Category: বাংলাদেশ বিষয়াবলি

Bangladesh Affair

  • অসমাপ্ত আত্মজীবনী থেকে বার বার আসা প্রশ্ন

    অসমাপ্ত আত্মজীবনী থেকে বার বার আসা প্রশ্ন

    “মানুষকে ভালোবাসলে মানুষও ভালোবাসে। যদি সামান্য ত্যাগ স্বীকার করেন, তবে জনসাধারণ আপনার জন্য জীবন দিতেও পারে।” – শেখ মুজিবুর রহমান।

    প্রকাশ অন্যান্য
    লেখকের নাম : শেখ মুজিবুর রহমান
    রচনাকাল : ১৯৬৬-১৯৬৯
    প্রথম প্রকাশ : জুন, ২০১২
    প্রকাশক : ইউপিএল
    পৃষ্ঠা : ৩২৯

    গ্রন্থ সংক্রান্ত তথ্যাবলি
    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বইটির ভূমিকা লেখেন —শেখ হাসিনা।
    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে উল্লিখিত আন্দামান হলাে — ইংরেজ আমলের জেলখানা।
    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে উল্লেখ আছে দেশভাগের পর পাকিস্তানের রাজধানী হয় — করাচিতে।
    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থের শেষ বাক্য — আমাদের হয়ে গেল।
    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’র প্রথম লাইন — বন্ধুবান্ধবরা বলে জীবনী লেখ।
    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থটির প্রচ্ছদ শিল্পী – সমর মজুমদার।
    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ প্রথম প্রকাশিত হয় — জুন, ২০১২।
    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ পাণ্ডুলিপি আকারে পাওয়া যায় — চার খণ্ডে।
    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থটি সম্পাদনার কাজ করেন — শামসুজ্জামান খান।
    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদক —প্রফেসর ফকরুল আলম।
    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থে পূর্ব বাংলার রাজনীতি চিত্রায়িত হয়েছে — ১৯৫৪ সাল পর্যন্ত।

    ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের বাড়িটির বর্তমান অবস্থান — সড়ক নম্বর ১১, বাড়ি নম্বর ১০।
    ৩২ নম্বর সড়কের বাড়িটি শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করা হয় — ১৯৮১ সালের ১২ জুন।
    বাংলার বাণী’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন — শেখ ফজলুল হক মণি।
    বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী লেখার সময়কাল ছিল —১৯৬৬-৬৯।
    বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী গ্রন্থের প্রকাশক — মহিউদ্দিন আহমদ।
    বঙ্গবন্ধুর আত্মজীবনী’ গ্রন্থের গ্রন্থস্বত্ব — বঙ্গবন্ধু মেমােরিয়াল ট্রাস্টের।
    বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ সর্বপ্রথম অনুবাদ করা হয় — ইংরেজিতে।
    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আত্মজীবনী লেখা শুরু করেন — ১৯৬৭ সালে।

    বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তি জীবন সংক্রান্ত তথ্যাবলি
    বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে — চারটি দালান ছিল।
    শেখ বংশের সাথে — রানী রাসমণির লড়াই হয়েছিল।
    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের পিতা পেশায় — সেরেস্তাদার ছিলেন।
    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিবাহ করেন — ১২-১৩ বছর বয়সে।
    বঙ্গবন্ধুর স্ত্রীর ডাক নাম ছিল — রেণু।
    ২৫ শে মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতারের পর সেনাবাহিনী ৩২ নং রােডের বাসায় পুনরায় হানা দেয় —২৬ শে মার্চ রাতে।
    বঙ্গবন্ধুর জন্মের সময় বঙ্গবন্ধুর ইউনিয়ন ছিল ফরিদপুর জেলার — সর্ব দক্ষিণের ইউনিয়ন।
    শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি গােপালগঞ্জ সদর হতে— চৌদ্দ মাইল দূরে।
    বঙ্গবন্ধুর প্রথম কারাবাসের স্থায়িত্ব — সাত দিন।
    বঙ্গবন্ধু প্রথম কারাবাস করেন —১৯৩৮ সালে।
    বঙ্গবন্ধুর গ্রাম টুঙ্গিপাড়া — বাইগার নদীর তীরে অবস্থিত।
    বঙ্গবন্ধুর ইউনিয়নের পাশ দিয়ে — মধুমতি নদী প্রবাহিত হয়েছে।
    শেখ বংশের গােড়াপত্তন করেছিলেন — শেখ বােরহানউদ্দিন।

    শেখ মুজিবের শিক্ষাজীবন শুরু হয় — এম. ই. স্কুলে।
    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মাতার নাম — সায়েরা খাতুন।
    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বেরিবেরি রােগে আক্রান্ত হন — ১৯৩৪ সালে।
    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হন — গ্লুকোমা রােগে।
    বঙ্গবন্ধু সর্বপ্রথম দেশের বাইরে যান — ১৯৪৩ সালে।
    বিবাহের সময় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের বয়স ছিল — ৩ বছর।
    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম — ১৯২০ সালে।
    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পিতার নাম — শেখ লুৎফর রহমান।

    বঙ্গবন্ধু প্রথম বিদেশ ভ্রমণ করেন — রেলে।
    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব তাঁর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ গ্রন্থে ‘ব্ৰহ্মদেশ’ বলে যে দেশ বুঝিয়েছেন এটির বর্তমান নাম মায়ানমার।
    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে — আইন বিষয়ে।
    পাকিস্তান সৃষ্টির পর হতে ১৯৪৯ সাল পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জেলে যান — ৩ বার।
    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে উল্লেখ আছে বঙ্গবন্ধু যে ধরনের গান শুনেছিলেন আজমীর শরীফে — কাওয়ালি গান।
    বঙ্গবন্ধু আজমীর শরীফ দেখার পর — আগ্রার উদ্দেশ্যে রওয়ানা করেছিলেন।
    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বইতে বঙ্গবন্ধু বিমানকে — হাওয়াই জাহাজ বলেছেন।
    বঙ্গবন্ধু তাজমহল দর্শন করেছিলেন — পূর্ণিমা রাতে।
    বঙ্গবন্ধুরা — ৬ ভাইবােন ছিল।
    বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে পৌঁছাতে স্টেশন থেকে — মধুমতী নদী পার হতে হয়।
    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কলকাতায় ইসলামিয়া কলেজে পড়ার সময় — বেকার হােস্টেলে থাকতেন।

