কয়েকটি ঘূর্ণিঝড় এর উপর আলোচনা — ★ সিডর( SIDR) : — সিডর শব্দের অর্থ চোখ। — এটি সিংহলি ভাষার শব্দ — এটি আঘাত হানে ১৫নভেম্বর ২০০৭
★নার্গিস: — ফারসি ভাষার শব্দ — এর অর্থ ফুল — আঘাত হানে ২মে ২০০৮
★রেশমি ( RASHMI) — শব্দের অর্থ কোমল,মোলায়েম — আঘাত হানে ২৬ অক্টোবর ২০০৮
★বিজলী ( BIJLI): — আঘাত হানে ১৯এপ্রিল ২০০৯
★আইলা ( AILA): — অর্থ ডলফিন বা শুশুক — আঘাত হানে ২৫ মে ২০০৯
★ওয়ার্ড ( WARD): — অর্থ ফুল — আঘাত হানে ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে
★মহাসেন: — আঘাত হানে ১৬মে ২০১৩
রোয়ানু ২১মে ২০১৬ এটি বাংলাদেশে আঘাত হানা সর্বশেষ ঘূর্ণিঝড়।
সমুদ্রবন্দরেরজন্যসংকেতসমূহ ১নং দূরবর্তী সতর্ক সংকেত: জাহাজ ছেড়ে যাওয়ার পর দূর্যোগপূর্ণআবহাওয়া সম্মুখীন হতে পারে। দূরবর্তী এলাকায় একটি ঝড়ো হাওয়ার অঞ্চল রয়েছে, যেখানে বাতাসের গতিবেগ ঘন্টায় ৬১ কিঃমিঃ যা সামূদ্রিক ঝড়ে পরিণত হতে পারে। ২নং দূরবর্তী হুঁশিয়ারী সংকেত: দূরে গভীর সাগওে একটি ঝড় সৃষ্টি হয়েছে। সেখানে বাতাসের একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৬২-৮৮ কিঃমিঃ। বন্দর এখনই ঝড়ে কবলিত হবে না, তবে বন্দর ত্যাগকারী জাহাজ পথিমধ্যে বিপদে পড়তে পারে। ৩নং স্থানীয় সতর্ক সংকেত: বন্দর ও বন্দরে নোঙ্গর করা জাহাজগুলো দূর্যোগ কবলিত হওয়ার আশঙ্খা রয়েছে। বন্দরে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে এবং ঘূর্ণি বাতাসের একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৪০-৫০ কিঃমিঃ হতে পারে। ৪নং স্থানীয় হুঁশিয়ারী সংকেত: বন্দর ঘূর্ণিঝড় কবলিত। বাতাসের সম্ভাব্য গতিবেগ ঘন্টায় ৫১-৬১ কিঃমিঃ তবে ঘূর্ণিঝড়ের চূড়ান্ত প্রস্তুতি নেওয়ার মতো তেমন বিপজ্জনক সময় এখনো আসেনি। ৫নং বিপদ সংকেত: বন্দর ছোট বা মাঝারী তীব্রতার ঝঞ্ঝাবহুল এক সামূদ্রিক ঝড়ের কবলে নিপতিত। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৬২-৮৮ কিঃমিঃ। ঝড়টি বন্দরকে বাম দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করতে পারে। ৬নং বিপদ সংকেত: বন্দর ছোট বা মাঝারী তীব্রতার ঝঞ্ঝাবহুল এক সামূদ্রিক ঝড়ের কবলে নিপতিত। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৬২-৮৮ কিঃমিঃ। ঝড়টি বন্দরকে ডান দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করতে পারে। ৭নং বিপদ সংকেত: বন্দর ছোট বা মাঝারী তীব্রতার ঝঞ্ঝাবহুল এক সামূদ্রিক ঘূণিঝড়ের কবলে নিপতিত। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৬২-৮৮ কিঃমিঃ। ঝড়টি বন্দরকে উপর বা নিকট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে। ৮নং মহাবিপদ সংকেত: বন্দর প্রচন্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতার ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ ঘূণিঝড়ের কবলে পড়তে পারে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৮৯ কিঃমিঃ বা তার উর্দ্ধে হতে পারে। প্রচন্ড ঝড়টি বন্দরকে বাম দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে। ৯নং মহাবিপদ সংকেত: বন্দর প্রচন্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতার ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ এক সামূদ্রিক ঘূণিঝড়ের কবলে নিপতিত। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৮৯ কিঃমিঃ বা তার উর্দ্ধে হতে পারে। প্রচন্ড ঝড়টি বন্দরকে ডান দিকে রেখে উপকূল অতিক্রম করবে। ১০নং মহাবিপদ সংকেত: বন্দর প্রচন্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতার ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ এক সামূদ্রিক ঘূণিঝড়ের কবলে নিপতিত। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৮৯ কিঃমিঃ বা তার উর্দ্ধে হতে পারে। প্রচন্ড ঝড়টি বন্দরের উপর বা নিকট দিয়ে উপকূল অতিক্রম করবে। ১১নং যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন সংকেত: আবহাওয়া বিপদ সংকেত প্রদানকারী কেন্দ্রেও সাথে সকল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে এবং স্থানীয় কর্মকর্তা আবহাওয়া অত্যন্ত দূর্যোগপূর্ণ বলে মনে করেন।
নদীবন্দরেরজন্যসংকেতসমূহ ১-নং নৌ সতর্ক সংকেত: বন্দর এলাকা ক্ষণস্থায়ী ঝড়ো আবহাওয়ার কবলে নিপতিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ঘন্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিঃমিঃ গতিবেগের কালবৈশাখী ক্ষেত্রেও এই সংকেত প্রদর্শিত হয়। এই সংকেত আবহাওয়ার চলতি অবস্থার উপর সতর্ক নজর রাখারও তাগিদ দেয়। ২-নং নৌ হুঁশিয়ারী সংকেত: বন্দর এলাকা নিম্নচাপের সমতুল্য তীব্রতার একটি ঝড় যার গতিবেগ ঘন্টায় অনুর্দ্ধ ৬১ কিঃমিঃ বা একটি কালবৈশাখী ঝড়,যার বাতাসের গতিবেগ ৬১ কিঃমিঃ বা তদুর্দ্ধ। নৌ-যান এদের যে কোনটির কবলে নিপতিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ৬৫ ফুট বা তার কম দৈর্ঘ্য বিশিষ্ট নৌ-যানকে দ্রুত নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে হবে। ৩-নং নৌ- বিপদ সংকেত: বন্দর এলাকা ঝড়ে কবলিত। ঘন্টায় সর্বোচ্চ একটানা ৬২-৮৮ কিঃমিঃ পর্যন্ত গতিবেগের একটি সামূদ্রিক ঝড় সহসাই বন্দর এলাকায় আঘাত হানতে পারে। সকল প্রকার নৌ- যানকে অবিলম্বে নিরাপদ আশ্রয় গ্রহণ করতে হবে। ৪নং নৌ-মহাবিপদ সংকেত: বন্দর এলাকা একটি প্রচন্ড বা সর্বোচ্চ তীব্রতার সামূদ্রিক ঝড়ে কবলিত এবং সহসাই বন্দর এলাকায় আঘাত হানবে। ঝড়ে বাতাসের সর্বোচ্চ একটানা গতিবেগ ঘন্টায় ৮৯ কিঃমিঃ বা তদুর্দ্ধ। সকল প্রকার নৌ-যানকে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে হবে।
নবমদশমশ্রেণিভূগোলওপরিবেশ – দশমঅধ্যায়ঃবাংলাদেশেরভৌগোলিকরিবরণ ১। বাংলাদেশের মধ্যভাগ দিয়ে অতিক্রম করেছে – ক র্কটক্রান্তি রেখা। ২। বাংলাদেশ ২০⁰ ৩৪′ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬⁰ ৩৮’ উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে অবস্থিত। ৩। বাংলাদেশ ৮৮⁰ ০১′ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৯২⁰ ৪১′ পূর্ব দ্রাঘিমারেখার মধ্যে অবস্থিত। [৩৬ ৩ম বিসিএস] ৪। ২০১৫ সালের ৩১ জুলাই ভারতের সাথে ছিটমহল বিনিময়ের ফলে এদেশের সাথে ১০,০৪১ একর জমি যোগ হয়। ৫। বাংলাদেশের টেরিটোরিয়াল বা রাজনৈতিক সমুদ্রসীম – ১২ নটিক্যাল মাইল। ৬। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা বা Exclusive Economic Zone – ২০০ নটিক্যাল মাইল। [৩৭ তম বিসিএস] ৭। বাংলাদেশের উপকূলীয় ভূখণ্ড সমুদ্রে ৩৫০ নটিক্যাল মাইল পর্য্ন্ত যার ভৌগোলিক নাম মহীসোপান।
৮। বাংলাদেশের সর্বমোট সীমারেখা—৪৭১১ কি.মি। ৯। বাংলাদেশ-ভারতের সীমারেখা—৩৭১৫ কি.মি। (বিজিবি)’র তথ্য মতে, ৪১৫৬ কিলোমিটার। [৩৬ ৩ম বিসিএস] ১০। বাংলাদেশ-মিয়ানমারের সীমারেখা—২৮০ কি.মি.।(বিজিবি)’র তথ্য মতে, ২৭১ কিলোমিটার। ১১। ভূপ্রকৃতির ভিক্তিতে বাংলাদেশকে – ৩ টি ভাগে ভাগ করা যায়। ১২। টারশিয়ারি যুগের পাহাড় সমূহকে –২ ভাগে ভাগ করা যায়। ১৩। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বের পাহাড়গুলোর গড় উচ্চতা – ৬১০ মিটার। ১৪। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ –তাজিনডং(বিজয়) উচ্চতা ১২৩১ মিটার। এটি বান্দরবনে অবস্থিত। ১৫। বাংলাদেশের প্লাইস্টোসিনকালের সোপানসমূহ –২৫০০০ বছরের পুরোনো। ১৬। বরেন্দ্রভূমি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত। মাটি ধূসর ও লাল। আয়তন ৯৩২০ বর্গ কি. মি.। ১৭। বাংলাদেশের প্লাবন সমভূমির আয়তন —১, ২৪, ২৬৬ বর্গ কি. মি.। ১৮। বাংলাদেশের প্লাবন সমভূমিকে — ৫ টি ভাগে ভাগ করা যায়। ১৯। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু জায়গা – দিনাজপুর। উচ্চতা-৩৭.৫০ মিটার। ২০। বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা প্রায় –৭০০ টি।
