম এলাকায় এটি আজও বেশ প্রচলিত একটি অযান্ত্রিক বাহন। প্রাপ্ত তথ্যানুসারে, ১৮৫৬ সালে সর্বপ্রথম ঢাকা শহরে ঘোড়ার গাড়ির প্রচলন ঘটে, যা তখন ‘ঠিকা গাড়ি’ নামে পরিচিত ছিল।[১]

    ইতিহাস

    অধ্যাপক মুনতাসীর মামুনের ‘ঢাকা: স্মৃতি বিস্মৃতির নগরী-১’ বই হতে জানা যায় যে, ১৮ শতকের প্রথম দিকে ঢাকায় বসবাসকারীদের মধ্যে আর্মেনীয়রা ছিলো অন্যতম প্রভাবশালী ও বণিক সম্প্রদায় এবং ১৮৫৬ সালে সিরকো নামীয় একজন আর্মেনীয়ই প্রথম ঢাকায় ঘোড়ার গাড়ির প্রচলন করেন।[১] ১৮৪৪ সালে প্রকাশিত ‘ক্যালকাটা রিভিউতে’ নানা ধরনের ঘোড়ার গাড়ির কথা উল্লেখ রয়েছে; যাতে ঢাকায় চলাচলকারী গাড়িগুলোকে ‘ক্রাহাঞ্চি’ বা ‘ক্রাঞ্চি’ গাড়ি (‘কারাচি গাড়ি’) বলা হয়েছে।[৩]

    বর্তমানে ঢাকা শহরের বঙ্গবাজার, ফায়ার সার্ভিস, পশু হাসপাতাল, বকশীবাজার, নারিন্দা, সিদ্দিক বাজার, কেরানীগঞ্জ এলাকায় ৩৫ থেকে ৪০টি ও সদরঘাট থেকে গুলিস্তান রুটে ৩৩টি টমটম চলাচল করে।[১] অন্যদিকে রাজশাহী শহরে মাত্র ৬টি টমটম চলাচল করলেও[৪] রংপুর বিভাগের দুর্গম চরাঞ্চলে একমাত্র বাহন হিসাবে এগুলো বহুল সংখ্যক ব্যবহৃত হয়।[২]

    গঠন

    ব্যবহার

    চিত্রশালা

    আরও দেখুন

  • পুরকৌশল

    পুরকৌশল

    পুরকৌশল বা পূর্তকৌশল হলো পেশাদার প্রকৌশল ব্যবস্থার একটি শাখা যেখানে নকশা, নির্মাণ কৌশল, বাস্তবিক বা প্রাকৃতিকভাবে গড়ে ওঠা পরিবেশের ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা করা হয় যার মধ্যে সেতু, রাস্তা, পরিখা, বাঁধ, ভবন ইত্যাদি নির্মাণ অন্তর্ভুক্ত। পৃথিবীর সর্বত্র পুরকৌশলীদের কাজ রয়েছে। [১][২][৩] সামরিক প্রকৌশল ব্যবস্থার পর পুরকৌশল হলো সবচেয়ে পুরাতন প্রকৌশল ব্যবস্থা[৪] এবং তা বেসামরিক ও সামরিক প্রকৌশল ব্যবস্থার মধ্যে পার্থক্যকারী বিভাগ।[৫] পুরকৌশলকে ঐতিহ্যগতভাবে বেশ কিছু উপ-শাখায় বিভক্ত করা হয়, যেমন স্থাপত্য প্রকৌশল, পরিবেশ প্রকৌশল, ভূ-কারিগরি প্রকৌশল, ভূপ্রকৃতিবিদ্যা, ভূগণিত, নিয়ন্ত্রণ প্রকৌশল, সংগঠন প্রকৌশল, ভূমিকম্প প্রকৌশল, পরিবহণ প্রকৌশল, পৃথিবী বিজ্ঞান, বায়ুমণ্ডলীয় বিজ্ঞান, আদালত প্রকৌশল, নগর প্রকৌশল, পানি সম্পদ প্রকৌশল, উপকরণ প্রকৌশল, উপকূলবর্তী প্রকৌশল, মহাকাশ প্রকৌশল, পরিমাণ জরিপ,[৪] মাপজোখ, পরিবেশবিজ্ঞান, ভূতত্ত্ব, নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা, অবকাঠামো প্রকৌশল, বস্তুবিদ্যা, জলবিজ্ঞান, ভূমি জরিপ এবং নির্মাণ প্রকৌশল[৬]

    পুরকৌশল পেশার ইতিহাস

    মানব সভ্যতার শুরু থেকে প্রকৌশল জীবন ব্যবস্থার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। খ্রিষ্টপূর্ব ৪০০০ এবং ২০০০ সালে প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতামেসোপটেমিয়ার সভ্যতা (প্রাচীন ইরাক) থেকে পুরকৌশলের যাত্রা শুরু বলে ধারণা করা হয়, ঠিক যখন থেকে মানুষ তাদের বসবাসের জন্য আবাস নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। সেই সময়ে চাকা এবং পাল আবিষ্কার হবার ফলে যোগাযোগ ব্যবস্থার গুরুত্ব দারুনভাবে বৃদ্ধি পায়।

