Tag: অনলাইন মডেল টেস্ট

  • তরাই

    তরাই

    তরাই (নেপালি: तराई, tarāī) হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত জলাভূমি, তৃণভূমি, সাভানা ও অরণ্যময় বলয় অঞ্চল। এটি হিমালয় পর্বতমালার দক্ষিণে এবং গাঙ্গেয় সমভূমির উত্তরে অবস্থিত। অঞ্চলটি পশ্চিমে যমুনা নদী ধরে ভারতের হিমাচল প্রদেশ, হরিয়ানা, উত্তরাখণ্ড থেকে পূর্বে উত্তরপ্রদেশবিহার পর্যন্ত বিস্তৃত। পূর্বাঞ্চলে ব্রহ্মপুত্র নদীর অববাহিকায় পশ্চিমবঙ্গ, বাংলাদেশ, ভুটানআসামে এ অঞ্চলটির কিয়দংশ ডুয়ার্স নামে পরিচিত।[১]

    আকাশ থেকে তরাইয়ের সমভূমি, বিরাটনগর, নেপাল

    ভূ-প্রকৃতি

    তরাই অঞ্চলের উত্তরে অবস্থিত হিমালয়ের পাথর, নুড়ি আর ক্ষয়প্রাপ্ত মাটিতে তৈরি বনময় ভাবর অঞ্চল। তরাই অঞ্চলের মাটিতে কাদা ও বালির পর্যায়ক্রমিক স্তর দেখা যায়। এখানকার ভৌমজলপৃষ্ঠ (ওয়াটার টেবিল) উচ্চ হওয়ায় অনেক ঝোরা ও জলভূমি দেখা যায়। তরাই অঞ্চলের নদীগুলিতে বর্ষাকালে দুকূল ছাপিয়ে বন্যা হয়। তরাই-ডুয়ার্স সাভানা ও তৃণভূমি একটি বাস্তু-অঞ্চল (ইকোরিজিয়ন)। এই অঞ্চলটি গোটা তরাই অঞ্চলের মধ্যভাগ জুড়ে অবস্থিত। এইখানে লম্বা লম্বা ঘাসের তৃণভূমি, সাভানা এবং চিরহরিৎ ও পর্ণমোচী বনভূমি দেখা যায়। এখানকার ভূমির ঢাল উত্তর থেকে দক্ষিণ দিকে, এবং এই ঢালও বেশি নয়। ভূমিভাগের সাধারণ উচ্চতা ৮০-১০০ মিটার। তিস্তা, তোর্সা, রায়ডাক, জলঢাকা, সঙ্কোশ প্রভৃতি বড় এবং একাধিক ছোট নদীর বয়ে আনা বালি, নুড়ি ও পাথরে গড়ে উঠেছে তরাই।

    মানচিত্রে বেগুনী রঙে অঙ্কিত অংশটি তরাই অঞ্চল

    হাতির সাথে দণ্ডায়মান অ্যাডওয়ার্ড, প্রিন্স অব ওয়েলস; ১৮৭৫/৭৬-এ তোলা ছবি

  • ঢাল

    ঢাল

    ঢাল বা নতিমাত্রা হচ্ছে এমন একটি রেখা বা গ্রেডিয়েন্ট যা বর্ণনা করে এর দিক এবং কৌণিক মান[১]

    ঢাল সাধারণতঃ ‌ m অক্ষর দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।[২]

    একটি রেখার (যেকোনো) দুটি স্বতন্ত্র বিন্দুর মধ্যে “উল্লম্ব পরিবর্তন” থেকে “অনুভূমিক পরিবর্তন” এর অনুপাত খুঁজে বের করে ঢাল গণনা করা হয়। কখনও কখনও অনুপাতটি ভাগফল হিসাবে প্রকাশ করা হয়, একই রেখায় প্রতি দুটি স্বতন্ত্র বিন্দুর জন্য একই সংখ্যা দেয়। একটি রেখা যা কমছে তার একটি ঋণাত্মক “বৃদ্ধি” আছে।

    বিশ্লেষণ

    স্থানাঙ্ক জ্যামিতি ও ত্রিকোণমিতির সাহায্যে

    Wiki slope in 2d.svg

    ধরি, ছক কাগজে দুটি বিন্দু ( x 1 , y 1 ) {\displaystyle (x_{1},y_{1})} ও ( x 2 , y 2 ) {\displaystyle (x_{2},y_{2})} । তাহলে বিন্দু দুটির সংযোজক সরলরেখার নতি হবে:- m = Δ y Δ x = y 2 − y 1 x 2 − x 1 {\displaystyle m={\frac {\Delta y}{\Delta x}}={\frac {y_{2}-y_{1}}{x_{2}-x_{1}}}}