২১। বাংলাদেশের নদীসমূহের মোট দৈর্ঘ্য হলো প্রায় —২২,১৫৫ কিলোমিটার। ২২। পদ্মা নদীর উৎপত্তি হয়েছে –হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে। ২৩। পদ্মা নদী যমুনা নদীরসাথে মিলিত হয়েছে – দৌলতদিয়ার কছে। ২৪। পদ্মা ও মেঘনা নদী মিলিত হয়েছে – চাঁদপুরে। ২৫। পদ্মার প্রধান শাখানদী হলো—কুমার(ariyal theke ber hoyeche), মাথাভাঙ্গা, গড়াই, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ ইত্যাদি। ২৬। পদ্মার উপনদী হলো—পুনর্ভবা, নাগর, পাগলা, কুলিক, ট্যাংগন, মহানন্দা ইত্যাদি। ২৭। ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি হয়েছে—হিমালয় পর্বতের কৈলাস শৃঙ্গের মানস সরোবর হতে। ২৮। ব্রহ্মপুত্র নদের শাখানদী হলো—বংশী ও শীতালক্ষা। ২৯। ব্রহ্মপুত্র নদের প্রধান উপনদী হলো—তিস্তা ও ধরলা। ৩০। ময়মনসিংহ জেলার দেওয়ানগঞ্জের কাছে ব্রহ্মপুত্রের শাখা যমুনা নদী নামে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়। 1787 sale
৩১। যমুনার প্রধান উপনদী হলো – করতোয়া ও আত্রাই। ৩২। যমুনার শাখানদী হলো –ধলেশ্বরী। আবার ধলেশ্বরী নদীর শাখানদী হলো—বুড়িগঙ্গা। ৩৩। বাংলাদেশের বৃহত্তম, প্রশস্ততম ও দীর্ঘতম নদী মেঘনা। ৩৪। মেঘনার উপনদী হলো—মনু, বাউলাউ, তিতাস, গোমতী। ৩৫। আসাসের বরাক নদী সুরমা ও কুশিয়ারা নামে বাংলাদেশের সিলেট জেলায় পরবেশ করেছে। ৩৬। কর্ণফুলী নদী আসামের লুসাই পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়েছে। ৩৭। কর্ণফুলীর প্রধান উপনদী হলো—কাসালং, হালদা ও বোয়ালখালী। ৩৮। বাংলাদেশের উষ্ণতম মাস — এপ্রিল। ৩৯। বাংলাদেশের গড় তাপমাত্রা –২৬.০১⁰ সেলসিয়াস। গড় বৃষ্টিপাত ২০৩ সেন্টিমিটর। ৪০। ইষ্ণতম স্থান- লালপুর, নাটোর [৩৬ ৩ম বিসিএস] ৪১। শীতলতম স্থান- শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার ৪২। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত- লালাখাল, জৈন্তাপুর, সিলেট ৪৩। সর্বনিম্ম বৃষ্টিপাত- লালপুর, নাটোর ৪৪। মেঘনা নদীর দৈর্ঘ্য—৩৩০ কি.মি। ৪৫। বাংলাদেশের চিরযৌবনা নদী –মেঘনা।
★নবমদশমশ্রেণিভূগোলওপরিবেশ – চতুর্দশঅধ্যায়ঃবাংলাদেশেরপ্রাকৃতিকদুর্যোগ ১। বাংলাদেশে দুর্যোগের কারণ—ভৌগোলিক অবস্থান। ২। পার্বত্য এলাকায় দেখা দেয়—আকস্মিক বন্যা। ৩। জোয়ার-ভাটা জনিত বন্যার পানির উচ্চতা—৩-৬ মিটার। ৪। বাংলাদেশের নদীর সংখ্যা—৭০০ টি। ৫। ভারতে উৎপত্তি এরকম বাংলাদেশী নদী—৫৪ টি। ৬। প্রধান তিনটি নদী দ্বারা মোট অববাহিত এলাকা—১৫,৫৪,০০০ বর্গ কি. মি। ৭। বাংলাদেশের খরা প্রবণ এলাকা – উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল। ৮। ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়—স্থান অনুসারে। ৯। এদেশে নদী ভাঙন দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত লোকের সংখ্যা—১.৫ মিলিয়ন। ১০। ভূমিকম্পের তীব্রত সম্পর্কে জানা যায়—রিখটার স্কেল দিয়ে। ১১। বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চল—উত্তর-উত্তর পূর্বাঞ্চল। ১২। ভূমিকম্পের সাথে—সুনামির আশংকা থাকে। ১৩। ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্পের সাথে –সুনামি হয়। ১৪। সুনামির কারণ—সমুদ্র তলদেশে ভূমিকম্প। [৩৬ তম বিসিএস] ১৫। বাংলাদেশের দুর্যোগ প্রস্তুত কেন্দ্রের অপর নাম—বিডিপিসি। ১৬। স্পারসো আবহাওয়া অধিদপ্তরকে সাহায্য করে—ভূ-উপগ্রহের মাধ্যমে। ১৭। স্পারসো গবেষণা করে—মহাকাশ। ১৮। দূর্যোগ ব্যবস্থাপনার মৌলিক উদ্দেশ্য –৩ টি। ১৯। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন পাশ হয়—২০১২ সালে। ২০। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা জারি করা হয়—১৯ জানুয়ারি ২০১৫ সালে। ২১। এ নীতিমালা অনুযায়ী সমুদ্র বন্দরের জন্য সংকেত নির্ধারণ করা হয়—১১টি। ২২। এ নীতিমালা অনুযায়ী নদী বন্দরের জন্য সংকেত নির্ধারণ করা হয়—৪টি ।
★এইচএসসিভূগোল১মপত্র– চতুর্থঅধ্যায়ঃবায়ুমণ্ডলওবায়ুদূষণ ১। নাইট্রোজেন –৭৮.০৮% ২। অক্সিজেন –২০.৯৪% ৩। আরগন—০.৯৪% ৪। কার্বন-ডাই-অক্সাইড—০.০৩% ৫। নিয়ন—০.০০১৮% ৬। হিলিয়াম –০.০০০৫% ৭। ওজন–০.০০০৫% ৮। মিথেন—০.০০০০২% ৯। হাইড্রোজেন—০.০০০০৫% ১০। জেনন—০.০০০০৯% ১১ বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতার হ্রাস-বৃদ্ধির দিকে লক্ষ রেখ বায়ুমণ্ডলকে – পাঁচ ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা-ক. ট্রপোস্ফিয়ার খ. স্ট্রাটোস্ফিয়ার গ. থার্মোস্ফিয়ার ঘ. এক্সোস্ফিয়ার ঙ. ম্যাগনেটোস্ফিয়ার। ১৩। ট্রপোস্ফিয়ার ভূপৃষ্ঠের সংলগ্নে অবস্থিত। ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৮ কি. মি. পর্য্ন্ত ছড়িয়ে আছে এটি। ১৪। ট্রপোস্ফিয়ার মানুষের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় স্থর। ১৫। ট্রপোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্ব সীমায় অবস্থিত সরুস্থরকে ট্রপোপজ বলে। এখান থেকে বিমান চলাচল করে। ১৬। স্ট্রাটোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের দ্বিতীয় স্থর। এটি ভূপৃষ্ঠ হতে উপরের দিকে ৮০ কি. মি. পর্য্ন্ত ছড়িয়ে আছে। ১৭। থার্মোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের তৃতীয় স্থর। এটি ভূপৃষ্ঠ হতে উপরের দিকে ৬৪০ কি. মি. পর্য্ন্ত ছড়িয়ে আছে। ১৮। এক্সোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের চতুর্থ স্থর। এটি ভূপৃষ্ঠ হতে ৬৪০ কি. মি. এর ঊর্ধ্বে অর্থাৎ থার্মোস্ফিয়ারের উপরে। ১৯। ম্যাগনেটোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের পঞ্চম স্থর। এই স্থরটি হলো চৌম্বকীয় স্থর। যা সর্বশেষে অবস্থিত। ২০। তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্গত সূক্ষ ধূলিকণা – ক্যান্সার রোগ সৃষ্ঠি করে।
২১। কার্বন মনোক্সাইড উদ্ভিদের নাইট্রোজেন সংবন্ধন প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটায়। ২২। সালফার-ডাই-অক্সাইড বায়েুতে বেশি হলে গাছের পাতা শুকিয়ে যায়। ২৩। নাইট্রোজেনের অক্সাইড ও ক্লোরোইড ফসল উৎপাদন হ্রাস করে। ২৪। যানবাহন থেকে নির্গত গ্যাসীয় পদার্থের মধ্যে কার্বন-ডাই-অক্সাইড প্রধান। ২৫। সমুদ্র সমতল থেকে বায়ুমণ্ডলের ঊর্ধসীমা – ১০, ০০০ কি. মি.। ২৬। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা করে — ওজন গ্যাস। ২৭। ওজোনস্থরকে ধ্বংস করে – কার্বন-ডাই-অক্সাইড। ২৮। গ্লোবল ওয়ার্মিং এ মুখ্য ভূমিকা পালন করে — CO2 ২৯। সবচেয়ে কম দূষণ সৃষ্টিকারী জ্বালানি হলো—প্রাকৃতিক গ্যাস। ৩০। বায়ুদূষণ প্রতিরোধে সরকার ‘পরিবেশ সংরক্ষণ আইন’ তৈরি করেছেন — ১৯৯৫ সালে। ৩১। ওজোনস্থর বিনষ্টকারী পদার্থগুলোর নিয়ন্ত্রণের জন্য স্বাক্ষরিত প্রোটোকল—ধরিত্রী সম্মেলন-১৯৯২। ৩২। Hazard বা আপদ বলতে কোনো এক আকস্মিক ও চরম প্রাকৃতিক সৃষ্ট ঘটনাকে বোঝায়। ৩৩। বায়ুদূষণ অন্যতম প্রাকৃতিক Hazard বা আপদ যার ফলে বিশ্বময় উষ্ণায়নের সৃষ্টি হচ্ছে। ৩৪।বায়ু দূষনের ফলে ক্যান্সার, নিউমোনিয়া, জন্ডিস সহ নানান রোগ হচ্ছে। ৩৫। ডিজেল পোড়ালে তৈরি হয়—সালফার ডাই অক্সাইড। ৩৬। পেট্রোল, অকটেন ও সিএনজি পোড়ালে তৈরি হয়—কার্বন ডাই অক্সাইড।
★এইচএসসিভূগোল১মপত্র– অষ্টমঅধ্যায়ঃসমুদ্রস্রোতওজোয়ার–ভাটা ১। জোয়ার ভাটার স্থিতিকাল—৬ ঘণ্টা। ২। কেনো একটি স্থানে প্রতিদিন জোয়ার ভাটা হয়—দুইবার। ৩। পৃথিবীর উপর সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ –চাঁদের । ৪। সূর্যেরকিরণ সমুদ্র তলশে প্রবেশ করতে পারে—২১০ মিটার। ৫। চাঁদ ও সূর্যের মিলিত আকর্ষণে শক্তিশালী মুখ্য জোয়ার হয়—অমাবস্যায়। ৬। চাঁদ ও সূর্যের জোয়ার উৎপন্ন করার ক্ষমতার অনুপাত—চাঁদ : সূর্য = ১১ : ৫। ৭। চাঁদের আকর্ষণ শক্তির কার্যকারিতা সবচেয়ে বেশি—জলভাগে। ৮। অষ্টমী তিথিতে সংঘটিত হয়—মরা কটাল। ৯। প্রবল জোয়ারের সৃষ্টি হয় –চাঁদ ও পৃথিবীর আকর্ষণে। ১০। একই স্থানে প্রতিদিন জোয়ার ভাটা হয়—৬ ঘণ্টা ১৩ মিনিট পর পর। ১১। একটি মুখ্য জোয়ার এবং একটি গৌণ জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান—১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট। ১২। পৃথিবী নিজ কক্ষপথে পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে আবর্তন করছে—১৬১০ কি. মি বেগে। ১৩। চাঁদ ও সূর্য সমকোণে অবস্থান করে পৃথিবীকে আকর্ষণ করে—৮ মী তিথিতে। ১৪। সূর্য চন্দ্র অপেক্ষা বড়—দুই কোটি ষাট লক্ষ গুণ। এইচ এস সি ভূগোল ১ ম পত্র- ষষ্ঠ অধ্যায়ঃ জলবায়ু অঞ্চল ও জলবায়ু পরিবর্তন ১। সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত ঝুঁকিপূর্ণ দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান—দশম। ২। ৫০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের উপকূলবর্তী এলাকা প্লাবিত হবে যদি—সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা ৩ ফুট বৃদ্ধি পায়। ৩। গত ১০০ বছরে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়েছে—১০-২৫ সে. মি। ৪। বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে—মানুষের। ৫। বিশ্ব উষ্ণায়নে ক্লোরোফ্লেরো কার্বনের অবদান—১৪%। ৬। গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়ার ফলেবরফ গলে গেলে লাভবান হবে—পৃথিবরি প্রায় অর্ধেক অংশ। ৭। গ্রিন হাউজ –একধরনের কাচের ঘর। ৮। । বাংলাদেশের জনগণের উপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলতে পারে—সমুদ্রের জলস্থর বৃদ্ধি। ৯। বিশ্বব্যাংক জলবায়ুর পরিবর্তন মোকাবেলায় বাংলাদেশকে সাহায্য প্রদান করবে—৩০%।