    ১৯৫২ সালে অনশনের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মুক্তির অর্ডার আসে— রেডিওগ্রামে।
    ১৯৫২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হংকং সফরকালে এটি — যুক্তরাজ্যের অধীনে ছিল।
    বঙ্গবন্ধু প্রথম পাকিস্তানের রাজধানী করাচি সফর করেন — ১৯৫২ সালে।
    শেখ মুজিবুর রহমান শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হককে সম্বােধন করতেন — নানা বলে।
    যুক্তফ্রন্টের মন্ত্রীসভায় বয়সে সর্বকনিষ্ঠ ছিলেন — শেখ মুজিবুর রহমান।
    গােপালগঞ্জ থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ির দূরত্ব ১৪ মাইল।
    বঙ্গবন্ধুর বর্ণনায় তাঁর একমাত্র বাজে খরচ — সিগারেট খাওয়া।
    বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গোপন বিচার করে — মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।
    স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি — বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
    পূর্ব বাংলায় গভর্নর শাসন জারির দিন রেডিও ভাষণে প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ট্যাগ দিয়েছিলেন — দাঙ্গাকারী।

  • এক নজরে বঙ্গবন্ধু – ১ স্যাটেলাইট

    এক নজরে বঙ্গবন্ধু – ১ স্যাটেলাইট

    ১) বাংলাদেশে নিজস্ব স্যাটেলাইটের – ৫৭ তম দেশ
    ২) দেশের প্রথম স্যাটেলাইট বঙ্গবন্ধু ১ মহাকাশে পাঠানো হয়েছে – ১২ মে ২০১৮, শুক্রবার দিবাগত রাতে
    ৩) দেশে এখন স্যাটেলাইট টেলিভিশন সম্প্রচারে আছে – ৩০ টি
    ৪) এই চ্যানেলগুলো বিদেশের স্যাটেলাইট ব্যবহারের কারনে প্রতিবছর পরিশোধ করতে হয় – ২০ লাখ ডলার বা প্রায় ১৭ কোটি টাকা
    ৫) বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইটে ট্রান্সপন্ডার আছে – ৪০ টি
    ৬) এখান থেকে ভাড়া দেয়া হবে – ২০ টি

    ৭) বর্তমানে বাংলাদেশের বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল তাদের সম্প্রচারে ব্যবহার করে হংকংয়ের – অ্যাপস্টার ৭ নামের স্যাটেলাইট
    ৮) বিটিভি ব্যবহার করে – এশিয়াস্যাট ৭ নামের স্যাটেলাইট
    ৯) বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইট মহাকাশে অবস্থান করবে – ১১৯.১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশে
    ১০) বাংলাদেশের এই স্যাটেলাইটের আওতায় আসবে সার্কভুক্ত দেশগুলোসহ – ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন, মিয়ানমার, তাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, উজবেকিস্তান, তুর্কেমেনিস্তান ও কাজাখস্তান
    ১১) বাংলাদেশ প্রথম স্যাটেলাইট নিয়ে কাজ শুরু করে – ২০০৭ সালে

    ১২) বাংলাদেশে মহাকাশে ১০২ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশে কক্ষপথ বরাদ্দ চেয়ে আবেদন করেছিল জাতিসংঘের – আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নে, ২০০৭ সালে
    ১৩) বাংলাদেশের এই আবেদনের উপর আপত্তি করেছিল – ২০ টি দেশ
    ১৪) বর্তমান কক্ষপথ “ ১১৯.১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশটি “ বাংলাদেশ সরকার কিনে নেয় – ২১৯ কোটি টাকায়, ২০১৩ সালে, রাশিয়ার ইন্টারস্পুটনিক থেকে
    ১৫) বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইট তৈরি প্রাথমিক কাজ শুরু হয় – ২০১২ সালে
    ১৬) স্যাটেলাইট তৈরির মূল কাজ শুরু হয় – ২০১৫ সালে
    ১৭) এটি তৈরি করে ফ্রান্সের – থ্যালেস অ্যালেনিয়া স্পেস কোম্পানি
    ১৮) এটি নিয়ন্ত্রন করা হবে বাংলাদেশের গাজীপুরের – জয়দেবপুর ও রাঙ্গামাটির বেতবুনিয়া গ্রাউন্ড স্টেশন থেকে
    ১৯) এটি নিয়ন্ত্রনের জন্য গাজীপুরে যে ২ অ্যানটেনা বসানো হয়েছে তাদের ওজন – ১০ টন
    ২০) এই স্যাটেলাইট প্রথম ৩ বছর পর্যবেক্ষণ করবে – বাংলাদেশের সাথে, থ্যালেস অ্যালেনিয়া স্পেস

    ২১) বঙ্গবন্ধু ১ স্যাটেলাইটে মোট ৪০ টি ট্রান্সপন্ডার রয়েছে যার – ২৬ টি কেইউ ব্যান্ড ও ১৪ টি সি ব্যান্ডের
    ২২) প্রতিটির ট্রান্সপন্ডার থেকে তরঙ্গ বরাদ্দ পাওয়া যাবে – ৪০ মেগাহার্টজ হারে
    ২৩) ৪০ টি ট্রান্সপন্ডারের মোট ফ্রিকোয়েন্সি ক্ষমতা হলো – ১ হাজার ৬০০ মেগাহার্টজ
    ২৪) এটি তৈরিতে মোট খরচ হয়েছে – ২ হাজার ৯৬৭ কোটি টাকা
    ২৫) এটি যে রকেটে পাঠানো হয় – ফ্যালকন ৯, ব্লক ৫
    ২৬) যে স্থান থেকে পাঠানো হয় – এলসি ৩৯এ, কেনেডি স্পেস সেন্টার, যুক্তরাষ্ট্র
    ২৭) এটির নিমার্তা প্রতিষ্ঠান – ফ্রান্সের থ্যালরস অ্যালেনিয়া স্পেস
    ২৮) যে প্রতিষ্ঠান এটি মহাকাশে পাঠায় – মার্কিন মহাকাশ সংস্থা স্পেসএক্স
    ২৯) নিয়ন্ত্রন করবে – থ্যালেস ও বিটিআরসি
    ৩০) এটির ওজন – ৩ হাজার ৫০০ কেজি
    ৩১) মেয়াদ – ১৫ বছর