    আবার সরলরেখাটি x x-অক্ষের সঙ্গে θ \theta কোণে আনত থাকলে, সেক্ষেত্রে নতি হবে m = t a n θ {\displaystyle m=tan\theta }

    উপরের ছবিতে দেখা যাচ্ছে যে, একটি সমকোণী ত্রিভুজ তৈরী হয়েছে। সেখান থেকে,

    m = t a n θ = y 2 − y 1 x 2 − x 1 = Δ y Δ x {\displaystyle m=tan\theta ={\frac {y_{2}-y_{1}}{x_{2}-x_{1}}}={\frac {\Delta y}{\Delta x}}}

    অবকলনের সাহায্যে

    নতিকে এভাবেও প্রকাশ করা যায়:

    m = d y d x {\displaystyle m={\frac {dy}{dx}}}

    কোন বক্ররেখার কোন বিন্দুতে নতি নির্ণয় করতে হলে, ওই বিন্দুতে স্পর্শক অঙ্কন করা হয়। তারপর নতি নির্ণয় করা হয়।

    সরলরেখায় প্রয়োগ

    y = m x + c {\displaystyle y=mx+c} সমীকরণটি সরলরেখার অন্যতম প্রধান সমীকরণ। এতে ব্যবহৃত m m পদটি নতি নির্দেশ করে।

    ৪৫° রেখা

    কোনো সরলরেখা মূলবিন্দুগামী হলে, যদি তার নতি ১ এর সমান হয়, তাকে ৪৫° রেখা বলে।

    এটি y = m x + c {\displaystyle y=mx+c} সমীকরণটি মেনে চলে। এক্ষেত্রে c = 0 {\displaystyle c=0}(যেহেতু y {\displaystyle y}-অক্ষকে ( 0 , 0 ) {\displaystyle (0,0)} বিন্দুতে ছেদ করে।)

    মূলবিন্দুগামী যে কোনও সরলেখার সমীকরণ তাই y = m x {\displaystyle y=mx}

    ৪৫° রেখায় m = 1 {\displaystyle m=1} হবার জন্য, এটির সমীকরণ হয়:- y = x {\displaystyle y=x}

    এখানে আবার নতিকোণ ( θ \theta)=৪৫° বা π 4 {\displaystyle {\frac {\pi }{4}}} হবার জন্যই, m = t a n π 4 = 1 {\displaystyle m=tan{\frac {\pi }{4}}=1}

    সাধারণ সমীকরণে

    সরলরেখার সাধারণ সমীকরণ:- a x + b y + c = 0 {\displaystyle ax+by+c=0} এখান থেকে নতি পাওয়া যায়, m = − a b {\displaystyle m={\frac {-a}{b}}}

    আরও দেখুন

  • জাতীয়তাসূচক বিশেষণ

    জাতীয়তাসূচক বিশেষণ

    জাতীয়তাসূচক বিশেষণ হল কোন নির্দিষ্ট স্থানের অধিবাসী কিংবা স্থানীয় ব্যক্তিদেরকে সাধারণভাবে শনাক্তকরণে ব্যবহৃত শব্দ বা শব্দগুচ্ছ যা সাধারণত উক্ত জায়গাটির নামানুসারে উদ্ভব হয়[১]।এর উদাহরণ হিসেবে বলা যায় ঢাকা শহরের অধিবাসীকে “ঢাকাইয়া“, যুক্তরাষ্ট্র নামক দেশের ব্যক্তিকে “আমেরিকান” এবং সোয়াহিলি উপকূলের অধিবাসীকে সোয়াহিলি বলা হয়।

    জাতীয়তাসূচক বিশেষণ সবসময় কোন ব্যক্তির নাগরিকত্ব কিংবা বসবাসের স্থানকে সুস্পষ্টভাবে নির্দেশ নাও করতে পারে এবং অনেক বিশেষণ কোন ব্যক্তির জাতিতাত্ত্বিক নামের সঙ্গে মিশে দ্ব্যর্থতা সৃষ্টি করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ “থাই” বলতে থাইল্যান্ডের যে কোন নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর যেকোনো অধিবাসী কিংবা নাগরিককে বুঝাতে পারে অথবা আরও সংকীর্ণ ভাবে থাই জাতির সদস্যকে বোঝাতে পারে।

