Category: আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি

আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি international affair

  • রাশিয়া বিশ্বকাপ নিয়ে যেসব প্রশ্ন হতে পারে

    রাশিয়া বিশ্বকাপ নিয়ে যেসব প্রশ্ন হতে পারে

    চ্যাম্পিয়ন: ফ্রান্স
    রানার্স আপ: ক্রোয়েশিয়া
    গোল্ডেন বুট: হ্যারি কেন (ইংল্যান্ড)
    গোল্ডেন বল: লুকা মড্রিচ (ক্রোয়েশিয়া)
    গোল্ডেন গ্লাভস: থিবো কোর্তোয়া (বেলজিয়াম)
    সিলভার বল: বেলজিয়ামের অধিনায়ক ইডেন হ্যাজার্ড
    ব্রোঞ্জ বল: ফ্রান্সের অ্যান্তোনি গ্রিজম্যান
    সিলভার বুট: ফ্রান্সের গ্রিজম্যান
    ব্রোঞ্জ বুট: বেলজিয়ামের রোমেলু লুকাকু

    ফিফার সেরা উদীয়মান ফুটবলার: ফ্রান্সের কিলিয়ান এমবাপ্পে
    ফেয়ার প্লে ট্রফি: রাশিয়া বিশ্বকাপে ফিফা ফেয়ার প্লে ট্রফি জিতেছে স্পেন
    ম্যান অব দ্য ফাইনাল: অ্যান্তোনি গ্রিজম্যান।
    দ্রুততম গোল: থমাস মিউনিয়ের (বেলজিয়াম ৪মিনিট)
    তৃতীয় স্থান: বেলজিয়াম
    প্রথম ম্যাচ:রাশিয়া-সৌদি আরব
    প্রথম রেফারি:নেস্টর পিটানা (আর্জেন্টিনা)
    প্রথম কিক:সৌদি আরব

    প্রথম কর্নার:রাশিয়া
    প্রথম থ্রো:সৌদি আরব
    প্রথম ফাউল:ওমার হাওশাই (সৌদি আরব)
    প্রথম ফ্রি-কিক:আলেকজান্ডার সামেদভ (রাশিয়া)
    প্রথম গোল:ইউরি গ্যাজিনস্কি (রাশিয়া)
    হেড থেকে প্রথম গোল:ইউরি গ্যাজিনস্কি (রাশিয়া)

    প্রথম অ্যাসিস্ট:আলেক্সান্ডার গোলভিন (রাশিয়া)
    প্রথম পেনাল্টি থেকে গোল:ইউরি গ্যাজিনস্কি (রাশিয়া)
    প্রথম হ্যাটট্রিক:ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো (পর্তুগাল)
    প্রথম পেনাল্টি মিস:লিওনেল মেসি (আর্জেন্টিনা)
    প্রথম আত্মঘাতি গোল:আজিজ বুহাদ্দুজ (মরক্কো)

    প্রথম হলুদ কার্ড:আলেক্সান্ডার গোলভিন (রাশিয়া)
    প্রথম লাল কার্ড:কার্লোস সানচেজ (কলম্বিয়া)
    পঞ্চাশতম গোল:লুকা মদ্রিচ (ক্রোয়েশিয়া)
    শততম গোল:লিওনেল মেসি (আর্জেন্টিনা)
    ফেয়ার প্লের মাধ্যমে আউট হওয়া দল:সেনেগাল
    দ্রুততম হলুদ কার্ড:জেসুস গালারডো (মেক্সিকো)

    ভিআরএর মাধ্যমে প্রথম গোল:রাশিয়া-সৌদি আরব
    ভিআরএর মাধ্যমে প্রথম পেনাল্টি:ফ্রান্স-অস্ট্রেলিয়া
    বদলি হিসেবে নেমে গোল:আর্টেম জিউবা (রাশিয়া)
    দ্রুততম পরিবর্তন:ডেনিস চেরিশেভ (রাশিয়া)
    সর্বোচ্চ গোলদাতা:হ্যারি কেন (৬ গোল)
    সর্বোচ্চ গোল প্রদানকারী দেশ:বেলজিয়াম ১৬টি
    কম গোল হজমকারী দেশ:উরুগুয়ে

    সর্বোচ্চ গোলরক্ষাকারী: থিউবো কর্তোয়া (বেলজিয়াম)
    মোট গোল:১৬৯টি
    মোট হলুদ কার্ড:২১৯টি
    সর্বোচ্চ হলুদ কার্ড দেখা দল:পানামা (১১টি)
    মোট লাল কার্ড:৪টি

    শেষ গোল: মানজুকিচ
    মোট পাস: ৪৯৬৫১
    ম্যাচ প্রতি গড় গোল: ২.৬
    হলুদ কার্ডের গড়: ৩.৫
    লাল কার্ডের গড়: ০.০৬
    ম্যাচে গড় পাস: ৭৭৫.৮

    সর্বোচ্চ আক্রমণকারী দল: ক্রোয়েশিয়া (৩৫২)
    সেরা পাস: ইংল্যান্ড (৩৩৩৬)
    সেরা রক্ষণ (সেভ): ক্রোয়েশিয়া (৩০১)
    গোলমুখে সর্বোচ্চ চেষ্টা: নেইমার (ব্রাজিল)
    সবচেয়ে বেশি দৌড়েছেন: ইভান পেরেসিচ (৭২ কিমি)
    সবচেয়ে বেশি পাস (খেলোয়াড়): সার্জিও র‍্যামোস (স্পেন)
    ফাইনাল ম্যাচের রেফারি: নেস্তর পিটানা (আর্জেন্টিনা)

    ট্রফির ওজন: ৬ কেজি
    চ্যাম্পিয়ন দলের পুরষ্কার: ৩৮ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ৩১৮ কোটি টাকা)
    রানার্স আপ দলের পুরষ্কার: ২৮ মিলিয়ন ডলার (প্রায় ২৩৪ কোটি টাকা)
    অংশগ্রহনকারী দেশ: ৩২টি
    তৃতীয় দল:২০১ কোটি ৬ লাখ টাকা
    চতুর্থ দল:১৮৪ কোটি ৩০ লাখ টাকা
    পঞ্চম-অষ্টম (শেষ আট) :১৩৪ কোটি ৪ লাখ টাকা
    নবম-১৬তম (দ্বিতীয় রাউন্ড):১০০ কোটি ৫৩ লাখ টাকা

