১। সূর্য একটি নক্ষত্র । ২। পৃথিবী একটি গ্রহ । ৩। চাঁদ একটি উপগ্রহ । ৪। যেসব জ্যোতিষ্কের নিজের আলো আছে তাদের নক্ষত্র বলে । ৫। নক্ষত্রগুলো জলন্ত গ্যাসপিন্ড এরা হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাস দিয়ে গঠিত । ৬। নক্ষত্রগুলোর (সূর্যের ) তাপমাত্রা ৬০০০* সেলসিয়াস । ৭। সূর্যের প্রখর আলোর জন্য অন্যান্য নক্ষত্র দিনের বেলায় দেখা যায়না ।
৮। পৃথিবী থেকে নক্ষত্রের দূরত্ব আলোক বর্ষ এককে মাপা হয় । ৯। আলো প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৩ লক্ষ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে, এই বেগে ১ বছরে যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে ১ আলোক বর্ষ বলে । ১০। সূর্য পৃথিবীর নিকটতম নক্ষত্র । ১১। সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে সময় লাগে ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড । ১২। পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব প্রায় ১৫ কোটি কিলোমিটার । ১৩। সূর্যের নিকটতম নক্ষত্র Proxima Centauri .
১৪। মহাকাশে গ্রহ, নক্ষত্র, ধূলিকণা, ধুমকেতু বাশপকুন্ডের এক বিশাল মহাসমাবেশকে গ্যালাক্সি বা নক্ষত্র জগত বলে । ১৫। নক্ষত্রগুলো সর্পিলাকার বা উপবৃত্তাকার । ১৬। কোন একটি গ্যালাক্সির ক্ষুদ্র অংশকে ছায়াপথ বলে । ১৭। হ্যালির ধুমকেতু প্রতি ৭৬ বছরে একবার দেখা যায় । ১৮। সর্বশেষ ১৯৮৬ সালে হ্যালির ধুমকেতু দেখা গেছে । ১৯। গ্রহ সূর্যের চারদিকে পরিক্রমণ করে, এদের নিজস্ব আলো বা তাপ নেই, এরা সূর্য থেকে তাপ ও আলো পায় । আমাদের সৌর জগতে ৮ টি গ্রহ রয়েছে । ২০। গ্রহ মহাকর্ষ বলের প্রভাবে সূর্যকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয় ।
২১। চাঁদ পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ । ২২। বুধ ও শুক্রের উপগ্রহ নেই । ২৩। শনির উপগ্রহের সংখা সবচেয়ে বেশি । ২৪। টাইটান শনি গ্রহের সবচেয়ে বড় উপগ্রহ । ২৫। সৌরজগত = সূর্য > বুধ > শুক্র > পৃথিবী > মঙ্গল > বৃহস্পতি > শনি > ইউরেনাস > নেপচুন । ২৬। sun > mercury > venus > earth > mars > Jupiter > Saturn > Uranus > Neptune 27। বুধ বা Mercury সৌরজগতের ক্ষুদ্রতম এবং সূর্যের নিকতম গ্রহ । ২৮। বুধ ও শুক্র গ্রহ কে ভোরের আকাশে শুকতারা আর সন্ধ্যার আকাশে সন্ধ্যাতারা বলে । ২৯। সূর্য থেকে পৃথিবীর গড় দূরত্ব ১৫ কোটি কিলোমিটার ।