    অন্যদিকে কিছু ব্যক্তিবর্গ একাধিক জাতীয়তাসূচক বিশেষণে বিশেষায়িত হতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, যুক্তরাজ্যের স্থানীয় অধিবাসীকে “ব্রিটিশ“, “ব্রিটন” কিংবা কথ্যভাষায় “ব্রিট” বলা যেতে পারে। কিছু ভাষায় জাতীয়তাসূচক শব্দ অন্য ভাষার শব্দ ভান্ডার থেকে উদ্ভূত হতে পারে। যেমন ইংরেজি ভাষায় “Québécois(e)” শব্দটি প্রায়ই কুইবেকের অধিবাসীদেরকে বোঝাতে ব্যবহৃত হয় (যদিও কুইবেকার ও ব্যবহৃত হয়)।

  • জলবায়ুবিদ্যা

    জলবায়ুবিদ্যা

    জলবায়ুবিদ্যা বলতে প্রাকৃতিক ভূগোলের এমন একটি শাখাকে বুঝানো হয় যেখানে কোন একটি স্থানের কয়েক বছরের আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্যের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ করা হয়।

    ভিন্ন উপস্থাপনায়

    ৩০ বছরের গড় তাপমাত্রার মানচিত্র। দীর্ঘ সময়ের গড় উপাত্ত থেকে প্রাপ্ত আবহাওয়া বিষয়ক ঐতিহাসিক তথ্যপঞ্জী কখনো কখনো “জলবায়ুবিদ্যা” বলে নির্দেশিত হয়।

  • চৈনিক ভূগোলবিদ্যা

    চৈনিক ভূগোলবিদ্যা

    বিষয়ক অধ্যয়ন খ্রিষ্টপূর্ব ৫ম শতাব্দীর যুদ্ধকালীন সময় হতে শুরু হয়েছে। এর বিস্তৃতি হান রাজবংশের অধীনে চীনা সাম্রাজ্য বৃদ্ধির মাধ্যমে মূল চীন ভূখণ্ড গঠনের পরও বহুদিন যাবত্ চলেছে। ১১দশ শতাব্দীতে কম্পাস আবিষ্কারের দ্বারা (সুং রাজবংশের শাসনামলে) মাধ্যমে এটি স্বর্ণযুগে প্রবেশ করে এবং ১৫দশ শতকে অ্যাডমিরাল ঝেং হে-র অধীনে প্রশান্ত মহাসাগরে চীনা অনুসন্ধান দলের সমুদ্র যাত্রার সময় (মিং রাজবংশের আমলে) এটি মধ্যগগণে অবস্থান করছিলো।

    ভূগোলের ইতিহাস
    গ্রিক-রোমান চীনা ইসলামিক আবিষ্কারের যুগ মানচিত্রাঙ্কন বিদ্যার ইতিহাস পরিবেশগত নিয়তিবাদ আঞ্চলিক ভূগোল পরিমাণগত বিপ্লব জটিল ভূগোল
    দে

    একনজরে

    প্রাচীন চীনের যুদ্ধরত রাজ্য কাল

    হান সাম্রাজ্য

    তিন রাজত্ব

    তাং সাম্রাজ্য

    সুং রাজবংশ

    যুয়ান রাজবংশ

    • Zhou Daguan (১৩দশ শতাব্দী)
    • Wang Dayuan (১৪দশ শতাব্দী)
    • Yu Qin (১৪দশ শতাব্দী)

    মিং রাজবংশ

    আরও দেখুন

  • ঘূর্ণন

    ঘূর্ণন

    ঘূর্ণন বলতে কোনও বিন্দুকে বা কেন্দ্রকে ঘিরে কোনও বস্তুর বৃত্তাকার গতিকে বোঝায়। একটি ত্রিমাত্রিক বস্তু অসীম সংখ্যক কাল্পনিক রেখাকে ঘিরে ঘূর্ণন সম্পন্ন করতে পারে; এগুলিকে ঐ বস্তুর ঘূর্ণন অক্ষ বলে। যদি অক্ষরেখাটি বস্তুটির ভরকেন্দ্র দিয়ে অতিক্রম করে, তাহলে বলা হয় যে বস্তুটি নিজ অক্ষের উপরে ঘূর্ণনশীল। যেমন পৃথিবীর ভিতর দিয়ে উত্তর-দক্ষিণ মেরু বরাবর একটি সরলরেখা কল্পনা করা হয়, যাকে কেন্দ্র করে পৃথিবী পূর্বপশ্চিমে ঘোরে। একে পৃথিবীর অক্ষ বা মেরুরেখা বলে। পৃথিবী তার অক্ষে সম্পূর্ণ একবার ঘুরতে ২৪ ঘণ্টা সময় নেয়।

    যদি বস্তুটি বহিঃস্থ কোনও বিন্দুকে ঘিরে বৃত্তাকার গতিপথে ভ্রমণ করে, তাহলে সেটিকে আবর্তন বা কাক্ষিক আবর্তন বলে। যেমন পৃথিবীকে সূর্যের চারপাশে আবর্তন করছে।

