The Ice Castles in Midway offer a unique family attraction that turns winter into a magical experience. Every corner of this frosty wonderland features intricate ice sculptures that captivate visitors of all ages. Families can explore this enchanting environment, filled with paths crafted from beautiful ice formations that glisten in the winter sun.
Winter activities abound within the ice castle grounds, providing entertainment for everyone. From breathtaking slides to sparkling tunnels, there is something to delight both children and adults alike. This icy destination transforms a regular winter day into an extraordinary outing, inviting guests to immerse themselves in a surreal snowy setting.
Besides the stunning visuals, the atmosphere at Ice Castles in Midway is a key element of the experience. As you wander through the triumphs of ice artistry, you may find yourself making memories that last a lifetime. Whether you’re looking to enjoy a peaceful stroll or engage in playful winter fun, Ice Castles has it all for those looking to embrace the beauty of the season.
Visiting Hours and Ticket Prices for Ice Castles
The Ice Castles in Midway offer a magical experience for families and friends looking for outdoor fun during the winter season. When planning your visit, it’s important to check the latest visiting hours, as they can vary significantly depending on the day of the week and weather conditions. Typically, the attraction opens in the afternoon and remains accessible until the evening, allowing you to enjoy the enchanting ice sculptures illuminated by colorful lights after dark.
Ticket prices for the Ice Castles are reasonable, with options available for adults, children, and family packages. Prices might fluctuate based on peak visiting times, such as holidays and weekends, so purchasing tickets in advance is highly recommended to secure your spot. Additionally, special discounts are often offered for large groups or during specific times. For the up-to-date information on hours and ticket costs, visitors can check out resources like https://www.utahcountymom.com/.
With its stunning displays and interactive winter activities, Ice Castles promises a memorable outing for everyone. Make sure to dress warmly and be ready to explore the sparkling realm of ice and light!
What Attractions and Activities Are Available Inside the Ice Castles
The Ice Castles in Midway offer a unique range of attractions that enhance the winter experience. Visitors can marvel at stunning ice sculptures crafted by skilled artisans, showcasing intricate designs and brilliant artistry. Each sculpture adds to the enchanting atmosphere, making for excellent photo opportunities.
Families will find numerous winter activities to enjoy together. Kids can explore ice slides, which provide a thrilling ride down shimmering ice. In addition to the slides, there are opportunities for snow play, including building snow forts or simply enjoying the soft, powdery snow that surrounds the castles.
For those seeking a bit of magic, nightly light displays illuminate the ice formations, creating a mesmerizing spectacle. This experience is perfect for families looking to make unforgettable memories together in a whimsical setting. Entertainment options ensure that visitors of all ages can stay engaged and delighted throughout their visit.
Tips for a Comfortable Experience at Ice Castles in Midway
Dress in layers to prepare for the chilly temperatures typical of winter activities. A warm base layer, insulated jacket, and waterproof outer layer will help keep you comfortable while exploring the ice sculptures.
Waterproof footwear is a must, as the pathways may be slippery or wet. Opt for shoes with good traction to enhance your outdoor fun.
Bring hats, gloves, and scarves to protect against the cold. Consider hand warmers for added comfort during your visit.
Check the weather forecast before your trip. If conditions are particularly harsh, plan your visit during the warmer parts of the day to enjoy the attractions more fully.