৩০। পৃথিবীর ব্যাস প্রায় ১২৬৬৭/১২৮০০ কিলোমিটার আর ব্যাসার্ধ ৬৪০০ কিলোমিটার । ৩১। পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ Mars বা মঙ্গল । ৩২। মঙ্গলে ফোবস ও ডিমোস নামে দুটি উপগ্রহ আছে । ৩৩। বৃহস্পতি বা Jupiter সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্রহ, আয়তনে পৃথিবীর চেয়ে ১৩০০ গুণ বড় । ৩৪। শনি বা Saturn সৌরজগতের ২য় গ্রহ । ৩৫। মহাকাশচারী ইউরি গেগারিন ১৯৬১ সালের ১২ এপ্রিল স্পুটনিকে চড়ে পৃথিবী প্রদক্ষিণ করেন ।
১. সূর্য একটি নক্ষত্র । পৃথিবী একটি গ্রহ । চাঁদ একটি উপগ্রহ । সূর্য পৃথিবীর নিকটতম নক্ষত্র । গ্যালাক্সির ক্ষুদ্র অংশকে বলা – ছায়াপথ সৌর জগতে ৮ টি গ্রহ রয়েছে । ২. সৌরজগতের সবচেয়ে উজ্জল ও উত্তপ্ত গ্রহ হল – শুক্র ৩. একমাত্র কোন গ্রহ পূর্ব হতে পশ্চিমে পাক খায় – শুক্র গ্রহ ৪. শনির ভূত্বক – বরফে ঢাকা ৫. পৃথিবী বৃত্তের কেন্দ্রে উৎপন্ন কোণ – ৩৬০ ডিগ্রী
৬. নিরক্ষরেখার অপর নাম – বিষুবরেখা ৭.পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ– শুক্র ৮.সূর্যের নিকটতম গ্রহ– বুধ ৯.সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্রহ– বৃহস্পতি ১০.সবচেয়ে ছোট গ্রহ– বুধ ১১.সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে সময় লাগে– ৮.৩২মিনিট/ ৮.১৯মিনিট ( মাধ্যমিক ভূগোল)
১২.দিবা–রাত্রি সংঘটিত হয়– আহ্নিক গতির জন্য ১৩.পৃথিবী নিজ অক্ষে আবর্তনের দিক– পশ্চিম হতে পূর্ব ১৪.প্রতিপাদ স্থান দুটির সময়ের পার্থক্য– ১২ ঘন্টা ১৫.জোয়ার–ভাটার তেজ কটাল হয়– অমাবস্যায় ১৬.পৃথিবীর ওপর চাঁদের আকর্ষণ সূর্যর চেয়ে –প্রায় দ্বিগুণ৷(কারণ চাঁদ পৃথিবীর কাছে) ১৭.পৃথিবী একবার সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে সময় নেয় ৩৬৫ দিন ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড ১৬। পৃথিবীর নিজ অক্ষে একবার আবর্তন করতে সময় লাগে ২৩ ঘন্টা ৫৬ মিনিট ৪ সেকেন্ড ১৭।পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ
১৮। সূর্যের নিকটতম নক্ষত্রের নাম কী? প্রক্সিমা সেন্টারাই ১৯) হ্যালির ধূমকেতু কত বছর পর পর দেখা যায়? =৭৬ বছর পর ২০) সূর্যের নিকটতম গ্রহ কোনটি? বুধ ২১) পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ কোনটি? শুক্র ২২) সবচেয়ে বেশী উপগ্রহ আছে কোন গ্রহের? বৃহস্পতি ২৩) শনি গ্রহের সবচেয়ে বড় উপগ্রহের নাম কি? টাইটান ২৪) পৃথিবীকে প্রথম প্রদক্ষিণ করেন কোন মহাকাশচারী? ইউরি গ্যাগারিন ২৫। বৃহস্পতির আয়তন পৃথিবীর কত গুন? =প্রায় ১৩০০ গুণ
২৬। বিগ ব্যাং থিউরির জনক বেলজিয়ামের জোত্যিবিদ জর্জ লেইমাইটার গ্যাসো। এবং ব্যাখাকারী বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংস। ২৭। পৃথিবীর ৭১% পানি ও ২৯% মাটি।. ২৮। পৃথিবী থেকে সূর্যের দুরত্ব–১৪ কোটি ৮৮ লক্ষ কি.মি. (প্রায়)। ২৯। সৌরজগতের উপগ্রহ নেই –বুধ ও শুক্র। ৩০। “পৃথিবীর জমজ” নামে পরিচিতঃ শুক্র ৩১। সৌরজগত আবিষ্কার করেনঃ নিকোলাস কোপারনিকাস। ৩২। কোন গ্রহের উপগ্রহ বেশি = বৃহস্পতি
