Blog

  • চাকুরীর পরীক্ষায় আসা প্রশ্নসমূহ Computer: পার্ট – ৩

    চাকুরীর পরীক্ষায় আসা প্রশ্নসমূহ Computer: পার্ট – ৩

    ১.প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার – MARK-1.
    ২.সবচেয়ে দ্রুতগতির কম্পিউটার – সুপার কম্পিউটার।
    ৩.হাইব্রিড কম্পিউটারের ইনপুট হলো-এনালগ প্রকৃতির।
    ৪.হাইব্রিড কম্পিউটারের আউটপুট হলো- ডিজিটাল প্রকৃতির।
    ৫.বিশ্বের দ্রুততম সুপার কম্পিউটার এখন- তিয়ানহে-২(চীন).
    ৬. ‘পরম’ নামে সুপার কম্পিউটার আবিষ্কার করে- ভারত।
    ৭.বাংলাদেশের একমাত্র সুপার কম্পিউটার – বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল ল্যাবে।
    ৮.বাংলাদেশের সুপার কম্পিউটারটি হলো- IBM RS/ 6000 SP.
    ৯.মেইনফ্রেম কম্পিউটার আকারে সুপার কম্পিউটার হতে- ছোট।
    ১০.প্রথম মিনি কম্পিউটার -পিডিপি-১

    ১১.প্রথম পারসোনাল কম্পিউটার – এলটেয়ার-৮৮০০।
    ১২.lap শব্দের মানে- কোল।
    ১৩.প্রথম ল্যাপটপ কম্পিউটার বাজারে আনে- এপসন কোম্পানি, ১৯৮১ সালে।
    ১৪.DOEL ল্যাপটপের প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান – টেশিস।
    ১৫.’টেশিস’ এর পূরনাংগ রুপ- টেলিফোন শিল্প সংস্থা লিমিটেড।
    ১৬.পামটপ হলো – হাতের তালুতে রেখে কাজ করা যায় এমন ছোট কম্পিউটার।

    ১. অত্যাধুনিক কম্পিউটারের দ্রুত অগ্রগতির মূলে রয়েছে- ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (আইসি);
    ২. কম্পিউটারের ব্রেইন হলো- Microprocessor
    ৩. আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয়-John Von Neumann; কম্পিউটারের জনক বলা হয়- চার্লস ব্যাবেজ কে;
    ৪. কম্পিউটারের আবিস্কারক- হাওয়ার্ড অ্যইকেন;
    ৫. আধুনিক মুদ্রণ ব্যবস্থায় ধাতু নির্মিত অক্ষরের প্রয়োজনীয়তা শেষ হওয়ার কারণ- ফটো লিথোগ্রাফী;
    ৬. কম্পিউটারের সকল কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে- সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট;
    ৭. কম্পিউটারের কেন্দ্রীয় পক্রিয়াকরণ অংশ গঠিত অভ্যন্তরীন স্মৃতি, গাণিতিক যুক্তি অংশ ও নিয়ন্ত্রণ অংশের সমন্বয়ে;
    ৮. কম্পিউটারের যন্ত্রাংশ বা যন্ত্রকে বলা হয়- হার্ডওয়্যার;
    ৯. কম্পিউটার পদ্ধতির দু’টি প্রধান অঙ্গ- হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার।
    ১০. কম্পিউটারের সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে সম্পাদনের অনুক্রমে সাজানো নির্দেশাবলীকে বলা হয়- প্রোগ্রাম;

    ১১. কম্পিউটার ভাইরাস হলো একটি ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার।
    ১২. ইন্টারনেটের মাধ্যমে উন্নত চিকিৎসা পদ্ধতিকে বলা হয়- টেলিমেডিসিন;
    ১৩. নাফিস বিন সাত্তার- বাংলাদেশী সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার ২০০৭ সালে অস্কার পুরস্কার অর্জন করেন;
    ১৪. কম্পিউটারের সফটওয়্যার বলতে বুঝায় এর প্রোগ্রাম বা কর্মপরিকল্পনা কৌশল;
    ১৫. মেশিনের ভাষায় লিখিত প্রোগ্রামকে বলা হয়- এসেম্বলি;
    ১৬. প্রোগ্রাম রচনা সবচেয়ে কঠিন মেশিনের ভাষায়;
    ১৭. বিশ্বব্যাপী বিপর্যয় সৃষ্টিকারী সিআইএইচ (চেং-ইয়ং-হো) ভাইরাস ২৬ এপ্রিল ১৯৯৯ তারিখে আক্রমণ করে।
    ১৮. তারবিহীন দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগের জন্য উপযোগী- ওয়াইম্যাক্স;
    ১৯. VSAT প্রযুক্তি ভূ-পৃষ্ঠ হতে স্যাটেলাইটে যোগাযোগ করার জন্য ব্যবহার করা হয়;
    ২০. প্রথম ল্যাপটপ কম্পিউটার- অসবর্ন-১ , এপসন কোম্পানি, ১৯৮১;।

    ২১. পুনরাবৃত্তিমূলক কাজে কম্পিউটার বেশি সুবিধাজনক;
    ২২. কম্পিউটারের ক্ষেত্রে তথ্য পরিবহনের জন্য পরিবাহী পথকে বলা হয়- বাস;
    ২৩. উপাত্ত গ্রহণ ও নির্গমণ বাসের নাম ডেটাবেস;
    ২৪. ওরাকল- একটি ডেটাবেস সফটওয়্যার;
    ২৫. ডেটাবেস সফটওয়্যার এর জন্মতারিখ হলো একটি ফিল্ড;
    ২৬. সর্বপ্রম ফটোশপ ব্যবহার হয় Apple Macintosh কম্পিউটারে।
    ২৭. Zoom out—image ছোট করা;
    ২৮. পাওয়ার অপেন- একটি অপারেটিং সিস্টেম;
    ২৯. প্রথম সফল কম্পিউটার বাজারে আসে ১৯৭৬ সালে।
    ৩০. কম্পিউটারের কোন বুদ্ধি বিবেচনা নেই;

    ৩১. কম্পিউটার ভাইরাস হলো একটি ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার।
    ৩২. মেকিনটোশ কম্পিউটারের সাহায্যে পৃথিবীর সব ভাষা ব্যবহারের প্র ম সুযোগ আসে;
    ৩৩. কমপ্লেক্স কম্পিউটারের নক্সা তৈরী করেন- ড. স্টিবিজ;
    ৩৪. ইউনিক্স অপারেটিং সিস্টেমে দুইশ’র অধিক কমান্ড ব্যবহার করতে হয়;
    ৩৫. মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ দুইটি সংকেত সমন্বয়ে গঠিত;
    ৩৬. প্রাচীন ব্যাবিলনে গণনার পদ্ধতি ছিল ২ ধরনের;
    ৩৭. হেক্সাডেসিমেল গণনার মৌলিক অংশ ১৬টি;
    ৩৮. বিশ্বের প্রথম ওয়েব ব্রাউজার- মোজাইক;
    ৩৯. প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ- ফরট্রান;
    ৪০. লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের জনক- ট্যাভেলড লিনাক্স;

    ৪১. পৃথিবীর প্রথম স্বয়ংক্রিয় গণনার যন্ত্র- মার্ক ১; যন্ত্রটি লম্বায় ছিল ৫১ ফুট দৈর্ঘ্য:
    ৪২. সবচেয়ে দ্রুতগতিসম্পনড়ব টেপ- ম্যাগনেটিক টেপ;
    ৪৩. ইন্টারপ্রেটার- অনুবাদক প্রোগ্রাম;
    ৪৪. কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তিন ধরনের
    ৪৬. Gray scale ইমেজকে সাদা-কালোতে রূপান্তরিত করা যায় Threshold কমান্ড;
    ৪৭. বাংলাদেশে ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান-
    প্রশিকানেট, গ্রামীণ সাইবার নেট, বাংলাদেশ অনলাইন;
    ৪৮. তথ্য প্রযুক্তি একটি সমন্বিত প্রযুক্তি;
    ৪৯. বাংলাদেশে অনলাইন ইন্টারনেট সেবা চালু হয়- ৪ জুন, ১৯৯৬ তারিখে;
    ৫০. বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক আরপানেট চালু হয় ১৯৬৯ সালে;
    ৫১. কম্পিউটার নেটওয়ার্কের বর্তমান পরিচিতি ইন্টারনেট চালু হয় ১৯৯৪ সালে।
    ৫২. প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রামার- লেডি অ্যডা অসাস্টা বায়রন (কবি লর্ড অ্যডা বায়রনের কন্যা);
    ৫৩. ম্যাক্সেমিডিয়া ফ্লাশ- একটি এনিমেশন সফটওয়্যার;
    ৫৪. স্কোটিয়া- রাশিয়ার অ্যবাকাস;
    ৫৫. সরোবর্ণ- জাপানের অ্যবাকাস;
    ৫৬. ক্যলকুলেটরের সর্বেচ্চ ক্ষমতা প্রোগ্রামিং করা;
    ৫৭. কী বোর্ডে ফাংশনাল কী ১২টি;
    ৫৮. কম্পিউটারের সুইচ অন করার সাথে সাথে RAM এর জায়গার পরিমাণ পরীক্ষা করে operating system
    ৫৯. Ok এবং Cancel অথবা Close বোতাম থাকে Dialogue Boxএ;
    ৬০. বর্ণভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম DOS, UNIX
    ৬১. Visual Basic এ দুই ধরনের ধ্রুবক থাকে;
    ৬২. Visual Basic এর Project এ ব্যবহৃত Object- Procedure
    ৬৩. E-mail ঠিকানার ডোমেন নামের সর্বশেষ অংশকে বলা হয় Top Level Domain (TLD)
    ৬৪. LAN এর LAN Topology- BUS, STAR, RING;
    ৬৫. Flash প্রোগ্রামের ভিত্তি Timeline;
    ৬৬. সুইজারল্যান্ডের বিজ্ঞানীগণ www ব্যবস্থাটি উদ্ভাবন করেন ১৯৯১ সালে;
    ৬৭. ১৯৯৩ সালে প্রথম আবিস্কৃত ব্রাউজারের নাম মোজাইক, আবিস্কারক- মার্ক এড্রিসন;
    ৬৮. ইন্টারনেট লিংক থেকে লিংকে গমণ করাকে বলা হয় লগ ইন;
    ৬৯. Dial up internet connection এ টেলিফোন লাইন প্রয়োজন;
    ৭০. টেলিফোন আবিস্কৃত হয় আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল কর্তৃক ১৭৮৬ সালে।
    ৭১. বিশ্বের প্রথম ও একমাত্র কম্পিউটার যাদুঘর – আটলানটা, যুক্তরাষ্ট্র
    ৭২. কম্পিউটার এর জনক – চালর্স ব্যাবেজ; আধুনিক কম্পিউটার এর জনক – জন ভন নিউম্যান
    ৭৩. মাইক্রোকম্পিউটার এর জনক – হেনরি এডওয়ার্ড রবার্ট
    ৭৪. মাইক্রোপ্রসেসর ভিওিক প্রথম কম্পিউটার – এ্যালটেয়ার ৮৮০
    ৭৫. ট্রানজিস্টার – ১৯৪৮ – জে, এস, কেলবি
    ৭৬. ট্রানজিস্টার ভিওিক প্রথম কম্পিউটার -TX-O এবং মিনিকম্পিটার –PDP-8
    ৭৭. প্রথম ইলেকট্রিক কম্পিউটার – মার্ক ১
    ৭৮. প্রথম পূর্ণাঙ্গ ইলেকট্রিক কম্পিউটার – এনিয়াক ১
    ৭৯. বানিজ্যিক ভিক্তিতে প্রথম – ইনিভ্যাক
    ✿———————–✿———————–✿
    ১. বহুল ব্যবহার করা হয় যে আউটপুট – মনিটর।
    ২. মনিটর – ৩ ধরনের। (CRT, LCD, LED)
    ৩. CRT – cathode ray tube
    ৪. LCD- liquid crystal display
    ৫. LED- light emitting diode.
    ৬.ক্যালকুলেটর কিংবা ডিজিটাল ঘড়িতে ব্যবহার করা হয় – LCD display.
    ৭. প্রিন্টার হলো একটি -অফ লাইন ডিভাইস।
    ৮.প্রিন্টারের রেজুলেশন পরিমাপক একক হলো – DPI (Dots per inch).
    ৯. প্লটার হলো এক ধরণের – প্রিন্টার।
    ১০.সবচেয়ে দ্রুতগামী প্রিন্টার – লেজার প্রিন্টার।
    ১১.লেজার প্রিন্টারকে বলা হয়- পেজ প্রিন্টার।
    ১২.জয়স্টিক হলো- আয়তাকার বেসের উপর বসানো একটি দন্ড।
    ১৩. এখন প্রচলিত কী-বো’ডে স’বোচ্চ কী – ১০৫ টি।
    ১৪. কী-বোড কে বলা হয়- কনসোল (console)
    ১৫. ফাংশান কী – ১২ টি।
    ১৬. সং্খ্যাসূচক কী – ১৭ টি।
    ১৭. মডিফায়ার কী- ৫টি।
    ১৮. কারসর মুভমেন্ট কী- ৪টি।
    ১৯. প্রতিটি ‘কী’ এর একটি অনন্য কোড আছে যাকে বলা হয়- স্ক্যান কী।
    ২০. ব্যাংকের চেকের নম্বর লেখা ও পড়া হয় – MICR (magnetic ink character reader) পদ্ধতিতে।