Stay hydrated and energized by packing snacks and drinks. There may be areas for refreshments, but having your own will make your experience more enjoyable.
Take breaks in designated areas if you start feeling cold. This will allow you to recharge and appreciate the stunning ice creations without a rushed pace.
Bring a camera to capture the beauty of the ice castles. The shimmering sculptures are best experienced through photography, so ensure your device is charged and ready.
Be prepared for crowds, especially during peak visiting hours. Arriving early in the day can help you avoid long lines and overcrowded spaces.
Finally, savor the moment. Immerse yourself in the magical atmosphere created by the stunning ice structures and enjoy the unique experience of winter wonder.
অনলাইন ডিজইনহিবিশন বলতে অনলাইনে যোগাযোগ করার সময় কোন ব্যক্তির সাথে সামনা সামনি কথা বলার তুলনায় অনুভূতিকে কম দমন করাকে বোঝানো হয়।[১] অনলাইন ডিজইনহিবিশনের সাম্ভাব্য কারণগুলো হল নামহীনতা (কেউ আমাকে চেনেনা, এরকম অনুভূতি) (anonymity), অদৃশ্যতা (invisibility), অসঙ্কালিক যোগাযোগ (asynchronous communication), সহমর্মিতার অভাব (empathy deficit), এবং সেই সাথে ব্যক্তিগত বিভিন্ন কারণ যেমন ব্যক্তিত্ব ও ব্যক্তির সাংস্কৃতিক অবস্থার বিভিন্ন বিষয়।[২][৩][৪] এই এফেক্টের ইতিবাচক ও নেতিবাচক দুটো দিকই রয়েছে। অনলাইন ডিজইনহিবিশনকে বিনাইন বা কম ঝুঁকিপূর্ণ এবং টক্সিক বা বিষাক্ত এই দুইভাগে ভাগ করা যায়।[১]
কারণসমূহ
নামহীনতা, অসঙ্কালিক যোগাযোগ এবং সহমর্মিতার অভাব অনলাইন ডিজহিবিশনের ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলে।[২] নামহীনতা অনলাইনে ব্যক্তিকে নিরাপত্তার অনুভূতি দান করে। এর মাধ্যমে ব্যক্তি নিজের পছন্দ মত যেকোন ব্যক্তিত্ব ধারণ করতে পারেন, যা নিজে তিনি নন। অর্থাৎ এখানে তিনি একজন ভিন্ন মানুষ হয়ে যেতে পারেন। এর জন্য তিনি মনে করতে পারেন যে, এখানে যেকোন কিছু বলা বা করা সম্ভব, কারণ বাস্তব জীবনে এর জন্য তাকে তিরস্কার করা হবে না, কেউ সামনে এসে তাকে কিছু বলতে যাবে না।[১] অসঙ্কালিক যোগাযোগ এমন একরকম যোগাযোগ যা একাধিক ব্যক্তির মধ্যে লাইভ বা সরাসরি হয় না। এখানে অরিজিনাল বার্তাটি পাঠাবার পর তাৎক্ষণিক জবাব পাওয়া যায় না, প্রত্যুত্তর পেতে সময় লাগে।[৫] এই অসঙ্কালিক যোগাযোগ অনলাইন ডিজইনহিবিশনকে প্রভাবিত করে কারণ এখানে একজন ব্যক্তি ইন্টারনেটে কিছু লিখবার পর পরক্ষণেই তার প্রত্যুত্তর পান না, এবং সেখান থেকে চলে যান। আর একারণে সে কী বলছে এটা নিয়ে তাকে তেমন চিন্তা করতে হয় না। অন্যদিকে এটা একই সাথে একজন ব্যক্তিকে সময় নিয়ে চিন্তাশীল উত্তর দেবার সুযোগ তৈরি করে দেয়।[২] সহমর্মিতার অভাব বলতে বোঝায় অন্যের আবেগকে বুঝতে পারার ক্ষমতা কমে যাওয়া।[৬] অবাচনিক প্রতিক্রিয়ার (non-verbal feedback) (বডি ল্যাংগুয়েজ, ফেশিয়াল এক্সপ্রেশন ইত্যাদি) অভাবের কারণে অনলাইন যোগাযোগে এই সহমর্মিতার অভাব দেখা যায়।[৭] মাধ্যমায়িত যোগাযগ ব্যবস্থায় অপরপক্ষ কোন ভয়েস টোনে এবং কিরকম ফেশিয়াল এক্সপ্রেশন নিয়ে বার্তাগুলো পাঠাচ্ছেন তা বোঝা মুশকিল। তাই এক্ষেত্রে অন্যের সাথে সহমর্মায়ন করা (empathizing) কঠিন হয়ে যায়। নামহীনতা এবং সহমর্মিতার অভাব – এই দুইয়ে মিলে অনলাইনে অন্যদের অনুভূতিকে বোঝা অনেক কঠিন হয়ে যায়, যার মূলে থাকে অন্যদেরকে সামনা সামনি পেয়ে তাদের ফেশিয়াল এক্সপ্রেশন না দেখতে পাওয়া।[১][২]
অনেক গবেষকই প্যাথলজিকাল ইন্টারনেট ব্যবহার এবং বর্ধিত অনলাইন ডিজইনহিবিশনের মধ্যকার সম্পর্কের কথার উল্লেখ করেছেন, যা বিশেষ করে কলেজ ছাত্রছাত্রীদের জন্য সত্য।[৮][৯] অস্ট্রেলিয়ায় হওয়া একটি গবেষণায় পাওয়া গেছে, এই ডিজইনহিবিশন অনেক সময়ই অন্যান্য নেশাগ্রস্ত আচরণের পুর্বসুরি। মানুষের মধ্যকার নিম্ন আত্মমর্যাদা (low self-esteem) এবং অনলাইন ডিজইনহিবিশন – এই দুইয়ে মিলে প্যাথলজিকাল ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদেরকে এমন এক অবস্থায় নিয়ে যায় যে তাদের ইন্টারনেটের নামহীনতা আর অসঙ্কালিকতার সুবিধাগুলো একরকম মুক্তির অনুভূতি দান করে। আর এটা তাদেরকে অনলাইনে আরও বেশি ডিজইনহিবিশনের মধ্যে নিয়ে যায়।[৯]
একটি গবেষণায় নামহীনতা এবং অধিকত ডিজইনহিবিশনের মধ্যকার সম্পর্ক দেখানো হয়েছে। সেই অধিকতর ডিজইনহিবিশনের ব্যবহারগুলোর মধ্যে ফোরচ্যানের মেসেজ বোর্ডে দুষ্কৃতি-সদৃশ ব্যবহার ছিল।[১০] এদিকে দেখা গেছে, একই সাথে এই ডিজইনহিবিশন এর কারণে অনেকে অনেক সৃজনশীল মিম তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে।
সাম্ভাব্য ফলাফল
সাইবারবুলিং