৩৩। মঙ্গলে ফোবস ও ডিমোস নামে দুটি উপগ্রহ আছে । ৩৪। বুধ বা Mercury সৌরজগতের ক্ষুদ্রতম এবং সূর্যের নিকতম গ্রহ । ৩৫। বুধ ও শুক্র গ্রহ কে ভোরের আকাশে শুকতারা আর সন্ধ্যার আকাশে সন্ধ্যাতারা বলে । ৩৬। সূর্যের প্রখর আলোর জন্য অন্যান্য নক্ষত্র দিনের বেলায় দেখা যায়না । ৩৭। পৃথিবী থেকে নক্ষত্রের দূরত্ব আলোক বর্ষ এককে মাপা হয় ৩৮। গ্রহ মহাকর্ষ বলের প্রভাবে সূর্যকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয় ৩৯। বৃহস্পতি উপগ্রহের সংখা সবচেয়ে বেশি । ৪০। সৌরজগতের দ্রুততম গ্রহ কোনটি? উঃ বুধ।
৪১। পৃথিবী সূর্যকে কতদিনে প্রদক্ষিণ করে? উঃ ৩৬৫ দিন ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ডে। ৪২। কোন তারিখে পৃথিবীতে দিন সবচেয়ে বড় ও রাত্রি সবচেয়ে ছোট থাকে? উঃ ২১ জুন। ৪৪।কোন তারিখে পৃথিবীতে দিন সবচেয়ে ছোট ও রাত সবচেয়ে বড় থাকে? উঃ ২২ ডিসেম্বর। ৪৫।কোন তারিখে পৃথিবীর সর্বত্র দিবা–রাত্রি সমান থাকে? উঃ ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর। ৪৬। সম্প্রতি আবিষ্কৃত মহাবিশ্বের সবচেয়ে উজ্জ্বলতম নক্ষত্রের নাম কী? উঃ পিস্টল স্টার। ৪৭। –শান্ত সাগর কোথায় অবস্থিত? উঃ চাঁদে। ৪৮। পৃথিবীর চারদিকে চাঁদ একবার ঘুরে আসতে কত সময় লাগে? উঃ সাড়ে ২৯ দিন। ৪৯।সূর্যের মাধ্যাকর্ষণ পৃথিবীর কত গুণ? উঃ ২৮ গুণ। ৫০।পৃথিবীর তুলনায় চাঁদে কোন জিনিসের ওজন কত হবে? উঃ ছয় ভাগের এক ভাগ।
৫১। –শুক্রের আকাশে বছরে সূর্য কতবার অস্ত যায়? উঃ দুবার। ৫২।বৃহস্পতি গ্রহে কত ঘন্টা দিন কত ঘন্টা রাত থাকে? উঃ ৫ ঘন্টা। ৫৩। লাল গ্রহ কাকে বলা হয়? উঃ মঙ্গল গ্রহকে। ৫৪। সবচেয়ে বড় নক্ষত্রের নাম কী? উঃ মিউ সাকাই। ৫৫। সবচেয়ে ভারি নক্ষত্রের নাম কী? উঃ ইটা ক্যারিনি। ৫৬। সর্বপ্রথম হ্যালি ধূমকেতু দেখা যায় কত সালে? উঃ ১৭৫৯ সালে। ৫৭। –হ্যালির ধূমকেতু সর্বশেষ কত সালে দেখা গিয়েছিল? উঃ ১৯৮৬ সালে। ৫৮। কত বছর পর পর হ্যালির ধূমকেতুর আবির্ভাব ঘটে? উঃ ৭৬ বছর। ৫৯। ইউরেনাসকে বলা হয় > সবুজ গ্রহ ৬০। . সূর্য থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী গ্রহ> নেপচুন
৬১। সূর্যগ্রহণ হয় > অম্যাবস্যা তিথিতে যখন সূর্য ও পৃথিবীর মাঝে চাঁদ থাকে ফলে চাঁদের ছায়া পৃথিবীতে পড়ে ৬২।.চন্দ্রগ্রহণ হয় > পূর্ণিমা তিথিতে যখন সূর্য ও চাঁদের মাঝে পৃথিবী থাকে ফলে পৃথিবীর ছায়া চাঁদে পড়ে ৬৩। গ্যালিলও একটি – কৃত্রিম উপগ্রহ । ৬৪) ভূ–পৃষ্ঠের সৌরদীপ্ত ও অন্ধকারাচ্ছন্ন অংশের সংযোগস্থলকে বলে – ছায়াবৃত্ত । ৬৫) সমুদ্র পৃষ্ঠের স্বাভাবিক চাপ – ৭৬০ মি.মি. বা ৭৬ সে.মি ৬৬। সূর্য–পৃষ্ঠের উত্তাপ প্রায় – ৬০০০০ সেন্টিগ্রেড ।