    ১৭-৩২তম (গ্রুপ পর্ব):৩৩ কোটি ৫১ লাখ টাকা
    বিশ্বকাপ ফাইনালে আত্মঘাতী গোল করা প্রথম ফুটবলার ক্রোয়েশিয়ার মারিও মানজুকিচ।
    কোচ ও অধিনায়কের ভূমিকায় বিশ্বকাপ জেতা মাত্র দ্বিতীয় ব্যক্তি হলেন দিদিয়ের দেশম।
    তৃতীয় সর্বকনিষ্ঠ হিসেবে বিশ্বকাপ জিতলেন এমবাপ্পে।
    বিশ্বকাপের সবচেয়ে বয়স্ক খেলোয়াড় এসাম এল-হাদারি। মিসর, ৪৫ বছর ১৬১ দিনে বিশ্বকাপে নামেন।
    বিশ্বকাপে সবচেয়ে বেশি বয়সে হ্যাটট্রিক করেছেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো, ৩৩ বছর বয়সে।
    ষষ্ঠ দল হিসেবে একাধিকবার বিশ্বকাপ জেতার রেকর্ড গড়ল ফ্রান্স। সর্বোচ্চ ব্রাজিল (৫ বার)।

    বিশ্বকাপ ফাইনালে গোল করে কিলিয়ান এমবাপ্পে (১৯ বছর ২০৭ দিন) পেলের পর দ্বিতীয় খেলোয়াড় হলেন, যিনি ২০ বছরের কম বয়সে ফাইনালে গোল করলেন। পেলে করেছিলেন ১৯৫৮ বিশ্বকাপে (১৭ বছর ২৪৯ দিন বয়সে)।
    পরবর্তী বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ: কাতার
    অনুষ্ঠিত হবে: ২১ নভেম্বর, ২০২২ থেকে ১৮ ডিসেম্বর, ২০২২ এর মধ্যে
    ৪৮ দলের অংশগ্রহনে বিশ্বকাপ হবে: ২০২৬ সালে কানাডা, মেক্সিকো এবং যুক্তরাষ্ট্রের যৌথ আয়োজনে

  • সাধারন জ্ঞান – মুঘল আমল

    সাধারন জ্ঞান – মুঘল আমল

    প্রশ্ন: মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে ?
    উত্তর: জহিরউদ্দীন মুহাম্মদ বাবর।
    প্রশ্ন: বাবরের মৃত্যু পর বাংলার মসনদে কে উপবিষ্ট হন ?
    উত্তর: নাসির উদ্দীন মুহম্মদ হুমায়ুন।
    প্রশ্ন: কোন যুদ্ধের ফলে বাংলাদেশ মুঘল সাম্রাজ্যের অর্ন্তভুক্তি হয়?
    উত্তর: রাজমহলের যুদ্ধে।
    প্রশ্ন: লালবাগ কেল্লার সামনের এক গম্বুজওয়ালা কারুকাজ মন্ডিত স্থাপত্য নিদর্শন কি?
    উত্তর: পরিবিবির মাজার।
    প্রশ্ন: লালবাগে পরিবিবির সমাধিসৌধ কে তৈরী করেন ?
    উত্তর: শায়েস্তা খান।

    প্রশ্ন: পরিবিবি কে ছিলেন ?
    উত্তর: নবাব শায়েস্তার খানের কন্যা।
    প্রশ্ন: শায়েস্তা খান ঢাকায় কোথায় থাকতেন?
    উত্তর: মিডর্ফোড হাসপাতাল প্রাঙ্গনে, বুড়িগঙ্গার তীরে।
    প্রশ্ন: কোন সালে সুবাদার ইসলাম খান ঢাকায় রাজধানী স্থাপন করেন ?
    উত্তর: ১৬১০ সালে।
    প্রশ্ন: কার আমলে লালবাগের শাহী মসজিদ নির্মিত হয় ?
    উত্তর: যুবরাজ মোহাম্মদ আযম- এর আমলে।
    প্রশ্ন: শাহ মোহম্মদ আজম কে ছিলেন?
    উত্তর: সম্রাট আওরঙ্গজেবের তৃতীয় সন্তান।

    প্রশ্ন: শাহ মোহম্মদ আজম কোন সালে লালবাগ দুর্গের কাজ আরম্ভ করেন?
    উত্তর: ১৬৭৮ সালে।
    প্রশ্ন: পরিবিবির আমল নাম কি?
    উত্তর: ইরান দুখত।
    প্রশ্ন: পরিবিবির মৃত্যু হয় কোন সালে?
    উত্তর: ১৬৮৪ সালে।
    প্রশ্ন: শায়েস্তা খান কে ছিলেন?
    উত্তর: শাহজাহানের প্রধানমন্ত্রী আসক খানের ছেলে।
    প্রশ্ন: শায়েস্তা খানের পূর্ন নাম কি?
    উত্তর: মির্জা আবু তালেব ওরফে শায়েস্তা খান।

    প্রশ্ন: শায়েস্তা খান কোন সালে সুবেদার হয়ে বাংলায় আসেন?
    উত্তর: ১৬৬৪ সালে।
    প্রশ্ন: শায়েস্তা খান কোন সালে দ্বিতীয়বার ঢাকায় আসেন?
    উত্তর: ১৬৮০ সালে।
    প্রশ্ন: শায়েস্তা খান মোট কত বছর বাংলায় থাকেন?
    উত্তর: মোট ২৪ বছর।
    প্রশ্ন: শাহ মোহম্মদ আজম প্রথমে লালবাগ কেল্লার নামকরণ করেন?
    উত্তর: কিল্লা আওরঙ্গবাদ।
    প্রশ্ন: লালবাগ দুর্গ প্রাঙ্গনের দৈর্ঘ্য কত?
    উত্তর: পূর্ব-পশ্চিমে ১২০০ ফুট ও উত্তর-দক্ষিণে ৮০০ ফুট।

    প্রশ্ন: কাদের রাজত্বকালে বিশ্ব বিখ্যাত মসলিন বস্ত্র তৈরী হত?
    উত্তর: মুঘল আমলে।
    প্রশ্ন: ঈসা খানের রাজধানী কোথায় ছিল ?
    উত্তর: সোনারগাঁয়ে।
    প্রশ্ন: রাজস্ব আদায়ের জন্য কে ইজারাদারী প্রথা প্রবর্তন করেন ?
    উত্তর: মুর্শিদকুলি খান।
    প্রশ্ন: সম্রাট আকবর বাংলা জয় করেন কবে ?
    উত্তর: ১৫৭৬ সালে।
    প্রশ্ন: কত সালে শাহবাজ খান বাংলার সুবাদার নিযু্‌ক্ত হন ?
    উত্তর: ১৮৫৩ সালে।
    প্রশ্ন: চট্টগ্রামের নাম ইসলামাবাদ রাখেন কে?
    উত্তর: শায়েস্তা খান।

    প্রশ্ন: মুঘল সাম্রাজ্যের শৌর্যবীর্যের প্রতীক সম্রাট আকবরের মৃত্যু হয় কোন সালে?
    উত্তর: ১৬০৫ সালে।
    প্রশ্ন: ইসলাম খান কোথা থেকে ঢাকায় রাজধানী স্থাপন করেন?
    উত্তর: রাজমহল থেকে।
    প্রশ্ন: ঢাকার দোলাই খাল কে খনন করেন?
    উত্তর: সুবেদর ইসলাম খান।
    প্রশ্ন: পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয় কোন সালে?
    উত্তর: ১৫৫৬ সালে।
    প্রশ্ন: পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ কার কার মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়?
    উত্তর: আকবরের সেনাপতি বৈরাম খান ও হিমুর।
    প্রশ্ন: ‘দাম’ নামক মুদ্রা দিল্লীর কোন সুলতানের সময় প্রচলিত ছিল?
    উত্তর: শেরশাহ।