  • কনফিউশন করা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন গুলো

    কনফিউশন করা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন গুলো

    প্রশ্ন: ‘বড় কেকবিতাটির লেখক?
    ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
    হরিশচন্দ্র মিত্র
    উত্তর :হরিশচন্দ্র মিত্র

    ব্যাখ্যাঃ ৩য় শ্রেণীর বাংলা পাঠ্য বইয়ে এ কবিতার কবি হিসেবে লেখা ছিল ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের নাম। এখন কবির নামের জায়গায় লেখা হয়েছে হরিশচন্দ্র মিত্রের নাম। এখন প্রশ্ন উঠেছে- কবিতাটির আসল কবি কে?
    ‘বড় কে?’ কবিতাটি দীর্ঘদিন ধরে পড়ানো হচ্ছে তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীদের। এত দিন তৃতীয় শ্রেণির বাংলা পাঠ্য বইয়ের ৯৬ নম্বর পৃষ্ঠায় ছিল কবিতাটি। এবার ছাপা হয়েছে ৯০ নম্বর পৃষ্ঠায়। আর এবার শুধু কবির নামই বদলায়নি, কবিতার চারটি লাইনও বাদ দেওয়া দেওয়া হয়েছে। আগে ছিল ১৬ লাইন, এখন রাখা হয়েছে ১২ লাইন। কয়েকটি শব্দের বানানও বদলে দেওয়া হয়েছে।
    আবার ‘হরিশচন্দ্র মিত্রের’ নামের বানান লেখা হয়েছে ‘হরিশ্চন্দ্র মিত্র’।

    প্রশ্ন: ১৯৩৭ সালে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা ঊর্দুর প্রস্তাব করলে কে তার প্রথম বিরোধীতা করে?
    ক) ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত খ) এ.কে ফজলুল হক
    গ) অধ্যাপক আবুক কাশেম ঘ) আবদুল মতিন
    ব্যাখ্যাঃ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত পাকিস্তানের দাপ্তরিক ভাষা ঊর্দুর পাশাপাশি বাংলাকে করার দাবি জানিয়েছেন। বলা হয়েছে, মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা ঊর্দুর বিরোধীতা কে করেন এবং সেটা ১৯৩৭ সালে। এর উত্তর হবে এ কে ফজলুল হক। আর পাকিস্তানের গণপরিষদের দাপ্তরিক ভাষা কেবল ঊর্দু হবে – এটার বিরোধীতাকারী ছিলেন ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত এবং সেটা ১৯৪৮ সালে।
    উত্তরঃ এ.কে ফজলুল হক

    প্রশ্ন: বাংলা সাহিত্যের সায়েন্স ফিকশনের জনক কে ?
    == হুমায়ূন আহমেদ । এটি সম্পুর্ণ ভুল তথ্য।
    ***সঠিক উত্তর হবে জগদীশ চন্দ্র বসু। বাংলা সাহিত্যের প্রথম সায়েন্স ফিকশন পলাতক তুফান (নিরুদ্দেশের কাহিনী)। যা অব্যক্ত (প্রবন্ধ সংকলন) এ প্রকাশিত হয়। অব্যক্ত একটি পুস্তক যা আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু রচিত বিভিন্ন প্রবন্ধের সংকলন। কিছু প্রবন্ধ ইতঃপূর্বে মুকুল, দাসী, প্রবাসী, সাহিত্য এবং ভারতবর্ষে প্রকাশিত হয়েছিল। বইটি বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদ থেকে ১৩২৮ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রথম প্রকাশ পায়।

    চীনের প্রথম প্রেসিডেন্ট —-সান ইয়াত সেন নাকি মাও সেতুং।
    উত্তর : সান ইয়াত সেন
    ব্যাখ্যা : যদি বলা হয় গনচীনের প্রথম প্রেসিডেন্ট কে? তখন হবে মাও সেতুং

    প্রশ্ন: পানামা খাল খননের প্রথম উদ্যোগ নিয়েছিল কোন দেশ—–আমেরিকা নাকি ফ্রান্স?
    উত্তর : ফ্রান্স
    ব্যাখ্যা : যদি বলা হয় পানামা খাল খনন সমাপ্তকারী দেশ কোনটি? তখন উত্তর হবে আমেরিকা।

    প্রশ্ন: Who is the present President of the National Assembly of Bangladesh?
    a) Fazle Rabbi Mia b) Abdul Hamid
    c) Shirin Sharmin Chowdhury d) Sheikh Hasina

    ব্যাখ্যাঃ National Assembly of Bangladesh এর present President কে? যিনি স্পীকার থাকবেন তিনিই present President of the National Assembly of Bangladesh। অর্থাৎ
    উত্তর: শিরীন শারমিন চৌধুরী।

    শাসন বিভাগকে বিচার বিভাগ হতে পৃথক করার কথা প্রথম কোথায় বলা হয়?
    ক) যুক্তফ্রন্ট এর ২১ দফায়
    খ) বাংলাদেশের সংবিধানের ২২ নং অনুচ্ছেদে
    গ) ৬ দফায়
    ঘ) প্রথম নির্বাচনী ইশতেহারে
    ব্যাখ্যাঃ সংবিধানের ২২ নং অনুচ্ছেদে নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ পৃথক করার কথা বলা আছে। এখানে মুল সমস্যাটা “প্রথম ” শব্দটা নিয়ে। সংবিধানের ২২ নং অনুচ্ছেদে নির্বাহী বিভাগ থেকে বিচার বিভাগ আলাদা করার কথা বলা আছ, কিন্তু কথাটা প্রথম উল্লেখ আছে যুক্তফ্রন্টের ২১ দফার ১৫ নং দফায়।
    উত্তর : যুক্তফ্রন্ট এর ২১ দফায়

    ১০ এপ্রিল ১৯৭১ বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে বিভক্ত করা হয়?
    ক) ৪টি খ) ৮টি গ) ৯টি ঘ) ১১টি
    ব্যাখ্যাঃ ১০ এপ্রিল ১৯৭১ বাংলাদেশকে ৪টি সেক্টরে বিভক্ত করা হয়। পরেরদিন অর্থাৎ ১১ এপ্রিল ১৯৭১ বাংলাদেশকে আবার ১১টি সেক্টরে বিভক্ত করা হয়। কিন্তু প্রশ্নতো বলা আছে ১০ এপ্রিলের কথা।
    উত্তর : ৪টি