সাইবারবুলিং বলতে বোঝায় ইন্টারনেটের মাধ্যমে অন্য কাউকে অস্বস্তিতে ফেলা, ভীত করা, অথবা নিজেদের ব্যাপারে খারাপ ভাবানো।[১১] অনলাইন ডিজইনহিবিশন সাইবারবুলিংকে যথেষ্ট মাত্রায় প্রভাবিত করে। নামহীনতার কারণে ব্যক্তি অনেক হীন মন্তব্য করার দিকে ধাবিত হয়, কিন্তু কেবল এটাই সাইবারবুলিং এর একমাত্র কারণ নয়।[১২] অসঙ্কালিক যোগাযোগও মানুষকে এই কাজে প্রণোদনা যোগায়। এর কারণে মানুষ যা বলার তা বলে লগ আউট করে সেখান থেকে বের হয়ে আসতে পারে, যেন কিছুই ঘটেনি সেখানে। কারণ যাকে বলা হল ইন্টারনেটের বাইরে আর তার সম্মুখীন হতে হবে না।[১৩] এদিকে সহমর্মিতার অভাব প্রথম থেকেই তার অবদান রাকে এই বুলিং এর সুযগ করে দিয়ে, যেখানে ভুক্তভোগী কেবলি কম্পিউটার স্ক্রিনে থাকা একটি নাম।[২]
রাতের অন্ধকারে দেখার যন্ত্র বা রাতের অন্ধকারে দেখার চশমা হচ্ছে একপ্রকার আলোকীয় যন্ত্র, যা সম্পূর্ণ অন্ধকারেও দৃশ্যমান ছবি তৈরি করতে পারে। এটি মূলত সামরিক বাহিনীর বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিভিন্ন অভিযানে ব্যবহৃত হয়। তবে বেসামরিক ক্ষেত্রেও এর ব্যবহার রয়েছে। অনেক সময় রাতের অন্ধকারে দেখার যন্ত্রের বিভিন্ন বাড়তি যন্ত্রাংশকেও রাতের অন্ধকারে দেখার যন্ত্র হিসেবে অভিহিত করা হয়। একে ইংরেজিতে নাইট ভিশন ডিভাইস (ইংরেজি: Night vision device) বা নাইট ভিশন গগলস নামে ডাকা হয়।
An aircrewman on an HH-60H Black Hawk helicopter scans the ground with night vision lenses during an air assault mission to search for insurgents and weapons caches in Taji, Iraq, July 3, 2006. (U.S. Navy photo by Mass Communication Specialist 1st Class Michael Larson) (Released)
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সর্বপ্রথম ব্যবহৃত হয়। পরবর্তীতে ভিয়েতনাম যুদ্ধসহ আরো অনেক যুদ্ধে এর ব্যবহার হয়।[১][২] আবিস্কারের সময় থেকেই এ ধরনের যন্ত্রের বিভিন্ন সংস্করণ বের হয়ে আসছে। এতে যেমন ক্রমান্বয়ে এর প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ঘটেছে তেমনি কমেছে উৎপাদন খরচ ও ক্রয়মূল্য।
যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর একজন বিমানচালক হেলমেটের সাথে লাগানো এএন/এভিএস-৬ মডেলের রাতের অন্ধকারে দেখার চশমা ব্যবহার করছেন।
Vue.js (সাধারণভাবে ভু ; উচ্চারিত /vjuː/ , মত মত ) হচ্ছে একটা মডেল-ভিউ-ভিউমডেল শৈলীর উন্মুক্ত-উৎসের সফটওয়্যার যা সাধারনত ইন্টারএক্টিভ ওয়েব এপলিকেশন তৈরির জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে । ভ্যু ইউজার ইন্টারফেস তৈরির জন্য একটি প্রগতিশীল কাঠামো। এবং যা সিংগেল পেজ এপ্লিকেশন তৈরির জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে [৪] ভূ-জেস একটি অঙ্গুলার-জেস সমধর্মী স্ক্রিপ্টিং ভাষা। ভ্যূ মূলধারা থেকে ক্রমবর্ধমান গ্রহণযোগ্য হতে ডিজাইন করা হয়েছে।
ইতিহাস
ভু তৈরি করেছেন ইভান ইউ । যিনি এর আগে গুগল এর প্রডাক্ট এংগুলার যে এস ডেভেলপমেন্ট এ কাজ করেছেন । তিনি পরে তার চিন্তাধারার প্রক্রিয়াটি সংক্ষেপে তুলে ধরেন: “আমি মনে করি, আমি যদি এমন অংশটি বের করতে পারি যা কিনা সত্যি এংগুলার এর চাইতে হালকা হবে । ” [৫] ভু মূলত ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মুক্তি পায়।
বিবরণ
Vue.js একটি ক্রমবর্ধমানভাবে গ্রহণযোগ্য আর্কিটেকচার বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ এবং যা রেন্ডারিং এবং কম্পনেন্ট বেজ কাজ করে । কোন ফাংশানের এডভান্সড ফিচারের প্রয়োগের জন্য এর রাউটিং , স্টেট ম্যানেজমেন্ট এবং বিল্ড টুলিংয়ের এর ব্যবহার শুনিসচিত করতে হবে যাতে সহায়তাকারী লাইব্রেরি এবং প্যাকেজগুলির অন্তুর্ভুক্তি থাকবে । [৬]
মডেল-ভিউ-ভিউমডেল শৈলীর অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় এর গঠনকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায় :
মডেল
স্ক্রিপ্ট ট্যাগের মধ্যবর্তি এই অংশে পশ্চাদপ্রান্তের পরিষেবা থেকে তথ্য কোনো অবজেক্টে অর্পণ করা হয়।
data(){
return{
testdata : "Hello",
}
},
ভিউমডেল
এটির অবস্থান মূল জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইলে(main.js) যা প্রারম্ভিক ফাইল গুলোর একটি। এটি মূলত একটি ভিত্তি যার ওপর মডেল ও ভিউ তাদের কার্যক্রম করে এবং নিজেদের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে।
new Vue({
el : "#app",
data : data
})
ভিউ
এটি প্রান্তিক অংশ যেটা ব্যবহারকারীদের প্রতি উন্মুক্ত হয়।
Vue ব্যবহারকারীরা ভু এর টেমপ্লেট সিস্টেম ইউজ করে কোড লিখতে পারেন বা JSX ব্যবহার করে সরাসরি রেন্ডার ফাংশন লিখতে পারেন । [৭] ভু এ ডাটা রেন্ডারিং পুরোটা কম্পোনেন্ট বেজ । । [৮]
রিঅ্যাকটিবিটি
Vue একটি প্রতিক্রিয়াশীলতা সিস্টেম যা প্লেইন জাভাস্ক্রিপ্ট অবজেক্ট এবং অপটিমাজিং রি-রেন্ডার ব্যবহার করে । প্রতিটি উপাদান তার রেন্ডারিংয়ের সময় তার ডিপেন্ডেন্সির উপরে খেয়াল রাখে , তাই সিস্টেম বুঝতে পারে কখন রি এবং কোন এলিমেন্ট রি রেন্ডার হচ্ছে [৯]
