Blog

  • মাইক্রোপ্রসেসর সম্পর্কে বিস্তারিত প্রশ্নসমূহ

    মাইক্রোপ্রসেসর সম্পর্কে বিস্তারিত প্রশ্নসমূহ

    —মাইক্রোপ্রসেসর বলতে মূলত: সিপিইউ-কে বুঝায়।
    —মাইক্রোপ্রসেসর হলো একক VLSI (Very large Scale Integration) সিলিকন চিপ।
    —মাইক্রোপ্রসেসর তৈরী হয় অসংখ্য ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট দিয়ে। আইসি তৈরী হয় ট্র্যানজিস্টর দিয়ে।
    —একটি প্রসেসরে ট্র্যানজিস্টেেরর সংখ্যা যত বেশী হবে প্রসেসরের গতি তত বেশী হবে।
    —প্রসেসরের গতি মাপা হয়—Hz (হার্জ) বা, গিগা হার্জ এককে।
    —প্রথম প্রসেসর—Intel-4004-এ ট্র্যনজিস্টরের সংখ্যা ছিল মাত্র ২৩০০টি।
    —বর্তমান প্রসেসর জগতে বহুল ব্যবহৃত হয়—Intel Core i-7 এবং Intel Core i-5।
    —Intel Core i-7-এ ট্র্যনজিস্টরের সংখ্যা ২২৭,০০০০০০০টি।

    সংজ্ঞা: মাইক্রোকম্পিউটারের যে অংশে ডেটা প্রক্রিয়াকরণ হয় সে অংশকে মাইক্রোপ্রসেসর বলে।
    —মাইক্রেকম্পিউটারের সিপিইউকে ভিএলএসআই প্রযুক্তির মাধ্যমে একীভূত করে মাইক্রোপ্রসেসর তৈরী করা হয়। ইহা এমন একটি ইন্টিগ্রেটেড চিপ, যাকে কেন্দ্র করে মাইক্রোকম্পিউটার গড়ে উঠেছে। মাইক্রোপ্রসেসরের প্রকৃতি ও ক্ষমতার উপর নির্ভর করে কম্পিউটারের ক্ষমতা এবং অন্যান্য বৈশিষ্ট্য।
    —কম্পিউটারের যে অংশ প্রোগ্রাম বা ইন্ট্রাকশন বুঝতে পারে? উ: মাইক্রোপ্রসেসর।

    মাইক্রোপ্রসেসর:
    —১ম তৈরী করে ইন্টেল কর্পোরেশন / আবিস্কৃত হয় ১৯৭১ সালে।
    — জনক/উদ্ভাবক- ড. টেড হফ, স্ট্যান মেজর, ফেডারিকো ফ্যাগিন এবং মাসাতোশি শিমা।
    —ছোট্র এক টুকরা সিলিকন চিপের উপরে অনেকগুলো আইসি বসিয়ে তৈরী করা হয়।
    —অতি ছোট মাপের অতি অল্প আয়তনবিশিষ্ঠ সিলিকন দিয়ে তৈরী।
    —Intel 4004ছিল ১ম তৈরী মাইক্রোপ্রসেসর যা ডেস্কটপ ক্যালকুলেটরের মাঝেই সিমাবদ্ধ ছিল।
    —এটি ছিল একটি ১০৮ কি.হা. গতি সম্পন্ন ৪ বিটের মাইক্রোপ্রসেসর।
    —পৃথিবীর প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর এটি।

    ডেটা বাসের প্রস্থের উপর ভিত্তি করে মাইক্রোপ্রসেসরকে বিন্যস্ত করা হয় শ্রেণিতে। যথা:
    . ৪ বিট মাইক্রো প্রসেসর  ৪ বিট এককে তথ্য পরিবহন করে। উদাহরন—৪০০৪, ৪০৪০
    . ৮ বিট মাইক্রো প্রসেসর ৮ বিট (১ বাইট) এককে তথ্য পরিবহন করে। উদাহরন—৮০০৮, ৮০৮০, ৮০৮৫, ৬৮০০, ত৮০
    . ১৬ বিট মাইক্রো প্রসেসর ১৬ বিট (২ বাইট) এককে তথ্য পরিবহন করে। উদাহরন—৮০৮৮, ৮০১৮৬, ৮০১৮৮, ৮০২৮৬, ৬৮০০০, Z৮০০০, ১৬ বিট মাইক্রোপ্রসেসর—৮০৮৬ [৩৬ বিসিএস]
    . ৩২ বিট মাইক্রো প্রসেসর  ৩২ বিট (৪ বাইট) এককে তথ্য পরিবহন করে। উদাহরন—৮০৩৮৬, ৮০৩৭৬, ৮০৩৮৬উঢ, ৮০৪৮৬, ৩২ বিট মাইক্রোপ্রসেসরের জন্য প্রয়োজন—৩২ বিট বিশিষ্ট অপারেটিং সিস্টেম।

    ৩২ বিট বিশিষ্ট অপারেটিং সিস্টেম
    Windows 95, 98, NT, 2000, XP, Vista, Server, OS/2,§
    Linux: These include Red Hat, Mandrake, and Ubuntu§
    Solaris: Versions 1-10§
    Mac OS: Classic (84-2001) and OS X§
    FreeBSD: Versions 1-8§
    Possible obstacles of using a 32-Bit operating system:
    Applications. Just like any legacy technology, vendors no longer develop applications for 32-Bit operating systems.§
    Hardware. The many processors require a 64-Bit operating system.§
    Drivers. Manufacturers often do not offer 32-Bit driver versions for§ their hardware due to lack of market demand or their product.
    . ৬৪ বিট মাইক্রো প্রসেসর ৬৪ বিট (৮ বাইট) এককে তথ্য পরিবহন করে। উদাহরন—Intel core i3, Core i5, Core i7, Xenon, Intel ITANIUM। ৬৪ বিট মাইক্রোপ্রসেসরের জন্য প্রয়োজন—৬৪ বিট বিশিষ্ট অপারেটিং সিস্টেম।

    ৬৪ বিট বিশিষ্ট অপারেটিং সিস্টেম

    Windows XP 64-Bit, Windows Vista, Linux (Red Hat 7.1). In 2016, 64-Bit operating systems are the standard.
    Difference between 32-bit and 64-bit operating systems:
    The main difference between 32-bit and 64-bit operating systems is the way that they manage memory. For example, Windows XP 32-bit is limited to a total of 4 GB maximum of system memory to be allocated by the kernel and applications. (This is why systems with 4 GB’s of RAM do not show the total system memory in Windows. Kernel = 1 GB reserved, Applications = 3 GBs-viewable). Windows 64-Bit has a limit of 16 Terabytes maximum of system memory allocation. This is extremely important for performance because data in memory is accessed thousands of times faster than from a disk drive. Programs also load much faster into memory. There is also a better security in XP 64-Bit because it is written from Server 2003 SP1 code base. Users of modeling, statistical, and rendering software really benefit from the 64-Bit architecture because these programs are usually very processor and memory intensive.

    —Altair-৮৮০০ (১৯৭৫)
    ১ম মাইক্রোপ্রসসরভিত্তিক কম্পিউটার বা মাইক্রোকম্পিউটার।
    তৈরী করেন H. Edward Roberts ১৯৭৫ সালে।
    এজন্য হেনরী এডওয়ার্ড রবার্টসকে মাইক্রো কম্পিউটারের জনক বলা হয়।

    মাইক্রোপ্রসেসরের প্রকারভেদ:
    . CISC Processor:
    o Complex Instruction Set Computing
    o তুলনামূলক জটিল ইনস্ট্রাকশন কোড ব্যবহার করা হয়।
    o Assembly ভাষায় প্রোগ্রামিং করার জন্য বেশী উপযোগী।
    o যেমন- Intel Pentium, Motorola-6800, AMD-k6, AMD-Athlon, IBM Blue Lighting

    . RISC Processor
    o Reduced Instruction Set Computing
    o সরল ও ছোট মোড-এর ইনস্ট্রাকশন কোড ব্যবহার করা হয়।
    o উচু স্তরের ভাষায় প্রোগ্রামিং করার জন্য বেশী উপযোগী।
    o যেমন- DEC Alpha-21064, MIPs-R10000, Motorola-Power-601