★এইচএসসিভূগোল২য়পত্র– দ্বিতীয়অধ্যায়ঃজনসংখ্যা ১। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী দেশের জনসংখ্যা—১৪ কেটি ৯৭ লক্ষ ৭২ হাজার ৩৬৪ জন। ২। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭%। ৩। বাংলাদেশের আদমশুমারি পরিচালনা করে—বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। ৪। স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি হয়—১৯৭৪ সালে। [৩৬ ৩ম বিসিএস] ৫। সাধারণত আদমশুমারি হয়—১০ বছর পরপর। ৬। প্রথম জাতীয় জনসংখ্যা নীতি প্রণয়ন করা হয়—১৯৭৬ সালে। ৭। বিশ্বের মধ্যে জনসংখ্যায় বাংলাদেশ –অষ্টম দেশ। [৩৫ ৩ম বিসিএস] ৮। জন্মহার বেশি হয়—গ্রামে। ৯। বাংলাদেশিদের গড় আয়ু – ৭০.৯ বছর। [৩৭ ৩ম বিসিএস] ১০। বাংলাদেশে জনসংখ্যা সমস্য সমাধানের উপায় –অর্থনৈতিক উন্নয়ন। ১১। বাংলাদেশে জনসংখ্যার ঘনত্ব কম –বরিশাল বিভাগে। ১২। বাংলাদেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব—১০১৫ জন। ১৩। বাংলাদেশে নারী-পুরুষের অনুপাত—১০০ : ১০০.৩। [৩৭ ৩ম বিসিএস] ১৪। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী দেশের স্বাক্ষরতার হার—৫১.৮%। ১৫। বাংলাদেশে পরনির্ভরশীলতার পরিমাণ—প্রায় অর্ধেক। ১৬। সাক্ষরতার হার সবচেয়ে বেশি – বরিশাল বিভাগে। (৫৬.৮%) [৩৭ ৩ম বিসিএস] ১৭। সাক্ষরতার হার সবচেয়ে কম—সিলেটে বিভাগে। (৪৫%) ১৮। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশি –সিলেট বিভাগে। ১৯। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে কম –বরিশাল বিভাগে। ২০।সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশে খানা/Household প্রতি জনসংখ্যা – ৪.৪ জন। [৩৭ ৩ম বিসিএস] ২১। জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি—ঢাকায়। (প্রতি বর্গ কি. মিটারে ১৫২১ জন) ২২। বাংলাদেশে নগরায়নের হার—২৩.৩০%। ২৩। সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশে খানা / পরিবার সংখ্য—৩, ২১, ৭৩, ৬৩০ টি।
★এইচএসসিভূগোল২য়পত্র– চতুর্থঅধ্যায়ঃকৃষি ১। ধান চাষের জন্য অধিক উপযোগী—নদী উপত্যাকার পলিমাটি। ২। ধান চাষের অনুকূল তাপমাত্রা—১৬-৩০ ডিগ্রি সে.। ৩। আলুর একটি উন্নত জাতের নাম – ডায়মন্ড। [৩৭ ৩ম বিসিএস] ৪। চা উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত তাপমাত্রা হলো—১৫.০৫ ডিগ্রি সে.। ৫। বাংলাদেশের কৃষির স্বর্ণযুগ বলা হয়—৮০ এর দশককে। ৬। ধান উৎাদনে প্রথম জেলা—রংপুর। ৭। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত হয় – বোরো ধান। [৩৭ ৩ম বিসিএস] ৮। বাংলাদেশে একমাত্র সমতল ভূমিতে চা চাষ হয়—পঞ্চগড়ে। ৯। বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (BADC) প্রতিষ্ঠিত হয়—১৯৬১ সালে। ১০। BADC এর পূর্ণরূপ Bangladesh Agricultural Development Corporation ১১। প্রধান বীজ উৎপাদনকারী সরকারি প্রতিষ্ঠান – BADC [৩৭ ৩ম বিসিএস] ১২। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (BARI) আত্মপ্রকাশ করে—১৯৭৬ সালে। ১৩। বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে—৪ টি। ১৪। ‘অগ্নিশ্বর’ উন্নত জাতের – কলা। [৩৬ ৩ম বিসিএস] ১৪। বন গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত—চট্টগ্রামে। ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৫। বর্তমানে বাংলাদেশে সুস্পষ্টভাবে লক্ষ্য করা যায় – তিনটি ঋতুকে। গ্রীষ্ম, বর্ষা ও শীতকাল। ১৬। বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল—মার্চ-মে। ১৫। বাংলাদেশে বর্ষাকাল—জুন-অক্টোবর। ১৬। বাংলাদেশে শীতকাল—নভেম্বর ফেব্রুয়ারি। ১৭। চা চাষের জন্য উপযুক্ত বৃষ্টিপাত হলো—১৫০-২০০ সে. মি। ১৮। বাংলাদেশে চা বাগান রয়েছে—১৬৬ টি।★অষ্টম শ্রেণির সমাজ বোর্ড বই: অষ্টম অধ্যায়ঃ বাংলাদেশের দুর্যোগ ১। বায়ুমণ্ডলের ওজোন স্থর ক্ষয়কারী গ্যাসের নাম—হাইড্রো ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন। ২। গ্রিন হাউজ গ্যাস হলো—বায়ুমণ্ডলের কার্বন – ডাই-অক্সাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড ও সিএফসি। ৩। প্রখর সূর্যের তাপে তাপমাত্রা অধিক পরিমাণ বেড়ে গিয়ে বনে যে অগ্নিকাণ্ড হয় তাকে বলে –দাবানল। ৪। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে বায়ুমণ্ডলের নিকটবর্তী স্তর হলো –ট্রপোস্পিয়ার। ৬। বাংলাদেশের খরাপ্রবণ অঞ্চল—উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল। ৫। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ট্রপোস্ফিয়ারের গড় উচ্চতা—১২ কি মি। ৭। ‘সুনামি’ শব্দটি—জাপানি। এর অর্থ সমুদ্রতীরের ঢেউ। ৮। সিএফসি এর পূর্ণরূপ – ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন। আর এইচসিএফসি এর পূর্ণরূপ হাইড্রো ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন। ৯। ওজোনস্থর বায়ুমণ্ডলে ২০ কি মি পর্যন্ত বিস্তৃত। ১০। দুর্যোগ মূলত—দুই প্রকার। ১১। পরিবেশ দূষণের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ—বন উজাড়করণ। ১২। জাপানে ভয়াবহ সুনামি হয়—২০১১ সালে। ১৩। বায়ুর মূল উপাদান হলো—নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন। ১৪। ৫ নং বিপদ সংকেত শোনার পরে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে হব। ১৫। পৃথিবীর ফুসফুস হলো—সমুদ্র। ১৬। । দুর্যোগের ক্ষতি মূল্যায়ন করা হয়—পুনর্বাসন পর্যায়ে। ১৭। বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত—২০৩ সেন্টিমিটার। ১৮। সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়—সিলেটের লালখানে। ১৯। সবচেয়ে কম বৃষ্টিপাত হয়—নাটোরের লালপুরে। ২০। বাংলাদেশে কালবৈশাখির ঝড় হয়—প্রাক –মৌসুমী বায়ু ঋতুতে। ২১। মানবসৃষ্ট গ্যাস – সিএফসি। ২২। সুনামি একটি – প্রাকৃতিক দুর্যোগ ২৩। ওজোন স্তরের ব্যপ্তি – ২০ কি.মি। ২৪। বায়ুমণ্ডলে কার্বন-ডাই-অক্সাইড বৃদ্ধির প্রধান কারণ – বৃক্ষ নিধন। ২৫। ভূমি ধসের প্রধান কারণ – প্রচুর বৃষ্টিপাত। ২৬। বায়ুর মূল উপাদান – নাইট্রোজেন ও অক্সিজেন। ২৭। লিফট ব্যবহার করা উচিত নয় – ভূমিকম্পের সময়। ২৮। সমুদ্র তলদেশে প্রচণ্ড ভূমিকম্প ও অগ্ন্যুৎপাতের ফলে – সুনামির সৃষ্টি হয়। ২৯। সমুদ্রের পানির উচ্চতা বেড়েA গেলে – উপকূলীয় অঞ্চল প্লাবিত হবে। ৩০। ভূ-পৃষ্ঠের নিকটতম বায়ুর স্তর – ট্রপোস্ফিয়ার।
১। সূর্য একটি নক্ষত্র । ২। পৃথিবী একটি গ্রহ । ৩। চাঁদ একটি উপগ্রহ । ৪। যেসব জ্যোতিষ্কের নিজের আলো আছে তাদের নক্ষত্র বলে । ৫। নক্ষত্রগুলো জলন্ত গ্যাসপিন্ড এরা হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম গ্যাস দিয়ে গঠিত । ৬। নক্ষত্রগুলোর (সূর্যের ) তাপমাত্রা ৬০০০* সেলসিয়াস । ৭। সূর্যের প্রখর আলোর জন্য অন্যান্য নক্ষত্র দিনের বেলায় দেখা যায়না ।
৮। পৃথিবী থেকে নক্ষত্রের দূরত্ব আলোক বর্ষ এককে মাপা হয় । ৯। আলো প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৩ লক্ষ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে, এই বেগে ১ বছরে যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে ১ আলোক বর্ষ বলে । ১০। সূর্য পৃথিবীর নিকটতম নক্ষত্র । ১১। সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে সময় লাগে ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড । ১২। পৃথিবী থেকে সূর্যের দূরত্ব প্রায় ১৫ কোটি কিলোমিটার । ১৩। সূর্যের নিকটতম নক্ষত্র Proxima Centauri .