    যে রেখা কোনো সুষম বস্তু অথবা চিত্রকে দু’টি প্রতিসম অংশে বিভক্ত করে তাকে অক্ষ বলে। যেমন – বৃত্তের ব্যাস

  • গ্রাবরেখা

    গ্রাবরেখা

    রাবরেখা বা অধঃক্ষিপ্ত হিমবাহ হল হিমবাহের অবক্ষেপণ বা সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ। হিমবাহ অগ্রসর হওয়ার সময় এর সাথে যেসব পাথরখণ্ড, বালি, কাদা প্রভৃতি বাহিত হয়, হিমবাহ গলতে শুরু করলে সেগুলি হিমবাহের প্রবাহপথের আশেপাশে সঞ্চিত হতে থাকে। এই অসংবদ্ধ মিশ্র পদার্থের সঞ্চয়কে গ্রাবরেখা বা অধঃক্ষিপ্ত হিমবাহ বলে।[১]

    প্রকারভেদ

    অবস্থান ও প্রস্তুতি অনুযায়ী গ্রাবরেখাকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন-

    • পার্শ্ব গ্রাবরেখাঃ হিমবাহের দুইপাশে সরু দৈর্ঘ্য আকারে যে সরু গ্রাবরেখা সঞ্চিত হয়, তাকে পার্শ্ব গ্রাবরেখা বলে।
    • ভূমি গ্রাবরেখাঃ হিমবাহের নিচে যে গ্রাবরেখা সঞ্চিত হয়, তাকে ভূমি গ্রাবরেখা বলে।
    • প্রান্ত গ্রাবরেখাঃ হিমবাহ যেখানে এসে মিলিত হয় অর্থাৎ হিমবাহের সামনে সঞ্চিত গ্রাবরেখাকে প্রান্ত গ্রাবরেখা বলে।
    • মধ্য গ্রাবরেখাঃ দু’দিক থেকে এগিয়ে আসা দুটি হিমবাহ যেখানে মিলিত হয় সেখানে উভয়ের গ্রাবরেখা দ্বারা সৃষ্ট গ্রাবরেখাকে মধ্য গ্রাবরেখা বলে।
    • হিমাবদ্ধ গ্রাবরেখাঃ অনেক সময় নানা আকৃতির পাথরের টুকরো হিমবাহের ফাটলের মধ্যে ঢুকে হিমবাহের মধ্যে আবদ্ধ হয়। এই ধরনের গ্রাবরেখা হিমাবদ্ধ গ্রাবরেখা নামে পরিচিত।

    উদাহরণ: তিস্তা নদীর উচ্চ অববাহিকায় লাচুং ও লাচেন অঞ্চলে নানা ধরনের গ্রাবরেখা দেখা যায়। উপরিউক্ত গ্রাবরেখাগুলি ছাড়াও ভূপৃষ্ঠ-এ যে বিশেষ ধরনের কিছু গ্রাবরেখা দেখা যায় সেগুলি হল-

    • অবিন্যস্ত গ্রাবরেখাঃহিমবাহের প্রান্তভাগে ইতস্তত বিক্ষিপ্তভাবে সঞ্চিত গ্রাবরেখা কে অবিন্যস্ত গ্রাবরেখা বলে।
    • বলয়ধর্মী গ্রাবরেখাঃহিমবাহের প্রান্তভাগে বলয়ের আকারে সঞ্চিত গ্রাবরেখা কে বলয়ধর্মী গ্রাবরেখা বলে।
    • রোজেন গ্রাবরেখাঃগ্রাবরেখা গুলি একে অপরের ওপর সঞ্চিত হলে তাকে রোজেন গ্রাবরেখা বলে।
    • স্তরায়িত সামুদ্রিক গ্রাবরেখাঃউপকূল অঞ্চলে হিমবাহ প্রসারিত হলে সমুদ্রের তলদেশে স্তরে স্তরে গ্রাবরেখা সঞ্চিত হয় এদের স্তরায়িত সামুদ্রিক গ্রাবরেখা বলে।
  • গ্রহণ (জ্যোতির্বিজ্ঞান)

    গ্রহণ (জ্যোতির্বিজ্ঞান)

    গ্রহণ (ইংরেজি: Eclipse এক্লিপ্‌স্‌) বলতে একটি খ-বস্তুর কারণে অন্য একটি খ-বস্তুর আংশিক বা পূর্ণরূপে আড়াল হওয়াকে বোঝায়। যখন তিনটি খ-বস্তু একই সরলরেখায় অবস্থান করে, তখন তাদের মধ্যে একটি খ-বস্তু থেকে বাকী দুইটি খ-বস্তুর মধ্যে সংঘটিত গ্রহণ পর্যবেক্ষণ করা যায়। যে খ-বস্তুটি আড়াল করে, তাকে বলে গ্রহণকারী খ-বস্তু। আর যে খ-বস্তুটি আড়ালে চলে যায়, তাকে বলে গ্রহণকৃত খ-বস্তু।[১]

