Tag: Primary Exam Question Solution

  • আবদুস সাত্তারের মন্ত্রিসভা

    আবদুস সাত্তারের মন্ত্রিসভা

    আবদুস সাত্তারের মন্ত্রিসভা

    রাষ্ট্রপতি

    ক্রমিকনামদফতরমেয়াদকাল
    ০১আবদুস সাত্তাররাষ্ট্রপতি২৪ নভেম্বর ১৯৮১ – ২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০২মির্জা নূরুল হুদাউপ-রাষ্ট্রপতি। শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়২৪ নভেম্বর ১৯৮১ – ২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০৩মোহাম্মদউল্লাহউপ-রাষ্ট্রপতি১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২– ২৪ মার্চ ১৯৮২

    প্রধানমন্ত্রী

    ক্রমিকনামদফতরমেয়াদকাল
    ০১শাহ আজিজুর রহমানপ্রধানমন্ত্রী, শিক্ষা মন্ত্রণালয়২৭ নভেম্বর ১৯৮১-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০২জামাল উদ্দিন আহমেদউপ প্রধানমন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২

    মন্ত্রী

    ক্রমিকনামদফতরমেয়াদকাল
    ০১জামাল উদ্দিন আহমেদশিল্পমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    মুহাম্মদ শামস উল হকপররাষ্ট্রমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-২৪ মার্চ ১৯৮২
    কাজী আনোয়ারুল হকজ্বালানীমন্ত্রী
    আবদুল মোমেন খানখাদ্যমন্ত্রী
    মজিদ-উল-হকবন্দর, শিপিং ও অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন মন্ত্রী
    এ এস এম আবদুল হালিম চৌধুরীস্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় (এলজিআরডি) মন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    খাদ্য ও ত্রাণ মন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    এ এস এম মোস্তাফিজুর রহমানবাণিজ্য মন্ত্রী
    এম সাইফুর রহমানঅর্থমন্ত্রী
    শামসুল হুদা চৌধুরীতথ্য ও বেতার মন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    বেতার, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি মন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ১০ফসিহউদ্দীন মাহতাবকৃষি ও বন মন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    অর্থ মন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ১১এম এ মতিনবেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    স্বরাষ্ট্র ও এলজিইডি মন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ১২এমরান আলী সরকারত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী
    ১৩আব্দুল আলীমরেলওয়ে, সড়ক, মহাসড়ক ও সড়ক যোগাযোগ মন্ত্রী
    ১৪আবদুর রহমানস্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ মন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    ১৫খন্দকার আবদুল হামিদস্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ মন্ত্রী
    ১৬এ কে এম মাঈদুল ইসলাম মুকুলবিমান চলাচল, ডাক, তার ও টেলিফোন মন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    জ্বালানী, বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ১৭রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ ভোলা মিয়াশ্রম ও শিল্প কল্যাণমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    কৃষি, শ্রম ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ১৮মোহাম্মদ ইউসুফ আলীপাট ও বস্ত্র মন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    শিল্প মন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ১৯আবদুর রহমান বিশ্বাসধর্ম মন্ত্রী
    ২০এল কে সিদ্দিকীবিদ্যুৎ, পানি, সেচ ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ মন্ত্রী
    ২১টি এইচ খানআইন ও সংসদ মন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    শিক্ষা, ভূমি প্রশাসন ও সংস্কার মন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ২২আবুল হাসানতগণপূর্ত ও নগর উন্নয়ন মন্ত্রী
    ২৩আবুল কাশেমযুব উন্নয়ন মন্ত্রী
    ২৪সুলতান আহমেদ চৌধুরীডাক, তার ও টেলিফেন মন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ২৫আবু আহমদ ফজলুল করিমবেতার, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২