১৪। মহাকাশে গ্রহ, নক্ষত্র, ধূলিকণা, ধুমকেতু বাশপকুন্ডের এক বিশাল মহাসমাবেশকে গ্যালাক্সি বা নক্ষত্র জগত বলে । ১৫। নক্ষত্রগুলো সর্পিলাকার বা উপবৃত্তাকার । ১৬। কোন একটি গ্যালাক্সির ক্ষুদ্র অংশকে ছায়াপথ বলে । ১৭। হ্যালির ধুমকেতু প্রতি ৭৬ বছরে একবার দেখা যায় । ১৮। সর্বশেষ ১৯৮৬ সালে হ্যালির ধুমকেতু দেখা গেছে । ১৯। গ্রহ সূর্যের চারদিকে পরিক্রমণ করে, এদের নিজস্ব আলো বা তাপ নেই, এরা সূর্য থেকে তাপ ও আলো পায় । আমাদের সৌর জগতে ৮ টি গ্রহ রয়েছে । ২০। গ্রহ মহাকর্ষ বলের প্রভাবে সূর্যকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয় ।
২১। চাঁদ পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ । ২২। বুধ ও শুক্রের উপগ্রহ নেই । ২৩। শনির উপগ্রহের সংখা সবচেয়ে বেশি । ২৪। টাইটান শনি গ্রহের সবচেয়ে বড় উপগ্রহ । ২৫। সৌরজগত = সূর্য > বুধ > শুক্র > পৃথিবী > মঙ্গল > বৃহস্পতি > শনি > ইউরেনাস > নেপচুন । ২৬। sun > mercury > venus > earth > mars > Jupiter > Saturn > Uranus > Neptune 27। বুধ বা Mercury সৌরজগতের ক্ষুদ্রতম এবং সূর্যের নিকতম গ্রহ । ২৮। বুধ ও শুক্র গ্রহ কে ভোরের আকাশে শুকতারা আর সন্ধ্যার আকাশে সন্ধ্যাতারা বলে । ২৯। সূর্য থেকে পৃথিবীর গড় দূরত্ব ১৫ কোটি কিলোমিটার ।
৩০। পৃথিবীর ব্যাস প্রায় ১২৬৬৭/১২৮০০ কিলোমিটার আর ব্যাসার্ধ ৬৪০০ কিলোমিটার । ৩১। পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ Mars বা মঙ্গল । ৩২। মঙ্গলে ফোবস ও ডিমোস নামে দুটি উপগ্রহ আছে । ৩৩। বৃহস্পতি বা Jupiter সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্রহ, আয়তনে পৃথিবীর চেয়ে ১৩০০ গুণ বড় । ৩৪। শনি বা Saturn সৌরজগতের ২য় গ্রহ । ৩৫। মহাকাশচারী ইউরি গেগারিন ১৯৬১ সালের ১২ এপ্রিল স্পুটনিকে চড়ে পৃথিবী প্রদক্ষিণ করেন ।
১. সূর্য একটি নক্ষত্র । পৃথিবী একটি গ্রহ । চাঁদ একটি উপগ্রহ । সূর্য পৃথিবীর নিকটতম নক্ষত্র । গ্যালাক্সির ক্ষুদ্র অংশকে বলা – ছায়াপথ সৌর জগতে ৮ টি গ্রহ রয়েছে । ২. সৌরজগতের সবচেয়ে উজ্জল ও উত্তপ্ত গ্রহ হল – শুক্র ৩. একমাত্র কোন গ্রহ পূর্ব হতে পশ্চিমে পাক খায় – শুক্র গ্রহ ৪. শনির ভূত্বক – বরফে ঢাকা ৫. পৃথিবী বৃত্তের কেন্দ্রে উৎপন্ন কোণ – ৩৬০ ডিগ্রী
৬. নিরক্ষরেখার অপর নাম – বিষুবরেখা ৭.পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ– শুক্র ৮.সূর্যের নিকটতম গ্রহ– বুধ ৯.সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্রহ– বৃহস্পতি ১০.সবচেয়ে ছোট গ্রহ– বুধ ১১.সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো আসতে সময় লাগে– ৮.৩২মিনিট/ ৮.১৯মিনিট ( মাধ্যমিক ভূগোল)
১২.দিবা–রাত্রি সংঘটিত হয়– আহ্নিক গতির জন্য ১৩.পৃথিবী নিজ অক্ষে আবর্তনের দিক– পশ্চিম হতে পূর্ব ১৪.প্রতিপাদ স্থান দুটির সময়ের পার্থক্য– ১২ ঘন্টা ১৫.জোয়ার–ভাটার তেজ কটাল হয়– অমাবস্যায় ১৬.পৃথিবীর ওপর চাঁদের আকর্ষণ সূর্যর চেয়ে –প্রায় দ্বিগুণ৷(কারণ চাঁদ পৃথিবীর কাছে) ১৭.পৃথিবী একবার সূর্যকে প্রদক্ষিণ করতে সময় নেয় ৩৬৫ দিন ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড ১৬। পৃথিবীর নিজ অক্ষে একবার আবর্তন করতে সময় লাগে ২৩ ঘন্টা ৫৬ মিনিট ৪ সেকেন্ড ১৭।পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ
১৮। সূর্যের নিকটতম নক্ষত্রের নাম কী? প্রক্সিমা সেন্টারাই ১৯) হ্যালির ধূমকেতু কত বছর পর পর দেখা যায়? =৭৬ বছর পর ২০) সূর্যের নিকটতম গ্রহ কোনটি? বুধ ২১) পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ কোনটি? শুক্র ২২) সবচেয়ে বেশী উপগ্রহ আছে কোন গ্রহের? বৃহস্পতি ২৩) শনি গ্রহের সবচেয়ে বড় উপগ্রহের নাম কি? টাইটান ২৪) পৃথিবীকে প্রথম প্রদক্ষিণ করেন কোন মহাকাশচারী? ইউরি গ্যাগারিন ২৫। বৃহস্পতির আয়তন পৃথিবীর কত গুন? =প্রায় ১৩০০ গুণ
২৬। বিগ ব্যাং থিউরির জনক বেলজিয়ামের জোত্যিবিদ জর্জ লেইমাইটার গ্যাসো। এবং ব্যাখাকারী বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিংস। ২৭। পৃথিবীর ৭১% পানি ও ২৯% মাটি।. ২৮। পৃথিবী থেকে সূর্যের দুরত্ব–১৪ কোটি ৮৮ লক্ষ কি.মি. (প্রায়)। ২৯। সৌরজগতের উপগ্রহ নেই –বুধ ও শুক্র। ৩০। “পৃথিবীর জমজ” নামে পরিচিতঃ শুক্র ৩১। সৌরজগত আবিষ্কার করেনঃ নিকোলাস কোপারনিকাস। ৩২। কোন গ্রহের উপগ্রহ বেশি = বৃহস্পতি
৩৩। মঙ্গলে ফোবস ও ডিমোস নামে দুটি উপগ্রহ আছে । ৩৪। বুধ বা Mercury সৌরজগতের ক্ষুদ্রতম এবং সূর্যের নিকতম গ্রহ । ৩৫। বুধ ও শুক্র গ্রহ কে ভোরের আকাশে শুকতারা আর সন্ধ্যার আকাশে সন্ধ্যাতারা বলে । ৩৬। সূর্যের প্রখর আলোর জন্য অন্যান্য নক্ষত্র দিনের বেলায় দেখা যায়না । ৩৭। পৃথিবী থেকে নক্ষত্রের দূরত্ব আলোক বর্ষ এককে মাপা হয় ৩৮। গ্রহ মহাকর্ষ বলের প্রভাবে সূর্যকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয় ৩৯। বৃহস্পতি উপগ্রহের সংখা সবচেয়ে বেশি । ৪০। সৌরজগতের দ্রুততম গ্রহ কোনটি? উঃ বুধ।
৪১। পৃথিবী সূর্যকে কতদিনে প্রদক্ষিণ করে? উঃ ৩৬৫ দিন ৫ ঘন্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ডে। ৪২। কোন তারিখে পৃথিবীতে দিন সবচেয়ে বড় ও রাত্রি সবচেয়ে ছোট থাকে? উঃ ২১ জুন। ৪৪।কোন তারিখে পৃথিবীতে দিন সবচেয়ে ছোট ও রাত সবচেয়ে বড় থাকে? উঃ ২২ ডিসেম্বর। ৪৫।কোন তারিখে পৃথিবীর সর্বত্র দিবা–রাত্রি সমান থাকে? উঃ ২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর। ৪৬। সম্প্রতি আবিষ্কৃত মহাবিশ্বের সবচেয়ে উজ্জ্বলতম নক্ষত্রের নাম কী? উঃ পিস্টল স্টার। ৪৭। –শান্ত সাগর কোথায় অবস্থিত? উঃ চাঁদে। ৪৮। পৃথিবীর চারদিকে চাঁদ একবার ঘুরে আসতে কত সময় লাগে? উঃ সাড়ে ২৯ দিন। ৪৯।সূর্যের মাধ্যাকর্ষণ পৃথিবীর কত গুণ? উঃ ২৮ গুণ। ৫০।পৃথিবীর তুলনায় চাঁদে কোন জিনিসের ওজন কত হবে? উঃ ছয় ভাগের এক ভাগ।
৫১। –শুক্রের আকাশে বছরে সূর্য কতবার অস্ত যায়? উঃ দুবার। ৫২।বৃহস্পতি গ্রহে কত ঘন্টা দিন কত ঘন্টা রাত থাকে? উঃ ৫ ঘন্টা। ৫৩। লাল গ্রহ কাকে বলা হয়? উঃ মঙ্গল গ্রহকে। ৫৪। সবচেয়ে বড় নক্ষত্রের নাম কী? উঃ মিউ সাকাই। ৫৫। সবচেয়ে ভারি নক্ষত্রের নাম কী? উঃ ইটা ক্যারিনি। ৫৬। সর্বপ্রথম হ্যালি ধূমকেতু দেখা যায় কত সালে? উঃ ১৭৫৯ সালে। ৫৭। –হ্যালির ধূমকেতু সর্বশেষ কত সালে দেখা গিয়েছিল? উঃ ১৯৮৬ সালে। ৫৮। কত বছর পর পর হ্যালির ধূমকেতুর আবির্ভাব ঘটে? উঃ ৭৬ বছর। ৫৯। ইউরেনাসকে বলা হয় > সবুজ গ্রহ ৬০। . সূর্য থেকে সবচেয়ে দূরবর্তী গ্রহ> নেপচুন
৬১। সূর্যগ্রহণ হয় > অম্যাবস্যা তিথিতে যখন সূর্য ও পৃথিবীর মাঝে চাঁদ থাকে ফলে চাঁদের ছায়া পৃথিবীতে পড়ে ৬২।.চন্দ্রগ্রহণ হয় > পূর্ণিমা তিথিতে যখন সূর্য ও চাঁদের মাঝে পৃথিবী থাকে ফলে পৃথিবীর ছায়া চাঁদে পড়ে ৬৩। গ্যালিলও একটি – কৃত্রিম উপগ্রহ । ৬৪) ভূ–পৃষ্ঠের সৌরদীপ্ত ও অন্ধকারাচ্ছন্ন অংশের সংযোগস্থলকে বলে – ছায়াবৃত্ত । ৬৫) সমুদ্র পৃষ্ঠের স্বাভাবিক চাপ – ৭৬০ মি.মি. বা ৭৬ সে.মি ৬৬। সূর্য–পৃষ্ঠের উত্তাপ প্রায় – ৬০০০০ সেন্টিগ্রেড ।
* ভূমিকম্পের দেশ বলা হয় -জাপানকে। * ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্ট সুনামিতে পারমাণবিক দুর্ঘটনা ঘটে – জাপানে। * বড় ধরনের ভূমিকম্প ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে- বাংলাদেশ। * বাংলাদেশে ভূমিকম্পের ফলে বদলে গিয়েছে- ব্র্হ্মপুত্র নদীর গতিপথ। * গাড়ীতে থাকাকালীন যদি ভূমিকম্প হয়– তবে কোন জিনিস ধরে স্থিরভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে। * সুনামি হলো– জাপানি শব্দ (সু অর্থ- বন্দর এবং নামি অর্থ-ঢেউ)। * সুনামি শব্দের অর্থ হলো – বন্দরের ঢেউ্ * ভূমিকম্পের ফলে অনেক সময় সাগরে যে বিশাল ঢেউয়ের সৃষ্টি হয়ে জলোচ্ছ্বাস হয় তাকে সুনামি বলে
* সুনামির কারণ হলো- সাগরের তলদেশে প্লেট দুমড়ে যাওয়ায় সৃষ্ট ভূমিকম্প,আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত, ভূমিধস ও নভোজাগতিক ঘটনা ইত্যাদি।