    প্রশ্ন: আকবর দিল্লীর সিংহাসনে বসার সময় তার বয়স কত?
    উত্তর: ১৩ বছর।
    প্রশ্ন: সম্রাট আকবরের প্রবর্তিত ধর্মের নাম কি?
    উত্তর: দীন-ই-ইলাহী।
    প্রশ্ন: কার আমলে সমগ্র বাংলা ‘সুবহ-ই-বাঙ্গালাহ’ নামে পরিচিক ছিল?
    উত্তর: সম্রাট আকবর।
    প্রশ্ন: কোন মুঘল সম্রাট ‘জিজিয়া কর’ রহিত করেন?
    উত্তর: সম্রাট আকবর।
    প্রশ্ন: পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয় কোন সালে?
    উত্তর: ১৭৬১ সালে।

    প্রশ্ন: পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ কাদের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়?
    উত্তর: আহমেদ শাহ আবদালী ও মারাঠাদের।
    প্রশ্ন: শেরশাহ কোন যুদ্ধে হুমায়ুনকে পরাজিত করে দিল্লীর সিংহাসন দখল করেন?
    উত্তর: কনৌজের যু্‌দ্ধ।
    প্রশ্ন: বাংলাকে কে ‘জান্নাতাবাদ’ বলে ঘোষনা করেন?
    উত্তর: সম্রাট হুমায়ুন।
    প্রশ্ন: ভারতবর্ষে ঘোড়ার ডাকের প্রচলন করেন কে?
    উত্তর: শেরশাহ।
    প্রশ্ন: ‘গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোড’ কে নির্মান করেন?
    উত্তর: শেরশাহ।

    প্রশ্ন: সম্রাট আকবরের রাজস্ব মন্ত্রী কে ছিলেন?
    উত্তর: টোডরমল।
    প্রশ্ন: ‘অমৃতসর’ স্বর্ণ মন্দির কোন সম্রাটের আমলে তৈরী হয়?
    উত্তর: সম্রাট আকবরের।
    প্রশ্ন: কোন মোঘল সম্রাট ‘বুলান্দ দরওয়াজা’ নির্মান করেন?
    উত্তর: সম্রাট আকবর।
    প্রশ্ন: আকবর কোন রাজপুত রমনীর পাণি গ্রহন করেছিলেন?
    উত্তর: জোধা বাঈ।
    প্রশ্ন: সম্রাট আকবরের সমাধি কোথায় অবস্থিত?
    উত্তর: সেকেন্দ্রায়।

    প্রশ্ন: কোন মুঘল সম্রাট Prince of Builders নামে খ্যাত?
    উত্তর: সম্রাট শাহজাহান।
    প্রশ্ন: দিল্লীর ‘দেওয়ান-ই-আম’ ও ‘দেওয়ান-ই-খাস’ নির্মান করেন কে?
    উত্তর: সম্রাট শাহজাহান।
    প্রশ্ন: মারাঠা বংশের শ্রেষ্ঠ নরপতি কে ছিলেন?
    উত্তর: শিবাজী।
    প্রশ্ন: শিবাজীর তরবারির আঘাতে কার আঙ্গুল কাটাঁ যায়?
    উত্তর: শায়েস্তা খানের।
    প্রশ্ন: হুসেনী দালাল (ইমাম বাড়ি) কে নির্মান করেন?
    উত্তর: মীর মুরাদ।
    প্রশ্ন: ঢাকার সাত গম্বুজ মসজিদ কবে কে, নির্মান করেন?
    উত্তর: ১৬৮০ সালে, নবাব শায়েস্তা খাঁ।

    প্রশ্ন: কোন মুঘল সুবাদার ঢাকার নাম জাহাঙ্গীর নগর রাখেন?
    উত্তর: ইসলাম খান।
    প্রশ্ন: বাংলার বার ভুইয়ার মধ্যে শ্রেষ্ঠ ভুঁইয়া কে?
    উত্তর: ঈসা খান।
    প্রশ্ন: কে বাংলার রাজধানী রাজমহল থেকে ঢাকায় নিয়ে আসেন?
    উত্তর: মীর জুমলা।
    প্রশ্ন: কার রাজত্বকালে মুর্শিদকুলী খান বাংলার দেওয়ান নিযুক্ত হন?
    উত্তর: আওরঙ্গজেব।
    প্রশ্ন: কোন সম্রাটের মৃত্যুর পর মুর্শিদকুলী খান স্বাধীনভাবে বাংলাদেশ শাসন করেন?
    উত্তর: আওরঙ্গজেব।
    প্রশ্ন: কোন মুঘল সুবেদার পর্তুগ্রীজদের চট্টগ্রাম থেকে বিতাড়িত করেন?
    উত্তর: শায়েস্তা খান।
    প্রশ্ন: মুর্শিদকুলী খান কত সালে ইন্তেকাল করেন?
    উত্তর: ১৭২৭ সালে।

    প্রশ্ন: বাংলার প্রথম স্বাধীন নবাব কে ছিলেন?
    উত্তর: মুর্শিদকুলী খান।
    প্রশ্ন: বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব কে ছিলেন?
    উত্তর: সিরাজউদ্দৌলা।
    প্রশ্ন: বড় কাটরা কত সালে নির্মিত হয়?
    উত্তর: ১৬৪৪ সালে।
    প্রশ্ন: বড় কাটরা কার আমলে নির্মিত হয়?
    উত্তর: সুবেদার ইসলাম খান।
    প্রশ্ন: বাংলার কোন সুুবেদার আরাকান জঙ্গলে নিখোঁজ হন?
    উত্তর: শাহ মোহাম্মদ সুজা।
    প্রশ্ন: আগ্রার জামে মসজিদ নির্মান করেন কে?
    উত্তর: সম্রাট শাহজাহান।
    প্রশ্ন: ময়ূর সিংহাসনের নির্মাতা কে ছিলেন ?
    উত্তর: সম্রাট শাহজাহান।

    প্রশ্ন: ময়ূর সিংহাসন কে লুন্ঠন করেন?
    উত্তর: পারস্যের নাদির শাহ (১৭৩৯)।
    প্রশ্ন: ময়ূর সিংহাসন বর্তমানে রক্ষিত আছে?
    উত্তর: ইরানে।
    প্রশ্ন: দিল্লীর লাল কেল্লা কে নির্মান করেন?
    উত্তর: শাহজাহান।
    প্রশ্ন: সর্বশেষ মোগল সম্রাট কে?
    উত্তর: দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ।
    প্রশ্ন: সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহের সমাধি কোথায় অবস্থিত?
    উত্তর: রেঙ্গুনে (ইয়াঙ্গুন), মায়ানমার।
    প্রশ্ন: মূঘল সুবেদারদের প্রথম রাজধানী কোথায় ছিল?
    উত্তর: মুর্শিদাবাদ।
    প্রশ্ন: মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে ?
    উত্তর: জহিরউদ্দীন মুহাম্মদ বাবর।