    প্রতিমন্ত্রী

    ক্রমিকনামদফতরমেয়াদকাল
    ০১আব্দুস সালাম তালুকদারআইন ও বিচার প্রতিমন্ত্রী২৭ নভেম্বর ১৯৮১-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০২সৈয়দ মহিবুল হাসানজনশক্তি উন্নয়ন ও সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১ – ২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০৩আফতাবুজ্জামানস্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ প্রতিমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১ – ২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০৪আমিরুল ইসলাম কামালমৎস্য ও পশুপালন প্রতিমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    ত্রাণ ও পনর্বাসন প্রতিমন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০৫তসলিমা আবেদমহিলা বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১ – ২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০৬জাফর ইমামত্রাণ ও পুনর্বাসন রযদকমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১ – ২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০৭মুহাম্মদ আবদুল মান্নানশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১–অজানা
    আবদুল বাতেনঅজানা – ২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০৮চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফএলজিইডি প্রতিমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১ – ২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০৯ইকবাল হোসাইন চৌধুরীখাদ্য প্রতিমন্ত্রী
    ১০সুনীল কুমার গুপ্তপেট্রোলিয়াম ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী
    ১১নূর মুহম্মদ খানতথ্য ও বেতার প্রতিমন্ত্রী
    ১২জমির উদ্দিন সরকারপররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
    ১৩অং শৈ প্রু চৌধুরীডাক, তার, টেলিফোন, বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    স্বাস্থ্য, শ্রম ও সমাজ কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ১৪আবদুল মান্নান সিকদারভূমি প্রশাসন ও সংস্কার প্রতিমন্ত্রী
    ১৫এ কে ফায়জুল হকশ্রম ও শ্রমিককল্যাণ প্রতিমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    গণপূর্ত ও নগর উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ১৬তরিকুল ইসলামপ্রতিমন্ত্রী (অজানা দফতর)
    ১৭অলি আহমেদযুব উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ১৮কামরুন নাহার জাফরমহিলা বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ১৯সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মাছিশিল্প ও বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ২০সৈয়দা রাজিয়া ফয়েজনারী ও সমাজ কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ২১শফিকুল গনি স্বপনঅজানা১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ২২মাহবুবুর রহমানঅজানা১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ২৩সৈয়দ মোহাম্মদ কায়সারঅজানা১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ২৪মো: আলি তারিকঅজানা১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২-২৪ মার্চ ১৯৮২

    উপমন্ত্রী

    ক্রমিকনামদফতরমেয়াদকাল
    ০১আব্দুস সালামস্বরাষ্ট্র উপমন্ত্রী২৭ নভেম্বর ১৯৮১-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০২এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদারপাট ও বস্ত্র উপমন্ত্রী২৭ নভেম্বর ১৯৮১-২৪ মার্চ ১৯৮২
    ০৩কামরুন নাহার জাফরশ্রম ও জনশক্তি উপমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
    ০৪সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মাছিসেচ, বন্যা ও পানি উন্নয়ন উপমন্ত্রী২৪ নভেম্বর ১৯৮১-১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২
  • অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ

    অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ

    অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ বাংলাদেশের জেলায় অবস্থিত জজ কোর্টের বিচারক যিনি দেওয়ানি ও ফৌজদারি উভয় এখতিয়ার প্রয়োগ করেন। তিনি জেলা ও দায়রা জজের সমপর্যায়ের বিচারিক ক্ষমতার অধিকারী। বাংলাদেশ জুডিসিয়াল সার্ভিসের গ্রেড-২ এর কর্মকর্তাগণের মধ্য হতে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ নিয়োগ দেওয়া হয়। তিনি জেলা ও দায়রা জজের ডেপুটি হিসেবে তার অবর্তমানে তার কার্যভার পালন করে থাকেন।

    অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ

    নিয়োগ

    বাংলাদেশের সংবিধান এর ১১৫ ও ১৩৩ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ নিয়োগ দিয়ে থাকেন। আইন মন্ত্রণালয় সুপ্রীম কোর্টের সাথে পরামর্শক্রমে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজদের পদায়ন ও বদলি করে থাকে।[১]

    এখতিয়ার ও ক্ষমতা

    অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ যখন ফৌজদারি এখতিয়ার প্রয়োগ করেন তখন তিনি অতিরিক্ত দায়রা জজ এবং যখন দেওয়ানি এখতিয়ার প্রয়োগ করেন তখন তিনি অতিরিক্ত জেলা জজ হিসেবে অভিহিত হন।