* ভূমিকম্পের দেশ বলা হয় -জাপানকে। * ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্ট সুনামিতে পারমাণবিক দুর্ঘটনা ঘটে – জাপানে। * বড় ধরনের ভূমিকম্প ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে- বাংলাদেশ। * বাংলাদেশে ভূমিকম্পের ফলে বদলে গিয়েছে- ব্র্হ্মপুত্র নদীর গতিপথ। * গাড়ীতে থাকাকালীন যদি ভূমিকম্প হয়– তবে কোন জিনিস ধরে স্থিরভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে। * সুনামি হলো– জাপানি শব্দ (সু অর্থ- বন্দর এবং নামি অর্থ-ঢেউ)। * সুনামি শব্দের অর্থ হলো – বন্দরের ঢেউ্ * ভূমিকম্পের ফলে অনেক সময় সাগরে যে বিশাল ঢেউয়ের সৃষ্টি হয়ে জলোচ্ছ্বাস হয় তাকে সুনামি বলে
* সুনামির কারণ হলো- সাগরের তলদেশে প্লেট দুমড়ে যাওয়ায় সৃষ্ট ভূমিকম্প,আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, ভূমিধস ও নভোজাগতিক ঘটনা ইত্যাদি।
* অগভীর পানিতে সুনামি রূপ নেয়- জলোচ্ছ্বাসে। * শতাব্দীর ভয়াবহ সুনামি সংঘটিত হয়– ২৬ ডিসেম্বর ২০০৪। * ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বরের সুনামিতে ক্ষতিগ্রস্থ হয়- এশিয়া ও আফ্রিকার ১৩টি দেশ। * ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বরের সুনামিতে ক্ষতিগ্রস্থ হয়নি- বাংলাদেশ। * ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর যে সুনামি হয় তাতে ক্ষতিগ্রস্থ হয় এশিয়া এবং আফ্রিকা মহাদেশের মোট- ১৩টি দেশ। * ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ সালে জাদুঘর উন্মুক্ত করা হয়- ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশে। * বাংলাদেশে সর্বপ্রথম সুনামি হয় কবে?- ১৭৬২ সালের ২ এপ্রিল। * ১৯৪১ সালে বঙ্গোপসাগরে সুনামি হয়েছিলো- আন্দামান সাগরে ভূমিকম্পের ফলে। * ইরানের বাম নগরীতে ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানে- ২৬ ডিসেম্বর ২০০৩ সালে। * হ্যারিকেন ক্যাটরিনা ২০০৫ সালে আঘাত হেনে ছিলো- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।
১.বাংলাদেশে ভূমিকম্পের ফরে বদলে গিয়েছে — ব্রহ্মপুত্র নদীর গতিপথ। ২.পৃথিবীর তাপমাত্রা জনিত বিপর্যয়ের প্রথম আভাস দেন >ফরাসি গণিতবিদ ব্যারন জ্যোসেফ ফুরিয়ার(১৮২৭সালো) ৩. বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা – ১২ নটিক্যাল মাইল; ৪. ১ নটিক্যাল মাইল – ১.৮৫৩ কি.মি; ৫. এশিয়ার বৃহত্তম দ্বীপ- বোর্নিও;