    বেশ কিছুদিন আগ পর্যন্তও পুরকৌশল এবং স্থাপত্যবিদ্যার মধ্যে কোন সুস্পষ্ট পার্থক্য ছিল না এবং প্রকৌশলী ও স্থপতি শব্দ দ্বারা ভৌগোলিক স্থানভেদে, মূলত একই ব্যক্তিকে বোঝান হত।[৭] মিশরের পিরামিডকে (খ্রিস্ট পূর্ব ২৭০০-২৫০০) বিশ্বের ইতিহাসে বড় কাঠামো নির্মাণের প্রথম দৃষ্টান্ত বিবেচনা করা হয়। অন্যান্য পুরকৌশল নির্মাণকাজের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে কানাত পানি ব্যাবস্থাপনা কৌশল (সবচেয়ে পুরানোটি ৩০০০ বছর পূর্বের ও প্রায় ৭১ কিলোমিটার লম্বা,[৮]),দ্যা অ্যাপেইন ওয়ে, চীনের গ্রেট ওয়াল ইত্যাদি। রোমানরা, তাদের সাম্রাজ্যজুড়ে নালা পোতাশ্রয়, সেতু বাঁধ, রাস্তাসহ অসংখ্য বেসামরিক স্থাপনা গড়ে তোলে।

    ১৮শ শতাব্দীতে পুরকৌশল শব্দটিকে সামরিক প্রকৌশলবিদ্যার বিপরীত হিসেবে ব্যবহার করা হত। বিশ্বের প্রথম স্বঘোষিত সিভিল ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন জন স্মিয়াথন যিনি এডিস্টোন লাইটহাউস তৈরি করেছিলেন। ১৭৭১ সালে স্মিয়াথন ও তার কয়েকজন সহকর্মী মিলে স্মিয়াথন সোসাইটি অফ সিভিল ইঞ্জিনিয়ার নামে একটি সংগঠন গড়ে তোলেন। যদিও তাদের কারিগরি বিষয় নিয়ে কিছু বৈঠক হয় তথাপিও এটি একটি সামাজিক সংগঠনের চেয়ে বেশি কিছু ছিল না।

    ১৮১৮ সালে লন্ডনে ইন্সিটিউট অফ সিভিল ইঞ্জিনিয়ার প্রতিষ্ঠিত হয়, ১৮২০ সালে থমাস টেলফোর্ড এর প্রথম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ১৮২৮ সালে প্রতিষ্ঠানটি রাজকীয় সনদ গ্রহণ করে যা পুরকৌশলকে একটি পেশা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

    যুক্তরাষ্ট্রে নরউইচ ইউনিভার্সিটিতে প্রথম বেসরকারি কলেজ হিসেবে পুরকৌশল পড়ান শুরু করা হয়, ১৮১৯ সালে।[৯] যুক্তরাষ্ট্রে ১৮৩৫ সালে রেন্সিলেয়ার পলিটেকনিক ইন্সিটিউট থেকে পুরকৌশলে সর্বপ্রথম ডিগ্রি প্রদান করা শুরু হয়।[১০] ১৯০৫ সালে প্রথম নারী হিসেবে পুরকৌশলে সেই ডিগ্রী পান নোরা স্ট্যান্টোন ব্লাচ কর্নেল ইউনিভার্সিটি থেকে।[১১]

    পুরকৌশলের ইতিহাস

    আর্কিমিডিসের স্ক্রু, যা হাত দিয়ে পরিচালনা করা হত এবং এর সাহায্যে অত্যন্ত কার্যকরভাবে পানি তোলা যেত

    পোন্ট দু গার্ড, ফ্রান্স, একটি রোমান পানি সরবরাহের কৃত্রিম প্রণালী যা আনুমানিক ১৯ খ্রিস্ট পূর্ব সালে তৈরি করা হয়েছিল

    পুরকৌশল হচ্ছে সমাজের বিভিন্ন সমাধানের নিমিত্তে প্রাকৃতিক এবং বৈজ্ঞানিক ধারণা এবং নীতিগুলোর প্রয়োগ। গণিতপদার্থবিজ্ঞানের সূত্রকে অধিকতর বাস্তবভিত্তিক সমস্যা সমাধানে ব্যবহারের মধ্য দিয়ে পুরকৌশল পেশা আজকের অবস্থানে আসতে সক্ষম হয়েছে। যেহুতু পুরকৌশলের বিস্তৃতি অনেক ব্যপক, এর জ্ঞান কাঠামোবিদ্যা, বস্তুবিদ্যা, ভূবিজ্ঞান, ভূতত্ত্ব, মাটি, জলবিজ্ঞান, পরিবেশবিদ্যা, বলবিদ্যা এবং বিজ্ঞানের আর শাখার সাথে সংযুক্ত।

    প্রাচীনকাল ও মধ্যযুগীয় সময়কালে সকল সকল স্থাপত্যের নকশা এবং নির্মাণ রাজমিস্ত্রি এবং কাঠমিস্ত্রি দ্বারা করা হত, যার ফলে একসময় স্থপতির প্রয়োজন অনুভব করায়। সকল জ্ঞান একদল বিশেষ গোষ্ঠীর কাছে মুষ্ঠিবধ্য ছিল এবং তা খুব কম সময়ই অন্যদের জানানো হত। এর ফলে একটি নির্দিষ্ট এলাকায় একই ধরনের স্থাপনা, রাস্তা ও অবকাঠামো দেখা যেত এবং তা আকারে ক্রমান্বয়ে আর বড় হতে থাকে। [১২]