    ফৌজদারি এখতিয়ার: অতিরিক্ত দায়রা জজ মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড সহ আইনে উল্লেখিত সকল প্রকারের দন্ড প্রদান করতে পারেন।

    দেওয়ানি এখতিয়ার: অতিরিক্ত জেলা জজের রিভিশন এখতিয়ার হচ্ছে দেওয়ানী বিষয়বস্তুর আপীল যার মূল্যমান সর্বোচ্চ ৫ কোটি টাকা।[২][৩][৪]

    পদমর্যাদা

    বাংলাদেশের পদমর্যাদা ক্রম অনুযায়ী অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজের পদমর্যাদার ক্রম ১৭।[৫][৬]

    আরও দেখুন

  • প্রকৌশল

    প্রকৌশল

    প্রকৌশল পেশাদারিসমাজমুখী ব্যবহারিক বিজ্ঞানের একটি বৃহৎ ক্ষেত্র, যেখানে গণিতপ্রাকৃতিক বিজ্ঞানের তাত্ত্বিক শাখাগুলিতে আলোচিত বিভিন্ন প্রাকৃতিক বলপদার্থের ধর্মাবলিকে শাসনকারী বৈজ্ঞানিক বিধিমূলনীতিগুলি অধীত হয়; এবং যুগের আর্থ-সামাজিক চাহিদা মেটাতে, বাস্তব বিশ্বের অভিজ্ঞতা, যুক্তি, কল্পনা ও সূক্ষ্ম অন্তর্দৃষ্টির সহায়তা নিয়ে এবং ত্রুটিহীনতা, দীর্ঘস্থায়িত্ব, দ্রুততা, সরলতা, দক্ষতা, অর্থসাশ্রয়, অপচয় হ্রাস, জানমালের নিরাপত্তা, ইত্যাদি বিষয়ে সর্বোচ্চ সন্তুষ্টিবিধান করে এই বিধি ও মূলনীতিগুলিকে সচেতনভাবে প্রয়োগ করে প্রকৃতিতে প্রাপ্ত বিভিন্ন সম্পদ ও শক্তিকে (যান্ত্রিক, রাসায়নিক, বৈদ্যুতিক, ইত্যাদি) কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করে নতুন, উদ্ভাবনী ও সাধারণত জটিলতর কোনও প্রযুক্তি (যেমন পদার্থ, বস্তু, কাঠামো, স্থাপনা, যন্ত্র, যন্ত্রাংশ, সরঞ্জাম, পদ্ধতি, প্রক্রিয়া, সংস্থান বা সিস্টেম) অথবা একাধিক প্রযুক্তির সমবায়ের নকশা প্রণয়ন, নির্মাণ, এগুলির নির্মাণকাজে অন্য অনেক শ্রমিক মানুষকে সংগঠিতকরণ, যথাযথ নির্দেশনা প্রদান, পরিচালনা ও তদারকিকরণ কিংবা শিল্পক্ষেত্রে অর্থনৈতিক পণ্যদ্রব্য হিসেবে এগুলির উৎপাদন, নির্মাণ-পরিবর্তী বা উৎপাদন-পরিবর্তী কালে নকশা সম্পর্কে পূর্ণ অবহিতি নিয়ে এগুলি চালনা ও ব্যবহার, রক্ষণাবেক্ষণ, বিশ্লেষণ, প্রদত্ত চালনার শর্তে এগুলির ভবিষ্যৎ আচরণ, কর্মদক্ষতা ও খরচ সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী প্রদান, ইত্যাদি বিভিন্ন কর্মকাণ্ড সম্পাদন করা হয়, যার চূড়ান্ত লক্ষ্য হল প্রকৃতির সম্পদকে মানুষের ব্যবহারযোগ্য কোনও রূপে রূপান্তরিত করে কোনও ব্যবহারিক সমস্যার প্রযুক্তিগত সমাধান করে মানবজাতির উপকার ও কষ্টলাঘব করা।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