* অগভীর পানিতে সুনামি রূপ নেয়- জলোচ্ছ্বাসে। * শতাব্দীর ভয়াবহ সুনামি সংঘটিত হয়– ২৬ ডিসেম্বর ২০০৪। * ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বরের সুনামিতে ক্ষতিগ্রস্থ হয়- এশিয়া ও আফ্রিকার ১৩টি দেশ। * ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বরের সুনামিতে ক্ষতিগ্রস্থ হয়নি- বাংলাদেশ। * ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর যে সুনামি হয় তাতে ক্ষতিগ্রস্থ হয় এশিয়া এবং আফ্রিকা মহাদেশের মোট- ১৩টি দেশ। * ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ সালে জাদুঘর উন্মুক্ত করা হয়- ইন্দোনেশিয়ার আচেহ প্রদেশে। * বাংলাদেশে সর্বপ্রথম সুনামি হয় কবে?- ১৭৬২ সালের ২ এপ্রিল। * ১৯৪১ সালে বঙ্গোপসাগরে সুনামি হয়েছিলো- আন্দামান সাগরে ভূমিকম্পের ফলে। * ইরানের বাম নগরীতে ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানে- ২৬ ডিসেম্বর ২০০৩ সালে। * হ্যারিকেন ক্যাটরিনা ২০০৫ সালে আঘাত হেনে ছিলো- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।
১.বাংলাদেশে ভূমিকম্পের ফরে বদলে গিয়েছে — ব্রহ্মপুত্র নদীর গতিপথ। ২.পৃথিবীর তাপমাত্রা জনিত বিপর্যয়ের প্রথম আভাস দেন >ফরাসি গণিতবিদ ব্যারন জ্যোসেফ ফুরিয়ার(১৮২৭সালো) ৩. বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা – ১২ নটিক্যাল মাইল; ৪. ১ নটিক্যাল মাইল – ১.৮৫৩ কি.মি; ৫. এশিয়ার বৃহত্তম দ্বীপ- বোর্নিও;
৮পরিবেশ সম্পর্কিত একমাত্র আপিল আদালত অবস্থিত – ঢাকায়; ৯ বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় পরিবেশ নীতি ঘোষিত হয় – ১৯৯২ সালে; ১০ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রান মন্ত্রালয়ের ইংরেজী নাম- Ministry of disaster Management & relief; ১১ সাধারণত সাইক্লোন তৈরি হতে হলে সাগরের তাপমাত্রা – ২৬-২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে হয়; ১২’সুনামি’ – জাপানী শব্দ; ১৩’সুনামি’ শব্দের অর্থ হল – বন্দরের ঢেউ; ১৪ রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের তীব্রতা মাপা হয় -১ হতে ১০ পর্যন্ত; ১৫. ‘টর্নেডো’ শব্দটি এসেছে স্প্যানিশ শব্দ ‘Tornado’ থেকে যার অর্থ Thunder storm বা বজ্র ঝড়; ১৬ SIDR- সিংহলি ভাষার শব্দ; ১৭.SIDR শব্দের অর্থ – চোখ; ১৮ নদী বন্দরের জন্য সর্তক সংকেত – ৬টি; ১৯ সমুদ্র বন্দরের জন্য সর্তক সংকেত – ৮টি; ২০ বায়ুমন্ডল দূষনের জন্য প্রধানত দায়ী – কার্বন মনোক্সাইড(CO)
২১ যে গ্যাস একই সাথে মানবদেহের জন্য উপকারী এবং অপকারী- ওজোন(O3) ২২ বায়ুমন্ডলে কার্বন-ডাই- অক্সাইড এর স্বাভাবিক পরিমাণ- .০০৩% ২৩ সিডর আঘাত হানে > ১৫ নভে:২০০৭ ২৪ বাংলাদেশে সাধারণত টর্নেডো হয় — বৈশাখ মাসে ২৫. পারমানবিক বর্জ্য ফেলার জন্য ভূগর্ভস্থ স্থায়ী স্থানটি অবস্থিত — স্টকহোমের নিকটে
২। ঘূণিঝড়ের বাতাসের বেগ ঘণ্টায় >> ৬৩কি.মি বা তার বেশি । ৩। সুনামির ফলে ঢেউয়েরর গতিবেগ ঘণ্টায় >> ৫০০-৮০০ মাইল পর্যন্ত ৪। চীন সাগরে সৃষ্ট ঘূণিঝড়কে বলে>> টাইফুন ৫। বঙ্গোপসাগর / ভারত মহাসাগরে সৃষ্ট ঘূণিঝড়কে বলে>> সাইক্লোন ৬। পশ্চিম আটলান্টিক/ প্রশান্ত মহাসাগরে সৃষ্ট ঘূণিঝড়কে বলে>>> হ্যারিকেন ৭। শতাব্দির ভয়াবহ সুনামি সংঘটিত হয় > ২৬ ডি:, ২০০৪ । ৮। ক্যাটরিনা কি? >> ২০০৫ সালে সংঘটিত একটি হ্যারিকেনের নাম । এঝড়ে যে সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস হয় তাতে যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানা অঙ্গরাজ্যের নিউ অরলিন্স শহরের ৮০% শতাংশ এলাকা ডুবে যায়। ৯। CDMP এর পূর্ণরুপ কি? Comprehensive Disaster Management Programme . ১০। বর্তমানে বাংলাদেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়েরর ওপর অনার্স ও মাস্টার্স চালু করা — তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ে
১১। ভূমিকম্পের তীব্রতা মাপার জন্য কম্পন নির্ণযে অন্য আর েএকটি স্কেলের নাম — মার্সেল ১২। বাংলাদেশে ভূ-কম্পন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে> ৪টি।( চট্টগ্রাম, ঢাকা, রংপুর, সিলেট) ১৩। সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত>> আগার গাও ঢাকা । ১৪। সাইক্লো্ন সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে — নিম্নচাপ ও উচ্চতাপমাত্রা ১৫। বাংলাদেশের দুর্যোগের অন্রতম কারণ — ভৌগোলিক অবস্থান ১৬। ঘূণিঝড় ও দুর্যোগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের একমাত্র পূর্বাভাস কেন্দ্রের নাম — স্পারসো ১৭।বাংলাদেশে সর্বশেষ আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড় হলো < রোয়ানু , ২১মে , ২০১৬। ১৮। সাগরে ঘূণিঝড়ের তীব্রতা বৃদ্ধি পেলে – জলোচ্ছ্বাসের উচ্চতা বৃদ্ধি পায় । ১৯। সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প হয় — প্রশান্ত মহাসাগরের বহি:সীমানা বরাবর। ২০। স্বল্প স্থায়ী বন্যা — জোয়ার-ভাটাজনিত বন্যা।
২১। হালকা বাতাস ও হালকা মেঘ দিয়ে গঠিত ঘূণিঝড়ের কেন্দ্র কি নামে পরিচিত>> অয়ন( ব্যাসার্ধ্য. ২০-১৫০ কি.মি পর্যন্ত হতে পারে) ২২। গভীর ভূমিকম্প হয় -৩০০ কি.মি এর অধিক গভীরতায় ২৩। মাঝারি ভূমিকম্প হয় ৬০-৩০০ কি.মি পর্যন্ত ২৪। ‘টনের্ডো‘ শব্দটির অর্থ কি? >> বজ্রঝড়। ২৫। দুর্যোগ হচ্ছে>> বিপর্যয় পরবর্তী ঘটনা।
**** জাতিসংঘের দূর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ সংক্রান্ত প্রতিবেদন অনুসারে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে ঘূর্ণিঝড় প্রবণ দেশ___? উত্তর: বাংলাদেশ **** দেশে ভূতাত্ত্বিক চ্যুতি এলাকা বা ফল্ট জোন আছে কয়টি? #উত্তর: আটটি ***বুয়েটের গবেষকদের ভূমিকম্পের এলাকাভিত্তিক মানচিত্র অনুযায়ী দেশের কত % ভূমি ভূমিকম্পের উচ্চ ঝুঁকিতে আছে? #উত্তর: 43 % *** ঘূর্ণিঝড় সিডরে আক্রান্ত হয় 16 মিলিয়ন জনগন,85,000 ঘর বাড়ি ধ্বংস হয় *** 1960 সালে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় 42.3° সেলসিয়াস ***গত 50 বছরে দেশে তাপমাত্রা বাড়ার হার 0.5% ****বিশ্বের 3 বিলিয়ন মানুষের পুস্টির চাহিদা পূরণ করে মাছ ***EEZ (Exclusive economic Zone)এ গত দুই দশকে মৎস সম্পদের পরিমাণ হ্রাস পেয়েছে 25-30% ***অভ্যন্তরীণ মাছ আহরণে বাংলাদেশ বিশ্ব চতুর্থ,বছরে 3000 কোটি টাকার মাছ রপ্তানি করে ***দেশে বায়ু মান পরীক্ষাণ স্টেশন আছো 11টি
***দেশে সার্বিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চালু করা হয় কত সালে? #উত্তর : 2004 সালে ***ত্রাণ মন্ত্রণালয় গঠিত হয় কত সালে? #উত্তর :1972 সালে
***সাইক্লোন কোথায় তৈরি হয়? #উত্তর :গভীর সমুদ্রে ***বঙ্গোপসাগরে সারা বছর তাপামাত্রা থাকে কত? #উত্তর :27°সেন্টিগ্রেড ***1991 সালের সাইক্লোনে বাতাসের গতিবেগ ছিল ঘন্টায় কত কি.মি? #উত্তর :225কি.মি *** দেশে সাইক্লোন আশ্রয় কেন্দ্রের সংখ্যা কয়টি? #উত্তর :1841টি
1।বাংলাদেশে দূর্যোগ ব্যবস্হাপনা আইন প্রণীত হয় 2012 সালে।
2। সাইক্লোন শব্দের অর্থ এক চোখ ওয়ালা দৈত্য, ল্যাতিন শব্দ লা নিনা অর্থ দুরন্ত বালিকা বা শৈতপ্রবাহ, এল নিনো অর্থ দুরন্ত বালক বা অতি তাপ প্রবাহ, সিডর অর্থ চোখ, নার্গিস অর্থ ফুল, আইলা অর্থ শুশুক, টাইফুন অর্থ সমুদ্র ঝড়, সুনামি শব্দের অর্থ বন্দরের ঢেউ।
3।আবহাওয়া অধিদপ্তর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ও এখানে দূর্যোগ ব্যবস্হাপনা ব্যুরো প্রতিষ্ঠিত হয় 1993সালে।
4।ঘূর্ণিঝড়ের তীব্রতা পরিমাপ করা হয় স্যাফি সিম্পসন স্কেলের মাধ্যমে।
5।বাংলাদেশে 1970, 1991, 2007 (সিডর) 2009 (আইলা) নামক এ প্রবল প্রলংঙ্করী ঘূর্ণীঝড় ও জলোচ্ছাস হয়।
6।বাংলাদেশে 1988, 1998, 2004 ও 2007 এ প্রবল বন্যা হয়।
8।ঘূর্ণিঝড়ের জন্য মোট 1থেকে সর্বোচ্চ 11 টা সতর্ক সংকেত ব্যবহার করা হয়।
9।নিরক্ষরেখার 10-30 ডিগ্রির মধ্য ঘূর্ণিঝড় হয়।
10। বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয় 1970 সালে বাংলাদেশের ঘূর্ণিঝড়ে।
1। বাংলাদেশে প্রাকৃতিক দূর্যোগ বিভক্ত 3টি ভাগে, দূর্যোগ ব্যবস্হাপনার মৌলিক উদ্দেশ্য 3 টি ও ভূমিকম্পীয় অঞ্চল 3 টি।
