নবুয়ত (ইংরেজি: Prophecy, prophethood) হলো একটি প্রক্রিয়া যাতে এক বা একাধিক বার্তা একজন নবির কাছে প্রেরণ করে[১] এরপর অন্যান্য মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়। এ ধরনের বার্তাতে সাধারণত স্বর্গীয় অনুপ্রেরণা, নির্দেশনা, অথবা আসন্ন ঘটনা সম্পর্কে (স্বর্গীয় জ্ঞানের তুলনা করে) বাণী অবতীর্ণ হয়। সমস্ত ইতিহাস জুড়ে, অতীন্দ্রিয় যোগাযোগ বা অদৃশ্য দর্শন নবুয়াতের একটি সাধারণ লক্ষণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে এসেছে। [২] নবুয়তের দায়িত্বকে রিসালাত আর যারা এ দায়িত্ব পালন করে তাদের বলে নবি অথবা রাসুল।

ইসলাম ধর্ম
prophet
নবুয়ত ইসলামের অন্যতম প্রধান গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং নবী ঐশীবাণী-সংবলিত ধর্মগ্রন্থ প্রাপ্ত হলে নবী একজন রাসূলের বা বার্তাবাহকের পদবি লাভ করেন যাকে আরবীতে রিসালাত বা বার্তাবাহকত্ব বলা হয়। ইসলাম ধর্মমত অনুসারে বিভিন্ন যুগে প্রত্যেক জাতির কাছে আল্লাহ তাআলা নবি ও রাসুল পাঠিয়েছেন।[৩]
কুরআনে বলা হয়েছে,
“আর রসূলগণকে (পাঠিয়েছি) সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে, যাতে আল্লাহ্-র বিপক্ষে রাসূলদের পর মানুষের জন্য কোনো অজুহাত না থাকে। আর আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।”[কুরআন ৪:১৬৫]
রাসুলদেরকে আল্লাহ তার বাণী প্রেরণ করেছেন। কুরআনে বলা হয়েছে,
“তিনিই তাঁর বান্দার প্রতি সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ (সূরা) অবতীর্ণ করেন, যাতে তিনি তোমাদেরকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আনতে পারেন। আর নিশ্চয় আল্লাহ্ তোমাদের প্রতি অতিশয় দয়ালু, পরম করুণাময়।”[কুরআন ৫৭:৯]
ইসলাম অনুসারে সর্বশেষ নবী হলেন মুহাম্মাদ এবং তিনি মহাবিশ্ব ধ্বংস হওয়া অল্পকাল পূর্বে প্রেরিত হয়েছেন।
অন্যান্য ধর্মে
prophet

ইসলাম ধর্ম
prophet
নবুয়ত ইসলামের অন্যতম প্রধান গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং নবী ঐশীবাণী-সংবলিত ধর্মগ্রন্থ প্রাপ্ত হলে নবী একজন রাসূলের বা বার্তাবাহকের পদবি লাভ করেন যাকে আরবীতে রিসালাত বা বার্তাবাহকত্ব বলা হয়। ইসলাম ধর্মমত অনুসারে বিভিন্ন যুগে প্রত্যেক জাতির কাছে আল্লাহ তাআলা নবি ও রাসুল পাঠিয়েছেন।[৩]
কুরআনে বলা হয়েছে,
“আর রসূলগণকে (পাঠিয়েছি) সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে, যাতে আল্লাহ্-র বিপক্ষে রাসূলদের পর মানুষের জন্য কোনো অজুহাত না থাকে। আর আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।”[কুরআন ৪:১৬৫]
রাসুলদেরকে আল্লাহ তার বাণী প্রেরণ করেছেন। কুরআনে বলা হয়েছে,
“তিনিই তাঁর বান্দার প্রতি সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ (সূরা) অবতীর্ণ করেন, যাতে তিনি তোমাদেরকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আনতে পারেন। আর নিশ্চয় আল্লাহ্ তোমাদের প্রতি অতিশয় দয়ালু, পরম করুণাময়।”[কুরআন ৫৭:৯]
ইসলাম অনুসারে সর্বশেষ নবী হলেন মুহাম্মাদ এবং তিনি মহাবিশ্ব ধ্বংস হওয়া অল্পকাল পূর্বে প্রেরিত হয়েছেন।