    যারা প্রকৌশল ক্ষেত্রের উপর্যুক্ত কর্মকাণ্ডগুলির সাথে জড়িত, তাদেরকে প্রকৌশলী বলে। প্রকৌশলীরা যা কিছু নকশা, সৃষ্টি ও নির্মাণ করেন, তাকে প্রযুক্তি বলে। যেমন পুরকৌশল ক্ষেত্রে সেতু, সড়ক, ভবন; তড়িৎ প্রকৌশল ক্ষেত্রে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম, বৈদ্যুতিক যোগাযোগ ব্যবস্থা; কম্পিউটার প্রকৌশল ক্ষেত্রে কম্পিউটার ব্যবস্থা, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বা জালক; যন্ত্রকৌশল ক্ষেত্রে ইঞ্জিন, মোটরগাড়ি ও অন্যান্য যানবাহন, যন্ত্রসামগ্রী; রাসায়নিক প্রকৌশল ক্ষেত্রে রাসায়নিক পদার্থ, এগুলি প্রস্তুতির যন্ত্রপাতি; জৈব প্রকৌশল ক্ষেত্রে জৈব পদার্থ বা জীব, ইত্যাদি প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করা হয়। প্রকৌশলের উল্লিখিত প্রতিটি ক্ষেত্রেরই বহুসংখ্যক উপক্ষেত্র আছে, যেগুলির সম্মিলিত পরিধি অত্যন্ত ব্যাপক এবং আধুনিক সমাজ ও সভ্যতার প্রতিটি ক্ষেত্রে এগুলির অবদান পরিলক্ষিত ও অনুভূত হয়।

    প্রকৌশল হল সেই সুসংগঠিত শক্তি যা প্রযুক্তিগত পরিবর্তনের মাধ্যমে সমাজ ও সভ্যতার ইতিহাস বদলে দেয়। মানব সভ্যতার ইতিহাস ও প্রকৌশলের ইতিহাস তাই অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। বস্তুবাদী দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্বসভ্যতার যতটুকু প্রগতি সম্পন্ন হয়েছে, তার সবটুকুতেই প্রকৌশলবিদ্যার গভীর অবদান আছে।

    প্রকৌশলবিদ্যায় কেবল তাত্ত্বিক বিশ্লেষণের খাতিরে বিশ্লেষণ করা হয় না কিংবা অস্তিত্বহীন কোনও কাল্পনিক, তাত্ত্বিক সমস্যার অসাধারণ প্রতিভাদীপ্ত সমাধান সন্ধান করা হয় না। প্রকৌশলবিদ্যার উদ্দেশ্য জ্ঞানবিজ্ঞানের নিরন্তর বিশ্বকোষীয় সংগ্রহ নয়, বরং সংগৃহীত তাত্ত্বিক জ্ঞানবিজ্ঞানের সম্ভাব্য উপকারী দিকগুলিকে বাস্তবে রূপ দেওয়া। প্রকৌশল ছাড়া বিজ্ঞানের টেকসই বাস্তব উপকারী প্রয়োগ সম্ভব নয়। আবার প্রকৌশল কেবল তাত্ত্বিক জ্ঞানবিজ্ঞান ও বাস্তব বিশ্বের মেলবন্ধনই ঘটায় না, এটি বিজ্ঞান, ইতিহাস, সমাজ, মানুষের কায়িক পরিশ্রম ও অর্থনীতির মধ্যকার যোগসূত্র হিসেবেও কাজ করে। প্রকৌশল চিন্তাভাবনাহীন কায়িক পরিশ্রম নয়, বরং কায়িক পরিশ্রমের বিজ্ঞানভিত্তিক সর্বোচ্চ কৌশলী ব্যবহার। প্রকৌশলবিদ্যা যুগের চাহিদা ও সমাজের চাহিদার ব্যাপারে সচেতন। প্রকৌশলবিদ্যা ছাড়া সমাজ ও সভ্যতার বস্তুগত অগ্রগতি প্রায় অচল হয়ে যাবে। প্রকৌশলবিদ্যা ছাড়া অর্থনৈতিক ব্যবস্থাগুলির দক্ষতা হ্রাস পাবে ও এগুলির প্রবৃদ্ধি স্থবির হয়ে পড়বে।

