Category: ভূগোল, পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা

Geography Environment and Disaster Management

  • অবলোহিত বিকিরণ

    যে সকল তড়িৎ চৌম্বক বিকিরণের তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের সীমা ১ মাইক্রোমিটার থেকে ১ মিলিমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত তাদের বলা হয় অবলোহিত বিকিরণ (আইআর) রশ্মি। এই বিকিরণের তরঙ্গ দৈর্ঘ্য দৃশ্যমান আলোক তরঙ্গ দৈর্ঘ্য অপেক্ষা সামান্য বড়। খালি চোখে এদের দেখা যায় না। উইলিয়াম হার্শেল ১৮০০ সালে এই বিকিরণ আবিষ্কার করেন। উত্তপ্ত সিরামিক এর একটি উত্তম উৎস। এটি দৃশ্যমান অঞ্চল হতে অর্থাৎ visible বা ‘infra’ এর পর থেকেই শুরু। এটি Near IR, Middle IR ও Far IR এরুপ তিনটি অংশে বিভক্ত। IR (Infrared) অর্থাৎ অবহেলিত বর্ণালি হলো কম্পন বর্ণালি। কোন স্থায়ী বা পরিবর্তনযোগ্য ডাইপোল মোমেন্ট বিশিষ্ট কম্পনশীল অণু IR অঞ্চলের রেডিয়েশন শোষণ করলে তা এক শক্তির কম্পন স্তর থেকে উচ্চ শক্তির কম্পন স্তরে উন্নীত হয়। ফলে কম্পনশক্ত্যির পরিবর্তন ঘটে, শোষণ ঘটে। এতে কম্পন বর্ণালি উৎপন্ন হয়। প্রতিটি পদার্থের আণবিক গঠন অনুসারে তার নিজস্ব বৈশিষ্ট্যমূলক IR বর্ণালি রয়েছে। আর এ IR বর্ণালি বিশ্লেষণ করে পদার্থ শনাক্ত করা যায়।

    অবলোহিত রশ্মির সাহায্যে একটি মেয়েকে দেখা হচ্ছে

    প্রয়োগ

    রসায়ন বিজ্ঞানে

    রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক ও উৎপাদের কম্পন ব্যান্ড থেকে বিক্রিয়ার সম্ভাব্যতা ও বিক্রিয়ার হার সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। আবার কোন পদার্থের দ্রবণে ঘনমাত্রা নির্ণয়েও অবলোহিত রশ্মি বা বর্নালি ব্যবহার করা হয়। জৈব-অজৈব যৌগের গঠন নির্ণয়ে অবলোহিত রশ্মি ব্যবহার করা হয়।[১]

    চিকিৎসা বিজ্ঞানে

    চিকিৎসা বিজ্ঞানে সর্বপ্রথম ১৯৫৬ সালে বক্ষ ক্যান্সার সনাক্তকরণের মাধ্যমে শুরু হয়। ক্যান্সার আক্রান্ত কোষ এর অবস্থান ও বিস্তৃতি সনাক্তকরণের জন্য আইআর রশ্মি ব্যবহার করা হয়। সন্নিকট আইআর রশ্মি দ্বারা রক্তের হিমোগ্লোবিন এ অক্সিজেন পরিমাপ করে মস্তিষ্কে রোগ নির্ণয় করা হয়। মূলত সদ্য প্রসূত শিশুদের মস্তিষ্কের ক্ষত নির্ণয়ে এটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়।[১]

    ফিজিওথেরাপিতে

    শরীরে বিভিন্ন অঙ্গে ব্যাথা, মাংসপেশী শক্ত হয়ে যাওয়া, ঘাড় ও হাতের উপরিভাগের ব্যাথা বা ফ্রোজেন সোল্ডার এর ব্যাথা নিরাময়ে আক্রান্ত স্থানে আইআর রশ্মি প্রয়োগ করে ম্যাসাজ করা হয়।[১] যার ফলে আক্রান্ত স্থানে রক্ত চলাচল সচল হয় এবং ব্যাথা প্রশমিত হয়। এই রশ্মির প্রভাবে রক্ত সংবহন এবং কোষের জৈবিক কার্যকলাপ বৃদ্ধি পায়। এটি সমস্ত দেহের তাপমাত্রা বৃদ্ধি না করে ত্বকের প্রয়োজনীয় জায়গায় তাপ বৃদ্ধি করে এবং ত্বকে শিথিলতা আনে। রক্তনালীগুলোকে প্রশস্ত করে এবং ত্বকে রক্ত পরিবহনের মাত্রা বৃদ্ধি করে ত্বকের কোষ কলাকে উদ্দীপ্ত করে। কোষ কলার মেটাবলিজম বা কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে ও ত্বকের রাসায়নিক পরিবর্তনে সাহায্য করে। যেহেতু এই রশ্মি ত্বকের গভীরে পৌঁছে ফলে ত্বকের সেই অংশটুকুতে সামান্য গরম ও আরাম অনুভূত হয়, রক্তসঞ্চালন বৃদ্ধি পায় এবং ক্ষতিগ্রস্ত মাংসপেশীগুলো শিথিল হয়ে ব্যাথা-বেদনা দূর হয়।[২]

    প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায়

    আইআর সিকিউরিটি অ্যালার্ম সিস্টেম যেকোনো মুভমেন্ট শনাক্ত করে অ্যালার্ম বাজাতে পারে। এই ধরনের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ব্যাংক, হাসপাতাল, অফিস, বাসাবাড়ি বা যেকোনো স্থানে ব্যবহারযোগ্য। সাধারণত আইআর এলইডি এর রেঞ্জ ২ মিটার। তবে একে লেন্স দ্বারা বিবর্ধিত করা যায়। আইআর ডায়োড মানব চোখে অদৃশ্য হওয়ায় এটা তুলনামূলক বেশি ব্যবহৃত হয়।

    তথ্য আদান প্রদানে

    মোবাইল ফোনে কিছুদিন আগেও অবলোহিত রশ্মি দিয়ে তথ্য আদান-প্রদান করা হত। টিভি, সিডি প্লেয়ার, মিউজিক সিস্টেম সহ যাবতীয় ইলেকট্রনিক যন্ত্রের রিমোট কন্ট্রোলে অবলোহিত রশ্মি ব্যবহার করা হয়।

    প্রকারভেদ

    1. এনআইআর বা সন্নিকট আইআর
    2. এমআইআর বা মধ্য আইআর
    3. এফআইআর বা দূরবর্তি আইআর
    4. টিআইআর বা তাপীয় আইআর
  • অতিপরিবাহিতা

    অতিপরিবাহী বা সুপার-কন্ডাক্টার হল কিছু পদার্থের উপর অতিশৈত্যের প্রভাবে উদ্ভূত এমন পরিবাহী ধর্ম যাতে বিদ্যুত পরিবহনের রোধ শূন্য হয়ে যায়। অর্থাৎ একটি বর্তনী অতিপরিবাহী হলে তার মধ্যে একবার বিদ্যুৎ প্রবাহিত করে দিলে রোধজনিত তাপ ক্ষয় না থাকার ফলে, বিদ্যুৎটি কোন নতুন উৎস ছাড়াই বইতেই থাকবে। ১৯১১ সালে বিজ্ঞানী কামারলিং ওনেস অতিশৈত্যে পারদের বৈদ্যুতিক রোধ মাপতে গিয়ে ৪.২ কেলভিন তাপমাত্রায় পারদে এই বিশেষত্ব প্রথম আবিষ্কার করেন। এই বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা করা হয় বার্ডিন-কুপার-শ্রিফার তত্ত্ব [Bardeen-Cooper-Schrieffer (BCS) theory] দ্বারা।

    A magnet levitating above a high-temperature superconductor, cooled with liquid nitrogen. Persistent electric current flows on the surface of the superconductor, acting to exclude the magnetic field of the magnet (Faraday’s law of induction). This current effectively forms an electromagnet that repels the magnet.

    Video of the Meissner effect in a high-temperature superconductor (black pellet) with a NdFeB magnet (metallic)

    A high-temperature superconductor levitating above a magnet

    কিন্তু অধিকাংশ অতিপরিবাহী কেবল খুব নিম্ন তাপমাত্রায় অতিপরিবাহী থাকে। অতিপরিবাহী পদার্থের বৈশিষ্ট্য হল এর ভিতর থেকে চৌম্বক ক্ষেত্রকে বার করে দেয়। তাই অতিপরিবাহীর বিকর্ষণে চুম্বক ভাসতে পারে। এই ভাসান অর্থাৎ লেভিটেশন ব্যবহার করে খুব দ্রুতগামী ট্রেন চালানো হয় যাতে লাইনের সঙ্গে ঘর্ষণ না হয়।

    কিছু পদার্থ রয়েছে যেগুলো সাধারণ অতিপরিবাহীগুলি যে তাপমাত্রায় অতিপরিবাহিতা দেখায় তার চেয়ে বেশি তাপমাত্রায় এই ধর্ম প্রদর্শন করে। এদের উচ্চ তাপমাত্রা অতিপরিবাহী বলা হয়।২০২০ সালের একটি গবেষণা অনুসারে, Carbonaceous sulfur hydride হল 15 °সে বা 288K এবং 267 GPa বায়ুচাপে প্রাপ্ত অতিপরিবাহী।

    এম আর আই (ম্যাগ্নেটিক রেসোনান্স ইমেজিং) মেশিনের চৌম্বক ক্ষেত্র তৈরির জন্য এত বেশি বিদ্যুত লাগে যে তার রোধ কম করতে অতি পরিবাহী বর্তনী ব্যবহার করতে হয়।

    অতিপরিবাহীর উপাদানগত বৈশিষ্ট্য

    একটি সাধারণ কন্ডাক্টরের বেলায়, তরিৎ প্রবাহকে একটি বিশালাকার আয়ন ল্যাটিসের উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ইলেকট্রন প্রবাহী হিসেবে কল্পনা করা যেতে পারে। ইলেকট্রনগুলো অনবরত ল্যাটিসের আয়নের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়, আর এই সংঘর্ষের সময় এই বিদ্যুৎ অর্থাৎ ইলেক্ট্রনের প্রবাহ যে শক্তি বহন করছিল তার কিছু অংশ সেই ল্যাটিস দ্বারা শোষিত হয় আর তাপে পরিণত হয়। এই তাপ হচ্ছে ল্যাটিস আয়নগুলোর মধ্যকার কম্পমান গতিশক্তি। এর ফলে বিদ্যুৎ প্রবাহ যে শক্তি বহন করছিল তা ক্রমাগতভাবে কমতে থাকে। এই ঘটনাটাই হল বৈদ্যুতিক রোধ এবং জুল হিটিং

    অতিপরিবাহী বা সুপারকন্ডাক্টরের বেলায় পরিস্থিতিটি ভিন্ন। একটি সাধারণ সুপারকন্ডাক্টরে ইলেকট্রন প্রবাহী আলাদা আলাদা ইলেকট্রন নিয়ে গঠিত হয় না, বরং এটি গঠিত হয় দুটো ইলেক্ট্রনের জোড়া বা পেয়ার নিয়ে, অর্থাৎ অনেকগুলো ইলেকট্রন জোড়া নিয়েই ইলেকট্রন প্রবাহ তৈরি হয়। এই জোড়াগুলোকে বলা হয় কুপার পেয়ার। এই জোড়াটি যে আকর্ষণ বল নিয়ে গঠিত হয় সেটি আসে ইলেকট্রনগুলোর মধ্যকার ফোননের আদান প্রদানের ফলে। কোয়ান্টাম বলবিদ্যা অনুসারে বলা যায় এই কুপার পেয়ারের শক্তি বর্ণালী বা এনার্জি স্পেকট্রামে শক্তি পার্থক্য বা এনার্জি গ্যাপ থাকে। এর অর্থ হচ্ছে সেই প্রবাহকে উত্তেজিত করতে একটি সর্বনিম্ন পরিমাণ শক্তি ΔE সরবরাহ করতে হবে। তাই যদি এই ΔE ল্যাটিসের তাপশক্তি kT এর চেয়ে বেশি হয় (এখানে, k হচ্ছে বোলটজম্যান ধ্রুবক, এবং T হচ্ছে এর তাপমাত্রা) তাহলে ল্যাটিসের দ্বারা ইলেকট্রনের প্রবাহ বিক্ষিপ্ত হবে না। এজন্য কুপার পেয়ার প্রবাহ হচ্ছে একটি সুপারফ্লুইড বা অতিপ্রবাহী, অর্থাৎ কোন রকম শক্তির খরচ ছাড়াই এটি প্রবাহিত হতে পারে।