    The ESO 3.6-metre telescope at La Silla, during observations. The Milky Way, our own galaxy, stretches across the picture: it is a disc-shaped structure seen perfectly edge-on. Above the telescope´s dome, here lit by the Moon, and partially hidden behind dark dust clouds, is the yellowish and prominent central bulge of the Milky Way. The whole plane of the galaxy is populated by about a hundred thousand million stars, as well as significant amounts of interstellar gas and dusts. The dust absorbs visible light and reemits it at longer wavelength, appearing totally opaque at our eyes. The ancient Andean civilizations saw in these dark lanes their animal-shaped constellations. By following the dark lane which seems to grow from the centre of the Galaxy toward the top, we find the reddish nebula around Antares (Alpha Scorpii). The Galactic Centre itself lies in the constellation of Sagittarius and reaches its maximum visibility during the austral winter season. The ESO 3.6-metre telescope, inaugurated in 1976, currently operates with the HARPS spectrograph, the most precise exoplanet “hunter” in the world. Located 600 km north of Santiago, at 2400 metres altitude in the outskirts of the Chilean Atacama Desert, La Silla was first ESO site in Chile and the largest observatory of its time. This photograph was taken by ESO Photo Ambassador Serge Brunier. Links ESO Photo Ambassadors webpage.

    যেমন – যখন সূর্যপৃথিবীর মাঝখানে চাঁদ অবস্থান নেয়, তখন পৃথিবীপৃষ্ঠের পর্যবেক্ষকের সাপেক্ষে সূর্য চাঁদের পেছনে আড়ালে চলে যায় এবং সূর্যের গ্রহণ ঘটে। আবার পৃথিবী যখন চাঁদ ও সূর্যের মধ্যে আসে তখন পৃথিবীর আড়ালে চাঁদ ঢাকা পড়ে এবং চন্দ্রগ্রহণ হয়। চন্দ্রগ্রহণ সূর্যে অবস্থিত কাল্পনিক পর্যবেক্ষকের সাপেক্ষে ঘটলেও, চাঁদের দিকে মুখ করে থাকা পৃথিবীপৃষ্ঠের মানুষেরাও এই চন্দ্রগ্রহণের ঘটনা পর্যবেক্ষণ করতে পারেন, কেননা সূর্য একটি তারা বলে তার আলো পৃথিবীতে বাধা পায় এবং চাঁদ পৃথিবীর ছায়ায় ঢাকা পড়ে যায়। সূর্যগ্রহণ ও চন্দ্রগ্রহণ হল একটি তারা ও দুইটি অন্য ধরনের জ্যোতিষ্ক নিয়ে গঠিত ব্যবস্থায় সংঘটিত গ্রহণ।

    এছাড়া প্রাকৃতিক বা কৃত্রিম উপগ্রহগুলি যখন তাদের গ্রহের পেছনে চলে যায়, তখন পৃথিবীর পর্যবেক্ষকের সাপেক্ষে তাদেরও গ্রহণ ঘটে।

    একটি যুগ্ম তারা ব্যবস্থার কক্ষপথের তল পৃথিবীর মধ্য দিয়ে বা খুব কাছাকাছি অতিক্রম করলে পৃথিবীর পর্যবেক্ষকের সাপেক্ষে পর্যায়বৃত্তভাবে একটি তারা অপরটির গ্রহণ ঘটায়। এই ধরনের গ্রহণ হল দুইটি তারা ও একটি অন্য ধরনের জ্যোতিষ্ক নিয়ে গঠিত ব্যবস্থায় সংঘটিত গ্রহণ।

    যখন গ্রহণকারী বস্তুর আপাত আকার গ্রহণকৃত বস্তুটির আপাত আকারের চেয়ে অনেক বড় হয়, তবে সেই ঘটনাকে জ্যোতির্বিজ্ঞানের বিশেষ পরিভাষায় “অদৃশ্যকরণ” (occultation অকাল্টেশন) বলে। যেমন – চাঁদের পেছনে দূরের কোন তারা, নীহারিকা বা গ্রহের সম্পূর্ণ ঢাকা পড়ে যাওয়া, অথবা কোন প্রাকৃতিক বা কৃত্রিম উপগ্রহের কিংবা অনুসন্ধানী মহাকাশযানের সৌরজগতের কোন খ-বস্তুর পেছনে সম্পূর্ণ ঢাকা পড়ে যাওয়া।