    গণিত, বিজ্ঞান, প্রকৌশল ও প্রযুক্তির সম্পর্ক

    গণিত হল যুক্তি ও সৃজনশীলতার সহায়তায় বিমূর্ত ধারণাসমূহের পরিমাপ, বিন্যাস ও সম্পর্কের বিশুদ্ধ অধ্যয়ন। গণিতে ব্যবহৃত সাংকেতিক ভাষা বৈজ্ঞানিক ধ্যানধারণাকে সুস্পষ্টভাবে ও দ্ব্যর্থহীনভাবে প্রকাশ করার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপকরণ। গণিত তাই বিজ্ঞানের ভাষা। গণিত বিজ্ঞানের ধারণাগুলি প্রকাশের ব্যাকরণিক ভিত্তি প্রদান করে।

    বিজ্ঞান হল প্রকৃতির বিভিন্ন পদার্থ ও শক্তির ধর্মসমূহ সম্পর্কে সত্যসমূহ এবং এগুলিকে নিয়ন্ত্রণকারী বিধি ও মূলনীতিসমূহের তাত্ত্বিক অধ্যয়ন। প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয় মানুষের কর্মকাণ্ড ও প্রভাব গণনায় না ধরে প্রকৃতিতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে লব্ধ সমস্ত পদার্থ, শক্তি, প্রক্রিয়া ও সংস্থান বা সিস্টেম। গণিতবিদেরা বিজ্ঞানের জগৎ থেকে আগত আগ্রহজনক গাণিতিক সমস্যার উপরে অনুসন্ধান চালাতে পারেন। তবে গণিতবিদেরা কেবল গবেষণার খাতিরেও বিমূর্ত ধারণা অধ্যয়ন করতে পারেন, যার সাথে বাস্তব বিশ্বপ্রকৃতি বা একে অধ্যয়নকারী বিজ্ঞানের কোনও সম্পর্ক নেই।

    প্রকৌশল হল গণিত ও তাত্ত্বিক বিজ্ঞানের বিধি ও মূলনীতিগুলির সুশৃঙ্খল প্রণালীবদ্ধ প্রয়োগ করে প্রযুক্তি নির্মাণের মাধ্যমে মানুষের আর্থ-সামাজিক চাহিদার প্রয়োজনে উদ্ভূত বিভিন্ন ব্যবহারিক সমস্যা সমাধান করা। প্রকৌশল তাই প্রকৃতির উপর মানুষের প্রভাব বিস্তারকারী এক বিশেষ ধরনের কর্মকাণ্ড। একজন প্রকৌশলী তাঁর বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের মাধ্যমে কোনও সমস্যার অন্তর্নিহত সীমাবদ্ধতাগুলি বুঝতে পারেন ও সেই অনুযায়ী বিভিন্ন দিক থেকে সমাধানের চেষ্টা করেন। একজন প্রকৌশলী গণিতের সাহায্যে ভৌত বিশ্বের বিভিন্ন ঘটনার গাণিতিক প্রতিমান (মডেল) তৈরি করার পাশাপাশি বিভিন্ন সমাধান মূল্যায়ন করার জন্য গণিতের আশ্রয় নেন। প্রকৌশল নকশাকরণ প্রক্রিয়ার সাথে গণিতের নিবিড় সম্পর্ক আছে। যেকোনও প্রকৌশলীকে বহুসংখ্যক গাণিতিক দক্ষতার অধিকারী হতে হয়, যেমন পাটিগণিত, কলনবিদ্যা, জ্যামিতি, পরিমাপ, ফলাফলের সারণী ও লেখচিত্র নির্মাণ, গাণিতিক সূত্রায়ন, সময়রেখা, ইত্যাদি।

    প্রযুক্তি হল প্রকৌশলের সুবাদে লব্ধ বস্তু, যন্ত্র, সরঞ্জাম, প্রক্রিয়ার সমাহার যা বিভিন্ন ব্যবহারিক সমস্যার সমাধানে ব্যবহৃত হয়। প্রযুক্তি তাই প্রকৃতির বাইরে অবস্থিত সেই সমস্ত পদার্থ, জটিল বস্তু, প্রক্রিয়া ও সংস্থান বা সিস্টেমসমূহের সমগ্র, যা মানুষের উদ্দেশ্যমূলক ও প্রকৌশলমূলক কর্মকাণ্ডের ফসল।