    OPEC ভূক্ত দক্ষিণ এশিয়ার অনারব মুসলিম দেশ কোনটি??
    Iran
    None
    উত্তর : Iran
    ইরান দক্ষিন এশিয়ার একমাত্র অনারব মুসলিম দেশ যা কিনা OPEC এর সদস্য

    বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীন নিউইয়র্কেকনসার্ট ফর বাংলাদেশএর প্রযোজনা করেন কারা?
    ক) জর্জ হ্যারিসন ও এলেন ক্ল্যাইন
    খ) জর্জ হ্যারিসন ও পন্ডিত রবি শংকর
    গ) পন্ডিত রবি শংকর ও এলেন ক্ল্যাইন
    ঘ) জর্জ হ্যারিসন ও ইয়ভগেনি ইয়েভ।
    প্রশ্নের ফাঁদঃ কিন্তু সঠিক উত্তর হল ক) জর্জ হ্যারিসন ও এলেন ক্ল্যাইন। কারণ প্রশ্নে বলা হয়েছে কারা প্রযোজনা করেন? কিন্তু আপনি এতদিন শিখে এসেছেন কারা আয়োজন করে? কনসার্ট ফর বাংলাদেশের আয়োজন করে জর্জ হ্যারিসন ও পন্ডিত রবি শংকর। কিন্তু প্রযোজনা করেন জর্জ হ্যারিসন ও এলেন ক্ল্যাইন।

    চতুর্দশপদীনামের কবিতা কে লিখেছেন?
    ক) মাইকেল মুধুসুদন দত্ত খ) বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়
    গ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঘ) মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালংকার

    ব্যাখ্যাঃ “চতুর্দশপদী কবিতা ” বললে হবে মাইকেল মধুসুদন দত্ত, কিন্তু এখানে প্রশ্নে আছে “চতুর্দশপদী ” নামের কবিতা। অর্থাৎ কবিতাটির নাম “চতুর্দশপদী কবিতা ” নয়, শুধু “চতুর্দশপদী “, এর লেখক বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়।
    উত্তর : বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়

    ইসরাইল কে স্বীকৃতি দানকারী প্রথম মুসলিম দেশ?
    মিসর
    তুরস্ক
    উত্তর: তুরস্ক, ১৯৪৯ ( তুরস্ক মধ্যপ্রাচ্য এর অনারব মুসলিম দেশ)
    ব্যাখ্যা: মিসর প্রথম আরব ও মুসলিম দেশ হিসেবে ইসরাইল স্বীকৃতি কে দেয়, ১৯৭৮ সালে।
    —USA প্রথম দেশ হিসেবে ইসরাইল স্বীকৃতি কে দেয় ১৯৪৯

    প্রশ্ন: চতুরঙ্গ কী?
    ক) রবীন্দ্রনাথের নাটক
    খ) দাবা খেলার আদি নাম
    গ) একটি গ্রহ
    ঘ) একটা যাত্রাদলের নাম

    ব্যাখ্যঃ “চতুরঙ্গ ” হল রবীন্দ্রনাথের উপন্যাস কিন্তু অপশনে দেয়া আছে নাটক, তাই এটি হবে না। অপরদিকে দাবা খেলার আদি নাম চতুরঙ্গ।
    উত্তর : দাবা খেলার আদি নাম

    প্রশ্ন: একক রচনা হিসেবে বাংলা সাহিত্যের প্রথম গ্রন্থ কোনটি?
    ক) চর্যাপদ খ) শ্রীকৃষ্ণককীর্তন কাব্য
    গ) ডাকার্নব ঘ) লাইলি মজনু
    প্রশ্ন ফাঁদঃ চর্যাপদ তো কেউ একা রচনা করেনি। আবার যারা প্রশ্নটি ভালোভাবে দেখেছেন তাদের কেউ কেউ অতি চালাকি করে ভেবে নিবেন “একক রচনা হিসেবে প্রথম ” কথাটি শুধু নার্ভাস করার জন্যই বোধহয় দিল। কিন্তু না, প্রশ্নে যথেষ্ট কারণ আছে। সঠিক উত্তর হবে খ) শ্রীকৃষ্ণককীর্তন কাব্য

    Question: Preface to Lyrical Ballads কবে প্রকাশিত হয়?
    a. 1802
    b. 1798
    Ans: 1802
    Lyrical Ballads প্রকাশিত হয় 1798 সালে। আর Preface to Lyrical Ballads প্রকাশিত হয় 1802 সালে

    প্রশ্নঃ জাতিসংঘের মহাসচিব হিসেবে সর্ব প্রথম দায়িত্ব পালন করেন
    ক। ডগ হামারশোল্ড
    খ। ট্রাইগভে লাই
    গ। স্যার গ্লাডউইন জেব

    ফাঁদ: ট্রাইগভে লাই
    উত্তর: স্যার গ্লাডউইন জেব

    ব্যাখ্যা:
    জাতিসংঘের প্রথম নির্বাচিত মহাসচিব = ট্রাইগভে লাই
    জাতিসংঘের মহাসচিব হিসেবে সর্ব প্রথম দায়িত্ব পালন করেন = স্যার গ্লাডউইন জেব
    জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর ট্রাইগভে লাই প্রথম মহাসচিব পদে নির্বাচিত হন। কিন্তু তাঁর পূর্বে যুক্তরাষ্ট্রের অধিবাসী গ্লাডউইন জেব ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন৷ তাঁর মেয়াদকাল ছিল – ২৪ অক্টোবর, ১৯৪৫ থেকে ২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪৬ পর্যন্ত।

    ১ম মহাসচিব:
    এশিয়া থেকে নির্বাচিত = উ থান্ট (মায়ানমার)
    আমেরিকা থেকে নির্বাচিত = জ্যাভিয়ার পেরেজ দ্য কুয়েলার (পেরু)
    আফ্রিকা থেকে নির্বাচিত = বুট্রোস বুট্রোস-ঘালি (মিশর)

    জাতিসঙ্ঘ সনদের ৯৭ অনুচ্ছেদ মোতাবেক মহাসচিবকে “প্রধান প্রশাসনিক কর্মকর্তা” হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। মহাসচিব পদটি দ্বৈত ভূমিকার অধিকারী – জাতিসঙ্ঘ বা রাষ্ট্রসঙ্ঘের প্রশাসক এবং কুটনৈতিক ও মধ্যস্থতাকারী হিসেবে।

    NATO ভুক্ত মুসলিম দেশ কতটি?
    2
    1
    উত্তর : ২ টি
    ব্যাখ্যা: NATO ভুক্ত মুসলিম দেশ গুলি হলো Turkey & Albania.