    প্রশ্ন: বাবরের মৃত্যু পর বাংলার মসনদে কে উপবিষ্ট হন ?
    উত্তর: নাসির উদ্দীন মুহম্মদ হুমায়ুন।
    প্রশ্ন: কোন যুদ্ধের ফলে বাংলাদেশ মুঘল সাম্রাজ্যের অর্ন্তভুক্তি হয়?
    উত্তর: রাজমহলের যুদ্ধে।
    প্রশ্ন: লালবাগ কেল্লার সামনের এক গম্বুজওয়ালা কারুকাজ মন্ডিত স্থাপত্য নিদর্শন কি?
    উত্তর: পরিবিবির মাজার।
    প্রশ্ন: লালবাগে পরিবিবির সমাধিসৌধ কে তৈরী করেন ?
    উত্তর: শায়েস্তা খান।
    প্রশ্ন: পরিবিবি কে ছিলেন ?
    উত্তর: নবাব শায়েস্তার খানের কন্যা।
    প্রশ্ন: পরিবিবির আমল নাম কি?
    উত্তর: ইরান দুখত।
    প্রশ্ন: পরিবিবির মৃত্যু হয় কোন সালে?
    উত্তর: ১৬৮৪ সালে।

    প্রশ্ন: শায়েস্তা খান কে ছিলেন?
    উত্তর: শাহজাহানের প্রধানমন্ত্রী আসক খানের ছেলে।
    প্রশ্ন: শায়েস্তা খানের পূর্ন নাম কি?
    উত্তর: মির্জা আবু তালেব ওরফে শায়েস্তা খান।
    প্রশ্ন: শায়েস্তা খান কোন সালে সুবেদার হয়ে বাংলায় আসেন?
    উত্তর: ১৬৬৪ সালে।
    প্রশ্ন: শায়েস্তা খান কোন সালে দ্বিতীয়বার ঢাকায় আসেন?
    উত্তর: ১৬৮০ সালে।
    প্রশ্ন: লালবাগ দুর্গ প্রাঙ্গনের দৈর্ঘ্য কত?
    উত্তর: পূর্ব-পশ্চিমে ১২০০ ফুট ও উত্তর-দক্ষিণে ৮০০ ফুট।
    প্রশ্ন: কাদের রাজত্বকালে বিশ্ব বিখ্যাত মসলিন বস্ত্র তৈরী হত?
    উত্তর: মুঘল আমলে।
    প্রশ্ন: ঈসা খানের রাজধানী কোথায় ছিল ?
    উত্তর: সোনারগাঁয়ে।

    প্রশ্ন: রাজস্ব আদায়ের জন্য কে ইজারাদারী প্রথা প্রবর্তন করেন ?
    উত্তর: মুর্শিদকুলি খান।
    প্রশ্ন: সম্রাট আকবর বাংলা জয় করেন কবে ?
    উত্তর: ১৫৭৬ সালে।
    প্রশ্ন: কত সালে শাহবাজ খান বাংলার সুবাদার নিযু্‌ক্ত হন ?
    উত্তর: ১৮৫৩ সালে।
    প্রশ্ন: চট্টগ্রামের নাম ইসলামাবাদ রাখেন কে?
    উত্তর: শায়েস্তা খান।
    প্রশ্ন: মুঘল সাম্রাজ্যের শৌর্যবীর্যের প্রতীক সম্রাট আকবরের মৃত্যু হয় কোন সালে?
    উত্তর: ১৬০৫ সালে।
    প্রশ্ন: ইসলাম খান কোথা থেকে ঢাকায় রাজধানী স্থাপন করেন?
    উত্তর: রাজমহল থেকে।

    প্রশ্ন: ঢাকার দোলাই খাল কে খনন করেন?
    উত্তর: সুবেদর ইসলাম খান।
    প্রশ্ন: পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয় কোন সালে?
    উত্তর: ১৫৫৬ সালে।
    প্রশ্ন: পানিপথের দ্বিতীয় যুদ্ধ কার কার মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়?
    উত্তর: আকবরের সেনাপতি বৈরাম খান ও হিমুর।
    প্রশ্ন: পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হয় কোন সালে?
    উত্তর: ১৭৬১ সালে।
    প্রশ্ন: পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ কাদের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়?
    উত্তর: আহমেদ শাহ আবদালী ও মারাঠাদের।
    প্রশ্ন: শায়েস্তা খান মোট কত বছর বাংলায় থাকেন?
    উত্তর: মোট ২৪ বছর।

    প্রশ্ন: শায়েস্তা খান ঢাকায় কোথায় থাকতেন?
    উত্তর: মিডর্ফোড হাসপাতাল প্রাঙ্গনে, বুড়িগঙ্গার তীরে।
    প্রশ্ন: কোন সালে সুবাদার ইসলাম খান ঢাকায় রাজধানী স্থাপন করেন ?
    উত্তর: ১৬১০ সালে।
    প্রশ্ন: কার আমলে লালবাগের শাহী মসজিদ নির্মিত হয় ?
    উত্তর: যুবরাজ মোহাম্মদ আযম- এর আমলে।
    প্রশ্ন: শাহ মোহম্মদ আজম কে ছিলেন?
    উত্তর: সম্রাট আওরঙ্গজেবের তৃতীয় সন্তান।
    প্রশ্ন: শাহ মোহম্মদ আজম কোন সালে লালবাগ দুর্গের কাজ আরম্ভ করেন?
    উত্তর: ১৬৭৮ সালে।
    প্রশ্ন: শাহ মোহম্মদ আজম প্রথমে লালবাগ কেল্লার নামকরণ করেন?
    উত্তর: কিল্লা আওরঙ্গবাদ।

    প্রশ্ন: শেরশাহ কোন যুদ্ধে হুমায়ুনকে পরাজিত করে দিল্লীর সিংহাসন দখল করেন?
    উত্তর: কনৌজের যু্‌দ্ধ।
    প্রশ্ন: বাংলাকে কে ‘জান্নাতাবাদ’ বলে ঘোষনা করেন?
    উত্তর: সম্রাট হুমায়ুন।
    প্রশ্ন: ভারতবর্ষে ঘোড়ার ডাকের প্রচলন করেন কে?
    উত্তর: শেরশাহ।
    প্রশ্ন: ‘গ্রান্ড ট্রাঙ্ক রোড’ কে নির্মান করেন?
    উত্তর: শেরশাহ।
    প্রশ্ন: ‘দাম’ নামক মুদ্রা দিল্লীর কোন সুলতানের সময় প্রচলিত ছিল?
    উত্তর: শেরশাহ।
    প্রশ্ন: আকবর দিল্লীর সিংহাসনে বসার সময় তার বয়স কত?
    উত্তর: ১৩ বছর।