    তথ্যসূত্র

    এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন।
    কর্তৃপক্ষ নিয়ন্ত্রণ
    জাতীয় গ্রন্থাগারস্পেন ফ্রান্স (উপাত্ত) জার্মানি ইসরায়েল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জাপান চেক প্রজাতন্ত্র
    অন্যান্যফ্যাসিটেড অ্যাপ্লিকেশন অফ সাবজেক্ট টার্মিনোলজি ন্যাশনাল আর্কাইভস (মার্কিন)

    বিষয়শ্রেণীসমূহ:

  • প্রবেশদ্বার:পদার্থবিজ্ঞান

    .বিজ্ঞান
     বিজ্ঞানের ইতিহাস    দর্শনের বিজ্ঞান    গণিত    জীববিজ্ঞান    রসায়ন    পদার্থবিজ্ঞান    ভূ বিজ্ঞান    প্রযুক্তি  

    সম্পাদনা

    পদার্থবিজ্ঞান প্রবেশদ্বার

    শারীরিক ঘটনাগুলির বিভিন্ন উদাহরণপদার্থবিজ্ঞান প্রবেশদ্বারে স্বাগতম। পদার্থবিজ্ঞান শব্দটি (ইংরেজী ভাষায়: Physics) গ্রিক শব্দ φυσική হতে উদ্ভূত যার অর্থ প্রকৃতি সংক্রান্ত বিজ্ঞান) বিজ্ঞানের একটি প্রধান শাখা। পদার্থবিজ্ঞান প্রাকৃতিক বিশ্বের বিজ্ঞানমহাবিশ্বের সব মৌলিক উপাদান, তাদের মধ্যে বিদ্যমান বলসমূহ এবং এর ফলে উদ্ভূত ঘটনাবলিকে বিশ্লেষণ করাই পদার্থবিজ্ঞানের প্রতিপাদ্য বিষয়। কণা পদার্থবিজ্ঞানে আলোচিত অত্যন্ত ক্ষুদ্র অতিপারমাণবিক কণিকা (যা দিয়ে সমস্ত পদার্থ তৈরী হয়) থেকে শুরু করে মহাশূণ্যে অবস্থিত গ্রহনক্ষত্র পর্যন্ত আমাদের বিশ্বতত্ত্বের এবং এই মহাবিশ্বের সামগ্রিক আচরণ – সব মাপের ও আকৃতির ভৌত অবস্থা (physical phenomenon) নিয়েই পদার্থবিজ্ঞানীরা গবেষণা করেন।পদার্থবিজ্ঞান প্রাকৃতিক বিশ্বের বিজ্ঞানমহাবিশ্বের সব মৌলিক উপাদান, তাদের মধ্যে বিদ্যমান বলসমূহ এবং এর ফলে উদ্ভূত ঘটনাবলিকে বিশ্লেষণ করাই পদার্থবিজ্ঞানের প্রতিপাদ্য বিষয়। কণা পদার্থবিজ্ঞানে আলোচিত অত্যন্ত ক্ষুদ্র অতিপারমাণবিক কণিকা (যা দিয়ে সমস্ত পদার্থ তৈরী হয়) থেকে শুরু করে মহাশূণ্যে অবস্থিত গ্রহনক্ষত্র পর্যন্ত আমাদের বিশ্বতত্ত্বের এবং এই মহাবিশ্বের সামগ্রিক আচরণ – সব মাপের ও আকৃতির ভৌত অবস্থা (physical phenomenon) নিয়েই পদার্থবিজ্ঞানীরা গবেষণা করেন। যেসব সূত্র বা তত্ত্ব দ্বারা প্রকৃতি তথা বিশ্বভ্রমাণ্ড পরিচালিত হয় সেসবের আবিষ্কার এবং পঠন-পাঠন পদার্থবিজ্ঞানে আলোচিত হয়। বিশ্ব গঠনকারী মৌলিক পদার্থ এবং তাদের মধ্যে পারস্পারিক ক্রিয়া সম্বন্ধে পদার্থবিজ্ঞান আলোচনা করে। একারণে পদার্থবিজ্ঞানকে একটি কেন্দ্রীয় বিজ্ঞান হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং বিজ্ঞানের এই শাখা হতেই মূলত রসায়ন ও বিজ্ঞানের অন্যান্য গুরুত্ত্বপূর্ণ শাখা যেমন ভূতত্ত্ব, জীববিজ্ঞান, সামাজিক বিজ্ঞান ইত্যাদির উদ্ভব হয়েছে। পদার্থবিজ্ঞানের মৌলিক আবিষ্কারগুলি বিজ্ঞানের সকল শাখাতেই গুরুত্ত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। মৌলিক বিজ্ঞান হিসেবে পদার্থবিজ্ঞানের প্রধান এবং মূল লক্ষ্য হচ্ছে সমগ্র বিশ্বের একটি একীভূত তত্ত্ব প্রতিষ্ঠা করা। পদার্থবিজ্ঞান সম্পর্কে আরও জানুন… সম্পাদনাকোথা থেকে শুরু করবেনপটভূমিক জ্ঞানপদার্থবিজ্ঞানের ইতিহাস · পদার্থবিজ্ঞানীদের তালিকা পদার্থবিজ্ঞানের কেন্দ্রীয় তত্ত্বসমূহচিরায়ত বলবিজ্ঞান · ধারাবাহিক বলবিজ্ঞান · তাড়িতচৌম্বক তত্ত্ব · সাধারণ আপেক্ষিকতা · কোয়ান্টাম ক্ষেত্র তত্ত্ব · কোয়ান্টাম বলবিজ্ঞান · বিশেষ আপেক্ষিকতা · মান প্রতিরূপ · পরিসাংখ্যিক বলবিজ্ঞান · তাপগতিবিজ্ঞান পদার্থবিজ্ঞানের প্রধান ক্ষেত্রসমূহজ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞান · পারমাণবিক পদার্থবিজ্ঞান · ঘনীভূত পদার্থ পদার্থবিজ্ঞান · আণবিক পদার্থবিজ্ঞান · নিউক্লীয় পদার্থবিজ্ঞান · আলোকবিজ্ঞান · কণা পদার্থবিজ্ঞান · প্লাজমা পদার্থবিজ্ঞান প্রধান ক্ষেত্রগুলোর প্রান্তসীমায় অবস্থিত জ্ঞানের শাখাসমূহবায়ুমণ্ডলীয় পদার্থবিজ্ঞান · জৈব পদার্থবিজ্ঞান · রাসায়নিক পদার্থবিজ্ঞান · গণনামূলক পদার্থবিজ্ঞান · প্রকৌশল পদার্থবিজ্ঞান · ভূ-পদার্থবিজ্ঞান · গাণিতিক পদার্থবিজ্ঞান · চিকিৎসা পদার্থবিজ্ঞান · ন্যানোপ্রযুক্তি · বিশৃঙ্খলা তত্ত্ব · জটিল সংশ্রয় · পদার্থবিজ্ঞান শিক্ষা সম্পাদনানির্বাচিত নিবন্ধস্যার রজার পেনরোজ জন্ম: ওএম, এফআরএস একজন ইংরেজ গাণিতিক পদার্থবিজ্ঞানী এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতের ইমেরিটাস রাউজ বল অধ্যাপক। তিনি গাণিতিক পদার্থবিজ্ঞানে, বিশেষত সাধারন আপেক্ষিকতা তত্ত্ব এবং মহাবিশ্ব-সৃষ্টি তত্ত্বে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্যে বিখ্যাত। এছাড়াও তিনি একজন শখের গণিতবিদ এবং বিতর্কিত দার্শনিকও বটে। রজার পেনরোজের বাবা লিওনেল এস পেনরোজ ছিলেন একজন প্রখ্যাত বিজ্ঞানী। তাঁর এক ভাই অলিভার পেনরোজ গণিতবিদ এবং আরেক ভাই জনাথন পেনরোজ দাবার একজন গ্রান্ডমাস্টার।(আরও দেখুন…) …সংগ্রহশালা সম্পাদনানির্বাচিত চিত্রEarth’s magnetic field (and the surface magnetic field) is approximately a magnetic dipole, with the magnetic field S pole near the Earth‘s geographic north pole (see Magnetic North Pole) and the other magnetic field N pole near the Earth’s geographic south pole (see Magnetic South Pole). The cause of the field can be explained by dynamo theory. Magnetic fields extend infinitely, though they are weaker further from their source. The Earth’s magnetic field, which effectively extends several tens of thousands of kilometres into space, is called the magnetosphere. …সংগ্রহশালা সম্পাদনাজানেন কিপ্রবেশদ্বার:পদার্থবিজ্ঞান/জানেন কি সম্পাদনাউইকিবইএই বইসমূহ হয়তো মান উন্নয়ানের বিভিন্ন স্তরে আছে। সম্পর্কিত বইসমূহ দেখুন বিজ্ঞান এবং গণিত বইয়ের তাকসমূহে। Physics with Calculus Modern Physics General relativityঅন্যান্য পদার্থবিজ্ঞানের উইকিবইসমূহ পাওয়া যেতে পারে উইকিবই এ। সম্পাদনাপদার্থবিজ্ঞান খবর2006 Nobel Prize in physics awarded for microwave map of the universe (৩ অক্টোবর ২০০৬) NASA discovers new evidence of dark matter (২১ আগস্ট ২০০৬) Physics Nobel Prize awarded for insights into light (৪ অক্টোবর ২০০৫) Einstein’s equation turns 100 (২৭ সেপ্টেম্বর ২০০৫) Insights on nutrient traffic in living cells (২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৫) Science of champagne bubbles explained (১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৫) Australian man allegedly ignites carpet and plastic with static electricity (১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৫) Light stopped for over a second (১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৫) Fireball generated in U.S. laboratory resembles black hole (১৫ সেপ্টেম্বর ২০০৫) Brazilian physicist who discovered the pion dies (২ জুলাই ২০০৫)পদার্থবিজ্ঞানের আরও খবর জানতে দেখুন Wikinews সম্পাদনাযা যা করতে পারেনজানেন কি এবং বার্ষিকীসমূগ যোগ করতে পারেন। নির্বাচিত নিবন্ধ এবং নির্বাচিত চিত্র পরিবর্তণ করতে পারেন। পদার্থবিজ্ঞান খবর এ যোগ করতে পারেন। উইকিপ্রকল্পে এবং উইকিবইয়ে সাহায্য করতে পারেন।সম্পাদনাউইকিপ্রকল্পসমূহপ্রবেশদ্বার:পদার্থবিজ্ঞান/উইকিপ্রকল্পসমূহ সম্পাদনাবিষয়শ্রেণীসমূহতড়িৎ প্রবাহ ও বর্তনী | পদার্থ | পদার্থবিজ্ঞানী | পারমাণবিক পদার্থ বিজ্ঞান | প্রাথমিক পদার্থবিজ্ঞান | শক্তি | স্থির তড়িৎ | সম্পাদনাতত্ত্বীয় পদার্থবিজ্ঞানপ্রবেশদ্বার:পদার্থবিজ্ঞান/তত্ত্বীয় পদার্থবিজ্ঞান সম্পাদনাপরীক্ষামূলক পদার্থবিজ্ঞানপ্রবেশদ্বার:পদার্থবিজ্ঞান/পরীক্ষামূলক পদার্থবিজ্ঞান সম্পাদনাউপপ্রবেশদ্বারসমূহ জ্যোতির্বিজ্ঞান তড়িচ্চুম্বকত্ব শক্তি মধ্যাকর্ষণ .বিজ্ঞান
     বিজ্ঞানের ইতিহাস    দর্শনের বিজ্ঞান    গণিত    জীববিজ্ঞান    রসায়ন    পদার্থবিজ্ঞান    ভূ বিজ্ঞান    প্রযুক্তি   প্রবেশদ্বার কী? প্রবেশদ্বারসমূহের তালিকা নির্বাচিত প্রবেশদ্বারসার্ভার ক্যাশ খালি করুন

    বিষয়শ্রেণীসমূহ:

  • বিভিন্ন ভৌগলিক শব্দ ও নদীর সঙ্গমস্থল

    বিভিন্ন ভৌগলিক শব্দ ও নদীর সঙ্গমস্থল

    ► মৌসুমী কথার অর্থ কি ?