    পদার্থবিজ্ঞান এবং গণিতের সূত্রগুলিকে পুরকৌশলের জন্য ব্যবহার উপযোগী করে গড়ে তোলার প্রথম প্রচেষ্টাটি করেন আর্কিমিডিস তৃতীয় খ্রিস্টপূর্বাব্দ সালে, যার মধ্যে আর্কিমিডিসের তত্ত্ব অন্তর্গত ছিল, যা প্লবতা সম্পর্কে আমাদের ধারণা মজবুত করতে সাহায্য করে এবং আমাদেরকে বিভিন্ন ব্যবহারউপযোগী সমাধান যেমন আর্কিমিডিসের স্ক্রু বানাতে সাহায্য করে। ব্রহ্মগুপ্ত, একজন ভারতীয় গণিতবিদ, সপ্তম খ্রিস্টাব্দে হিন্দু-আরবিক সংখ্যাতত্ত্বের উপর ভিত্তি করে, পাটিগণিত ব্যবহার করে খননকৃত এলাকার আয়তন বের করবার পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। [১৩]

    পুর-প্রকৌশলী

    শিক্ষা ও অনুমতিপত্র

    মূল নিবন্ধ: পুর-প্রকৌশলী

    পুর-প্রকৌশলী সাধারণত পুরকৌশল এর উপর একটি একাডেমিক ডিগ্রী নিয়ে থাকেন। এর শিক্ষাবর্ষ ৩ থেকে ৫ বছর হয়ে থাকে, এবং সম্পন্ন ডিগ্রী প্রকৌশল স্নাতক, বা বিজ্ঞান স্নাতক হিসেবে মনোনীত করা হয়। পুরকৌশল পাঠ্যক্রমে সাধারণত পদার্থবিদ্যা, গণিত, প্রকল্প ব্যবস্থাপনা, নকশা এবং নির্দিষ্ট বিষয় অন্তর্ভুক্ত আছে। পুরকৌশলের প্রয়োজনীয় শাখায় প্রাথমিক কোর্স গ্রহণ করার পর, তারা উন্নতির সাপেক্ষে এক বা একাধিক শাখার উপর বিশেষত্ব লাভ করে থাকেন। যদিও স্নাতক ডিগ্রীর (বিএসসি) একজন ছাত্র শিল্প-স্বীকৃত(industry-accredited) যোগ্যতা সম্পন্ন হয়ে থাকে, আবার কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্নাতকোত্তর ডিগ্রী (এমএসসি) প্রদান করে, যা শিক্ষার্থীদের তাদের পছন্দের বিষয়ে আরও বিশেষজ্ঞ হওয়ার সুযোগ দিয়ে থাকে।.[১৪] অধিকাংশ দেশে, একটি স্নাতক ডিগ্রীই ইঞ্জিনিয়ারিং পেশাদারী সার্টিফিকেশন হিসেবে কাজ করে। প্রত্যায়িত ডিগ্রী কার্যক্রম সম্পন্ন হওয়ার পর, একজন প্রকৌশলীকে প্রত্যয়িত হওয়ার পূর্বেই তার পরীক্ষার ফলাফল আশাতীত এবং কর্ম দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। একবার প্রত্যায়িত হয়ে গেলে, প্রকৌশলী তখন পেশাদার হিসেবে বিবেচিত হবে। প্রাসঙ্গিক পেশাদারী সংস্থার মধ্যে, প্রকৌশলী জাতীয় সীমানা জুড়ে অনুশীলন বা হাতে কলমে শিক্ষা গ্রহণ করার বেপারে আন্তর্জাতিক চুক্তি আছে। প্রশংসাপত্রের সুবিধা অনেকাংশে তার অবস্থানের উপর নির্ভর করে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ক্যানাডাতে, শুধু মাত্র একজন প্রত্যায়িত পেশাদারী প্রকৌশলই পারবেন সরকারি এবং বেসরকারি কাজের জন্য, তার স্বাক্ষরকৃত প্রকৌশলী পরিকল্পনা (plan) এবং অঙ্কন(drawing) অনুমোদনের জন্য সরকারি কর্তৃপক্ষের নিকট জমা দিতে। “[১৫] যুক্তরাজ্য সহ অন্যান্য দেশেও পুরকৌশলের জন্য একই আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডে পুর-প্রকৌশলীদের রাষ্ট্রীয় অনুমোদনে বা লাইসেন্সে কিছুটা সীমাবদ্ধতা রয়েছে। প্রায় সকল প্রতায়িত সংস্থাই নীতিশাস্ত্র কোড(code of ethics) মেনে চলে, যা ওখানকার সকল সদস্যকে মেনে চলতে হবে “[১৬] একজন প্রকৌশলীকে অন্য পক্ষের সাথে, চুক্তি আইন সংবলিত চুক্তিমুলক বিষয়গুল অবশ্যই মেনে চলতে হবে। যদি একজন প্রকৌশলী তার কাররয ক্ষেত্রে অপারগ হয়, তবে তিনি আইনত দোষী সাব্বস্থ হতে পারে।”[১৭] একজন পুরকৌশলীকে আরও কিছু নিয়ম কানুন মেনে কাজ করতে হয়, সেটা হতে পারে বিল্ডিং কোড ও পরিবেশ গত আইন।

    চিত্রশালা

    আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের মতো জটিল সব স্থাপনায় পুরকৌশলের সুগভীর জ্ঞান প্রয়োজন হয়।

    চীনেরসাংহাই এর একটি বহু স্তরবিশিষ্ট স্ট্যাক ইন্টারচেঞ্জ, ভবন, বাড়ি এবং পার্ক।

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেরফিলাডেলফিয়া সিটি হল এখনও বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা এবং লোড ভারবহনক্ষম কাঠামো।