3।সুনামি জাপানি, সিডর সিংহলি, সাইক্লোন গ্রিক, নারগিস উর্দূ, টর্নৃডো স্প্যানিস ও টাইফুন চীনা-আরবী শব্দ। 4।দেশে দূর্যোগ ব্যবস্হাপনা কেন্দ্র 410 টি, 2টি আবহাওয়া অধিদপ্তরের আঞ্চলিক কেন্দ্র 2 টি, ভূকম্প পর্যবেক্সন কেন্দ্র 4 টি, কৃষি আবহাওয়ার পূর্বাভাস কেন্দ্র 12 টি। 5। বাংলাদেশে একমাত্র দূর্যোগ পূর্ভাবাস কেন্দ্র SPASO প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে। 6।সমুদ্রপৃষ্ঠে বায়ুর স্বাভাবিক চাপ 76 সে মি বা 10 নিউটন। 7।সাধারনত 30/40 বছরের গড় আবহাওয়াকে জলবায়ু ও দৈন্দদিন অবস্হাকে আবহাওয়া বলে। 8।Global Warming এর ফলাফল অতিবৃষ্টি, অন্ বৃষ্টি, ঝড়, জলোচ্জাস ও ঋতু পরিবর্তণ। 9। কার্বন নিঃস্বরনের কারণ জীবাষ্ম জ্বালানীর দহন। 10। নদী ভাঙনে সর্বস্বান্ত জণগণ নদী সিকিস্তী ও নতুন চর জাগলে বসতি স্হাপনকারি নদী পয়স্তী।
১ . বাংলাদেশে ভূ- উপগ্রহ কেন্দ্র কয়টি — ৪টি। বেতবুনিয়া(রাঙামাটি), তালিবাবাদ(গাজীপুর),মহাখালি , সিলেট । ২।বাংলাদেশে বর্তমানে ভূ-কম্পন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে >> ৪টি ।ঢাকা,চট্টগ্রাম ,রংপুর ও সিলেট । ৩ । বাংলাদেশে আবহাওয়া স্টেশন কয়টি ? >> ৩৫টি ৪। বাংলাদেশে বর্তমানে আবহাওয়া অধিদপ্তরের কেন্দ্র >>২টি। ৫।। বাংলাদেশে বর্তমানে রাড়ার স্টেশন আছে >>> ৫টি।
৬। বাংলাদেশে কৃষি আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্র আছে >. ১২টি। ৭। বাংলাদেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র >>> ৪১০টি। ৮। বাংলাদেশে বর্তমানে কতটি স্লাইকোন সেন্টার আছে >> ১৮৪১টি। ৯। নদী বন্দরের জন্য সতর্ক সংকেত -৬টি ১০। সমুদ্র বন্দরের জন্য সতর্ক সংকেত .. ১০টি
১১। পুনর্বিন্যাসকৃত আবহাওয়া সংকেত -৮টি। ১২।বাংলাদেশে নদী ভাঙ্গন হয় -১০০টি উপজেলায়(সবচেয়ে বেশি চাঁদপুর, সিরাজগঞ্জ) ১৩। উপকূলীয় জেলা কয়টি >> ১৯টি। ১৪।বাংলাদেশের উপকূলীয় সীমা >> ৭১১/ ৭১৬ কি.মি দীর্ঘ। ১৫‘। বাংলাদেশকে কয়টি ভূমিকম্পনীয় অঞ্চলে ভাগ করা হয় >> ৩টি পর্যায়ে। ১৬। বাংলাদেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার জন্য কাজ করে >>> ৩টি।
১৭। বাংলাদেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মসূচি চালু হয় >> ২০০৪সালে । ১৮। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার মুখ্য উপাদান কয়টি > ৩টি। ( পূর্ব প্রস্তুতি, প্রতিরোধ, প্রশমন) ১৯। দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রাণালয় গঠিত হয় >> ১৩, সেপ্টে, ২০১২। ২০। আবহাওয়া অধিদপ্তর / স্পারসো কোন মন্ত্রাণালয়ের অধীনে >> প্রতিরক্ষা ( প্রধানমন্ত্রীর) নিয়ন্ত্রণে)
১. বিশ্ব দুর্যোগ প্রশমন দিবস – ১৩ অক্টোবর। ২। SPARSO কবে প্রতিষ্ঠিত হয় ? – ১৯৮০। আগাঁর গাঁও এ অবস্থিত। ৩। বাংলাদেশে বর্তমানে ভূ-কম্পন পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র কয়টি ? – ৪টি। (চট্টগ্রাম, ঢাকা, রংপুর, সিলেট। ৪। বাংলাদেশে কৃষি আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্র -১২টি। ৫। বাংলাদেশে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আঞ্চলিক কেন্দ্র কয়টি? -২টি। ৬। সার্ক আবহাওয়া গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত কোথায়? – আগারগাঁও । ৭। বাংলাদেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা তথ্যকেন্দ্র কয়টি? -৪১০টি। ৮।দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার মৌলিক উদ্দেশ্যে এবং পর্যায় কয়টি ? -৩টি। ৯। ঘূণিঝড় ও দুর্যোগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের একমাত্র পূর্বাভাস কেন্দ্রের নাম — SPARSO ১০। বাংলাদেশের ভূ-উপকেন্দ্র কয়টি ? -৪টি।
১১। বাংলাদেশকে কয়টি ভূমিকম্পনীয় অঞ্চলে ভাগ করা হয় ? -৩টি। ১২। বাংলাদেশে পরিবেশ আদালত কয়টি ? -৩টি। (ঢাকা, চট্টগ্রাম, ও সিলেট। ) ১৩। বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় পরিবেশ নীতি ঘোষিত হয় -১৯৯২ সালে । ১৪। পৃথিবীর তাপমাত্রা গত ১০০ বছরে বেড়েছে -০.৭৪ডিগ্রি সেলসিয়াস । ১৫। দুর্যোগের ঝুঁকি কমানোর ব্যবস্থাকে বলে -পূর্ব প্রস্তুতি
সবচেয়ে বেশি বার বিসিএস ও অন্যান্য চাকরির পরীক্ষায় আগত পশ্নগুলো যা প্রতিবাবই আসে। এগুলো জানা থাকলে অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকবেনই।
১। সুষম খাদ্যের উপাদান কয়টি ? [৩৪, ২৯ , ২৮ তম বিসিএস] উত্তরঃ ৬টি। ২। পানির জীব হয়েও বাতাসে নিঃশ্বাস নেয় কোন প্রাণি ? [৩৪, ২১, ১৬ তম বিসিএস] উত্তরঃ শুশুক। ৩। ডায়াবেটিকস রোগ সম্পর্কে যে তথ্যটি সঠিক নয় তা হল ? [৩৪,৩০ ২১ তম বিসিএস] উত্তরঃ চিনি জাতীয় খাবার খেলে এ রোগ হয়। ৪। সংকর ধাতু পিতলের উপাদান কী কী ? [৩৩, ৩২, ৩০, ২৩, ১০তম বিসিএস] উত্তরঃ তামা ও দস্তা। ৫। যে বায়ু সর্বদাই উচ্চচাপ অঞ্চল থেকে নিম্মচাপ অঞ্চলের দিকে প্রবাহি হয় তাতে কী বায়ু বলে ? [৩২, ১২, ১০তম বিসিএস] উত্তরঃ নিয়ত বায়ু।
৬। আকাশে বিদ্যুত চমকায় কখন ? [৩১ ২৬, ১২ তম বিসিএস] উত্তরঃ মেঘের অসংখ্য জলকণা/ বরফকাণার মধ্যে চার্জ সঞ্চিত হলে। ৭। কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারে তথ্য আদান-প্রদান পদ্ধতিকে কী বলে? [৩১, ৩০ ২৪ তম বিসিএস] উত্তরঃ ইন্টারনেট। ৮। মানবদেহে সাধারণভাবে কত জোড়া ক্রোমোজম থাকে ? [৩১, ২৬, ১৯, ১১ তম বিসিএস] উত্তরঃ ২৩ জোড়া। ৯। ডেঙ্গু জ্বরের বাহক কোন মশা ? [৩০ ২৪ ২২ তম বিসিএস] উত্তরঃ এডিস মশা। ১০। রঙ্গিন টেলিভিশন থেকে কোন ক্ষতিকর রশ্মি বের হয় ? [৩০ ২৪, ২২, ১৬ তম বিসিএস] উত্তরঃ গামা রশ্মি।
১১।গ্রীনহাউজ ইফেক্টের পরিণতিতে বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরতর ক্ষতি কী হবে ? [৩০ ,২৬ ২২, ১৯, ১৫ তম বিসিএস] উত্তরঃ নিম্মভূমি নিমজ্জিত হবে। ১২। বৈদ্যুতিক পাখা ধীরে ধীরে ঘুরলে খরচ কীরূপ হবে ? [৩০, ২৩, ১১ তম বিসিএস] উত্তরঃ একই খরচ হবে। ১৩। পরমাণুর নিউক্লিয়াসে কী কী থাকে ? [৩৪, ২৩ তম বিসিএস] উত্তরঃ নিউট্রন ও প্রোটন। ১৪। প্রাণি জগতের উৎপত্তি ও বংশ সম্বন্ধীয় বিদ্যাকে কী বলে ? [৩৬,৩৪ তম বিসিএস] উত্তরঃ ইভোলিউশন। ১৫। জীব জগতের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর রশ্মি কোনটি ? [৩৬, ২৮ তম বিসিএস] উত্তরঃ আলট্রাভায়োলেট রশ্মি।
১৬। ত্রিভুজের দু’টি কোণের সমষ্টি তৃতীয় কোণের সমান হলে ত্রিভুজটি কী ধরনের ত্রিভুজ হবে? [পিএসসি নন ক্যাডার জব-’০৩, ’১১, ’১২, ’১৩, ’১৩, ‘১৩] উত্তরঃ সমকোণী। ১৭। বৃত্তের ব্যাস তিনগুণ বৃদ্ধি পেলে ক্ষেত্রফল কতগুণ বৃদ্ধি পাবে? [৩২, ২৭ তম বিসিএস, পিএসসি নন ক্যাডার জব-’১৪, ’১৪, ’১৫, ‘১৫] উত্তরঃ ৯ গুণ। ১৮। একটি সরলরেখার উপর অঙ্কিত বর্গের ক্ষেত্রফল ঐ সরলরেখার এক-চতুর্থাংশের উপর অঙ্কিত বর্গের ক্ষেত্রফলের কত গুণ ? [২১তম বিসিএস, পিএসসি নন ক্যাডার জব-০৩, ’০৭, ’১০, ’১১, ’১১, ’১৩, ’১৩, ‘১৪] উত্তরঃ ১৬ গুণ। ১৯। একটি সরলরেখার উপর অঙ্কিত বর্গের ক্ষেত্রফল ঐ সরলরেখার অর্ধেকের উপর অঙ্কিত বর্গের ক্ষেত্রফলের কত গুণ ? [২০তম বিসিএস, পিএসসি নন ক্যাডার জব-’০৮, ’১০, ’১১, ’১২, ’১২, ’১৩] উত্তরঃ ৪ গুণ। ২০। বৃত্তের পরিধি ও ব্যাসের অনুপাত কত হবে? [পিএসসি নন ক্যাডার জব-’০৪, ’০৬, ’০৯, ’১৩, ’১৩, ’১৩, ১৩, ’১৪, ’১৪, ‘১৪] উত্তরঃ ২২/৭
২১। সামান্তরিকের ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্র কী ? [১৪তম বিসিএস, পিএসসি নন ক্যাডার জব-’০৩, ’০৭, ’১২, ’১২, ’১৩, ‘১৪] উত্তরঃ ভূমি ×উচ্চতা। ২২। ১ কুইন্টালে কত কেজি হবে? [১৪তম বিসিএস,[পিএসসি নন ক্যাডার জব-’০৫, ’০৭, ’০৯, ‘১১] উত্তরঃ ১০০ কেজি। ২৩। কোনো ত্রিভুজের তিনটি বাহুকে বর্ধিত করলে উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণ তিনটির সমষ্টি কত? [৩৩তম বিসিএস, পিএসসি নন ক্যাডার জব-’০৭, ’০৮, ’১০, ’১২, ’১৩, ‘১৪] উত্তরঃ ৩৬০⁰ ২৪। ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত সংখ্যাসমূহের যোগফল কত? [১৮ তম বিসিএস, পিএসসি নন ক্যাডার জব-’০৬, ‘১২] উত্তরঃ ৫০৫০। ২৫। সমকোণী ত্রিভুজের সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয় যথাক্রমে ৩ ও ৪ সেন্টিমিটার হলে উহার অতিভুজ কত হবে ? [১৪তম বিসিএস , [পিএসসি নন ক্যাডার জব-’০৬, ‘ ০৯, ’১১, ‘১৩] উত্তরঃ ৫ সেন্টিমিটার। ২৬। সমবাহু ত্রিভুজের বাহুর দৈর্ঘ্য যদি a হয়, তবে ক্ষেত্রফল কত হবে? [১৪তম বিসিএস, পিএসসি নন ক্যাডার জব-’১০, ’১১, ’১৪, ‘১৪] উত্তরঃ (√3)/4 a² ২৭। চিনির মূল্য ২৫% বৃদ্ধি পাওয়াতে কোনো একটি পরিবার চিনি খাওয়া এমনভাবে কমালো যে, চিনি বাবদ ব্যয় বৃদ্ধি পেল না। ঐ পরিবার চিনি খাওয়ার খরচ শতকরা কত কমিয়েছিলো? [১০, ১২, ২৩, ৩৬ তম বিসিএস] উত্তরঃ ২০% ২৮। a+b+c = 0 হলে, aᶾ+bᶾ+cᶾ এর মান কত? [১০ ম বিসিএস, নন ক্যাডার জব- ১৬, ১৫, ১৪, ১২] উত্তরঃ 3abc ২৯। টাকায় ৩টি করে আম ক্রয় করে, টাকায় ২ টি করে বিক্রয় করলে শতকরা কত লাভ হবে? [১০,২৬, ৩২ তম বিসিএস] উত্তরঃ ৫০% ৩০। ১ মিটারে কত ইঞ্চি? [ ১১, ২৫ তম বিসিএস, নন ক্যাডার জব-০৫, ০৬, ১১, ১২, ১৫] উত্তরঃ ৩৯.৩৭ উঞ্চি।