    উঃ মৌসুমী একটি আরবী শব্দ এর অর্থ ঋতু ।

    ► রাঢ় শব্দের অর্থ কি ?

    উঃ পাথুরে জমি ।

    ► তুন্দ্রা কথার অর্থ কি ?

    উঃ শৈবাল বা বরফে ঢাকা অঞ্চল ।

    ► ডুয়ার্স বলতে কি বোঝায় ?

    উঃ দ্বার বা দুয়ার ।

    ► মরুস্থলী বলতে কি বোঝানো হয় ?

    উঃ মৃতের দেশ ।

    ► ক্ষুদ্র দেশ – কে ভৌগলিক ভাষায় কি বলা হয় ?

    উঃ মাইক্রোনেশিয়া ।

    ► পালিনেশিয়া বলতে কি বোঝানো হয় ?

    উঃ বহু দ্বীপের দেশ ।

    ► বিস্তৃত তৃণভূমি কে ভৌগলিক ভাষায় কি বলে ?

    উঃ সাভানা ।

    ► পম্পাস বলতে কি বোঝো ?

    উঃ স্পেনীয় শব্দ পম্পাস বলতে বোঝায় একটি বিস্তীর্ণ সমভূমি ।

    ► তরাই কথার অর্থ কি ?

    উঃ স্যাতস্যেতে ।

    ► অহ্ন কথার অর্থ কি ?

    উঃ দিন ।

    ► আয়ন কথার অর্থ কি ?

    উঃ পথ ।

    ► চোমোলাংমা কি ?

    উঃ তিব্বতী ভাষায় মাউন্ট এভারেস্টকে চোমোলাংমা বলা হয় ।

    ► দূন কি ?

    উঃ অনুদৈর্ঘ্য উপত্যকাকে ভূগোলের ভাষায় দূন বলে ।

    ► শিল্ড কি ?

    উঃ সুবিস্তীর্ণ প্রাচীন উচ্চভূমিকে শিল্ড বলে ।

    ► বিষ্ণু প্রয়াগ কোন কোন নদীর সংগমস্থল ?

    উঃ বিষ্ণুগঙ্গা ও অলকানন্দা ।

    ► কেশব প্রয়াগ কোন কোন নদীর সংগমস্থল ?

    উঃ অলকানন্দা ও সরস্বতী ।

    ► নন্দা প্রয়াগ কোন কোন নদীর সংগমস্থল ?

    উঃ অলকানন্দা ও নন্দা ।

    ► ইন্দ্র প্রয়াগ কোন কোন নদীর সংগমস্থল ?

    উঃ ভাগীরথী ও ন্যাসগঙ্গা ।

    ► শ্যাম প্রয়াগ কোন কোন নদীর সংগমস্থল ?

    উঃ শ্যামগঙ্গা ও ভাগীরথী ।

    ► গুপ্ত প্রয়াগ কোন কোন নদীর সংগমস্থল ?

    উঃ নীলগঙ্গা ও ভাগীরথী ।

    ► রুদ্র প্রয়াগ কোন কোন নদীর সংগমস্থল ?

    উঃ অলকানন্দা ও মন্দাকিনী ।

    ► দেব প্রয়াগ কোন কোন নদীর সংগমস্থল ?

    উঃ অলকানন্দা ও ভাগীরথী ।

    ► সোম প্রয়াগ কোন কোন নদীর সংগমস্থল ?

    উঃ সোমনদী ও মন্দাকিনী ।

    ► প্রয়াগ রাজ কোন কোন নদীর সংগমস্থল ?

    উঃ গঙ্গা – যমুনা – সরস্বতী ।

    ► সূর্য প্রয়াগ কোন কোন নদীর সংগমস্থল ?

    উঃ মন্দাকিনী ও অলশতরঙ্গিনী ।

  • চাকুরীর পরীক্ষায় আসা বিভিন্ন দেশের বিখ্যাত সমুদ্র বন্দর

    চাকুরীর পরীক্ষায় আসা বিভিন্ন দেশের বিখ্যাত সমুদ্র বন্দর

    প্রশ্ন: আলেকজান্দ্রিয়া সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    # মিশর ।

    প্রশ্ন: আকিয়াব সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    # মায়ানমার ।

    প্রশ্ন: ইয়াকোহামা সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    # জাপান।

    প্রশ্ন: ইয়াংগুন সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    #মায়ানমার।

    প্রশ্ন: এন্টওয়ার্প সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    # বেলজিয়াম ।

    প্রশ্ন: ওসাকা সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    #জাপান।

    প্রশ্ন: কারডিখ সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    # ইংল্যান্ড ।

    প্রশ্ন: ক্যান্টন সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    # চীন ।

    প্রশ্ন: ক্যাসাব্লাঙ্কা সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    # মরক্কো।

    প্রশ্ন: গ্লাসগো সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    # স্কটল্যান্ড ।

    প্রশ্ন: চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    # বাংলাদেশ ।

    প্রশ্ন: মংলা সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    #বাংলাদেশ।

    প্রশ্ন: জেনোয়া সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    # ইটালী ।

    প্রশ্ন: নিউ অরলিন্স সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    # যুক্তরাষ্ট্র ।

    প্রশ্ন: নিউ ক্যাসল সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    #ইংল্যান্ড।

    প্রশ্ন: নেপলস সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    # ইতালী।

    প্রশ্ন: পোর্ট সৈয়দ সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    #মিশর।

    প্রশ্ন: ফিলাডেলফিয়া সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    #যুক্তরাষ্ট্র।

    প্রশ্ন: বুয়েন্স আয়ার্স সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    # আর্জেন্টিনা ।

    প্রশ্ন: ব্রিস্টল সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    #ইংল্যান্ড।

    প্রশ্ন: ব্রিসবেন সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    # অষ্ট্রেলিয়া।

    প্রশ্ন: ভেনিস সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    #ইতালী।

    প্রশ্ন: মন্ট্রিলসমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    # কানাডা ।

    প্রশ্ন: মন্টি ভিডিওসমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    # উরুগুয়ে ।

    প্রশ্ন: মারসিলিস সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    # ফ্রান্স।

    প্রশ্ন: ম্যাঞ্চেস্টার সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    #ইংল্যান্ড।

    প্রশ্ন: লেলিন গ্রাদ সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    # রাশিয়া ।

    প্রশ্ন: ডারউইন সমুদ্র বন্দর কোথায় অবস্থিত ?

    #অষ্ট্রেলিয়া।

  • ভূগোল, পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা

    ভূগোল, পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা

    এই টপিকের উপর ১০ নম্বর বরাদ্দ থাকে এখানে অল্প একটু সময় দিলে কমপক্ষে / নম্বর তোলা যায়

    নবম দশম শ্রেণি ভূগোল পরিবেশদশম অধ্যায়ঃ বাংলাদেশের ভৌগোলিক রিবরণ
    ১। বাংলাদেশের মধ্যভাগ দিয়ে অতিক্রম করেছে – ক র্কটক্রান্তি রেখা।
    ২। বাংলাদেশ ২০⁰ ৩৪′ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬⁰ ৩৮’ উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে অবস্থিত।
    ৩। বাংলাদেশ ৮৮⁰ ০১′ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৯২⁰ ৪১′ পূর্ব দ্রাঘিমারেখার মধ্যে অবস্থিত। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
    ৪। ২০১৫ সালের ৩১ জুলাই ভারতের সাথে ছিটমহল বিনিময়ের ফলে এদেশের সাথে ১০,০৪১ একর জমি যোগ হয়।
    ৫। বাংলাদেশের টেরিটোরিয়াল বা রাজনৈতিক সমুদ্রসীম – ১২ নটিক্যাল মাইল।

    ৬। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা বা Exclusive Economic Zone – ২০০ নটিক্যাল মাইল। [৩৭ তম বিসিএস]
    ৭। বাংলাদেশের উপকূলীয় ভূখণ্ড সমুদ্রে ৩৫০ নটিক্যাল মাইল পর্য্ন্ত যার ভৌগোলিক নাম মহীসোপান।
    ৮। বাংলাদেশের সর্বমোট সীমারেখা—৪৭১১ কি.মি।
    ৯। বাংলাদেশ-ভারতের সীমারেখা—৩৭১৫ কি.মি। (বিজিবি)’র তথ্য মতে, ৪১৫৬ কিলোমিটার। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
    ১০। বাংলাদেশ-মিয়ানমারের সীমারেখা—২৮০ কি.মি.।(বিজিবি)’র তথ্য মতে, ২৭১ কিলোমিটার।

    ১১। ভূপ্রকৃতির ভিক্তিতে বাংলাদেশকে – ৩ টি ভাগে ভাগ করা যায়।
    ১২। টারশিয়ারি যুগের পাহাড় সমূহকে –২ ভাগে ভাগ করা যায়।
    ১৩। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বের পাহাড়গুলোর গড় উচ্চতা – ৬১০ মিটার।
    ১৪। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ –তাজিনডং(বিজয়) উচ্চতা ১২৩১ মিটার। এটি বান্দরবনে অবস্থিত।
    ১৫। বাংলাদেশের প্লাইস্টোসিনকালের সোপানসমূহ –২৫০০০ বছরের পুরোনো।
    ১৬। বরেন্দ্রভূমি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত। মাটি ধূসর ও লাল। আয়তন ৯৩২০ বর্গ কি. মি.।
    ১৭। বাংলাদেশের প্লাবন সমভূমির আয়তন
    —১, ২৪, ২৬৬ বর্গ কি. মি.।
    ১৮। বাংলাদেশের প্লাবন সমভূমিকে — ৫ টি ভাগে ভাগ করা যায়।
    ১৯। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু জায়গা – দিনাজপুর। উচ্চতা-৩৭.৫০ মিটার।
    ২০। বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা প্রায় –৭০০ টি।

    ২১। বাংলাদেশের নদীসমূহের মোট দৈর্ঘ্য হলো প্রায়
    —২২,১৫৫ কিলোমিটার।
    ২২। পদ্মা নদীর উৎপত্তি হয়েছে –হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে।
    ২৩। পদ্মা নদী যমুনা নদীরসাথে মিলিত হয়েছে – দৌলতদিয়ার কছে।
    ২৪। পদ্মা ও মেঘনা নদী মিলিত হয়েছে – চাঁদপুরে।
    ২৫। পদ্মার প্রধান শাখানদী হলো—কুমার(ariyal theke ber hoyeche), মাথাভাঙ্গা, গড়াই, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ ইত্যাদি।
    ২৬। পদ্মার উপনদী হলো—পুনর্ভবা, নাগর, পাগলা, কুলিক, ট্যাংগন, মহানন্দা ইত্যাদি।
    ২৭। ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি হয়েছে—হিমালয় পর্বতের কৈলাস শৃঙ্গের মানস সরোবর হতে।
    ২৮। ব্রহ্মপুত্র নদের শাখানদী হলো—বংশী ও শীতালক্ষা।
    ২৯। ব্রহ্মপুত্র নদের প্রধান উপনদী হলো—তিস্তা ও ধরলা।
    ৩০। ময়মনসিংহ জেলার দেওয়ানগঞ্জের কাছে ব্রহ্মপুত্রের শাখা যমুনা নদী নামে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়। 1787 sale
    ৩১। যমুনার প্রধান উপনদী হলো – করতোয়া ও আত্রাই।
    ৩২। যমুনার শাখানদী হলো –ধলেশ্বরী। আবার ধলেশ্বরী নদীর শাখানদী হলো—বুড়িগঙ্গা।
    ৩৩। বাংলাদেশের বৃহত্তম, প্রশস্ততম ও দীর্ঘতম নদী মেঘনা।
    ৩৪। মেঘনার উপনদী হলো—মনু, বাউলাউ, তিতাস, গোমতী।
    ৩৫। আসাসের বরাক নদী সুরমা ও কুশিয়ারা নামে বাংলাদেশের সিলেট জেলায় পরবেশ করেছে।
    ৩৬। কর্ণফুলী নদী আসামের লুসাই পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়েছে।
    ৩৭। কর্ণফুলীর প্রধান উপনদী হলো—কাসালং, হালদা ও বোয়ালখালী।
    ৩৮। বাংলাদেশের উষ্ণতম মাস — এপ্রিল।
    ৩৯। বাংলাদেশের গড় তাপমাত্রা –২৬.০১⁰ সেলসিয়াস। গড় বৃষ্টিপাত ২০৩ সেন্টিমিটর।
    ৪০। ইষ্ণতম স্থান- লালপুর, নাটোর [৩৬ ৩ম বিসিএস]
    ৪১। শীতলতম স্থান- শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার
    ৪২। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত- লালাখাল, জৈন্তাপুর, সিলেট
    ৪৩। সর্বনিম্ম বৃষ্টিপাত- লালপুর, নাটোর
    ৪৪। মেঘনা নদীর দৈর্ঘ্য—৩৩০ কি.মি।
    ৪৫। বাংলাদেশের চিরযৌবনা নদী –মেঘনা।