  • বিভিন্ন চুক্তিতে বাংলাদেশের স্বাক্ষর

    বিভিন্ন চুক্তিতে বাংলাদেশের স্বাক্ষর

    বাংলাদেশ ১৯৯৬ সালের ২৪ অক্টোবর Comprehensive Nuclear Test Ban Treaty ( CTBT ) তে স্বাক্ষর করে । এবং ২০০০ সালের ৮ মার্চ চুক্তিটি অনুমােদন করে । ( সূত্র : www . ctbto . org ) ।
    বাংলাদেশ Mine Ban Policy তে স্বাক্ষর করে ৭ মে ১৯৯৮ , অনুমােদন করে ৬ সেপ্টেম্বর , ২০০০।
    পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ২ ডিসেম্বর , ১৯৯৭ সালে । বাংলাদেশের পক্ষে আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের পক্ষে সন্তু লারমা ।

    প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্মেলন কক্ষে এ চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয় । এ চুক্তির ফলে শান্তি বাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে বিলুপ্ত হয় ০৫ মার্চ , ১৯৯৮ সালে । এর ফলে ধীরে ধীরে উপজাতি – বাঙালি সংঘর্ষ কমে যায় । পার্বত্য এলাকায় শান্তি নেমে আসে ।
    বাংলাদেশ-ভারত পানিচুক্তি ( গঙ্গার পানিবন্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ১২ ডিসেম্বর , ১৯৯৬ সালে । গঙ্গা পানি চুক্তি ৩০ বছরের জন্য স্বাক্ষরিত হয় । এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন বাংলাদেশের পক্ষে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভারতের পক্ষে দেব গৌড়া ।

    ১৯৭৪ সালে মুজিব – ইন্দিরা সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় দিল্লীতে ।
    এখন পর্যন্ত ফারাক্কার উপর ৫ ( পাঁচ ) টি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে ।
    বাংলাদেশ – মায়ানমার স্থল সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ১২ নভেম্বর , ১৯৯৮ সালে ।
    বাংলাদেশ – ভারতের মধ্যে ট্রেন চলাচল চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ৪ জুলাই , ২০০০ সালে ।

    বাংলাদেশ – থাইল্যান্ড আসামী প্রত্যার্পণ চুক্তি ( Extradition Treaty ) স্বাক্ষরিত হয় ৯ জুলাই , ১৯৯৮ সালে ।
    বাংলাদেশ – ভারত মৈত্রী চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় ১৯ মার্চ , ১৯৭২ সালে । এ চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয় ২৫ বছরের জন্য ।
    জীববৈচিত্র্য সংক্রান্ত কনভেনশন স্বাক্ষর করে ১৯৯২ সালে ।

    বাংলাদেশ UNFCC স্বাক্ষর করে ৯ জুন , ১৯৯২ সালে এবং অনুমােদন করে ১৫ এপ্রিল , ১৯৯৪ সালে ।
    কার্টাগেনা প্রােটোকল স্বাক্ষর এবং কার্যকর করে যথাক্রমে ২০০০ এবং ২০০৪ সালে ।
    কিয়ােটো প্রােটোকল স্বাক্ষর করে ২২ অক্টোবর , ২০০১ সালে এবং তা কার্যকর করে ১৬ ডিসেম্বর , ২০০৫ সালে ।
    জাতীয় টেকসই উন্নয়ন কৌশলপত্র অনুমােদন করে ২৬ ফেব্রুয়ারি , ২০১৩ সালে । এর মেয়াদ ২০২১ সাল পর্যন্ত ।

  • 9-10 শ্রেণির জীববিজ্ঞান বইয়ের ১১৯টি প্রশ্ন ও উত্তর

    9-10 শ্রেণির জীববিজ্ঞান বইয়ের ১১৯টি প্রশ্ন ও উত্তর

    ১। জীববিজ্ঞানের জনক
    = এ্যারিস্টোটল
    ২। জীবের সার্বিক অঙ্গস্থানিক গঠন বর্ণনা করে জীববিজ্ঞানের কোন শাখা?
    = মরফোলজি বা অঙ্গসংস্থান
    ৩। প্রাগৈতিহাসিক জীবের বিবরণ ও জীবাশ্ম সম্পর্কে আলোচিত হ য়?
    = প্যালিওনটলজি বা প্রত্নতত্ত্ববিদ্যায়
    ৪। জীবের শ্রেণিবিন্যাস ও দ্বি নাম করণের জনক কে ?
    = ক্যারোলাস লিনিয়াস
    ৫। জীবের শ্রেণিবিন্যাসে কতটি ধাপ রয়েছে ?
    = ৭টি
    ৬। দোয়েল পাখির বৈজ্ঞানিক নাম
    =Copsychus saularis
    7। জীববিজ্ঞানের কোন শাখায় কীটপতঙ্গ নিয়ে আলোচনা করা হয় ?
    = এন্টোমোলজি

    ৮। নিউক্লিয়াসের সংগঠনের ভিত্তিতে কোষ কত প্রকার ?
    = ২প্রকার । যথা : আদি কোষ , প্রকত কোষ
    ৯ । কাজের ভিত্তিতে কোষ কত প্রকার ?
    =২প্রকার । দেহ কোষ , জনন কোষ
    ১০ । কোষের শক্তির উৎপাদন কেন্দ্র বা পাওয়ার হাউস হলো
    = মাইটোকণ্ড্রিয়া
    ১১। প্লাস্টিড কত প্রকার ?
    = ৩প্রকার । ক্রোমো, ক্লোরো , লিউকো
    ১২। প্রাণিকোষ বিভাজনে সহায়তা করে কোন কোষীয় অঙ্গানু ?
    = সেন্ট্রিওল্
    ১৩। গলজি বস্তু কোথায় পাওয়া যায় ?
    = প্রাণি কোষে
    ১৪ । জীব কোষকে জীবাণুর হাত থেকে রক্ষা করে
    = লাইসোজোম

    ১৫। উদ্ভিদ টিস্যু প্রধানত কত প্রকার ?
    = ২প্রকার । ভাজক , স্থায়ী
    ১৬। স্থায়ী টিস্যু কত প্রকার ?
    = ২ প্রকার । সরল , জটিল
    ১৭। সরল টিস্যু কত প্রকার ?
    = ৩প্রকার । প্যারেনকাইমা, কোলেনকাইমা , স্কেরেনকামইমা
    ১৮ । জটিল টিস্যু কত প্রকার ?
    = ২ প্রকার । জাইলেম ও ফ্লোয়েম
    ১৯ । জাইলেম টিস্যুর কোষ কোন গুলো
    = ট্রাকিড , ভেসেল , জাইলেম , প্যারেনকাইমা, জাইলেম ফাইবার ।
    ২০। প্রাণিটিস্যুর কত প্রকার ?
    = ৪ প্রকার । আবরণী, যোজক, পেশি, স্নায়ু টিস্যু ।
    ২১। আবরণী টিস্যু কত প্রকার ?
    = ৩ প্রকার
    ২২। হৃদপেশি বা কার্ডিয়াক পেশি কেমন ?
    = এক ধরণের অনৈচ্ছিক পেশি ।
    ২৩। স্নায়ু টিস্যুর একক কী?
    = নিউরণ
    ২৪। বৃক্কের একক
    = নেফ্রণ
    ২৫। কোষ বিভাজন কত প্রকার ?
    = ৩ প্রকার । অ্যামাইটোসিস, মাইটোসিস (দেহ কোষে), মিয়োসিস (জনন কোষো।
    ২৬। ব্যাকটেরিয়া, নীলাভ সবুজ শৈবাল , ঈস্ট প্রভৃতিতে কোন কোষ বিভাজন হয় ?
    = অ্যামাইটোসিস
    ২৭। মাইটোসিস কোষ বিভাজনের ধাপ কয়টি?
    = ৫ টি । প্রোফেজ, প্রো-মেটাফেজ, মেটাফেজ, অ্যানাফেজ, টেলোফেজ ।
    ২৮। কোষ বিভাজনের কোন পর্যাযে নিউক্লিয়ার মেমব্রেন ও নিউক্লিওলাসের সম্পূর্ণ বিলুপ্তি ঘটে ?
    = মেটাফেজ
    ২৯ । কোন কোষ বিভাজনের কারণে বহুকোষী জীবের দৈহিক বৃদ্ধি ঘটে ?
    = মাইটোসিসে ।