    . Special Purpose Processor
    o বিশেষ কোনো কাজের উদ্দেশ্যে বা প্রধান প্রসেসরের ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ব্যবহৃত হয়।

  • বিভিন্ন দেশের সীমারেখা মনে রাখার কৌশল

    বিভিন্ন দেশের সীমারেখা মনে রাখার কৌশল

    সূত্র: ডুরান আপা
    ব্যাখ্যা: ডুরান্ড লাইন। আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের সীমারেখা।

    সূত্র: ভাপা পিঠা কন্ট্রোল করে খাও।
    ব্যাখ্যা: লাইন অব কন্ট্রোল, ভারত ও পাকিস্তানের সীমারেখা।

    সূত্র: কার্জন হল পোরাতন হয়ে গেছে।
    ব্যাখ্যা: কার্জন লাইন, পোল্যান্ড ও রাশিয়ার সীমারেখা।

    সূত্র: সরকার ফস করে পোলি ব্যাগ উঠায়ে দিল।
    ব্যাখ্যা: ফস লাইন, পোল্যান্ড ও লিথুনিয়ার সীমারেখা।

    সূত্র: ম্যাজিনো আমাকে একটি জামা ফ্রি দিয়েছে।
    ব্যাখ্যা: ম্যাজিনো লাইন, জার্মান ও ফ্রান্সের সীমারেখা।

    সূত্র: সে আমাকে একটি সিগফ্রিডের জামা ফ্রি দিয়েছে।
    ব্যাখ্যা: সিগফ্রিড লাইন, জার্মান ও ফ্রান্সের সীমারেখা।

    সূত্র: ওডার হিন্ডার কে পোজা করো না।
    ব্যাখ্যা: ওডারনিস লাইন, হিন্ডারবার্গ লাইন, পোল্যান্ড ও জার্মানীর সীমারেখা।

    সূত্র: রাফি ম্যানার হেইম।
    ব্যাখ্যা: ম্যানারহেইম লাইন, রাশিয়া ও ফিনল্যান্ডের সীমারেখা।

    সূত্র: সনো যুগে গেছে।
    ব্যাখ্যা: সনোরা লাইন, যুক্তরাষ্ট্র ও মেক্সিকোর সীমারেখা।

    সূত্র: ম্যাকমোহনের সাথে দেখা করতে চাই।
    ব্যাখ্যা: ম্যাকমোহন লাইন, চায়না ও ইন্ডিয়ার সীমারেখা।

    সূত্র: বাই র্যাড।
    ব্যাখ্যা: র্যাডক্লিফ লাইন, বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ার সীমারেখা।

    সূত্র: একুচুয়ালী লাইন কন্ট্রোল করতে চাই।
    ব্যাখ্যা: লাইন অব একচুয়াল কন্ট্রোল, চায়না ও ইন্ডিয়ার সীমারেখা।

    সূত্র: আই পারপল হয়ে যাই।
    ব্যাখ্যা: পারপল লাইন, অারব ও ইসরাইলের সীমারেখা।

    সূত্র: ব্লু লেই।
    ব্যাখ্যা: ব্লু লাইন, লেবানন ও ইসরাইলের সীমারেখা।

    সূত্র: ইসি কে নির্বাচনে গ্রীন ভূমিকা রাখতে হবে।
    ব্যাখ্যা: গ্রীন লাইন, ইসরাইল ও সিরিয়ার সীমারেখা।

  • বিশ্বের আলোচিত কিছু উপজাতি

    বিশ্বের আলোচিত কিছু উপজাতি

    বিশ্বের আলোচিত কিছু উপজাতি (যেমন : শিয়া, সুন্নি , হুতি , উইঘুর , তাতারী , মাউরি , জুলু ,পিগমি ইত্যাদি )।

    হুতি
    – ইয়েমেনে শিয়া ধর্মাবলম্বী জাইদি সম্প্রদায় হুতি নামে পরিচিত। তাদের এই পরিচিতি হয়েছে এই আন্দোলনের প্রবক্তা হোসেইন বদরুদ্দিন আল হুতির নাম থেকে।
    – বসবাস – দেশটির রাজধানী সানা ও উত্তরাঞ্চলে । হুতিদের একটি অংশ ইয়েমেনের সিমান্তবর্তী সৌদিআরবের দক্ষিনাঞ্চলীয় জেলা নাজরানেও বসবাস করে থাকে।
    – ইয়েমেনে ৯৯.৫ শতাংশ মুসলমান, যার মধ্য ৭০ শতাংশ সুন্নী ও ৩০ শতাংশ শিয়া। এই ৩০ শতাংশ শিয়ারাই মুলত হুতি সম্প্রদায়।এই হুতিরা হচ্ছে ইরানের শিয়া সরকার, সিরিয়ার আসাদ সরকার ও ইরাকের শিয়া সরকার ও লেবাননের হিজবুল্লার সহযোগী সংঘঠন।

    উইঘুর
    – চীনের একটি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নাম। যারা মুসলিম
    তাতারি
    – চেঙ্গিস খান ছিলেন – বিখ্যাত তাতার নেতা
    মাউরি
    – মাউরি অধিবাসীরা নিউজিল্যান্ড বাস করে ।
    জুলু
    – জুলুরা হল – দক্ষিণ আফ্রিকার নাটালের উপজাতি। এর দক্ষিণ আফ্রিকার প্রধান উপজাতি
    পিগমি
    – মধ্য আফ্রিকার একটি উপজাতি।এরা সবচেয়ে খর্বকায় উপজাতি।

  • নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন বিষয়ে নোটঃ পার্ট- ১

    নৈতিকতা, মূল্যবোধ, সুশাসন বিষয়ে নোটঃ পার্ট- ১

    ১.সুশাসনের মূল চাবিকাঠি
    — জবাবদিহিতা
    ২. মূল্যবোধ হলো ব্যক্তি বা সামাজিক দলের অভিপ্রেত ব্যবহারের সুবিন্যস্ত প্রকাশ ‘‘ উক্তিটি কার ?
    — এম.ডব্লিউ পামফ্রে
    ৩. নৈতিকতা ও ঔচিত্যবোধের বিকাশভূমি
    — সমাজ
    ৪. বিশ্বাসের অন্তর্নিহিত মূল্য
    — মূল্যবোধ
    ৫. সুশাসনের ভিত্তিতে মজবুত করতে মূল্যবোধ কি সংরক্ষণের শিক্ষা দেয়?
    -সভ্যতা ,সংস্কৃতি, ঐতিহ্য

    ৬. নাগরিক কর্তব্য পালনের শিক্ষা দিয়ে সুশাসনকে ত্বরান্বিত করে
    — মূল্যবোধ শিক্ষা৭. পরিবর্তন প্রতিরোধের মানসিকতা প্রকটভাবে দেখা যায়
    — আমলাদের মধ্যে
    ৮. যে মূল্যবোধ মানুষের বাইরের ব্যক্তিত্বকে গড়ে তোলে তাকে কী বলে ?
    — বাহ্যিক মূল্যবোধ
    ৯. কোনটি রাজনৈতিক মূল্যবোধ
    — আনুগত্য
    ১০. বর্তমানে যুব সমাজ ধ্বংসের মূল হাতিয়ার কি?
    — অপসংস্কৃতি

    ১১.অন্য ব্যক্তির কষ্ট যখন আমাদের মনে কষ্টের উদ্রেক করে কতখন সে অনুভুতিকে কি বলা হয়
    — সহানুভূতি
    ১২. ‘অপরাধ একটি সামাজিক ঘটনা এবং সমাজের স্বাভাবিক রূপ ‘ কথাটি কে বলেছেন?
    — এমিল ডুর্খেইম
    ১৩. নৈতিকতা ও সতাতা দ্বরা প্রভাবিত আচরণকে উত্কর্ষতাকে কি বলে?
    — শুদ্ধাচার
    ১৪. আইনের শাসন কি?
    — আইনের দৃষ্টিতে সকলেই সমান

    ১৫. সামাজিক মূল্যবোধর অন্যতম শক্তিশালী ভিত্তি কোনটি ?
    – সহনশীলতা
    ১৬. মূল্যবোধ কোন আচরণেকে নিয়ন্ত্রণ করে ?
    – বাহ্যিক
    ১৭. সুশাসনের পূর্বশর্ত
    — জবাবদিহিতা
    ১৮. সুশাসন নিডিশ্চত করতে যে দরনের সরকার প্রয়োজন
    — গণতান্ত্রিক সরকার
    ১৯. সুশাসন জনপ্রশাসনের একটি
    — নব্য সংস্কৃতি
    ২০. সুশানের লক্ষ্য কোনটি
    – জনকল্যাণ সাধন

