Category: আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি

আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি international affair

  • লম্ব-ভর বৃত্ত

    কোন বিষম বাহু ত্রিভুজের লম্ব-ভর বৃত্ত হল এমনই একটি বৃত্ত যেখানে ত্রিভুজটির লম্বকেন্দ্রভরকেন্দ্র দুটি উক্ত বৃত্তের কোন একটি ব্যাসের দু’প্রান্তে অবস্থান করে। এছাড়াও ত্রিভুজটির পরিকেন্দ্রও উক্ত বৃত্তের বাইরে ঐ একই ব্যাসের বর্ধিতাংশের উপর থাকবে। অধিকন্তু ত্রিভুজটির নয়-বিন্দুর কেন্দ্র ঐ ব্যাসের উপর অবস্থান করে। লম্ব-ভর বৃত্তটির ব্যাস অয়লার রেখার একটি উপসেট।

    অস্ট্রেলিয়ার গণিতবিদ অ্যান্ড্রু গুইন্যান্ড (১৯১২-৮৭) ১৯৮৪ সালে দেখান যে, ত্রিভুজের অন্তঃকেন্দ্র অবশ্যই লম্ব-ভর বৃত্তের অভ্যন্তরে বিদ্যমান তবে এটি কখনোই নব-বিন্দুর কেন্দ্রের সাথে মিলিত হবে না।[১][২][৩][৪] [৫]:পৃ. ৪৫১–৪৫২

    অধিকন্তু ফার্মাট বিন্দু, গর্গন বিন্দু এবং সীমেডিয়ান বিন্দু খোলা লম্ব-ভর চাকতির অভ্যন্তরে যেকোন বিন্দুতে অবস্থান করতে পারে যেখানে এটি তার নিজস্ব কেন্দ্রকে ভেদ করে। অপরদিকে মিটনপাঙক্ট কেন্দ্রটি অন্য কোন খোলা লম্ব-ভর চাকতির অভ্যন্তরে যেকোন বিন্দুতে অবস্থান করে এবং একইভাবে দ্বিতীয় ফার্মাট বিন্দু লম্ব-ভর বৃত্তটির বাইরে যেকোন বিন্দুতে অবস্থান করতে পারে। উল্লেখ্য যে, ত্রিভুজটির বাহুগুলো পরিকেন্দ্র, ভরকেন্দ্র ও সীমেডিয়ান বিন্দুর উপর নির্ভর করে।[৬]

    এছাড়াও যেকোন বা যেকোন সংখ্যক ব্রোকার্ড বিন্দুর সম্ভাব্য অবস্থাসমূহের সেট খোলা লম্ব-ভর চাকতিটিকে নির্দেশ করে। সংশ্লিষ্ট ত্রিভুজটি পরিকেন্দ্র, ভরকেন্দ্র ও ব্রোকার্ড বিন্দুসমূহের অবস্থানের দ্বারা নির্ধারিত হয় এবং এ ক্ষেত্রে কখনো কখনো একটি মাত্র ব্রোকার্ড বিন্দুই যথেষ্ট।[৭]

    লম্ব-ভর বৃত্তের ব্যাসের বর্গ হল: D 2 − 4 9 ( a 2 + b 2 + c 2 ) , {\displaystyle D^{2}-{\tfrac {4}{9}}(a^{2}+b^{2}+c^{2}),} যেখানে a, b, এবং c হল ত্রিভুজের বাহুত্রয়ের দৈর্ঘ্য এবং D হল পরিবৃত্তের ব্যাস।[৮]:p.১০২

    বিশেষ দ্রষ্টব্য

    কোন ত্রিভুজের Orthocentroidal circle ত্রিভুজটির লম্বকেন্দ্রভরকেন্দ্রের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্ক যুক্ত। তাই Orthocentroidal circle এর বাংলা হিসেবে লম্ব-ভর বৃত্ত শব্দগুচ্ছ চয়ন করা হল।

  • জাতিসংঘ ও বাংলাদেশ

    ০১। বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ করে কবে?

    = ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ সালে [১৩৬ তম দেশ হিসেবে, ২৯ তম অধিবেশনে]।

    ০২। জাতিসংঘে বাংলাদেশের চাঁদার হার কত?

    = ০.০১ শতাংশ।

    ০৩। শেখ মুজিবর রহমান জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলায় ভাষণ দেয় কবে?

    = ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪ সালে।

    ০৪। বাংলাদেশ জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে

    অংশগ্রহণ করে কবে?

    = ১৯৮৮ সালে [ইরাক-ইরান মিশনে]।

    ০৫। জাতিসংঘের মোট কতজন মহাসচিব বাংলাদেশ সফর করেন?

    = ৫ জন [১. কুর্ট ওয়াল্ড হেইম (১৯৭৩), ২. পেরেজ দ্য কুয়েলার (১৯৮৯), ৩. কফি আনান (২০০১), ৪. বান কি মুন (২০০৮, ২০১১), এন্তিনিও গুতেরেস (২০১৮)]।

    ০৬। বাংলাদেশ কতবার নিরাপত্তা পরিষদ (স্বস্তি পরিষদ) এর অস্থায়ী সদস্যপদ লাভ করে?

    = ২ বার [ ১. ১৯৭৯-১৯৮০ সালে, ২. ২০০০-২০০১ সালে]।

    ০৭। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রথম বাংলাদেশী সভাপতি কে?

    = হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী [৪১তম অধিবেশন, ১৯৮৬ সালে]।

    ০৮। জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে প্রথম বাংলাদেশী

    সভাপতি কে?

    = আনোয়ারুল করিম চৌধুরী [২০০১ সালে]।

    ০৯। জাতিসংঘে বাংলাদেশের ১ম স্থায়ী প্রতিনিধি কে?

    = ড. এ. কে. এম আব্দুল মোমেন।

    ১০। জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি নিযুক্ত হন কোন বাংলাদেশী?

    = আমিরা হক।

    ১১। বর্তমানে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি কে?

    = মাসুদ বিন মোমেন

  • সুপার সাইক্লোন আম্পান সম্পর্কে এক নজরে কিছু তথ্য

    জন্ম দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে, ১৬ই মে শনিবার রাতে।

    আম্পান নামটি দিয়েছে থাইল্যান্ড।

    ধেয়ে আসছে বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উপকূলের দিকে।

    সোমবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাতটায় এটি বাংলাদেশের উপকূল থেকে সাতশো কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল।

    ঘূর্ণিঝড়টি নিজে ঘুরছে এবং পাশাপাশি বাংলাদেশের দিকে অগ্রসর হচ্ছে।

    আম্পানের ব্যাস ৭২০ কিলোমিটার, সাতক্ষীরা থেকে টেকনাফ পর্যন্ত।

    শক্তিমত্তার বিচারে আবহাওয়াবিদরা একে সুপার সাইক্লোন হিসেবে উল্লেখ করছেন।

    বুধবার, ২০শে মে সন্ধ্যে নাগাদ উপকূলে আঘাত করতে পারে।

    সেসময় বাতাসের গতি ঘণ্টায় ১৫০ থেকে ১৬৫ কিলোমিটার হতে পারে।

    মংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরে ৭ নম্বর বিপদ সঙ্কেত জারি। চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরে ৬ নম্বর।

    সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, পটুয়াখালি ও বরগুনা জেলা বিশেষ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা বলে চিহ্নিত।

    ২২ থেকে ২৫ লাখ লোককে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি।

    বাংলাদেশ সরকার বলছে ১২,০০০ আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত। এসব কেন্দ্রে আশ্রয় নিতে পারবে প্রায় ৫২ লাখ মানুষ।

    করোনাভাইরাসের কারণে সামাজিক দূরত্ব রক্ষায় উপকূলীয় জেলার স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসাসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হবে।

    লোকজনকে মাস্ক পরে আশ্রয় কেন্দ্রে আসতে বলা হয়েছে।

    সাতক্ষীরার প্রত্যন্ত গাবুরা ইউনিয়নের একটি কেন্দ্রে ইতোমধ্যে ২,৫০০ লোককে নিয়ে আসা হয়েছে।

    ৫৫,০০০ স্বেচ্ছাকর্মী ইতোমধ্যে মাঠে কাজ করছে।

    পরিস্থিতি সামাল দিতে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর জরুরি বৈঠক।

    ভারতের আবহাওয়া বিভাগ বলছে, পশ্চিমবঙ্গের দীঘা থেকে বাংলাদেশের হাতিয়ার মধ্যবর্তী সমুদ্রতটের কোন একটি জায়গা দিয়ে ঝড়টি আছড়ে পড়বে।