    ৩০ । জৈব মুদ্রা বা জৈব শক্তি নামে পরিচিত
    = ATP
    ৩১। সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় ATP – কত কিলোক্যালরি শক্তি আবদ্ধ হয় ?
    = ৭৩০০
    ৩২। সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার পর্যায় কতটি ?
    = ২টি ।
    ৩৩. C4 – উদ্ভিদ কারা ?
    = ভুট্টা, আখ, মুথা ঘাস ।
    ৩৪ ।কোন আলোতে সালেকসংশ্লেষণ হয় না ?
    = সবুজ ও হলুদ ( লাল আলোতে বেশি)
    ৩৫। সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার অপটিমাম তাপমাত্রা
    = ২২-৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস
    ৩৬। ক্লোরোফিলের প্রধান উপাদান
    = নাইট্রোজেন ও ম্যাগনেসিয়াম
    ৩৭। শ্বসনের অপটিমাম তাপমাত্রা
    = ২০-৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস
    ৩৮।সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় উপজাত হিসেবে নির্গত হয় কোনটি ?
    = অক্সিজেন ।
    ৩৯। উদ্ভিদের মুখ্য পুষ্টি কয়টি ?
    = ৯টি । Mg, K, Na, C, H , O, P, S
    ৪০। উদ্ভিদের গৌণ পুষ্টি কয়টি ?
    = ৭টি ।

    ৪১। কিসের অভাবে পাতা হলুদ হয়ে যায় ?
    = নাইট্রোজেন
    ৪২। কিসের অভাবে পাতা, ফুল, ফল ঝরে যায় ও উদ্ভিদ খর্বাকার হয় ?
    = ফসফরাসের
    ৪৩। কিসের অভাবে পাতার শীর্ষ ও কিনারা হলুদ ও মৃত অঞ্চল সৃষ্টি হয় ?
    = পটাসিয়াম
    ৪৪। কিসের অভাবে উদ্ভিদের ফুলের কুড়ি জন্ম ব্যাহত হয় ?
    = বোরন
    ৪৫। খাদ্যপ্রাণ বলা হয় কাকে ?
    = ভিটামিনকে
    ৪৬। সুষম খাদ্যে আমিষ: চর্বি : শর্করা
    = ৪: ১:১
    ৪৭। দৈনিক কত গ্লাস পানি পান করা উচিত ?
    = ৭-৮ গ্লাস
    ৪৮। কোন খাবারে সবচেয়ে বেশি আমিষ আছে ?
    = মুরগির মাংস ( ২৫.৯/ ১০০ গ্রাম ) মসুর ২৫.১ গ্রাম ।
    ৪৯। একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের দৈহিক ওজনের কত % পানি ?
    = ৪৫-৬০ % ( অন্য জায়গা দেওয়া আছে > ৬০-৭৫%)
    ৫০। রক্তে হিমোগ্লোবিনের অভাব হলে কোন রোগ হ য় ?
    = রক্তশূন্যতা বা এ্যানিমিয়া
    ৫১। মুখগহ্বরে খাদ্যকে পিচ্ছিল করে কে ?
    = লালা গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত মিউসিন
    ৫২। লালা গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত এনজাইমের নাম ?
    = টায়ালিন ও মলটেজ।
    ৫৩। মানুষদের স্থায়ী দাঁত কত প্রকার ?
    = ৪ প্রকার ।
    ৫৪। মানবদেহের সবচেয়ে বড় গ্রন্থি কোনটি ?
    = যকৃত । একে জীবনের রসায়ন গবেষণাগার বলা হয় ।
    ৫৫। কোন এনজাইম আমিষকে এ্যামাইনো এসিড এসিডে পরিণত করে ?
    = পেপসিন ও ট্রিপসিন (
    ৫৬। কোন এসিড পাকস্থলীতে খাদ্য পরিপাকে সহায়তা করে ?
    = হাইড্রোক্লোরিক এসিড
    ৫৭। ডায়ারিয়া হয় কিসের কারণে?
    = রোটা ভাইরাসের
    ৫৮। সুগন্ধ ও দুর্গন্ধ কোন প্রক্রিয়া বাতাসে ছড়ায় ?
    = ব্যাপন
    ৫৯। প্রোটোপ্লাজমের কত % পানি ?
    = ৯০ %
    ৬০ । শুকনা কিসমিস ফুলে ওঠে কোন প্রক্রিয়া ?
    = অভিস্রবণ

    ৬১ । গাছের পাতা শুকিয়ে যায় না কেন ?
    = প্রস্বেদনের কারণে
    ৬২। রক্ত উপাদান কত প্রকার ?
    ২ প্রকার । রক্তরস ও রক্তকনিকা
    ৬৩। রক্ত কণিকা কত প্রকার ?
    – ৩ প্রকার । লোহিত , শ্বেত ও অনুচক্রিকা
    ৫৪। জীবনীশক্তির মুল কী ?
    = রক্ত
    ৫৫। রক্তে রক্তরসের পরিমাণ কত ?
    = ৫৫ভাগ
    ৫৬। কিসের জন্য রক্ত লাল হয় ?
    = হিমোগ্লোবিনের জন্য ।
    ৫৭। হিমোগ্লোবিনের কাজ কী?
    = অক্সিজেন পরিবহন
    ৫৮। শ্বেত কণিকা কোন প্রক্রিয়া রোগ জীবাণু ধ্বংস করে ?
    = ফ্যাগোসাইটোসিস
    ৫৯। রক্ত তঞ্চনে সহায়তা করে ?
    = অনুচক্রিকা
    ৬০। রক্তের গ্রুপ কয়টি ?
    = ৪টি । A, B, AB, O .
    ৬১. সর্বজনীন দাতা গ্রুপ কে ?
    = ও
    ৬২। সর্বজনীন গ্রহিতা কে ?
    = AB
    ৬৩। একজন সুস্থ মানুষের দেহ থেকে কত লিটার রক্ত বাহির করে নিলে কোন অসুবিধা হয না ?
    = ৪৫০ মি.লি
    ৬৪ । মানবদেহে প্রতি সেকেন্ড কি পরিমাণ লোহিত কণিকা উৎপন্ন হ য়?
    = ২০ লক্ষ
    ৬৫। হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ঠ কয়টি ?
    = ৪টি

    ৬৬। হৃদপিন্ডের সংকোচনকে বলে
    = সিস্টোল
    ৬৭। হৃদপিন্ডের প্রসারণকে বলে
    = ডায়াস্টোল
    ৬৮। একজন আদর্শ মানুষের রক্তচাপ
    = ৮০/১২০ ।
    ৬৯। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে ২০২০ সালে বিশ্বের এক নম্বর মরণব্যাধি হবে
    = স্ট্রোক ও করোনারি ধমনির চাপ
    ৭০। রক্তচাপ মাপা হয
    = স্ফিগমোম্যানোমিটার
    ৭১। আমাদের শরীরের জন্য উপকারী কোলেস্টরল কোনটি ?
    = HDL
    72. আমাদের রক্তে LDL – এর পরিমাণ
    = ৭০%
    ৭৩. অ্যানজিনা কী?
    = হৃদপিন্ডে রক্ত চলাচল কমে গেলে ব্যথা অনুভূত হওয়া
    ৭৪। সূর্যালোকের উপস্থিতিতে চামড়ায় ভিটামিন তৈরিতে ভূমিকা রাখে কে ? –
    = কোলেস্টেরল
    ৭৫। ব্লাড ক্যান্সারকে বলা হয়
    = লিউকোমিয়া ( শ্বেত কণিকার আধিক্য

    ৭৬। বাতজ্বর হয় কী কারণে ?
    = স্ট্রেপটোকক্কাস অনুজীবের কারণে
    ৭৭। শ্বাসনালি সংক্রান্ত রোগ
    = হাপানি, ব্রংকাইটিস , নিউমোনিয়া (ফুসফুসের । ব্যাকটেরিয়া) , যক্ষ্মা ( বায়ু বাহিত) ।
    ৭৮। রক্ত সম্পূর্ণ অকোজো ও বা বিকল হবার পর বৈজ্ঞানিক উপায়ে রক্ত পরিশোধিত করার পদ্ধতিকে বলে
    = ডায়ালাইসিস
    ৭৯। মানব দেহে কতটি হাড় রয়েছে ?
    = ২০৬টি
    ৮০। কলমে মূল গজানো, অকালে ফল ঝড়ে যাওয়া রোধ ও বীজহীন ফল তৈরি ব্যবহৃত হয় কোনটি?
    = অক্সিন
    ৮১ । ফুল ফোটাতে, বীজের সুপ্তাবস্থা দৈর্ঘ্য কমাতে , এবং অঙ্কুরোদগমে ব্যবহৃত হয় ?
    = জিবেরেলিন
    ৮২। ফল পাকাতে
    = ইথিলিন
    ৮৩। জীবনের রাসায়নিক দূত হলো
    = হরমোন
    ৮৪। গুরু মস্তিষ্ক বলা হয়
    = সেরিব্রামকে
    ৮৫। পনস কোথায় থাকে ?
    = পশ্চাৎমস্তিষ্কে

    ৮৬। অ্যাক্সন ও ডেনড্রাইট কার অংশ
    = নিউরণের
    ৮৭। মানব মস্তিষ্কে উদ্দীপনার বেগ
    = প্রায় ১০০ মিটার
    ৮৮। েএকটি নিউরণের অ্যাক্সেনের সাথে দ্বিতীয় নিউরণের ডেনড্রাইটের সংযোগ স্থলকে বলা হয়
    = সিনাপসিস
    ৮৯। ইনসুলিন হরমোন নিঃসৃত হয় ……
    = আইলেটস অব ল্যাঙ্গার হ্যান্স থেকে ।
    ৯০ । পারকিনসন্স রোগ কিসের ?
    = মস্তিষ্কের
    ৯১। এপিলেপসি রোগ কিসের ?
    =মস্তিষ্কের
    ৯২। একটি সম্পূর্ণ ফুলে কয়টি অংশ ?
    = ৫টি
    ৯৩। জবা, কুমড়া , সরিষা ফুলের পরাগায়ন হয় কিসের মাধ্যমে?
    = কীটপতঙ্গ
    ৯৪। ধানের ফুলের পরাগায়ন হয় কিসের মাধ্যমে?
    = বায়ুর মাধ্যমে
    ৯৫। পাতা শ্যাওলা ফুলের পরাগায়ন হয় কিসের মাধ্যমে?
    = পানি
    ৯৬। কদম , শিমুল , কচু ফুলের পরাগায়ন হয় কিসের মাধ্যমে?
    = প্রাণীপরাগী
    ৯৭। প্রাণীর প্রজনন হয় কত প্রকারে?
    = ২ প্রকারে / যৌন ও অযৌন
    ৯৮ । এইডস রোগ আবিষ্কৃত হয় কবে ?
    = ১৯৮১
    ৯৯। এইডস রোগের জীবাণু শরীরে প্রবেশের কতদিন পর লক্ষণ প্রকাশ পায় ?
    = ৬মাস
    ১০০। জীবের বংশগতি ও বিবর্তন আলোচিত হয়
    = জেনেটিক্সে