৮পরিবেশ সম্পর্কিত একমাত্র আপিল আদালত অবস্থিত – ঢাকায়; ৯ বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় পরিবেশ নীতি ঘোষিত হয় – ১৯৯২ সালে; ১০ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রান মন্ত্রালয়ের ইংরেজী নাম- Ministry of disaster Management & relief; ১১ সাধারণত সাইক্লোন তৈরি হতে হলে সাগরের তাপমাত্রা – ২৬-২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে হয়; ১২’সুনামি’ – জাপানী শব্দ; ১৩’সুনামি’ শব্দের অর্থ হল – বন্দরের ঢেউ; ১৪ রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের তীব্রতা মাপা হয় -১ হতে ১০ পর্যন্ত; ১৫. ‘টর্নেডো’ শব্দটি এসেছে স্প্যানিশ শব্দ ‘Tornado’ থেকে যার অর্থ Thunder storm বা বজ্র ঝড়; ১৬ SIDR- সিংহলি ভাষার শব্দ; ১৭.SIDR শব্দের অর্থ – চোখ; ১৮ নদী বন্দরের জন্য সর্তক সংকেত – ৬টি; ১৯ সমুদ্র বন্দরের জন্য সর্তক সংকেত – ৮টি; ২০ বায়ুমন্ডল দূষনের জন্য প্রধানত দায়ী – কার্বন মনোক্সাইড(CO)
২১ যে গ্যাস একই সাথে মানবদেহের জন্য উপকারী এবং অপকারী- ওজোন(O3) ২২ বায়ুমন্ডলে কার্বন-ডাই- অক্সাইড এর স্বাভাবিক পরিমাণ- .০০৩% ২৩ সিডর আঘাত হানে > ১৫ নভে:২০০৭ ২৪ বাংলাদেশে সাধারণত টর্নেডো হয় — বৈশাখ মাসে ২৫. পারমানবিক বর্জ্য ফেলার জন্য ভূগর্ভস্থ স্থায়ী স্থানটি অবস্থিত — স্টকহোমের নিকটে
২। ঘূণিঝড়ের বাতাসের বেগ ঘণ্টায় >> ৬৩কি.মি বা তার বেশি । ৩। সুনামির ফলে ঢেউয়েরর গতিবেগ ঘণ্টায় >> ৫০০-৮০০ মাইল পর্যন্ত ৪। চীন সাগরে সৃষ্ট ঘূণিঝড়কে বলে>> টাইফুন ৫। বঙ্গোপসাগর / ভারত মহাসাগরে সৃষ্ট ঘূণিঝড়কে বলে>> সাইক্লোন ৬। পশ্চিম আটলান্টিক/ প্রশান্ত মহাসাগরে সৃষ্ট ঘূণিঝড়কে বলে>>> হ্যারিকেন ৭। শতাব্দির ভয়াবহ সুনামি সংঘটিত হয় > ২৬ ডি:, ২০০৪ । ৮। ক্যাটরিনা কি? >> ২০০৫ সালে সংঘটিত একটি হ্যারিকেনের নাম । এঝড়ে যে সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস হয় তাতে যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা অঙ্গরাজ্যের নিউ অরলিন্স শহরের ৮০% শতাংশ এলাকা ডুবে যায়। ৯। CDMP এর পূর্ণরুপ কি? Comprehensive Disaster Management Programme . ১০। বর্তমানে বাংলাদেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়েরর ওপর অনার্স ও মাস্টার্স চালু করা — তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ে