  • বিভিন্ন দেশের সীমারেখা মনে রাখার কৌশল

    বিভিন্ন দেশের সীমারেখা মনে রাখার কৌশল

    সূত্র: ডুরান আপা
    ব্যাখ্যা: ডুরান্ড লাইন। আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের সীমারেখা।

    সূত্র: ভাপা পিঠা কন্ট্রোল করে খাও।
    ব্যাখ্যা: লাইন অব কন্ট্রোল, ভারত ও পাকিস্তানের সীমারেখা।

    সূত্র: কার্জন হল পোরাতন হয়ে গেছে।
    ব্যাখ্যা: কার্জন লাইন, পোল্যান্ড ও রাশিয়ার সীমারেখা।

    সূত্র: সরকার ফস করে পোলি ব্যাগ উঠায়ে দিল।
    ব্যাখ্যা: ফস লাইন, পোল্যান্ড ও লিথুনিয়ার সীমারেখা।

    সূত্র: ম্যাজিনো আমাকে একটি জামা ফ্রি দিয়েছে।
    ব্যাখ্যা: ম্যাজিনো লাইন, জার্মান ও ফ্রান্সের সীমারেখা।

    সূত্র: সে আমাকে একটি সিগফ্রিডের জামা ফ্রি দিয়েছে।
    ব্যাখ্যা: সিগফ্রিড লাইন, জার্মান ও ফ্রান্সের সীমারেখা।

    সূত্র: ওডার হিন্ডার কে পোজা করো না।
    ব্যাখ্যা: ওডারনিস লাইন, হিন্ডারবার্গ লাইন, পোল্যান্ড ও জার্মানীর সীমারেখা।

    সূত্র: রাফি ম্যানার হেইম।
    ব্যাখ্যা: ম্যানারহেইম লাইন, রাশিয়া ও ফিনল্যান্ডের সীমারেখা।

    সূত্র: সনো যুগে গেছে।
    ব্যাখ্যা: সনোরা লাইন, যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকোর সীমারেখা।

    সূত্র: ম্যাকমোহনের সাথে দেখা করতে চাই।
    ব্যাখ্যা: ম্যাকমোহন লাইন, চায়না ও ইন্ডিয়ার সীমারেখা।

    সূত্র: বাই র্যাড।
    ব্যাখ্যা: র্যাডক্লিফ লাইন, বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ার সীমারেখা।

    সূত্র: একুচুয়ালী লাইন কন্ট্রোল করতে চাই।
    ব্যাখ্যা: লাইন অব একচুয়াল কন্ট্রোল, চায়না ও ইন্ডিয়ার সীমারেখা।

    সূত্র: আই পারপল হয়ে যাই।
    ব্যাখ্যা: পারপল লাইন, অারব ও ইসরাইলের সীমারেখা।

    সূত্র: ব্লু লেই।
    ব্যাখ্যা: ব্লু লাইন, লেবানন ও ইসরাইলের সীমারেখা।

    সূত্র: ইসি কে নির্বাচনে গ্রীন ভূমিকা রাখতে হবে।
    ব্যাখ্যা: গ্রীন লাইন, ইসরাইল ও সিরিয়ার সীমারেখা।

  • বিশ্বের আলোচিত কিছু উপজাতি

    বিশ্বের আলোচিত কিছু উপজাতি

    বিশ্বের আলোচিত কিছু উপজাতি (যেমন : শিয়া, সুন্নি , হুতি , উইঘুর , তাতারী , মাউরি , জুলু ,পিগমি ইত্যাদি )।

    হুতি
    – ইয়েমেনে শিয়া ধর্মাবলম্বী জাইদি সম্প্রদায় হুতি নামে পরিচিত। তাদের এই পরিচিতি হয়েছে এই আন্দোলনের প্রবক্তা হোসেইন বদরুদ্দিন আল হুতির নাম থেকে।
    – বসবাস – দেশটির রাজধানী সানা ও উত্তরাঞ্চলে । হুতিদের একটি অংশ ইয়েমেনের সিমান্তবর্তী সৌদিআরবের দক্ষিনাঞ্চলীয় জেলা নাজরানেও বসবাস করে থাকে।
    – ইয়েমেনে ৯৯.৫ শতাংশ মুসলমান, যার মধ্য ৭০ শতাংশ সুন্নী ও ৩০ শতাংশ শিয়া। এই ৩০ শতাংশ শিয়ারাই মুলত হুতি সম্প্রদায়।এই হুতিরা হচ্ছে ইরানের শিয়া সরকার, সিরিয়ার আসাদ সরকার ও ইরাকের শিয়া সরকার ও লেবাননের হিজবুল্লার সহযোগী সংঘঠন।

