Tag: অনলাইন মডেল টেস্ট

  • ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র

    ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র

    ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার (ইউডিসি), বাংলাদেশের ইউনিয়নভিত্তিক ডিজিটাল সেন্টার, যার উদ্দেশ্য হলো তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের দোরগোড়ায় তথ্যসেবা নিশ্চিত করা।[১][২] ‘ইউনিয়ন তথ্য ও সেবাকেন্দ্র ২০০৭ সালে ‘কমিউনিটি ইনফরমেশন সেন্টার’ (সিইসি) নামে শুরু হয়। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একসেস টু ইনফরমেশন প্রোগ্রাম (এটুআই) এর আওতায় সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার মাধাইনগর ইউনিয়ন পরিষদে এবং দিনাজপুর জেলার সেতাবগঞ্জ উপজেলার মুশিদহাট ইউনিয়ন পরিষদে পাইলট আকারে সিইসি এর কার্যক্রম পরীক্ষামূলকভাবে শুরু করা হয়।

    ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র

    ইতিহাস

    এ পাইলট প্রকল্পে অভিজ্ঞতার আলোকে ২০০৮ সালে বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার বিভাগ এটুআই প্রোগ্রামের সহায়তায় ৩০টি ইউনিয়ন পরিষদে সিইসি থেকে বেরিয়ে এসে ইউনিয়ন তথ্য ও সেবাকেন্দ্র স্থাপন করে। এরই ধারাবাহিকতায় ২০০৯ সালে আবারো স্থানীয় সরকার বিভাগ এটুআই-এর সহায়তায় ১০০টি ইউনিয়ন পরিষদে ইউনিয়ন তথ্য ও সেবাকেন্দ্র স্থাপন করে। বর্তমানে (২০১২) স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতায় জাতীয় স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান এসব ইউনিয়ন তথ্য ও সেবাকেন্দ্র সমন্বয় করছে। পরবতীর্তে ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার নাম করন করা হয়।২০১৪ ২০১০ সালে স্থানীয় সরকার বিভাগ সিদ্ধান্ত নেয় ঐ বছরের জুন মাসের মধ্যে আরো ১০০০টি কেন্দ্র স্থাপন করবে। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ইতোমধ্যে (২০১২) ১০০০টি ইউনিয়ন পরিষদ এবং এর জন্য এসব ইউনিয়ন পরিষদ থেকে ২০০০ জন উদ্যোক্তা বাছাই করা হয়। নারী পুরুষের সমতার কথা মাথায় রেখে উদ্যোক্তাদের মধ্যে প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদে স্থানীয় একজন যুবক, একজন যুবতিকে বেছে নেয়া হয়। এই উদ্যোক্তারা একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করে ইউনিয়ন পরিষদের সাথে একটি চুক্তিতে আবদ্ধ হয়ে একাজে যুক্ত হোন। এই উদ্যোক্তা নির্বাচন প্রক্রিয়ায় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সরাসরি যুক্ত এবং স্থানীয় জেলা প্রশাসক অবহিত।

    মে ২০১০-এ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রোগ্রাম ১০০ জনের একটি অভিজ্ঞ প্রশিক্ষক দল গঠনের লক্ষ্যে প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণের আয়োজন করে। এই প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল ও বাংলাদেশ টেলিসেন্টার নেটওয়ার্কের আওতায় বিভিন্ন টেলিসেন্টারের উদ্যোক্তারা অংশ নেন। যাদের নেতৃত্বে জেলা পর্যায়ে উদ্যোক্তা প্রশিক্ষণ কার্যক্রম পরিচালিত হবে।

    বর্তমানে সারা দেশে ৪ হাজার ৫০১টি ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র রয়েছে। [৩]

    ইউনিয়ন ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের মুল সেবা সমুহ

    ১। কম্পিউটার কম্পোজ ২। ই-মেইল ৩। ইন্টারনেট ৪। ছবি তোলা ৫। কম্পিউটার প্রশিক্ষন ৬। বিভিন্ন সরকারি ফরম ৭। জমির খতিয়ানের জন্য আবেদন ও সরবরাহ ৮। মোবাইল ব্যংকিং ৯। ফটোকপি ১০। জীবন বীমা ১১। প্লাস্টিক আইডি কার্ড ১২। ছাপার কাজ ১৩। বিদ্যুত বিল গ্রহণ

  • আবদুস সাত্তারের মন্ত্রিসভা

    আবদুস সাত্তারের মন্ত্রিসভা

    আবদুস সাত্তারের মন্ত্রিসভা

    রাষ্ট্রপতি

    ক্রমিকনামদফতরমেয়াদকাল
    ০১আবদুস সাত্তাররাষ্ট্রপতি২৪ নভেম্বর ১৯৮১ – ২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০২মির্জা নূরুল হুদাউপ-রাষ্ট্রপতি। শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়২৪ নভেম্বর ১৯৮১ – ২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০৩মোহাম্মদউল্লাহউপ-রাষ্ট্রপতি১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২– ২৪ মার্চ ১৯৮২