    প্রশ্ন: সম্রাট আকবরের প্রবর্তিত ধর্মের নাম কি?
    উত্তর: দীন-ই-ইলাহী।
    প্রশ্ন: কার আমলে সমগ্র বাংলা ‘সুবহ-ই-বাঙ্গালাহ’ নামে পরিচিক ছিল?
    উত্তর: সম্রাট আকবর।
    প্রশ্ন: কোন মুঘল সম্রাট ‘জিজিয়া কর’ রহিত করেন?
    উত্তর: সম্রাট আকবর।
    প্রশ্ন: সম্রাট আকবরের রাজস্ব মন্ত্রী কে ছিলেন?
    উত্তর: টোডরমল।
    প্রশ্ন: ‘অমৃতসর’ স্বর্ণ মন্দির কোন সম্রাটের আমলে তৈরী হয়?
    উত্তর: সম্রাট আকবরের।
    প্রশ্ন: কোন মোঘল সম্রাট ‘বুলান্দ দরওয়াজা’ নির্মান করেন?
    উত্তর: সম্রাট আকবর।

    প্রশ্ন: আকবর কোন রাজপুত রমনীর পাণি গ্রহন করেছিলেন?
    উত্তর: জোধা বাঈ।
    প্রশ্ন: সম্রাট আকবরের সমাধি কোথায় অবস্থিত?
    উত্তর: সেকেন্দ্রায়।
    প্রশ্ন: সর্বশেষ মোগল সম্রাট কে?
    উত্তর: দ্বিতীয় বাহাদুর শাহ।
    প্রশ্ন: সম্রাট দ্বিতীয় বাহাদুর শাহের সমাধি কোথায় অবস্থিত?
    উত্তর: রেঙ্গুনে (ইয়াঙ্গুন), মায়ানমার।
    প্রশ্ন: মারাঠা বংশের শ্রেষ্ঠ নরপতি কে ছিলেন?
    উত্তর: শিবাজী।
    প্রশ্ন: শিবাজীর তরবারির আঘাতে কার আঙ্গুল কাটাঁ যায়?
    উত্তর: শায়েস্তা খানের।
    প্রশ্ন: হুসেনী দালাল (ইমাম বাড়ি) কে নির্মান করেন?
    উত্তর: মীর মুরাদ।

    প্রশ্ন: ঢাকার সাত গম্বুজ মসজিদ কবে কে, নির্মান করেন?
    উত্তর: ১৬৮০ সালে, নবাব শায়েস্তা খাঁ।
    প্রশ্ন: কোন মুঘল সুবাদার ঢাকার নাম জাহাঙ্গীর নগর রাখেন?
    উত্তর: ইসলাম খান।
    প্রশ্ন: বাংলার বার ভুইয়ার মধ্যে শ্রেষ্ঠ ভুঁইয়া কে?
    উত্তর: ঈসা খান।
    প্রশ্ন: কে বাংলার রাজধানী রাজমহল থেকে ঢাকায় নিয়ে আসেন?
    উত্তর: মীর জুমলা।
    প্রশ্ন: কোন মুঘল সম্রাট Prince of Builders নামে খ্যাত?
    উত্তর: সম্রাট শাহজাহান।

    প্রশ্ন: দিল্লীর ‘দেওয়ান-ই-আম’ ও ‘দেওয়ান-ই-খাস’ নির্মান করেন কে?
    উত্তর: সম্রাট শাহজাহান।
    প্রশ্ন: আগ্রার জামে মসজিদ নির্মান করেন কে?
    উত্তর: সম্রাট শাহজাহান।
    প্রশ্ন: ময়ূর সিংহাসনের নির্মাতা কে ছিলেন ?
    উত্তর: সম্রাট শাহজাহান।
    প্রশ্ন: ময়ূর সিংহাসন কে লুন্ঠন করেন?
    উত্তর: পারস্যের নাদির শাহ (১৭৩৯)।
    প্রশ্ন: ময়ূর সিংহাসন বর্তমানে রক্ষিত আছে?
    উত্তর: ইরানে।
    প্রশ্ন: দিল্লীর লাল কেল্লা কে নির্মান করেন?
    উত্তর: শাহজাহান।
    প্রশ্ন: কার রাজত্বকালে মুর্শিদকুলী খান বাংলার দেওয়ান নিযুক্ত হন?
    উত্তর: আওরঙ্গজেব।

    প্রশ্ন: কোন সম্রাটের মৃত্যুর পর মুর্শিদকুলী খান স্বাধীনভাবে বাংলাদেশ শাসন করেন?
    উত্তর: আওরঙ্গজেব।
    প্রশ্ন: কোন মুঘল সুবেদার পর্তুগ্রীজদের চট্টগ্রাম থেকে বিতাড়িত করেন?
    উত্তর: শায়েস্তা খান।
    প্রশ্ন: মুর্শিদকুলী খান কত সালে ইন্তেকাল করেন?
    উত্তর: ১৭২৭ সালে।
    প্রশ্ন: বাংলার প্রথম স্বাধীন নবাব কে ছিলেন?
    উত্তর: মুর্শিদকুলী খান।
    প্রশ্ন: বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব কে ছিলেন?
    উত্তর: সিরাজউদ্দৌলা।
    প্রশ্ন: বড় কাটরা কত সালে নির্মিত হয়?
    উত্তর: ১৬৪৪ সালে।
    প্রশ্ন: বড় কাটরা কার আমলে নির্মিত হয়?
    উত্তর: সুবেদার ইসলাম খান।
    প্রশ্ন: বাংলার কোন সুুবেদার আরাকান জঙ্গলে নিখোঁজ হন?
    উত্তর: শাহ মোহাম্মদ সুজা।
    প্রশ্ন: মূঘল সুবেদারদের প্রথম রাজধানী কোথায় ছিল?
    উত্তর: মুর্শিদাবাদ।

  • পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানের ভৌগোলিক উপনাম

    পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানের ভৌগোলিক উপনাম

    ১) হাজার হ্রদের দেশ – ফিনল্যান্ড
    ২) হাজার দ্বীপের দেশ – ইন্দোনেশিয়া
    ৩) ইউরোপের ককপিট – বেলজিয়াম
    ৪) নিশীথ সূর্যের দেশ – নরওয়ে
    ৫) চির শান্তির শহর – রোম
    ৬) পবিত্র ভূমি – জেরুজালেম
    ৭) মসজিদের শহর – ঢাকা
    ৮) নিষিদ্ধ নগরী – লাসা (তিব্বত)
    ৯) সূর্য উদয়ের দেশ – জাপান
    ১০) নীলনদের দেশ – মিশর