    নবম দশম শ্রেণি ভূগোল পরিবেশচতুর্দশ অধ্যায়ঃ বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগ
    ১। বাংলাদেশে দুর্যোগের কারণ—ভৌগোলিক অবস্থান।
    ২। পার্বত্য এলাকায় দেখা দেয়—আকস্মিক বন্যা।
    ৩। জোয়ার-ভাটা জনিত বন্যার পানির উচ্চতা—৩-৬ মিটার।
    ৪। বাংলাদেশের নদীর সংখ্যা—৭০০ টি।
    ৫। ভারতে উৎপত্তি এরকম বাংলাদেশী নদী—৫৪ টি।
    ৬। প্রধান তিনটি নদী দ্বারা মোট অববাহিত এলাকা—১৫,৫৪,০০০ বর্গ কি. মি।
    ৭। বাংলাদেশের খরা প্রবণ এলাকা – উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল।
    ৮। ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়—স্থান অনুসারে।
    ৯। এদেশে নদী ভাঙন দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত লোকের সংখ্যা—১.৫ মিলিয়ন।
    ১০। ভূমিকম্পের তীব্রত সম্পর্কে জানা যায়—রিখটার স্কেল দিয়ে।
    ১১। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চল—উত্তর-উত্তর পূর্বাঞ্চল।
    ১২। ভূমিকম্পের সাথে—সুনামির আশংকা থাকে।
    ১৩। ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্পের সাথে –সুনামি হয়।
    ১৪। সুনামির কারণ—সমুদ্র তলদেশে ভূমিকম্প। [৩৬ তম বিসিএস]
    ১৫। বাংলাদেশের দুর্যোগ প্রস্তুত কেন্দ্রের অপর নাম—বিডিপিসি।
    ১৬। স্পারসো আবহাওয়া অধিদপ্তরকে সাহায্য করে—ভূ-উপগ্রহের মাধ্যমে।
    ১৭। স্পারসো গবেষণা করে—মহাকাশ।
    ১৮। দূর্যোগ ব্যবস্থাপনার মৌলিক উদ্দেশ্য –৩ টি।
    ১৯। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন পাশ হয়—২০১২ সালে।
    ২০। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা জারি করা হয়—১৯ জানুয়ারি ২০১৫ সালে।
    ২১। এ নীতিমালা অনুযায়ী সমুদ্র বন্দরের জন্য সংকেত নির্ধারণ করা হয়—১১টি।
    ২২। এ নীতিমালা অনুযায়ী নদী বন্দরের জন্য সংকেত নির্ধারণ করা হয়—৪টি ।

    এইচ এস সি ভূগোল পত্রচতুর্থ অধ্যায়ঃ বায়ুমণ্ডল বায়ু দূষণ
    ১। নাইট্রোজেন –৭৮.০৮%
    ২। অক্সিজেন –২০.৯৪%
    ৩। আরগন—০.৯৪%
    ৪। কার্বন-ডাই-অক্সাইড—০.০৩%
    ৫। নিয়ন—০.০০১৮%
    ৬। হিলিয়াম –০.০০০৫%
    ৭। ওজন–০.০০০৫%
    ৮। মিথেন—০.০০০০২%
    ৯। হাইড্রোজেন—০.০০০০৫%
    ১০। জেনন—০.০০০০৯%
    ১১ বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতার হ্রাস-বৃদ্ধির দিকে লক্ষ রেখ বায়ুমণ্ডলকে – পাঁচ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা-ক. ট্রপোস্ফিয়ার খ. স্ট্রাটোস্ফিয়ার গ. থার্মোস্ফিয়ার ঘ. এক্সোস্ফিয়ার ঙ. ম্যাগনেটোস্ফিয়ার।
    ১৩। ট্রপোস্ফিয়ার ভূপৃষ্ঠের সংলগ্নে অবস্থিত। ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৮ কি. মি. পর্য্ন্ত ছড়িয়ে আছে এটি।
    ১৪। ট্রপোস্ফিয়ার মানুষের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় স্থর।
    ১৫। ট্রপোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্ব সীমায় অবস্থিত সরুস্থরকে ট্রপোপজ বলে। এখান থেকে বিমান চলাচল করে।
    ১৬। স্ট্রাটোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের দ্বিতীয় স্থর। এটি ভূপৃষ্ঠ হতে উপরের দিকে ৮০ কি. মি. পর্য্ন্ত ছড়িয়ে আছে।
    ১৭। থার্মোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের তৃতীয় স্থর। এটি ভূপৃষ্ঠ হতে উপরের দিকে ৬৪০ কি. মি. পর্য্ন্ত ছড়িয়ে আছে।
    ১৮। এক্সোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের চতুর্থ স্থর। এটি ভূপৃষ্ঠ হতে ৬৪০ কি. মি. এর ঊর্ধ্বে অর্থাৎ থার্মোস্ফিয়ারের উপরে।
    ১৯। ম্যাগনেটোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের পঞ্চম স্থর। এই স্থরটি হলো চৌম্বকীয় স্থর। যা সর্বশেষে অবস্থিত।
    ২০। তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্গত সূক্ষ ধূলিকণা
    – ক্যান্সার রোগ সৃষ্ঠি করে।
    ২১। কার্বন মনোক্সাইড উদ্ভিদের নাইট্রোজেন সংবন্ধন প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটায়।
    ২২। সালফার-ডাই-অক্সাইড বায়েুতে বেশি হলে গাছের পাতা শুকিয়ে যায়।
    ২৩। নাইট্রোজেনের অক্সাইড ও ক্লোরোইড ফসল উৎপাদন হ্রাস করে।
    ২৪। যানবাহন থেকে নির্গত গ্যাসীয় পদার্থের মধ্যে কার্বন-ডাই-অক্সাইড প্রধান।
    ২৫। সমুদ্র সমতল থেকে বায়ুমণ্ডলের ঊর্ধসীমা
    – ১০, ০০০ কি. মি.।
    ২৬। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা করে — ওজন গ্যাস।
    ২৭। ওজোনস্থরকে ধ্বংস করে – কার্বন-ডাই-অক্সাইড।
    ২৮। গ্লোবল ওয়ার্মিং এ মুখ্য ভূমিকা পালন করে — CO2
    ২৯। সবচেয়ে কম দূষণ সৃষ্টিকারী জ্বালানি হলো—প্রাকৃতিক গ্যাস।
    ৩০। বায়ুদূষণ প্রতিরোধে সরকার ‘পরিবেশ সংরক্ষণ আইন’ তৈরি করেছেন — ১৯৯৫ সালে।
    ৩১। ওজোনস্থর বিনষ্টকারী পদার্থগুলোর নিয়ন্ত্রণের জন্য স্বাক্ষরিত প্রোটোকল—ধরিত্রী সম্মেলন-১৯৯২।
    ৩২। Hazard বা আপদ বলতে কোনো এক আকস্মিক ও চরম প্রাকৃতিক সৃষ্ট ঘটনাকে বোঝায়।
    ৩৩। বায়ুদূষণ অন্যতম প্রাকৃতিক Hazard বা আপদ যার ফলে বিশ্বময় উষ্ণায়নের সৃষ্টি হচ্ছে।
    ৩৪।বায়ু দূষনের ফলে ক্যান্সার, নিউমোনিয়া, জন্ডিস সহ নানান রোগ হচ্ছে।
    ৩৫। ডিজেল পোড়ালে তৈরি হয়—সালফার ডাই অক্সাইড।
    ৩৬। পেট্রোল, অকটেন ও সিএনজি পোড়ালে তৈরি হয়—কার্বন ডাই অক্সাইড।

    এইচ এস সি ভূগোল পত্রঅষ্টম অধ্যায়ঃ সমুদ্রস্রোত জোয়ারভাটা
    ১। জোয়ার ভাটার স্থিতিকাল—৬ ঘণ্টা।
    ২। কেনো একটি স্থানে প্রতিদিন জোয়ার ভাটা হয়—দুইবার।
    ৩। পৃথিবীর উপর সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ –চাঁদের ।
    ৪। সূর্যেরকিরণ সমুদ্র তলশে প্রবেশ করতে পারে—২১০ মিটার।
    ৫। চাঁদ ও সূর্যের মিলিত আকর্ষণে শক্তিশালী মুখ্য জোয়ার হয়—অমাবস্যায়।
    ৬। চাঁদ ও সূর্যের জোয়ার উৎপন্ন করার ক্ষমতার অনুপাত—চাঁদ : সূর্য = ১১ : ৫।
    ৭। চাঁদের আকর্ষণ শক্তির কার্যকারিতা সবচেয়ে বেশি—জলভাগে।
    ৮। অষ্টমী তিথিতে সংঘটিত হয়—মরা কটাল।
    ৯। প্রবল জোয়ারের সৃষ্টি হয় –চাঁদ ও পৃথিবীর আকর্ষণে।
    ১০। একই স্থানে প্রতিদিন জোয়ার ভাটা হয়—৬ ঘণ্টা ১৩ মিনিট পর পর।
    ১১। একটি মুখ্য জোয়ার এবং একটি গৌণ জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান—১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট।
    ১২। পৃথিবী নিজ কক্ষপথে পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে আবর্তন করছে—১৬১০ কি. মি বেগে।
    ১৩। চাঁদ ও সূর্য সমকোণে অবস্থান করে পৃথিবীকে আকর্ষণ করে—৮ মী তিথিতে।
    ১৪। সূর্য চন্দ্র অপেক্ষা বড়—দুই কোটি ষাট লক্ষ গুণ।
    এইচ এস সি ভূগোল ১ ম পত্র- ষষ্ঠ অধ্যায়ঃ জলবায়ু অঞ্চল ও জলবায়ু পরিবর্তন
    ১। সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত ঝুঁকিপূর্ণ দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান—দশম।
    ২। ৫০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের উপকূলবর্তী এলাকা প্লাবিত হবে যদি—সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা ৩ ফুট বৃদ্ধি পায়।
    ৩। গত ১০০ বছরে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়েছে—১০-২৫ সে. মি।
    ৪। বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে—মানুষের।
    ৫। বিশ্ব উষ্ণায়নে ক্লোরোফ্লেরো কার্বনের অবদান—১৪%।
    ৬। গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়ার ফলেবরফ গলে গেলে লাভবান হবে—পৃথিবরি প্রায় অর্ধেক অংশ।
    ৭। গ্রিন হাউজ –একধরনের কাচের ঘর।
    ৮। । বাংলাদেশের জনগণের উপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলতে পারে—সমুদ্রের জলস্থর বৃদ্ধি।
    ৯। বিশ্বব্যাংক জলবায়ুর পরিবর্তন মোকাবেলায় বাংলাদেশকে সাহায্য প্রদান করবে—৩০%।