  • বাংলাদেশ বিষয়াবলি থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর

    বাংলাদেশ বিষয়াবলি থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো। আপনারা যারা বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাদের জন্য আজকের লেখাটি খুবই উপকারি হবে। তো চলুন বাংলাদেশ বিষয়াবলি থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলো পড়ি।

    বাংলাদেশ বিষয়াবলি থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর

    প্রশ্ন : উপমহাদেশে প্রথম পুলিশ ব্যবস্থা চালু করেন
    উত্তর : লর্ড ক্যানিং।

    এই বিভাগের আরো পোস্ট :

    প্রশ্ন : ২০২১ সালে অনুষ্ঠিত ‘ডি-৮ সম্মেলন’র আয়ােজক দেশ ছিল
    উত্তর : বাংলাদেশ।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম উপজাতি
    উত্তর : মারমা।

    প্রশ্ন : জিজিয়া কর ছিল
    উত্তর : মুসলমানদের ওপর ধার্য সামরিক কর।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের সাথে সীমান্ত রয়েছে
    উত্তর : ২টি দেশের।

    প্রশ্ন : জগদ্দল বিহার অবস্থিত
    উত্তর : নওগাঁ জেলায়।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত
    উত্তর : ঢাকার সাভারে।

    প্রশ্ন : জাপানের বৈদেশিক বাণিজ্য সংস্থার নাম
    উত্তর : জাইকা।

    প্রশ্ন : কুমিল্লা বার্ড এর প্রতিষ্ঠাতা
    ​উত্তর : আখতার হামিদ খান।

    প্রশ্ন : ফারাক্কা বাঁধ চালু করা হয়
    উত্তর : ১৯৭৫ সালে।

    প্রশ্ন : মুজিব নগর সরকার অবস্থিত
    উত্তর : ​মেহেরপুরে।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষা আইন জারি হয়
    উত্তর : ১৯৭৪ সালে।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের সর্ব পশ্চিমে অবস্থিত জেলা
    উত্তর : চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়
    উত্তর : ১৬ মে ১৯৭৪ সালে।

    প্রশ্ন : বীর মুক্তিযােদ্ধা কর্নেল তাহেরের ফাঁসি হয়
    উত্তর : ঢাকা জেলে।

    প্রশ্ন : ‘রােহিতগিরি’ যে স্থানের পূর্ব নাম
    উত্তর : ময়নামতি।

    বাংলাদেশ বিষয়াবলি থেকে আরো কিছু সাধারণ জ্ঞান

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ
    উত্তর : ২০৩ সে.মি.

    প্রশ্ন : পদ্মা নদী বাংলাদেশের যে স্থানে মেঘনা নদীর সাথে মিলিত হয়
    উত্তর : চাঁদপুর।

    প্রশ্ন : সুনামি’র কারণ হলাে
    উত্তর : সমুদ্রের তলদেশে ভূমিকম্পন।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশে কৃষি আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্র
    উত্তর : ১২টি।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসন সংখ্যা
    উত্তর : ৫০টি।

    প্রশ্ন : ‘দ্য লিবারেশন অফ বাংলাদেশ’ গ্রন্থের রচয়িতা
    উত্তর : মেজর জেনারেল সুখওয়ান্ত সিং।

    প্রশ্ন : খানজাহান আলী মসজিদের গম্বুজ সংখ্যা
    উত্তর : ৮১টি।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের বিমানবাহিনীর প্রতীক
    উত্তর : বলাকা।

    প্রশ্ন : ছয় দফা দাবি প্রথম উত্থাপন করা হয়
    উত্তর : লাহােরে।

    প্রশ্ন : বাংলা একাডেমির প্রথম মহাপরিচালক ছিলেন
    উত্তর : এম মাযহারুল ইসলাম।

    প্রশ্ন : স্বাধীনতার ঘােষণাপত্র সংবিধানের যে সংশােধনীতে সংযােজিত হয়
    উত্তর : পঞ্চদশ।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি অবস্থিত
    উত্তর : গাজীপুরে।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক
    উত্তর : বাংলাদেশ ব্যাংক।

    প্রশ্ন : ঢাকার ঐতিহাসিক আহসান মঞ্জিল নির্মিত হয়
    উত্তর : ১৮৭২ সালে।

    প্রশ্ন : কুয়াকাটা সমুদ্র বন্দর যে জেলায় অবস্থিত
    উত্তর : পটুয়াখালী।

    প্রশ্ন : বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস
    উত্তর : ১০ জানুয়ারি ১৯৭২।

    প্রশ্ন : ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলা ভাষা কমিটি এর সভাপতি ছিলেন
    উত্তর : আকরাম খাঁ।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র
    উত্তর : বেতবুনিয়া।

  • জাতিসংঘ ও বাংলাদেশ

    ০১। বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ করে কবে?

    = ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ সালে [১৩৬ তম দেশ হিসেবে, ২৯ তম অধিবেশনে]।

    ০২। জাতিসংঘে বাংলাদেশের চাঁদার হার কত?

    = ০.০১ শতাংশ।

    ০৩। শেখ মুজিবর রহমান জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলায় ভাষণ দেয় কবে?

    = ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪ সালে।

    ০৪। বাংলাদেশ জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে

    অংশগ্রহণ করে কবে?

    = ১৯৮৮ সালে [ইরাক-ইরান মিশনে]।

    ০৫। জাতিসংঘের মোট কতজন মহাসচিব বাংলাদেশ সফর করেন?

