আলোর গতি ও পৃথিবীর কক্ষীয় গতির মিলিচ প্রতিক্রিয়ায় কোন খ-বস্তুর আপাত সরণকে জ্যোতির্বিজ্ঞানের পরিভাষায় আলোর অপেরণ বলা হয়। এর অপর নাম হচ্ছে আপাত স্থানচ্যুতি।
আবিষ্কার
বিজ্ঞানী জেমস ব্রাডলি ১৭৩৮ সালে আলোর অপেরণ ক্রিয়া আবিষ্কার করেন। তিনি সর্পমণি নামক একটি নক্ষত্রের (ইংরেজি নাম Gamma-Draconis) লম্বন নির্ণয় করছিলেন এবং এসময় মানের গোলমাল দেখতে পান। এই ক্রিয়াটি কোনভাবেই ব্যাখ্যা করা যাচ্ছিলোনা। এ থেকেই তিনি স্থানচ্যুতি বা অপেরণের ধারণা দেন। এর মাধ্যমেই প্রমাণিত হয় যে শুন্যে পৃথিবী গতিশীল এবং আলোর বেগ সসীম।
ব্যাখ্যা
অপেরণ দুই ধরনের: বার্ষিক এবং আহ্নিক অপেরণ বা স্থানচ্যুতি।
- পৃথিবীর আবর্তন বেগ এবং আলোর বেগের জন্য যে স্থানচ্যুতি হয় তাকে আহ্নিক স্থানচ্যুতি বা Diurnal aberration বলে।
- আবার কোন নির্দিষ্ট সময়ে কোন গ্রহের প্রকৃত দিক এবং আপাত দিকের মধ্যবর্তী কোণকে ঐ সময়ে উক্ত গ্রহের গ্রহগত স্থানচ্যুতি বা Planetary aberration বলে।
এটি প্রমাণ করা হয়েছে যে কোন খ-বস্তুর অপেরণ পৃথিবীর গতির দিক এবং খ-বস্তুর সঠিক দিকের অন্তবর্তী কোণের সাইন অণুপাতের সমানুপাতিক। অর্থাৎ গাণিতিকভাবে,
A = K sin
বৃত্তীয় মান বিবেচনা করলে k এর মান v এবং c এর অণুপাতের সমান। এই k-কে স্থানচ্যুতির ধ্রুবক বলা হয়।
এই জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়ক নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটি পরিবর্ধন করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |
নিজস্ব সরঞ্জামসমূহ
আলোর অপেরণ
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
এই নিবন্ধটিতে কোনো উৎস বা তথ্যসূত্র উদ্ধৃত করা হয়নি। দয়া করে নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে তথ্যসূত্র প্রদান করে এই নিবন্ধটির মানোন্নয়নে সাহায্য করুন। তথ্যসূত্রবিহীন বিষয়বস্তুসমূহ পরিবর্তন করা হতে পারে এবং অপসারণ করাও হতে পারে।উৎস খুঁজুন: “আলোর অপেরণ” – সংবাদ · সংবাদপত্র · বই · স্কলার · জেস্টোর(মার্চ ২০১০) |
এই নিবন্ধটিতে কোনো উৎস বা তথ্যসূত্র উদ্ধৃত করা হয়নি। দয়া করে নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে তথ্যসূত্র প্রদান করে এই নিবন্ধটির মানোন্নয়নে সাহায্য করুন। তথ্যসূত্রবিহীন বিষয়বস্তুসমূহ পরিবর্তন করা হতে পারে এবং অপসারণ করাও হতে পারে।উৎস খুঁজুন: “আলোর অপেরণ” – সংবাদ · সংবাদপত্র · বই · স্কলার · জেস্টোর(October 2009) |