    প্রধানমন্ত্রী

    ক্রমিকনামদফতরমেয়াদকাল
    ০১শাহ আজিজুর রহমানপ্রধানমন্ত্রী, শিক্ষা মন্ত্রণালয়২৭ নভেম্বর ১৯৮১-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০২জামাল উদ্দিন আহমেদউপ প্রধানমন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২

    মন্ত্রী

    ক্রমিকনামদফতরমেয়াদকাল
    ০১জামাল উদ্দিন আহমেদশিল্পমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    মুহাম্মদ শামস উল হকপররাষ্ট্রমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-২৪ মার্চ ১৯৮২
    কাজী আনোয়ারুল হকজ্বালানীমন্ত্রী
    আবদুল মোমেন খানখাদ্যমন্ত্রী
    মজিদ-উল-হকবন্দর, শিপিং ও অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন মন্ত্রী
    এ এস এম আবদুল হালিম চৌধুরীস্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিআরডি) মন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    খাদ্য ও ত্রাণ মন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    এ এস এম মোস্তাফিজুর রহমানবাণিজ্য মন্ত্রী
    এম সাইফুর রহমানঅর্থমন্ত্রী
    শামসুল হুদা চৌধুরীতথ্য ও বেতার মন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    বেতার, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি মন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ১০ফসিহউদ্দীন মাহতাবকৃষি ও বন মন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    অর্থ মন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ১১এম এ মতিনবেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    স্বরাষ্ট্র ও এলজিইডি মন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ১২এমরান আলী সরকারত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী
    ১৩আব্দুল আলীমরেলওয়ে, সড়ক, মহাসড়ক ও সড়ক যোগাযোগ মন্ত্রী
    ১৪আবদুর রহমানস্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ মন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    ১৫খন্দকার আবদুল হামিদস্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ মন্ত্রী
    ১৬এ কে এম মাঈদুল ইসলাম মুকুলবিমান চলাচল, ডাক, তার ও টেলিফোন মন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    জ্বালানী, বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ১৭রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ ভোলা মিয়াশ্রম ও শিল্প কল্যাণমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    কৃষি, শ্রম ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ১৮মোহাম্মদ ইউসুফ আলীপাট ও বস্ত্র মন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    শিল্প মন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ১৯আবদুর রহমান বিশ্বাসধর্ম মন্ত্রী
    ২০এল কে সিদ্দিকীবিদ্যুৎ, পানি, সেচ ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ মন্ত্রী
    ২১টি এইচ খানআইন ও সংসদ মন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    শিক্ষা, ভূমি প্রশাসন ও সংস্কার মন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ২২আবুল হাসানতগণপূর্ত ও নগর উন্নয়ন মন্ত্রী
    ২৩আবুল কাশেমযুব উন্নয়ন মন্ত্রী
    ২৪সুলতান আহমেদ চৌধুরীডাক, তার ও টেলিফেন মন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ২৫আবু আহমদ ফজলুল করিমবেতার, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২

    প্রতিমন্ত্রী

    ক্রমিকনামদফতরমেয়াদকাল
    ০১আব্দুস সালাম তালুকদারআইন ও বিচার প্রতিমন্ত্রী২৭ নভেম্বর ১৯৮১-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০২সৈয়দ মহিবুল হাসানজনশক্তি উন্নয়ন ও সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১ – ২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০৩আফতাবুজ্জামানস্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ প্রতিমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১ – ২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০৪আমিরুল ইসলাম কামালমৎস্য ও পশুপালন প্রতিমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    ত্রাণ ও পনর্বাসন প্রতিমন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০৫তসলিমা আবেদমহিলা বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১ – ২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০৬জাফর ইমামত্রাণ ও পুনর্বাসন রযদকমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১ – ২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০৭মুহাম্মদ আবদুল মান্নানশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১–অজানা
    আবদুল বাতেনঅজানা – ২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০৮চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফএলজিইডি প্রতিমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১ – ২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০৯ইকবাল হোসাইন চৌধুরীখাদ্য প্রতিমন্ত্রী
    ১০সুনীল কুমার গুপ্তপেট্রোলিয়াম ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী
    ১১নূর মুহম্মদ খানতথ্য ও বেতার প্রতিমন্ত্রী
    ১২জমির উদ্দিন সরকারপররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
    ১৩অং শৈ প্রু চৌধুরীডাক, তার, টেলিফোন, বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    স্বাস্থ্য, শ্রম ও সমাজ কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ১৪আবদুল মান্নান সিকদারভূমি প্রশাসন ও সংস্কার প্রতিমন্ত্রী
    ১৫এ কে ফায়জুল হকশ্রম ও শ্রমিককল্যাণ প্রতিমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    গণপূর্ত ও নগর উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ১৬তরিকুল ইসলামপ্রতিমন্ত্রী (অজানা দফতর)
    ১৭অলি আহমেদযুব উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ১৮কামরুন নাহার জাফরমহিলা বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ১৯সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মাছিশিল্প ও বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ২০সৈয়দা রাজিয়া ফয়েজনারী ও সমাজ কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ২১শফিকুল গনি স্বপনঅজানা১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ২২মাহবুবুর রহমানঅজানা১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ২৩সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সারঅজানা১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ২৪মো: আলি তারিকঅজানা১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২