৩১। বাঙালী জাতির প্রধান অংশ কোন মূল জাতিগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ? [৩৬,২৮ তম বিসিএস] উত্তরঃ অস্ট্রিক। ৩২। ৬ দফা দাবী কত সালে উত্থাপন করা হয় ? [৩৬, ১৩ তম বিসিএস] উত্তরঃ ১৯৬৬ সালে। ৩৩। IAEA এর সদর দফতর কোথায় ? [৩৬, ২১, ১১ তম বিসিএস] উত্তরঃ ভিয়েনা। ৩৪। বাংলাদেশের কোন অঞ্চলকে ৩৬০ আউলিয়ার দেশ বলে ? [ ৩৫, ১৫ তম বিসিএস] উত্তরঃ সিলেট। ৩৫। ’অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল’ এর সদর দফতর কোথায় ? [৩৪, ২৪ তম বিসিএস] উত্তরঃ লন্ডন। ৩৬। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের প্রথম নির্বাচন কবে অনুষ্ঠিত হয় ? [৩৪, ২৮তম বিসিএস] উত্তরঃ ৭ মার্চ ১৯৭৩। ৩৭। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত কত ? [৩২, ১১ তম বিসিএস] উত্তরঃ ১০ : ৬। ৩৮। বাংলাদেশের লোকশিল্প জাদুঘর কোথায় অবস্থিত ? [৩১, ২২, ১৯, ১৪, ১০ তম বিসিএস] উত্তরঃ সোনারগাঁও। ৩৯। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ? [৩১, ২৯, ২২, ১০ তম বিসিএস] উত্তরঃ ১৯২১ সালে। ৪০। প্রাচীন চন্দ্রদ্বীপের বর্তমান নাম কী ? [৩০, ১১ তম বিসিএস] উত্তরঃ বরিশাল।
৪১। বিশ্ব মানবাধিকার দিবস কবে পালিত হয় ? [৩০, ২৬ তম বিসিএস] উত্তরঃ ১০ ডিসেম্বর। ৪২। বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম ইউনিয়ন পরিষদ কোনটি ? [২৯, ২৮ তম বিসিএস] উত্তরঃ সেন্টমার্টিন। ৪৩। মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছে ? [২৯, ২২, ২০, ১৯, ১৫ তম বিসিএস] উত্তরঃ ১১ টি। ৪৪। ঢাকায় সর্বপ্রথম কবে বাংলার রাজধানী স্থাপিত হয় ? [২৮, ২১, ১০ তম বিসিএস] উত্তরঃ ১৬১০ সালে। ৪৫। ভারতীয় লোকসভার নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা কত ? [২৭, ২৬ তম বিসিএস] উত্তরঃ ৫৪৩। ৪৬। বাংলাদেশ কত সালে ইসলামি সম্মেলন সংস্থার সদস্যপদ লাভ করে ? [২৭, ২৬,২২তম বিসিএস] উত্তরঃ ১৯৭৪ সালে। ৪৭। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে কোরাম হয় কত জন সদস্যের উপস্থিতিতে? [২৫, ২১ তম বিসিএস] উত্তরঃ ৬০ জন। ৪৮। মধ্যপ্রাচ্যে প্রথম কখন তেল অবরোধ করা হয়েছিলো? [২৫, ১৭ তম বিসিএস] উত্তরঃ উত্তরঃ ১৯৭৩ সালে। ৪৯। বান্দুং শহরটি কোন দেশে অবস্থিত? [২৫, ২৩ তম বিসিএস] উত্তরঃ ইন্দোনেশিয়া। ৫০। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ডিজাইনার কে? [২৪, ১৬ ১৪ তম বিসিএস] উত্তরঃ কামরুল হাসান।
৫১। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয় কোন খাত থেকে? [২৩, ২২ তম বিসিএস] উত্তরঃ তৈরি পোশাক থেকে। ৫২। দহগ্রাম ছিটমহল কোন জেলায় অবস্থিত? [২২, ১৪, ১৩তম বিসিএস] উত্তরঃ লালমনিরহাট জেলায়। ৫৩। সার্ক কোন সালে কোথায় প্রতিষ্ঠিত হয়? [২২, ২০ তম বিসিএস] উত্তরঃ ১৯৮৫ সালে ঢাকায়। ৫৪। বাংলাদেশে কোনো ব্যাক্তির ভোটাধিকার প্রাপ্তির ন্যূনতম বয়স কত ? [২০, ১৯ তম বিসিএস] উত্তরঃ ১৮ বছর। ৫৫। ’মোনালিসা’ চিত্রটির চিত্রকর কে? [১৮, ১৪ তম বিসিএস] উত্তরঃ লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি। ৫৬। শুদ্ধ বানান কোনটি? [১০, ২১ তম বিসিএস] উত্তরঃ মুমূর্ষু। ৫৭। ‘কবর’ নাটকটির লেখক কে? [১০, ১৮, ২১ তম বিসিএস] উত্তরঃ মুনীর চৌধুরী। ৫৮। ক্রিয়া পদের মূল অংশকে কী বলে? [১০, ১২ তম বিসিএস] উত্তরঃ ধাতু। ৫৯। ‘’আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি’’ গানটির রচয়িতা কে? [১০, ১৯ তম বিসিএস] উত্তরঃ আব্দুল গফফার চৌধুরী। ৬০। বাংলায় কুরআন শরীফের প্রথম অনুবাদক কে? [১০, ১৬ তম বিসিএস] উত্তরঃ ভাই গিরিশচন্দ্র সেন।
৬১। বাংলা গীতিকবিতায় ‘ভোরের পাখি’ কে? [১১, ১৪ তম বিসিএস] উত্তরঃ বিহারীলাল চক্রবর্তী। ৬২। ‘চাচা কাহিনী’র লেখক কে? [১১, ২৯ তম বিসিএস] উত্তরঃ সৈয়দ মুজতবা আলী। ৬৩। মধুসূদন দত্ত রচিত ‘বীরঙ্গনা’ কী ধরনের গ্রন্থ? [১২, ৩৬ তম বিসিএস] উত্তরঃ পত্রকাব্য। ৬৪। রোহিনী কোন উপন্যাসের নায়িকা? [১২, ১৬ তম বিসিএস] উত্তরঃ কৃষ্ণকান্তের উইল। ৬৫। ‘বীরবল’ কোন লেখকের ছদ্মনাম? [১৪, ১৬, ৩২ তম বিসিএস] উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী। ৬৬। কোনটি মৌলিক শব্দ? [ ৩৭, ১৪ তম বিসিএস] উত্তরঃ গোলাপ। ৬৭। ‘সমকাল’ পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন? [১৫, ১৬, ২৫ তম বিসিএস] উত্তরঃ সিকান্দ্র আবু জাফর। ৬৮। সাধু ভাষা ও চলিত ভাষার মূল পার্থক্য কোথায়? [১৫, ১৬ তম বিসিএস] উত্তরঃ ক্রিয়াপদ ও সর্বনাম পদের রূপে। ৬৯। বাংলা একাডেমি কোন সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে? [১৬, ২৯ তম বিসিএস] উত্তরঃ ১৯৫৫ সালে। ৭০। ’একুশে ফেব্রুয়ারি’ গ্রন্থের সম্পাদক কে? [১৬, ২০ তম বিসিএস] উত্তরঃ হাসান হাফিজুর রহমান। ৭১। উপসর্গের সাথে প্রত্যয়ের পার্থক্য কী? [১৭, ২৪ তম বিসিএস] উত্তরঃ উপসর্গ থাকে শব্দের সামনে আর প্রত্যয় থাকে পেছনে। ৭২। নিত্য মূর্ধন্য-ষ যোগে গঠিত শব্দ কোনটি? [২০, ২৪ তম বিসিএস] উত্তরঃ আষঢ়। ৭৩। ‘বাঙ্গালা ভাষার ইতিবৃত্ত’ কার রচনা? [২১, ২৪ তম বিসিএস] উত্তরঃ ড. মুহম্ম্দ শহীদুল্লাহ। ৭৪। ’কল্লোল’ পত্রিকা কোন সালে প্রকাশিত হয়? [২৭, ৩৩ তম বিসিএস] উত্তরঃ ১৯২৩ সালে। প্রকাশক দীনেশরঞ্জন দাস। ৭৫। ‘পাখি সব করে রব রাত্রি পোহাইল’ এই পঙক্তিটির রচয়িতা কে? [২৬, ২৭ তম বিসিএস] উত্তরঃ মদনমোহন তর্কালঙ্কার।
১. আকার, আকৃতি ও কাজের ভিত্তিতে রক্তবাহিকা – তিন রকম । যথাঃ – ক. ধমনিঃ অক্সিজেন-সমৃদ্ধ রক্ত হৃদপিণ্ড থেকে সারা দেহে নিয়ে যায় । – খ. শিরাঃ দেহের বিভিন্ন অঙ্গ থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড সমৃদ্ধ রক্ত হৃদপিণ্ডে নিয়ে যায় । – গ. কৈশিক জালিকাঃ ধমনি ও শিরার সংযোগকারী কতগুলো জালিকাকার সুক্ষ্ম রক্তনালী। ব্যাপন প্রক্রিয়ায় পুষ্টি দ্রব্য ও অক্সিজেন আদান-প্রদান করে। ২. রক্ত কী – লাল বর্ণের অস্বচ্ছ,আন্তঃকোষীয় লবণাক্ত ও ক্ষারধর্মী তরল যোজক টিস্যু। ৩. একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ মানুষের দেহে রক্ত থাকে প্রায় – ৫ থেকে ৬ লিটার। যা মানুষের দেহের মোট ওজনের ৮% ৪. রক্তের রং লাল কারণ – রক্তে হিমোগ্লোবিন নামক লৌহঘটিত প্রোটিন জাতীয় পদার্থ থাকে।
৫. রক্তের প্রধান উপাদান – রক্তরস/প্লাজমা(৫৫%) এবং রক্তকণিকা(৪৫%);রক্তরসে পানি থাকে ৯০% ৬. রক্তের অম্ল-ক্ষারের ভারসাম্য রক্ষা করে – রক্তরস ৭. রক্তরসের প্রতিরক্ষামূলক দ্রব্যাদি – অ্যান্টিটক্সিন ও অ্যাগ্লুটিনিন ৮. রক্তকণিকা প্রধানত – তিন প্রকার – ক. লোহিত রক্ত কণিকা / এরিথ্রোসাইট – দ্বি-অবতল ও চাকতি আকৃতির/চ্যাপ্টা আকৃতির – খ. শ্বেত রক্ত কণিকা / লিউকোসাইট – নির্দিষ্ট কোনো আকার নেই ; অ্যামিবার মতো দেহের আকার পরিবর্তন করতে পারে। – গ. অণুচক্রিকা / থ্রম্বোসাইট/প্লেইটলেট – গোলাকার,ডিম্বাকার বা রড আকৃতির হতে পারে
৯. লোহিত রক্তকণিকা উৎপন্ন হয় – অস্থিমজ্জায় ১০. লোহিত রক্তকণিকা সঞ্চিত হয় – প্লিহায়(spleen) ১১. লোহিত রক্তকণিকার আয়ু – ১২০ দিন বা চার মাস ; এতে হিমোগ্লোবিন নামক রঞ্জক পদার্থ থাকায় এদের বর্ণ লাল হয়। এজন্য এদের Red Blood Cell বা RBC বলে। ১২. স্তন্যপায়ী প্রাণীদের রক্তে লোহিত কণিকা – নিউক্লিয়াসবিহীন। অন্যান্য মেরুদণ্ডী প্রাণীর রক্তের লোহিত কনিকায় নিউক্লিয়াস থাকে। ১৩. শ্বেত রক্তকণিকায় – নিউক্লিয়াসযুক্ত বড় আকারের কোষ।এগুলো হিমোগ্লোবিনবিহীন বিধায় শ্বেত/সাদা/ White Blood Cell(WBC) ১৪. ফ্যাগোসাইটোসিস প্রক্রিয়ায় জীবাণু ধ্বংস করে – শ্বেত রক্তকণিকা। ফ্যাগোসাইটোসিস হলো অ্যামিবার মতো দেহের আকার পরিবর্তন করে ক্ষণপদ সৃষ্টির মাধ্যমে রোগজীবাণু ভক্ষণ । ১৫. শ্বেত রক্তকণিকার গড় আয়ু – ১ থেকে ১৫ দিন ১৬. গঠনগতভাবে বা সাইটোপ্লাজমে দানার উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি অনুসারে শ্বেত রক্তকণিকা – দুই প্রকার