    যখন অপেক্ষাকৃত ছোট একটি খ-বস্তু অনেক বড় একটি খ-বস্তুর সামনে দিয়ে চলে যায়, এবং খুব ছোট আকারের গ্রহণ ঘটে, তখন তাকে গ্রহণ না বলে জ্যোতির্বিজ্ঞানের পরিভাষায় “অতিক্রম” (transit ট্রানজিট) বলে। বুধশুক্র গ্রহ দুইটি প্রায়ই সূর্যকে এ অর্থে “অতিক্রম” করে। ছোট উপগ্রহগুলি তাদের নিজ নিজ গ্রহগুলিকে “অতিক্রম” করতে পারে।

    ১৯৯৯ সালে সংগঠিত সূর্যগ্রহণ

  • গহন সমভূমি

    গহন সমভূমি

    [১][২] এ সমভূমি পৃথিবীর সবচেয়ে সমতল, মসৃন অঞ্চলের অন্তর্গত এবং এখানে খুব কম মানুষই গিয়েছে। [৩] মহাসাগরীয় বেসিনের মূল ভূতাত্ত্বিক উপাদানগুলোর অন্যতম হলো গভীর সমুদ্রের সমভূমিসমূহ (অন্যান্য উপাদানগুলো হলো মধ্য মহাসাগরীয় উচ্চ শৈলশ্রেণি এবং সমভূমির প্রান্তের দুপাশের পাহাড়শ্রেণি। এ উপাদানগুলো ছাড়া সক্রিয় মহাসাগরীয় বেসিনসমূহ (ঐগুলো আবার গতিশীল টেকটনিক প্লেট এর সীমানার সাথে সম্পর্কযুক্ত) also typically include an oceanic trench and a subduction zone.

  • খরা

    খরা

    খরা হল জল সরবরাহে দীর্ঘস্থায়ী ঘাটতির একটি ঘটনা, যা বায়ুমণ্ডলীয় (গড় বৃষ্টিপাতের নীচে), ভূ-পৃষ্ঠের জল বা ভূগর্ভস্থ জল হতে পারে। একটি খরা এক মাস এমনকি এক বছর পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এটি ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলের বাস্তুতন্ত্র এবং কৃষির উপর যথেষ্ট প্রভাব ফেলতে পারে এবং স্থানীয় অর্থনীতির ক্ষতি করতে পারে। গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে বার্ষিক শুষ্ক মৌসুমগুলি খরার বিকাশ এবং পরবর্তীতে গুল্ম আগুনের সম্ভাবনাকে উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করে। তাপের সময়কাল জলীয় বাষ্পের দ্রুত বাষ্পীভবনের মাধ্যমে খরা পরিস্থিতিকে উল্লেখযোগ্যভাবে খারাপ করতে পারে।

    খরা পৃথিবীর বেশিরভাগ অংশে জলবায়ুর একটি পুনরাবৃত্ত বৈশিষ্ট্য। যাইহোক, এই নিয়মিত খরা জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আরও চরম এবং আরও অপ্রত্যাশিত হয়ে উঠেছে। প্রকৃতপক্ষে ডেনড্রোক্রোনোলজি, বা ট্রি রিংস ডেটিং-এর উপর ভিত্তি করে গবেষণাগুলি নিশ্চিত করে যে গ্লোবাল ওয়ার্মিং দ্বারা প্রভাবিত খরা 1900-এ ফিরে যায়।

    অনেক উদ্ভিদ প্রজাতি, যেমন Cactaceae (বা cacti) পরিবারের খরা সহনশীলতা অভিযোজন আছে, যেমন – পাতার ক্ষেত্রফল কমে যাওয়া এবং খরা সহ্য করার ক্ষমতা বাড়াতে মোমযুক্ত কিউটিকল। কেউ কেউ দাফন বীজ হিসাবে শুকনো সময়কাল বেঁচে থাকে। আধা-স্থায়ী খরা মরুভূমি এবং তৃণভূমির মতো শুষ্ক বায়োম তৈরি করে। দীর্ঘস্থায়ী খরা ব্যাপক অভিবাসন ও মানবিক সংকট সৃষ্টি করেছে। বেশিরভাগ শুষ্ক বাস্তুতন্ত্রের স্বাভাবিকভাবেই কম উৎপাদনশীলতা রয়েছে। নথিভুক্ত ইতিহাসে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘায়িত খরা চিলির আতাকামা মরুভূমিতে (400 বছর) হয়েছিল।