    উইঘুর
    – চীনের একটি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নাম। যারা মুসলিম
    তাতারি
    – চেঙ্গিস খান ছিলেন – বিখ্যাত তাতার নেতা
    মাউরি
    – মাউরি অধিবাসীরা নিউজিল্যান্ড বাস করে ।
    জুলু
    – জুলুরা হল – দক্ষিণ আফ্রিকার নাটালের উপজাতি। এর দক্ষিণ আফ্রিকার প্রধান উপজাতি
    পিগমি
    – মধ্য আফ্রিকার একটি উপজাতি।এরা সবচেয়ে খর্বকায় উপজাতি।

  • জাতিসংঘ ও বাংলাদেশ

    জাতিসংঘ ও বাংলাদেশ

    ♦ বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ করে কবে?
    = ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ সালে [১৩৬ তম দেশ হিসেবে, ২৯ তম অধিবেশনে]।
    ♦ জাতিসংঘে বাংলাদেশের চাঁদার হার কত?
    = ০.০১ শতাংশ।
    ♦ শেখ মুজিবর রহমান জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলায় ভাষণ দেয় কবে?
    = ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪ সালে।
    ♦ বাংলাদেশ জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে
    অংশগ্রহণ করে কবে?

    = ১৯৮৮ সালে [ইরাক-ইরান মিশনে]।
    ♦ জাতিসংঘের মোট কতজন মহাসচিব বাংলাদেশ সফর করেন?
    = ৫ জন [১. কুর্ট ওয়াল্ড হেইম (১৯৭৩), ২. পেরেজ দ্য কুয়েলার (১৯৮৯), ৩. কফি আনান (২০০১), ৪. বান কি মুন (২০০৮, ২০১১), এন্তিনিও গুতেরেস (২০১৮)]।
    ♦ বাংলাদেশ কতবার নিরাপত্তা পরিষদ (স্বস্তি পরিষদ) এর অস্থায়ী সদস্যপদ লাভ করে?
    = ২ বার [ ১. ১৯৭৯-১৯৮০ সালে, ২. ২০০০-২০০১ সালে]।

    ♦ জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রথম বাংলাদেশী সভাপতি কে?
    = হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী [৪১তম অধিবেশন, ১৯৮৬ সালে]।
    ♦ জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে প্রথম বাংলাদেশী সভাপতি কে?
    = আনোয়ারুল করিম চৌধুরী [২০০১ সালে]।
    ♦ জাতিসংঘে বাংলাদেশের ১ম স্থায়ী প্রতিনিধি কে?
    = ড. এ. কে. এম আব্দুল মোমেন।
    ♦ জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি নিযুক্ত হন কোন বাংলাদেশী?
    = আমিরা হক।
    ♦ বর্তমানে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি কে?
    = মাসুদ বিন মোমেন

    ♦১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মানুষের উপর যে গণহত্যা সংঘঠিত হয়, তৎকালিন জাতিসংঘ মহাসচিব উথান্ট এই গণহত্যাকে নিন্দা করে একে ‘মানব ইতিহাসের কলঙ্কিত অধ্যায়’ বলে অভিহিত করেছিলেন।
    ♦ ১৯৭১ সালের ৪ ডিসেম্বর জাতিসংঘের অধিবেশনে প্রথম জাতিসংঘে বাংলাদেশের মানুষের বক্তব্য বাংলাদেশের প্রতিনিধির মাধ্যমে প্রত্যক্ষভাবে উপস্থাপিত হয়।