    = ৫ জন [১. কুর্ট ওয়াল্ড হেইম (১৯৭৩), ২. পেরেজ দ্য কুয়েলার (১৯৮৯), ৩. কফি আনান (২০০১), ৪. বান কি মুন (২০০৮, ২০১১), এন্তিনিও গুতেরেস (২০১৮)]।

    ০৬। বাংলাদেশ কতবার নিরাপত্তা পরিষদ (স্বস্তি পরিষদ) এর অস্থায়ী সদস্যপদ লাভ করে?

    = ২ বার [ ১. ১৯৭৯-১৯৮০ সালে, ২. ২০০০-২০০১ সালে]।

    ০৭। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রথম বাংলাদেশী সভাপতি কে?

    = হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী [৪১তম অধিবেশন, ১৯৮৬ সালে]।

    ০৮। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে প্রথম বাংলাদেশী

    সভাপতি কে?

    = আনোয়ারুল করিম চৌধুরী [২০০১ সালে]।

    ০৯। জাতিসংঘে বাংলাদেশের ১ম স্থায়ী প্রতিনিধি কে?

    = ড. এ. কে. এম আব্দুল মোমেন।

    ১০। জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি নিযুক্ত হন কোন বাংলাদেশী?

    = আমিরা হক।

    ১১। বর্তমানে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি কে?

    = মাসুদ বিন মোমেন

  • বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ

    ০১| ১৯৭১ সালের মার্চে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করার অপারেশনের কোড নাম কী ছিল?

    >>>অপারেশন বিগ বার্ড

    ০২| মুজিবনগর সরকারের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র রচনা করেন কে?

    >>>ব্যারিস্টার আমীর-উল-ইসলাম

    ০৩| মুজিবনগর স্মৃতিসৌধের ২৩টি ত্রিভুজাকৃতির দেয়াল কোন অর্থ বহন করে?

    >>>২৩ বছরের বঞ্চনার ইতিহাস

    ০৪| সবচেয়ে কম বয়সী বীরশ্রেষ্ঠ কে?

    >>>সিপাহী হামিদুর রহমান

    ০৫| ২২ জুলাই ১৯৭১ সালে ভারতের কোনাবন অঞ্চলকে প্রথম কোন গোলন্দাজ ইউনিট গঠিত হয়?

    >>>মুজিব ব্যাটারী

    ০৬| বীরশ্রেষ্ঠদের উপাধী দিয়ে সরকার গেজেট প্রকাশ করে কবে?

    >>>১৫ ডিসেম্বর ১৯৭৩ সালে

    ০৭| যৌথ কমান্ডের আক্রমণে পাকিস্তানী বিমান বাহিনির সবগুলো বিমান ধ্বংস হয় কবে?

    >>>৪ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে

    ০৮| বঙ্গবন্ধুকে দেশদ্রোহী ঘোষণা করে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় কবে?

    >>>৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭১ সালে ফায়জালাবাদ জেল,পাকিস্তান

    ০৯| ১৯৭০ সালে প্রাদেশিক পরিষদে বঙ্গবন্ধু কতটি আসন পেয়েছিল?

    >>>২৮৮টি

    ১০| বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশের জন্য অনশন করেছিল কে?

    >>>আনা টেইলার,হোয়াইট হাউজের সামনে

    ১১| স্বাধীন বাংলা ফুটবল দল কবে গঠিত হয়?

    >>>১৯৭১ সালে

    >>>নোট রমজান

    ১২| বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তান গণপরিষদের সদস্য নির্বাচিত হোন কত সালে?

    >>>৫ জুন,১৯৫৫ সালে

    ১৩| বঙ্গবন্ধু পূর্ব বাংলার নাম “বাংলাদেশ”করেন কবে?

    >>>৫ ডিসেম্বর ১৯৬৯ সালে

    ১৪| বঙ্গবন্ধুর ২৬ মার্চের স্বাধীনতা ঘোষণা সংবিধানের কততম সংশোধনীতে অন্তভুক্ত করা হয়?

    >>>পঞ্চদশের ৬ষ্ঠ তফসিল

    ১৫| স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র নামকরণ করা হয় কবে?

    >>>২৮ মার্চ ১৯৭১ সালে

    ১৬| ২ নং সেক্টরের সেক্টর প্রধান কে ছিলেন?

    >>>খালেদ মোশাররফ ও হায়দার

    ১৭| আ.স.ম আব্দুর রব বাংলাদেশের পতাকা উত্তলন করেন কবে?

    >>>২ মার্চে

    ১৮| কোথায় বঙ্গবন্ধুর মান মন্দির নির্মাণ করা হবে?

    >>>ফরিদপুরের ভাঙ্গায়।

    ১৯| বর্তমানে বাংলাদেশ মৎস্য ও মৎস্যজাত পণ্য রপ্তানী করে কবে?

    >>>ভাঙ্গা ফরিপুরে।

    ২০| মুজিবনগর সরকারের ডাকটিকেটের ডিজাইনার কে?

    >>>বিমান মল্লিক

    ২১| বাংলাদেশের প্রথম লোহার খনি কোথায় অবস্থিত?

    >>>হাকিমপুরের দিনাজপুরে

    ২২| বর্তমানে বাংলাদেশ কতটি দেশ থেকে জিএসপি সুবিধা পায়?

    >>>৩৮টা

    ২৩| চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের সময় গ্রীসের রাষ্ট্রদূত কে ছিলেন?

    >>>মেগাস্থিনিস

    ২৪| মুক্তিযুদ্ধকালে প্রকাশিত পত্রিকার নাম কী?