    ১০১ । বংশগতির বাহক ও ধারক
    = জিন
    ১০২ । ক্রোমোজোমের যে স্থানে জিন থাকে তাকে বলে
    = লোকাস
    ১০৩। বংশগতির ভৌতভিত্তি হলো
    = ক্রোমোসোম
    ১০ ৪। ডিএনএর আনবিক গঠন আবিষ্কার করেছেন কে?
    = ওয়াটসন ও ক্রিক ( ১৯৫৩সালে )
    ১০৫। মানবদেহে ক্রোমোজোমের সংখ্যা
    = ৪৬টি বা ২৩ জোড়া । ২২ জোড়া অটোজোম , ১ জোড়া সেক্স ।
    ১০৬। ডিএনএ বিশ্লেষণ পদ্ধতিকে বলা হয়
    = সেরোলজি
    ১০৭। জেনেটিক ডিসঅর্ডার জনিত রোগ
    = থ্যালাসেমিয়া ( লোহিত কণিকার আধিক্য ) , ক্লালার ব্লাইন্ড
    ১০৮। পরিবেশে জীব উপাদানগুলো কত প্রকার ?
    = ৩ প্রকার । খাদক, উৎপাদক, বিয়োজক
    ১০৯। কমেনসেলিজমের ( দুটি উদ্ভিদের মধ্যে একজন উপকৃত হওয়া) উদাহরণ
    = রোহিণী উদ্ভিদ
    ১১০। মিউচুয়ালিজম ( উভয় উদ্ভিদ উপকৃত হওয়া) উদাহরণ
    = মৌমাছি, প্রজাপতি, পোকামাকড়ের বাদুড় এর সাথে গাছের সম্পর্ক

    ১১১ । সিমবায়োসিস কি?
    = একই সাথে একাধিক উদ্ভিদ বসবাসের করলে তাদের সাথে যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে ।
    ১১২। বায়োটেকনলোজি শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন
    = কার্ল এরিক
    ১১৩। টিস্যুকালচারের উদ্দেশ্যে উদ্ভিদের যে অংশ পৃথক করা হয় তাকে কি বলে ?
    = এক্সপ্লান্ট
    ১১৪। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে উৎপাদিত জীবকে বলে
    = GMO ( Genetically Modified Organism ) , GE ( Genetically Engineered , Transgenic
    ১১৫। ছোট দিনের উদ্ভিদ
    = চন্দ্রমল্লিকা , ডালিয়া
    ১১৬। বড় দিনের উদ্ভিদ
    = লেটুস , ঝিঙা
    ১১৭। আলোক নিরপেক্ষ দিনের উদ্ভিদ
    =শসা , সূর্যমুখী
    ১১৮।শৈত প্রদান করে ফুল ধারণ কে ত্বরান্বিত করার প্রক্রিয়াকে বলে
    = ভার্নালাইজেশন
    ১১৯। বীজ বপনের পর কত তাপমাত্রা প্রয়োগ করলে উদ্ভিদের স্বাভাবিক পুষ্প প্রস্ফুটন ঘটে ?
    = ২-৫ডিগ্রি সেলসিয়াস

  • “উচ্চমাধ্যমিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি” বই থেকে ২৬০ প্রশ্ন

    “উচ্চমাধ্যমিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি” বই থেকে ২৬০ প্রশ্ন

    ১) তথ্যের ক্ষুদ্রতম একক – ডেটা
    ২) ডেটা শব্দের অর্থ – ফ্যাক্ট
    ৩) বিশেষ প্রেক্ষিতে ডেটাকে অর্থবহ করাই – ইনফরমেশন
    ৪) তথ্য = উপাত্ত+প্রেক্ষিত+অর্থ
    ৫) তথ্য বিতরণ, প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণের সাথে যুক্ত – তথ্য প্রযুক্তি

    ৬) ICT in Education Program প্রকাশ করে – UNESCO
    ৭) কম্পিউটারের ভেতর আছে – অসংখ্য বর্তনী
    ৮) তথ্য সংরক্ষণ, বিশ্লেষণ এবং উৎপাদন করে – কম্পিউটার
    ৯) কম্পিউটার গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে – ৪টি
    ১০) মনো এফএম ব্যান্ড চালু হয় – ১৯৪৬ সালে

    ১১) স্টেরিও এফএম ব্যান্ড চালু হয় – ১৯৬০ সালে
    ১২) সারাবিশ্বে এফএম ফ্রিকুয়েন্সি 87.5-108.0 Hz
    ১৩) Radio Communication System এ ব্রডকাস্টিং – ৩ ধরণের
    ১৪) PAL এর পূর্ণরূপ – Phase Alternation by Line
    ১৫) দেশে বেসরকারি চ্যানেল -৪১টি
    ১৬) পৃথিবীর বৃহত্তম নেটওয়ার্ক – ইন্টারনেট
    ১৭) ইন্টারনেট চালু হয় – ARPANET দিয়ে (১৯৬৯)
    ১৮) ARPANET চালু করে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ
    ১৯) ইন্টারনেট শব্দটি চালু হয় – ১৯৮২ সালে
    ২০) ARPANETএ TCP/IP চালু হয় – ১৯৮৩ সালে

    ২১) NSFNET প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৮৬ সালে
    ২২) ARPANET বন্ধ হয় – ১৯৯০ সালে
    ২৩) সবার জন্য ইন্টারনেট উন্মুক্ত হয় – ১৯৮৯ সালে
    ২৪) ISOC প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৯২ সালে
    ২৫) বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী প্রায় ৫কোটি ২২লাখ (৩২%)
    ২৬) ইন্টারনেটের পরীক্ষামূলক পর্যায় ১৯৬৯-১৯৮৩
    ২৭) টিভি – একমূখী যোগাযোগ ব্যবস্থা
    ২৮) “Global Village” ও “The Medium is the Message” এর উদ্ভাবক – মার্শাল ম্যাকলুহান (১৯১১-১৯৮০)
    ২৯) The Gutenberg : The Making Typographic Man প্রকাশিত হয় – ১৯৬২ সালে
    ৩০) Understanding Media প্রকাশিত হয় – ১৯৬৪ সালে

    ৩১) বিশ্বগ্রামের মূলভিত্তি – নিরাপদ তথ্য আদান প্রদান
    ৩২) বিশ্বগ্রামের মেরুদণ্ড – কানেকটিভিটি
    ৩৩) কম্পিউটার দিয়ে গাণিতিক যুক্তি ও সিদ্ধান্তগ্রহণমূলক কাজ করা যায়
    ৩৪) বর্তমান বিশ্বের জ্ঞানের প্রধান ভান্ডার – ওয়েবসাইট
    ৩৫) EHRএর পূর্ণরুপ – Electronic Heath Records
    ৩৬) অফিসের সার্বিক কার্যক্রম স্বয়ংক্রিয় করাকে বলে – অফিস অটোমেশন
    ৩৭) IT+Entertainment = Xbox
    ৩৮) IT+Telecommunication = iPod
    ৩৯) IT+Consumer Electronics= Vaio
    ৪০) কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা থাকবে – ৫ম প্রজন্মের কম্পিউটারে
    ৪১। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগের জন্য ব্যবহার করা হয় – প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ
    ৪২। রোবটের উপাদান- Power System, Actuator,Sensor, Manipulation
    ৪৩। PCB এর পূর্ণরূপ – Printed Circuit Board
    ৪৪। খ্রিষ্টপূর্ব ২৫০০ সালে ত্বকের চিকিৎসায় শীতল তাপমাত্রা ব্যবহার করতো – মিশরীয়রা
    ৪৫। নেপোলিয়নের চিকিৎসক ছিলেন – ডমিনিক জ্যা ল্যারি
    ৪৬। মহাশূন্যে প্রেরিত প্রথম উপগ্রহ – স্পুটনিক-১
    ৪৭। চাঁদে প্রথম মানুষ পৌঁছে – ২০জুলাই, ১৯৬৯ সালে
    ৪৮। MRP এর পূর্ণরুপ – Manufacturing Resource Planning
    ৪৯। UAV উড়তে সক্ষম ১০০ কি.মি. পর্যন্ত
    ৫০। GPS এর পূর্ণরুপ – Global Positioning System

    ৫১।ব্যক্তি সনাক্তকরণে ব্যবহৃত হয় – বায়োমেট্রিক পদ্ধতি
    ৫২। হ্যান্ড জিওমেট্রি রিডার পরিমাপ করতে পারে – ৩১০০০+ পয়েন্ট
    ৫৩। আইরিস সনাক্তকরণ পদ্ধতিতে সময় লাগে – ১০-১৫ সেকেন্ড
    ৫৪। Bioinformatics শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন – Paulien Hogeweg
    ৫৫। Bioinformatics এর জনক – Margaret Oakley Dayhaff
    ৫৬। এক সেট পূর্নাঙ্গ জীনকে বলা হয় – জিনোম
    ৫৭। Genetic Engineering শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন – Jack Williamson l
    ৫৮। রিকম্বিনান্ট ডিএনএ তৈরি করেন – Paul Berg(1972)
    ৫৯। বিশ্বের প্রথম ট্রান্সজেনিক প্রাণি- ইঁদুর (1974)
    ৬০। বিশ্বের প্রথম Genetic Engineering Company – Genetech(1976)
    ৬১। GMO এর পূর্ণরুপ – Genetically Modified Organism
    ৬২। পারমানবিক বা আনবিক মাত্রার কার্যক্ষম কৌশল – ন্যানোটেকনোলজি
    ৬৩। অনুর গঠন দেখা যায় – স্ক্যানিং টানেলিং মাইক্রোস্কোপে
    ৬৪। Computer Ethics Institute এর নির্দেশনা – ১০টি
    ৬৫। ব্রেইল ছাড়া অন্ধদের পড়ার পদ্ধতি – Screen Magnification / Screen Reading Software
    ৬৬। যোগাযোগ প্রক্রিয়ার মৌলিক উপাদান – ৫টি
    ৬৭। ট্রান্সমিশন স্পিডকে বলা হয় – Bandwidth
    ৬৮। Bandwidth মাপা হয় – bps এ
    ৬৯। ন্যারো ব্যান্ডের গতি 45-300 bps
    ৭০। ভয়েস ব্যান্ডের গতি 9600 bps