websitename.com/user/<id> এ একটি ফ্রন্ট-এন্ড রাউট সেট করে।
যা রেন্ডার হবে (কনস্টেবল ব্যবহারকারী। । । )
ব্যবহারকারীর নির্দিষ্ট উপাদানটি পাস করার জন্য ব্যবহারকারীর উপাদানকে অনুমতি দেয় যা $ রুট অবজেক্টের $route.params.id কী ব্যবহার করে URL এ টাইপ করা হয়েছিল: $route.params.id ।
ডম এর এলেমেন্ট গুলা এর মধ্যে <router-view></router-view> রেন্ডার করা হবে।
অবশেষে জেনারেট করা HTML আউটপুট ফাইল : websitename.com/user/1
এটি সহজতম পদ্ধতি। এক্ষেত্রে ভূ এর ওয়েবসাইট vuejs.org/v2/guide/installation.html থেকে তার জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইলটি ডাউনলোড করা এবং সেটি সরাসরি ব্যবহার করা।
এক্ষেত্রে ২ রকম জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইল রয়েছে। একটি ডেভেলপমেন্ট সংস্করণ vue.js এবং অন্যটি প্রোডাকশন সংস্করণ(সিঞ্চিত সংস্করণ) vue.min.js ।
পূর্ব-প্রয়োজনীয় হিসাবে নোড প্যাকেজ ম্যানেজার ইনস্টল করতে হবে। যদি তা থাকে তবে , প্রথমে CLI ইনস্টল করতে :
npm install --global vue-cli
ওয়েবপ্যাক মডিউল বান্ডলার ব্যবহার করে প্রজেক্ট শুরু করা
vue init webpack <project name>
পরবর্তী অপশনগুলো সিলেক্ট করে নেয়া। স্ক্রিন এ প্রজেক্ট সফল তৈরির মেসেজ থাকবে।
এবার প্রজেক্ট টি চালাতে হলে , প্রথমে সেই প্রজেক্ট লোকেশন অব্দি যেতে হবে। তারপর নিম্নোক্ত কম্যান্ড চালাতে হবে :
npm run dev
যদি প্রজেক্টটি ইতিমধ্যেই তৈরী অবস্থায় থাকে তবে চালাতে হলে , প্রথমে সেই প্রজেক্ট লোকেশন অব্দি যেতে হবে। তারপর নিম্নোক্ত কম্যান্ড চালাতে হবে :
npm run serve
এইচটিটিপি গ্রাহক সংযোগ
ওয়েবে অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করার সময় অনেক সময় কোনও এপিআই থেকে ডেটা গ্রাস করতে এবং প্রদর্শন করতে চাইতে হতে পারে। এটি করার বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে তবে খুব জনপ্রিয় পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে এক্সিওস , যা একটি প্রতিশ্রুতি ভিত্তিক এইচটিটিপি গ্রাহক ।
এক্সিওস ইনস্টল করতে
npm install axios—save
একটি জাভাস্ক্রিপ্ট (.js) ফাইল তৈরী করতে হবে। ধরাযাক সেটি তৈরী হলো ../../js/apis/ স্থানে। নাম backend-apis.js
তাতে একটি get অনুরোধ করতে হলে নিম্নরূপ কোড হবে :[১১]
Vue.js (সাধারণভাবে ভু ; উচ্চারিত /vjuː/ , মত মত ) হচ্ছে একটা মডেল-ভিউ-ভিউমডেল শৈলীর উন্মুক্ত-উৎসের সফটওয়্যার যা সাধারনত ইন্টারএক্টিভ ওয়েব এপলিকেশন তৈরির জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে । ভ্যু ইউজার ইন্টারফেস তৈরির জন্য একটি প্রগতিশীল কাঠামো। এবং যা সিংগেল পেজ এপ্লিকেশন তৈরির জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে [৪] ভূ-জেস একটি অঙ্গুলার-জেস সমধর্মী স্ক্রিপ্টিং ভাষা। ভ্যূ মূলধারা থেকে ক্রমবর্ধমান গ্রহণযোগ্য হতে ডিজাইন করা হয়েছে।
ইতিহাস
ভু তৈরি করেছেন ইভান ইউ । যিনি এর আগে গুগল এর প্রডাক্ট এংগুলার যে এস ডেভেলপমেন্ট এ কাজ করেছেন । তিনি পরে তার চিন্তাধারার প্রক্রিয়াটি সংক্ষেপে তুলে ধরেন: “আমি মনে করি, আমি যদি এমন অংশটি বের করতে পারি যা কিনা সত্যি এংগুলার এর চাইতে হালকা হবে । ” [৫] ভু মূলত ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে মুক্তি পায়।
বিবরণ
Vue.js একটি ক্রমবর্ধমানভাবে গ্রহণযোগ্য আর্কিটেকচার বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ এবং যা রেন্ডারিং এবং কম্পনেন্ট বেজ কাজ করে । কোন ফাংশানের এডভান্সড ফিচারের প্রয়োগের জন্য এর রাউটিং , স্টেট ম্যানেজমেন্ট এবং বিল্ড টুলিংয়ের এর ব্যবহার শুনিসচিত করতে হবে যাতে সহায়তাকারী লাইব্রেরি এবং প্যাকেজগুলির অন্তুর্ভুক্তি থাকবে । [৬]
মডেল-ভিউ-ভিউমডেল শৈলীর অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় এর গঠনকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায় :
মডেল
স্ক্রিপ্ট ট্যাগের মধ্যবর্তি এই অংশে পশ্চাদপ্রান্তের পরিষেবা থেকে তথ্য কোনো অবজেক্টে অর্পণ করা হয়।
data(){
return{
testdata : "Hello",
}
},
ভিউমডেল
এটির অবস্থান মূল জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইলে(main.js) যা প্রারম্ভিক ফাইল গুলোর একটি। এটি মূলত একটি ভিত্তি যার ওপর মডেল ও ভিউ তাদের কার্যক্রম করে এবং নিজেদের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে।
new Vue({
el : "#app",
data : data
})
ভিউ
এটি প্রান্তিক অংশ যেটা ব্যবহারকারীদের প্রতি উন্মুক্ত হয়।
Vue ব্যবহারকারীরা ভু এর টেমপ্লেট সিস্টেম ইউজ করে কোড লিখতে পারেন বা JSX ব্যবহার করে সরাসরি রেন্ডার ফাংশন লিখতে পারেন । [৭] ভু এ ডাটা রেন্ডারিং পুরোটা কম্পোনেন্ট বেজ । । [৮]
রিঅ্যাকটিবিটি