    উপমন্ত্রী

    ক্রমিকনামদফতরমেয়াদকাল
    ০১আব্দুস সালামস্বরাষ্ট্র উপমন্ত্রী২৭ নভেম্বর ১৯৮১-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০২এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদারপাট ও বস্ত্র উপমন্ত্রী২৭ নভেম্বর ১৯৮১-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০৩কামরুন নাহার জাফরশ্রম ও জনশক্তি উপমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    ০৪সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মাছিসেচ, বন্যা ও পানি উন্নয়ন উপমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
  • অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ

    অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ

    অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ বাংলাদেশের জেলায় অবস্থিত জজ কোর্টের বিচারক যিনি দেওয়ানি ও ফৌজদারি উভয় এখতিয়ার প্রয়োগ করেন। তিনি জেলা ও দায়রা জজের সমপর্যায়ের বিচারিক ক্ষমতার অধিকারী। বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিসের গ্রেড-২ এর কর্মকর্তাগণের মধ্য হতে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ নিয়োগ দেওয়া হয়। তিনি জেলা ও দায়রা জজের ডেপুটি হিসেবে তার অবর্তমানে তার কার্যভার পালন করে থাকেন।

    অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ

    নিয়োগ

    বাংলাদেশের সংবিধান এর ১১৫ ও ১৩৩ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ নিয়োগ দিয়ে থাকেন। আইন মন্ত্রণালয় সুপ্রীম কোর্টের সাথে পরামর্শক্রমে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজদের পদায়ন ও বদলি করে থাকে।[১]

    এখতিয়ার ও ক্ষমতা

    অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ যখন ফৌজদারি এখতিয়ার প্রয়োগ করেন তখন তিনি অতিরিক্ত দায়রা জজ এবং যখন দেওয়ানি এখতিয়ার প্রয়োগ করেন তখন তিনি অতিরিক্ত জেলা জজ হিসেবে অভিহিত হন।

    ফৌজদারি এখতিয়ার: অতিরিক্ত দায়রা জজ মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড সহ আইনে উল্লেখিত সকল প্রকারের দন্ড প্রদান করতে পারেন।

    দেওয়ানি এখতিয়ার: অতিরিক্ত জেলা জজের রিভিশন এখতিয়ার হচ্ছে দেওয়ানী বিষয়বস্তুর আপীল যার মূল্যমান সর্বোচ্চ ৫ কোটি টাকা।[২][৩][৪]

    পদমর্যাদা

    বাংলাদেশের পদমর্যাদা ক্রম অনুযায়ী অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজের পদমর্যাদার ক্রম ১৭।[৫][৬]

    আরও দেখুন

  • পুরকৌশল

    পুরকৌশল

    পুরকৌশল বা পূর্তকৌশল হলো পেশাদার প্রকৌশল ব্যবস্থার একটি শাখা যেখানে নকশা, নির্মাণ কৌশল, বাস্তবিক বা প্রাকৃতিকভাবে গড়ে ওঠা পরিবেশের ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা করা হয় যার মধ্যে সেতু, রাস্তা, পরিখা, বাঁধ, ভবন ইত্যাদি নির্মাণ অন্তর্ভুক্ত। পৃথিবীর সর্বত্র পুরকৌশলীদের কাজ রয়েছে। [১][২][৩] সামরিক প্রকৌশল ব্যবস্থার পর পুরকৌশল হলো সবচেয়ে পুরাতন প্রকৌশল ব্যবস্থা[৪] এবং তা বেসামরিক ও সামরিক প্রকৌশল ব্যবস্থার মধ্যে পার্থক্যকারী বিভাগ।[৫] পুরকৌশলকে ঐতিহ্যগতভাবে বেশ কিছু উপ-শাখায় বিভক্ত করা হয়, যেমন স্থাপত্য প্রকৌশল, পরিবেশ প্রকৌশল, ভূ-কারিগরি প্রকৌশল, ভূপ্রকৃতিবিদ্যা, ভূগণিত, নিয়ন্ত্রণ প্রকৌশল, সংগঠন প্রকৌশল, ভূমিকম্প প্রকৌশল, পরিবহণ প্রকৌশল, পৃথিবী বিজ্ঞান, বায়ুমণ্ডলীয় বিজ্ঞান, আদালত প্রকৌশল, নগর প্রকৌশল, পানি সম্পদ প্রকৌশল, উপকরণ প্রকৌশল, উপকূলবর্তী প্রকৌশল, মহাকাশ প্রকৌশল, পরিমাণ জরিপ,[৪] মাপজোখ, পরিবেশবিজ্ঞান, ভূতত্ত্ব, নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা, অবকাঠামো প্রকৌশল, বস্তুবিদ্যা, জলবিজ্ঞান, ভূমি জরিপ এবং নির্মাণ প্রকৌশল[৬]