    ১১) জাঁকজমকের নগরী – নিউইউর্ক
    ১২) প্রাচীরের দেশ – চীন
    ১৩) মুক্তার দেশ – বাহারাইন
    ১৪) পিরামিডের দেশ – মিশর
    ১৫) আগুনের দ্বীপ – আইসল্যান্ড
    ১৬) মন্দিরের শহর – বেনারস
    ১৭) ম্যাপল পাতার দেশ – কানাডা
    ১৮) সোনালী তোরণের দেশ – সানফ্রান্সিসকো
    ১৯) সোনালী প্যাগোডার দেশ – মিয়ানমার
    ২০) সাত পাহাড়ের দেশ – রোম

    ২১) পৃথিবীর ছাদ – পামীর মালভূমি
    ২২) ভূমিকম্পের দেশ – জাপান
    ২৩) বাতাসের শহর – শিকাগো
    ২৪) প্রাচ্যের ভেনিস – ব্যাংকক
    ২৫) দক্ষিণের রাণী – সিডনি
    ২৬) উত্তরের ভেনিস – স্টকহোম
    ২৭) ধীবরের দেশ – নরওয়ে
    ২৮) পৃথিবীর চিনির আধার – কিউবা
    ২৯) শ্বেতহস্তীর দেশ – থাইল্যান্ড
    ৩০) সমুদ্রের বধু – গ্রেট বৃটেন

    ৩১) মুক্তার দেশ – কিউবা
    ৩২) গোলাপীর শহর / পিংক সিটি – জয়পুর (রাজস্থান)
    ৩৩) মোটর গাড়ির শহর – ডেট্রয়েট
    ৩৪) বিগ আপেল – নিউইয়র্ক শহর
    ৩৫) ঝর্ণার শহর – তাসখন্দ
    ৩৬) নিমজ্জমান নগরী – হেগ
    ৩৭) বিশ্বের রাজধানী – নিউইয়র্ক
    ৩৮) প্রাচ্যের গ্রেটবৃটেন – জাপান
    ৩৯) বজ্রপাতের দেশ – ভূটান
    ৪০) স্বর্ণ নগরী – জোহান্সবার্গ

    ৪১) ইউরোপের ক্রিয়াঙ্গন – সুইজারল্যান্ড
    ৪২) বৃটেনের বাগান – কেন্ট
    ৪৩) দক্ষিণের গ্রেট বৃটেন – নিউজিল্যান্ড
    ৪৪) প্রাচ্যের ড্যান্ডি – নারায়নগঞ্জ
    ৪৫) চীনের দুঃখ – হোয়াংহো নদী
    ৪৬) পবিত্র দেশ – ফিলিস্তিন
    ৪৭) চির সবুজের দেশ – নাটাল
    ৪৮) বাজারের শহর – কায়রো
    ৪৯) নীরব খনিরদেশ – বাংলাদেশ
    ৫০) সিল্ক রুটের দেশ – ইরান

  • জাতিসংঘের সংক্ষিপ্ত প্রোফাইল

    জাতিসংঘের সংক্ষিপ্ত প্রোফাইল

    নাম– United Nations (UN)
    প্রতিষ্ঠা- ২৪ অক্টোবর, ১৯৪৫ (জাতিসংঘ সনদ কার্যকর)
    প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য- ৫১
    বর্তমান সদস্য- ১৯৩
    সর্বশেষ সদস্য- দক্ষিণ সুদান (১৪ জুলাই ২০১১)
    সদর দপ্তর- নিউইয়র্ক
    ইউরোপীয় সদর দপ্তর- জেনেভা
    মূল সংস্থা- ৬টি
    অফিশিয়াল/দাপ্তরিক ভাষা- ৬টি
    সচিবালয়ে ব্যবহৃত ভাষা- ২টি (ইংরেজি ও ফরাসি)
    বর্তমান মহাসচিব-অ্যান্টেনিও গুতেরেস(পর্তুগাল),নবম

    জাতিসংঘ গঠন
    জাতিসংঘ গঠনের ৭টি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বা পদক্ষেপ উল্লেখযোগ্য। এগুলো হল-
    ১. লন্ডন ঘোষণা
    ২. আটলান্টিক সনদ : ১৪ আগস্ট, ১৯৪১; তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট ও বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী উইন্সটন চার্চিল আটলান্টিক মহাসাগরে বৃটিশ নৌ-তরী ‘প্রিন্সেস অব ওয়েলস’-এ বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য এক ঘোষণা দেন। এটিই আটলান্টিক সনদ নামে পরিচিত।
    ৩. মস্কো সম্মেলন
    ৪. তেহরান সম্মেলন
    ৫. ডাম্বারটন ওকস সম্মেলন
    ৬. ইয়াল্টা সম্মেলন

    ৭. সানফ্রান্সিসকো সম্মেলন : ২৫ এপ্রিল ১৯৪৫, সানফ্রান্সিসকো’তে ৫০টি দেশের প্রতিনিধিরা একটি সম্মেলনে যোগ দেন। ২৬ ‍জুন তারা ১১১ ধারা সম্বলিত জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষর করেন। ১৫ অক্টোবর সম্মেলনে অংশ না নেয়া প্রথম দেশ হিসেবে পোল্যান্ড জাতিসংঘ সনদে স্বাক্ষর করে। আর সনদটি কার্যকর হয় ২৪ অক্টোবর। অর্থাৎ সানফ্রান্সিসকো সম্মেলনে উপস্থিত না থেকেও জাতিসংঘ সনদ কার্যকর হওয়ার পূর্বেই তাতে স্বাক্ষর করে পোল্যান্ড। অর্থাৎ, সানফ্রান্সিসকো সম্মেলনে উপস্থিত রাষ্ট্র ৫০টি, কিন্তু সেই সম্মেলনে গৃহীত সনদে স্বাক্ষরকারী দেশ ৫১টি (পোল্যান্ড’সহ)।

    জাতিসংঘ সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
    জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠাকালিন সদস্য ছিল- ৫১ টি
    সানফ্রান্সিসকো সম্মেলনে উপস্থিত সদস্য- ৫০ টি
    জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষরিত হয়- ২৬ জুন, ১৯৪৫
    জাতিসংঘ সনদের মূল স্বাক্ষরকারী দেশ- ৫১ টি
    জাতিসংঘ সনদ কার্যকরী হয়- ২৪ অক্টোবর, ১৯৪৫ সালে
    জাতিসংঘ দিবস- ২৪ অক্টোবর
    জাতিসংঘের সদর দপ্তর- নিউইয়র্ক
    জাতিসংঘের সদস্য নয়- তাইওয়ান, ভ্যাটিকান, কসোভো এবং ফিলিস্তিন
    জাতিসংঘের স্থায়ী পর্যবেক্ষক- ভ্যাটিকান এবং ফিলিস্তিন
    জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষরকারী সম্মেলনে (সানফ্রান্সিসকো সম্মেলনে) উপস্থিত না থেকেও যে দেশটি জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য হিসেবে পরিগণিত হয়- পোল্যান্ড
    জাতিসংঘের বর্তমান সদস্য- ১৯৩
    জাতিসংঘের সর্বশেষ সদস্য- দক্ষিণ সুদান
    দক্ষিণ সুদান জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ করে- ১৪ জুলাই
    জাতিসংঘ হতে স্বেচ্ছায় পদত্যাগকারী একমাত্র দেশ- ইন্দোনেশিয়া
    ইন্দোনেশিয়া পদত্যাগ করে পুনরায় ফিরে আসে- ১৯৬৫
    পূর্বে কোন দেশ জাতিসংঘের সদস্য ছিল বর্তমানে নেই- তাইওয়ান
    তাইওয়ান চীনের নিকট জাতিসংঘের সদস্যপদ হারায়- ১৯৭১
    বিশ্বের স্বাধীন দেশ হয়েও জাতিসংঘের সদস্য নয়- ভ্যাটিকান ও কসোভো