    প্রয়োগপদ্ধতি

    সমস্যা সমাধান

    একজন প্রকৌশলী একজন সাধারণ বিজ্ঞানীর মত যেকোনও আগ্রহজনক সমস্যা নিয়ে কাজ করেন না। তাকে এমন কোনও সমস্যার সমাধান করতে হয়, যে সমস্যা বাস্তব বিশ্বে কোনও ব্যবহারিক কারণে সৃষ্ট হয়েছে। প্রকৌশলীকে এমন সমাধান প্রদান করতে হয় যা অনেকগুলি পরস্পর-বিরোধী শর্তের মধ্যে সর্বোচ্চ সন্তুষ্টিবিধান করে। প্রকৌশলীর সমাধানটি যদি দক্ষ হয়, তাহলে সাধারণত সেটি ব্যয়বহুলও হয়। নিরাপত্তার কথা মাথায় রাখলে সমাধান আরও জটিল রূপ ধারণ করে। কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি করলে হয়ত ওজন বেড়ে যায়। একটি প্রকৌশলীয় সমাধান তাই অনেকগুলি বিষয় বিবেচনা করে গৃহীত এক ধরনের সর্বোচ্চ সন্তুষ্টিবিধানমূলক সমাধান, যা হয়ত নির্দিষ্ট কোনও ভারসীমার মধ্যে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য, কিছু নিরাপত্তামূলক শর্ত সন্তুষ্টকারী সরলতম এবং কোনও প্রদত্ত ব্য়য়সীমার মধ্যে সবচেয়ে কর্মদক্ষ।

    কম্পিউটারের প্রয়োগ

    সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকে প্রকৌশল

    সাংস্কৃতিক উপস্থিতি থেকে প্রকৌশল

    আইনগত দিক থেকে প্রকৌশল

    জ্ঞানের অন্যান্য শাখার সাথে তুলনামূলক আলোচনা

    বিজ্ঞান

    অন্যান্য শাখা

    প্রকৌশলের প্রধান শাখাসমূহ

    ওয়াটের বাষ্পীয় ইঞ্জিন, শিল্প বিপ্লবের অন্যতম একটি আবিষ্কার

  • সমতল জ্যামিতি

    সমতল জ্যামিতি

    সমতল জ্যামিতি (ইংরেজি: Plane geometry) জ্যামিতির একটি প্রাথমিক শাখা যেখানে সমতল পৃষ্ঠ ও সমতল-পৃষ্ঠবিশিষ্ট জ্যামিতিক বস্তু, যেমন ত্রিভুজ, বৃত্ত ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করা হয়। শাখাটি বিখ্যাত গ্রিক গণিতবিদ ইউক্লিডের নামানুসরণে ইউক্লিডীয় জ্যামিতি (Euclidean geometry) নামেও পরিচিত। ইউক্লিড প্রথম খ্রিস্টপূর্ব ৪র্থ শতকে এই শাখাটি অধ্যয়ন করেন। তার লেখা ইলিমেন্টস ১৯শ শতকে অ-ইউক্লিডীয় জ্যামিতির আবির্ভাবের পূর্ব পর্যন্ত জ্যামিতির প্রধানতম পাঠ্যপুস্তক হিসেবে গণ্য করা হত এবং এখনো বইটি জ্যামিতির প্রথম পাঠ্য হিসাবে বিবেচিত।

    দেগণিত
    সমতল জ্যামিতি

    বিষয়শ্রেণীসমূহ:

  • BCS Model Test 5/100

    BCS Model Test 5/100

    bcs model test
    [forminator_quiz id=”5746″]
    bcs model test
  • Primary Exam Question Solution 24-05-2019

    Primary Exam Question Solution 24-05-2019

    [forminator_quiz id=”5597″]

    Primary Exam Question Solution 24-05-2019

    Primary Exam Question and Answer