    পুরকৌশল পেশার ইতিহাস

    মানব সভ্যতার শুরু থেকে প্রকৌশল জীবন ব্যবস্থার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। খ্রিষ্টপূর্ব ৪০০০ এবং ২০০০ সালে প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতামেসোপটেমিয়ার সভ্যতা (প্রাচীন ইরাক) থেকে পুরকৌশলের যাত্রা শুরু বলে ধারণা করা হয়, ঠিক যখন থেকে মানুষ তাদের বসবাসের জন্য আবাস নির্মাণের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। সেই সময়ে চাকা এবং পাল আবিষ্কার হবার ফলে যোগাযোগ ব্যবস্থার গুরুত্ব দারুনভাবে বৃদ্ধি পায়।

    বেশ কিছুদিন আগ পর্যন্তও পুরকৌশল এবং স্থাপত্যবিদ্যার মধ্যে কোন সুস্পষ্ট পার্থক্য ছিল না এবং প্রকৌশলী ও স্থপতি শব্দ দ্বারা ভৌগোলিক স্থানভেদে, মূলত একই ব্যক্তিকে বোঝান হত।[৭] মিশরের পিরামিডকে (খ্রিস্ট পূর্ব ২৭০০-২৫০০) বিশ্বের ইতিহাসে বড় কাঠামো নির্মাণের প্রথম দৃষ্টান্ত বিবেচনা করা হয়। অন্যান্য পুরকৌশল নির্মাণকাজের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে কানাত পানি ব্যাবস্থাপনা কৌশল (সবচেয়ে পুরানোটি ৩০০০ বছর পূর্বের ও প্রায় ৭১ কিলোমিটার লম্বা,[৮]),দ্যা অ্যাপেইন ওয়ে, চীনের গ্রেট ওয়াল ইত্যাদি। রোমানরা, তাদের সাম্রাজ্যজুড়ে নালা পোতাশ্রয়, সেতু বাঁধ, রাস্তাসহ অসংখ্য বেসামরিক স্থাপনা গড়ে তোলে।

    ১৮শ শতাব্দীতে পুরকৌশল শব্দটিকে সামরিক প্রকৌশলবিদ্যার বিপরীত হিসেবে ব্যবহার করা হত। বিশ্বের প্রথম স্বঘোষিত সিভিল ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন জন স্মিয়াথন যিনি এডিস্টোন লাইটহাউস তৈরি করেছিলেন। ১৭৭১ সালে স্মিয়াথন ও তার কয়েকজন সহকর্মী মিলে স্মিয়াথন সোসাইটি অফ সিভিল ইঞ্জিনিয়ার নামে একটি সংগঠন গড়ে তোলেন। যদিও তাদের কারিগরি বিষয় নিয়ে কিছু বৈঠক হয় তথাপিও এটি একটি সামাজিক সংগঠনের চেয়ে বেশি কিছু ছিল না।

    ১৮১৮ সালে লন্ডনে ইন্সিটিউট অফ সিভিল ইঞ্জিনিয়ার প্রতিষ্ঠিত হয়, ১৮২০ সালে থমাস টেলফোর্ড এর প্রথম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ১৮২৮ সালে প্রতিষ্ঠানটি রাজকীয় সনদ গ্রহণ করে যা পুরকৌশলকে একটি পেশা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

    যুক্তরাষ্ট্রে নরউইচ ইউনিভার্সিটিতে প্রথম বেসরকারি কলেজ হিসেবে পুরকৌশল পড়ান শুরু করা হয়, ১৮১৯ সালে।[৯] যুক্তরাষ্ট্রে ১৮৩৫ সালে রেন্সিলেয়ার পলিটেকনিক ইন্সিটিউট থেকে পুরকৌশলে সর্বপ্রথম ডিগ্রি প্রদান করা শুরু হয়।[১০] ১৯০৫ সালে প্রথম নারী হিসেবে পুরকৌশলে সেই ডিগ্রী পান নোরা স্ট্যান্টোন ব্লাচ কর্নেল ইউনিভার্সিটি থেকে।[১১]

    পুরকৌশলের ইতিহাস

    আর্কিমিডিসের স্ক্রু, যা হাত দিয়ে পরিচালনা করা হত এবং এর সাহায্যে অত্যন্ত কার্যকরভাবে পানি তোলা যেত