    প্রশ্নঃ বিশ্বের ১ম যুদ্বপরাধ আদালত কোনটি?
    গণহত্যা, মানবতা বিরোধী যুদ্বপরাধের বিচার করে কোনটি?
    ক। জাতিসংঘ
    খ। আন্তর্জাতিক আদালত
    গ। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত
    ঘ। নুরেমবার্গ ট্রায়াল

    ফাঁদ: আন্তর্জাতিক আদালত, নুরেমবার্গ ট্রায়াল
    উত্তর: আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত

    প্রশ্নঃস্ট্যাটিউট অফ দ্যা কোর্টচুক্তির মাধ্যমে গঠিত হয়
    ক। আন্তর্জাতিক আদালত
    খ। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত

    উত্তর: আন্তর্জাতিক আদালত

    ব্যাখ্যা:
    আন্তর্জাতিক আদালত = ‘স্ট্যাটিউট অফ দ্যা কোর্ট’ চুক্তির মাধ্যমে গঠিত হয়।
    আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত = রোম চুক্তি’ (Rome Statue ১৯৯৮) এর মাধ্যমে গঠিত হয়।

    More & more:
    EU = ম্যাসটিচট চুক্তির ফলে গঠিত হয়।
    কমনওয়েলথ = লন্ডন ঘোষণা অনুযায়ী গঠিত হয়।
    ন্যাটো = উত্তর আটলান্টিক চুক্তির মাধ্যমে গঠিত হয়।

    European Union গঠিত হয় কোন চুক্তির মাধ্যমে?
    The Treaty of Rome
    Maastricht Treaty
    উত্তর : Maastricht Treaty
    ব্যাখ্যা : Maastricht Treaty,1992 এর মাধ্যমে গঠিত হয় European Union.
    The Treaty of Rome,1957 : এর মাধ্যমে গঠিত হয় European Economic Community.

    প্রশ্নঃ প্রথম জিএসপি (GSP) দেয়া শুরু করে
    ক। যুক্তরাষ্ট্র
    খ। ইউরোপীয় ইউনিয়ন

    ফাঁদ: যুক্তরাষ্ট্র
    উত্তর: ইউরোপীয় ইউনিয়ন

    ব্যাখ্যা:
    GSP এর পূর্ণরূপ হল Generalised system of preference অর্থাৎ অগ্রাধিকারমূলক বাজার সুবিধা । এক কথায় উন্নত বিশ্ব কর্তৃক উন্নয়নশীল দেশসমূহকে রপ্তানির ক্ষেত্রে শুল্কমুক্ত অগ্রাধিকারমূলক সুবিধা দেওয়াকে জিএসপি বলে । GSP সুবিধা দেয়ার লক্ষ্য হচ্ছে : (ক)রপ্তানি আয় বাড়ানো, (খ) শিল্পায়নের প্রসার ঘটানো এবং (গ) প্রবৃদ্ধি বাড়ানো ।

    ১৯৬৪ সালের UNCTAD এর প্রথম সম্মেলনে GSP সুবিধার বিষয়টি প্রথম আলোচনায় আসে। ১৯৭১ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়ন প্রথম অনুন্নত দেশসমূহকে জিএসপি’র সুবিধা দেয়া শুরু করে। ১৯৭৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র এ সংক্রান্ত আইন করে এবং ১৯৭৬সাল থেকে বাস্তবায়ন শুরু করে ।

    2nd World War এর ব্রিটেন এর কতজন প্রধানমন্ত্রী কতজন ছিলেন?
    a.1 জন
    b.2 জন
    উত্তর :: ২ জন
    ব্যাখ্যা : ২ জন। ফ্রাঙ্কলিন রুজভেল্ট, হ্যারি এস ট্রুম্যান

    প্রশ্নঃ প্রাচীনতম গণতন্ত্র প্রচলিত আছে
    ক। ভারতে
    খ। গ্রিসে
    গ। ব্রিটেনে
    ঘ। যুক্তরাষ্ট্রে

    ফাঁদ: গ্রিস
    উত্তর: ব্রিটেন

    ব্যাখ্যা:
    ভারত = বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র
    ব্রিটেন = বিশ্বের প্রাচীনতম গণতন্ত্র প্রচলিত
    গ্রিস = গণতন্ত্রের সূতিকাগার। খ্রিস্টপূর্ব ৫ম শতকে (৫০৮ শতাব্দীতে) গ্রিসের এথেন্সে প্রত্যক্ষ গণতন্ত্র প্রবর্তিত হয়। এটাকেই অ্যাথেনীয় গণতন্ত্রের সূচনাহিসেবে নেওয়া হয়।
    যুক্তরাষ্ট্র = যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের একটি মূলনীতি হল প্রতিনিধিত্বমূলক গণতন্ত্র।জনগণকে সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামত মেনে নিতে হবে।

    গণতন্ত্র (Democracy) শব্দটির উৎপত্তি গ্রীক ‘ডেমোক্রেসিয়া’ শব্দ থেকে (ডেমোস = জনগণ ও ক্রাটোস = ক্ষমতা)। শাব্দিক অর্থ – ‘জনগণের শাসন’। গণতন্ত্র হলো কোন জাতিরাষ্ট্রের বা কোন সংগঠনের এমন একটি শাসনব্যবস্থা যেখানে প্রত্যেক নাগরিকের নীতিনির্ধারণ বা প্রতিনিধি নির্বাচনের ক্ষেত্রে সমান ভোট বা অধিকার আছে।

    ১৮৬৪ সালে গেটিসবার্গের সেই বিখ্যাত ভাষণে সফল রাষ্ট্র নায়ক আব্রাহাম লিঙ্কন বলেন, ‘Democracy is government of the people, by the people and for the people’.