    >>>জয় বাংলা

    ২৫| মানচিত্র খচিত প্রথম জাতীয় পতাকার ডিজাইনার কে?

    >>>শিব নারায়ন দাস

  • বাংলাদেশ বিষয়াবলী সাধারণ জ্ঞান

    ০১. নতুন করে সড়ক পরিবহন আইন -২০১৯ কার্যকর হয় কবে?

    উত্তরঃ ১৭ নভেম্বর, ২০১৯. (আইন পাস হয় ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮)।

    ০২. দেশে পাইকারি বিদ্যুৎ সরবরাহকারী একমাত্র সংস্থা কোনটি?

    উত্তরঃ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি)।

    ০৩. ঢাকা মহানগর পুলিশের বর্তমান কমিশনার কে?

    উত্তরঃ শফিকুল ইসলাম।

    ০৪. সম্প্রতি বাংলাদেশ পুলিশের কোন ইউনিট তদন্ত সংস্থার মর্যাদা পেতে যাচ্ছে?

    উত্তরঃ অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট (এটিইউ)।

    ০৫. অ্যান্টি টেরোরিজম ইউনিট (এটিইউ) কবে গঠিত হয়?

    উত্তরঃ ২০ সেপ্টেম্বর, ২০১৭.

    ০৬. সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক কে?

    উত্তরঃ রাষ্ট্রপতি।

    ০৭. ‘শিখা অনির্বাণ’ কথায় অবস্থিত?

    উত্তরঃ ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট।

    ০৮. ‘বলাকা ভাস্কর্য’ কোথায় অবস্থিত?

    উত্তরঃ মতিঝিল, ঢাকা।

    ০৯. ‘রাজবন বিহার’ কোথায় অবস্থিত?

    উত্তরঃ রাঙ্গামাটি।

    ১০. বাংলাদেশ বর্তমানে কতটি দেশে কৃষি পণ্য রপ্তানি করে?

    উত্তরঃ ১৪৪টি।

    ১১. বর্তমানে কৃষিজাত পণ্যের রপ্তানি আয় কত?

    উত্তরঃ প্রায় ৪০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

    ১২. বাংলাদেশের বর্তমান খাদ্যমন্ত্রীর নাম কি?

    উত্তরঃ সাধন চন্দ্র মজুমদার।

    ১৩. কোন জায়গাকে বাংলাদেশের শস্যভান্ডার (বাংলার ভেনিস) বলা হয়?

    উত্তরঃ বরিশাল।

    ১৪. বাংলাদেশে কবে প্রথম বাণিজ্যিকভাবে চা চাষ শুরু হয়?

    উত্তরঃ ১৯৫৪ সালে।

    ১৫. দেশের প্রথম চা বাগান কোথায়?

    উত্তরঃ সিলেটের মালনীছড়া।

    ১৬. দেশের কোথায় চা বেশি জন্মে?

    উত্তরঃ মৌলভীবাজার।

    ১৭. চা গবেষণা কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত?

    উত্তরঃ শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার।

    ১৮. দেশে মোট চা বাগান কতটি?

    উত্তরঃ ১৬৬টি।

    ১৯. গম গবেষণা কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত?

    উত্তরঃ দিনাজপুর।

    ২০. বাংলাদেশে কতটি জাতীয় পুরস্কার প্রচলিত আছে?

    উত্তরঃ ৬টি (স্বাধীনতা পুরস্কার, একুশে পদক, বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পুরস্কার, বেগম রোকেয়া পদক, জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার।

    #আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী

    ০১. বিশ্বে প্রথম কোন দেশে ফাইভ-জি নেটওয়ার্ক চালু করা হয়?

    উত্তরঃ দক্ষিণ করিয়া।

    ০২. ‘বেনটিঙ্ক স্ট্রিট’ কোথায় অবস্থিত?

    উত্তরঃ কলকাতা, ভারত।

    ০৩. ‘মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট’ কোন দেশ ভিত্তিক রাজনৈতিক সংগঠন?

    উত্তরঃ পাকিস্তান ভিত্তিক। (এর প্রতিষ্ঠাতা আলতাফ হুসেইন)

    ০৪. ‘হোয়াইট হেলমেট’ কোন দেশের সেনাবাহিনী?

    উত্তরঃ সিরিয়া।

    ০৫. বলিভিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইভো মোরালেস কবে পদত্যাগ করেন?

    উত্তরঃ ১০ নভেম্বর, ২০১৯.

    ০৬. বলিভিয়ার সর্বশেষ প্রেসিডেন্ট নির্বাচন কবে অনুষ্ঠিত হয়?

    উত্তরঃ ২০ অক্টোবর, ২০১৯. (এই নির্বাচনে ইভো মোরালেস নির্বাচিত হন)

    ০৭. ‘ইদলিব শহর’ কোথায় অবস্থিত?

    উত্তরঃ সিরিয়া।

    ০৮. ভারতে মোদি সরকার প্রথম দফায় ক্ষমতায় আসে কবে?

    উত্তরঃ ২০১৪ সালে।

    ০৯. জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ প্রণয়ন করে কবে?

    উত্তরঃ ১৯৮৯ সালে।

    ১০. আন্তর্জাতিক শিশু শান্তি পুরস্কার -২০১৯ কে জিতেছেন?

    উত্তরঃ সুইডিশ কিশোর পরিবেশকর্মী গ্রেটা থুনবার্গ।

    ১১. ‘বাকিংহাম প্যালেস’ কোথায় অবস্থিত?