    এইচ এস সি ভূগোল য় পত্রদ্বিতীয় অধ্যায়ঃ জনসংখ্যা
    ১। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী দেশের জনসংখ্যা—১৪ কেটি ৯৭ লক্ষ ৭২ হাজার ৩৬৪ জন।
    ২। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭%।
    ৩। বাংলাদেশের আদমশুমারি পরিচালনা করে—বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।
    ৪। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি হয়—১৯৭৪ সালে। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
    ৫। সাধারণত আদমশুমারি হয়—১০ বছর পরপর।
    ৬। প্রথম জাতীয় জনসংখ্যা নীতি প্রণয়ন করা হয়—১৯৭৬ সালে।
    ৭। বিশ্বের মধ্যে জনসংখ্যায় বাংলাদেশ –অষ্টম দেশ। [৩৫ ৩ম বিসিএস]
    ৮। জন্মহার বেশি হয়—গ্রামে।
    ৯। বাংলাদেশিদের গড় আয়ু – ৭০.৯ বছর। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
    ১০। বাংলাদেশে জনসংখ্যা সমস্য সমাধানের উপায় –অর্থনৈতিক উন্নয়ন।
    ১১। বাংলাদেশে জনসংখ্যার ঘনত্ব কম –বরিশাল বিভাগে।
    ১২। বাংলাদেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব—১০১৫ জন।
    ১৩। বাংলাদেশে নারী-পুরুষের অনুপাত—১০০ : ১০০.৩। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
    ১৪। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী দেশের স্বাক্ষরতার হার—৫১.৮%।
    ১৫। বাংলাদেশে পরনির্ভরশীলতার পরিমাণ—প্রায় অর্ধেক।
    ১৬। সাক্ষরতার হার সবচেয়ে বেশি – বরিশাল বিভাগে। (৫৬.৮%) [৩৭ ৩ম বিসিএস]
    ১৭। সাক্ষরতার হার সবচেয়ে কম—সিলেটে বিভাগে। (৪৫%)
    ১৮। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশি –সিলেট বিভাগে।
    ১৯। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে কম –বরিশাল বিভাগে।
    ২০।সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশে খানা/Household প্রতি জনসংখ্যা – ৪.৪ জন। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
    ২১। জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি—ঢাকায়। (প্রতি বর্গ কি. মিটারে ১৫২১ জন)
    ২২। বাংলাদেশে নগরায়নের হার—২৩.৩০%।
    ২৩। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশে খানা / পরিবার সংখ্য—৩, ২১, ৭৩, ৬৩০ টি।

    এইচ এস সি ভূগোল য় পত্রচতুর্থ অধ্যায়ঃ কৃষি
    ১। ধান চাষের জন্য অধিক উপযোগী—নদী উপত্যাকার পলিমাটি।
    ২। ধান চাষের অনুকূল তাপমাত্রা—১৬-৩০ ডিগ্রি সে.।
    ৩। আলুর একটি উন্নত জাতের নাম – ডায়মন্ড। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
    ৪। চা উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত তাপমাত্রা হলো—১৫.০৫ ডিগ্রি সে.।
    ৫। বাংলাদেশের কৃষির স্বর্ণযুগ বলা হয়—৮০ এর দশককে।
    ৬। ধান উৎাদনে প্রথম জেলা—রংপুর।
    ৭। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত হয় – বোরো ধান। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
    ৮। বাংলাদেশে একমাত্র সমতল ভূমিতে চা চাষ হয়—পঞ্চগড়ে।
    ৯। বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (BADC) প্রতিষ্ঠিত হয়—১৯৬১ সালে।
    ১০। BADC এর পূর্ণরূপ Bangladesh Agricultural Development Corporation
    ১১। প্রধান বীজ উৎপাদনকারী সরকারি প্রতিষ্ঠান – BADC [৩৭ ৩ম বিসিএস]
    ১২। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (BARI) আত্মপ্রকাশ করে—১৯৭৬ সালে।
    ১৩। বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে—৪ টি।
    ১৪। ‘অগ্নিশ্বর’ উন্নত জাতের – কলা। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
    ১৪। বন গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত—চট্টগ্রামে। ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
    ১৫। বর্তমানে বাংলাদেশে সুস্পষ্টভাবে লক্ষ্য করা যায় – তিনটি ঋতুকে। গ্রীষ্ম, বর্ষা ও শীতকাল।
    ১৬। বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল—মার্চ-মে।
    ১৫। বাংলাদেশে বর্ষাকাল—জুন-অক্টোবর।
    ১৬। বাংলাদেশে শীতকাল—নভেম্বর ফেব্রুয়ারি।
    ১৭। চা চাষের জন্য উপযুক্ত বৃষ্টিপাত হলো—১৫০-২০০ সে. মি।
    ১৮। বাংলাদেশে চা বাগান রয়েছে—১৬৬ টি।

    অষ্টম শ্রেণির সমাজ বোর্ড বই: অষ্টম অধ্যায়ঃ বাংলাদেশের দুর্যোগ
    ১। বায়ুমণ্ডলের ওজোন স্থর ক্ষয়কারী গ্যাসের নাম—হাইড্রো ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন।
    ২। গ্রিন হাউজ গ্যাস হলো—বায়ুমণ্ডলের কার্বন – ডাই-অক্সাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড ও সিএফসি।
    ৩। প্রখর সূর্যের তাপে তাপমাত্রা অধিক পরিমাণ বেড়ে গিয়ে বনে যে অগ্নিকাণ্ড হয় তাকে বলে –দাবানল।
    ৪। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে বায়ুমণ্ডলের নিকটবর্তী স্তর হলো –ট্রপোস্পিয়ার।
    ৬। বাংলাদেশের খরাপ্রবণ অঞ্চল—উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল।
    ৫। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ট্রপোস্ফিয়ারের গড় উচ্চতা—১২ কি মি।
    ৭। ‘সুনামি’ শব্দটি—জাপানি। এর অর্থ সমুদ্রতীরের ঢেউ।
    ৮। সিএফসি এর পূর্ণরূপ – ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন। আর এইচসিএফসি এর পূর্ণরূপ হাইড্রো ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন।
    ৯। ওজোনস্থর বায়ুমণ্ডলে ২০ কি মি পর্যন্ত বিস্তৃত।
    ১০। দুর্যোগ মূলত—দুই প্রকার।
    ১১। পরিবেশ দূষণের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ—বন উজাড়করণ।
    ১২। জাপানে ভয়াবহ সুনামি হয়—২০১১ সালে।
    ১৩। বায়ুর মূল উপাদান হলো—নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন।
    ১৪। ৫ নং বিপদ সংকেত শোনার পরে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে হব।
    ১৫। পৃথিবীর ফুসফুস হলো—সমুদ্র।
    ১৬। । দুর্যোগের ক্ষতি মূল্যায়ন করা হয়—পুনর্বাসন পর্যায়ে।
    ১৭। বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত—২০৩ সেন্টিমিটার।
    ১৮। সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়—সিলেটের লালখানে।
    ১৯। সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাত হয়—নাটোরের লালপুরে।
    ২০। বাংলাদেশে কালবৈশাখির ঝড় হয়—প্রাক –মৌসুমী বায়ু ঋতুতে।
    ২১। মানবসৃষ্ট গ্যাস – সিএফসি।
    ২২। সুনামি একটি – প্রাকৃতিক দুর্যোগ
    ২৩। ওজোন স্তরের ব্যপ্তি – ২০ কি.মি।
    ২৪। বায়ুমণ্ডলে কার্বন-ডাই-অক্সাইড বৃদ্ধির প্রধান কারণ – বৃক্ষ নিধন।
    ২৫। ভূমি ধসের প্রধান কারণ – প্রচুর বৃষ্টিপাত।
    ২৬। বায়ুর মূল উপাদান – নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন।
    ২৭। লিফট ব্যবহার করা উচিত নয় – ভূমিকম্পের সময়।
    ২৮। সমুদ্র তলদেশে প্রচণ্ড ভূমিকম্প ও অগ্ন্যুৎপাতের ফলে – সুনামির সৃষ্টি হয়।
    ২৯। সমুদ্রের পানির উচ্চতা বেড়েA গেলে – উপকূলীয় অঞ্চল প্লাবিত হবে।
    ৩০। ভূ-পৃষ্ঠের নিকটতম বায়ুর স্তর – ট্রপোস্ফিয়ার।

  • বাংলাদেশ ও বৈশ্বিক পরিবেশ পরিবর্তন

    বাংলাদেশ ও বৈশ্বিক পরিবেশ পরিবর্তন

    *বাংলাদেশে মহাদেশীয় বায়ু প্রবাহিত হয়-শীতকালে
    * ২০৫০ সালের মধ্যে এশিয়ার কত মানুষ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে-১০০ কোটি
    *দুর্যোগ কী- বিপর্যয় পরবর্তী ঘটনা
    *North Westerlies অর্থ কী- কালবৈশাখী ঝড়
    *নেপালের ঋতু কয়টি-২ টি

    *বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় সম্বলিত মানচিত্র তৈরী হয়-১৯৮৯ সালে
    *SPARRSO (1980) বর্তমান প্রশাসকের নাম- শাহীন খান
    *SPARRSO (1980) এর গ্রাউন্ড স্টেশন কয়টি-৬ টি
    *SPARRSO (1980) কয়টি ডিভিশনে ভাগ হয়ে কাজ করে-১৭ টি
    * বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তরের আঞ্চলিক কেন্দ্র কয়টি- ২ টি

    * ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশের সুনামিতে ভূকম্পনের মাত্রা ছিল- ৯.৩
    * ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশের সুনামিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলো- ১৪ টি দেশ, মানুষ মারা যায় এবং হারিয়েছে-২৩০,০০০ থেকে ২৮০,০০০
    * Boxing Day Tsunami/ Christmas Tsunami কোনটি- ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশের সুনামি (২৬ ডিসেম্বর, ২০০৪)
    * ঢাকা কোন ভূমিকম্প অঞ্চলে অবস্থিত- ২য়
    * দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বেশি কাজ সম্পন্ন করতে হয়- দুর্যোগ পূর্ব সময়ে
    * পুনরুদ্ধার বলতে বুঝায়- ক্ষয় ক্ষতির পুনরুদ্ধার
    * CDMP কয়টি অফিসের সমন্বয়ে কাজ করে- ৩টি

    * CDMP ( Comprehensive Disaster Management Programme) এর সমন্বয়ক-UNDP
    * সাম্প্রতিক সময়ে কোথায় সুনামি হয়েছে- গ্রীনল্যান্ডে
    *ইন্দোনেশিয়ার সুনামি ( স্থায়িত্ব-৪ মিনিট) ছিলো-৩ মাত্রার, সিডর ( স্থায়িত্ব-১০ মিনিট) ছিলো-৫ মাত্রার
    * খাদ্য মন্ত্রনালয়/ ত্রান মন্ত্রনালয় গঠিত হয়*?-১৯৭২ সালে
    *প্রথম পরিবেশ নীতি প্রণীত হয়-১৯৯২, আইন হয়-১৯৯৫, বিধিমালা হয়-১৯৯৭ সালে
    *Green Climate Fund গঠিত হয়-কানকুন সম্মেলন (মেক্সিকো, ২০১০)

    *UNEP গঠিত হয়– স্টোকহোম সম্মেলনে ( সুইডেন, ১৯৬৮)
    * ৫ জুনকে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়- স্টোকহোম সম্মেলনে ( সুইডেন, ১৯৬৮)
    *Climate Fund এ ১০০ বিলিয়ন ডলার মঞ্জুরের সিদ্ধান্ত হয়- প্যারিস সম্মেলনে (COP-21)
    *COP 22 সম্মেলন হয়েছিল- মরক্কোর মারাকেশ শহরে।
    * পরবর্তী COP সম্মেলন হবে- Bonn, Germany (Headquarters of the UNFCCC Secretariat)

  • পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানের ভৌগোলিক উপনাম

    পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানের ভৌগোলিক উপনাম

    ১) হাজার হ্রদের দেশ – ফিনল্যান্ড
    ২) হাজার দ্বীপের দেশ – ইন্দোনেশিয়া
    ৩) ইউরোপের ককপিট – বেলজিয়াম
    ৪) নিশীথ সূর্যের দেশ – নরওয়ে
    ৫) চির শান্তির শহর – রোম
    ৬) পবিত্র ভূমি – জেরুজালেম
    ৭) মসজিদের শহর – ঢাকা
    ৮) নিষিদ্ধ নগরী – লাসা (তিব্বত)
    ৯) সূর্য উদয়ের দেশ – জাপান
    ১০) নীলনদের দেশ – মিশর