    প্রশ্নঃ উদীয়মান অর্থনীতির দেশে বৈদেশিক বিনিয়োগ (FDI) আকর্ষণ বৃদ্ধিতে কাজ করে
    ক। IFC
    খ। M IGA
    গ। ICSID

    ফাঁদ: IFC
    উত্তর: MIGA

    ব্যাখ্যা:
    IFC = উন্নয়নশীল দেশে ‘বেসরকারি খাতে’ বিনিয়োগ বৃদ্বিতে কাজ করে।
    M IGA = উদীয়মান অর্থনীতির দেশে ‘বৈদেশিক বিনিয়োগ’ (FDI) আকর্ষণ ও বৃদ্বিতে কাজ করে।
    ICSID = সরকার এবং বিদেশী বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ‘বিনিয়োগ বিরোধ নিষ্পত্তি’ করতে কাজ করে।

    প্রশ্নঃ বিশ্বব্যাংকের প্রধান ঋণ অর্থ প্রদানকারী সংস্থা কোনটি?
    ক। IMF
    খ। IBRD
    গ। বিশ্বব্যাংক গ্রুপ

    ফাঁদ: IMF, বিশ্বব্যাংক গ্রুপ
    উত্তর: IBRD

    ব্যাখ্যা:
    বিশ্বব্যাংকের প্রধান ঋণ অর্থ প্রদানকারী সংস্থা = IBRD
    বিশ্ব ব্যাংক বলতে বুঝায় = IBRD কে
    তবে বিশ্বব্যাংক গঠিত হয় = ২ টি প্রতিষ্ঠান নিয়ে। যথা: IBRD ও IDA
    Five Institutions, One Group বলা হয় = বিশ্বব্যাংক গ্রুপকে
    বিশ্বব্যাংক গ্রুপ গঠিত হয় = ৫ টি প্রতিষ্ঠান সমন্বয়ে (IBRD, ICSID, IDA, IFC, MIGA)
    NB: আদ্যাক্ষর অনুযায়ী মনে রাখুন!
    IMF = অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বৃদ্বি, মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল রাখতে ও বানিজ্য ঘাটতি শোধরাতে আর্থিক সহযোগিতায় দান করে।

    প্রশ্নঃ মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল রাখতে কাজ করে
    ক। IDA
    খ। WB
    গ। IMF

    ফাঁদ: WB
    উত্তর: IMF

    ব্যাখ্যা:
    IMF = মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল রাখতে কাজ করে।
    IDA = IDA এর ঋণকে Soft loan window বলা হয়। কারণ IDA সহজ শর্তে দীর্ঘমেয়াদী ঋণ দেয়।

    Acronym:
    IMF ( International Monetary Fund)
    IFC (International Finance Corporation)
    IDA (International Development Association)
    M IGA (Multilateral Investment Guarantee Agency)
    ICSID (International Centre for Settlement of Investment Disputes)

    প্রশ্নঃ ব্রিটিশ কমনওয়েলথ প্রতিষ্ঠিত হয়
    ক। ১৯৩১
    খ। ১৯৪৯
    .
    ফাঁদ: ১৯৪৯
    উত্তর: ১৯৩১
    .
    ব্যাখ্যা:
    কমনওয়েলথ প্রতিষ্ঠিত হয় =১৯৪৯
    ব্রিটিশ কমনওয়েলথ প্রতিষ্ঠিত হয় = ১৯৩১

    2nd World War এর ব্রিটেন এর কতজন প্রধানমন্ত্রী কতজন ছিলেন?
    a. 1
    b. 3
    উত্তর : 3 জন
    ব্যাখ্যা: তিনজন। নেভিল চেম্বারলিন, উইনস্টন চার্চিল এবং ক্লিমেন্ট এটলি।

    প্রশ্নঃ ইতিহাসের সর্ববৃহৎ সামুদ্রিক যুদ্ধ –
    ক। ক্রুসেড
    খ। ২য় বিশ্বযুদ্ধ
    গ। নরম্যান্ডির যুদ্ধ

    উত্তর: নরম্যান্ডির যুদ্ধ]

    ব্যাখ্যা:
    ক্রুসেড = সর্বাপেক্ষা দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধ
    ২য় বিশ্বযুদ্ধ = সর্বাপেক্ষা ব্যয়বহুল যুদ্ধ, সভ্য সমাজের সবচেয়ে বড় আর ধ্বংসাত্নক যুদ্ধ
    নরম্যান্ডির যুদ্ধ = সর্ববৃহৎ সামুদ্রিক যুদ্ধ

    মধ্যপ্রাচ্য পর্যন্ত তেল অস্ত্র ব্যবহার করে কতবার?
    a.1
    b.2
    c.3
    d.4
    ফাদ: ১ বার
    উত্তর : তিন বার ( ১৯৭৩, ১৯৮১, ১৯৮৬)ল্লেখ আছে।

  • ৪০ টি বিভ্রান্তিকর প্রশ্নোত্তর একসাথে

    ৪০ টি বিভ্রান্তিকর প্রশ্নোত্তর একসাথে

    ICJ-আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের বিচারক কতজন? – ১৫ জন(জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠান)
    ICC-আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের বিচারক – ১৮ জন(স্বাধীন প্রতিষ্ঠান)
    জারিসংঘের নামকরণ করেন- মার্কিন প্রেসিডেন্ট রুজভেল্ট
    জাতিপুঞ্জের প্রস্তাবক- উড্রো উইলসন
    জাতিপুঞ্জের উদ্যোক্তা হয়েও সদস্য ছিল না- যুক্তরাষ্ট্র
    জাতিসংঘ গঠনের প্রথম পদক্ষেপ- লন্ডন ঘোষণা
    জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠার প্রথম চুক্তি- আটলান্টিক সনদ

    জাতিসংঘ বিশ্ববিদ্যালয়- জাপানের টোকিওতে
    জাতিসংঘ শান্তি বিশ্ববিদ্যালয়- কোস্টারিকাতে
    জাতিসংঘ মূল সনদের লেখক- আর্কিবেন্ড ম্যাকলিস
    বাংলাদেশ জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পালন করে- একবার(১৯৮৬)
    বাংলাদেশ জাতিসংঘ নিরাপত্তা/ স্বস্তি পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পালন করে দুইবার(মার্চ-২০০০, জুন-২০০১)
    বাংলাদেশ জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্য নির্বাচিত হয়- দুইবার(১৯৭৯-৮০, ২০০০-২০০১)
    জাতিসংঘের প্রথম অধিবেশন হয়- লণ্ডনের ওয়েস্টমিনিস্টার হলে\

    জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের নিয়মিত অধিবেষন হয়- নিউইয়র্কের ম্যানহাটনে, আটলান্টিক তীরবর্তী)
    স্বাধীন দেশ হয়েও জাতিসংঘের সদস্য নয়- ভ্যাটিকান এবং কসোভো
    জাতিসংঘের স্থায়ী পর্যবেক্ষক দেশ- ভ্যাটিকান এবং ফিলিস্তিন
    বিগ থ্রি বলা হয়- উইনস্টন চার্চিল, রুজভেল্ট, স্ট্যালিন এই তিন নেতাকে
    land of lord বলা হয়- ফিলিস্তিনকে
    Father of Apple tree- বলা হয়- কাজাকিস্তানকে

    গ্যাস উত্তোলনের জন্য সমগ্র বাংলাদেশকে ২৩ টি ব্লকে এবং সমুদ্র এলাকাকে ২৬ টি ব্লকে ভাগ করা হয়েছে
    আদমশুমারী হয়- পরীকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিবিএস(বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো) কর্তৃক
    বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের ক্যাডার সংখ্যা -২৭ টি
    জেনারেল নিয়াজি আত্মসমর্পণের জন্য যোগাযোগ করেন- মার্কিন দূতাবাসে
    কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর আয়োজক দল- ফোবানা

    কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর ব্যান্ড দল- বিটলস
    মুক্তিযুদ্ধের সময় সোভিয়েত প্রধানমন্ত্রী ছিলেন- আলেক্সাই কোসিগিন, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট- রিচার্ড নিক্সন
    মুজিবনগর সরকারের সদস্য ছিলেন- ৬ জন
    মুজিবনরে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র জারি করা হয়-১০ এপ্রিল ১৯৭১
    মুজিবনগরে স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়-১০ এপ্রিল ১৯৭১
    বাংলাদেশকে প্রজাতন্ত্র বলে ঘোষণা করা হয়- ১৭ এপ্রিল, ১৯৭১
    অস্থায়ী সরকারের শপথবাক্য পাঠ করান- অধ্যাপক ইউসুফ আলী

    মুক্তি ফৌজ গঠন হয়-৪ এপ্রিল, ১৯৭১
    মুক্তিফৌজকে মুক্তিবাহিনী নামকরণ করা হয়-১৯৭১ সালের ১১ এপ্রিল
    ভাষা শহীদদের স্বরণে নির্মিত ভাষ্কর্য- মোদের গরব
    তমদ্দুম মজলিশ গঠিত হয়-২ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৭ (ভাষা আন্দোলনের প্রথম সংগঠন)
    গনপরিষদের প্রথম স্পিকার- আব্দুল হামিদ
    গনপরিষদের প্রথম ডেপুটি স্পিকার- মোহাম্মদ উল্লাহ
    জাতীয় পরিষদের প্রথম স্পিকার- মো উল্লাহ
    বীরশ্রেষ্ঠদের প্রথম ও শেষ শহীদ যথাক্রমে মুন্সী আব্দুর রউফ এবং ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর

  • অর্থনৈতিক সমীক্ষা- ২০১৮ এর গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো

    অর্থনৈতিক সমীক্ষা- ২০১৮ এর গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো

    ১। জনসংখ্যা = ১৬ কোটি ৮ লক্ষ।
    ২। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার = ১.৩৭%
    ৩। পুরুষ – মহিলা অনুপাত = ১০০.৩ঃ১০০
    ৪। জনসংখ্যার ঘনত্ব = ১০৯০ জন (বর্গ কি:মি)
    ৫। এক বছরের কম বয়সী শিশু মৃত্যুহার = ২৮ জন (প্রতি হাজারে)
    ৬। প্রত্যাশিত গড় আয়ু = ৭১.৬ বছর
    ৭। স্বাক্ষরতারর হার। = ৭১%
    ৮। দারিদ্র্যের ঊর্ধ্বসীমা = ২৪.৩
    ৯। দারিদ্র্যের নিম্নসীমা = ১২.৯
    ১০। GDP প্রবৃদ্ধির হার = ৭.৬৫%

    ১১। চলতি মূল্যে মাথাপিছু আয় = ১৭৫২ মার্কিন ডলার
    ১২। চলতি মূল্যে মাথাপিছু GDP = ১৬৭৭ মার্কিন ডলার
    ১৩। মূল্যস্ফীতি = ৫.৮৩% (জুলাই ১৭- এপ্রিল ১৮)
    ১৪। Projected GDP = ৭.৮%
    ১৫। Projected মূল্যস্ফীতি = ৫.৬%

    ১৬। সবচেয়ে বেশি Remittance আসে = সৌদিআরব থেকে
    ১৭। সবচেয়ে বেশি রপ্তানি করা হয় = যুক্তরাষ্ট্র
    ১৮। সবচেয়ে বেশি আমদানি করা হয় = চীন
    ১৯। ঔষধ রপ্তানি করা হয়। = ১৪৫ টি দেশে
    ২০। মোট স্থাপিত বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা = ১৩,৮৪৬ মেগাওয়াট

    ২১। মোট বিদ্যুৎ উৎপাদন = ৩৫,৪৭৪ মিলিয়ন কিলোওয়াট – ঘন্টা
    ২২। আবিষ্কৃত মোট গ্যাসক্ষেত্র = ২৭ টি
    ২৩। প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রাথমিক মোট মজুদ = ৩৯.৯ ট্রিলিয়ন ঘনফুট
    ২৪। প্রাকৃতিক গ্যাসের উত্তোলনযোগ্য মজুদ = ২৭.৭৬ ট্রিলিয়ন ঘনফুট
    ২৫। মোবাইল গ্রাহক = ১৪.৭ কোটি

    ২৬। ইন্টারনেট ইউজার = ৮.০৮ কোটি
    ২৭। বাংলাদেশ বেশি বৈদেশিক সাহায্য পায় = জাপান থেকে
    ২৮। সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশ বেশি বৈদেশিক সাহায্য পায় = IDA থেকে

    GDP তে অবদান ( সাময়িক)
    কৃষি = ১৪.১০%
    শিল্প = ৩৩.৭১%
    সেবা = ৫২.১৮%

  • অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০১৯

    অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০১৯

    জনসংখ্যা: ১৬কোটি ৩৭লক্ষ বা ১৬৩.৭ মিলিয়ন।
    শিশু মৃত্যুহার, প্রতি হাজারে: ২৪জন।
    স্থুল মৃত্যুহার, প্রতি হাজারে: ৫.১জন।
    প্রত্যাশিত গড় আয়ুষ্কাল: ৭২.০ বছর, পুরুষ- ৭০.৬ বছর ও মহিলা- ৭৩.৫ বছর।
    সাক্ষরতার হার, ৭বছর ঊর্ধ্ব: ৭২.৩%, পুরুষ- ৭৪.৩% ও মহিলা- ৭০.২%।
    দারিদ্র্যের হার: ২১.৮%।
    চরম দারিদ্র্যের হার: ১১.৩%।