Vue একটি প্রতিক্রিয়াশীলতা সিস্টেম যা প্লেইন জাভাস্ক্রিপ্ট অবজেক্ট এবং অপটিমাজিং রি-রেন্ডার ব্যবহার করে । প্রতিটি উপাদান তার রেন্ডারিংয়ের সময় তার ডিপেন্ডেন্সির উপরে খেয়াল রাখে , তাই সিস্টেম বুঝতে পারে কখন রি এবং কোন এলিমেন্ট রি রেন্ডার হচ্ছে [৯]
websitename.com/user/<id> এ একটি ফ্রন্ট-এন্ড রাউট সেট করে।
যা রেন্ডার হবে (কনস্টেবল ব্যবহারকারী। । । )
ব্যবহারকারীর নির্দিষ্ট উপাদানটি পাস করার জন্য ব্যবহারকারীর উপাদানকে অনুমতি দেয় যা $ রুট অবজেক্টের $route.params.id কী ব্যবহার করে URL এ টাইপ করা হয়েছিল: $route.params.id ।
ডম এর এলেমেন্ট গুলা এর মধ্যে <router-view></router-view> রেন্ডার করা হবে।
অবশেষে জেনারেট করা HTML আউটপুট ফাইল : websitename.com/user/1
এটি সহজতম পদ্ধতি। এক্ষেত্রে ভূ এর ওয়েবসাইট vuejs.org/v2/guide/installation.html থেকে তার জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইলটি ডাউনলোড করা এবং সেটি সরাসরি ব্যবহার করা।
এক্ষেত্রে ২ রকম জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইল রয়েছে। একটি ডেভেলপমেন্ট সংস্করণ vue.js এবং অন্যটি প্রোডাকশন সংস্করণ(সিঞ্চিত সংস্করণ) vue.min.js ।
পূর্ব-প্রয়োজনীয় হিসাবে নোড প্যাকেজ ম্যানেজার ইনস্টল করতে হবে। যদি তা থাকে তবে , প্রথমে CLI ইনস্টল করতে :
npm install --global vue-cli
ওয়েবপ্যাক মডিউল বান্ডলার ব্যবহার করে প্রজেক্ট শুরু করা
vue init webpack <project name>
পরবর্তী অপশনগুলো সিলেক্ট করে নেয়া। স্ক্রিন এ প্রজেক্ট সফল তৈরির মেসেজ থাকবে।
এবার প্রজেক্ট টি চালাতে হলে , প্রথমে সেই প্রজেক্ট লোকেশন অব্দি যেতে হবে। তারপর নিম্নোক্ত কম্যান্ড চালাতে হবে :
npm run dev
যদি প্রজেক্টটি ইতিমধ্যেই তৈরী অবস্থায় থাকে তবে চালাতে হলে , প্রথমে সেই প্রজেক্ট লোকেশন অব্দি যেতে হবে। তারপর নিম্নোক্ত কম্যান্ড চালাতে হবে :
npm run serve
এইচটিটিপি গ্রাহক সংযোগ
ওয়েবে অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করার সময় অনেক সময় কোনও এপিআই থেকে ডেটা গ্রাস করতে এবং প্রদর্শন করতে চাইতে হতে পারে। এটি করার বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে তবে খুব জনপ্রিয় পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে এক্সিওস , যা একটি প্রতিশ্রুতি ভিত্তিক এইচটিটিপি গ্রাহক ।
এক্সিওস ইনস্টল করতে
npm install axios—save
একটি জাভাস্ক্রিপ্ট (.js) ফাইল তৈরী করতে হবে। ধরাযাক সেটি তৈরী হলো ../../js/apis/ স্থানে। নাম backend-apis.js
তাতে একটি get অনুরোধ করতে হলে নিম্নরূপ কোড হবে :[১১]
ভার্চুয়াল মেশিন (ইংরেজি: Virtual Machine) বা কল্পিত কম্পিউটার প্রকৃতপক্ষে কল্পনায়নের (Virtualization) ব্যবহারিক রূপ। কল্পনায়ন পদ্ধতি মাধ্যমে কোনও পূর্ণাঙ্গ কম্পিউটারের এক বা একাধিক যন্ত্রাংশকে (Resources) ব্যবহার করে, সম্পূর্ণ আলাদা ও বর্ধিত পরিবেশে চালিত এক বা একাধিক কম্পিউটার চালনাকারী (Operating Systems) অথবা যন্ত্রাংশকে কল্পিত কম্পিউটার বলা হয়।
সংজ্ঞা
একটি “ভার্চুয়াল মেশিন” মূলত পোপেক এবং গোল্ডবার্গ কর্তৃক “সত্যিকারের কম্পিউটার মেশিনের দক্ষ, বিচ্ছিন্ন নকল” হিসাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছিল। [১] বর্তমান ব্যবহারে ভার্চুয়াল মেশিন বলতে বোঝানো হয় যাদের কোনও সত্যিকারের হার্ডওয়্যারের সাথে সরাসরি যোগাযোগ নেই। [২]
টার্ন অ্যারাউন্ড টাইম বলতে বুঝায় একটি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে, বা একটি অনুরোধ সম্পন্ন করতে কত সময় লাগে। এর ধারণা তাই অনেকটা লিড টাইমের মত, আর সাইকেল টাইমের বিপরীত।
কম্পিউটেশনে অর্থ
কম্পিউটিং এ, টার্ন অ্যারাউন্ড টাইম বলতে বুঝায় একটি প্রোগ্রাম এক্সিকিউট হওয়ার জন্য জমা হওয়া থেকে শুরু করে সম্পূর্ণ আউটপুট কাস্টোমার বা ব্যবহারকারীর কাছে ফেরত পাঠাতে মোট সময়টাকে। এটা প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজভেদে আলাদা হতে পারে। যা নির্ভর করছে সফটওয়্যার ডেভেলপার বা প্রোগ্রামের উপর। টার্ন অ্যারাউন্ড টাইমকে সোজা কথায় বলা যায়, প্রোগ্রাম শুরু হওয়ার পর থেকে ব্যবহারকারী বা কাস্টোমারের কাছে আউটপুট পাঠাতে মোট সময়।
টার্ন এরাউন্ড টাইম কোনো অপারেটিং সিস্টেমের স্কেজিউলিং অ্যালগোরিদম মূল্যায়ন করার অনেকগুলো পদ্ধতির একটি।
ব্যাচ প্রসেসিং সিস্টেমের ক্ষেত্রে টার্ন অ্যারাউন্ড টাইমের মধ্যে ব্যাচ গঠন থেকে শুরু করে ব্যাচ এক্সিকিউশন আর রেজাল্ট প্রিন্ট করার সময়টুকুও ধরা হয়।