    উত্তরঃ যুক্তরাজ্যে।

    ১২. ইরাকের বার্ষিক আয়ের কত শতাংশ তেল তেল রপ্তানি থেকে আসে?

    উত্তরঃ ৮৫-৯০ শতাংশ।

    ১৩. ‘অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল’ কোন দেশ ভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন?

    উত্তরঃ যুক্তরাজ্য।

    #বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    ০১. পটকা মাছে কোন বিষাক্ত উপাদান থাকে?

    উত্তরঃ টেট্রোডোটক্সিন (সায়ানাইডের চেয়েও বিষাক্ত)।

    ০২. জাপানে ‘ফুজু’ নামক খাবার কি দিয়ে তৈরি করা হয়?

    উত্তরঃ পটকা মাছ।

    ০৩. ষষ্ঠ প্রজন্মের ওয়াইফাই প্রযুক্তির সংস্করণের নাম কি?

    উত্তরঃ ওয়াইফাই-সিক্স।

    ০৪. ‘কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা’ কেলেঙ্কারির সাথে সম্পর্কিত কোন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান?

    উত্তরঃ ফেসবুক।

    ০৫. ‘উবার’ কি?

    উত্তরঃ যাত্রী পরিবহনের ডিজিটাল সেবা।

    ০৬. কলাপাতার টেকসই পণ্য উদ্ভাবন করেছে কোন প্রতিষ্ঠান?

    উত্তরঃ টেনিথ ইনোভেশন।

    ০৭. পরিবেশবান্ধব টেকসই কলাপাতা প্রযুক্তির উদ্ভাবক কে?

    উত্তরঃ টেনিথ আদিত্য, ভারত।

    ০৮. Modulator ও Demodulator এর মাধ্যমে কোন প্রযুক্তি পণ্য তৈরি করা হয়?

    উত্তরঃ মডেম।

    ০৯. Microprocessor প্রথম কবে বাজারে আসে?

    উত্তরঃ ১৯৭১ সালে (প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর – ইন্টেল ৪০০৪)।

    ১০. বাংলাদেশে ডিজিটাল পদ্ধতিতে ধান বেচা-কেনার অ্যাপের নাম কি?

    উত্তরঃ কৃষকের অ্যাপ।

    #খেলাধুলা

    ০১. দিবা-রাত্রির টেস্ট প্রথম কবে খেলা হয়?

    উত্তরঃ ২০১৫ সালে।

    ০২. প্রথম দিবা-রাত্রির টেস্ট ম্যাচে কোন দুই দল অংশ নেয়?

    উত্তরঃ অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড (বিজয়ী অস্ট্রেলিয়া)।

    ০৩. এ পর্যন্ত কতটি স্টেডিয়ামে দিবা-রাত্রির টেস্ট ম্যাচ আয়োজন হয়েছে?

    উত্তরঃ ৮টি (দুবাই, অ্যাডিলেড, ব্রিসবেন, এজবাস্টন, পোর্ট এলিজাবেথ, অকল্যান্ড, ব্রিজটাউন, কলকাতা)

    ০৪. ক্রিকেট পিচের দৈর্ঘ্য কত?

    উত্তরঃ ২২ গজ।

    ০৫. বাংলাদেশ এ পর্যন্ত কতটি টেস্ট ম্যাচ খেলেছে?

    উত্তরঃ ১১৭টি।

    ০৬. এসএ গেমস এর ১৩তম আসর কোথায় অনুষ্ঠিত হবে?

    উত্তরঃ নেপালে (গেমস শুরু ১ ডিসেম্বর, ২০১৯)।

    ০৭. আন্তর্জাতিক টেস্ট ক্রিকেটে অভিষিক্ত সর্বকনিষ্ঠ ক্রিকেটার কে?

    উত্তরঃ হাসান রাজা, পাকিস্তান, ১৯৯৬ (১৪ বছর ২২৭ দিন)।

    ০৮. ‘রোল বল বিশ্বকাপ – ২০১৯’ (পঞ্চম আসর) কোথায় অনুষ্ঠিত হয়?

    উত্তরঃ চেন্নাই, ভারত। (বাংলাদেশ তৃতীয়, চ্যাম্পিয়ন ভারত, রানার্সআপ কেনিয়া)

    ০৯. নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপ শুরু হয় কবে?

    উত্তরঃ ১৯৭৩ সালে ( পুরুষ ক্রিকেট বিশ্বকাপ শুরু ১৯৭৫ সালে)।

    ১০. গোলাপি বলে প্রথম ওয়ানডে ক্রিকেট খেলে কোন দুই দল?

    উত্তরঃ ইংল্যান্ড নারী দল ও অস্ট্রেলিয়া নারী দল (২০০৯সালে)।

    ১১. বাংলাদেশে প্রথম গোলাপি বলে খেলা হয় কবে?

    উত্তরঃ ২০১২-১৩ সিজনের বিসিএল ফাইনালে (নর্থ জোন বনাম সেন্ট্রাল জোন)।

    ১২. এ পর্যন্ত দিবা-রাত্রির মোট কতটি টেস্ট ম্যাচ খেলা হয়েছে?

    উত্তরঃ ১২টি*।

    ১৩. বাংলাদেশ প্রথম কোন ক্রিকেট বিশ্বকাপে অংশ নেয়?

    উত্তরঃ ইংল্যান্ড বিশ্বকাপ-১৯৯৯.