    ♦ ১৯৭৩ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি প্রথম জাতিসংঘ মহাসচিব হিসেবে কুর্ট ওয়াল্ডহেইম বাংলাদেশ সফরে আসেন।
    ♦ ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্যপদ প্রাপ্তির লক্ষ্যে তৎপরতা চালায়। কিন্তু নিরাপত্তা পরিষদে চীনের ভেটো প্রয়োগের কারণে পর পর দু’বার বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য হতে ব্যর্থ হয়।
    ♦ বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর ১৩৬ তম সদস্য হিসেবে জাতিসংঘে যোগদান করে।
    ♦ যোগদানের এক সপ্তাহ পর ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান বাংলায় ভাষণ প্রদান করেন।
    ♦ জাতিসংঘে সদস্যপদ লাভের এক বছরের মধ্যে ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ সাধারণ পরিষদের সভাপতি নির্বাচিত হয়।
    ♦ ১৯৭৬ থেকে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত এবং ১৯৮১ থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত দু’বার অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ (ইকোসক) এর সদস্য হিসেবে কাজ করে।

    ♦ জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৪১তম অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হুমায়ুন রশিদ চৌধূরী ১৯৮৬-৮৭ মেয়াদে সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
    ♦ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্য হিসেবে বাংলাদেশ ২ বার নির্বাচিত হয়, প্রথমবার জাপানকে পরাজিত করে ১৯৭৯-১৯৮০ সালে এবং দ্বিতীয়বার ২০০০-২০০১ সালে।
    ♦ বাংলাদেশ ২০০০ সালের মার্চ মাসে এবং ২০০১ সালের জুন মাসে নিরাপত্তা পরিষদের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।
    ♦ বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে ১৯৮৫ সালে দায়িত্ব পালন করেন।
    ♦ এছাড়া বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের সদস্য নির্বাচিত হয়ে ১৯৮৩-২০০০ মেয়াদে এবং ২০০৬-২০০৮ মেয়াদে কাজ করে।

    ♦ ১৯৮৮ সালে ইরাক-ইরান শান্তি মিশনে যোগদানের মধ্য দিয়ে এদেশের সেনাবাহিনীর ১৫ জন সদস্য জাতিসংঘের পতাকাতলে একত্রিত হয়।
    ♦ ১৯৯০-৯১ সালে প্রথম আরব উপসাগরীয় যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে কোয়ালিশন বাহিনীতে বাংলাদেশের ২১৯৩ জন সেনা সদস্য অংশগ্রহণ করে। সেটিই ছিল জাতিসংঘের বাইরে কোনো একক দেশের নেতৃত্বে শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের প্রথম অংশগ্রহণ।
    ♦ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে অংশ নেয়া সৈন্যদের প্রশিক্ষণে গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে ‘বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ পিস সাপোর্ট ট্রেইনিং’ (বিপসট) প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
    বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী শান্তি মিশনে যোগ দেয় ১৯৯৩ সালে।
    ♦ বাংলাদেশ পুলিশ ১৯৮৯ সালে জাতিসংঘ পরিবারের সদস্য হয় নামিবিয়া মিশনের মাধ্যমে।

  • বিশ্বের আলোচিত স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী

    বিশ্বের আলোচিত স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী

    বিশ্বের আলোচিত স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী / গেরিলা গোষ্ঠী।

    হিজবুল্লাহ
    – হিজবুল্লাহ অর্থ আল্লাহ্র দল। লেবানন ভিত্তিক শিয়াপন্থী রাজনৈতিক সংগঠন।
    – মহাসচিব – হাসান নাসরাল্লাহ
    – যাত্রা ১৯৮২ সালে । আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু ১৯৮৫ সালে
    – সদর দপর – বৈরুত,লেবানন

    পিএলও
    – সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার জন্য ২৮ মে ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ।
    – বর্তমান চেয়্যারম্যান – মাহমুদ আব্বাস
    – সদর দপ্তর – রামাল্লা, পশ্চিম তীর

    আরাকান আর্মি (এএ)
    – প্রতিষ্ঠা ১০ এপ্রিল ২০০৯ । এটা ইউনাইটেড লীগ অব আরাকান (ইউএলএ) এর সশস্ত্র শাখা ।
    – নেতা- তোয়ান মারাত নাইং
    – সদর দপ্তর – লাইজা , কাচিন প্রদেশ (অস্থায়ী)
    – উদ্দেশ্য- আরাকানের স্বাধীনতা