    ১১) জাঁকজমকের নগরী – নিউইউর্ক
    ১২) প্রাচীরের দেশ – চীন
    ১৩) মুক্তার দেশ – বাহারাইন
    ১৪) পিরামিডের দেশ – মিশর
    ১৫) আগুনের দ্বীপ – আইসল্যান্ড
    ১৬) মন্দিরের শহর – বেনারস
    ১৭) ম্যাপল পাতার দেশ – কানাডা
    ১৮) সোনালী তোরণের দেশ – সানফ্রান্সিসকো
    ১৯) সোনালী প্যাগোডার দেশ – মিয়ানমার
    ২০) সাত পাহাড়ের দেশ – রোম

    ২১) পৃথিবীর ছাদ – পামীর মালভূমি
    ২২) ভূমিকম্পের দেশ – জাপান
    ২৩) বাতাসের শহর – শিকাগো
    ২৪) প্রাচ্যের ভেনিস – ব্যাংকক
    ২৫) দক্ষিণের রাণী – সিডনি
    ২৬) উত্তরের ভেনিস – স্টকহোম
    ২৭) ধীবরের দেশ – নরওয়ে
    ২৮) পৃথিবীর চিনির আধার – কিউবা
    ২৯) শ্বেতহস্তীর দেশ – থাইল্যান্ড
    ৩০) সমুদ্রের বধু – গ্রেট বৃটেন

    ৩১) মুক্তার দেশ – কিউবা
    ৩২) গোলাপীর শহর / পিংক সিটি – জয়পুর (রাজস্থান)
    ৩৩) মোটর গাড়ির শহর – ডেট্রয়েট
    ৩৪) বিগ আপেল – নিউইয়র্ক শহর
    ৩৫) ঝর্ণার শহর – তাসখন্দ
    ৩৬) নিমজ্জমান নগরী – হেগ
    ৩৭) বিশ্বের রাজধানী – নিউইয়র্ক
    ৩৮) প্রাচ্যের গ্রেটবৃটেন – জাপান
    ৩৯) বজ্রপাতের দেশ – ভূটান
    ৪০) স্বর্ণ নগরী – জোহান্সবার্গ

    ৪১) ইউরোপের ক্রিয়াঙ্গন – সুইজারল্যান্ড
    ৪২) বৃটেনের বাগান – কেন্ট
    ৪৩) দক্ষিণের গ্রেট বৃটেন – নিউজিল্যান্ড
    ৪৪) প্রাচ্যের ড্যান্ডি – নারায়নগঞ্জ
    ৪৫) চীনের দুঃখ – হোয়াংহো নদী
    ৪৬) পবিত্র দেশ – ফিলিস্তিন
    ৪৭) চির সবুজের দেশ – নাটাল
    ৪৮) বাজারের শহর – কায়রো
    ৪৯) নীরব খনিরদেশ – বাংলাদেশ
    ৫০) সিল্ক রুটের দেশ – ইরান

  • ঘুর্ণিঝড় সংকেত সমূহ ও এর অর্থ নিয়ে প্রশ্নসমূহ

    ঘুর্ণিঝড় সংকেত সমূহ ও এর অর্থ নিয়ে প্রশ্নসমূহ

    কয়েকটি ঘূর্ণিঝড় এর উপর আলোচনা —
    ★ সিডর( SIDR) :
    — সিডর শব্দের অর্থ চোখ।
    — এটি সিংহলি ভাষার শব্দ
    — এটি আঘাত হানে ১৫নভেম্বর ২০০৭

    ★নার্গিস:
    — ফারসি ভাষার শব্দ
    — এর অর্থ ফুল
    — আঘাত হানে ২মে ২০০৮

    ★রেশমি ( RASHMI)
    — শব্দের অর্থ কোমল,মোলায়েম
    — আঘাত হানে ২৬ অক্টোবর ২০০৮

    ★বিজলী ( BIJLI):
    — আঘাত হানে ১৯এপ্রিল ২০০৯

    ★আইলা ( AILA):
    — অর্থ ডলফিন বা শুশুক
    — আঘাত হানে ২৫ মে ২০০৯

    ★ওয়ার্ড ( WARD):
    — অর্থ ফুল
    — আঘাত হানে ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে

    ★মহাসেন:
    — আঘাত হানে ১৬মে ২০১৩

    রোয়ানু
    ২১মে ২০১৬
    এটি বাংলাদেশে আঘাত হানা সর্বশেষ ঘূর্ণিঝড়।

    সমুদ্র বন্দরের জন্য সংকেত সমূহ
    ১নং দূরবর্তী সতর্ক সংকেত:
    জাহাজ ছেড়ে যাওয়ার পর দূর্যোগপূর্ণআবহাওয়া সম্মুখীন হতে পারে।
    দূরবর্তী এলাকায় একটি ঝড়ো হাওয়ার অঞ্চল রয়েছে, যেখানে বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ৬১
    কিঃমিঃ যা সামূদ্রিক ঝড়ে পরিণত হতে পারে।
    ২নং দূরবর্তী হুঁশিয়ারী সংকেত: দূরে গভীর সাগওে একটি ঝড়
    সৃষ্টি হয়েছে। সেখানে বাতাসের একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৬২-৮৮
    কিঃমিঃ। বন্দর এখনই ঝড়ে কবলিত হবে না, তবে বন্দর ত্যাগকারী জাহাজ পথিমধ্যে বিপদে পড়তে পারে।
    ৩নং স্থানীয় সতর্ক সংকেত:
    বন্দর ও বন্দরে নোঙ্গর করা জাহাজগুলো দূর্যোগ কবলিত হওয়ার আশঙ্খা রয়েছে। বন্দরে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে এবং ঘূর্ণি বাতাসের
    একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৪০-৫০ কিঃমিঃ হতে পারে।
    ৪নং স্থানীয় হুঁশিয়ারী সংকেত:
    বন্দর ঘূর্ণিঝড় কবলিত। বাতাসের সম্ভাব্য গতিবেগ ঘন্টায় ৫১-৬১
    কিঃমিঃ তবে ঘূর্ণিঝড়ের চূড়ান্ত প্রস্তুতি নেওয়ার মতো তেমন বিপজ্জনক সময় এখনো আসেনি।
    ৫নং বিপদ সংকেত:
    বন্দর ছোট বা মাঝারী তীব্রতার ঝঞ্ঝাবহুল এক সামূদ্রিক ঝড়ের
    কবলে নিপতিত। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায়
    ৬২-৮৮ কিঃমিঃ। ঝড়টি বন্দরকে বাম দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
    ৬নং বিপদ সংকেত:
    বন্দর ছোট বা মাঝারী তীব্রতার ঝঞ্ঝাবহুল এক সামূদ্রিক ঝড়ের কবলে নিপতিত। ঝড়ে বাতাসের
    সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৬২-৮৮ কিঃমিঃ। ঝড়টি বন্দরকে ডান দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
    ৭নং বিপদ সংকেত:
    বন্দর ছোট বা মাঝারী তীব্রতার ঝঞ্ঝাবহুল এক সামূদ্রিক ঘূণিঝড়ের কবলে নিপতিত। ঝড়ে বাতাসের
    সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৬২-৮৮ কিঃমিঃ। ঝড়টি বন্দরকে উপর বা নিকট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে।
    ৮নং মহাবিপদ সংকেত:
    বন্দর প্রচন্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতার ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ ঘূণিঝড়ের কবলে পড়তে পারে। ঝড়ে বাতাসের
    সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৮৯ কিঃমিঃ বা তার উর্দ্ধে হতে পারে। প্রচন্ড ঝড়টি বন্দরকে বাম দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে।
    ৯নং মহাবিপদ সংকেত:
    বন্দর প্রচন্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতার ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ এক সামূদ্রিক ঘূণিঝড়ের কবলে নিপতিত। ঝড়ে বাতাসের
    সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৮৯ কিঃমিঃ বা তার উর্দ্ধে হতে পারে। প্রচন্ড ঝড়টি বন্দরকে ডান দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে।
    ১০নং মহাবিপদ সংকেত:
    বন্দর প্রচন্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতার ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ এক সামূদ্রিক ঘূণিঝড়ের
    কবলে নিপতিত। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৮৯
    কিঃমিঃ বা তার উর্দ্ধে হতে পারে। প্রচন্ড ঝড়টি বন্দরের উপর বা নিকট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করবে।
    ১১নং যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন সংকেত:
    আবহাওয়া বিপদ সংকেত প্রদানকারী কেন্দ্রেও সাথে সকল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন
    হয়ে পড়েছে এবং স্থানীয় কর্মকর্তা আবহাওয়া অত্যন্ত দূর্যোগপূর্ণ বলে মনে করেন।

    নদী বন্দরের জন্য সংকেত সমূহ
    ১-নং নৌ সতর্ক সংকেত:
    বন্দর এলাকা ক্ষণস্থায়ী ঝড়ো আবহাওয়ার কবলে নিপতিত হওয়ার
    সম্ভাবনা রয়েছে। ঘন্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিঃমিঃ গতিবেগের
    কালবৈশাখী ক্ষেত্রেও এই সংকেত প্রদর্শিত হয়। এই সংকেত আবহাওয়ার চলতি অবস্থার উপর সতর্ক নজর রাখারও তাগিদ দেয়।
    ২-নং নৌ হুঁশিয়ারী সংকেত:
    বন্দর এলাকা নিম্নচাপের সমতুল্য তীব্রতার একটি ঝড় যার গতিবেগ ঘন্টায় অনুর্দ্ধ ৬১
    কিঃমিঃ বা একটি কালবৈশাখী ঝড়,যার বাতাসের গতিবেগ ৬১
    কিঃমিঃ বা তদুর্দ্ধ। নৌ-যান এদের যে কোনটির কবলে নিপতিত হওয়ার
    সম্ভাবনা রয়েছে। ৬৫ ফুট বা তার কম দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট নৌ-যানকে দ্রুত নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে হবে।
    ৩-নং নৌ- বিপদ সংকেত:
    বন্দর এলাকা ঝড়ে কবলিত। ঘন্টায় সর্বোচ্চ একটানা ৬২-৮৮ কিঃমিঃ পর্যন্ত গতিবেগের
    একটি সামূদ্রিক ঝড় সহসাই বন্দর এলাকায় আঘাত হানতে পারে। সকল প্রকার নৌ-
    যানকে অবিলম্বে নিরাপদ আশ্রয় গ্রহণ করতে হবে।
    ৪নং নৌ-মহাবিপদ সংকেত:
    বন্দর এলাকা একটি প্রচন্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতার সামূদ্রিক ঝড়ে কবলিত এবং সহসাই বন্দর এলাকায় আঘাত হানবে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ
    একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৮৯ কিঃমিঃ বা তদুর্দ্ধ। সকল প্রকার নৌ-যানকে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে হবে।

  • ভূগোল, পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা

    ভূগোল, পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা

    নবম দশম শ্রেণি ভূগোল পরিবেশদশম অধ্যায়ঃ বাংলাদেশের ভৌগোলিক রিবরণ
    ১। বাংলাদেশের মধ্যভাগ দিয়ে অতিক্রম করেছে – ক র্কটক্রান্তি রেখা।
    ২। বাংলাদেশ ২০⁰ ৩৪′ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬⁰ ৩৮’ উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে অবস্থিত।
    ৩। বাংলাদেশ ৮৮⁰ ০১′ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৯২⁰ ৪১′ পূর্ব দ্রাঘিমারেখার মধ্যে অবস্থিত। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
    ৪। ২০১৫ সালের ৩১ জুলাই ভারতের সাথে ছিটমহল বিনিময়ের ফলে এদেশের সাথে ১০,০৪১ একর জমি যোগ হয়।
    ৫। বাংলাদেশের টেরিটোরিয়াল বা রাজনৈতিক সমুদ্রসীম – ১২ নটিক্যাল মাইল।
    ৬। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা বা Exclusive Economic Zone – ২০০ নটিক্যাল মাইল। [৩৭ তম বিসিএস]
    ৭। বাংলাদেশের উপকূলীয় ভূখণ্ড সমুদ্রে ৩৫০ নটিক্যাল মাইল পর্য্ন্ত যার ভৌগোলিক নাম মহীসোপান।