    ৭১। ব্রডব্যান্ডের গতি- 1 Mbps
    ৭২। ক্যারেক্টার বাই ক্যারেক্টার ট্রান্সমিশন- এসিনক্রোনাস
    ৭৩। সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনে প্রতি ব্লকে ক্যারেক্টার ৮০-১৩২টি
    ৭৪। ডাটা ট্রান্সমিশন মোড- ৩ প্রকার
    ৭৫। একদিকে ডাটা প্রেরণ- সিমপ্লেক্স মোড
    ৭৬। উভয় দিকে ডাটা প্রেরণ, তবে এক সাথে নয়- হাফ ডুপ্লেক্স মোড
    ৭৭। কই সাথে উভয় দিকে ডাটা প্রেরণ – ফুল ডুপ্লেক্স মোড
    ৭৮। ক্যাবল তৈরি হয়- পরাবৈদ্যুতিক(Di electric) পদার্থ দ্বারা
    ৭৯। Co-axial Cable এ গতি 200 Mbps পর্যন্ত
    ৮০। Twisted Pair Cable এ তার থাকে- 4 জোড়া
    ৮১। Fiber Optic- Light signal ট্রান্সমিট করে
    ৮২। মাইক্রোওয়েভের ফ্রিকুয়েন্সি রেঞ্জ 300 MHz – 30 GHz
    ৮৩। কৃত্রিম উপগ্রহের উদ্ভব ঘটে- ১৯৫০ এর দশকে
    ৮৪। Geosynchronous Satellite স্থাপিত হয়- ১৯৬০ এর দশকে
    ৮৫। কৃত্রিম উপগ্রহ থাকে ভূ-পৃষ্ঠ হতে ৩৬০০০ কি.মি. উর্ধ্বে
    ৮৬। Bluetooth এর রেঞ্জ 10 -100 Meter
    ৮৭। Wi-fi এর পূর্ণরুপ- Wireless Fidelity
    ৮৮। Wi-fi এর গতি- 54 Mbps
    ৮৯। WiMax শব্দটি চালু হয়- ২০০১ সালে
    ৯০। WiMax এর পূর্ণরুপ- Worlwide Interoperabilty for Microwave Access
    ৯১। ৪র্থ প্রজন্মের প্রযুক্তি- WiMax
    ৯২। WiMax এর গতি- 75 Mbps
    ৯৩। FDMA = Frequency Division Multiple Access
    ৯৪। CDMA = Code Division Multiple Access
    ৯৫। মোবাইলের মূল অংশ- ৩টি
    ৯৬। SIM = Subscriber Identity Module
    ৯৭। GSM = Global System for Mobile Communication
    ৯৮। GSM প্রথম নামকরণ করা হয়- ১৯৮২ সালে
    ৯৯। GSM এর চ্যানেল- ১২৪টি (প্রতিটি 200 KHz)
    ১০০। GSM এ ব্যবহৃত ফ্রিকুয়েন্সি- 4 ধরনের

    ১০১.GSM ব্যবহৃত হয় ২১৮টি দেশে
    ১০২.GSM 3G এর জন্য প্রযোজ্য
    ১০৩.GSM এ বিদ্যুৎ খরচ গড়ে ২ওয়াট
    ১০৪.CDMA আবিষ্কার করে Qualcom(১৯৯৫)
    ১০৫.রেডিও ওয়েভের ফ্রিকুয়েন্সি রেঞ্জ 10 KHz-1GHz
    ১০৬.রেডিও ওয়েভের গতি 24Kbps
    ১০৭.CDMA 3G তে পা রাখে ১৯৯৯ সালে
    ১০৮.CDMA ডাটা প্রদান করে স্প্রেড স্পেকট্রামে
    ১০৯.1G AMPS চালু করা হয় ১৯৮৩ সালে উত্তর আমেরিকায়
    ১১০.সর্বপ্রথম প্রিপেইড পদ্ধতি চালু হয় 2G তে
    ১১১.MMS ও SMS চালু হয় 2G তে
    ১১২.3G চালু হয় ১৯৯২ সালে
    ১১৩.3G এর ব্যান্ডউইথ 2MHz
    ১১৪.3G Mobile প্রথম ব্যবহার করে জাপানের NTT Docomo (২০০১)
    ১১৫.4G এর প্রধান বৈশিষ্ট্য IP ভিত্তিক নেটওয়ার্কের ব্যবহার
    ১১৬.4G এর গতি 3G এর চেয়ে ৫০ গুণ বেশি
    ১১৭.4G এর প্রকৃত ব্যান্ডউইথ 10Mbps
    ১১৮.টার্মিনাল দুই ধরনের
    ১১৯.ভৌগলিকভাবে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক- ৪ ধরনের
    ১২০.PAN সীমাবদ্ধ ১০ মিটারের মধ্যে
    ১২১.PAN এর ধারণা দেন থমাস জিমারম্যান
    ১২২.LAN সীমাবদ্ধ ১০ কিলোমিটারের মধ্যে
    ১২৩.LAN এ ব্যবহৃত হয় Co-axial Cable
    ১২৪.কেবল টিভি নেটওয়ার্ক- MAN
    ১২৫.NIC=Network Interface Card
    ১২৬.NIC কার্ডের কোডে বিট সংখ্যা-48
    ১২৭.মডেম দুই ধরনের
    ১২৮.Hub হল দুইয়ের অধিক পোর্টযুক্ত রিপিটার
    ১২৯.স্বনামধন্য রাউটার কোম্পানি- Cisco
    ১৩০.ব্রিজ প্রধানত ৩ প্রকার
    ১৩১.নেটওয়ার্কে PC যে বিন্দুতে যুক্ত থাকে, তাকে নোড বলে।
    ১৩২.Office Management-এ ব্যবহৃত হয়- Tree Topology
    ১৩৩.বানিজ্যিকভাবে Cloud Computing শুরু করে- আমাজন (২০০৬)
    ১৩৪.Cloud Computing এর বৈশিষ্ট্য- ৩টি
    ১৩৫.সংখ্যা পদ্ধতিরর প্রতীক- অংক
    ১৩৬.সংখ্যা পদ্ধতি দুই ধরণের
    ১৩৭.Positional সংখ্যা পদ্ধতিরর জন্য প্রয়োজন- 3টি ডাটা
    ১৩৮.সংখ্যাকে পূর্ণাংশ ও ভগ্নাংশে ভাগ করা হয় Radix Point দিয়ে
    ১৩৯.Bit এর পূর্ণরুপ- Binary Digit
    ১৪০.Digital Computerএর মৌলিক একক- Bit
    ১৪১.সরলতম গণনা পদ্ধতি- বাইনারী পদ্ধতি
    ১৪২. “O” এর লজিক লেভেল : 0 Volt থেকে +0.8 Volt পর্যন্ত
    ১৪৩. “1” এর লজিক লেভেল : +2 Volt থেকে +5 Volt পর্যন্ত
    ১৪৪.Digital Device কাজ করে- Binary মোডে
    ১৪৫.n বিটের মান 2^n টি
    ১৪৬.BCD Code = Binary Coded Decimal Code
    ১৪৭.ASCII=American Standard Code for Information Interchange
    ১৪৮.ASCII উদ্ভাবন করেন- রবার্ট বিমার (১৯৬৫)
    ১৪৯.ASCII কোডে বিট সংখ্যা- ৭টি
    ১৫০.EBCDIC=Extended Binary Coded Decimal Information Code

    ১৫১.Unicode উদ্ভাবন করে Apple and Xerox Corporation (1991)
    ১৫২.Unicode বিট সংখ্যা- 2 Byte
    ১৫৩.Unicode এর ১ম 256 টি কোড ASCII কোডের অনুরুপ
    ১৫৪.Unicode এর চিহ্নিত চিহ্ন- ৬৫,৫৩৬টি (2^10)
    ১৫৫.ASCII এর বিট সংখ্যা- 1 Byte ১৫৬.বুলিয়ান এলজেবরার প্রবর্তক- জর্জ বুলি (১৮৪৭)
    ১৫৭.বুলিয়ান যোগকে বলে- Logical Addition
    ১৫৮.Dual Principle মেনে চলে- “and” ও “OR”
    ১৫৯.এক বা একাধিক চলক থাকে Logic Function এ
    ১৬০.Logic Function এ চলকের বিভিন্ন মান- Input
    ১৬১.Logic Function এর মান বা ফলাফল- Output
    ১৬২.বুলিয়ান উপপাদ্য প্রমাণ করা যায়- ট্রুথটেবিল দিয়ে
    ১৬৩.Digital Electronic Circuit হলো- Logic Gate
    ১৬৪.মৌলিক Logic Gate – ৩টি (OR, AND, NOT)
    ১৬৫.সার্বজনীন গেইট- ২টি (NAND,NOR)
    ১৬৬.বিশেষ গেইট- X-OR,X-NOR
    ১৬৭.Encoder এ 2^nটি ইনপুট থেকে n টি আউটপুট হয়
    ১৬৮.Decoder এ nটি ইনপুট থেকে 2^nটি আউটপুট দেয়
    ১৬৯.Half Adder এ Sum ও Carry থাকে
    ১৭০.Full Adder এ ১টি Sum ও ২টি Carry থাকে
    ১৭১.একগুচ্ছ ফ্লিপ-ফ্লপ হলো- রেজিস্ট্রার
    ১৭২.Input pulse গুনতে পারে- Counter
    ১৭৩.Web page তৈরি করা হয়- HTML দ্বারা
    ১৭৪.ছবির ফাইল-. jpg/.jpeg/.bmp
    ১৭৫.ভিডিও ফাইল-.mov/.mpeg/mp4
    ১৭৬.অডিও ফাইল- mp3
    ১৭৭.ওয়েবসাইটকে দৃষ্টিনন্দন করতে ব্যবহৃত হয়-.css
    ১৭৮.বর্তমানে চালু আছে- IPV4
    ১৭৯.IPV4 প্রকাশে প্রয়োজন- 32bit
    ১৮০.IP address এর Alphanumeric address- DNS
    ১৮১.সারাবিশ্বের ডোমেইন নেইম নিয়ন্ত্রণ করে- InterNIC
    ১৮২.জেনেরিক টাইপ ডোমেইন- টপ লেভেল ডোমেইন
    ১৮৩.http = hyper text transfer protocol
    ১৮৪.URL = Uniform Resource Locator
    ১৮৫.HTML আবিষ্কার করেন- টিম বার্নার লী (১৯৯০)
    ১৮৬.HTML তৈরি করে W3C
    ১৮৭.ওয়েব ডিজাইনের মূল কাজ- টেমপ্লেট তৈরি করা
    ১৮৮.প্রোগ্রামিংয়ের ভাষা- ৫স্তর বিশিষ্ট
    ১৮৯.Machine Language(1G)-1945
    ১৯০.Assembly Language(2G)-1950
    ১৯১.High Level Language(3G)-1960
    ১৯২.Very High Level Language(4G)-1970
    ১৯৩.Natural Language(5G)-1980
    ১৯৪.লো লেভেল vaSha-1G,2G
    ১৯৫.বিভিন্ন সাংকেতিক এড্রেস থাকে- লেভেলে
    ১৯৬.C Language তৈরি করেন- ডেনিস রিচি (১৯৭০)
    ১৯৭.C++ তৈরি করেন- Bijarne Stroustrup(১৯৮০)
    ১৯৮.Visual Basic শেষবার প্রকাশিত হয়- ১৯৯৮ সালে
    ১৯৯.Java ডিজাইন করে- Sun Micro System
    ২০০.ALGOL এর উদ্ভাবন ঘটে- ১৯৫৮ সালে