    কাচিন বিদ্রোহী
    – কেআইএ / কাচিন ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মি হল কাচিন ইন্ডিপেন্ডেন্স অর্গানাইজেশন ( কেআইও ) এর একটি সামরিক শাখা এবং KIO এর ফান্ডিং এ চলে ।
    – বসবাস – উত্তর মিয়ানমারে চীনের সীমান্তে।
    – প্রতিষ্ঠা – ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৬১
    – নেতা- জে. এন’বান লা ও লে. জে. গাম সোয়াং
    – সদর দপ্তর – পাজাউ; লাইজা (২০০৫ থেকে)

  • বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম

    বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম

    ক্রমিক নং দেশের নাম কেন্দ্রীয় ব্যাংক
    ১. ইথিওপিয়া ন্যাশনাল ব্যাংক অব ইথিওপিয়া
    ২. গ্যাবন ব্যাংক অব দি সেন্ট্রাল আফ্রিকান স্টেটস
    ৩. গাম্বিয়া সেন্ট্রাল ব্যাংক অব গাম্বিয়া
    ৪. ঘানা ব্যাংক অব ঘানা
    ৫. গিনি বিসাউ সেন্ট্রাল ব্যাংক অব গিনি বিসাউ
    ৬. কেনিয়া সেন্ট্রাল ব্যাংক অব গিনি কেনিয়া
    ৭. লাইবেরিয়া ন্যাশনাল ব্যাংক অব লাইবেরিয়া
    ৮. সুদান ব্যাংক অব সুদান
    ৯. লেসেথো সেন্ট্রাল ব্যাংক অব লেসেথো
    ১০. মাদাগাস্কার সেন্ট্রাল ব্যাংক অব মাদাগাস্কার
    ১১. মালাউ রিজার্ভ ব্যাংক অব মালাউ
    ১২. সিয়েরালিওন ব্যাংক অব সিয়েরালিওন
    ১৩. জিম্বাবুয়ে রিজার্ভ ব্যাংক অব জিম্বাবুয়ে
    ১৪. সুইডেন রিকস্ ব্যাংক
    ১৫. সুইজারল্যান্ড সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক
    ১৬. যুক্তরাজ্য ব্যাংক অব লন্ডন
    ১৭. চেক প্রজাতন্ত্র চেক ন্যাশনাল ব্যাংক
    ১৮. হাঙ্গেরী ন্যাশনাল ব্যাংক অব হাঙ্গেরী
    ১৯. মালটা সেন্ট্রাল ব্যাংক অব মালটা
    ২০. বুরুন্ডী ব্যাংক অব রিপাবলিক অব বুরুন্ডী
    ২১. রুমানিয়া ন্যাশনাল ব্যাংক অব রুমানিয়া
    ২২. আলজেরিয়া সেন্ট্রাল ব্যাংক অব আলজেরিয়া
    ২৩. বেনিন সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ওয়েস্ট আফ্রিকান স্টেটস
    ২৪. বতসোয়ানা ব্যাংক অব বতসোয়ানা
    ২৫. পোল্যান্ড ন্যাশনাল ব্যাংক অব পোল্যান্ড
    ২৬. বার্কিনা ফাসো সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ওয়েস্ট আফ্রিকান স্টেটস
    ২৭. মিশর সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইজিপ্ট
    ২৮. চাঁদ ব্যাংক অব দি সেন্ট্রাল আফ্রিকান স্টেটস
    ২৯. ক্যামেরুন ব্যাংক অব দি সেন্ট্রাল আফ্রিকান স্টেটস
    ৩০. সংযুক্ত আরব আমিরাত সেন্ট্রাল ব্যাংক অব সংযুক্ত আরব আমিরাত
    ৩১. অস্ট্রিয়া অস্ট্রিয়া ন্যাশনাল ব্যাংক