    ২১. ‘গভর্নেন্স’ একটি – বহুমাত্রিক ধারণা।
    ২২. ২০০০ সালে বিশ্বব্যাংক কর্তৃক প্রকাশিত এক সমীক্ষায় বলা হয় সুষ্ঠু গভর্নেন্স বা সুশাসন – ৪টি প্রধান স্তরের উপর নির্ভরশীল।যথা – ক) দায়িত্বশীলতা খ) স্বচ্ছতা গ) আইনি কাঠামো ও ঘ) অংশগ্রহণ।
    ২৩. ১৯৯৪ সালে বিশ্বব্যাংক প্রদত্ত সংজ্ঞায় বলা হয়েছে – “সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে একটি দেশের সামাজিক এবং অর্থনৈতিক সম্পদের ব্যবস্থাপনার জন্য ক্ষমতা প্রয়োগের পদ্ধতিই হলো গভর্নেন্স।”
    ২৪. ‘ই-গভর্নেন্স’ শব্দটি এসেছে – ‘ই-গভর্মেন্ট’ বা ‘ইলেক্ট্রনিক গভর্মেন্ট’ থেকে।
    ২৫. ‘ই-গভর্নেন্স’ কে অনেক সময় – ডিজিটাল গভর্নেন্স, অনলাইন গভর্নেন্স নামেও অভিহিত করা হয়।
    ২৬. ‘ই-গভর্নেন্স’ কে বাংলায় – ‘ইলেক্ট্রনিক সরকার বা শাসন’ বলা হয়।
    ২৭. ‘ই-গভর্নেন্স’ বলতে – তথ্যপ্রযুক্তি, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এবং ইন্টারনেট ও কম্পিউটারভিত্তিক যোগাযোগকে বুঝায়।যা শাসনের এমন এক পদ্ধতি যেখানে সরকারি সেবা ও তথ্যসমূহ জনগণ সহজে ঘরে বসেই পেতে পারে।

    ২৮. ই-গভর্নেন্স ও সুশাসনের মধ্যে রয়েছে – নিবিড় সম্পর্ক।
    ২৯. বাংলাদেশে ডিজিটাল পদ্ধতির ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন – শেখ হাসিনার সরকার।
    ৩০. ‘ইলেক্ট্রনিক গভর্নেন্স’ এর মূল লক্ষ্য – সুশাসন প্রতিষ্ঠা।
    ৩১. ‘ই-গভর্নেন্স’ চালু হলে – স্বচ্ছতা, দক্ষতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়।
    ৩২. ‘সুশাসন’ শব্দটির ইংরেজি প্রতিশব্দ – Good Governance
    ৩৩. ‘সুশাসন’ শব্দটির প্রকাশ ঘটানো হয়েছে – ‘গভর্নেন্স’ প্রপঞ্চটির সাথে ‘সু’ প্রত্যয় যোগ করে।
    ৩৪. ‘সুশাসন’ একটি – বহুমাত্রিক ধারণা।
    ৩৫. ‘সুশাসন’ ধারণাটি – বিশ্বব্যাংকের উদ্ভাবিত একটি ধারণা।
    ৩৬. বিশ্বব্যাংক উদ্ভাবিত সুশাসন ধারণাটিতে মূলত – উন্নয়নশীল দেশের অনুন্নয়ন চিহ্নিত করা হয়।
    ৩৭. ১৯৮৯ সালে বিশ্বব্যাংকের এক সমীক্ষায় সর্বপ্রথম – ‘সুশাসন’ প্রত্যয়টি ব্যবহার করা হয়।
    ৩৮. বর্তমান সময়ে প্রায় সব রাষ্ট্রই – কল্যাণকর রাষ্ট্র।
    ৩৯. আইনের শাসনের মৌলিক শর্ত – ৩টি। যথা- ক) আইনের দৃষ্টিতে সকলে সমান খ) আইনের আশ্রয় গ্রহণের সুযোগ বিদ্যমান থাকা ও গ) শুনানী গ্রহণ ব্যতীত কারো বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ না করা।
    ৪০. দূর্নীতি দমনের জন্য প্রয়োজন – স্বাধীন দূর্নীতি দমন কমিশন।

    ৪১. সুশাসন বাধাগ্রস্থ হয় – আইনের শাসন না থাকলে।
    ৪২. সুশাসনের একটি সমস্যা হলো – জবাবদিহিতার অভাব।
    ৪৩. অকারণে হরতাল ডাকা হয় – বাংলাদেশে।
    ৪৪. প্রায় এক যুগের অধিক সময় ধরে দূর্নীতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েই চলেছে – বাংলাদেশ।
    ৪৫. যে তিনটি মহাদেশে বারবার সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে – এশিয়া, আফ্রিকা ও ল্যাটিন (দক্ষিণ) আমেরিকা।
    ৪৪ভিক্ষুককে ভিক্ষা দেয় : নৈতিক মূল্যবোধ।
    ৪৫সভ্য সমাজের মানদণ্ড: আইনের শাসন।
    ৪৬কর্মকাণ্ডের ভাল-মন্দের বিচারের ভিত্তি : মূল্যবোধ।
    ৪৭মূল্যবোধ বিভিন্ন সমাজের : বিভিন্ন রকম।
    ৪৮মূল্যবোধ হল : পরিবর্তনশীল ও নৈর্ব্যক্তিক।
    ৪৯মূল্যবোধের ভিত্তি : ১০টি।
    ৫০মূল্যবোধ সাধারণত : ৯ প্রকার।

    ৫১আর্থিক লেনদেন, ব্যবসা-বাণিজ্য হল : অর্থনৈতিক মূল্যবোধ।
    ৫২সামাজিক মূল্যবোধ হল : সুকুমার বৃত্তির সমষ্টি।
    ৫৩শিশু প্রথম নৈতিক মূল্যবোধের শিক্ষা পায় : পরিবারে।
    ৫৪অপরের ধর্মমতকে সহ্য করা : ধর্মীয় মূল্যবোধ।
    ৫৫সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হয় না : আইনের শাসনের অভাবে।
    ৫৬জাতীয় উন্নতির চাবিকাঠি : গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ।
    ৫৭গণতন্ত্রের শ্রেষ্ঠতম মূল্যবোধ : সহনশীলতা।
    ৫৮আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করে : গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ।
    ৫৯সৎ গুণই জ্ঞান/Knowledge is virtue : বলেছেন এরিস্টটল।
    ৬০Morality শব্দটি এসেছে : ল্যাটিন Moralitas থেকে।
    ৬১Truth is beauty and beauty is truth : বলেছেন জন কিটস।
    ৬২Moralitas এর অর্থ : সঠিক আচরণ/চরিত্র।
    ৬৩শুভ’র প্রতি অনুরাগ, অশুভ’র প্রতি বিরাগ : নৈতিকতা (ম্যূর)।
    ৬৪নৈতিকতার রক্ষাকবচ : বিবেকের দংশন।
    ৬৫নৈতিকতা প্রয়োগ করে না : রাষ্ট্র।