১১। ভূমিকম্পের তীব্রতা মাপার জন্য কম্পন নির্ণযে অন্য আর েএকটি স্কেলের নাম — মার্সেল ১২। বাংলাদেশে ভূ-কম্পন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে> ৪টি।( চট্টগ্রাম, ঢাকা, রংপুর, সিলেট) ১৩। সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত>> আগার গাও ঢাকা । ১৪। সাইক্লো্ন সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে — নিম্নচাপ ও উচ্চতাপমাত্রা ১৫। বাংলাদেশের দুর্যোগের অন্রতম কারণ — ভৌগোলিক অবস্থান ১৬। ঘূণিঝড় ও দুর্যোগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের একমাত্র পূর্বাভাস কেন্দ্রের নাম — স্পারসো ১৭।বাংলাদেশে সর্বশেষ আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড় হলো < রোয়ানু , ২১মে , ২০১৬। ১৮। সাগরে ঘূণিঝড়ের তীব্রতা বৃদ্ধি পেলে – জলোচ্ছ্বাসের উচ্চতা বৃদ্ধি পায় । ১৯। সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প হয় — প্রশান্ত মহাসাগরের বহি:সীমানা বরাবর। ২০। স্বল্প স্থায়ী বন্যা — জোয়ার-ভাটাজনিত বন্যা।
২১। হালকা বাতাস ও হালকা মেঘ দিয়ে গঠিত ঘূণিঝড়ের কেন্দ্র কি নামে পরিচিত>> অয়ন( ব্যাসার্ধ্য. ২০-১৫০ কি.মি পর্যন্ত হতে পারে) ২২। গভীর ভূমিকম্প হয় -৩০০ কি.মি এর অধিক গভীরতায় ২৩। মাঝারি ভূমিকম্প হয় ৬০-৩০০ কি.মি পর্যন্ত ২৪। ‘টনের্ডো‘ শব্দটির অর্থ কি? >> বজ্রঝড়। ২৫। দুর্যোগ হচ্ছে>> বিপর্যয় পরবর্তী ঘটনা।
**** জাতিসংঘের দূর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ সংক্রান্ত প্রতিবেদন অনুসারে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে ঘূর্ণিঝড় প্রবণ দেশ___? উত্তর: বাংলাদেশ **** দেশে ভূতাত্ত্বিক চ্যুতি এলাকা বা ফল্ট জোন আছে কয়টি? #উত্তর: আটটি ***বুয়েটের গবেষকদের ভূমিকম্পের এলাকাভিত্তিক মানচিত্র অনুযায়ী দেশের কত % ভূমি ভূমিকম্পের উচ্চ ঝুঁকিতে আছে? #উত্তর: 43 % *** ঘূর্ণিঝড় সিডরে আক্রান্ত হয় 16 মিলিয়ন জনগন,85,000 ঘর বাড়ি ধ্বংস হয় *** 1960 সালে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় 42.3° সেলসিয়াস ***গত 50 বছরে দেশে তাপমাত্রা বাড়ার হার 0.5% ****বিশ্বের 3 বিলিয়ন মানুষের পুস্টির চাহিদা পূরণ করে মাছ ***EEZ (Exclusive economic Zone)এ গত দুই দশকে মৎস সম্পদের পরিমাণ হ্রাস পেয়েছে 25-30% ***অভ্যন্তরীণ মাছ আহরণে বাংলাদেশ বিশ্ব চতুর্থ,বছরে 3000 কোটি টাকার মাছ রপ্তানি করে ***দেশে বায়ু মান পরীক্ষাণ স্টেশন আছো 11টি
***দেশে সার্বিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চালু করা হয় কত সালে? #উত্তর : 2004 সালে ***ত্রাণ মন্ত্রণালয় গঠিত হয় কত সালে? #উত্তর :1972 সালে
***সাইক্লোন কোথায় তৈরি হয়? #উত্তর :গভীর সমুদ্রে ***বঙ্গোপসাগরে সারা বছর তাপামাত্রা থাকে কত? #উত্তর :27°সেন্টিগ্রেড ***1991 সালের সাইক্লোনে বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘন্টায় কত কি.মি? #উত্তর :225কি.মি *** দেশে সাইক্লোন আশ্রয় কেন্দ্রের সংখ্যা কয়টি? #উত্তর :1841টি
1।বাংলাদেশে দূর্যোগ ব্যবস্হাপনা আইন প্রণীত হয় 2012 সালে।
2। সাইক্লোন শব্দের অর্থ এক চোখ ওয়ালা দৈত্য, ল্যাতিন শব্দ লা নিনা অর্থ দুরন্ত বালিকা বা শৈতপ্রবাহ, এল নিনো অর্থ দুরন্ত বালক বা অতি তাপ প্রবাহ, সিডর অর্থ চোখ, নার্গিস অর্থ ফুল, আইলা অর্থ শুশুক, টাইফুন অর্থ সমুদ্র ঝড়, সুনামি শব্দের অর্থ বন্দরের ঢেউ।
3।আবহাওয়া অধিদপ্তর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ও এখানে দূর্যোগ ব্যবস্হাপনা ব্যুরো প্রতিষ্ঠিত হয় 1993সালে।
4।ঘূর্ণিঝড়ের তীব্রতা পরিমাপ করা হয় স্যাফি সিম্পসন স্কেলের মাধ্যমে।
5।বাংলাদেশে 1970, 1991, 2007 (সিডর) 2009 (আইলা) নামক এ প্রবল প্রলংঙ্করী ঘূর্ণীঝড় ও জলোচ্ছাস হয়।
6।বাংলাদেশে 1988, 1998, 2004 ও 2007 এ প্রবল বন্যা হয়।
8।ঘূর্ণিঝড়ের জন্য মোট 1থেকে সর্বোচ্চ 11 টা সতর্ক সংকেত ব্যবহার করা হয়।
9।নিরক্ষরেখার 10-30 ডিগ্রির মধ্য ঘূর্ণিঝড় হয়।
10। বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয় 1970 সালে বাংলাদেশের ঘূর্ণিঝড়ে।
1। বাংলাদেশে প্রাকৃতিক দূর্যোগ বিভক্ত 3টি ভাগে, দূর্যোগ ব্যবস্হাপনার মৌলিক উদ্দেশ্য 3 টি ও ভূমিকম্পীয় অঞ্চল 3 টি।
3।সুনামি জাপানি, সিডর সিংহলি, সাইক্লোন গ্রিক, নারগিস উর্দূ, টর্নৃডো স্প্যানিস ও টাইফুন চীনা-আরবী শব্দ। 4।দেশে দূর্যোগ ব্যবস্হাপনা কেন্দ্র 410 টি, 2টি আবহাওয়া অধিদপ্তরের আঞ্চলিক কেন্দ্র 2 টি, ভূকম্প পর্যবেক্সন কেন্দ্র 4 টি, কৃষি আবহাওয়ার পূর্বাভাস কেন্দ্র 12 টি। 5। বাংলাদেশে একমাত্র দূর্যোগ পূর্ভাবাস কেন্দ্র SPASO প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে। 6।সমুদ্রপৃষ্ঠে বায়ুর স্বাভাবিক চাপ 76 সে মি বা 10 নিউটন। 7।সাধারনত 30/40 বছরের গড় আবহাওয়াকে জলবায়ু ও দৈন্দদিন অবস্হাকে আবহাওয়া বলে। 8।Global Warming এর ফলাফল অতিবৃষ্টি, অন্ বৃষ্টি, ঝড়, জলোচ্জাস ও ঋতু পরিবর্তণ। 9। কার্বন নিঃস্বরনের কারণ জীবাষ্ম জ্বালানীর দহন। 10। নদী ভাঙনে সর্বস্বান্ত জণগণ নদী সিকিস্তী ও নতুন চর জাগলে বসতি স্হাপনকারি নদী পয়স্তী।
১ . বাংলাদেশে ভূ- উপগ্রহ কেন্দ্র কয়টি — ৪টি। বেতবুনিয়া(রাঙামাটি), তালিবাবাদ(গাজীপুর),মহাখালি , সিলেট । ২।বাংলাদেশে বর্তমানে ভূ-কম্পন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে >> ৪টি ।ঢাকা,চট্টগ্রাম ,রংপুর ও সিলেট । ৩ । বাংলাদেশে আবহাওয়া স্টেশন কয়টি ? >> ৩৫টি ৪। বাংলাদেশে বর্তমানে আবহাওয়া অধিদপ্তরের কেন্দ্র >>২টি। ৫।। বাংলাদেশে বর্তমানে রাড়ার স্টেশন আছে >>> ৫টি।
৬। বাংলাদেশে কৃষি আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্র আছে >. ১২টি। ৭। বাংলাদেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র >>> ৪১০টি। ৮। বাংলাদেশে বর্তমানে কতটি স্লাইকোন সেন্টার আছে >> ১৮৪১টি। ৯। নদী বন্দরের জন্য সতর্ক সংকেত -৬টি ১০। সমুদ্র বন্দরের জন্য সতর্ক সংকেত .. ১০টি
১১। পুনর্বিন্যাসকৃত আবহাওয়া সংকেত -৮টি। ১২।বাংলাদেশে নদী ভাঙ্গন হয় -১০০টি উপজেলায়(সবচেয়ে বেশি চাঁদপুর, সিরাজগঞ্জ) ১৩। উপকূলীয় জেলা কয়টি >> ১৯টি। ১৪।বাংলাদেশের উপকূলীয় সীমা >> ৭১১/ ৭১৬ কি.মি দীর্ঘ। ১৫‘। বাংলাদেশকে কয়টি ভূমিকম্পনীয় অঞ্চলে ভাগ করা হয় >> ৩টি পর্যায়ে। ১৬। বাংলাদেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার জন্য কাজ করে >>> ৩টি।
১৭। বাংলাদেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মসূচি চালু হয় >> ২০০৪সালে । ১৮। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার মুখ্য উপাদান কয়টি > ৩টি। ( পূর্ব প্রস্তুতি, প্রতিরোধ, প্রশমন) ১৯। দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রাণালয় গঠিত হয় >> ১৩, সেপ্টে, ২০১২। ২০। আবহাওয়া অধিদপ্তর / স্পারসো কোন মন্ত্রাণালয়ের অধীনে >> প্রতিরক্ষা ( প্রধানমন্ত্রীর) নিয়ন্ত্রণে)
১. বিশ্ব দুর্যোগ প্রশমন দিবস – ১৩ অক্টোবর। ২। SPARSO কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ? – ১৯৮০। আগাঁর গাঁও এ অবস্থিত। ৩। বাংলাদেশে বর্তমানে ভূ-কম্পন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র কয়টি ? – ৪টি। (চট্টগ্রাম, ঢাকা, রংপুর, সিলেট। ৪। বাংলাদেশে কৃষি আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্র -১২টি। ৫। বাংলাদেশে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আঞ্চলিক কেন্দ্র কয়টি? -২টি। ৬। সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত কোথায়? – আগারগাঁও । ৭। বাংলাদেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা তথ্যকেন্দ্র কয়টি? -৪১০টি। ৮।দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার মৌলিক উদ্দেশ্যে এবং পর্যায় কয়টি ? -৩টি। ৯। ঘূণিঝড় ও দুর্যোগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের একমাত্র পূর্বাভাস কেন্দ্রের নাম — SPARSO ১০। বাংলাদেশের ভূ-উপকেন্দ্র কয়টি ? -৪টি।
১১। বাংলাদেশকে কয়টি ভূমিকম্পনীয় অঞ্চলে ভাগ করা হয় ? -৩টি। ১২। বাংলাদেশে পরিবেশ আদালত কয়টি ? -৩টি। (ঢাকা, চট্টগ্রাম, ও সিলেট। ) ১৩। বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় পরিবেশ নীতি ঘোষিত হয় -১৯৯২ সালে । ১৪। পৃথিবীর তাপমাত্রা গত ১০০ বছরে বেড়েছে -০.৭৪ডিগ্রি সেলসিয়াস । ১৫। দুর্যোগের ঝুঁকি কমানোর ব্যবস্থাকে বলে -পূর্ব প্রস্তুতি