    ৩২. বেলজিয়াম ন্যাশনাল ব্যাংক অব বেলজিয়াম
    ৩৩. লুক্সেমবার্গ ইনস্টিটিউট মনিটায়ার লুক্সেমবুর্ডেয়িস
    ৩৪. ডেনমার্ক ডেনমার্ক ন্যাশনাল ব্যাংক
    ৩৫. ফিনল্যান্ড ব্যাংক অব ফিনল্যান্ড
    ৩৬. ফ্রান্স ব্যাংক অব ফ্রান্স
    ৩৭. জার্মানী বুন্ডেস ব্যাংক
    ৩৮. গ্রীস ব্যাংক অব গ্রীস
    ৩৯. আইসল্যান্ড সেন্ট্রাল ব্যাংক অব আইসল্যান্ড
    ৪০. আয়ারল্যান্ড সেন্ট্রাল ব্যাংক অব আয়ারল্যান্ড
    ৪১. ইতালী ব্যাংক অব ইতালী
    ৪২. নেদারল্যান্ড দি নেদারল্যান্ড ব্যাংক
    ৪৩. নরওয়ে ব্যাংক অব নরওয়ে
    ৪৪. পর্তুগাল ব্যাংক অব পর্তুগাল
    ৪৫. স্পেন ব্যাংক অব স্পেন
    ৪৬. বাংলাদেশ ব্যাংলাদেশ ব্যাংক
    ৪৭. ভারত রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া
    ৪৮. পাকিস্তান স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তান
    ৪৯. শ্রীলংকা সেন্ট্রাল ব্যাংক অব শ্রীলংকা
    ৫০. ভুটান রয়্যাল মনিটরী অথরিটি অব ভুটান
    ৫১. মালদ্বীপ মালদ্বীপ মনিটরী অথরিটি
    ৫২. নেপাল নেপাল রাষ্ট্র ব্যাংক
    ৫৩. আফগানিস্তান দি আফগানিস্তান ব্যাংক
    ৫৪. মায়ানমার মায়ানমার ব্যাংক
    ৫৫. চীন পিপলস্ ব্যাংক অব চায়না
    ৫৬. থাইল্যান্ড ব্যাংক অব থাইল্যান্ড
    ৫৭. ইন্দোনেশিয়া ব্যাংক অব ইন্দোনেশিয়া
    ৫৮. সাইপ্রাস সেন্ট্রাল ব্যাংক অব সাইপ্রাস
    ৫৯. দঃ কোরিয়া ব্যাংক অব কোরিয়া
    ৬০. মালয়েশিয়া ব্যাংক নেগারা মালয়েশিয়া
    ৬১. ফিলিপাইন সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ফিলিপাইন
    ৬২. সিঙ্গাপুর মনিটরী অথরিটি অব সিঙ্গাপুর
    ৬৩. তাইওয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংক অব চায়না
    ৬৪. মঙ্গোলিয়া মঙ্গোল ব্যাংক
    ৬৫. জাপান ব্যাংক অব জাপান
    ৬৬. বাহরাইন বাহরাইন মনিটরী এজেন্সি
    ৬৭. ইরান ব্যাংক মারকাজি জমহুরী ইসলামী ইরান
    ৬৮. ইরাক সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইরাক
    ৬৯. ইসরাইল ব্যাংক অব ইসরাইল
    ৭০. জর্দান সেন্ট্রাল ব্যাংক অব জর্দান
    ৭১. তুরস্ক সেন্ট্রাল ব্যাংক অব দি রিপাবলিক অব তুরস্ক
    ৭২. কুয়েত সেন্ট্রাল ব্যাংক অব কুয়েত
    ৭৩. লেবানন ব্যাংক অব লেবানন
    ৭৪. ওমান সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ওমান
    ৭৫. কাতার কাতার মনিটরী এজেন্সি
    ৭৬. সৌদি আরব সৌদি আরব মনিটরী এজেন্সি
    ৭৭. সিরিয়া সেন্ট্রাল ব্যাংক অব সিরিয়া
  • বিভিন্ন দেশের সীমারেখা মনে রাখার কৌশল