ক. অ্যাগ্রানুলোসাইট বা দানাবিহীন – এর আবার দুই প্রকার । লিম্ফসাইট ও মনোসাইট । এই মনোসাইটই মূলত ফ্যাগোসাইটোসিস প্রক্রিয়ায় রোগজীবাণু ধ্বংস করে। আর লিম্ফসাইট অ্যান্টিবডি গঠন করে। খ. গ্রানুলোসাইট বা দানাযুক্ত – এরা আবার নিউক্লিয়াসের আকৃতির ভিত্তিতে তিন প্রকার। – নিউট্রোফিলঃ ফ্যাগোসাইটোসিস প্রক্রিয়ায় রোগজীবাণু ধ্বংস করে – ইওসিনোফিলঃ হিস্টামিন নামক রাসায়নিক পদার্থ নিঃসৃত করে এলার্জি প্রতিরোধ করে – বেসোফিলঃ হেপারিন নিঃসৃত করে যার ফলে রক্ত রক্তবাহিকার ভিতর জমাট বাঁধে না। ইহাও হিস্টামিন নিঃসৃত করে এলার্জি প্রতিরোধ করে।
১৭. অণুচক্রিকা গড় আয়ু – ৫ থেকে ১০ দিন ১৮. অণুচক্রিকার প্রধান কাজ – রক্ততঞ্চন /রক্তজমাট(Blood Clotting) ১৯. ফাইব্রিন – এক ধরণের অদ্রবণীয় প্রোটিন যা দ্রুত সুতার মত জালিকা প্রস্তুত করে রক্ততঞ্চন ঘটায়। ২০. রক্ততঞ্চনে সাহায্য করে – ভিটামিন K এবং ক্যালসিয়াম আয়ন ২১. পারপুরা কি – অণুচক্রিকার সংখ্যা স্বাভাবিকের তুলনায় কমে যায়। জেঙ্গুজ্বর হলে এই অবস্থা হয়। ২২. থ্রম্বোসাইটোসিস কী – অণুচক্রিকার সংখ্যা স্বাভাবিকের তুলনায় বেড়ে যায়। ফলে রক্তনালীর অভ্যন্তরে রক্ত জমাট বেঁধে যায় । একে থ্রম্বোসিস বলে । ২৩. পলিসাইথিমিয়া – লোহিত কণিকার সংখ্যা স্বাভাবিকের তুলনায় বেড়ে যাওয়া ২৪. এনিমিয়া – লোহিত কণিকার সংখ্যা স্বাভাবিকের তুলনায় কমে যাওয়া ২৫. লিউকেমিয়া/ ব্লাড ক্যান্সার – শ্বেত কণিকার সংখ্যা স্বাভাবিকের তুলনায় অত্যধিক বেড়ে যায় । সাধারণত ৫০,০০০-১০,০০,০০০ ২৬. লিউকোসাইটোসিস – শ্বেত কণিকার সংখ্যা স্বাভাবিকের তুলনায় বেড়ে যায় । সাধারণত ২০,০০০-৩০,০০০ । নিউমোনিয়া হুপিংকাশিতে এই অবস্থা হয়। রোগের বিরুদ্ধে শরীরে ইমুনিটি তৈরির জন্য। ২৭. থ্যালাসিমিয়া – বংশগত রক্তের রোগ। রক্তের হিমগ্লোবিনের পরিমাণ কমে রক্তশূন্যতার সৃষ্টি করে । রোগীকে প্রতি তিন মাস অন্তর রক্ত সঞ্চালন করতে হয়। বাবা ও মায়ের অটোজোমে বিদ্যমান প্রচ্ছন্ন জিন একত্রিত হয়ে সন্তানে এই রোগ সৃষ্টি করে। ২৮. মানুষের রক্তে এন্টিজেন – ২ ধরনের ২৯. সিরাম কী – রক্ত জমাট বাঁধার পর রক্তে হালকা হলুদ যে স্বচ্ছ রস নিঃসৃত হয়। তাই সিরাম ।সিরামে কোন রক্ত রস থাকে না । সিরামে ২ ধরণের এন্টিবডি আছে । ৩০. Rh factor কী – রেসাস(Rhesus) নামক বানরের লোহিত কনিকায় অবস্থিত একধরণের অ্যাগ্লুটিনোজেন/অ্যান্টিজেন । স্বামী – স্ত্রী একই Rh factor(হয় Rh positive নয় Rh negative) যুক্ত না হলে অনাগত সন্তানের নানান জটিলতা দেখা দেয়।
রক্তচাপ ১. রক্তচাপ কী – হৃদপিণ্ডের সংকোচন ও প্রসারণের ফলে রক্ত ধমনীর মধ্য দিয়ে প্রবাহকালে ধমনি প্রাচীরে যে পার্শ্বচাপ সৃষ্টি হয়, তাকে রক্তচাপ বলে। ২. রক্তচাপ মাপা হয় – স্ফিগমোম্যানোমিটার নামক যন্ত্র দিয়ে ৩. স্বাভাবিক রক্তচাপকে প্রকাশ করা হয় – ১২০/৮০ mm Hg ৪. সিস্টোল(Systole) কী – হৃদপিণ্ডের স্বতঃস্ফূর্ত সংকোচন ৫. ডায়াস্টোল(Diastole)কী – হৃদপিণ্ডের স্বতঃস্ফূর্ত প্রসারণ ৬.সিস্টোলিক রক্তচাপ কী – সিস্টোল অবস্থায় ধমনিতে যে চাপ থাকে, তাকে সিস্টোলিক রক্তচাপ বলে।একজন সুস্থ ও স্বাভাবিক প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের সিস্টোলিক রক্তচাপ ১১০-১৪০ mm Hg ৭. ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ কী – ডায়াস্টোল অবস্থায় ধমনিতে যে চাপ থাকে, তাকে ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ বলে।একজন সুস্থ ও স্বাভাবিক প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ ৬০-৯০ mm Hg ৮. উচ্চরক্তচাপকে ডাক্তারি ভাষায় বলে – হাইপারটেনশন । সিস্টোলিক রক্তচাপ সবসময় ১৬০ mm Hg বা তার বেশী এবং ডায়াস্টোলিক রক্তচাপ সবসময় ৯৫ mm Hg বা তার বেশী হলে একে উচ্চরক্তচাপ বলে।
হৃদপিণ্ডএবংহৃদরোগ ১. হৃদপিণ্ড অবস্থানঃ ফুসফুস দুটির মাঝে ও মধ্যচ্ছদার উপরে। ২. মানুষের হৃদপিণ্ড যে পর্দা দিয়ে বেষ্টিত – দ্বিস্তরী পেরিকার্ডিয়াম পর্দা । উভয় স্তরের মাঝে থাকে পেরিকারডিয়াল ফ্লুইড যা হৃদপিণ্ডকে সংকোচনে সাহায়্য করে।বাইরের স্তরকে বলে fibrous এবং ভেতরের স্তরকে বলে serous . ৩.মানুষের হৃদপিণ্ড – চার প্রকোষ্ঠবিশিষ্ট । উপরের প্রকোষ্ঠ(chambers) দুটিকে ডান ও বাম অলিন্দ(Atrium) এবং নিচের প্রকোষ্ঠ দুটিকে ডান ও বাম নিলয়(Ventricle) বলে। অলিন্দের প্রাচীর পাতলা। নিলয়ের প্রাচীর পুরু ও পেশিবহুল। অলিন্দ দুটি আন্তঃঅলিন্দ পর্দা এবং নিলয় দুটি আন্তঃনিলয় পর্দা দিয়ে পৃথক থাকে। ৪. প্রকোষ্ঠগুলোর কাজ ও সংযুক্তি ক. বাম অলিন্দ- চারটি পালমোনারি শিরার সাথে যুক্ত খ. ডান অলিন্দ – একটি ঊর্ধ্ব মহাশিরা এবং একটি নিম্ন মহাশিরা যুক্ত থাকে। গ. বাম নিলয় – মহাধমনি উৎপত্তি ঘ. ডান নিলয় – ফুসফুসীয় ধমনি উৎপত্তি ৫. ধমনি কী – যেসব রক্তনালির মাধ্যমে রক্ত হৃদপিণ্ড থেকে দেহের বিভিন্ন অংশে বাহিত হয় ,তাকে ধমনি বা আর্টারি বলে। ৬. ধমনীর প্রাচীরে স্তর – তিনটি । প্রাচীর পুরু। কোন কপাটিকা থাকে না । ধমনি গহ্বর ছোট হয়। ৭. হার্ট ব্লক – হৃদপিণ্ডের স্পন্দন ত্রুটিপূর্ণ হলে বা উৎপন্ন প্রবাহ সঠিক পথে পরিবাহিত না হলে তাকে হৃদ অবরোধ বা হার্ট ব্লক বলে। ৮.হার্ট অ্যাটাক- হৃদ পিণ্ডের করোনারী ধমনি কোনো কারণে বন্ধ হয়ে গেলে হৃদপেশির রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে হার্ট অ্যাটাক হয়। ৯. হার্ট ফেলিওর – হৃদপিণ্ডের অলিন্দ অথবা নিলয় অথবা উভয়ের সংকোচন ক্ষমতা লোপ পাওয়াকে বলে হার্ট ফেলিওর। ১০. ECG কী – এর পূর্ণরূপ Electro cardiograph । হৃদপিণ্ড যখন স্পন্দিত হয় তখন এর বিভিন্ন অঞ্চলের পেশী থেকে যে বৈদ্যুতিক প্রবাহ সৃষ্টি হয় তা গ্রাফ কাগজে লিপিবদ্ধ করা হয়। ১১. Electro cardiogram – হৃদপেশির ক্রিয়াপদ্ধতি রেকর্ড করার যন্ত্র ১২. কোলেস্টেরল কী – বিশেষ ধরণের স্নেহ/লিপিড/স্টেরয়েড জাতীয় পদার্থ । রক্তে স্নেহ পদার্থের বাহক হিসেবে কাজ করে। রক্তে কোলেস্টেরলের আধিক্য হৃদ রোগের আশংক্ষা বাড়ায়। ১৩. রক্তে কোলেস্টেরলের স্বাভাবিক মাত্রা – ১০০ থেকে ২০০ mg/dl । mg/dl পূর্ণরূপ Milligrams per Deciliter ১৪. লাইপোপ্রোটিন কী- স্নেহ ও প্রোটিন এর যৌগ। স্নেহের পরিমানের উপর ভিত্তি করে লাইপোপ্রোটিন দু রকম। ক. উচ্চ ঘনত্ব বিশিষ্ট লাইপোপ্রোটিন(HDL-High Density Lipoprotein) / বেশী থাকা শরীরের জন্য উপকারী খ.নিম্ন ঘনত্ব বিশিষ্ট লাইপোপ্রোটিন(LDL-Low Density Lipoprotein)/ বেশী থাকা শরীরের জন্য ক্ষতিকর / LDL < 150 mg/dl হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে । ১৫. ধমনীর কাঠিন্য(Arteriosclerosis) কী – রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে রক্তনালীর অন্তঃপ্রাচীরের গাত্রে কোলেস্টেরল ও ক্যালসিয়াম জমা হয়ে রক্তনালী সংকুচিত হয় । ফলে ধমনি প্রাচীরের স্থিতিস্থাপকতা কমে যায় এবং শক্ত হয়ে যায়। ফলে ধমনি গাত্রে ফাটল দেখা দেয়। ফাটল দিয়ে রক্তক্ষরণ হয়ে জমাট বেঁধে রক্তপ্রবাহ বাধাপ্রাপ্ত হয়। ১৬. করোনারি থ্রম্বোসিস – হৃদপিণ্ডের করোনারি রক্তনালিকায় রক্ত জমাট বাঁধা ১৭. সেরিব্রাল থ্রম্বোসিস- গুরু মস্তিষ্কের রক্তনালিকায় রক্ত জমাট বাঁধা ১৮. হার্টবিট বা পালসরেট কাউন্ট করা হয় – হাতের রেডিয়াল ধমনিতে/কণ্ঠনালিতে/ সরাসরি বুকে কান পেতে । পালসের স্বাভাবিক গতি ৬০-১০০ বার প্রতি মিনিটে ১৯. প্রতি মিনিটে পালসের গতি ৬০ এর কম হতে পারে – হার্ট ব্লক বা জন্ডিসের কারণে ২০. ১০ ফারেনহাইট তাপমাত্রা বাড়ার জন্য পালসের গতি বাড়ে – প্রতি মিনিটে ১০ বার ২১. প্রতি মিনিটে পালসের গতি ১০০ এর বেশী হতে পারে – জ্বর ও শক(অচেতনতা) ও থাইরয়েড গ্রন্থির অতিকার্যকারিতার কারণে । ২২. ফুসফুসীয় ধমনির কাজ কী – কার্বন ডাই অক্সাইড যুক্ত রক্ত হৃদপিণ্ড থেকে ফুসফুসে নিয়ে যায়। ২৩. পালমোনারি শিরার কাজ কী – অক্সিজেনসমৃদ্ধ রক্ত ফুসফুস থেকে হৃদপিণ্ডে নিয়ে যায় ২৪. শিরার প্রাচীন – পাতলা এবং ৩ স্তর বিশিষ্ট । গহ্বর বড় । কপাটিকা থাকে এর কারণে রক্ত একমুখে প্রবাহিত হয় । ২৫. কৈশিক জালিকা গঠিত – এক স্তর বিশিষ্ট Endothelium দিয়ে ২৬. মানুষের হৃদপিণ্ড – মায়োজেনিক(Myogenic) । মানে বাইরের কোন উদ্দীপনা ছাড়া হৃদপেশী নিজে থেকে সংকোচন ও প্রসারণ করতে পারে ।