বিশ্লেষণী যন্ত্রপাতির কম্পিউটারাইজেশনের ফলে কম্পিউটিং আর নন-কম্পিউটিং কনটেক্সট মিশে যাচ্ছে। টার্ন অ্যারাউন্ড টাইমের নন-কম্পিউটিং কনটেক্সটের উদাহরণ হতে পারে, একটি ল্যাবরেটরিতে, সেটা মেডিক্যাল ল্যাবরেটরি, অন্য কোনো কমার্শিয়াল ল্যাবরেটরি বা পাবলিক হেল্থ ল্যাবরেটরিই হোক, ফলাফল পেতে যেই সময়টা লাগে সেটা। ল্যাবরেটরিগুলো একটি গড় টার্ন অ্যারাউন্ড টাইম প্রকাশ করতে পারে তাদের ক্লায়েন্টদের, যারা টেস্টটি অর্ডার করেছিলো, তাদের কী সময় লাগতে পারে ফলাফল পেতে তা জানাতে। লম্বা টার্ন অ্যারাউন্ড টাইম অনুরোধকারীকে বুঝতে সাহায্য করে যে নমুনা সময়মত পাওয়া যায় নি, অথবা কোনো সমস্যা হয়েছিলো ল্যাবে, যার মধ্যে হতে পারে ফলাফল অস্বাভাবিক ছিল এবং মান নিয়ন্ত্রণের জন্য টেস্ট আবার করা হয়েছিলো।
১৯৪১ সালে বার্লিনে জেডথ্রি চালু হয়। জার্মান উড়োজাহাজ গবেষণা কেন্দ্র (জার্মান এয়ারক্রাফট রিসার্চ ইনস্টিটিউট) উড়োজাহাজের ডানার চঞ্চলতা বা কম্পনের পরিসংখ্যানগত বিশ্লেষনকাজে জেডথ্রি ব্যবহার করেন।[২]
১৯৪৩ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে বার্লিনেমিত্রবাহিনীর বোমা হামলায় মূল জেডথ্রি ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। পরে ১৯৬০ সালে ৎসুজের কোম্পানী ৎসুজে কেজি জেডথ্রির একটি কর্মক্ষম প্রতিলিপি তৈরী করে। এটি মিউনিখর ডয়েচ যাদুঘরে প্রদর্শনীর জন্য রাখা আছে।
কনরাড ৎসুজে জেডথ্রির রিলেগুলিকে ইলেকট্রনিক সুইচ দ্বারা পরিবর্তন করতে অর্থ সাহায্যের জন্য জার্মান সরকারকে অনুরোধ করেন। কিন্তু দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষিতে জার্মান সরকার এই কাজ যুদ্ধের জন্য প্রয়োজনীয় নয় বলে অর্থ বরাদ্দ করতে রাজী হয়নি[৩]
পরিগণনামূলক কর্মকাণ্ড বা ইংরেজি পরিভাষায় কম্পিউটিং (Computing) বলতে এমন সব বিশেষ লক্ষ্যবিশিষ্ট কর্মকাণ্ডকে বোঝায় যেগুলি সম্পাদনের জন্য পরিগণনাকারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা আবশ্যক, কিংবা যেগুলি পরিগণনাকারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে সুবিধা পেতে, অথবা যেগুলিতে পরিগণনাকারী যন্ত্রপাতি সৃষ্টি করা হয়। পরিগণনামূলক কর্মকাণ্ড ক্ষেত্রটির মধ্যে পদ্ধতি বা অ্যালোগোরিদমীয় প্রক্রিয়ার অধ্যয়ন ও পরীক্ষণ এবং পরিগণক যন্ত্রাংশসামগ্রী (হার্ডওয়্যার) ও নির্দেশনাসামগ্রীর (সফটওয়্যার) নির্মাণ অন্তর্ভুক্ত। এই ক্ষেত্রটির বৈজ্ঞানিক, গাণিতিক, প্রকৌশলগত, প্রযুক্তিগত ও সামাজিক দিক রয়েছে। পরিগণক যন্ত্রচালনা-সংশ্লিষ্ট প্রধান কয়েকটি উচ্চশিক্ষায়তনিক জ্ঞানের শাখা হল কম্পিউটার প্রকৌশল, কম্পিউটার বিজ্ঞান, কম্পিউটার নিরাপত্তা, উপাত্ত বিজ্ঞান, তথ্য ব্যবস্থাসমূহ, তথ্য প্রযুক্তি এবং সফটওয়্যার প্রকৌশল।[১]
কৃত্রিম উপগ্রহভিত্তিক দিকনির্ণয় বা স্যাটেলাইট ন্যাভিগেশন সংক্ষেপে স্যাটনাভ এক ধরনের দিকনির্দেশক স্বয়ংসম্পূর্ণ ব্যবস্থা যা কৃত্রিম উপগ্রহের দ্বারা ভূ-পৃষ্ঠের যেকোনো অবস্থান প্রদর্শন করতে পারে। বেতার সংযোগের মাধ্যমে এটি ছোট বৈদ্যুতিন যন্ত্রের (জিপিএস) নিখুঁত অবস্থান (কিছু মিটার এর মধ্যে) বলে দিতে পারে (অক্ষাংশদ্রাঘিমাংশ ও উচ্চতা)। এই ব্যবস্থা দিকনির্দেশন, অবস্থান বা জিপিএস যুক্ত কোন চলমান বস্তুর অবস্থান নিরূপণে কার্যকরী। জিপিএস-কে নিখুঁত স্থানীয় সময় নিরূপণের কাজেও ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই মাধ্যম সম্পূর্ণ আন্তর্জাল এবং দূরভাষ নিরপেক্ষ, যদিও এগুলির ব্যবহার এই স্যাটেলাইট ন্যাভিগেশন ব্যবস্থাকে আরও নিখুঁত করে তোলে।
একটি স্যাটেলাইট ন্যাভিগেশন ব্যবস্থা যদি পুরো বিশ্বে কার্যকরী হয় তবে তাকে গ্লোবাল ন্যাভিগেশন স্যাটেলাইট সিস্টেম (জিএনএসএস) বলে। ডিসেম্বর ২০১৬ পর্যন্ত মার্কিন NAVSTAR জিপিএস, রাশিয়ান GLONASS এবং ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের Galileo গ্লোবাল ন্যাভিগেশন স্যাটেলাইট সিস্টেমের আওতায় আসে। চিন তাদের আঞ্চলিক BeiDou ন্যাভিগেশন স্যাটেলাইট সিস্টেমকে ২০২০ নাগাদ BeiDou-2 GNSS গ্লোবাল ন্যাভিগেশন স্যাটেলাইট সিস্টেমের দিকে পরিণত করে ফেলার প্রক্রিয়ায় আছে।[১]ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের Galileo ২০২০ নাগাদ পুরোপুরি কার্যকর হয়ে উঠবে।[২]ভারতের কৃত্রিম উপগ্রহ নির্ভর প্রসারণ ব্যবস্থা, GPS Aided GEO Augmented Navigation(GAGAN) NAVSTAR জিপিএস এবং GLONASS -এর কার্যক্ষমতা আরো বাড়িয়ে তুলেছে। ভারত ইতিমধ্যেই IRNSS কে NAVIC (Navigation with Indian Constellation) নাম দিয়ে কক্ষপথে স্থাপন করেছে, এটি মূলত কয়েকটি কৃত্রিম উপগ্রহের সমষ্টি যা ভারতীয় উপমহাদেশে দিকনির্দেশনা করতে সক্ষম, জুন ২০১৬ এর মধ্যেই এটি কার্যকর হবে। ফ্রান্স ও জাপান তাদের নিজস্ব জিএনএসএস তৈরির পথে আছে।
পুরো বিশ্বে এই ব্যবস্থা কার্যকর করার জন্য মূলত ১৮ থেকে ৩০ টি মাঝারি উচ্চতার, বিভিন্ন কক্ষীয়তলে বিভক্ত উপগ্রহ পুঞ্জ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এগুলির কক্ষীয়তল ৫০°-এর বেশি হেলে থাকে এবং আবর্তনকাল কমবেশি ১২ ঘণ্টা হয়ে থাকে (১২০০০ মাইল বা ২০০০০ কিমি উচ্চতায় এগুলি অবস্থিত)।
বিভাগ