    বিভিন্ন দেশের সীমারেখা মনে রাখার কৌশল

    সূত্র: ডুরান আপা
    ব্যাখ্যা: ডুরান্ড লাইন। আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের সীমারেখা।

    সূত্র: ভাপা পিঠা কন্ট্রোল করে খাও।
    ব্যাখ্যা: লাইন অব কন্ট্রোল, ভারত ও পাকিস্তানের সীমারেখা।

    সূত্র: কার্জন হল পোরাতন হয়ে গেছে।
    ব্যাখ্যা: কার্জন লাইন, পোল্যান্ড ও রাশিয়ার সীমারেখা।

    সূত্র: সরকার ফস করে পোলি ব্যাগ উঠায়ে দিল।
    ব্যাখ্যা: ফস লাইন, পোল্যান্ড ও লিথুনিয়ার সীমারেখা।

    সূত্র: ম্যাজিনো আমাকে একটি জামা ফ্রি দিয়েছে।
    ব্যাখ্যা: ম্যাজিনো লাইন, জার্মান ও ফ্রান্সের সীমারেখা।

    সূত্র: সে আমাকে একটি সিগফ্রিডের জামা ফ্রি দিয়েছে।
    ব্যাখ্যা: সিগফ্রিড লাইন, জার্মান ও ফ্রান্সের সীমারেখা।

    সূত্র: ওডার হিন্ডার কে পোজা করো না।
    ব্যাখ্যা: ওডারনিস লাইন, হিন্ডারবার্গ লাইন, পোল্যান্ড ও জার্মানীর সীমারেখা।

    সূত্র: রাফি ম্যানার হেইম।
    ব্যাখ্যা: ম্যানারহেইম লাইন, রাশিয়া ও ফিনল্যান্ডের সীমারেখা।

    সূত্র: সনো যুগে গেছে।
    ব্যাখ্যা: সনোরা লাইন, যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকোর সীমারেখা।

    সূত্র: ম্যাকমোহনের সাথে দেখা করতে চাই।
    ব্যাখ্যা: ম্যাকমোহন লাইন, চায়না ও ইন্ডিয়ার সীমারেখা।

    সূত্র: বাই র্যাড।
    ব্যাখ্যা: র্যাডক্লিফ লাইন, বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ার সীমারেখা।

    সূত্র: একুচুয়ালী লাইন কন্ট্রোল করতে চাই।
    ব্যাখ্যা: লাইন অব একচুয়াল কন্ট্রোল, চায়না ও ইন্ডিয়ার সীমারেখা।

    সূত্র: আই পারপল হয়ে যাই।
    ব্যাখ্যা: পারপল লাইন, অারব ও ইসরাইলের সীমারেখা।

    সূত্র: ব্লু লেই।
    ব্যাখ্যা: ব্লু লাইন, লেবানন ও ইসরাইলের সীমারেখা।

    সূত্র: ইসি কে নির্বাচনে গ্রীন ভূমিকা রাখতে হবে।
    ব্যাখ্যা: গ্রীন লাইন, ইসরাইল ও সিরিয়ার সীমারেখা।

  • মজার মজার টেকনিকে সাধারন জ্ঞান

    মজার মজার টেকনিকে সাধারন জ্ঞান

    সাধারন জ্ঞান পড়লে অনেকের নাকি মনে থাকেনা। তাই তোমাদের আজকে সহজ টেকনিকে সাধারন জ্ঞান। সবাই কবিতার মত মূখস্ত করবে।

    D-8 বা (Developing-8) ভূক্ত দেশসমূহঃ
    টেকনিকঃ বাপ মা নাই তুমিই সব
    বা=বাংলাদেশ
    প=পাকিস্তান
    মা=মালয়েশিয়া
    না=নাইজেরিয়া
    ই=ইরান
    তু=তুরস্ক
    মি=মিশর
    ই=ইন্দোনেশিয়া
    বাকি থাকবে সব।

    SAARC এর সদস্যঃ
    টেকনিকঃ NIPA MBBS পড়তে আগ্রহী।
    N=Nepal
    I=India
    P=Pakistan
    A=Afganistan
    M=Malvidas (মালদ্বীপ)
    B=Bangladesh
    B=Bhutan
    S=Sri-lanka
    কি খুব কঠিন?

    G-7 ভূক্ত দেশসমূহ
    টেকনিকঃ জার্মানির কানা রাজা যুযু ফ্রাই খায়
    জার্মানি=জার্মানি
    কানা=কানাডা
    রা=রাশিয়া (এটি এখন নেই।ছন্দ মেলানোর জন্য লিখলাম)
    জা=জাপান
    যু=যুক্তরাষ্ট্র
    যু=যুক্তরাজ্য
    ফ্রা=ফ্রান্স
    ই=ইতালি
    আর খায়= নাই

    ECO –ভুক্ত শর্টকাট মনে রাখার নিয়মঃ
    টেকনিকঃ আইতু + ৭ স্তান।
    আ=আজারবাইজান,
    ই= ইরান
    তু=তুরস্ক
    আর ৭ স্থান= আফগানিস্তান, পাকিস্তান, কাজাখস্তান, কিরঘিজিস্তান, তুর্কিমেনিস্তান, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান।