Category: সাধারণ বিজ্ঞান

General Science

  • কোভিড-১৯ ইআরপিপি প্রকল্প নিয়োগ পরীক্ষা- ২০২২ | ওয়ার্ড বয় | 16.09.2022| Covid-19-ERPP-Project

    কোভিড-১৯ ইআরপিপি প্রকল্প নিয়োগ পরীক্ষা- ২০২২ | ওয়ার্ড বয় | 16.09.2022 | Covid-19-ERPP-Project

    DGHSERPP-Job-Circular- Covid-19-ERPP-Project

    ১. `নীল যে পদ্ম. নীল পদ্মকোন সমাস?

    ক. দ্বিগু সমাস

    খ. প্রাদি সমাস

    গ. বহুব্রীহি সমাস

    ঘ. কর্মধারয় সমাস

    ২. আপন ভালো পাগলেও বোঝেএখানে ভালো কোন পদ?

    বিশেষণ

    বিশেষ্য

    অব্যয়

    সর্বনাম

    ৩. উড়নচন্ডীবাগধারাটির
    অর্থ কী
    ?

    দূর্লভ বন্তু

    অপদার্থ

    অমিতব্যয়ী

    ভীষণ বিপদ

    ৪. সমুদ্রশব্দের প্রতিশব্দ কোনটি?

    নিচয়

    শর্বরী

    অভ্র

    জলধি

    ৫. এক কথায় প্রকাশ করুন যে নারীর স্বামী ও পুত্র নেই?

    অনূঢ়া

    কুমারী

    নবেঢ়া

    অবীরা

    ৬. Fill up with Article : I saw ____one eyed man
    at the street

    a

    the

    an

    none

    ৭. Fill in with Preposition : He died
    _____Cholera.

    by

    from

    to

    of

    ৮. Identify Tense: The sun rises in the East

    Present perfect

    Past Perfect Continuous

    Future Continuous

    Simple Present

    ৯. Translate into English : চাঁদ কিরণ দেয়

    Moon in shining

    The Moon gives light

    Moon lights

    The Moon shines at night

    ১০. Which one id the passive : “Put the pen’

    Let the pen be put

    The pen is put by me

    Let the pen put

    The pen is put by you

    কোভিড-১৯ ইআরপিপি প্রকল্প নিয়োগ পরীক্ষা- ২০২২ | ওয়ার্ড বয় | 16.09.2022 | Covid-19-ERPP-Project

    ১১. একটি শ্রেণিতে ছাত্র ছাত্রীর সংখ্যা যথাক্রমে ৪০ জন ও ৩০ জন হলে ছাত্রী
    ও ছাত্রের সংখ্যার অনুপাত কত
    ?

    ৪:৩

    ২:৩

    ৩:৪

    ৩:২

    ১২. রনি পরীক্ষায় ৮০% নম্বর পেল। পরীক্ষায় মোট নম্বর ৮০০ হলে রনির
    প্রাপ্ত নম্বর কত
    ?

    ৫৫০

    ৫৬০

    ৬৫০

    ৬৪০

    ১৩. a=1. b=2, c=3 হলে a2+2ab−c

    11

    2

    4

    6

    ১৪. (a+b) – ( a-b)= কত?

    2a

    -2a

    2b

    -2b

    ১৫. একটি বর্গাকার বাগানের দৈর্ঘ্য ১০০ ফুট । ক্ষেত্রফল কত?

    ১০০০ বর্গফুট

    ৪০০০ বর্গফুট

    ৪০০০০ বর্গফুট

    ১০০০০ বর্গফুট

    ১৬. জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কত তারিখে জন্মগ্রহণ করেন?

    ১ মার্চ, ১৯১৯

    ১৭ মার্চ ১৯২০

    ১৪ আগস্ট, ১৯৪৭

    ২১ জনু, ১৯৪১

    ১৭. মুক্তিযুদ্ধকালে বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে ভাগ করা হয়?

    ১০

    ১১

    ১২

    ১৮. বাংলাদেশের জাতীয় ফল কোনটি?

    কাঁঠাল

    আম

    লিচু

    কলা

    ১৯. জাপানের মুদ্রার নাম কোনটি?

    উয়ান

    রিংগীত

    ইউয়ান

    ইয়েন

    কোভিড-১৯ ইআরপিপি প্রকল্প নিয়োগ পরীক্ষা- ২০২২ | ওয়ার্ড বয় | 16.09.2022 | Covid-19-ERPP-Project

    ২০. পদ্মা ব্রীজের পিলার কয়টি?

    ৪১টি

    ৪২টি

    ৪৩টি

    ৪৪টি

    ২১. সাধারণ বর্জ্য কোন রংয়ের পাত্রে রাখতে হবে?

    কালো

    লাল

    হলুদ

    সবুজ

    ২২. হাসপাতালে ওয়ার্ড ব্যবস্থপনায় কোনটি অপরিহার্য?

    ধুলাবালি নিয়ন্ত্রণ

    বর্জ্য ব্যবস্থপনা

    রেকর্ড সংরক্ষণ

    রোগী পরিবহন

    ২৩. কোন হাসপাতাল ওয়ার্ডবয়ের দায়িত্ব নয়?

    রোগীকে হাসপাতালের প্রয়োজনীয় জায়গায় নিয়ে যাওয়া

    রোগীর ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা রক্ষায় সাহায্য করা

    রোগীর গোপনীয়তা বজায় রাখা

    উপরের সব কটি

    ২৪. হাসপাতালের তরল বজ্য কোথায় ফেলা উচিত?

    ড্রেনে

    টয়লেটের কমোডো

    যে কোন উম্মুক্ত স্থানে

    বিনে

    ২৫. চিঠিপত্র লেখা, হিসাব নিকাশ করার জন্য কোন সফটওয়্যার
    ব্যবহার করা হয়
    ?

    এডোবি ফটোশপ

    মাইক্রোফট এসকিউএল

    ওরাকল

    এমএস অফিস

    ২৬. নিচের কোনটি ই- মেইল প্রোগ্রাম নয়?

    জিমেইল

    ফায়ারফক্স

    ইয়াহু মেইল

    হট মেইল

    ২৭. হাসপাতাল ওয়ার্ড – এ সুপরিকল্পিত কাজের শিডিউল কে কি বলে?

    টাইম সিডিউল

    রোটেশন

    ডিউটি রোস্টার

    কোনটি নয়

    ২৮. ওয়ার্ডে মেঝে দিনে কতবার পরিষ্কার করা উচিৎ?

    ১ বার

    ২ বার

    ৩ বার

    ৪ বার

    ২৯. মানুষের দেহে হাড়ের সংখ্যা –

    ১০৬

    ২০৬

    ৩০৬

    ৪০৬

    কোভিড-১৯ ইআরপিপি প্রকল্প নিয়োগ পরীক্ষা- ২০২২ | ওয়ার্ড বয় | 16.09.2022 | Covid-19-ERPP-Project

    ৩০. সামুদ্রিক মাছ, গরুর দুধ ও মাংস কিসের উৎস?

    খনিজ লবন

    আয়োডিন

    লৌহ

    স্নেহ পদার্থ

    ৩১. টাটকা সবুজ তরকারিতে পাওয়া যায়-

    খনিজ ও ভিটামিন

    ভিটামিন ও স্নেহ

    শর্করা

    কোনটি নয়

    ৩২. ডেঙ্গু জীবানু বহনকারী মশার নাম কি?

    এডিস

    এ্যানোফিলিস

    কিউলেক্স

    ম্যানসুনাইড

    ৩৩. পানিবাহিত রোগ কোনটি?

    ডিফথেরিয়া

    টাইফয়েড

    ম্যালেরিয়া

    যক্ষ্মা

    ৩৪. মানব দেহে সাধারণ তাপমাত্রা কত?

    ৯৪.৪০ ফারেনহাইড

    ৯৮.৮ ফারেনহাইড

    ৯৮.৪ ফারেনহাইড

    ৯৪.৮ ফারেনহাইড

    ৩৫. জরুরী বিভাগে একজন আহত রোগীর প্রাথমিক পরীক্ষায় সর্বোচ্চ কত সময়
    ব্যয় করা যাবে
    ?

    ১ মিনিট

    ৫ মিনিট

    ১০ মিনিট

    ৩০ মিনিট

    ৩৬. বাংলাদেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা কতটি?

    ৩৭

    ৩৮

    ৩৯

    ৪০

    ৩৭. করোনা ভাইরাস চীনের কোন প্রদেশে প্রথম দেখা দেয়?

    সাংহাই

    উবেন

    উহান

    জিনজিয়াং

    ৩৮. পোলিওতে অধিক আক্রান্ত হয় কারা?

    শিশু

    নারী

    বৃদ্ধ

    কিশোর

    ৩৯. যক্ষা শরীরের কোন অংশে হয়?

    চোখে

    গলায়

    জিহবায়

    ফুসফুসে

    ৪০. বাংলাদেশের তৃণমূল পর্যায়ের স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান কোনটি?

    উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

    জেলা হাসপাতাল

    ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কেন্দ্র

    কমিউনিটি ক্লিনিক

    কোভিড-১৯ ইআরপিপি প্রকল্প নিয়োগ পরীক্ষা- ২০২২ | ওয়ার্ড বয় | 16.09.2022

    কোভিড-১৯ ইআরপিপি প্রকল্প নিয়োগ পরীক্ষা- ২০২২ | ওয়ার্ড বয় | 16.09.2022 | Covid-19-ERPP-Project

  • বাংলাদেশ (Bangladesh) বিষয়াবলি থেকে গুরুত্বপূর্ণ 30+ প্রশ্ন ও উত্তর

    বাংলাদেশ বিষয়াবলি থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো। আপনারা যারা বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন তাদের জন্য আজকের লেখাটি খুবই উপকারি হবে। তো চলুন বাংলাদেশ বিষয়াবলি থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলো পড়ি।

    বাংলাদেশ (Bangladesh) বিষয়াবলি থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর

    বাংলাদেশ (Bangladesh) বিষয়াবলি থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর

    প্রশ্ন : উপমহাদেশে প্রথম পুলিশ ব্যবস্থা চালু করেন
    উত্তর : লর্ড ক্যানিং।

    এই বিভাগের আরো পোস্ট :

    প্রশ্ন : ২০২১ সালে অনুষ্ঠিত ‘ডি-৮ সম্মেলন’র আয়ােজক দেশ ছিল
    উত্তর : বাংলাদেশ।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম উপজাতি
    উত্তর : মারমা।