    ৮। বাংলাদেশের সর্বমোট সীমারেখা—৪৭১১ কি.মি।
    ৯। বাংলাদেশ-ভারতের সীমারেখা—৩৭১৫ কি.মি। (বিজিবি)’র তথ্য মতে, ৪১৫৬ কিলোমিটার। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
    ১০। বাংলাদেশ-মিয়ানমারের সীমারেখা—২৮০ কি.মি.।(বিজিবি)’র তথ্য মতে, ২৭১ কিলোমিটার।
    ১১। ভূপ্রকৃতির ভিক্তিতে বাংলাদেশকে – ৩ টি ভাগে ভাগ করা যায়।
    ১২। টারশিয়ারি যুগের পাহাড় সমূহকে –২ ভাগে ভাগ করা যায়।
    ১৩। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বের পাহাড়গুলোর গড় উচ্চতা – ৬১০ মিটার।
    ১৪। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ –তাজিনডং(বিজয়) উচ্চতা ১২৩১ মিটার। এটি বান্দরবনে অবস্থিত।
    ১৫। বাংলাদেশের প্লাইস্টোসিনকালের সোপানসমূহ –২৫০০০ বছরের পুরোনো।
    ১৬। বরেন্দ্রভূমি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত। মাটি ধূসর ও লাল। আয়তন ৯৩২০ বর্গ কি. মি.।
    ১৭। বাংলাদেশের প্লাবন সমভূমির আয়তন —১, ২৪, ২৬৬ বর্গ কি. মি.।
    ১৮। বাংলাদেশের প্লাবন সমভূমিকে — ৫ টি ভাগে ভাগ করা যায়।
    ১৯। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু জায়গা – দিনাজপুর। উচ্চতা-৩৭.৫০ মিটার।
    ২০। বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা প্রায় –৭০০ টি।

    ২১। বাংলাদেশের নদীসমূহের মোট দৈর্ঘ্য হলো প্রায় —২২,১৫৫ কিলোমিটার।
    ২২। পদ্মা নদীর উৎপত্তি হয়েছে –হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে।
    ২৩। পদ্মা নদী যমুনা নদীরসাথে মিলিত হয়েছে – দৌলতদিয়ার কছে।
    ২৪। পদ্মা ও মেঘনা নদী মিলিত হয়েছে – চাঁদপুরে।
    ২৫। পদ্মার প্রধান শাখানদী হলো—কুমার(ariyal theke ber hoyeche), মাথাভাঙ্গা, গড়াই, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ ইত্যাদি।
    ২৬। পদ্মার উপনদী হলো—পুনর্ভবা, নাগর, পাগলা, কুলিক, ট্যাংগন, মহানন্দা ইত্যাদি।
    ২৭। ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি হয়েছে—হিমালয় পর্বতের কৈলাস শৃঙ্গের মানস সরোবর হতে।
    ২৮। ব্রহ্মপুত্র নদের শাখানদী হলো—বংশী ও শীতালক্ষা।
    ২৯। ব্রহ্মপুত্র নদের প্রধান উপনদী হলো—তিস্তা ও ধরলা।
    ৩০। ময়মনসিংহ জেলার দেওয়ানগঞ্জের কাছে ব্রহ্মপুত্রের শাখা যমুনা নদী নামে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়। 1787 sale

    ৩১। যমুনার প্রধান উপনদী হলো – করতোয়া ও আত্রাই।
    ৩২। যমুনার শাখানদী হলো –ধলেশ্বরী। আবার ধলেশ্বরী নদীর শাখানদী হলো—বুড়িগঙ্গা।
    ৩৩। বাংলাদেশের বৃহত্তম, প্রশস্ততম ও দীর্ঘতম নদী মেঘনা।
    ৩৪। মেঘনার উপনদী হলো—মনু, বাউলাউ, তিতাস, গোমতী।
    ৩৫। আসাসের বরাক নদী সুরমা ও কুশিয়ারা নামে বাংলাদেশের সিলেট জেলায় পরবেশ করেছে।
    ৩৬। কর্ণফুলী নদী আসামের লুসাই পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়েছে।
    ৩৭। কর্ণফুলীর প্রধান উপনদী হলো—কাসালং, হালদা ও বোয়ালখালী।
    ৩৮। বাংলাদেশের উষ্ণতম মাস — এপ্রিল।
    ৩৯। বাংলাদেশের গড় তাপমাত্রা –২৬.০১⁰ সেলসিয়াস। গড় বৃষ্টিপাত ২০৩ সেন্টিমিটর।
    ৪০। ইষ্ণতম স্থান- লালপুর, নাটোর [৩৬ ৩ম বিসিএস]
    ৪১। শীতলতম স্থান- শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার
    ৪২। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত- লালাখাল, জৈন্তাপুর, সিলেট
    ৪৩। সর্বনিম্ম বৃষ্টিপাত- লালপুর, নাটোর
    ৪৪। মেঘনা নদীর দৈর্ঘ্য—৩৩০ কি.মি।
    ৪৫। বাংলাদেশের চিরযৌবনা নদী –মেঘনা।

    নবম দশম শ্রেণি ভূগোল পরিবেশচতুর্দশ অধ্যায়ঃ বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দুর্যোগ
    ১। বাংলাদেশে দুর্যোগের কারণ—ভৌগোলিক অবস্থান।
    ২। পার্বত্য এলাকায় দেখা দেয়—আকস্মিক বন্যা।
    ৩। জোয়ার-ভাটা জনিত বন্যার পানির উচ্চতা—৩-৬ মিটার।
    ৪। বাংলাদেশের নদীর সংখ্যা—৭০০ টি।
    ৫। ভারতে উৎপত্তি এরকম বাংলাদেশী নদী—৫৪ টি।
    ৬। প্রধান তিনটি নদী দ্বারা মোট অববাহিত এলাকা—১৫,৫৪,০০০ বর্গ কি. মি।
    ৭। বাংলাদেশের খরা প্রবণ এলাকা – উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল।
    ৮। ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়—স্থান অনুসারে।
    ৯। এদেশে নদী ভাঙন দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত লোকের সংখ্যা—১.৫ মিলিয়ন।
    ১০। ভূমিকম্পের তীব্রত সম্পর্কে জানা যায়—রিখটার স্কেল দিয়ে।
    ১১। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চল—উত্তর-উত্তর পূর্বাঞ্চল।
    ১২। ভূমিকম্পের সাথে—সুনামির আশংকা থাকে।
    ১৩। ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্পের সাথে –সুনামি হয়।
    ১৪। সুনামির কারণ—সমুদ্র তলদেশে ভূমিকম্প। [৩৬ তম বিসিএস]
    ১৫। বাংলাদেশের দুর্যোগ প্রস্তুত কেন্দ্রের অপর নাম—বিডিপিসি।
    ১৬। স্পারসো আবহাওয়া অধিদপ্তরকে সাহায্য করে—ভূ-উপগ্রহের মাধ্যমে।
    ১৭। স্পারসো গবেষণা করে—মহাকাশ।
    ১৮। দূর্যোগ ব্যবস্থাপনার মৌলিক উদ্দেশ্য –৩ টি।
    ১৯। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন পাশ হয়—২০১২ সালে।
    ২০। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা জারি করা হয়—১৯ জানুয়ারি ২০১৫ সালে।
    ২১। এ নীতিমালা অনুযায়ী সমুদ্র বন্দরের জন্য সংকেত নির্ধারণ করা হয়—১১টি।
    ২২। এ নীতিমালা অনুযায়ী নদী বন্দরের জন্য সংকেত নির্ধারণ করা হয়—৪টি ।

    এইচ এস সি ভূগোল পত্রচতুর্থ অধ্যায়ঃ বায়ুমণ্ডল বায়ু দূষণ
    ১। নাইট্রোজেন –৭৮.০৮%
    ২। অক্সিজেন –২০.৯৪%
    ৩। আরগন—০.৯৪%
    ৪। কার্বন-ডাই-অক্সাইড—০.০৩%
    ৫। নিয়ন—০.০০১৮%
    ৬। হিলিয়াম –০.০০০৫%
    ৭। ওজন–০.০০০৫%
    ৮। মিথেন—০.০০০০২%
    ৯। হাইড্রোজেন—০.০০০০৫%
    ১০। জেনন—০.০০০০৯%
    ১১ বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতার হ্রাস-বৃদ্ধির দিকে লক্ষ রেখ বায়ুমণ্ডলকে – পাঁচ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা-ক. ট্রপোস্ফিয়ার খ. স্ট্রাটোস্ফিয়ার গ. থার্মোস্ফিয়ার ঘ. এক্সোস্ফিয়ার ঙ. ম্যাগনেটোস্ফিয়ার।
    ১৩। ট্রপোস্ফিয়ার ভূপৃষ্ঠের সংলগ্নে অবস্থিত। ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৮ কি. মি. পর্য্ন্ত ছড়িয়ে আছে এটি।
    ১৪। ট্রপোস্ফিয়ার মানুষের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় স্থর।
    ১৫। ট্রপোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্ব সীমায় অবস্থিত সরুস্থরকে ট্রপোপজ বলে। এখান থেকে বিমান চলাচল করে।
    ১৬। স্ট্রাটোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের দ্বিতীয় স্থর। এটি ভূপৃষ্ঠ হতে উপরের দিকে ৮০ কি. মি. পর্য্ন্ত ছড়িয়ে আছে।
    ১৭। থার্মোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের তৃতীয় স্থর। এটি ভূপৃষ্ঠ হতে উপরের দিকে ৬৪০ কি. মি. পর্য্ন্ত ছড়িয়ে আছে।
    ১৮। এক্সোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের চতুর্থ স্থর। এটি ভূপৃষ্ঠ হতে ৬৪০ কি. মি. এর ঊর্ধ্বে অর্থাৎ থার্মোস্ফিয়ারের উপরে।
    ১৯। ম্যাগনেটোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের পঞ্চম স্থর। এই স্থরটি হলো চৌম্বকীয় স্থর। যা সর্বশেষে অবস্থিত।
    ২০। তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্গত সূক্ষ ধূলিকণা – ক্যান্সার রোগ সৃষ্ঠি করে।

    ২১। কার্বন মনোক্সাইড উদ্ভিদের নাইট্রোজেন সংবন্ধন প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটায়।
    ২২। সালফার-ডাই-অক্সাইড বায়েুতে বেশি হলে গাছের পাতা শুকিয়ে যায়।
    ২৩। নাইট্রোজেনের অক্সাইড ও ক্লোরোইড ফসল উৎপাদন হ্রাস করে।
    ২৪। যানবাহন থেকে নির্গত গ্যাসীয় পদার্থের মধ্যে কার্বন-ডাই-অক্সাইড প্রধান।
    ২৫। সমুদ্র সমতল থেকে বায়ুমণ্ডলের ঊর্ধসীমা – ১০, ০০০ কি. মি.।
    ২৬। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা করে — ওজন গ্যাস।
    ২৭। ওজোনস্থরকে ধ্বংস করে – কার্বন-ডাই-অক্সাইড।
    ২৮। গ্লোবল ওয়ার্মিং এ মুখ্য ভূমিকা পালন করে — CO2
    ২৯। সবচেয়ে কম দূষণ সৃষ্টিকারী জ্বালানি হলো—প্রাকৃতিক গ্যাস।
    ৩০। বায়ুদূষণ প্রতিরোধে সরকার ‘পরিবেশ সংরক্ষণ আইন’ তৈরি করেছেন — ১৯৯৫ সালে।
    ৩১। ওজোনস্থর বিনষ্টকারী পদার্থগুলোর নিয়ন্ত্রণের জন্য স্বাক্ষরিত প্রোটোকল—ধরিত্রী সম্মেলন-১৯৯২।
    ৩২। Hazard বা আপদ বলতে কোনো এক আকস্মিক ও চরম প্রাকৃতিক সৃষ্ট ঘটনাকে বোঝায়।
    ৩৩। বায়ুদূষণ অন্যতম প্রাকৃতিক Hazard বা আপদ যার ফলে বিশ্বময় উষ্ণায়নের সৃষ্টি হচ্ছে।
    ৩৪।বায়ু দূষনের ফলে ক্যান্সার, নিউমোনিয়া, জন্ডিস সহ নানান রোগ হচ্ছে।
    ৩৫। ডিজেল পোড়ালে তৈরি হয়—সালফার ডাই অক্সাইড।
    ৩৬। পেট্রোল, অকটেন ও সিএনজি পোড়ালে তৈরি হয়—কার্বন ডাই অক্সাইড।