    ১৪. বাংলাদেশ ক্রিকেট দল কবে আইসিসির পূর্ণাঙ্গ সদস্যপদ লাভ করে?

    উত্তরঃ জুন, ২০০০.

  • সাম্প্রতিক আপ টু ডেট

    ১/বুলবুল বাংলাদেশে আঘাত হানে কবে? এর উৎপত্তি কোথায়?

    উত্তরঃ৯ নভেম্বর ২০১৯।

    বুলবুলের উৎপত্তি দক্ষিণ চীন সাগরে। ঘূর্ণিঝড়টির নামকরণ করে পাকিস্থান।

    ২/পাট থেকে ঢেউটিন আবিষ্কার করেন কে? এটির নাম কি?

    উত্তরঃড.মোবাররক আহমেদ খান।জুটিন।

    ৩/৬ষ্ঠ আদমশুমারি ও গৃহগণনা হবে কবে?

    উত্তরঃ২-৮ জানুয়ারি ২০২১।

    ৪/দেশের ১৮ তম রেডিও কোনটি?

    উত্তরঃরেডিও বড়াল।

    ৫/বুগেনভিল বর্তমানে কোন দেশের একটি প্রদেশ?

    উত্তরঃপাপুয়া নিউগিনি।

    ৬/২০১৯ অক্সফোর্ড বর্ষসেরা শব্দ কোনটি?

    উত্তরঃClimate Emergency.

    ৭/বর্তমানে ভারতের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ও রাজ্য কতটি?

    উত্তরঃ৯টি ও ২৮ টি।

    ৮/১ জানুয়ারি ২০২০ ওপেক ত্যাগ করবে কোন দেশ?

    উত্তরঃইকুয়েডর।

    ৯/ওয়ার্ল্ড স্পোর্টস অ্যালায়েন্স(WSA)এর ৩৪ তম সদস্য কোন দেশ?

    উত্তরঃবাংলাদেশ।

    ১০/AIIB এশীয় অবকাঠামো বিনিয়োগ ব্যাংকের ৭৫ তম /সর্বশেষ সদস্য কোন দেশ?

    উত্তরঃইকুয়েডর।

    ১১/বর্তমানে দেশে ২১ তম জাদুঘর কোনটি?

    উত্তরঃআমঝুপি নীলকুঠী জাদুঘর,মেহেরপুর।

    ১২/৩৫ তম আসিয়ানের শীর্ষ সম্মেলন হয় কোথায়?

    উত্তরঃব্যাংকক, থাইল্যান্ড।

    ১৩/COP25 জাতিসংঘ জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলন কবে কোথায় হবে?

    ২-১৩ ডিসেম্বর,মাদ্রিদ,স্পেন।

    ১৪/দশম D8 সম্মেলন কবে কোথায় হবে?

    উত্তরঃএপ্রিল ২০২০ ঢাকা।

    ১৫/বাংলাদেশের ১১ তম টেস্ট অধিনায়ক কে?

    উত্তরঃমুমিনুল হক।

    ১৬/বুগেনভিলার রাজধানির নাম কি?

    উত্তরঃবুকা।

    ১৭/রবীন্দ্রনাথের সিলেটকে নিয়ে কোন কবিতাটি রচনা করেন?

    উত্তরঃমমতাহীন কালস্রোতে

    ১৮/জম্মু ও কাশ্মীর পুনর্গঠন আইন কার্যকর হয় কবে?

    উত্তরঃ৩১ অক্টোবর ২০১৯।

    ১৯/১১ তম BRICS কবে কোথায় হয়?

    উত্তরঃ১৩-১৪নভেম্বর ২০১৯,ব্রাসিলিয়া,ব্রাজিল।

    ২০/২০২০ সালে ১২ তম হবে কোন দেশে?

    উত্তরঃসেন্ট পিটার্সবার্গ,রাশিয়া।

    ২১/২০২০ সালে আসিয়ানের ৩৬ তম সম্মেলন হবে কোথায়?

    উত্তরঃভিয়েতনাম।

    ২২/NAM এর ১৮ তম সম্মেলন হয় কবে কোথায়?

    উত্তরঃ২৫-২৬ অক্টোবর,আজারবাইজানের,বাকু।

    ২৩/পাতা পেঁয়াজের উৎপত্তিস্থল কোথায়?

    উত্তরঃসাইবেরিয়া ও চীনে।

    ২৪/সিরিয়ার সঙ্গে তুরস্কের সীমান্ত দৈর্ঘ কত?

    উত্তর ১২০ কিমি

    ২৫/পেঁয়াজের ভান্ডার বলা হয় কোন স্থানকে?

    উত্তরঃপাবনার সাঁথিয়া উপজেলায়।

    ২৬/তঞ্চঙ্গ্যাদের নবান্ন উৎসবের নাম কি?

    উত্তরঃনয়াভাত খানা।

    ২৭/২০ নভেম্বর ২০১৯ নেদারল্যান্ডের নাইটহুট খেতাবে ভূষিত হন কে?

    উত্তরঃফজলে হাসান আবেদ।

    ২৮/খাসিয়াদের ভাষায় তাদের বর্ষ বিদায়ের নাম কি?

    উত্তরঃখাসি সেঙ কুটস্যাম।

    ২৯/বুড়িগঙ্গা৭১ প্রমাণ্যচিত্রের পরিচালক কে?

    উত্তরঃ এনায়েত করিম বাবুল।

    ৩০/শ্রীলঙ্কার বর্তমান প্রেসিডেন্ট কে?

    উত্তরঃগোতাবায়ে রাজাপাকসে