    প্রশ্ন : জিজিয়া কর ছিল
    উত্তর : মুসলমানদের ওপর ধার্য সামরিক কর।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের সাথে সীমান্ত রয়েছে
    উত্তর : ২টি দেশের।

    প্রশ্ন : জগদ্দল বিহার অবস্থিত
    উত্তর : নওগাঁ জেলায়।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত
    উত্তর : ঢাকার সাভারে।

    প্রশ্ন : জাপানের বৈদেশিক বাণিজ্য সংস্থার নাম
    উত্তর : জাইকা।

    প্রশ্ন : কুমিল্লা বার্ড এর প্রতিষ্ঠাতা
    ​উত্তর : আখতার হামিদ খান।

    প্রশ্ন : ফারাক্কা বাঁধ চালু করা হয়
    উত্তর : ১৯৭৫ সালে।

    প্রশ্ন : মুজিব নগর সরকার অবস্থিত
    উত্তর : ​মেহেরপুরে।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষা আইন জারি হয়
    উত্তর : ১৯৭৪ সালে।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের সর্ব পশ্চিমে অবস্থিত জেলা
    উত্তর : চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়
    উত্তর : ১৬ মে ১৯৭৪ সালে।

    প্রশ্ন : বীর মুক্তিযােদ্ধা কর্নেল তাহেরের ফাঁসি হয়
    উত্তর : ঢাকা জেলে।

    প্রশ্ন : ‘রােহিতগিরি’ যে স্থানের পূর্ব নাম
    উত্তর : ময়নামতি।

    বাংলাদেশ (Bangladesh) বিষয়াবলি থেকে আরো কিছু সাধারণ জ্ঞান

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ
    উত্তর : ২০৩ সে.মি.

    প্রশ্ন : পদ্মা নদী বাংলাদেশের যে স্থানে মেঘনা নদীর সাথে মিলিত হয়
    উত্তর : চাঁদপুর।

    প্রশ্ন : সুনামি’র কারণ হলাে
    উত্তর : সমুদ্রের তলদেশে ভূমিকম্পন।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশে কৃষি আবহাওয়া পূর্বাভাস কেন্দ্র
    উত্তর : ১২টি।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসন সংখ্যা
    উত্তর : ৫০টি।

    প্রশ্ন : ‘দ্য লিবারেশন অফ বাংলাদেশ’ গ্রন্থের রচয়িতা
    উত্তর : মেজর জেনারেল সুখওয়ান্ত সিং।

    প্রশ্ন : খানজাহান আলী মসজিদের গম্বুজ সংখ্যা
    উত্তর : ৮১টি।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের বিমানবাহিনীর প্রতীক
    উত্তর : বলাকা।

    প্রশ্ন : ছয় দফা দাবি প্রথম উত্থাপন করা হয়
    উত্তর : লাহােরে।

    প্রশ্ন : বাংলা একাডেমির প্রথম মহাপরিচালক ছিলেন
    উত্তর : এম মাযহারুল ইসলাম।

    প্রশ্ন : স্বাধীনতার ঘােষণাপত্র সংবিধানের যে সংশােধনীতে সংযােজিত হয়
    উত্তর : পঞ্চদশ।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশ মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি অবস্থিত
    উত্তর : গাজীপুরে।

    বাংলাদেশ (Bangladesh) বিষয়াবলি থেকে আরো কিছু সাধারণ জ্ঞান

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক
    উত্তর : বাংলাদেশ ব্যাংক।

    প্রশ্ন : ঢাকার ঐতিহাসিক আহসান মঞ্জিল নির্মিত হয়
    উত্তর : ১৮৭২ সালে।

    প্রশ্ন : কুয়াকাটা সমুদ্র বন্দর যে জেলায় অবস্থিত
    উত্তর : পটুয়াখালী।

    প্রশ্ন : বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস
    উত্তর : ১০ জানুয়ারি ১৯৭২।

    প্রশ্ন : ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ব বাংলা ভাষা কমিটি এর সভাপতি ছিলেন
    উত্তর : আকরাম খাঁ।

    প্রশ্ন : বাংলাদেশের প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র
    উত্তর : বেতবুনিয়া

    ✬প্রশ্ন: সাগরকন্যা কোন এলাকার ভৌগোলিক নাম?
    উত্তর: পটুয়াখালী।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের বৃহত্তম বিল কোনটি?
    উত্তর: চলন বিল।

    ✬প্রশ্ন: বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ সংবিধানের কোন তফসিলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে?
    উত্তর: পঞ্চম তফসিলে।

    ✬প্রশ্ন: আসাদ গেট কোন স্মৃতি রক্ষার্থে নির্মিত?
    উত্তর: ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান।

    ✬প্রশ্ন: জাতীয় স্মৃতিসৌধের অপর নাম কী?
    উত্তর: সম্মিলিত প্রয়াস।

    বাংলাদেশ (Bangladesh) বিষয়াবলি থেকে গুরুত্বপূর্ণ 30+ প্রশ্ন ও উত্তর
    বাংলাদেশ (Bangladesh) বিষয়াবলি থেকে গুরুত্বপূর্ণ 30+ প্রশ্ন ও উত্তর

    বাংলাদেশ (Bangladesh) বিষয়াবলি থেকে আরো কিছু সাধারণ জ্ঞান

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের প্রথম মহিলা বিচারপতির নাম কি?
    উত্তর: নাজমুন আরা সুলতানা।

    ✬প্রশ্ন: সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য ছিলেন কে?
    উত্তর: বেগম রাজিয়া বানু।

    ✬প্রশ্ন: পদ্মা সেতু কোন দু’টি জেলাকে সংযুক্ত করেছে?
    উত্তর: মুন্সীগঞ্জ ও শরীয়তপুর।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের সর্বাধিক চা বাগান কোন জেলায় অবস্থিত?
    উত্তর: মৌলভীবাজার।

    ✬প্রশ্ন: রাষ্ট্রপতির পদ শূন্য হলে কে রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব পালন করেন?
    উত্তর: জাতীয় সংসদের স্পিকার।

    ✬প্রশ্ন: বঙ্গবন্ধু জেলে ছিলেন মোট কত দিন?
    উত্তর: ৪৬৮২ দিন।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কোথায় অবস্থিত?
    উত্তর: রাজারবাগ, ঢাকা।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের শিশু আইন প্রণীত হয় কত সালে?
    উত্তর: ১৯৭৪ সালে।

    ✬প্রশ্ন: মুক্তিযুদ্ধের আত্মসমর্পণ দলিল কোথায় স্বাক্ষরিত হয়?
    উত্তর: রেসকোর্স ময়দানে।

    ✬প্রশ্ন: আয়তনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জেলা কোনটি?
    উত্তর: পার্বত্য রাঙামাটি।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের কোন জেলাটির নামকরণ করা হয়েছে একটি নদীর নাম অনুসারে?
    উত্তর: ফেনী।

    ✬প্রশ্ন: বাঙালি ও যমুনা নদীর সংযোগ কোথায় হয়েছে?
    উত্তর: বগুড়ায়।

    ✬প্রশ্ন: রাখাইন উপজাতিদের অধিক বাস কোন জেলায়?
    উত্তর: কক্সবাজার জেলায়।

    ✬প্রশ্ন: আয়তনের দিক থেকে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান কত তম?
    উত্তর: ৯০ তম।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের প্রথম নারী প্যারাট্রুপার কে?
    উত্তর: জান্নাতুল ফেরদৌস।

    ✬প্রশ্ন: কিয়োটো প্রটোকল স্বাক্ষরিত হয়েছিল কত সালে?
    উত্তর: ১৯৯৭ সালে।

    ✬প্রশ্ন: ‘মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি’ গানটির গীতিকার কে?
    উত্তর: গোবিন্দ হালদার।

    ✬প্রশ্ন: বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত মাসিক পত্রিকার নাম কী?
    উত্তর: উত্তরাধিকার।

    ✬প্রশ্ন: বাতিঘরের জন্য বিখ্যাত দ্বীপ কোনটি?
    উত্তর: কুতুবদিয়া।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের প্রথম নিরক্ষরতামুক্ত গ্রাম কোনটি?
    উত্তর: কচুবাড়ির কৃষ্টপুর, ঠাকুরগাঁও।

    ✬প্রশ্ন: ‘রূপসী বাংলাদেশ’ কোন এলাকাকে ঘোষণা দেয়া হয়েছে?
    উত্তর: সোনারগাঁয়ের জাদুঘর এলাকাকে।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় পতাকার নকশা কে তৈরি করেন?
    উত্তর: শিব নারায়ণ দাস।

    ✬প্রশ্ন: মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় পুরস্কার দেয়া হয় কয়টি?
    উত্তর: ৪টি।

    ✬প্রশ্ন: বাংলা মুদ্রাক্ষরের জনক কে?
    উত্তর: চার্লস উইলকিনস।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের প্রথম মুদ্রা চালু হয় কত সালে?
    উত্তর: ৪ মার্চ, ১৯৭২ সালে।

    ✬প্রশ্ন: ‘জীবন তরী’ কী?
    উত্তর: একটি ভাসমান হাসপাতাল।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশ বিমানের প্রতীক কী?
    উত্তর: উড়ন্ত বলাকা।

    ✬প্রশ্ন: ‘নজরুল মঞ্চ’ কোথায় অবস্থিত?
    উত্তর: বাংলা একাডেমী প্রাঙ্গণে।

    ✬প্রশ্ন: বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর কোন মন্ত্রণালয়ের অধীন?
    উত্তর: প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন।

    ✬প্রশ্ন: মুসলিম সাহিত্য সমাজের প্রতিষ্ঠাতা কে?
    উত্তর: নওয়াব আবদুল লতিফ।

    বাংলাদেশ (Bangladesh) বিষয়াবলি থেকে আরো কিছু সাধারণ জ্ঞান

  • বাক্যের ব্যবধান(Sentence spacing)

    বাক্যের ব্যবধান হল ছাপাখানার অক্ষরস্থাপনের লেখার বাক্যের মাঝে অনুভূমিক ব্যবধান। এটি হল একটি বানান ও লেখা সাজানোর ব্যাপার। ইউরোপে স্থানান্তর উপযোগি ছাপা চালু হবার পর থেকে, রোমান লিপির ভাষার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের বাক্যের ব্যবধান সাজানোর উপায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে।[১] এর মধ্যে আছে সাধারণ শব্দ ব্যবধান (বাক্যের অন্তঃস্থিত শব্দগুলোর মাঝে), একটিমাত্র বড় ব্যবধান, এবং দুইটি সম্পূর্ণ ব্যবধান। 

    বিংশ শতাব্দীর আগ পর্যন্ত, বিভিন্ন দেশে প্রকাশনা সংস্থাগুলো এবং ছাপাখানাগুলো বাক্যের মাঝে অতিরিক্ত ব্যবধান ব্যবহার করত। এই গতানুগতিক ব্যবধান প্রক্রিয়া ব্যতিক্রমও ছিল – কিছু ছাপাখানা বাক্যের মাঝে অক্ষর ব্যবধানের থেকে প্রশস্ত নয় এমন বাক্যের ব্যবধান ব্যবহার করত। এটা ছিল ফরাসি ব্যবধান – একটি নাম যা বিংশ শতাব্দীর শেষ দিক পর্যন্ত একক-ব্যবধান এর সমার্থক ছিল।[২] উনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে টাইপরাইটার ব্যবহারের সূচনার মধ্য দিয়ে, মুদ্রাক্ষরিকরা গতানুগতিক ছাপাখানার অক্ষরস্থাপকদের অনুকরণ করে বাক্যের মাঝে দুইটি ব্যবধান ব্যবহার করত। [৩] বিংশ শতাব্দীর মাঝমাঝি সময়ে প্রশস্ত বাক্যের ব্যবধান ছাপাখানার বাণিজ্যে বিকাশ লাভ করলেও, মুদ্রাক্ষরিকরা আগের অভ্যাস চালিয়ে যান[৪] এবং পরবর্তী সময়ে কম্পিউটারেও।[৫] সম্ভবত এই কারণেই, অনেক আধুনিক সূত্র ভুল[৬] দাবি করে যে প্রশস্ত ব্যবধান তৈরি করা হয়েছিল টাইপরাইটারের জন্য।[৭]

    আকাঙ্ক্ষিত বা সঠিক বাক্যের ব্যবধান নিয়ে প্রায়ই বিতর্ক হয় কিন্তু এখন অনেক সূত্রের মতে অতিরিক্ত ব্যবধানের প্রয়োজন নেই বা আকাঙ্ক্ষিত নয়। [৮] ১৯৫০ সাল দিকে, একক বাক্যের ব্যবধান বই, ম্যাগাজিন ও পত্রিকাতে আদর্শ হিসেবে ব্যবহার করা শুরু হয়,[৯] এবং বেশিরভাগ রচনাশৈলী কৌশল যেগুলো লাতিন-উদ্ভূত বর্ণমালাকে ব্যবহার করে ভাষার ভিত্তি হিসেবে সেগুলো এখন বিহিত করে বা সুপারিশ করে বাক্যের সমাপ্তিসূচক বিরাম চিহ্নের পর একক ব্যবধান ব্যবহার করাকে। [১০] যদিও, কিছু সূত্র এখনো বলে যে অতিরিক্ত ব্যবধান ঠিক ও গ্রহণযোগ্য। ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবে এ নিয়ে বিতর্ক চালু আছে।[৬] অনেক মানুষ দ্বিগুণ বাক্যের ব্যবধান পছন্দ করে অনানুষ্ঠানিক ব্যবহারের ক্ষেত্রে কারণ তাদের সেভাবেই টাইপ করতে শেখানো হয়েছে। [১১] কোন সাজানোটি বেশি পাঠযোগ্য এই নিয়ে একটি বিতর্ক আছে; সাম্প্রতিক সময়ে ২০০২ সাল থেকে কিছু সরাসরি গবেষণা করা হলেও সেগুলো অমীমাংসিত ফলাফল প্রদান করেছে।[১২]

    বাক্যের ব্যবধান(Sentence spacing)

    বাক্যের ব্যবধান(Sentence spacing)

    ইতিহাস

    মূল নিবন্ধ: History of sentence spacing

    গতানুগতিক ছাপাখানার অক্ষরস্থাপন

    উপরে: বাক্যের মাঝে কমপক্ষে em-ব্যবধান সংবলিত প্রশস্ত ব্যবধানের বাক্যের ছাপাখানার অক্ষরবিন্যাসের লেখা (১৯০৯). নিচে: ফরাসি ব্যবধানের ছাপাখানার অক্ষরবিন্যাসের লেখা (১৮৭৪)

    স্থানান্তর উপযোগী ছাপা আবিষ্কারের কিছুদিন পর থেকে, বহু-পরিবর্তনশীল ব্যবধান ব্যবস্থা তৈরি করা হয় যা যেকোনো মাপের ব্যবধান তৈরি করতে পারে, এবং পুরোপুরি সমানভাবে প্রতিপাদনের অনুমতিপ্রাপ্ত ছিল।[১৩] প্রথমদিকের আমেরিকান, ইংলিশ এবং অন্যান্য ইউরোপিয়ান ছাপাখানার অক্ষরস্থাপকগুলোর রচনাশৈলী কৌশল (ছাপাখানার নিয়মাবলী হিসেবেও পরিচিত) ব্যবধানের আদর্শ মানগুলো নির্দিষ্ট করে দিয়েছিল সেগুলো অষ্টাদশ শতাব্দীর পর থেকে বলতে গেলে প্রায় একই ধরনের। এই কৌশলগুলো- যেমনঃ Jacobi in the UK (১৯৮০)[১৪] এবং MacKellar, Harpel, and De Vinne (১৮৬৬–১৯০১) আমেরিকাতে[১৫]— দেখায় যে বাক্যগুলো হতে হবে এম-ব্যবধানের, এবং শব্দগুলোর হতে হবে ১/৩ বা ১/২ এম-ব্যবধানের। বাক্যের ব্যবধানের আপেক্ষিক মাপ শব্দ ব্যবধানের মাপ এবং সমানভাবে প্রতিপাদনের চাহিদার উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে।[১৬] বেশিরভাগ দেশের ক্ষেত্রে, বিংশ শতাব্দীর আগ পর্যন্ত প্রকাশিত কাজের জন্য এটাই ছিল আদর্শ।.[১৭] তবুও, এই সময়কালেও, এমন প্রকাশনা সংস্থাও ছিল (বিশেষ করে ফ্রান্সে) যারা বাক্যের মাঝে ব্যবহার করত একটি আদর্শ শব্দ ব্যবধানের মাপ – যাকে বলা হত ফরাসি ব্যবধান।

    যান্ত্রিক ছাপা এবং টাইপরাইটারের আবির্ভাব

    যান্ত্রিক ছাপার ব্যবস্থাগুলো উনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে চালু হয়, যেমন লিনোটাইপ এবং মোনোটাইপ যন্ত্র, যেগুলোতে হাতের অক্ষরবিন্যাসের মত কিছু পরিবর্তনশীল বাক্যের ব্যবধান করা যেত।[১৮] যখনই এই যন্ত্রগুলো ছাপার ব্যাপক উৎপাদনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনে, প্রায় সেই একই সময়ে টাইপরাইটারের আবির্ভাব ব্যক্তিগত ও ব্যবসায়িক নথিপত্রের তৈরিতে আনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। কিন্তু টাইপরাইটারের যান্ত্রিক সীমাবদ্ধতার কারণে পরিবর্তনশীল ব্যবধানের সুযোগ ছিল না-মুদ্রাক্ষরিকরা শুধুমাত্র কতবার ফাঁকা চাবি চাপবেন তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারতেন। কিছু ইংরেজি-ভাষাভাষী দেশের মুদ্রাক্ষরিকরা প্রাথমিক ভাবে বাক্যের মাঝে তিনটি ব্যবধান দিতে শিখেছিল[১৯] গতানুগতিক ছাপার প্রশস্ত বাক্যের ব্যবধানের সাথে মিলিয়ে রাখতে, কিন্তু পরে তারা এটিকে দুইটি ব্যবধান হিসেবে স্থির করে,[২০] এই রীতি বিংশ শতাব্দীর পুরোটা সময় চালু ছিল।[৩] এটি ইংলিশ ব্যবধান হিসেবে পরিচিত ছিল, এবং ফরাসি মুদ্রাক্ষরিকদের থেকে আলাদা হিসেবে চিহ্নিত হয়, যাঁরা ফরাসি ব্যবধান ব্যবহার করা অব্যাহত রাখে।[২১]

    বাক্যের ব্যবধান(Sentence spacing)

    একক ব্যবধানে উত্তরণ

    বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে, কিছু ছাপাখানা বাক্যগুলো আলাদা করতে দেড় শব্দ মধ্যবর্তী ব্যবধান (একটি “en quad“) ব্যবহার শুরু করে।[২২] কিছু কিছু ক্ষেত্রে, ১৯৯০ এর দিকেও, এই রীতি ব্যবহার চালু থাকে।[২৩]

    ১৯৪০ এর দিকে যুক্তরাষ্ট্রে ম্যাগাজিন, পত্রিকা, এবং বইতে একক ব্যবধানের রীতি ব্যবহার করা শুরু হয় এবং ১৯৫০ এর দিকে যুক্তরাজ্যেও তা চালু হয়।[২৪] মুদ্রাক্ষরিকরা এর সাথে সাথে একক ব্যবধান ব্যবহার করা শুরু করে না।.একজন সাধারণ লেখক তখনও লেখার জন্য টাইপরাইটারের উপর নির্ভর করত—যাতে ছিল ব্যবধানের যান্ত্রিক সীমাবদ্ধতা।

    প্রযুক্তিগত অগ্রগতি বাক্যের ব্যবধানের কৌশলগুলোকে প্রভাবিত করা শুরু করে। ১৯৪১ সালে, IBM চালু করে এক্সেকিউটিভ, এমন এক টাইপরাইটার যা সমানুপাতিক ব্যবধান তৈরি করতে পারে[২৫]—যেটি পেশাদারী ছাপাখানার অক্ষরস্থাপনের জন্য শত শত বছর ব্যবহৃত হয়ে আসছিল। এই নবপ্রবর্তিত বস্তু টাইপরাইটারের উপর মোনোস্পেসড ফন্টের যে দখল ছিল তা ভেঙ্গে ফেলে— এটির যান্ত্রিক সীমাবদ্ধতার প্রখরতা কমিয়ে ফেলার মাধ্যমে।[২৫] ১৯৬০ এর মধ্যে, বৈদ্যুতিক ছবি-অক্ষরস্থাপন কৌশলগুলো লেখার মাঝে সাদা ব্যবধান রাখাকে উপেক্ষা করা শুরু করে।[৬] ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব এর ক্ষেত্রেও এটি সত্যি,যেহেতু এইচটিএমএল সাধারণভাবে অতিরিক্ত ব্যবধান উপেক্ষা করে,[২৬][২৭] যদিও ২০১১ সালে সিএসএস 2.1 মানদণ্ড আনুষ্ঠানিকভাবে একটি বিকল্প যোগ করে যেটি অতিরিক্ত ব্যবধান অক্ষুণ্ণ রাখতে পারে।[২৮] ১৯৮০ এর দিকে, ডেস্কটপ প্রকাশনী সফটওয়্যার সাধারণ লেখকদের জন্য আরো উন্নত বিন্যাস সরঞ্জাম সরবরাহ করে।[২৯] বিংশ শতাব্দীর শেষের দিকের মধ্যে, লেখার শব্দের সাহিত্য এটির বাক্যের ব্যবধানের নির্দেশিকা সমন্বয় করা শুরু করে দেয়।

    আধুনিক সাহিত্য

    ছাপাখানার বিদ্যা

    ইংরেজি প্রকাশনা সংস্থাগুলিতে ছাপাখানার বিদ্যার ( লেখার বিন্যাস ও আকৃতি )[৩০] প্রারম্ভিক অবস্থানে গতানুগতিগ ব্যবধান কৌশলগুলি অনুমোদিত ছিল। ১৯৫৪ সালে, জিওফ্রি ডডিং এর বইয়ে, ফাইনার পয়েন্টস ইন দা স্পেসিং অ্যান্ড এরেঞ্জমেন্ট অফ টাইপ , একক প্রশস্ত এম ব্যবধান থেকে বাক্যের মাঝে আদর্শ শব্দ ব্যবধান ব্যবহারের যে ব্যাপক চলন শুরু হয় তাতে গুরুত্ব আরোপ করেছেন।[৩১]

    কম্পিউটার যুগের আবির্ভাবের মাধ্যমে, ছাপাখানার বিদ্যায় বিশারদরা দ্বিগুণ ব্যবধান ব্যবহারের ক্ষেত্রে নিরুৎসাহিত হওয়া শুরু করেন, এমনকি মোনোস্পেসড লেখার ক্ষেত্রেও। ১৯৮৯ সালে. ডিজাইন এরডেস্কটপ পাবলিশিং এ বলা হয় “ছাপাখানার অক্ষরস্থাপন এর জন্য দাড়ি, প্রশ্নবোধক, আশ্চর্যবোধক, কোলন চিহ্নের পর শুধুমাত্র একটি ব্যবধান প্রয়োজন”, এবং একক বাক্যের ব্যবধানকে ছাপার কৌশল হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।[৩২] স্টপ স্টিলিং সীপ অ্যান্ড ফাইন্ড আউট হাও টাইপ ওয়ার্কস (১৯৯৩) এবং ডিজাইনিং উইথ টাইপঃ দা এসেনশিয়াল গাইড টু টাইপোগ্রাফি (২০০৬) উভয়ই শব্দের মাঝে অভিন্ন ব্যবধান ব্যবহার করতে নির্দেশ করে, এমনকি বাক্যের মাঝেও।[৩৩]

    ছাপাখানার বিদ্যার উপর করা সাম্প্রতিক কাজগুলো অনেক গুরুত্বের। ইলিন স্ট্রিজভার, টাইপ স্টুডিও এর প্রতিষ্ঠাতা, বলেন, “মতামতের পার্থক্য সহ্য করার কথা ভুলে যান, বাক্য শুরু করার আগে দুইটি ব্যবধান দেওয়া পুরোপুরি, দ্ব্যর্থহীনভাবে ভুল।”[১১] কমপ্লিট ম্যানুয়াল অন টাইপোগ্রাফি (২০০৩) এ বলা হয় “টাইপরাইটারের দাড়ির পর দুই শব্দ ব্যবধান ব্যবহার করে বাক্য আলাদা করার প্রক্রিয়ার ছাপাখানার অক্ষরস্থাপনে কোনো জায়গা নেই” এবং একক ব্যবধান হল “আদর্শ ছাপার কৌশল”।[৩৪] এলিমেন্টস অফ টাইপোগ্রাফিক স্টাইল (২০০৪) পরামর্শ দেয় বাক্যের মাঝে একটি ব্যবধান দেবার, এমন কোনো কিছু নয় যা ” আপনার ছাপার কাজ ও এর সাথে ছাপাখানার অক্ষরস্থাপন লাভবান হবে এই অদ্ভুত [দ্বিগুণ ব্যবধান] ভিক্টোরিয়ান অভ্যাস ভুলে গেলে”। [৩]

    ডেভিড জুরির বই, এবাউট ফেইসঃ রিভাইভিং দা রুলস অফ টাইপোগ্রাফি (২০০৪)- সুইজারল্যান্ডে প্রকাশিত- বাক্যের ব্যবধানের ব্যাপারে সমসাময়িক ছাপাখানার অক্ষরস্থাপনের অবস্থান পরিষ্কার করে ব্যাখ্যা করেঃ