    ২০১.Fortran তৈরি করেন- জন বাকাস(১৯৫০)
    ২০২.Python তৈরি করেন- গুইডো ভ্যান রোসাম (১৯৯১)
    ২০৩.4G এর ভাষা- Intellect,SQL
    ২০৪.Pseudo Code- ছদ্ম কোড
    ২০৫.Visual Programming- Event Driven
    ২০৬.C Language এসেছে BCPL থেকে
    ২০৭.Turbo C তৈরি করে- Borland Company
    ২০৮.C ভাষার দরকারী Header ফাইল- stdio.h
    ২০৯.C এর অত্যাবশ্যকীয় অংশ- main () Function
    ২১০.ANSI C ভাষা সমর্থন করে- 4 শ্রেণির ডাটা
    ২১১.ANCI C তে কী-ওয়ার্ড- 47 টি
    ২১২.ANSI C++ এ কী-ওয়ার্ড- 63 টি
    ২১৩.ডাটাবেজের ভিত্তি- ফিল্ড
    ২১৪.Database Modelএর ধারণা দেন- E.F.Codd (১৯৭০)
    ২১৫.সবচেয়ে জনপ্রিয় Query- Selec Query
    ২১৬.SQL = Structured Query Language
    ২১৭.SQL তৈরি করে- IBM(১৯৭৪)
    ২১৮.ERP = Enterprise Resource Planning
    ২১৯.বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত হয়- ২১ মে, ২০০৬
    ২২০.MIS = Management Information System
    ২২১। ভুয়া মেইল জমার স্থান- Spam
    ২২২। CD= Compact Disk
    ২২৩। MS Excel হলো Spreadsheet Software
    ২২৪। বাংলাদেশে ইন্টারনেট চালু হয়- ১৯৯৬ সালে
    ২২৫। বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার- ENIAC
    ২২৬। ল্যাপটপ প্রথম বাজারে আসে-১৯৮১ সালে
    ২২৭। ROM=Read Only Memory
    ২২৮। বর্তমান প্রজন্ম- 4G
    ২২৯। টুইটারের জনক- জ্যাক ডরসি
    ২৩০। MODEM এ আছে – Modulator + Demodulator
    ২৩১। UNIX হলো Operating System
    ২৩২। CPU= Central Processing Unit
    ২৩৩। IC দিয়ে তৈরি প্রথম কম্পিউটার- IBM360
    ২৩৪। ডিজিটাল কম্পিউটারের সূক্ষতা ১০০%
    ২৩৫। ১ম প্রোগ্রামার- লেডি অগাস্টা
    ২৩৬। ১ম প্রোগ্রামিং ভাষা-ADA
    ২৩৭। কম্পিউটারে দেয়া অপ্রয়োজনীয় তথ্য- গিবারিশ
    ২৩৮। কম্পিউটার ভাইরাস আসে-১৯৫০ সালে
    ২৪০। কম্পিউটার ভাইরাস নাম দেন-ফ্রেড কোহেন

    ২৪১। Mother of All Virus-CIH
    ২৪২। VIRUS=Vital Information Resources Under Seize
    ২৪৩। প্রোগ্রাম রচনার সবচেয়ে কঠিন ভাষা- মেশিন ভাষা
    ২৪৪। NORTON-একটি এন্টিভাইরাস
    ২৪৫। মুরাতা বয়-জাপানি রোবট
    ২৪৬। 1nm=10^(-9) m
    ২৪৭। স্বর্ণের পরমাণুর আকার- 0.3nm
    ২৪৮। আইসোক্রোনাস ট্রান্সমিশনে সময় লাগে শূন্য সেকেন্ড
    ২৪৯। অপটিক্যাল ফাইবারের কোর ডায়ামিটার- ৮-১০ মাইক্রন
    ২৫০। ১ম Wireless ব্যবহার করেন-Guglielimo Marconi(1901)
    ২৫১। ASCII-7 কোডের প্রথম 3bitকে জোন এবং শেষ 4bitকে সংখ্যাসূচক বলে
    ২৫২। ASCII সারণি মতে, 0-3 & 127 = Control Character
    32-64 = Special Character
    65-96 = Capital Letters & Some Signs
    97-127 = Small Letters & Some Signs
    ২৫৩। EBCDIC কোডে- 0-9 = 1111 A-Z = 1100,1101,1110 Special Signs = 0100,0101,0110,0111
    ২৫৪। EBCDIC কোডে ২৫৬টি বর্ণ,চিহ্ন ও সংখ্যা আছে
    ২৫৫। EBCDIC কোড ব্যবহৃত হয়- IBM Mainframe Computer ও Mini Computer- এ।
    ২৫৬। Unicode উন্নত করে-Unicode Consortium
    ২৫৭। ফাইবার অপটিক ক্যাবল তৈরিতে ব্যবহৃত অন্তরক পদার্থ- সিলিকন ডাই অক্সাইড ও Muli Component Glass (Soda Boro Silicet, NaOH Silicet etc.)
    ২৫৮। Real Time Application এর Data Transfer এ বেশি ব্যবহৃত হয় Isochronous
    ২৫৯। Radio Wave এর Data Transmission Speed – 24 Kbps
    ২৬০। Wifi এর দ্রুততম সংস্করণ- IEEE 802.11G (Speed-54 Mbps)

  • চাকুরীর পরীক্ষায় আসা প্রশ্নসমূহ Computer: পার্ট -২

    চাকুরীর পরীক্ষায় আসা প্রশ্নসমূহ Computer: পার্ট -২

    ১. অত্যাধুনিক কম্পিউটারের দ্রুত অগ্রগতির মূলে রয়েছে- ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (আইসি);
    ২. কম্পিউটারের ব্রেইন হলো- Microprocessor
    ৩. আধুনিক কম্পিউটারের জনক বলা হয়-John Von Neumann; কম্পিউটারের জনক বলা হয়- চার্লস ব্যাবেজ কে;
    ৪. কম্পিউটারের আবিস্কারক- হাওয়ার্ড অ্যইকেন;
    ৫. আধুনিক মুদ্রণ ব্যবস্থায় ধাতু নির্মিত অক্ষরের প্রয়োজনীয়তা শেষ হওয়ার কারণ- ফটো লিথোগ্রাফী;
    ৬. কম্পিউটারের সকল কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে- সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট;
    ৭. কম্পিউটারের কেন্দ্রীয় পক্রিয়াকরণ অংশ গঠিত অভ্যন্তরীন স্মৃতি, গাণিতিক যুক্তি অংশ ও নিয়ন্ত্রণ অংশের সমন্বয়ে;
    ৮. কম্পিউটারের যন্ত্রাংশ বা যন্ত্রকে বলা হয়- হার্ডওয়্যার;
    ৯. কম্পিউটার পদ্ধতির দু’টি প্রধান অঙ্গ- হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার।
    ১০. কম্পিউটারের সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে সম্পাদনের অনুক্রমে সাজানো নির্দেশাবলীকে বলা হয়- প্রোগ্রাম;

    ১১. কম্পিউটার ভাইরাস হলো একটি ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার।
    ১২. ইন্টারনেটের মাধ্যমে উন্নত চিকিৎসা পদ্ধতিকে বলা হয়- টেলিমেডিসিন;
    ১৩. নাফিস বিন সাত্তার- বাংলাদেশী সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার ২০০৭ সালে অস্কার পুরস্কার অর্জন করেন;
    ১৪. কম্পিউটারের সফটওয়্যার বলতে বুঝায় এর প্রোগ্রাম বা কর্মপরিকল্পনা কৌশল;
    ১৫. মেশিনের ভাষায় লিখিত প্রোগ্রামকে বলা হয়- এসেম্বলি;

    ১৬. প্রোগ্রাম রচনা সবচেয়ে কঠিন মেশিনের ভাষায়;
    ১৭. বিশ্বব্যাপী বিপর্যয় সৃষ্টিকারী সিআইএইচ (চেং-ইয়ং-হো) ভাইরাস ২৬ এপ্রিল ১৯৯৯ তারিখে আক্রমণ করে।
    ১৮. তারবিহীন দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগের জন্য উপযোগী- ওয়াইম্যাক্স;
    ১৯. VSAT প্রযুক্তি ভূ-পৃষ্ঠ হতে স্যাটেলাইটে যোগাযোগ করার জন্য ব্যবহার করা হয়;
    ২০. প্রথম ল্যাপটপ কম্পিউটার- এপসন, ১৯৮১;
    ২১. পুনরাবৃত্তিমূলক কাজে কম্পিউটার বেশি সুবিধাজনক;
    ২২. কম্পিউটারের ক্ষেত্রে তথ্য পরিবহনের জন্য পরিবাহী পথকে বলা হয়- বাস;
    ২৩. উপাত্ত গ্রহণ ও নির্গমণ বাসের নাম ডেটাবেস;
    ২৪. ওরাকল- একটি ডেটাবেস সফটওয়্যার;
    ২৫. ডেটাবেস সফটওয়্যার এর জন্মতারিখ হলো একটি ফিল্ড;

    ২৬. সর্বপ্রম ফটোশপ ব্যবহার হয় Apple Macintosh কম্পিউটারে।
    ২৭. Zoom out—image ছোট করা;
    ২৮. পাওয়ার অপেন- একটি অপারেটিং সিস্টেম;
    ২৯. প্রথম সফল কম্পিউটার বাজারে আসে ১৯৭৬ সালে।
    ৩০. কম্পিউটারের কোন বুদ্ধি বিবেচনা নেই;
    ৩১. কম্পিউটার ভাইরাস হলো একটি ক্ষতিকারক প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার।
    ৩২. মেকিনটোশ কম্পিউটারের সাহায্যে পৃথিবীর সব ভাষা ব্যবহারের প্র ম সুযোগ আসে;
    ৩৩. কমপ্লেক্স কম্পিউটারের নক্সা তৈরী করেন- ড. স্টিবিজ;
    ৩৪. ইউনিক্স অপারেটিং সিস্টেমে দুইশ’র অধিক কমান্ড ব্যবহার করতে হয়;
    ৩৫. মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ দুইটি সংকেত সমন্বয়ে গঠিত;
    ৩৬. প্রাচীন ব্যাবিলনে গণনার পদ্ধতি ছিল ২ ধরনের;
    ৩৭. হেক্সাডেসিমেল গণনার মৌলিক অংশ ১৬টি;
    ৩৮. বিশ্বের প্রথম ওয়েব ব্রাউজার- মোজাইক;
    ৩৯. প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ- ফরট্রান;
    ৪০. লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের জনক- ট্যাভেলড লিনাক্স;