    ৬৬ব্যক্তিগত ও সামাজিক ব্যাপার : নৈতিকতা।
    ৬৭আইনের প্রয়োগ হয় না : নৈতিকতা লঙ্ঘনে।
    ৬৮আইন ও নৈতিকতার মধ্যে প্রথম পার্থক্য করেন : ম্যাকিয়াভেলি।
    ৬৯নৈতিকতাহীনতা : দণ্ডনীয় অপরাধ নয়।
    ৭০পৌরনীতির প্রাক্তন অংশ : নীতি বিজ্ঞান।
    ৭১নৈতিকতার পরিধি : আইনের চেয়ে বড়।
    ৭২নৈতিকতা হল : অনির্দিষ্ট ও অস্পষ্ট।
    ৭৩রাষ্ট্র সাধারণত অনুসরণ করে : নৈতিকতাকে।
    ৭৪সমাজতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থার ভিত্তি : সামাজিক স্বার্থ ব্যক্তি স্বার্থের ঊর্ধ্বে।
    ৭৩নৈতিকতা ও নীতিবোধের বিকাশ ঘটায় : ভাল-মন্দ, ন্যায়-অন্যায়, উচিত-অনুচিত বোধ।
    ৭৪নৈতিকতা একটি মানসিক বিষয়।
    ৭৫ধনতান্ত্রিক সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভের ভিত্তি : স্বার্থপরতা ও লোভ।
    ৭৬নৈতিকতা ভিন্ন হতে পারে : দেশ-কাল-পাত্র ভেদে।
    ৭৭সুনাগরিকের বড় গুণ : আত্মসংযম।
    ৭৮গ্রহণ ও শ্রদ্ধার শিক্ষাকেই বলে : আত্মসংযম।
    ৭৯মানবীয় গুণ হল : সহমর্মিতা।
    ৮০সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে অগ্রগতির প্রধান ধাপ : শৃঙ্খলা-বোধ।
    ৮১অধিকার ও কর্তব্য সচেতন নাগরিকই : সুনাগরিক।

    ৮২‘নীতিভ্রষ্ট বা নীতিহীন শাসক হল অন্যতম পাপী’ বলেছেন : করমচাঁদ গান্ধী।
    ৮৩মূল্যবোধের ইংরেজি শব্দ হচ্ছে : value।
    ৮৪মূল্যবোধের শাব্দিক অর্থ : তুলনামূলক আর্যমূল্য, বা দান বা অন্তর্নিহিত গুণাবলি।
    ৮৫“মূল্যবোধ হল আবেগিক ও আদর্শগত ঐক্যের বোধ” : ফ্রাঙ্কেল।
    ৮৬মূল্যবোধকে দুটি বিষয়ের নিরিখে বিভক্ত করেছেন : Deniel H. Parker.
    ৮৭Deniel H. Parker এর বিষয় দুটি হল : বাস্তব জীবনভিত্তিক মূল্যবোধ ও কল্পনাপ্রসূত মূল্যবোধ।
    ৮৮রাষ্ট্র, সরকার ও গোষ্ঠী কর্তৃক স্বীকৃত মূল্যবোধ : ইতিবাচক মূল্যবোধ।
    ৮৯রাষ্ট্র, সরকার ও গোষ্ঠী কর্তৃক অস্বীকৃত মূল্যবোধ : নেতিবাচক মূল্যবোধ।
    ৯০পেশাগত দিক থেকে মূল্যবোধ : ৮ প্রকার।
    ৯১মানব মনের সুকোমল বৃত্তি প্রকাশের মূল্যবোধ : নান্দনিক মূল্যবোধ।
    ৯২মানুষের আচার-আচরণকে পরিমাপ ও নিয়ন্ত্রণ করে : মূল্যবোধ।
    ৯৩অন্যের বিপদে-আপদে পাশে দাঁড়ানো এবং সুখে সুখী ও দুঃখে দুঃখী হওয়া হল : সহমর্মিতা।
    ৯৪মানুষের কাজের মানদণ্ড : মূল্যবোধ।
    ৯৫সমাজের ভিত্তি হল : সামাজিক মূল্যবোধ।
    ৯৬ভাল-মন্দ বিচার করার ক্ষমতাকে বলে : নৈতিকতা।
    ৯৭আইন ও নৈতিকতার মধ্যে পার্থক্য করা হত না : প্রাচীনকালে।
    ৯৮আইন ও নৈতিকতার পার্থক্য পরিলক্ষিত হয় : পৃথক সত্ত্বা হিসেবে রাষ্ট্রের প্রকাশের পর।
    ৯৯মানুষের মনোজগতকে নিয়ন্ত্রণ করে : নৈতিকতা।
    ১০০বিবেক, চিন্তা, বুদ্ধি ও ন্যায়পরায়ণতা হচ্ছে : নৈতিকতার উৎস।

    ১০১নৈতিকতা পরিচালিত হয় : সামাজিক বিবেকের দ্বারা।
    ১০২গণতন্ত্র থেকে উৎসারিত মূল্যবোধ : গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ।
    ১০৩আইন ও নৈতিকতার লক্ষ্য ও আলোচ্য বিষয় : একই।
    ১০৪মূল্যবোধ হল : সামাজিক আচার-আচরণের সমষ্টি।
    ১০৫সামাজিক মূল্যবোধের বৈশিষ্ট্য : আপেক্ষিকতা।
    ১০৬মূল্যবোধ দৃঢ় হয় : শিক্ষার মাধ্যমে।
    ১০৭সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত, পরিবেশ দ্বারা প্রভাবিত ও ব্যক্তির দৃষ্টিভঙ্গির উপর ১০৮নির্ভরশীলতা হল : মূল্যবোধের বৈশিষ্ট্য।
    ১০৯সামাজিক মূল্যবোধ জাগ্রত হয় : পৌরনীতি ও ইতিহাসের শিক্ষা দ্বারা।
    ১১০মূল্যবোধ : সমাজের বৃহৎ অংশের দ্বারা অনুমোদিত।
    ১১১মূল্যবোধের একটি প্রকার হল : আদিম মানুষের কাজে-কর্মে।
    ১১২সততার সাথে দায়িত্ব পালনে ব্রত : মূল্যবোধ সম্পন্ন মানুষ।
    ১১৩আইনের ভিত্তি বলা হয় : মূল্যবোধকে।
    ১১৪মানুষ ও পশুর মধ্যে পার্থক্যকারী ধারণা : ঔচিত্যবোধ।

    ১। গণতন্ত্রের প্রাণ কোনটি?
    → অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন

    ২। সুশাসন কি ধরনের শাসন ব্যবস্থা?
    → অংশগ্রহণমূলক শাসন ব্যবস্থা

    ৩। সংসদীয় গণতন্ত্রে একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী কে?
    → প্রধানমন্ত্রী

    ৪। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য প্রয়োজন কোনটি?
    → ধর্মীয় সহিষ্ণুতা

    ৫। ভিক্ষুককে ভিক্ষা দেয়া কোন মূল্যবোধের অন্তর্ভুক্ত?
    → নৈতিক মূল্যবোধ

    ৬। সুশাসনের মূল লক্ষ কোনটি?
    → জবাবদিহিতা

    ৭। মূল্যবোধের ইংরেজি প্রতিশব্দ কোনটি?
    → Values

    ৮। কল্যাণমূলক রাষ্ট্র গঠনের অপরিহার্য শর্ত কোনটি?
    → সুশাসন প্রতিষ্ঠা

    ৯। বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বেশি গ্রহণযোগ্য শাসন ব্যবস্থা কোনটি?
    → গণতন্ত্র