    জাতিসংঘের সংস্থা
    জাতিসংঘের মূল সংস্থা- ৬টি (বর্তমানে অবশ্য কার্যকর সংস্থা ৫টি । কারণ, ১৯৯৪ সালে পালাউ’র স্বাধীনতার পরপর অছিপরিষদ (Trusteeship Council) স্থগিত করা হয় ।)
    ১।সাধারণ পরিষদঃ General Assembly
    সাধারণ পরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়- লন্ডনের ওয়েস্ট মিনিস্টার হলে ।
    সাধারণ পরিষদে প্রতিটি দেশের ভোট দেয়ার ক্ষমতা- ১টি
    বাংলাদেশ সাধারণ পরিষদের সভাপতি নির্বাচিত হয়- ১৯৮৬ সালে
    সভাপতিত্ব করেন- হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী
    ২। নিরাপত্তা পরিষদঃ Security Council
    নিরাপত্তা পরিষদ পরিচিত– স্বস্তি পরিষদ নামে
    নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য সংখ্যা- ১৫ টি (৫ টি স্থায়ী ও ১০ টি অস্থায়ী)
    ৫টি স্থায়ী রাষ্ট্র- যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, ফ্রান্স ও চীন
    ১৯৬৫ সালের আগে নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য ছিল- ১১ টি
    নিরাপত্তা পরিষদের কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য কমপক্ষে- ৫ টি স্থায়ী সদস্যের ও ৯ টি অস্থায়ী সদস্য রাষ্ট্রের সম্মতি প্রয়োজন
    ভেটো মানে- আমি এটা মানি না (না ভোট)
    জাতিসংঘে ভেটো দানের ক্ষমতা আছে- নিরাপত্তা পরিষদের ৫টি স্থায়ী রাষ্ট্রের
    বাংলাদেশ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হয়- মোট ২ বার (১৯৭৮ ও ১৯৯৯)
    ২য় বার বাংলাদেশ (১৯৯৯ সালে নির্বাচিত, ২০০০-০১ মেয়াদে) সভাপতির দায়িত্ব পালন করে
    সভাপতিত্ব করেন- আনোয়ারুল করিম চৌধুরী
    ৩। অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদঃEconomic and Social Council (ECOSOC)
    ৪। আন্তর্জাতিক আদালতঃ International Court of Justice or World Court
    (ICJ)
    জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক আদালত পরিষদের নাম- স্থায়ী সালিশী আদালত
    আন্তর্জাতিক আদালতের সদর দফতরের নাম- শান্তি প্রাসাদ (হেগ, নেদারল্যান্ডস)
    আন্তর্জাতিক আদালতের বিচারক- ১৫ জন
    আন্তর্জাতিক আদালতের বিচারকদের মেয়াদ- ৯ বছর
    আন্তর্জাতিক আদালতের বর্তমান প্রেসিডেন্ট- হিশাস ওয়াদা (Hisashi Owada)
    ৫। সচিবালয়ঃ Secretariat
    ৬। অছি পরিষদঃ Trusteeship Council
    ১৯৯৪ সালে পালাউ স্বাধীন হলে জাতিসংঘের এই সংস্থাটি স্থগিত (suspended) করা হয় ।
    * ২০০২ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধী আদালত (International Criminal Court) (ICC, ICCt) প্রতিষ্ঠা করা হয় । এটিও জাতিসংঘের আওতাভুক্ত, তবে তাদের কাজেকর্মে অনেকটাই স্বাধীন । এটি কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধ, মানবতা বিরোধী অপরাধ প্রভৃতির বিচার করে । তবে ২০০২ সালের ১ জুলাই যেদিন এটি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে চুক্তি স্বাক্ষর করা হয় তার আগের কোন অপরাধ এই আদালতের আওতাধীন হবে না ।
    ICC প্রতিষ্ঠা- ১ জুলাই ২০০২
    ICC র সদর দপ্তর- হেগ, নেদারল্যান্ডস
    ICC র সদস্য- ১১৬ (১ নভেম্বর থেকে ১১৭; ১ ডিসেম্বর থেকে ১১৮)
    বাংলাদেশ ICC র সদস্য নয়/ চুক্তি স্বাক্ষর করেনি

    UN Women : জাতিসংঘের সর্বশেষ অঙ্গসংস্থা
    জাতিসংঘের সর্বশেষ অঙ্গসংস্থা (১৭তম)
    অনুমোদন লাভ- ২ জুলাই ২০০৯
    কার্যক্রম শুরু- ১ জানুয়ারি ২০১১
    পুরো নাম/ আসল নাম- United Nations Entity for Gender Equlity and the Empowerment of Women
    প্রধান- মিশেল ব্যাচলেট (চিলির প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট; জাতিসংঘের পরবর্তী উপমহাসচিব)
    সদর দপ্তর- নিউইয়র্ক

    জাতিসংঘের মহাসচিব
    জাতিসংঘ মহাসচিবের মেয়াদ- ৫ বছর (প্রকৃতপক্ষে মহাসচিবের পদের নির্দিষ্ট কোন মেয়াদ নেই । তবে ঐতিহ্যগতভাবে মহাসচিব ৫ বছরের জন্য ১ বা ২ মেয়াদে নির্বাচিত হন)
    জাতিসংঘের প্রথম মহাসচিব- ট্রিগভে লি (Trygve Lie) (নরওয়ে)
    জাতিসংঘের একমাত্র মুসলমান মহাসচিব- কফি আনান (ঘানা)
    মুক্তিযুদ্ধের সময় জাতিসংঘের মহাসচিব ছিলেন- উ থান্ট (মায়ানমার) (প্রথম এশীয় মহাসচিব)
    জাতিসংঘের বর্তমান মহাসচিব- অ্যান্তোনিও গুতেরস(পর্তুগাল)
    জাতিসংঘের মহাসচিবদের মধ্যে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান- দ্যাগ হেমারশোল্ড(১৯৬১) ও কফি আনান(২০০১)
    জাতিসংঘের যে মহাসচিব মরণোত্তর শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান- দ্যাগ হেমারশোল্ড(১৯৬১)