    ৪১. পৃথিবীর প্রথম স্বয়ংক্রিয় গণনার যন্ত্র- মার্ক ১; যন্ত্রটি লম্বায় ছিল ৫১ ফুট দৈর্ঘ্য:
    ৪২. সবচেয়ে দ্রুতগতিসম্পনড়ব টেপ- ম্যাগনেটিক টেপ;
    ৪৩. ইন্টারপ্রেটার- অনুবাদক প্রোগ্রাম;
    ৪৪. কম্পিউটার নেটওয়ার্ক তিন ধরনের
    ৪৬. Gray scale ইমেজকে সাদা-কালোতে রূপান্তরিত করা যায় Threshold কমান্ড;
    ৪৭. বাংলাদেশে ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান-
    প্রশিকানেট, গ্রামীণ সাইবার নেট, বাংলাদেশ অনলাইন;
    ৪৮. তথ্য প্রযুক্তি একটি সমন্বিত প্রযুক্তি;
    ৪৯. বাংলাদেশে অনলাইন ইন্টারনেট সেবা চালু হয়- ৪ জুন, ১৯৯৬ তারিখে;
    ৫০. বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক আরপানেট চালু হয় ১৯৬৯ সালে;
    ৫১. কম্পিউটার নেটওয়ার্কের বর্তমান পরিচিতি ইন্টারনেট চালু হয় ১৯৯৪ সালে।
    ৫২. প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রামার- লেডি অ্যডা অসাস্টা বায়রন (কবি লর্ড অ্যডা বায়রনের কন্যা);
    ৫৩. ম্যাক্সেমিডিয়া ফ্লাশ- একটি এনিমেশন সফটওয়্যার;
    ৫৪. স্কোটিয়া- রাশিয়ার অ্যবাকাস;
    ৫৫. সরোবর্ণ- জাপানের অ্যবাকাস;

    ৫৬. ক্যলকুলেটরের সর্বেচ্চ ক্ষমতা প্রোগ্রামিং করা;
    ৫৭. কী বোর্ডে ফাংশনাল কী ১২টি;
    ৫৮. কম্পিউটারের সুইচ অন করার সাথে সাথে RAM এর জায়গার পরিমাণ পরীক্ষা করে operating system
    ৫৯. Ok এবং Cancel অথবা Close বোতাম থাকে Dialogue Boxএ;
    ৬০. বর্ণভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম DOS, UNIX
    ৬১. Visual Basic এ দুই ধরনের ধ্রুবক থাকে;
    ৬২. Visual Basic এর Project এ ব্যবহৃত Object- Procedure
    ৬৩. E-mail ঠিকানার ডোমেন নামের সর্বশেষ অংশকে বলা হয় Top Level Domain (TLD)
    ৬৪. LAN এর LAN Topology- BUS, STAR, RING;
    ৬৫. Flash প্রোগ্রামের ভিত্তি Timeline;

    ৬৬. সুইজারল্যান্ডের বিজ্ঞানীগণ www ব্যবস্থাটি উদ্ভাবন করেন ১৯৯১ সালে;
    ৬৭. ১৯৯৩ সালে প্রথম আবিস্কৃত ব্রাউজারের নাম মোজাইক, আবিস্কারক- মার্ক এড্রিসন;
    ৬৮. ইন্টারনেট লিংক থেকে লিংকে গমণ করাকে বলা হয় লগ ইন;
    ৬৯. Dial up internet connection এ টেলিফোন লাইন প্রয়োজন;
    ৭০. টেলিফোন আবিস্কৃত হয় আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল কর্তৃক ১৭৮৬ সালে।
    ৭১. বিশ্বের প্রথম ও একমাত্র কম্পিউটার যাদুঘর – আটলানটা, যুক্তরাষ্ট্র
    ৭২. কম্পিউটার এর জনক – চালর্স ব্যাবেজ; আধুনিক কম্পিউটার এর জনক – জন ভন নিউম্যান
    ৭৩. মাইক্রোকম্পিউটার এর জনক – হেনরি এডওয়ার্ড রবার্ট
    ৭৪. মাইক্রোপ্রসেসর ভিওিক প্রথম কম্পিউটার – এ্যালটেয়ার ৮৮০
    ৭৫. ট্রানজিস্টার – ১৯৪৮ – জে, এস, কেলবি
    ৭৬. ট্রানজিস্টার ভিওিক প্রথম কম্পিউটার -TX-O এবং মিনিকম্পিটার –PDP-8
    ৭৭. প্রথম ইলেকট্রিক কম্পিউটার – মার্ক ১
    ৭৮. প্রথম পূর্ণাঙ্গ ইলেকট্রিক কম্পিউটার – এনিয়াক ১
    ৭৯. বানিজ্যিক ভিক্তিতে প্রথম – ইনিভ্যাক

  • চাকুরীর পরীক্ষায় আসা প্রশ্নসমূহ Computer: পার্ট -১

    চাকুরীর পরীক্ষায় আসা প্রশ্নসমূহ Computer: পার্ট -১

    COMPUTER –এর কিছু একক

    ১। কম্পিউটারের তথ্য প্রদর্শনের ক্ষুদ্রতম একক হচ্ছে
    — পিক্সেল
    ২।Refresh – কে প্রকাশ করা হয়
    — হার্টজ এককে ।
    ৩। প্রিন্টারের রেজুলেশন পরিমাপক একক হলো
    — ডিপিআই (ডটস পার ইঞ্চ
    ৪।মেমোরী যে এককে পরিমাপ করা হয়
    — গিগাবাইট
    ৫। কম্পিউটার বাসের প্রশস্ততা মাপা হয়
    — বিট হিসেবে ।

    ৬। বাসের গতি মাপা হয়
    –মেগাহার্টজে
    ৭। হাডডিস্ক মাপার একক
    — গিগাবাইট
    ৮।ইনফরমেশেনের ক্ষুদ্রতম একক
    — ডেটা
    ৯।ব্যান্ডউইথ বা ডেটা ট্রান্সমিশন -এর একক
    – bps (bits per second)
    ৮বিটে ১ বাইটবা ১ কারেক্টার ।

    How far do u know?
    1 Bit = Binary Digit
    4 bits = 1 Nibble
    8 Bits = 1 Byte
    1024 Bytes = 1 Kilobyte
    1024 Kilobytes = 1 Megabyte
    1024 Megabytes = 1 Gigabyte
    1024 Gigabytes = 1 Terabyte
    1024 Terabytes = 1 Petabyte
    1024 Petabytes = 1 Exabyte
    1024 Exabytes = 1 Zettabyte
    1024 Zettabytes = 1 Yottabyte
    1024Yottabytes = 1 Brontobyte
    1024 Brontobytes = 1 Geopbyte
    1024 Geopbyte=1 Saganbyte
    1024 Saganbyte=1 Pijabyte

    Alphabyte = 1024 Pijabyte
    Kryatbyte = 1024 Alphabyte
    Amosbyte = 1024 Kryatbyte
    Pectrolbyte = 1024 Amosbyte
    Bolgerbyte = 1024 Pectrolbyte
    Sambobyte = 1024 Bolgerbyte
    Quesabyte = 1024 Sambobyte
    Kinsabyte = 1024 Quesabyte
    Rutherbyte = 1024 Kinsabyte
    Dubnibyte = 1024 Rutherbyte
    Seaborgbyte = 1024 Dubnibyte
    Bohrbyte = 1024 Seaborgbyte
    Hassiubyte = 1024 Bohrbyte
    Meitnerbyte = 1024 Hassiubyte
    Darmstadbyte = 1024 Meitnerbyte
    Roentbyte = 1024 Darmstadbyte
    Coperbyte = 1024 Roentbyte

    প্রশ্ন আসতে পারে নিচের কোনটি Input-Outputডিভাইস ?তাই সব উদাহরণ জানতে হবে
    1.Modem
    2. Touch screen
    3.Digital camera
    4. Network card
    5.Handset
    6. Fax ,
    7. Audio /Sound card
    8.DVD/CD
    9. Multi-Function

    প্রশ্ন আসতে পারে নিচের কোনটি VoIP অ্যাপ্লিকেশন ?তাই সব উদাহরণ জানতে হবে
    ex:
    ১। Net 2 Phone
    2. Skype
    3. MSN Messenger
    4. Net Meeting
    5. Cool talk

    প্রশ্ন আসতে পারে নিচের কোনটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ?তাই সব উদাহরণ জানতে হবে
    ১। Facebook
    ২। Twittar
    ৩।Google Plus
    4. Flickr
    5. Vine
    6. Meetup
    7. Pintarest
    8. Instagram
    9. Tumblr
    10.Tagged
    11.Linkedin
    ১২.বেশত(প্রথম বাংলা )
    ১৩. কমোয়া (গ্রামীন ফোন চালু করেছে)

    প্রশ্ন আসতে পারে নিচের কোনটি ——- ?তাই সব উদাহরণ জানতে হবে
    Package Software –এর উদাহরণ
    1. Word processing Software
    2. Spread Analysis Software
    3. Database Management Software
    4. Computer Aided Design/CAD
    5. Graphics Software
    6. Graphics Animation Software
    7. Desktop Publication Software
    8. Multimedia Software
    9. Web Browsing Software
    10. Presentation Software
    11.Web Browsing Software
    12. Mail User Agent/E-Mail client/ E-mail. reader

    Word Processing Software এর উদাহরণ
    1. Microsoft word / Ms Word
    2. Word Perfect/WP
    3. Lotus Wordpro
    4. Word Star
    5. PFS Writer
    6. Mac Writer
    7. Display Writer
    8. Dos Writer
    9. Word Pad
    10. Note Pad
    11. Latex

    Spreadsheet Analysis Software এর উদাহরণ
    1.Visicalc
    2.Super calc
    3. Lotus 1-2-3,
    4. Corel Quatropro
    5.Multiplan
    6. Sorcim
    7. Symphony
    8.Numbers
    9. Ms Excel

    Database Management Software এর উদাহরণ
    1.Microsoft Access
    2. Microsoft SQL Server
    3. ORACLE
    4. Corel Paradox ,
    5. Lotus Approach
    6.dbase
    7. Foxpro
    8. File Maker Pro
    9. 4D

  • Computer Code বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য

    Computer Code বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য

    ― কম্পিউটার সিস্টেমে ব্যবহৃত প্রতিটি বর্ণ, অঙ্ক, সংখ্যা, প্রতীক বা বিশেষ চিহ্নকে আলাদাভাবে CPU-কে বোঝানোর জন্য ব্যবহৃত বাইনারি বিটের (0 বা 1) অদ্বিতীয় (Unique) সংকেতকে কোড (code) বলা হয়।
    Encoding: বর্ণ, অঙ্ক, প্রতীক ও চিহ্নকে বাইনারিতে রূপান্তরের প্রক্রিয়া।
    Decoding: বাইনারি সংখ্যাকে আবার বর্ণ, অঙ্ক, প্রতীক ও চিহ্নে রূপান্তরের প্রক্রিয়া।  কম্পিউটার এ কোডের সাহায্যে ডেটা প্রক্রিয়াকরণ সম্পন্ন করার পর প্রাপ্ত ফলাফলকে মানুষের বোধগম্য করার লক্ষ্যে আবার বর্ণ, অঙ্ক, সংখ্যা ও বিশেষ চিহ্নে রূপান্তর করে। রূপান্তরের এ প্রক্রিয়াকে Decoding বলে।

    -প্রয়োগের ক্ষেত্রের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের কোডের উদ্ভব হয়েছে। যেমন:

     বিসিডি (BCD) কোড
    আলফানিউমেরিক কোড (Alphanumeric code)
    ইবিসিডিক (EBCDIC) কোড
    অ্যাসকি (ASCII) কোড
    ইউনিকোড (Unicode) ইত্যাদি।