    GDP, চলতি মূল্যে: ২৫,৩৬,১৭৭ কোটি টাকা ও স্থির মূল্যে: ১১,০৫,৫১৪ কোটি টাকা।
    স্থির মূল্যে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার: ৮.১৩%।
    চলতি মূল্যে মাথাপিছু জিডিপি: ১,৫৩,১৯৭ টাকা বা ১,৮২৭ মার্কিন ডলার।
    চলতি মূল্যে মাথাপিছু জাতীয় আয়: ১,৬০,০৬০ টাকা বা ১,৯০৯ মার্কিন ডলার।
    বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ: ৩২,১২৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
    মোট শ্রমশক্তি, ১৫বছর ঊর্ধ্ব: ৬.৩৫ কোটি, পুরুষ- ৪.৩৫ কোটি ও মহিলা- ২.০ কোটি।
    দেশজ সঞ্চয়: ২৩.৯৩%।
    জাতীয় সঞ্চয়: ২৮.৪১%।
    মোট ব্যাংক: ৫৯টি, রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক: ৬টি, বিশেষায়িত ব্যাংক: ৩টি, বেসরকারি ব্যাংক: ৪১টি, বৈদেশিক ব্যাংক: ৯টি।
    ব্যাংক বহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান: ৩৪টি।
    রিজার্ভ মুদ্রা: ২,২৬,৭৪৩ কোটি টাকা।
    মূল্যস্ফীতি: ৫.৪৪%।

    দেশে আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র- ২৭টি।
    মোবাইল ফোন গ্রাহকের সংখ্যা- ১৫.৭৫ কোটি।
    বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে শীর্ষ দেশ- যুক্তরাষ্ট্র।
    বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি পণ্য আমদানি করে- চীন।
    বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আসে- সৌদি আরব থেকে।
    বঙ্গোপসাগর নিয়ে ভারত ও মিয়ানমারের সাথে আইনি লড়াইয়ে জয়ী হয়ে বাংলাদেশ লাভ করে- ১,১৮,৮১৩ বর্গ কি.মি এলাকা।
    বাংলাদেশ পাটকল কর্পোরেশন (BGMC) নিয়ন্ত্রণাধীন মিল-কারখানার সংখ্যা- ২৬টি।
    দেশে বর্তমানে মোট EPZ রয়েছে- ৮টি।
    দেশের চাহিদার প্রায় ৯৮% ঔষধ দেশে উৎপাদিত হয়।
    দেশে ঔষধ কারখানা- ৫৪টি, রপ্তানি করা হয়- ১৪৬টি দেশে।
    দেশে সেক্টরভিত্তিক রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা, শিল্প- ৬টি; বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পানি- ৬টি; পরিবহন ও যোগাযোগ- ৭টি; বাণিজ্য- ৩টি; কৃষি- ২টি; নির্মাণ- ৬টি ও সার্ভিস- ১৯টি।

    চারলেনের মহাসড়ক রয়েছে- ৪১৭ কি.মি।
    সমুদ্র বন্দর- ৩টি; চট্টগ্রাম, মোংলা ও পায়রা।
    স্থল বন্দরের সংখ্যা- ২৩টি।
    বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের অধীনে ৩টি আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর, ৭টি অভ্যন্তরীণ বিমান বন্দর ও ২টি স্টলপোর্ট রয়েছে।
    বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স লিমিটেডে ৭টি অভ্যন্তরীণ ও ১৫টি আন্তর্জাতিক গন্তব্যে সার্ভিস পরিচালনা করছে।
    বাংলাদেশ বিমানের আন্তর্জাতিক গন্তব্যসমূহ- সার্কভূক্ত দেশে ২টি, দক্ষিণপূর্ব এশিয়ায় ৪টি, মধ্যপ্রাচ্যে ৮টি ও ইউরোপে ১টি।
    দেশে ডাকঘরের সংখ্যা- ৯,৮৮৬টি।
    কর্মক্ষম জনসংখ্যা- ৫৮.৭%।
    দেশে মোট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা- ১,৩৪,১৪৭টি, ধরন- ২৫টি।
    সর্বপ্রথম বিনামূল্যে ব্রেইল পদ্ধতির পাঠ্যপুস্তক সরবরাহ করা হয়- ২০১৭ সালে।
    কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে মোট প্রতিষ্ঠান- ৮,৮৫২টি; সরকারি- ১১৯টি ও বেসরকারি- ৮,৭৩৩টি।
    সারাদেশে এমপিওভুক্ত মাদ্রাসা রয়েছে- ৭,৬৪২টি।
    বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) বাংলাদেশকে পোলিওমুক্ত হিসেবে ঘোষণা করে- ২০১৪ সালে।
    প্রথমবারের মতো গ্রাম/ওয়ার্ড পর্যায়ে কমিউনিটি ক্লিনিক সেবা কার্যক্রম চালু হয়- ১৯৯৮ সালে।
    দেশে সরকারি মেডিক্যাল কলেজ- ৩৬টি, ডেন্টাল কলেজ- ৯টি।
    বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজ- ৬৯টি, ডেন্টাল কলেজ- ২৬টি।
    দেশের সর্ববৃহৎ এনজিও- ব্রাক।

    রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ২টি বীমা- জীবন বীমা ও সাধারণ বীমা; বেসরকারি বীমা ৭৬টি- সাধারণ বীমা- ৪৫টি ও জীবন বীমা- ৩১টি।
    মোট বনভূমির পরিমাণ- ২.৩২ মিলিয়ন হেক্টর।
    GDPতে কৃষি খাতের অবদানের হার- ১৩.৬০% ও প্রবৃদ্ধির হার- ৩.৫১%।
    GDPতে শিল্প খাতের অবদানের হার- ৩৫.১৪% ও প্রবৃদ্ধির হার- ১৩.০২%।
    GDPতে সেবা খাতের অবদান- ৫১.২৬% ও প্রবৃদ্ধির হার- ৬.৫০%।