    পোন্ট দু গার্ড, ফ্রান্স, একটি রোমান পানি সরবরাহের কৃত্রিম প্রণালী যা আনুমানিক ১৯ খ্রিস্ট পূর্ব সালে তৈরি করা হয়েছিল

    পুরকৌশল হচ্ছে সমাজের বিভিন্ন সমাধানের নিমিত্তে প্রাকৃতিক এবং বৈজ্ঞানিক ধারণা এবং নীতিগুলোর প্রয়োগ। গণিতপদার্থবিজ্ঞানের সূত্রকে অধিকতর বাস্তবভিত্তিক সমস্যা সমাধানে ব্যবহারের মধ্য দিয়ে পুরকৌশল পেশা আজকের অবস্থানে আসতে সক্ষম হয়েছে। যেহুতু পুরকৌশলের বিস্তৃতি অনেক ব্যপক, এর জ্ঞান কাঠামোবিদ্যা, বস্তুবিদ্যা, ভূবিজ্ঞান, ভূতত্ত্ব, মাটি, জলবিজ্ঞান, পরিবেশবিদ্যা, বলবিদ্যা এবং বিজ্ঞানের আর শাখার সাথে সংযুক্ত।

    প্রাচীনকাল ও মধ্যযুগীয় সময়কালে সকল সকল স্থাপত্যের নকশা এবং নির্মাণ রাজমিস্ত্রি এবং কাঠমিস্ত্রি দ্বারা করা হত, যার ফলে একসময় স্থপতির প্রয়োজন অনুভব করায়। সকল জ্ঞান একদল বিশেষ গোষ্ঠীর কাছে মুষ্ঠিবধ্য ছিল এবং তা খুব কম সময়ই অন্যদের জানানো হত। এর ফলে একটি নির্দিষ্ট এলাকায় একই ধরনের স্থাপনা, রাস্তা ও অবকাঠামো দেখা যেত এবং তা আকারে ক্রমান্বয়ে আর বড় হতে থাকে। [১২]

    পদার্থবিজ্ঞান এবং গণিতের সূত্রগুলিকে পুরকৌশলের জন্য ব্যবহার উপযোগী করে গড়ে তোলার প্রথম প্রচেষ্টাটি করেন আর্কিমিডিস তৃতীয় খ্রিস্টপূর্বাব্দ সালে, যার মধ্যে আর্কিমিডিসের তত্ত্ব অন্তর্গত ছিল, যা প্লবতা সম্পর্কে আমাদের ধারণা মজবুত করতে সাহায্য করে এবং আমাদেরকে বিভিন্ন ব্যবহারউপযোগী সমাধান যেমন আর্কিমিডিসের স্ক্রু বানাতে সাহায্য করে। ব্রহ্মগুপ্ত, একজন ভারতীয় গণিতবিদ, সপ্তম খ্রিস্টাব্দে হিন্দু-আরবিক সংখ্যাতত্ত্বের উপর ভিত্তি করে, পাটিগণিত ব্যবহার করে খননকৃত এলাকার আয়তন বের করবার পদ্ধতি আবিষ্কার করেন। [১৩]