    BCD Code
    পূর্ণরূপ হলো Binary Coded Decimal
    BCD was used by early computers.
    ব্যবহৃত হয় দশমিক সংখ্যাকে বাইনারি সংখ্যায় রুপান্তরের জন্য।
    এটি মূলত ৪ (চার) বিটের কোড।
    BCD কোডে বিটের সংখ্যা ৪ টি।
    এর মাধ্যমে ১৬ টি অদ্বিতীয় চিহ্ন নির্দেশ করা যায়।
    BCD ৮৪২১ কোড বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য এবং বহুল ব্যবহৃত।

    ASCII Code (Alphanumeric code)
    পূর্ণরূপ American Standard Code for Inofrmation Interchange
    এর প্রকাশক আমেরিকান ন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইন্সস্টিটিউট (ANSI)।
    আধুনিক কম্পিউটারে বহুল ব্যবহৃত কোড।
    মিনি ও মাইক্রোকম্পিউটারে এ কোডের বহুল প্রচলন রয়েছে।
    এটি মূলত ৭ (সাত) বা ৮ (আট) বিট আলফা নিউমেরিক কোড।
    এর মাধ্যমে ১২৮ টি (বা ২৫৬ টি) অদ্বিতীয় চিহ্ন নির্দেশ করা যায়।

    প্যারিটি বিট মূলত ভুল নির্নয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।

    EBCDIC Code (Alphanumeric code)
    পূর্ণরুপ Extended Binary Coded Decimal Information Code
    আইবিএম কোম্পানি কর্তৃক উদ্ভাবিত।
    একটি ৮ বিট আলফা নিউমেরিক কোড।
    দ্বারা প্রকাশ করা যায় ২৫৬ টি অদ্বিতীয় অঙ্ক, অক্ষর এবং চিহ্ন।
    প্রাথমিকভাবে আইবিএম মেইনফ্রেম কম্পিউটারে (IBM ৩৬০ এবং ৩৭০ সিরিজের) কম্পিউটারে ব্যবহৃত হতো।

    UNICODE (Alphanumeric code)
    পূর্ণরুপ Universal Code
    উদ্ভাবন করে যৌথভাবে (Apple+Xerox) Corporation ১৯৯১ সালে।
    ব্যবহৃত হয় বিশ্বের ছোট বড় সকল ভাষার বর্ণ ও চিহ্নকে কম্পিউটারের কোডভুক্ত করার জন্য।
    The length of Unicode character is 16 bits (2 byte).
    একটি ২ বাইট বা ১৬ বিট আলফা নিউমেরিক কোড।
    এর মাধ্যমে সম্ভাব্য ৬৫,৫৩৬টি অদ্বিতীয় চিহ্নকে নির্দিষ্ট করা যায়।
    ফলে যেসব ভাষাকে কোডভুক্ত করার জন্য ৮ বিট অপর্যাপ্ত ছিল (যেমন- চায়নিজ, কোরিয়ান, জাপানিজ ইত্যাদি) সেসব ভাষার সকল চিহ্নকে সহজেই কোডভুক্ত করা সহজতর হয়েছে। বর্তমানে এ কোডের প্রচলন শুরু হয়েছে।
    বিভিন্ন উপস্থাপনায় ইউনিকোড ৮, ১৬ অথবা ৩২ বিট ক্যারেক্টার বেজ ব্যবহার করে।
    বাংলা ভাষা Unicode ভুক্ত হয়েছে Unicode consortium-এর সদস্য হয়ে।

  • মুল্যবােধের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সমুহ

    মুল্যবােধের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সমুহ

    মুল্যবােধের সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল— নীতি ও ঔচিত্যবােধ।
    নৈতিকতা বা ঔচিত্যবােধের মূল ভিত্তিভূমি হল— বিবেক, আর বিকাশ ভূমি হল- সমাজ।
    সমাজে কারাে ক্ষতি না করা, কারাে মনে কষ্ট না দেয়া, কটুক্তি না করা এবং সমাজে প্রচলিত।
    আদর্শিক রীতিনীতিসমূহের যথার্থ অনুশীলনই হচ্ছে—নীতি ও ঔচিত্যবােধ।
    উত্তেজনা উপশম করে সুখী ও সুন্দর সমাজ গঠনে সাহায্য করে— সহনশীলতা।

    শমের মর্যাদা হল— মানবিক ও সামাজিক গুণ।
    নাগরিকের প্রধান কর্তব্য হলাে— রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করা।
    পরমত সহিষ্ণুতা ছাড়া কখনাে প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়— গণতান্ত্রিক মূল্যবােধ।
    সামাজিক সংহতিকে সুসংগত করে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবােধ। যার যা প্রাপ্য তাকে তা প্রদান করাই হলাে ন্যায় বিচার।

    মানুষের চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক-স্বাধীনতাকে বাংলাদেশ সংবিধানে স্বীকৃতি দেয়া। হয়েছে— ৩৯ নং অনুচ্ছেদে।
    বাংলাদেশ সংবিধানে জবরদস্তি শ্রম নিষিদ্ধকরণ করা হয়েছে—৩৪ নং অনুচ্ছেদে।
    সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালনে ব্রত মূল্যবােধসম্পন্ন মানুষ। অন্যকে সহযােগিতা করার মনােভাবকে বলে— সহমর্মিতা।
    বুদ্ধিমান ও নম্র মানুষ তৈরিতে সাহায্য করে নীতি ও ঔচিত্যবােধ। গ্রহণ ও শ্রদ্ধার শিক্ষাকে বলে– আত্মসংযম।

    শিশুর মূল্যবােধ শিক্ষার প্রাথমিক শিক্ষাকেন্দ্র হল— পরিবার।
    মানুষের নৈতিক ও আধ্যাত্মিক মূল্যবােধ বিকাশে সর্বাপেক্ষা বেশি প্রভাব বিস্তার করে ধর্ম।
    বাংলাদেশ সংবিধানের ১২ নং অনুচ্ছেদে ধর্মনিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতার নিশ্চয়তার বিধান করা হয়েছে।
    সামাজিক মূল্যবােধের প্রধানতম উৎসসমূহ হল— প্রচলিত সামাজিক রীতিনীতি, প্রথা, ধ্যানধারণা, ইতিহাস, ঐতিহ্য ইত্যাদি।

    মূল্যবােধের প্রধানতম প্রাতিষ্ঠানিক উৎস — শিক্ষালয়।

  • বৃত্ত সম্পর্কিত কিছু ধারণা

    বৃত্ত সম্পর্কিত কিছু ধারণা

    একই সরলরেখায় অবস্থিত তিনটি বিন্দুর মধ্য দিয়ে কোন বৃত্ত আকা যায়না।
    দুটি নির্দিষ্ট বিন্দু দিয়ে ৩টি বৃত্ত আকা যায়।
    একটি বৃত্তের যেকোন দুটি বিন্দুর সংযোজক রেখাকে জ্যা বলা হয়।
    বৃত্তের পরিধি ও ব্যাসের অনুপাতকে π বলে।
    বৃত্তের কেন্দ্র থেকে কোন বিন্দুর দুরত্বকে ওই বৃত্তের ব্যাসার্ধ বলে।
    বৃত্তের সমান সমান জ্যা কেন্দ্র থেকে সমদূরবর্তী।
    বৃত্তের দুটি জ্যায়ের মধ্যে কেন্দ্রের নিকটতম জ্যাটি অপর জ্যা অপেক্ষা বড়।

    বৃত্তের ব্যাসই বৃত্তের বৃহত্তম জ্যা।
    বৃত্তের যে কোন জ্যা এর লম্বদ্বিখণ্ডক কেন্দ্রগামী।
    কোন বৃত্তের ৩টি সমান জ্যা একই বিন্দুতে ছেদ করলে ওই বিন্দুটি বৃত্তের কেন্দ্রে অবস্থিত হবে।
    অর্ধবৃত্তস্থ কোন এক সমকোণ।বৃত্ত সম্পর্কিত কিছু ধারণাঃ
    একই সরলরেখায় অবস্থিত তিনটি বিন্দুর মধ্য দিয়ে কোন বৃত্ত আকা যায়না।

  • ১০-৪০তম বিসিএস-এ আসা ২৪-টি বাংলা বানান

    ১০-৪০তম বিসিএস-এ আসা ২৪-টি বাংলা বানান

    [১০ম, ২১তম] শুদ্ধ বানান কোনটি – মুমূর্ষু।
    [১১তম] কোনটি শুদ্ধ – সৌজন্য।
    [১২তম] কোন বানানটি শুদ্ধ – পাষাণ।
    [১৩তম] বাংলা বানান রীতি অনুযায়ী একই শব্দের কোন বানান দুটি শুদ্ধ – হাতি/ হাতী।
    [১৫তম] কোন বানানটি শুদ্ধ – বিভীষিকা। [১৪তম] ০৬। শুদ্ধ বানান নির্দেশ কর – মুহুর্মুহু।

    [১৮তম] কোন বানানটি শুদ্ধ – সমীচীন।
    [২০তম] কোন বানানটি শুদ্ধ – শুশ্রুষা।
    [২০তম, ২৪তম] নিত্য মূর্ধন্য-ষ কোন বানানে বর্তমান – আষাঢ়।
    [২১তম] কোন বানানটি শুদ্ধ – শুচিস্মিতা (৪টি অপশন ভুল ছিল)।
    [২৩তম] শুদ্ধ বানানের শুদ্ধগুচ্ছ সনাক্ত করুন – স্বায়ত্তশাসন, অভ্যন্তর, জন্মবার্ষিক।

    [২৫তম] কোনটি শুদ্ধ বানান – দ্বন্দ্ব।
    [৩১তম, ৩৩তম] কোন বানানটি শুদ্ধ – নিশীথিনী।
    [৩১তম] কোন বানানটি শুদ্ধ – আকাঙ্ক্ষা।
    [৩৩তম] কোন বানানটি শুদ্ধ নয় – উর্ধ্ব (শুদ্ধ – ঊর্ধ্ব)।
    [৩৩তম] কোন বানানটি শুদ্ধ – পিপীলিকা।
    [৩৫তম] কোনটি শুদ্ধ বানান – শ্বশুর।
    [৩৫তম] কোন বানানটি শুদ্ধ – প্রতিযোগিতা।
    [৩৫তম] নিচের কোন বানানটি শুদ্ধ – মনীষী।

    [৩৬তম] নিচের কোন শব্দে ণ-ত্ব বিধি অনুসারে ‘ণ’ -এর ব্যবহার হয়েছে – প্রবণ।
    [৩৭তম] নিচের কোন বানানগুচ্ছের সবগুলোই বানান অশুদ্ধ – নিক্কন, সূচগ্ৰ, অনুর্ধ্ব (শুদ্ধ- নিক্বন, সূচ্যগ্ৰ, অনুর্ধ)।
    [৩৮তম] কোনটি শুদ্ধ বানান – শুদ্ধ উত্তর নেই (স্বায়ত্তশাসন)।
    [৩৮তম] কোন শব্দটি শুদ্ধ বানানে লেখা হয়েছে – ত্রিভুজ।
    [৪০তম] কোনটি শুদ্ধ বানান – প্রোজ্জ্বল।