  • আন্তর্জাতিক সংগঠনসমূহ এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান

    আন্তর্জাতিক সংগঠনসমূহ এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান

    লীগ অব নেশনস গঠিত হয় = 1919 সালে।
    জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠিত হয় = 24 অক্টোবর 1945 সালে।
    জাতিসংঘের বর্তমান সদস্য সংখ্যা = 193
    বিশ্বব্যাংকের SOFT LOAN WINDOW হলো = IDA
    “ব্রেটন উডস ইনস্টিটিউট” যে সহযোগিতা বুঝায় = আইএমএফ ও বিশ্বব্যাংক।
    GATT এর পরিবর্তিত রূপ = WTO (1995 সালে)
    স্বল্পোন্নত দেশগুলোর উন্নয়নে সহায়তা করে = UNDP
    সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার লক্ষ্য = আটটি।
    OIC প্রতিষ্ঠিত হয় = 1969 সালে।

    জোট নিরপেক্ষ প্রথম শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় = বেলগ্রেড।
    কমনওয়েলথ এর বর্তমান সদস্য সংখ্যা = 53
    ইউরো মুদ্রা চালু হয় = 1লা জানুয়ারি 1999
    গ্রুপ 77 কোন ধরনের দেশ নিয়ে গঠিত = উন্নয়ন।
    ওপেক প্রতিষ্ঠার প্রথম উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন = ভেনিজুয়েলা।
    সার্ক প্রতিষ্ঠিত হয় = 8 ডিসেম্বর 1985
    BIMSTEC যে ধরনের প্রতিষ্ঠান = অর্থনৈতিক।
    রেডক্রসের প্রতিষ্ঠাতা হলেন = হেনরি ডুরান্ট।
    রেডক্রস প্রতিষ্ঠিত হয় = 9 ফেব্রুয়ারি 1863 সালে ।
    আরবিস কি = উড়ন্ত চক্ষু হাসপাতাল।
    IUCN এর কাজ হলো বিশ্বব্যাপি = প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ করা।

    _________সংগঠন_________

    G – 8 :-
    = প্রতিষ্ঠিত হয় 15 নভেম্বর 1975 সালে। সদস্য সংখ্যা 7.

    D -8 :-
    = 15 জুন 1997 সালে। সদরদপ্তর তুরস্কে। সদস্য সংখ্যা 8.

    ADB:-
    = Asian Development Bank. প্রতিষ্ঠিত হয় 1966 সালে। সদরদপ্তর ম্যালিনা – ফিলিপাইন। সদস্য সংখ্যা 67.

    IDB :-
    = Islamic Development Bank. প্রতিষ্ঠিত হয় 20 অক্টোবর 1975 সালে। সদরদপ্তর জেদ্দা – সৌদিআরব। সদস্য সংখ্যা 56.

    IMF :-
    = International Monetary Fund. প্রতিষ্ঠিত হয় 1944 সালের 1 – 22 জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের নিউ হ্যাম্পশায়ারের ব্রেটন উডসের মাউন্ট ওয়াশিংটন হোটেলে অনুষ্ঠিত 45টি দেশের প্রতিনিধিদলের অংশ গ্রহনে গৃহীত হয়। আনুষ্ঠানিক ভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় 27 ডিসেম্বর 1945 সালে। কার্যক্রম শুরু হয় 1লা মার্চ 1947 সালে। সদরদপ্তর ওয়াশিংটন ডিসি – যুক্তরাষ্ট্র।

    APEC :-
    Asia Pacific Economic co-operation .প্রতিষ্ঠিত হয় 6 নভেম্বর 1989 সালে । সদরদপ্তর সিঙ্গাপুর। সদস্য সংখ্যা 21.

    G – 77 :-
    প্রতিষ্ঠিত হয় 15 জুন 1964 সালে। সদস্য সংখ্যা 134

    G – 20 :-
    প্রতিষ্ঠিত হয় 1999 সালে। সদস্য সংখ্যা 23.

    CIRDAP :-
    প্রতিষ্ঠিত হয় 6 জুলাই 1979 সালে। সদরদপ্তর ঢাকা চামেলী হাউজ। সদস্য সংখ্যা 15.

    OPEC :-
    Organisation of the petroleum Exporting Counties. প্রতিষ্ঠিত হয় 14 ডিসেম্বর 1960 সালে। সদরদপ্তর ভিয়েনা – অস্ট্রিয়া। সদস্য সংখ্যা 12.

    ASEAN :-
    Association of South East Asian Nations. প্রতিষ্ঠিত হয় 8 ই আগস্ট 1967 সালে। সদরদপ্তর জার্কাতা – ইন্দোনেশিয়া। সদস্য সংখ্যা 10.

    SAARC :-
    South Asian Association For Regional Co-Operation. প্রতিষ্ঠিত হয় 8 ডিসেম্বর 1985 সালে।সদরদপ্তর কাঠমুন্ডু নেপাল। সদস্য সংখ্যা 8.

    ECO :-
    Economic Co-operation Organisation. প্রতিষ্ঠিত হয় 1985 সালে। সদরদপ্তর তেহরান – ইরান। সদস্য সংখ্যা 10.

    BENELUX:-
    প্রতিষ্ঠিত হয় 1958 সালে । সদরদপ্তর ব্রাসেলস – বেলজিয়াম। সদস্য সংখ্যা 3.

    SAPTA :-
    South Asian Free Trade Area. প্রতিষ্ঠিত হয় 11 এপ্রিল 1993 সালে। সদরদপ্তর ঢাকা। সদস্য সংখ্যা 8

     ________আঞ্চলিক রাজনৈতিক জোট______

    আরব লীগ:-
    প্রতিষ্ঠিত হয় 22 মার্চ 1945 সালে। সদরদপ্তর কায়রো – মিশর। সদস্য সংখ্যা 22

    CIS :-
    Commonwealth of Independent State. প্রতিষ্ঠিত হয় 8 ডিসেম্বর 1991 সালে। সদরদপ্তর মিনস্ক – বেলারুশ। সদস্য সংখ্যা 11.

    EU :-
    ইউরোপীয় ইউনিয়ন। প্রতিষ্ঠিত হয় 1993 সালে। সদরদপ্তর ব্রাসেলস – বেলজিয়াম। সদস্য সংখ্যা 28.

    AU :-
    African Union. প্রতিষ্ঠিত হয় 9 জুলাই 2002. সদরদপ্তর আদ্দিবা আবারা – ইথিওপিয়া। সদস্য সংখ্যা 54.

    GCC :-
    Gulf Co-operation Council. উপসাগরীয় সহযোগিতা সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয় 25 মে 1981 সালে। সদরদপ্তর রিয়াদ – সৌদিআরব। সদস্য সংখ্যা 6

    SAFTA :-
    South Asian Free Trade Area. প্রতিষ্ঠিত হয় 11 এপ্রিল 1993 সালে। সদরদপ্তর ঢাকা। সদস্য সংখ্যা 8।