    ইতিহাস জুড়ে, খাদ্যের প্রাপ্যতা এবং সমাজের বাকি অংশের উপর প্রভাবের কারণে মানুষ সাধারণত খরাকে “বিপর্যয়” হিসাবে দেখেছে। মানুষ প্রায়ই খরাকে মানুষের দ্বারা সৃষ্ট একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা অতিপ্রাকৃত শক্তির ফল হিসেবে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছে। এটি প্রাচীনতম নথিভুক্ত জলবায়ু ঘটনাগুলির মধ্যে একটি, যা গিলগামেশের মহাকাব্যে উপস্থিত এবং জোসেফের আগমন এবং প্রাচীন মিশর থেকে পরবর্তী যাত্রার বাইবেলের গল্পের সাথে যুক্ত। 9,500 খ্রিস্টপূর্বাব্দে চিলিতে শিকারী-সংগ্রাহক অভিবাসন ঘটনাটির সাথে যুক্ত হয়েছে, যেমনটি প্রায় 135,000 বছর আগে আফ্রিকার বাইরে এবং বাকি বিশ্বে প্রাথমিক মানুষের নির্বাসন রয়েছে। খরা প্রতিরোধ বা এড়ানোর জন্য আচার-অনুষ্ঠান বিদ্যমান, বৃষ্টি তৈরি করা নাচ থেকে শুরু করে মানুষের বলিদান পর্যন্ত যেতে পারে। আজকাল, সেই প্রাচীন অনুশীলনগুলি বেশিরভাগ অংশে লোককাহিনীতে নিবদ্ধ এবং আরও যুক্তিযুক্ত জল ব্যবস্থাপনা দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছে।

    প্রকার

    মানুষ খরাকে তিনটি প্রধান উপায়ে সংজ্ঞায়িত করে:

    ১। আবহাওয়া সংক্রান্ত খরা ঘটে যখন গড় বৃষ্টিপাতের সাথে দীর্ঘ সময় থাকে। আবহাওয়া সংক্রান্ত খরা সাধারণত অন্যান্য ধরণের খরার আগে থাকে।

    ২। কৃষি খরা ফসল উৎপাদন বা পরিসরের বাস্তুবিদ্যাকে প্রভাবিত করে। এই অবস্থাটি বৃষ্টিপাতের মাত্রার যে কোনো পরিবর্তন থেকে স্বাধীনভাবেও প্রকাশিত হতে পারে যখন কৃষি খরা হয় তখন বর্ধিত সেচ বা মাটির অবস্থা এবং দুর্বল পরিকল্পিত কৃষি প্রচেষ্টার কারণে ফসলের ক্ষয় হয় এবং পানির ঘাটতি ঘটায়। যাইহোক, একটি সাধারণ খরা বৃষ্টিপাতের বর্ধিত সময়ের কারণে ঘটে।

    ৩। জলবিষয়ক খরা দেখা দেয় যখন জলাশয়, হ্রদ এবং জলাধারগুলির মতো উৎসগুলোতে উপলব্ধ জলের মজুদ সাধারণ মাত্রা থেকে নীচে নেমে আসে। হাইড্রোলজিক্যাল খরা ধীরে ধীরে দেখা যায় কারণ এতে সঞ্চিত পানি জড়িত থাকে যা ব্যবহার করা হয় কিন্তু পুনরায় পূরণ করা হয় না। কৃষি খরার মতো, এটি শুধুমাত্র বৃষ্টিপাতের ক্ষতির কারণেই হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, 2007 সালের দিকে কাজাখস্তানকে সোভিয়েত শাসনের অধীনে আরাল সাগর থেকে অন্য দেশগুলির দিকে সরিয়ে নেওয়া জল পুনরুদ্ধার করার জন্য বিশ্বব্যাংকের দ্বারা প্রচুর অর্থ প্রদান করা হয়েছিল। অনুরূপ পরিস্থিতিতে তাদের বৃহত্তম হ্রদ, বলখাশ, সম্পূর্ণরূপে শুকিয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে ছিল।

    খরা অব্যাহত থাকায় এর আশেপাশের পরিস্থিতি ক্রমশ খারাপ হতে থাকে এবং স্থানীয় জনগণের উপর এর প্রভাব ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে।