    পুর-প্রকৌশলী

    শিক্ষা ও অনুমতিপত্র

    মূল নিবন্ধ: পুর-প্রকৌশলী

    পুর-প্রকৌশলী সাধারণত পুরকৌশল এর উপর একটি একাডেমিক ডিগ্রী নিয়ে থাকেন। এর শিক্ষাবর্ষ ৩ থেকে ৫ বছর হয়ে থাকে, এবং সম্পন্ন ডিগ্রী প্রকৌশল স্নাতক, বা বিজ্ঞান স্নাতক হিসেবে মনোনীত করা হয়। পুরকৌশল পাঠ্যক্রমে সাধারণত পদার্থবিদ্যা, গণিত, প্রকল্প ব্যবস্থাপনা, নকশা এবং নির্দিষ্ট বিষয় অন্তর্ভুক্ত আছে। পুরকৌশলের প্রয়োজনীয় শাখায় প্রাথমিক কোর্স গ্রহণ করার পর, তারা উন্নতির সাপেক্ষে এক বা একাধিক শাখার উপর বিশেষত্ব লাভ করে থাকেন। যদিও স্নাতক ডিগ্রীর (বিএসসি) একজন ছাত্র শিল্প-স্বীকৃত(industry-accredited) যোগ্যতা সম্পন্ন হয়ে থাকে, আবার কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্নাতকোত্তর ডিগ্রী (এমএসসি) প্রদান করে, যা শিক্ষার্থীদের তাদের পছন্দের বিষয়ে আরও বিশেষজ্ঞ হওয়ার সুযোগ দিয়ে থাকে।.[১৪] অধিকাংশ দেশে, একটি স্নাতক ডিগ্রীই ইঞ্জিনিয়ারিং পেশাদারী সার্টিফিকেশন হিসেবে কাজ করে। প্রত্যায়িত ডিগ্রী কার্যক্রম সম্পন্ন হওয়ার পর, একজন প্রকৌশলীকে প্রত্যয়িত হওয়ার পূর্বেই তার পরীক্ষার ফলাফল আশাতীত এবং কর্ম দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। একবার প্রত্যায়িত হয়ে গেলে, প্রকৌশলী তখন পেশাদার হিসেবে বিবেচিত হবে। প্রাসঙ্গিক পেশাদারী সংস্থার মধ্যে, প্রকৌশলী জাতীয় সীমানা জুড়ে অনুশীলন বা হাতে কলমে শিক্ষা গ্রহণ করার বেপারে আন্তর্জাতিক চুক্তি আছে। প্রশংসাপত্রের সুবিধা অনেকাংশে তার অবস্থানের উপর নির্ভর করে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ক্যানাডাতে, শুধু মাত্র একজন প্রত্যায়িত পেশাদারী প্রকৌশলই পারবেন সরকারি এবং বেসরকারি কাজের জন্য, তার স্বাক্ষরকৃত প্রকৌশলী পরিকল্পনা (plan) এবং অঙ্কন(drawing) অনুমোদনের জন্য সরকারি কর্তৃপক্ষের নিকট জমা দিতে। “[১৫] যুক্তরাজ্য সহ অন্যান্য দেশেও পুরকৌশলের জন্য একই আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডে পুর-প্রকৌশলীদের রাষ্ট্রীয় অনুমোদনে বা লাইসেন্সে কিছুটা সীমাবদ্ধতা রয়েছে। প্রায় সকল প্রতায়িত সংস্থাই নীতিশাস্ত্র কোড(code of ethics) মেনে চলে, যা ওখানকার সকল সদস্যকে মেনে চলতে হবে “[১৬] একজন প্রকৌশলীকে অন্য পক্ষের সাথে, চুক্তি আইন সংবলিত চুক্তিমুলক বিষয়গুল অবশ্যই মেনে চলতে হবে। যদি একজন প্রকৌশলী তার কাররয ক্ষেত্রে অপারগ হয়, তবে তিনি আইনত দোষী সাব্বস্থ হতে পারে।”[১৭] একজন পুরকৌশলীকে আরও কিছু নিয়ম কানুন মেনে কাজ করতে হয়, সেটা হতে পারে বিল্ডিং কোড ও পরিবেশ গত আইন।

    চিত্রশালা

    আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের মতো জটিল সব স্থাপনায় পুরকৌশলের সুগভীর জ্ঞান প্রয়োজন হয়।

    চীনেরসাংহাই এর একটি বহু স্তরবিশিষ্ট স্ট্যাক ইন্টারচেঞ্জ, ভবন, বাড়ি এবং পার্ক।

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেরফিলাডেলফিয়া সিটি হল এখনও বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা এবং লোড ভারবহনক্ষম কাঠামো।

  • এমিল আর্টিন

    এমিল আর্টিন

    এমিল আর্টিন (জার্মান: Emil Artin) (৩রা মার্চ, ১৮৯৮২০শে ডিসেম্বর, ১৯৬২) অস্ট্রীয় গণিতবিদ। ভিয়েনায় তার জন্ম হয়। তিনি ভিয়েনা, লাইপ্‌ৎসিশ ও গ্যোটিঙেন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। ১৯২৩ থেকে ১৯৩৭ সাল পর্যন্ত তিনি হামবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। ১৯৩৭ সালে তিনি নাৎসি জার্মানি ত্যাগ করে আমেরিকায় পাড়ি জমান এবং সেখানে নটরডেম, ইন্ডিয়ানা ও প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। ১৯৪৮ সালে তিনি জার্মানিতে ফিরে যান এবং হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত হামবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন।

    অস্ট্রীয় গণিতবিদ। ভিয়েনায় তার জন্ম হয়। তিনি ভিয়েনা, লাইপ্‌ৎসিশ ও গ্যোটিঙেন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। ১৯২৩ থেকে ১৯৩৭ সাল পর্যন্ত তিনি হামবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। ১৯৩৭ সালে তিনি নাৎসি জার্মানি ত্যাগ করে আমেরিকায় পাড়ি জমান এবং সেখানে নটরডেম, ইন্ডিয়ানা ও প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেন। ১৯৪৮ সালে তিনি জার্মানিতে ফিরে যান এবং হার্ট অ্যাটাকে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত হামবুর্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন।

    আর্টিন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান বীজগণিতবিদ ছিলেন। বীজগাণিতিক সংখ্যাতত্ত্ব, বিশেষ করে ক্লাস ফিল্ড তত্ত্বের ওপর কাজ করেন। গালোয়ার সম্প্রসারণের জন্য একটি L-ফাংশন উপস্থাপন করেন। তিনি ব্রেইড তত্ত্ব-ও প্রতিষ্ঠা করেন।