নিখুঁত দিকনির্দেশন, অবস্থান নিরূপণ বা অসামরিক কার্যকলাপে ব্যবহৃত এই স্যাটেলাইট ন্যাভিগেশন ব্যবস্থাকে নিম্নলিখিত কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায় ঃ
জিএনএসএস২ঃ ২য় প্রজন্মের কৃত্রিম উপগ্রহের ব্যবস্থা যা সম্পূর্ণভাবে অসামরিক দিকনির্দেশন করতে সক্ষম, এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ হল ইউরোপিয়ান গালিলিও পজিশনিং সিস্টেম। এটি বিমান চালনায় বিশেষ সহায়ক। এই ব্যবস্থা অসামরিক কাজে এল১ ও এল২ (এল ব্যান্ডএর কম্পাঙ্ক) কম্পাঙ্কের বেতার কাজে লাগায় এবং অভ্যন্তরীণ কার্যকলাপের জন্য এল৫ কম্পাঙ্ক ব্যবহার করে। অসামরিক কাজে এল২ ও এল৫ কম্পাঙ্ককে জিপিএস ব্যবস্থার মধ্যে নিয়ে এনে জিপিএস কে জিএনএসএস২ তে পরিণত করার চেষ্টা চলছে।
Global Satellite Based Augmentation Systems (SBAS) যেমন Omnistar এবং StarFire।
আঞ্চলিক SBAS যার মধ্যে পড়ে WAAS (আমেরিকা), EGNOS (ইইউ), MSAS (জাপান) and GAGAN (ভারত)।
আঞ্চলিক স্যাটেলাইট ন্যাভিগেশন যেমন চিনের Beidou, ভারতের NAVIC, আর জাপানের প্রস্তাবিত QZSS।
মহাদেশীয় ভূনির্ভর প্রসারণ ব্যবস্থা (GBAS) উদাহরণ হিসাবে অস্ট্রেলিয়ান GRAS এবং আমেরিকার Department of Transportation National Differential GPS (DGPS) ব্যবস্থা।
আগে এই ধরনের কাজে DECCA, LORAN, GEE আর Omega radio navigationনামক ভূ-স্থাপিত বেতার মূলক যন্ত্র ব্যবহার করা হত। মূলত দীর্ঘ তরঙ্গদৈর্ঘের বেতার প্রেরক একটি যন্ত্র প্রধান একটি সঙ্কেত পাঠায়, এই প্রেরক যন্ত্রের অবস্থান মাস্টার বা প্রভু অবস্থান হিসাবে পরিচিত। এই সঙ্কেত পাঠাবার কিছু মুহূর্ত পরেই আরও একটি সঙ্কেত কিছু “ভৃত্য” প্রেরক পাঠায়- এদের অবস্থান আলাদা আলাদা জায়গায় হয়ে থাকে। গ্রাহক যন্ত্রে এই দুটি সঙ্কেত গ্রহণের সময়ের তারতম্য থেকে গ্রাহকের অবস্থান প্রত্যেক “ভৃত্য” প্রেরক থেকে কতদূরে তা জানা যায়, যা অবস্থান নিরূপণে সহায়ক।
প্রথম স্যাটেলাইট ন্যাভিগেশন ব্যবস্থা ছিল Transit। মার্কিন সেনা এই স্যাটেলাইট ন্যাভিগেশন ১৯৬০ সালে কার্যকর করে। এর কাজ ডপলার ক্রিয়ার ওপর নির্ভরশীল। এই স্যাটেলাইট পূর্বনির্ধারিত পথে নির্দিষ্ট তরঙ্গদৈর্ঘের বেতার তরঙ্গ বিকিরণ করে। স্যাটেলাইট এর গতি এই তরঙ্গদৈর্ঘের ওপর প্রভাব ফেলে। স্বল্প সময়ের মধ্যে এই তরঙ্গদৈর্ঘের পরিবর্তন দুটি সাম্ভাব্য জায়গা নির্দেশ করে। এভাবে বেশকিছু তথ্যসমষ্টি একটি নির্দিষ্ট জায়গা নির্দেশ করে- যা হল গ্রাহকের অবস্থান।
স্যাটেলাইটের নিখুঁত অবস্থান স্বল্প কিছু সময়ের জন্যেই প্রযোজ্য। গণনায় বিশুদ্ধতা আনার জন্য মার্কিন জলসেনা (USNO) নিরবচ্ছিন্নভাবে এই স্যাটেলাইটের নিখুঁত কক্ষীয় অবস্থান পর্যবেক্ষণ করে যেতে থাকতো। যখনই কক্ষীয় আচরণ পাল্টাত তখনই নতুন অবস্থান সংবলিত তথ্য স্যাটেলাইটে প্রেরণ করা হত। এভাবে কক্ষীয় গণনায় বিশুদ্ধতা আনা হত।
এখন আধুনিক ব্যবস্থা আরো উন্নত। কক্ষীয় তথ্য ছাড়াও এখন স্যাটেলাইটগুলি তথ্য পাঠাবার নিখুঁত সময়ও মূল তথ্যের সাথে মিশিয়ে প্রেরণ করে। স্যাটেলাইট পুঞ্জের সময় গণনার কাজে একটি পারমাণবিক ঘড়ি সাহায্য করে। প্রেরক যন্ত্র অন্তত তিনটি বা চারটি স্যাটেলাইট থেকে তথ্য গ্রহণ করে (সমুদ্রতলে)। এরকম কিছু তথ্যসমষ্টি গ্রাহকের নিরবচ্ছিন্ন অবস্থান নিরূপণ করে। একাজে trilateration গণিত ব্যবহার করা হয়। এখানে আরও দেখুন।
প্রত্যেক পরিমাপ গ্রাহককে প্রেরককেন্দ্রিক গোলক তলে আসীন করে। এরকম বেশ কিছু তথ্যপুঞ্জ গ্রাহকের অবস্থান নির্দেশ করে। গ্রাহক ও প্রেরকের আপেক্ষিক গতি ও আয়নমণ্ডলে বেতারের গতিহ্রাস গণনায় বিশুদ্ধতা কমিয়ে আনে। এর জন্য চার বা তার বেশি স্যাটেলাইট ব্যবহার করা হয়। Kalman filtering এর মত প্রণালী বিচ্ছিন্ন তথ্যস্রোতকে বিশ্লেষণ ও নিখুঁত অবস্থান নির্দেশ করে অবস্থান সময় ও গতির সঠিক পরিমাপ দেয়।
সামরিক ও অসামরিক ব্যবহার
ল্যাপটপ এর সাথে জিপিএস গ্রাহক যুক্ত আছে
সামরিক প্রয়োগ স্যাটেলাইট ন্যাভিগেশনের প্রধান অনুপ্রেরণা। লক্ষ্যে সঠিক ভাবে ক্ষেপণাস্ত্র দ্বারা আঘাত করতে পারা স্যাটেলাইট ন্যাভিগেশনএর অন্ননতম অবদান। এতে অস্ত্রের ধ্বংসক্ষমতা বাড়ে ও ভুল লক্ষ্যে আঘাতের সম্ভাবনা কমে। সৈন্যদলকে সঠিক ভাবে চালনা এবং তাদের অবস্থান যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে বিশেষ সহায়ক।
অসামরিক প্রয়োগের বেশিরভাগ জুড়েই আছে দিকনির্দেসন। রেলপথ ও সড়কপথে যানবাহনের সঠিক অবস্থান জানতে পারা যানজট কমাতে সাহায্য করে। অজানা স্থানে এই ব্যবস্থা বিশেষ সুবিধাজনক। এছাড়াও বিভিন্ন ব্যবসায়িক কাজে যেমন তৈল উত্তোলন, খনিজ উত্তোলনে এই পরিসেবা কাজে লাগে। স্যাটেলাইট ন্যাভিগেশন এর মাধ্যমে জমি জরিপ ও উচ্চতা নিরূপণ অত্যন্ত নিখুঁতভাবে করা যায়।
Geostationary, GPS, GLONASS, Galileo, Compass (MEO), International Space Station, Hubble Space Telescope এবং Iridium constellation orbits, তার সঙ্গে Van Allen radiation belts এবং পৃথিবীর তুলনা.