    ১০। সুশাসন ধারনাটির উদ্ভাবক সংস্থা কোনটা?
    → বিশ্বব্যাংক

    ১. সুশাসনের চাবিকাঠি বলা হয় নিচের কোনটিকে?
    (– সচেতনতাকে

    ০২.দেশ শাসনের প্রদান উপাদান কয়টি?
    — ৩টি
    ০৩. গণতন্ত্রের মূলমন্ত্র নিচের কোনটি?
    (– সাম্য
    ০৪. বিশ্ব ব্যাংক চিহ্নিত সুশাসনের সূচক কয়টি?
    –৬টি
    ০৫. জনগণের চোখ দিয়ে রাষ্ট্রকে দেখাই হচ্ছে-
    — গণতন্ত্রের মূলতš
    ০৬. পেশাগত দিক থেকে মূল্যবোধ কত প্রকার ?
    — ৮ প্রকার
    ০৭. কোন মহাদেশে বিশ্বব্যাংকের ব্যাপক ব্যর্থতার ফসল হিসেবে উদ্ভব ঘটে সুশাসনের ধারণার ?
    (– আফ্রিকা০৮. সাধারণভাবে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় সমস্যা কয়টি?
    (—২২টি
    ০৯. সুশাসনের মূল রাজনৈতিক বৈশিষ্ট্য নিচের কোনটি?
    — অংশ গ্রহণমূলক পদ্ধতি
    ১০. দুর্নীতির সাথে সুশাসনের সম্পর্ক কিরূপ ?
    — বিপরীতমুখী
    ১১. নাগরিককে দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে সচেতন করে নিচের কোনটি?
    – শিক্ষা
    ১২. স্বৈরাচারের উৎপত্তি ঘটাতে সহায়তা করে নিচের কোনটির অভাব?
    – (ঘ) মূল্যবোধ
    ১৩. জন প্রশাসনের একটি নব্য সংস্কৃতির নাম হলো-
    (- সুশাসন
    ১৪. জাতীয় ঐক্যমত সৃষ্টিতে মূখ্য ভূমিকা পালন করে নিচের কোনটি?
    -) সরকার
    ১৫. গণতন্ত্রের প্রাণ নিচের কোনটি?
    – নির্বাচন
    ১৬. সুশাসন ধারণাটির নিচের কোন প্রতিষ্ঠানের উদ্ভাবিত ?
    – বিশ্বব্যাংক
    ১৭. সুশাসন ধারণার উদ্ভব হয় কত সালে?
    -) ১৯৮৯
    ১৮. আমাদের দেশের আইনের শাসনের মৌলিক শর্ত কয়টি?
    -৩টি
    ১৯. উন্নয়নশীল দেশের রাজনৈতিক দলের বৈশিষ্ট্য নিচের কোনটি?
    -) ব্যক্তি পূজা
    ২০ জনগণ ও সরকারের মধ্যে যোগযোগ সহজ করতে ভূমিকা রাখছে নিচের কোনটি?
    -) ই-গভর্ন্যান্স
    ০১. “রাষ্ট্রের সকল ক্ষেত্রে উন্নয়নের জন্য সুশাসন আবশ্যক” এ বক্তব্যটি কার?
    উত্তরঃ মিশেল ক্যামভেসাস
    ০২. ’আইন হচ্ছে নিম্নতমের প্রতি উর্ধ্বতন রাজনৈতিক কর্তৃত্বের আদশর্’ উক্তিটি কার ?
    উত্তরঃ জন অস্টিন
    ০৩. কোনটি ছাড়া সুশাসন সম্ভব নয়?
    উত্তরঃ জবাবদিহিতা
    ০৪. কিসের অভাবে দুর্নীতি জন্ম নেয়?
    উত্তরঃসুশাসন
    ০৫. তথ্য অধিকার আইন প্রথম চালু হয় কোন দেশে ?
    উত্তরঃ সুইডেন
    ০৬. দেশের শাসনতান্ত্রিক আইন উল্লেখ থাকে?
    উত্তরঃ সংবিধানে
    ০৭. বাংলাদেশের গ্রাম সরকার আইন পাস হয় কত সালে ?
    উত্তরঃ ২০০৩
    ০৮. বাংলাদেশে ই-গভার্ন্যান্স বাস্তবায়নের পথে অন্যতম বাধা কী?
    উত্তরঃ সমন্বয়হীনতা
    ০৯. নৈতিক অধিকারের মূল উৎস হলো-
    উত্তরঃ ন্যায়বোধ
    ১০. রাজনৈতিক দল জনগণের উপকার করে কীভাবে?
    উত্তরঃ দাবি পূরণের মাধ্যমে

  • জাতিসংঘ ও বাংলাদেশ

    জাতিসংঘ ও বাংলাদেশ

    ♦ বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ করে কবে?
    = ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ সালে [১৩৬ তম দেশ হিসেবে, ২৯ তম অধিবেশনে]।
    ♦ জাতিসংঘে বাংলাদেশের চাঁদার হার কত?
    = ০.০১ শতাংশ।
    ♦ শেখ মুজিবর রহমান জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলায় ভাষণ দেয় কবে?
    = ২৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৭৪ সালে।
    ♦ বাংলাদেশ জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে
    অংশগ্রহণ করে কবে?

    = ১৯৮৮ সালে [ইরাক-ইরান মিশনে]।
    ♦ জাতিসংঘের মোট কতজন মহাসচিব বাংলাদেশ সফর করেন?
    = ৫ জন [১. কুর্ট ওয়াল্ড হেইম (১৯৭৩), ২. পেরেজ দ্য কুয়েলার (১৯৮৯), ৩. কফি আনান (২০০১), ৪. বান কি মুন (২০০৮, ২০১১), এন্তিনিও গুতেরেস (২০১৮)]।
    ♦ বাংলাদেশ কতবার নিরাপত্তা পরিষদ (স্বস্তি পরিষদ) এর অস্থায়ী সদস্যপদ লাভ করে?
    = ২ বার [ ১. ১৯৭৯-১৯৮০ সালে, ২. ২০০০-২০০১ সালে]।

    ♦ জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রথম বাংলাদেশী সভাপতি কে?
    = হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী [৪১তম অধিবেশন, ১৯৮৬ সালে]।
    ♦ জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে প্রথম বাংলাদেশী সভাপতি কে?
    = আনোয়ারুল করিম চৌধুরী [২০০১ সালে]।
    ♦ জাতিসংঘে বাংলাদেশের ১ম স্থায়ী প্রতিনিধি কে?
    = ড. এ. কে. এম আব্দুল মোমেন।
    ♦ জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি নিযুক্ত হন কোন বাংলাদেশী?
    = আমিরা হক।
    ♦ বর্তমানে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি কে?
    = মাসুদ বিন মোমেন

    ♦১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মানুষের উপর যে গণহত্যা সংঘঠিত হয়, তৎকালিন জাতিসংঘ মহাসচিব উথান্ট এই গণহত্যাকে নিন্দা করে একে ‘মানব ইতিহাসের কলঙ্কিত অধ্যায়’ বলে অভিহিত করেছিলেন।
    ♦ ১৯৭১ সালের ৪ ডিসেম্বর জাতিসংঘের অধিবেশনে প্রথম জাতিসংঘে বাংলাদেশের মানুষের বক্তব্য বাংলাদেশের প্রতিনিধির মাধ্যমে প্রত্যক্ষভাবে উপস্থাপিত হয়।

    ♦ ১৯৭৩ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি প্রথম জাতিসংঘ মহাসচিব হিসেবে কুর্ট ওয়াল্ডহেইম বাংলাদেশ সফরে আসেন।
    ♦ ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্যপদ প্রাপ্তির লক্ষ্যে তৎপরতা চালায়। কিন্তু নিরাপত্তা পরিষদে চীনের ভেটো প্রয়োগের কারণে পর পর দু’বার বাংলাদেশ জাতিসংঘের সদস্য হতে ব্যর্থ হয়।
    ♦ বাংলাদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর ১৩৬ তম সদস্য হিসেবে জাতিসংঘে যোগদান করে।
    ♦ যোগদানের এক সপ্তাহ পর ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান বাংলায় ভাষণ প্রদান করেন।
    ♦ জাতিসংঘে সদস্যপদ লাভের এক বছরের মধ্যে ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ সাধারণ পরিষদের সভাপতি নির্বাচিত হয়।
    ♦ ১৯৭৬ থেকে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত এবং ১৯৮১ থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত দু’বার অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ (ইকোসক) এর সদস্য হিসেবে কাজ করে।

    ♦ জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৪১তম অধিবেশনে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হুমায়ুন রশিদ চৌধূরী ১৯৮৬-৮৭ মেয়াদে সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
    ♦ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্য হিসেবে বাংলাদেশ ২ বার নির্বাচিত হয়, প্রথমবার জাপানকে পরাজিত করে ১৯৭৯-১৯৮০ সালে এবং দ্বিতীয়বার ২০০০-২০০১ সালে।
    ♦ বাংলাদেশ ২০০০ সালের মার্চ মাসে এবং ২০০১ সালের জুন মাসে নিরাপত্তা পরিষদের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।
    ♦ বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে ১৯৮৫ সালে দায়িত্ব পালন করেন।
    ♦ এছাড়া বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশনের সদস্য নির্বাচিত হয়ে ১৯৮৩-২০০০ মেয়াদে এবং ২০০৬-২০০৮ মেয়াদে কাজ করে।