ইসলাম ধর্ম
prophet
নবুয়ত ইসলামের অন্যতম প্রধান গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং নবী ঐশীবাণী-সংবলিত ধর্মগ্রন্থ প্রাপ্ত হলে নবী একজন রাসূলের বা বার্তাবাহকের পদবি লাভ করেন যাকে আরবীতে রিসালাত বা বার্তাবাহকত্ব বলা হয়। ইসলাম ধর্মমত অনুসারে বিভিন্ন যুগে প্রত্যেক জাতির কাছে আল্লাহ তাআলা নবি ও রাসুল পাঠিয়েছেন।[৩]
কুরআনে বলা হয়েছে,
“আর রসূলগণকে (পাঠিয়েছি) সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে, যাতে আল্লাহ্-র বিপক্ষে রাসূলদের পর মানুষের জন্য কোনো অজুহাত না থাকে। আর আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।”[কুরআন ৪:১৬৫]
রাসুলদেরকে আল্লাহ তার বাণী প্রেরণ করেছেন। কুরআনে বলা হয়েছে,
“তিনিই তাঁর বান্দার প্রতি সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ (সূরা) অবতীর্ণ করেন, যাতে তিনি তোমাদেরকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আনতে পারেন। আর নিশ্চয় আল্লাহ্ তোমাদের প্রতি অতিশয় দয়ালু, পরম করুণাময়।”[কুরআন ৫৭:৯]
ইসলাম অনুসারে সর্বশেষ নবী হলেন মুহাম্মাদ এবং তিনি মহাবিশ্ব ধ্বংস হওয়া অল্পকাল পূর্বে প্রেরিত হয়েছেন।

ইসলাম ধর্ম
prophet
নবুয়ত ইসলামের অন্যতম প্রধান গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং নবী ঐশীবাণী-সংবলিত ধর্মগ্রন্থ প্রাপ্ত হলে নবী একজন রাসূলের বা বার্তাবাহকের পদবি লাভ করেন যাকে আরবীতে রিসালাত বা বার্তাবাহকত্ব বলা হয়। ইসলাম ধর্মমত অনুসারে বিভিন্ন যুগে প্রত্যেক জাতির কাছে আল্লাহ তাআলা নবি ও রাসুল পাঠিয়েছেন।[৩]
কুরআনে বলা হয়েছে,
“আর রসূলগণকে (পাঠিয়েছি) সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে, যাতে আল্লাহ্-র বিপক্ষে রাসূলদের পর মানুষের জন্য কোনো অজুহাত না থাকে। আর আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।”[কুরআন ৪:১৬৫]
রাসুলদেরকে আল্লাহ তার বাণী প্রেরণ করেছেন। কুরআনে বলা হয়েছে,
“তিনিই তাঁর বান্দার প্রতি সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ (সূরা) অবতীর্ণ করেন, যাতে তিনি তোমাদেরকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আনতে পারেন। আর নিশ্চয় আল্লাহ্ তোমাদের প্রতি অতিশয় দয়ালু, পরম করুণাময়।”[কুরআন ৫৭:৯]
ইসলাম অনুসারে সর্বশেষ নবী হলেন মুহাম্মাদ এবং তিনি মহাবিশ্ব ধ্বংস হওয়া অল্পকাল পূর্বে প্রেরিত হয়েছেন।

ইসলাম ধর্ম
prophet
নবুয়ত ইসলামের অন্যতম প্রধান গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং নবী ঐশীবাণী-সংবলিত ধর্মগ্রন্থ প্রাপ্ত হলে নবী একজন রাসূলের বা বার্তাবাহকের পদবি লাভ করেন যাকে আরবীতে রিসালাত বা বার্তাবাহকত্ব বলা হয়। ইসলাম ধর্মমত অনুসারে বিভিন্ন যুগে প্রত্যেক জাতির কাছে আল্লাহ তাআলা নবি ও রাসুল পাঠিয়েছেন।[৩]
কুরআনে বলা হয়েছে,
“আর রসূলগণকে (পাঠিয়েছি) সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে, যাতে আল্লাহ্-র বিপক্ষে রাসূলদের পর মানুষের জন্য কোনো অজুহাত না থাকে। আর আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।”[কুরআন ৪:১৬৫]
রাসুলদেরকে আল্লাহ তার বাণী প্রেরণ করেছেন। কুরআনে বলা হয়েছে,
“তিনিই তাঁর বান্দার প্রতি সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ (সূরা) অবতীর্ণ করেন, যাতে তিনি তোমাদেরকে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আনতে পারেন। আর নিশ্চয় আল্লাহ্ তোমাদের প্রতি অতিশয় দয়ালু, পরম করুণাময়।”[কুরআন ৫৭:৯]
ইসলাম অনুসারে সর্বশেষ নবী হলেন মুহাম্মাদ এবং তিনি মহাবিশ্ব ধ্বংস হওয়া অল্পকাল পূর্বে প্রেরিত হয়েছেন।