    এইচ এস সি ভূগোল পত্রঅষ্টম অধ্যায়ঃ সমুদ্রস্রোত জোয়ারভাটা
    ১। জোয়ার ভাটার স্থিতিকাল—৬ ঘণ্টা।
    ২। কেনো একটি স্থানে প্রতিদিন জোয়ার ভাটা হয়—দুইবার।
    ৩। পৃথিবীর উপর সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ –চাঁদের ।
    ৪। সূর্যেরকিরণ সমুদ্র তলশে প্রবেশ করতে পারে—২১০ মিটার।
    ৫। চাঁদ ও সূর্যের মিলিত আকর্ষণে শক্তিশালী মুখ্য জোয়ার হয়—অমাবস্যায়।
    ৬। চাঁদ ও সূর্যের জোয়ার উৎপন্ন করার ক্ষমতার অনুপাত—চাঁদ : সূর্য = ১১ : ৫।
    ৭। চাঁদের আকর্ষণ শক্তির কার্যকারিতা সবচেয়ে বেশি—জলভাগে।
    ৮। অষ্টমী তিথিতে সংঘটিত হয়—মরা কটাল।
    ৯। প্রবল জোয়ারের সৃষ্টি হয় –চাঁদ ও পৃথিবীর আকর্ষণে।
    ১০। একই স্থানে প্রতিদিন জোয়ার ভাটা হয়—৬ ঘণ্টা ১৩ মিনিট পর পর।
    ১১। একটি মুখ্য জোয়ার এবং একটি গৌণ জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান—১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট।
    ১২। পৃথিবী নিজ কক্ষপথে পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে আবর্তন করছে—১৬১০ কি. মি বেগে।
    ১৩। চাঁদ ও সূর্য সমকোণে অবস্থান করে পৃথিবীকে আকর্ষণ করে—৮ মী তিথিতে।
    ১৪। সূর্য চন্দ্র অপেক্ষা বড়—দুই কোটি ষাট লক্ষ গুণ।
    এইচ এস সি ভূগোল ১ ম পত্র- ষষ্ঠ অধ্যায়ঃ জলবায়ু অঞ্চল ও জলবায়ু পরিবর্তন
    ১। সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত ঝুঁকিপূর্ণ দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান—দশম।
    ২। ৫০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের উপকূলবর্তী এলাকা প্লাবিত হবে যদি—সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা ৩ ফুট বৃদ্ধি পায়।
    ৩। গত ১০০ বছরে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়েছে—১০-২৫ সে. মি।
    ৪। বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে—মানুষের।
    ৫। বিশ্ব উষ্ণায়নে ক্লোরোফ্লেরো কার্বনের অবদান—১৪%।
    ৬। গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়ার ফলেবরফ গলে গেলে লাভবান হবে—পৃথিবরি প্রায় অর্ধেক অংশ।
    ৭। গ্রিন হাউজ –একধরনের কাচের ঘর।
    ৮। । বাংলাদেশের জনগণের উপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলতে পারে—সমুদ্রের জলস্থর বৃদ্ধি।
    ৯। বিশ্বব্যাংক জলবায়ুর পরিবর্তন মোকাবেলায় বাংলাদেশকে সাহায্য প্রদান করবে—৩০%।

    এইচ এস সি ভূগোল য় পত্রদ্বিতীয় অধ্যায়ঃ জনসংখ্যা
    ১। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী দেশের জনসংখ্যা—১৪ কেটি ৯৭ লক্ষ ৭২ হাজার ৩৬৪ জন।
    ২। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭%।
    ৩। বাংলাদেশের আদমশুমারি পরিচালনা করে—বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।
    ৪। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি হয়—১৯৭৪ সালে। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
    ৫। সাধারণত আদমশুমারি হয়—১০ বছর পরপর।
    ৬। প্রথম জাতীয় জনসংখ্যা নীতি প্রণয়ন করা হয়—১৯৭৬ সালে।
    ৭। বিশ্বের মধ্যে জনসংখ্যায় বাংলাদেশ –অষ্টম দেশ। [৩৫ ৩ম বিসিএস]
    ৮। জন্মহার বেশি হয়—গ্রামে।
    ৯। বাংলাদেশিদের গড় আয়ু – ৭০.৯ বছর। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
    ১০। বাংলাদেশে জনসংখ্যা সমস্য সমাধানের উপায় –অর্থনৈতিক উন্নয়ন।
    ১১। বাংলাদেশে জনসংখ্যার ঘনত্ব কম –বরিশাল বিভাগে।
    ১২। বাংলাদেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব—১০১৫ জন।
    ১৩। বাংলাদেশে নারী-পুরুষের অনুপাত—১০০ : ১০০.৩। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
    ১৪। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী দেশের স্বাক্ষরতার হার—৫১.৮%।
    ১৫। বাংলাদেশে পরনির্ভরশীলতার পরিমাণ—প্রায় অর্ধেক।
    ১৬। সাক্ষরতার হার সবচেয়ে বেশি – বরিশাল বিভাগে। (৫৬.৮%) [৩৭ ৩ম বিসিএস]
    ১৭। সাক্ষরতার হার সবচেয়ে কম—সিলেটে বিভাগে। (৪৫%)
    ১৮। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশি –সিলেট বিভাগে।
    ১৯। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে কম –বরিশাল বিভাগে।
    ২০।সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশে খানা/Household প্রতি জনসংখ্যা – ৪.৪ জন। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
    ২১। জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি—ঢাকায়। (প্রতি বর্গ কি. মিটারে ১৫২১ জন)
    ২২। বাংলাদেশে নগরায়নের হার—২৩.৩০%।
    ২৩। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশে খানা / পরিবার সংখ্য—৩, ২১, ৭৩, ৬৩০ টি।

    এইচ এস সি ভূগোল য় পত্রচতুর্থ অধ্যায়ঃ কৃষি
    ১। ধান চাষের জন্য অধিক উপযোগী—নদী উপত্যাকার পলিমাটি।
    ২। ধান চাষের অনুকূল তাপমাত্রা—১৬-৩০ ডিগ্রি সে.।
    ৩। আলুর একটি উন্নত জাতের নাম – ডায়মন্ড। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
    ৪। চা উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত তাপমাত্রা হলো—১৫.০৫ ডিগ্রি সে.।
    ৫। বাংলাদেশের কৃষির স্বর্ণযুগ বলা হয়—৮০ এর দশককে।
    ৬। ধান উৎাদনে প্রথম জেলা—রংপুর।
    ৭। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত হয় – বোরো ধান। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
    ৮। বাংলাদেশে একমাত্র সমতল ভূমিতে চা চাষ হয়—পঞ্চগড়ে।
    ৯। বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (BADC) প্রতিষ্ঠিত হয়—১৯৬১ সালে।
    ১০। BADC এর পূর্ণরূপ Bangladesh Agricultural Development Corporation
    ১১। প্রধান বীজ উৎপাদনকারী সরকারি প্রতিষ্ঠান – BADC [৩৭ ৩ম বিসিএস]
    ১২। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (BARI) আত্মপ্রকাশ করে—১৯৭৬ সালে।
    ১৩। বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে—৪ টি।
    ১৪। ‘অগ্নিশ্বর’ উন্নত জাতের – কলা। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
    ১৪। বন গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত—চট্টগ্রামে। ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
    ১৫। বর্তমানে বাংলাদেশে সুস্পষ্টভাবে লক্ষ্য করা যায় – তিনটি ঋতুকে। গ্রীষ্ম, বর্ষা ও শীতকাল।
    ১৬। বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল—মার্চ-মে।
    ১৫। বাংলাদেশে বর্ষাকাল—জুন-অক্টোবর।
    ১৬। বাংলাদেশে শীতকাল—নভেম্বর ফেব্রুয়ারি।
    ১৭। চা চাষের জন্য উপযুক্ত বৃষ্টিপাত হলো—১৫০-২০০ সে. মি।
    ১৮। বাংলাদেশে চা বাগান রয়েছে—১৬৬ টি।★অষ্টম শ্রেণির সমাজ বোর্ড বই: অষ্টম অধ্যায়ঃ বাংলাদেশের দুর্যোগ
    ১। বায়ুমণ্ডলের ওজোন স্থর ক্ষয়কারী গ্যাসের নাম—হাইড্রো ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন।
    ২। গ্রিন হাউজ গ্যাস হলো—বায়ুমণ্ডলের কার্বন – ডাই-অক্সাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড ও সিএফসি।
    ৩। প্রখর সূর্যের তাপে তাপমাত্রা অধিক পরিমাণ বেড়ে গিয়ে বনে যে অগ্নিকাণ্ড হয় তাকে বলে –দাবানল।
    ৪। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে বায়ুমণ্ডলের নিকটবর্তী স্তর হলো –ট্রপোস্পিয়ার।
    ৬। বাংলাদেশের খরাপ্রবণ অঞ্চল—উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল।
    ৫। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ট্রপোস্ফিয়ারের গড় উচ্চতা—১২ কি মি।
    ৭। ‘সুনামি’ শব্দটি—জাপানি। এর অর্থ সমুদ্রতীরের ঢেউ।
    ৮। সিএফসি এর পূর্ণরূপ – ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন। আর এইচসিএফসি এর পূর্ণরূপ হাইড্রো ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন।
    ৯। ওজোনস্থর বায়ুমণ্ডলে ২০ কি মি পর্যন্ত বিস্তৃত।
    ১০। দুর্যোগ মূলত—দুই প্রকার।
    ১১। পরিবেশ দূষণের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ—বন উজাড়করণ।
    ১২। জাপানে ভয়াবহ সুনামি হয়—২০১১ সালে।
    ১৩। বায়ুর মূল উপাদান হলো—নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন।
    ১৪। ৫ নং বিপদ সংকেত শোনার পরে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে হব।
    ১৫। পৃথিবীর ফুসফুস হলো—সমুদ্র।
    ১৬। । দুর্যোগের ক্ষতি মূল্যায়ন করা হয়—পুনর্বাসন পর্যায়ে।
    ১৭। বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত—২০৩ সেন্টিমিটার।
    ১৮। সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়—সিলেটের লালখানে।
    ১৯। সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাত হয়—নাটোরের লালপুরে।
    ২০। বাংলাদেশে কালবৈশাখির ঝড় হয়—প্রাক –মৌসুমী বায়ু ঋতুতে।
    ২১। মানবসৃষ্ট গ্যাস – সিএফসি।
    ২২। সুনামি একটি – প্রাকৃতিক দুর্যোগ
    ২৩। ওজোন স্তরের ব্যপ্তি – ২০ কি.মি।
    ২৪। বায়ুমণ্ডলে কার্বন-ডাই-অক্সাইড বৃদ্ধির প্রধান কারণ – বৃক্ষ নিধন।
    ২৫। ভূমি ধসের প্রধান কারণ – প্রচুর বৃষ্টিপাত।
    ২৬। বায়ুর মূল উপাদান – নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন।
    ২৭। লিফট ব্যবহার করা উচিত নয় – ভূমিকম্পের সময়।
    ২৮। সমুদ্র তলদেশে প্রচণ্ড ভূমিকম্প ও অগ্ন্যুৎপাতের ফলে – সুনামির সৃষ্টি হয়।
    ২৯। সমুদ্রের পানির উচ্চতা বেড়েA গেলে – উপকূলীয় অঞ্চল প্লাবিত হবে।
    ৩০। ভূ-পৃষ্ঠের নিকটতম বায়ুর স্তর – ট্রপোস্ফিয়ার।