    ♦ ১৯৮৮ সালে ইরাক-ইরান শান্তি মিশনে যোগদানের মধ্য দিয়ে এদেশের সেনাবাহিনীর ১৫ জন সদস্য জাতিসংঘের পতাকাতলে একত্রিত হয়।
    ♦ ১৯৯০-৯১ সালে প্রথম আরব উপসাগরীয় যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে কোয়ালিশন বাহিনীতে বাংলাদেশের ২১৯৩ জন সেনা সদস্য অংশগ্রহণ করে। সেটিই ছিল জাতিসংঘের বাইরে কোনো একক দেশের নেতৃত্বে শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের প্রথম অংশগ্রহণ।
    ♦ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে অংশ নেয়া সৈন্যদের প্রশিক্ষণে গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাসে ‘বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ পিস সাপোর্ট ট্রেইনিং’ (বিপসট) প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
    বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী শান্তি মিশনে যোগ দেয় ১৯৯৩ সালে।
    ♦ বাংলাদেশ পুলিশ ১৯৮৯ সালে জাতিসংঘ পরিবারের সদস্য হয় নামিবিয়া মিশনের মাধ্যমে।

  • Analogy for BCS

    Analogy for BCS

    24th BCS
    1. Conscious( সচেতন ) : careless( অসচেতন):
    — careful(যত্নশীল) : indifference( উদাসীন)

    22nd BCS
    Submission( আনুগত্য): Yielding (বশ্য)
    – Compliant :: acquiescent
    3. Vacillate(দোলায়মান) : Hesitate(ইতস্তত করা)::
    — irresolute( অস্থির চিত্ত): Indecisive( সিদ্ধান্তের অভাব)
    4. Assert(নিশ্চিত করিয়া বলা): Dissent( ভিন্ন মত হওয়া)
    — affirm( নিশ্চিত ভাবে বলা) : object( আপত্তি করা)
    5.Distort( বিকৃত করা): Twist( মোচড়ানো::
    – harmonize(সমন্বয় সাধন করা):: balance( ভারসাম্য রক্ষা করা)

    21st BCS
    6. Eager(আগ্রহী ): Indifferent( নিরুত্সাহী):
    –enthusiastic: half hearted
    7. Lengthen( দীর্ঘতর করা): prolong( বাড়ানো)
    — stretch( প্রসারিত করা): extend( বিস্তৃত করা)
    8. Delay( দেরি করা): Retard( বাধা দেওয়া)
    — slow down( গতি কমানো) : hold up ( জোর করে আটকানো)
    9. Submissive(বাধ্য , বিনীত ) : Disobedient( অবাধ্য)
    — observe( নিয়ম পালন করা) : defy ( অমান্য করা)

    20th BCS
    10. Excite( উত্তেজিত করা) : calm( শান্ত করা)::
    — Stimulate( উত্তেজিত করা): cool down(শান্ত করা)
    11. Delay( দেরি করা) ; Expedite( ত্বরান্বিত করা)
    — detain( আটকে রাখা) : dispatch( দ্রুত পাঠানো)
    12. Anarchy( অরাজকতা): Government ( শাসন)
    — penury( দারিদ্র) : wealth( সম্পদ)
    13. Vaccine(প্রতিষেধক) : prevent( প্রতিরোধ)
    — antidote( রোগ প্রতিষেধক) : counteract( রোগ নিবারণ)

    18th BCS
    15. carpenter: Saw ::
    — Seamstress: scissors
    16. Fire : Ashes ::
    — event: memories
    17.stare( অপলক দৃষ্টিতে দেখা : Glance( ক্ষণিক দৃষ্টিতে দেখা )
    — Gulp( গো গ্রাসে গেলা) : Sip (চুমুক দিয়ে পান করা)

  • 99 Spelling Mistakes of previous year

    99 Spelling Mistakes of previous year

    Bank and BCS এক্সাম ৯৯টি Spelling Mistakes

    1) Anaemia – রক্তাল্পতা [ MBL – 2012 ]
    2) Anesthesia – অনুভূতিবিলোপ/অবেদন [ UCBL – 2015 ]
    3) Commemoration – স্মৃতিরক্ষার্থে অনুষ্ঠান [ DBBL – 2016 ]
    4) Commencement – সূচনা/আরম্ভ [ MBL – 2012 ]
    5) Dyspepsia – অজীর্ণ রোগ/বদহজম [ Mercantile Bank Ltd – 2011 ]
    6) Elephantiasis – গোদ/পা ফোলা রোগ [ JBL – 2014 ]
    7) Embarrassment – অস্বস্তি/মানসিক দুশ্চিন্তা [ BBL – 2014 ]
    8) Encyclopedia – বিশ্বকোষ/ জ্ঞানকোষ [ SIBL – 2015 ]
    9) Predecessor – পূর্বসূরী [ IDLC – 2015 ]
    10) Procession – মিছিল/শোভাযাত্রা [ SIBL – 2015 ]
    11) Cemetery – সমাধিক্ষেত্র/গোরস্থান [ IFIC – 2012 ]

    12) Mellifluous – সুমধুর/সুললিত [ BDBL – 2012 ]
    13) Mercenary – ভাড়াটে সৈনিক বা কর্মী [ BBL – 2016 ]
    14) Millennium – সহস্রাব্দ/বর্ষসহস্রক [ UCBL – 2010 ]
    15) Millionaire – কোটিপতি/অতি ধনাঢ্য ব্যক্তি [ EBL – 2013 ]
    16) Monotonous – একঘেয়ে/বৈচিত্র্যহীন [ NCCBL – 2014 ]
    17) Multifarious – নানাবিধ/বিচিত্র [ UCBL – 2015 ]
    18) Nauseous – বিতৃষ্ণাজনক [ MBL – 2014 ]
    19) Omelet – ডিম ভাজা/মামলেট [ IPDC Finance Limited – 2014 ]
    20) Omission – বর্জন/বাতিল [ MBL – 2012 ]

    21) Etiquette – নম্র আচরণ/শিষ্টাচার [ MBL – 2014 ]
    22) Humorous – রসিকতাপূর্ণ [ EBL – 2013 ]
    23) Hyacinth – কচুরিপানা [ BDBL – 2014 ]
    24) Idiosyncrasy – স্বভাব বৈশিষ্ট্য/আচরণ [ MTBL – 2011 ]
    25) Inapplicable – অপ্রযোজ্য/ অনুপযুক্ত [ Mercantile Bank Ltd – 2012 ]
    26) Incorrigible – অশোধনীয়/ অপ্রতিকার্য [ EBL – 2013 ]
    27) Gymnasium – শরীরচর্চা কেন্দ্র [ SBL – 2012 ]
    28) Hereditary – বংশানুক্রমিক/কৌলিক [ NBL – 2015 ]
    29) Hippopotamus – জলহস্তী [ JBL – 2016 ] [ IFIC – 2014 ]

    30) Opprobrious – অশোভন [ DBBL – 2017 ]
    31) Accommodation – বাসস্থান [ CBL – 2012 ] [ UCBL – 2010 ]
    32) Brilliant – মেধাবী [ NCCBL – 2014 ]
    33) Bulletin – বুলেটিন [ JBL – 2009 ]
    34) Burglar – চোর [ MBL – 2012 ]
    35) Challenge – চ্যালেঞ্জ [ SBL – 2017 ]
    36) Cigarette – সিগারেট [ JBL – 2009 ]
    37) Infinitesimal – অতিক্ষুদ্র/অনীয়ান [ PBL – 2015 ]
    38) Inheritance – উত্তরাধিকার [ IDLC – 2012 ]
    39) Interruption – ব্যাঘাত/বিঘ্ন/বাধা [ IDLC – 2010 ]
    40) Irreconcilable – বিসঙ্গত/অসদৃশ [ PBL – 2015 ]

    41) Homogeneous – সমজাতীয় [ JBL – 2009 ]
    42) Erroneous – অশুদ্ধ/ভ্রান্ত [ Mercantile Bank Ltd – 2014 ]
    43) Etiquette – শিষ্টাচার/নম্র আচরণ [ PBL – 2015 ]
    44) Exaggerate – অতিরঞ্জিত করা [ EBL – 2012 ]
    45) Flicker – মিট মিট করা [ NCCBL – 2014 ]
    46) Gargantuan – প্রকাণ্ড/সুবিপুল/দানবীয় [ MTBL – 2014 ] Raisul Islam Hridoy
    47) Grandeur – মহিমা/বিশালতা [ BDBL – 2017 ]
    48) Factitious – অস্বাভাবিক/কৃত্রিম [ SBL – 2015 ]
    49) Masquerade – ভান বা ছদ্মবেশ ধারণ করা [ NBL – 2015 ]
    50) Mediterranean – ভূমধ্যসাগরীয় [ DBBL – 2005 ]