    কারণ

    ক্ষয় এবং মানুষের কার্যকলাপ

    মানুষের কার্যকলাপ সরাসরি যেমন অতিরিক্ত কৃষিকাজ, অত্যধিক সেচ,বন উজাড়, এবং ক্ষয় যথাঃ বিরূপভাবে জল ধারণ এবং ধরে রাখার ক্ষমতা প্রভাবিত হওইয়া খরার অন্যতম কারণ ।শুষ্ক জলবায়ুতে, ক্ষয়ের প্রধান উৎস হল বায়ু। ক্ষয় বায়ুর উপাদানের আন্দোলনের ফলাফল হতে পারে. বাতাসের কারণে ছোট ছোট কণাগুলোকে উত্তোলন করা যেতে পারে এবং তাই অন্য অঞ্চলে চলে যেতে পারে। বাতাসের মধ্যে স্থগিত কণাগুলি ঘর্ষণ (পরিবেশগত উত্তরাধিকার) দ্বারা ক্ষয় সৃষ্টিকারী কঠিন বস্তুর উপর প্রভাব ফেলতে পারে। বায়ু ক্ষয় সাধারণত এমন এলাকায় ঘটে যেখানে গাছপালা কম বা নেই, প্রায়শই এমন এলাকায় যেখানে গাছপালা সমর্থন করার জন্য অপর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হয়।

    জলবায়ু পরিবর্তন

    বিভিন্ন গ্লোবাল ওয়ার্মিং পরিস্থিতির জন্য তাপ তরঙ্গ, খরা এবং ভারী বৃষ্টিপাতের ঘটনাগুলির জন্য প্রাক-শিল্প যুগের তুলনায় চরম ঘটনার ফ্রিকোয়েন্সি বৃদ্ধির অনুমান করা হচ্ছে।

    বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন সারা বিশ্বে এবং বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশগুলিতে কৃষির উপর যথেষ্ট প্রভাব ফেলে যা খরা শুরু করবে বলে আশা করা হচ্ছে। কিছু এলাকায় খরার পাশাপাশি বন্যা ও ভাঙন বাড়তে পারে। গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের কিছু প্রস্তাবিত সমাধান যা আরও সক্রিয় কৌশলগুলিতে ফোকাস করে – একজনের জন্য একটি স্পেস সানশেড ব্যবহারের মাধ্যমে সৌর বিকিরণ ব্যবস্থাপনা, তাদের সাথে খরার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পেতে পারে।

    জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত আন্তঃসরকার প্যানেলের জলবায়ু পরিবর্তন ও ভূমি সংক্রান্ত বিশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী, জলবায়ু পরিবর্তন খরা ও মরুকরণ বাড়ায়। শত কোটি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় আফ্রিকা, এশিয়া, অস্ট্রেলিয়া এবং দক্ষিণ আমেরিকার বড় অঞ্চল অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

    প্রভাব

    খরা এবং পানির ঘাটতির প্রভাবকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়: পরিবেশগত, অর্থনৈতিক ও সামাজিক।

    • পরিবেশগত প্রভাবের ক্ষেত্রে: নিম্ন পৃষ্ঠ এবং ভূগর্ভস্থ জল-স্তর, নিম্ন প্রবাহ-স্তর (ন্যূনতমের নীচে হ্রাস যা উভচর জীবনের জন্য সরাসরি বিপদের দিকে পরিচালিত করে), ভূ-পৃষ্ঠের জলের দূষণ বৃদ্ধি, জলাভূমি শুকিয়ে যাওয়া, আরও এবং বৃহত্তর দাবানল, উচ্চতর ডিফ্লেশনের তীব্রতা, জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি, গাছের স্বাস্থ্য খারাপ এবং কীটপতঙ্গ এবং ডেনড্রয়েড রোগের উপস্থিতি।
    • অর্থনৈতিক ক্ষতির মধ্যে রয়েছে নিম্ন কৃষি, বন, খেলা এবং মাছ ধরার আউটপুট, উচ্চ খাদ্য-উৎপাদন খরচ, হাইড্রো প্ল্যান্টে কম শক্তি-উৎপাদনের মাত্রা, জলের পর্যটন এবং পরিবহন রাজস্ব হ্রাসের কারণে ক্ষতি, শক্তি সেক্টরের জন্য জল সরবরাহের সমস্যা এবং প্রযুক্তিগত প্রক্রিয়াগুলির জন্য ধাতুবিদ্যা, খনির, রাসায়নিক, কাগজ, কাঠ, খাদ্যদ্রব্য শিল্প ইত্যাদি, পৌর অর্থনীতির জন্য জল সরবরাহের ব্যাঘাত।
    • সামাজিক ব্যয়ের মধ্যে রয়েছে এই ঘটনার সরাসরি সংস্পর্শে আসা মানুষের স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব (অতিরিক্ত তাপ তরঙ্গ), জল সরবরাহের সম্ভাব্য সীমাবদ্ধতা, দূষণের মাত্রা বৃদ্ধি, উচ্চ খাদ্য-খরচ, ব্যর্থ ফসলের কারণে সৃষ্ট চাপ ইত্যাদি। এটি ব্যাখ্যা করে কেন খরা এবং সুপেয় পানির ঘাটতি একটি ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করে যা উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশের মধ্যে ব্যবধান বাড়ায়