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জিপিএস প্রায় ৩২ টি স্যাটেলাইট নিয়ে গঠিত যা ছয়টি কক্ষতলে বিভক্ত।এটি কার্যকর হয় ১৯৭৮ সালে এবং বিশ্বজুড়ে উপলব্ধ হয় ১৯৯৪ সালে। জিপিএস সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত গ্লোবাল ন্যাভিগেশন স্যাটেলাইট সিস্টেম।
পূর্বতন সোভিয়েত এবং বর্তমান রাশিয়ান, Global’naya Navigatsionnaya Sputnikovaya Sistema (রাশিয়ান: ГЛОбальная НАвигационная Спутниковая Система), বা GLONASS ২৪ টি স্যাটেলাইট নিয়ে গঠিত দিকনির্দেশক স্যাটেলাইট ব্যবস্থা।
ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন এবং ইউরোপিয়ান মহাকাশ সংস্থা ২০০২ সালে জিপিএস এর পরিবর্ত হিসাবে গ্যলিলিও পজিশনিং সিস্টেম এর প্রকাশে রাজি হয়। গ্যলিলিও প্রায় ৩০ কোটি[৩] ইউরোর ব্যয়ে ১৫ ডিসেম্বর ২০১৬ সালে প্রাথমিকভাবে কার্যকর হয়।[৪] ৩০ টি মাঝারি উচ্চতার উপগ্রহ প্রাথমিকভাবে ২০১০ সালে কার্যকর করার পরিকল্পনা ছিল কিন্তু ২০১৪ সালে এটি কার্যকর হয়।[৫] প্রথম পরীক্ষামূলক স্যাটেলাইটটি ২৮ ডিসেম্বর ২০০৫ সালে উৎক্ষেপণ করা হয়। ২০২০ সালে এটি পুরোপুরি কার্যকর হবে। জিপিএস এর সমতুল্য হওয়ায় পুরনো জিপিএস সিস্টেম এর প্রভূত উন্নতিতে সক্ষম এই ব্যবস্থা। এতে Composite Binary Offset Carrier (CBOC) modulation ব্যবহার করা হয়।
চিন বর্তমানে তাদের এশীয় পরিষেবাকে বিবর্ধন করে ২০২০ এর মধ্যে ২য় প্রজন্মের Beidou স্যাটেলাইট ন্যাভিগেশন ব্যবস্থা (BDS বা BeiDou-2, পুর্ববর্তি COMPASS) সম্পূর্ণ করার কথা ভাবছে।[৬] প্রস্তাবিত এই ব্যবস্থা ৩০ টি মাঝারি উচ্চতার স্যাটেলাইট ও ৫ টি ভুসমলয় স্যাটেলাইট নিয়ে গঠিত হবে। ১৬ স্যাটেলাইট নিয়ে গঠিত এশীয় আঞ্চলিক ব্যবস্থা ২০১২ সালে সম্পূর্ণ হয়েছিল।
২য় প্রজন্মের Beidou স্যাটেলাইট ন্যাভিগেশন ব্যবস্থা। চিনের এই ব্যবস্থা ১৬ টি মাঝারি উচ্চতার স্যাটেলাইট নিয়ে গঠিত। এটি বিবর্ধিত হয়ে ২০২০ সাল নাগাদ ৩৫ টি স্যাটেলাইট সংবলিত ব্যবস্থায় পরিণত হবে।
Indian Space Research Organisation (ISRO) নির্মিত NAVIC বা NAVigation with Indian Constellation একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ আঞ্চলিক স্যাটেলাইট ন্যাভিগেশন সিস্টেম যা ভারতীয় সরকারের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রাধীন। ২৮ এপ্রিল ২০১৬-র মধ্যে সম্পূর্ণ করার পরিকল্পনা নিয়ে সরকার মে ২০০৬ সালে এর অনুমোদন দেয়। এটি ৭ টি দিকনির্দেশক স্যাটেলাইট নিয়ে গঠিত।[৯] যার মধ্যে ৩ টি ভুসমলয় কক্ষপথে আছে এবং বাকি চারটি সমলয় কক্ষপথে অবস্থিত থেকে পুরো ভারতীয় উপমহাদেশকে স্যাটেলাইট ন্যাভিগেশনের আওতায় নিয়ে আসবে।[১০] সর্বনিম্ন ৭.৬ মিটারের বিশ্লেষণ ক্ষমতাসম্পন্ন এই ব্যবস্থা সম্পূর্ণভাবে ভারতে প্রস্তুত। গ্রাহক প্রেরক এবং স্যাটেলাইটের যন্ত্রাংশ সবই ভারতে তৈরি হয়েছে যা সরকারের উদ্দেশ্য ছিল।[১১] সাতটি স্যাটেলাইট IRNSS-1A, IRNSS-1B, IRNSS-1C, IRNSS-1D, IRNSS-1E, IRNSS-1F, এবং IRNSS-1G যথাক্রমে ১ জুলাই ২০১৩, ৪ এপ্রিল ২০১৩, ১৬ অক্টোবর ২০১৪, ২৮ মার্চ ২০১৫, ২০ জানুয়ারী ২০১৬, ১০ মার্চ ২০১৬ এবং ২৮ এপ্রিল ২০১৬ তে সতীশ ধওন মহাকাশ কেন্দ্র থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে।[১২]
Quasi-Zenith Satellite System বা QZSS হল জাপানের একটি আঞ্চলিক ৩ স্যাটেলাইট সমন্বিত ব্যবস্থা যা time transfer ও জিপিএসের ক্ষমতা বিবর্ধনে সহায়ক। প্রথম প্রদর্শনমূলক স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয় সেপ্টেম্বর ২০১০ এ।
DORIS (Doppler Orbitography and Radio-positioning Integrated by Satellite) একটি ফরাসি ন্যাভিগেশন সিস্টেম। অন্য GNSS সিস্টেমের থেকে এটি আলাদা, এটির গ্রাহক স্যাটেলাইটের মধ্যে থাকে এবং বিশ্বের আলাদা আলাদা কিছু নির্দিষ্ট জায়গা থেকে প্রেরক যন্ত্রের সহায়তায় নিখুঁত কক্ষীয় অবস্থান নিরূপিত হয়। GNSS সিস্টেমের সাথে একসঙ্গে এটি ব্যবহার করলে এর বিশ্লেষণ ক্ষমতা সেন্টিমিটার থেকে মিলিমিটারে নেমে আসে। এত সূক্ষ্ম মাপ পৃথিবীর কক্ষীয় বেগের সামান্য পরিবর্তন বা ভূ বিকৃতির সামান্য মাপও এর থেকে পাওয়া যায়।[১৩]
স্বল্প উচ্চতার কক্ষীয় স্যাটেলাইট দূরভাষ ব্যবস্থা
বর্তমান দুটি কার্যকর স্যাটেলাইট যেকোনো প্রেরক-গ্রাহক যন্ত্রের অবস্থান কয়েক কিলোমিটারের মধ্যে ডপলার ক্রিয়ার মাধ্যমে নিরূপণ করে। সেই অবস্থান সংবলিত তথ্য প্রেরক-গ্রাহক যন্ত্রে পাঠানো হয় যা AT command বা একটি graphical user interface বিশ্লেষণে সাহায্য করে।[১৪] এটিকে স্থান নির্ভর দুরভাষ মূল্য নির্ধারণেও কাজে লাগান যায়।