    51) Mellifluous – সুমধুর/সুললিত [ IDLC – 2012 ]
    52) Honorary – অবৈতনিক/সম্মানসূচক [ EBL – 2009 ]
    53) Oscillate – দোলানো/আন্দোলিত করা [ BDBL – 2017 ]
    54) Palliate – প্রশমন/লাঘব করা [ BDBL – 2017 ]
    55) Pedagogue – স্কুলশিক্ষক/ পণ্ডিতপ্রবর [ MTBL – 2014 ]
    56) Magniloquent – বাগাড়ম্বরপূর্ণ/বড় বড় কথা বলে এমন [ EBL – 2016 ]
    57) Malediction – অভিশাপ [ IDLC – 2016 ]
    58) Manoeuvre – কৌশল [ UCBL – 2013 ]
    59) Commission – কমিশন [ BDBL – 2017 ]
    60) Committee – কমিটি [ IFIC – 2014 ]

    61) Irresponsible – – দায়িত্বহীন/বেপরোয়া [ UCBL – 2013 ]
    62) Irreversible – অপরিবর্তনীয় [ MBL – 2015 ]
    63) Itinerant – পরিভ্রমী/ভ্রমণশীল [ JBL – 2015 ]
    64) Jewelry – রত্নখচিত অলঙ্কারাদির সমগ্র [ IFIC – 2014 ]
    65) Assassin -গুপ্তঘাতক [ SBL – 2011 ]
    66) Avaricious -লোলুপ/লোভী [ CBL – 2012 ]
    67) Besiege – অবরোধ করা/চারিদিক থেকে আক্রমণ করা [ JBL – 2015 ]
    68) Bourgeois – সম্পদশালী/মধ্যবিত্ত শ্রেণীর লোক [ NBL – 2015 ]
    69) Camouflage – ছদ্মবেশ/কপটবেশ [ BBL – 2015 ]
    70) Celestial – স্বর্গীয়/দিব্য [ MTBL – 2015 ]

    71) Guerrilla – গেরিলা যুদ্ধা [ MTBL – 2010 ]
    72) Leisure – অবসর [ BDBL – 2017 ]
    73) Maintenance – ভরণপোষণ [ SIBL – 2011 ]
    74) Millennium – সহস্রাব্দ [ SIBL – 2017 ]
    75) Misspell – ভুল বানান করা [ IFIC – 2014 ]
    76) Questionnaire – প্রশ্নমালা [ SIBL – 2016]
    77) Aberration – বিপদগামিতা/নীতিভ্রংশ [ NCCBL – 2014 ]
    78) Accessory – অপরাধের সহযোগী [ MBL – 2014 ]
    79) Acclivity – উর্ধ্বমুখী ঢাল/চড়াই [ SBL – 2015 ]
    80) Amateur – শৌখিন/অপেশাদার [ IFIC – 2014, 2017 ]
    81) Ammunition – গোলা-বারুদের ভাণ্ডার [ SBL – 2015 ]

    82) Orthodoxy – গোঁড়ামি [ DBBL – 2015 ]
    83) Colonel – কর্নেল [ MBL – 2014 ]
    84) Apocalypse – (জগতের ভবিষ্যত পরিণতি বিষয়ে) ঈশ্বরলব্ধ দিব্যজ্ঞান [ MBL – 2015 ]
    85) Archipelago – দ্বীপপুঞ্জ [ Mercantile Bank Ltd – 2010 ]
    86) Commodity – পণ্যদ্রব্য [ NCCBL, IFIC – 2014 ]
    87) Complaisant – সৌজন্যপূর্ণ/সন্তোষ উৎপাদনে আগ্রহী [ UCBL – 2015 ]
    88) Contemporaneous – সমকালীন/ সমসাময়িক [ SBL – 2011 ]
    89) Contemptuous – ঘৃণ্য/অবজ্ঞেয় [ BDBL – 2014 ]
    90) Councillor/Counsellor – পরিষদের সদস্য/ উপদেষ্টা [ BDBL – 2017 ]
    91) Counterfeit – জাল/নকল [ IDLC – 2015 ]

    92) Colonel – উচ্চতর পদমর্যাদার সেনাপতি/ কর্নেল [ MBL – 2015 ]
    93) Curriculum – পাঠ্যসূচি [ IFIC – 2014 ]
    94) Delinquency – দুষ্কৃতি/অপকর্ম [ CBL – 2012 ]
    95) Dilettante – (কাব্য/সঙ্গীত বিষয়ে) অগভীর জ্ঞানসম্পন্ন [ SBL – 2010 ]
    96) Disciplinarian – কঠোর শাসক [ CBL – 2016 ]
    97) Physique – দৈহিক গঠন [ IFIC – 2014 ]
    98) Pomegranate – ডালিম [ IBL – 2015 ]
    99) Peevish – বিরক্তিকর [ EBL – 2014 ]

  • বিশ্বের আলোচিত স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী

    বিশ্বের আলোচিত স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী

    বিশ্বের আলোচিত স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী / গেরিলা গোষ্ঠী।

    হিজবুল্লাহ
    – হিজবুল্লাহ অর্থ আল্লাহ্র দল। লেবানন ভিত্তিক শিয়াপন্থী রাজনৈতিক সংগঠন।
    – মহাসচিব – হাসান নাসরাল্লাহ
    – যাত্রা ১৯৮২ সালে । আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু ১৯৮৫ সালে
    – সদর দপর – বৈরুত,লেবানন

    পিএলও
    – সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার জন্য ২৮ মে ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ।
    – বর্তমান চেয়্যারম্যান – মাহমুদ আব্বাস
    – সদর দপ্তর – রামাল্লা, পশ্চিম তীর

    আরাকান আর্মি (এএ)
    – প্রতিষ্ঠা ১০ এপ্রিল ২০০৯ । এটা ইউনাইটেড লীগ অব আরাকান (ইউএলএ) এর সশস্ত্র শাখা ।
    – নেতা- তোয়ান মারাত নাইং
    – সদর দপ্তর – লাইজা , কাচিন প্রদেশ (অস্থায়ী)
    – উদ্দেশ্য- আরাকানের স্বাধীনতা

    কাচিন বিদ্রোহী
    – কেআইএ / কাচিন ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মি হল কাচিন ইন্ডিপেন্ডেন্স অর্গানাইজেশন ( কেআইও ) এর একটি সামরিক শাখা এবং KIO এর ফান্ডিং এ চলে ।
    – বসবাস – উত্তর মিয়ানমারে চীনের সীমান্তে।
    – প্রতিষ্ঠা – ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৬১
    – নেতা- জে. এন’বান লা ও লে. জে. গাম সোয়াং
    – সদর দপ্তর – পাজাউ; লাইজা (২০০৫ থেকে)

  • 38th BCS English Questions and Solution

    38th BCS English Questions and Solution

    1. Correctly spelt word. Answer: heterogeneous
      2. Among is a preposition that is used when…..
      Answer: more than two
      3. Which period is known as the “The golden age
      of English literature”? Answer: The Elizabethan age
      4. Which one is the correct indirect narration?
      Answer: No correct answer
      5. Which word is closest in meaning to
      “Franchise”? Answer: Privilege
    2. ‘Once in a blue moon’ means- Answer: very
      rarely.
      7. ‘Jacobean Period’ of English Literature refers to-
      Answer: 1603-1625
      8. A retired officer lives next door. Here the
      underlined word is used as a/an:- Answer:
      participle
      9. Eight men were concerned___ the plot. Answer:
      with
      10. When the water___ it turns into ice. Answer:
      freezes
    3. Which one is the correct antonym of ‘frugal’?
      Answer: spendthrift
      12. ‘Take the bull by the horse’ means. Answer:
      To challenge the enemy with courage
      13. I still have ___ money. Answer: a little
      14. Compound structure of “Though he is poor, he
      is honest”.: He is poor but honest
      15. “Alone, alone, all, all alone…….” Answer: The
      Rime of the Ancient Mariner
    4. “For God’s sake hold your tongue and let me
      love”. Answer: John Donne
      17. Tourists____their reservations well in advance
      if they want to fly to Cox’s Bazar. Answer: had
      better get
      18. The sun went down. Answer: adverb
      19. Author of ‘Man and Superman’. Answer: G.B.
      Shaw
      20. The most famous satirist in English literature is
      —Answer: Jonathan Swift
    5. Plural of ‘louse’. Answer: lice
      22. Choose the correct sentence. Answer: He
      refrained from taking any drastic action
      23. Which one of the following words is in singular
      form? Answer: radius
      24. Passive voice of “It is impossible to do this.”
      Answer: This is impossible to be done
      25. Who wrote the epic? Answer: John Milton
    6. The literary term ‘euphemism’ means. Answer:
      in offensive expression
      27. Mutton is…. Answer: Material noun
      28. Reading is….. Answer: Gerund
      29. Distributive pronoun. Answer: either
      30. Who is not Victorian poet? Answer: Alexander
      Pope
    7. A speech of too many words is called-.
      Answer: A verbose speech
      32. ‘Strike while the iron is hot’ is an example of-
      Answer: Adverbial clause
      33. The play ‘The Spanish Tragedy’ is written by-
      Answer: Thomas Kyd
      34. Famous Indian famous novelist. Answer: R. K.
      Narayan
      35. The word ‘Panegyric’ means. Answer:
      elaborate praise
  • বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম

    বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নাম

    ক্রমিক নং দেশের নাম কেন্দ্রীয় ব্যাংক
    ১. ইথিওপিয়া ন্যাশনাল ব্যাংক অব ইথিওপিয়া
    ২. গ্যাবন ব্যাংক অব দি সেন্ট্রাল আফ্রিকান স্টেটস
    ৩. গাম্বিয়া সেন্ট্রাল ব্যাংক অব গাম্বিয়া
    ৪. ঘানা ব্যাংক অব ঘানা
    ৫. গিনি বিসাউ সেন্ট্রাল ব্যাংক অব গিনি বিসাউ
    ৬. কেনিয়া সেন্ট্রাল ব্যাংক অব গিনি কেনিয়া
    ৭. লাইবেরিয়া ন্যাশনাল ব্যাংক অব লাইবেরিয়া
    ৮. সুদান ব্যাংক অব সুদান
    ৯. লেসেথো সেন্ট্রাল ব্যাংক অব লেসেথো
    ১০. মাদাগাস্কার সেন্ট্রাল ব্যাংক অব মাদাগাস্কার
    ১১. মালাউ রিজার্ভ ব্যাংক অব মালাউ
    ১২. সিয়েরালিওন ব্যাংক অব সিয়েরালিওন
    ১৩. জিম্বাবুয়ে রিজার্ভ ব্যাংক অব জিম্বাবুয়ে
    ১৪. সুইডেন রিকস্ ব্যাংক
    ১৫. সুইজারল্যান্ড সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক
    ১৬. যুক্তরাজ্য ব্যাংক অব লন্ডন
    ১৭. চেক প্রজাতন্ত্র চেক ন্যাশনাল ব্যাংক
    ১৮. হাঙ্গেরী ন্যাশনাল ব্যাংক অব হাঙ্গেরী
    ১৯. মালটা সেন্ট্রাল ব্যাংক অব মালটা
    ২০. বুরুন্ডী ব্যাংক অব রিপাবলিক অব বুরুন্ডী
    ২১. রুমানিয়া ন্যাশনাল ব্যাংক অব রুমানিয়া
    ২২. আলজেরিয়া সেন্ট্রাল ব্যাংক অব আলজেরিয়া
    ২৩. বেনিন সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ওয়েস্ট আফ্রিকান স্টেটস
    ২৪. বতসোয়ানা ব্যাংক অব বতসোয়ানা
    ২৫. পোল্যান্ড ন্যাশনাল ব্যাংক অব পোল্যান্ড
    ২৬. বার্কিনা ফাসো সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ওয়েস্ট আফ্রিকান স্টেটস
    ২৭. মিশর সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইজিপ্ট
    ২৮. চাঁদ ব্যাংক অব দি সেন্ট্রাল আফ্রিকান স্টেটস
    ২৯. ক্যামেরুন ব্যাংক অব দি সেন্ট্রাল আফ্রিকান স্টেটস
    ৩০. সংযুক্ত আরব আমিরাত সেন্ট্রাল ব্যাংক অব সংযুক্ত আরব আমিরাত
    ৩১. অস্ট্রিয়া অস্ট্রিয়া ন্যাশনাল ব্যাংক
    ৩২. বেলজিয়াম ন্যাশনাল ব্যাংক অব বেলজিয়াম
    ৩৩. লুক্সেমবার্গ ইনস্টিটিউট মনিটায়ার লুক্সেমবুর্ডেয়িস
    ৩৪. ডেনমার্ক ডেনমার্ক ন্যাশনাল ব্যাংক
    ৩৫. ফিনল্যান্ড ব্যাংক অব ফিনল্যান্ড
    ৩৬. ফ্রান্স ব্যাংক অব ফ্রান্স
    ৩৭. জার্মানী বুন্ডেস ব্যাংক
    ৩৮. গ্রীস ব্যাংক অব গ্রীস
    ৩৯. আইসল্যান্ড সেন্ট্রাল ব্যাংক অব আইসল্যান্ড
    ৪০. আয়ারল্যান্ড সেন্ট্রাল ব্যাংক অব আয়ারল্যান্ড
    ৪১. ইতালী ব্যাংক অব ইতালী
    ৪২. নেদারল্যান্ড দি নেদারল্যান্ড ব্যাংক
    ৪৩. নরওয়ে ব্যাংক অব নরওয়ে
    ৪৪. পর্তুগাল ব্যাংক অব পর্তুগাল
    ৪৫. স্পেন ব্যাংক অব স্পেন
    ৪৬. বাংলাদেশ ব্যাংলাদেশ ব্যাংক
    ৪৭. ভারত রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া
    ৪৮. পাকিস্তান স্টেট ব্যাংক অব পাকিস্তান
    ৪৯. শ্রীলংকা সেন্ট্রাল ব্যাংক অব শ্রীলংকা
    ৫০. ভুটান রয়্যাল মনিটরী অথরিটি অব ভুটান
    ৫১. মালদ্বীপ মালদ্বীপ মনিটরী অথরিটি
    ৫২. নেপাল নেপাল রাষ্ট্র ব্যাংক
    ৫৩. আফগানিস্তান দি আফগানিস্তান ব্যাংক
    ৫৪. মায়ানমার মায়ানমার ব্যাংক
    ৫৫. চীন পিপলস্ ব্যাংক অব চায়না
    ৫৬. থাইল্যান্ড ব্যাংক অব থাইল্যান্ড
    ৫৭. ইন্দোনেশিয়া ব্যাংক অব ইন্দোনেশিয়া
    ৫৮. সাইপ্রাস সেন্ট্রাল ব্যাংক অব সাইপ্রাস
    ৫৯. দঃ কোরিয়া ব্যাংক অব কোরিয়া
    ৬০. মালয়েশিয়া ব্যাংক নেগারা মালয়েশিয়া
    ৬১. ফিলিপাইন সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ফিলিপাইন
    ৬২. সিঙ্গাপুর মনিটরী অথরিটি অব সিঙ্গাপুর
    ৬৩. তাইওয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংক অব চায়না
    ৬৪. মঙ্গোলিয়া মঙ্গোল ব্যাংক
    ৬৫. জাপান ব্যাংক অব জাপান
    ৬৬. বাহরাইন বাহরাইন মনিটরী এজেন্সি
    ৬৭. ইরান ব্যাংক মারকাজি জমহুরী ইসলামী ইরান
    ৬৮. ইরাক সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইরাক
    ৬৯. ইসরাইল ব্যাংক অব ইসরাইল
    ৭০. জর্দান সেন্ট্রাল ব্যাংক অব জর্দান
    ৭১. তুরস্ক সেন্ট্রাল ব্যাংক অব দি রিপাবলিক অব তুরস্ক
    ৭২. কুয়েত সেন্ট্রাল ব্যাংক অব কুয়েত
    ৭৩. লেবানন ব্যাংক অব লেবানন
    ৭৪. ওমান সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ওমান
    ৭৫. কাতার কাতার মনিটরী এজেন্সি
    ৭৬. সৌদি আরব সৌদি আরব মনিটরী এজেন্সি
    ৭৭. সিরিয়া সেন্ট্রাল ব্যাংক অব সিরিয়া