    তার আর্মেনিয়ান পদবি ছিল আর্টিনিয়ান যা সংক্ষিপ্ত করে আর্টিন করা হয়েছিল। [১][২][৩]

  • এডওয়ার্ড উইটেন

    এডওয়ার্ড উইটেন

    এডওয়ার্ড উইটেন (ইংরেজি: Edward Witten) (জন্ম ২৬শে আগস্ট, ১৯৫১) গণিতে ফিল্ড্‌স পদক বিজয়ী একজন মার্কিন গণিতবিদতাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রিন্সটন শহরের ইনস্টিটিউট ফর অ্যাডভান্সড স্টাডির নামক গবেষণা প্রতিষ্ঠানের প্রাকৃতিক বিজ্ঞান বিদ্যালয়ের একজন অবসরোত্তর সাম্মানিক (ইমেরিটাস) অধ্যাপক।[১] উইটেন স্ট্রিং তত্ত্ব, কোয়ান্টাম অভিকর্ষ, অতিপ্রতিসম কোয়ান্টাম ক্ষেত্রে তত্ত্বসমূহে ও গাণিতিক পদার্থবিজ্ঞানের অন্যান্য ক্ষেত্রের একজন গবেষক। উইটেনের গবেষণাকর্ম বিশুদ্ধ গণিতশাস্ত্রের উপরে তাৎপর্যপূর্ণ প্রভাব ফেলেছে।[২] ১৯৯০ সালে আন্তর্জাতিক গণিত সংঘ তাঁকে প্রথম পদার্থবিজ্ঞানী হিসেবে গণিতে ফিল্ডস পদক প্রদান করে। পদার্থবিজ্ঞানে অন্তর্দৃষ্টির জন্য (যেমন সাধারণ আপেক্ষিকতা ক্ষেত্রে ১৯৮১ সালে ধনাত্মক শক্তি উপপাদ্যটির প্রমাণ) এবং জোনসের অপরিবর্তনীয়গুলিকে ফাইনম্যান সমগ্রক হিসেবে ব্যাখ্যা করার জন্য তাঁকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।[৩] তাঁকে কার্যত এম-তত্ত্বের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে গণ্য করা হয়।[৪]

    গণিতে ফিল্ড্‌স পদক বিজয়ী একজন মার্কিন গণিতবিদ ও তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রিন্সটন শহরের ইনস্টিটিউট ফর অ্যাডভান্সড স্টাডির নামক গবেষণা প্রতিষ্ঠানের প্রাকৃতিক বিজ্ঞান বিদ্যালয়ের একজন অবসরোত্তর সাম্মানিক (ইমেরিটাস) অধ্যাপক।[১] উইটেন স্ট্রিং তত্ত্ব, কোয়ান্টাম অভিকর্ষ, অতিপ্রতিসম কোয়ান্টাম ক্ষেত্রে তত্ত্বসমূহে ও গাণিতিক পদার্থবিজ্ঞানের অন্যান্য ক্ষেত্রের একজন গবেষক। উইটেনের গবেষণাকর্ম বিশুদ্ধ গণিতশাস্ত্রের উপরে তাৎপর্যপূর্ণ প্রভাব ফেলেছে।[২] ১৯৯০ সালে আন্তর্জাতিক গণিত সংঘ তাঁকে প্রথম পদার্থবিজ্ঞানী হিসেবে গণিতে ফিল্ডস পদক প্রদান করে। পদার্থবিজ্ঞানে অন্তর্দৃষ্টির জন্য (যেমন সাধারণ আপেক্ষিকতা ক্ষেত্রে ১৯৮১ সালে ধনাত্মক শক্তি উপপাদ্যটির প্রমাণ) এবং জোনসের অপরিবর্তনীয়গুলিকে ফাইনম্যান সমগ্রক হিসেবে ব্যাখ্যা করার জন্য তাঁকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।[৩] তাঁকে কার্যত এম-তত্ত্বের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে গণ্য করা হয়।[৪]

    জীবনী

    উইটেন ম্যারিল্যান্ডের বাল্টিমোরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৭১ সালে ব্যাচেলর্স ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে ১৯৭৪ সালে এমএ এবং ১৯৭৬ সালে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। তার পিএইচডি উপদেষ্টা ছিলেন নোবেল বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী ডেভিড জোনাথন গ্রস। তিনি ১৯৮০ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত প্রিন্সটনে পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। [৫]

  • এট্‌সখার ডেইক্‌স্ট্রা

    এট্‌সখার ডেইক্‌স্ট্রা

    এট্‌স্খার ওয়েইবে ডেইক্‌স্ট্রা (ওলন্দাজ: Edsger Wybe Dijkstra; আ-ধ্ব-ব: ˈɛtˌsxər ˈwɛɪbə ˈdɛɪkˌstra) (মে ১১, ১৯৩০ – আগস্ট ৬, ২০০২) একজন ওলন্দাজ কম্পিউটার বিজ্ঞানী, প্রোগ্রামার, সফটওয়্যার প্রকৌশলী, সিস্টেম বিজ্ঞানী, বিজ্ঞান প্রবন্ধকার। [১][২] টুরিং পুরস্কার সহ বহু সম্মানে অভিষিক্ত ডেইক্‌স্ট্রাকে কম্পিউটার বিজ্ঞানের ইতিহাসের প্রধানতম বিজ্ঞানীদের একজন মনে করা হয়।

    একজন ওলন্দাজ কম্পিউটার বিজ্ঞানী, প্রোগ্রামার, সফটওয়্যার প্রকৌশলী, সিস্টেম বিজ্ঞানী, বিজ্ঞান প্রবন্ধকার। [১][২] টুরিং পুরস্কার সহ বহু সম্মানে অভিষিক্ত ডেইক্‌স্ট্রাকে কম্পিউটার বিজ্ঞানের ইতিহাসের প্রধানতম বিজ্ঞানীদের একজন মনে করা হয়।

    ডেইক্‌স্ট্রা ১৯৭২ সালে প্রোগ্রামিং ভাষার ক্ষেত্রে মৌলিক অবদানের জন্য টুরিং পুরস্কার লাভ করেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অফ টেক্সাস অ্যাট অস্টিনে ১৯৮৪ থেকে ২০০২ সালে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত কম্পিউটার বিজ্ঞানের শ্লুমবার্গার সেন্টেনিয়াল চেয়ার ছিলেন।

  • আলোন্‌জো চার্চ

    আলোন্‌জো চার্চ

    আলোন্‌জো চার্চ (জুন ১৮, ১৯০৩ – আগস্ট ১১, ১৯৯৫) ছিলেন একজন মার্কিন গণিতবিদ এবং যুক্তিবিদ। তত্ত্বীয় কম্পিউটার বিজ্ঞানকে শক্ত ভিত্তির উপর দাঁড় করানোর পিছনে তার উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে। অ্যালান টুরিংয়ের পাশাপাশি চার্চকে কম্পিউটার বিজ্ঞানের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। [১][২]

     ছিলেন একজন মার্কিন গণিতবিদ এবং যুক্তিবিদ। তত্ত্বীয় কম্পিউটার বিজ্ঞানকে শক্ত ভিত্তির উপর দাঁড় করানোর পিছনে তার উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে। অ্যালান টুরিংয়ের পাশাপাশি চার্চকে কম্পিউটার বিজ্ঞানের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

    তিনি ওয়াশিংটন, ডিসি তে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯২৪ সালে ব্যাচেলর ডিগ্রী এবং ১৯২৭ সালে ওসওয়াল্ড ভেবলেন এর তত্ত্বাবধানে পিএইচ ডি ডিগ্রী অর্জন করেন। গটিংগেনের গেয়র্গ আউগুস্ট বিশ্ববিদ্যালয়-এ পোস্টডক করার পর তিনি ১৯২৯-১৯৬৭ প্রিন্সটনে পড়ান এবং ১৯৬৭-১৯৯০ পড়ান ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া অ্যাট লস অ্যাঞ্জেলেস-এ।

    গণিতবিষয়ক কাজ

  • সমতল জ্যামিতি

    সমতল জ্যামিতি

    সমতল জ্যামিতি (ইংরেজি: Plane geometry) জ্যামিতির একটি প্রাথমিক শাখা যেখানে সমতল পৃষ্ঠ ও সমতল-পৃষ্ঠবিশিষ্ট জ্যামিতিক বস্তু, যেমন ত্রিভুজ, বৃত্ত ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করা হয়। শাখাটি বিখ্যাত গ্রিক গণিতবিদ ইউক্লিডের নামানুসরণে ইউক্লিডীয় জ্যামিতি (Euclidean geometry) নামেও পরিচিত। ইউক্লিড প্রথম খ্রিস্টপূর্ব ৪র্থ শতকে এই শাখাটি অধ্যয়ন করেন। তার লেখা ইলিমেন্টস ১৯শ শতকে অ-ইউক্লিডীয় জ্যামিতির আবির্ভাবের পূর্ব পর্যন্ত জ্যামিতির প্রধানতম পাঠ্যপুস্তক হিসেবে গণ্য করা হত এবং এখনো বইটি জ্যামিতির প্রথম পাঠ্য হিসাবে বিবেচিত।

    দেগণিত
    সমতল জ্যামিতি

    বিষয়শ্রেণীসমূহ:

  • BCS Model Test 5/100

    BCS Model Test 5/100

    bcs model test
    [forminator_quiz id=”5746″]
    bcs model test