    শব্দ ব্যবধান, বিরামচিহ্নের আগে বা পরে, এমনভাবে বিন্যস্ত করতে হবে যাতে দৃশ্যত মনে হয় তা আদর্শ শব্দ ব্যবধানের সমান। যদি একটি দাড়ি বা কমার পর একটি আদর্শ শব্দ ব্যবধান দেওয়া হয়, তাহলে, দৃশ্যত, সেটি ছাপার বাক্যের অন্য যেকোনো শব্দ ব্যবধান থেকে ৫০% পর্যন্ত বেশি প্রশস্ত ব্যবধান তৈরি করে। এটা হয় কারণ এই বিরামচিহ্নগুলো তাদের উপরে ব্যবধান বহন করে, যেটি, যখন পার্শ্ববর্তী আদর্শ শব্দ ব্যবধানের সাথে যোগ করা হয়, সম্মিলিতভাবে দৃশ্যত আরও বড় ব্যবধান তৈরি করে। অনেকে দ্বিমত পোষণ করে বলেন যে কমা এবং দাড়ির পর “অতিরিক্ত” ব্যবধান পাঠকের জন্য “বিরতি সংকেত” হিসেবে কাজ করে। কিন্তু এটি অপ্রয়োজনীয় (এবং দৃষ্টিকটু) কেননা বিরামচিহ্ন নিজেই বিরতি সংকেতের কাজ করে।[৩৫]

    শৈলী এবং ভাষা নির্দেশিকা

    মূল নিবন্ধ: Sentence spacing in language and style guides

    ১৯১১ এর শিকাগো ম্যানুয়াল অফ স্টাইল থেকে গতানুগতিক ব্যবধানের উদাহরণ

    বাক্যের ব্যবধান(Sentence spacing)

    শৈলী নির্দেশিকা

    শুরুর দিকে ছাপাখানার অক্ষরস্থাপনের শৈলী নির্দেশিকাগুলোতে শব্দের মাঝের “গতানুগতিক ব্যবধান” এর থেকে প্রশস্ত ব্যবধান বাক্যের মাঝে ব্যবহার করা হত, ডানের ছবিতে যেমনটি দেখান হল।[৩৬] বিংশ শতাব্দীর সময়, শৈলী নির্দেশিকাগুলো সাধারণভাবে মুদ্রলিখিত পান্ডুলিপিতে বাক্যের মাঝে দুইটি ব্যবধান দেওয়াকে বাধ্যতামূলক করে,যেগুলো পেশাগতভাবে ছাপাখানার অক্ষরস্থাপনের কাজের আগে ব্যবহৃত হত।[৩৭] ডেস্কটপ প্রকাশনা যখন প্রচলন শুরু হল, মুদ্রলিখিত পাণ্ডুলিপি হয়ে পড়ল আরও কম প্রাসঙ্গিক এবং বেশিরভাগ শৈলী নির্দেশিকাগুলো পাণ্ডুলিপি ও চূড়ান্ত ছাপাখানার অক্ষরস্থাপনের পণ্যের মাঝে পার্থক্য করা বন্ধ করে।[৩৮] একই সময়কালে, শৈলী নির্দেশিকাগুলো বাক্যের ব্যবধান সম্পর্কে তাদের নির্দেশনা বদলাতে শুরু করে। শিকাগো ম্যানুয়াল অফ স্টাইল এর ১৯৬৯ এর সংস্করণে বাক্যের মাঝে এম ব্যবধান ব্যবহার করা হয়;[৩৯] ২০০৩ এর সংস্করণে পাণ্ডুলিপি ও ছাপা উভয়ের জন্য তা পরিবর্তিত হয়ে একক ব্যবধান হয়। ১৯৮০ এর মধ্যে, যুক্তরাজ্যের হার্টস রুলস (১৯৮৩)[৪০] একক ব্যবধানে সরে আসে। অন্য শৈলী নির্দেশিকাগুলোও ১৯৯০ এর দিকে তা অনুসরণ করে।[৪১] একবিংশ শতাব্দী শুরুর কিছুদিনের মধ্যেই, বেশিরভাগ শৈলী নির্দেশিকাগুলো বদলে গিয়ে নির্দেশ করে যে বাক্যের মাঝে শুধুমাত্র একটি শব্দ ব্যবধানই যথাযথ।[৪২]

    আধুনিক শৈলী নির্দেশিকাগুলো লিখিত ভাষার আদর্শ মান এবং নির্দেশনা সরবরাহ করে। লেখকদের জন্য এই কাজগুলো গুরুত্বপূর্ণ কারণ “কার্যত সব পেশাদার সম্পাদকরা প্রকাশনার জন্য একটি পাণ্ডুলিপি সম্পাদনার তাদের কোনো একটির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেন”।[৪৩] ব্যাপক শৈলী নির্দেশিকাগুলোর শেষের দিকের সংস্করণগুলোতে, যেমনঃ যুক্তরাজ্যে অক্সফোর্ড স্টাইল ম্যানুয়াল (২০০৩)[৪৪] এবং যুক্তরাজ্যে দা শিকাগো ম্যানুয়াল অফ স্টাইল (২০১০)[৪৫], বাক্যের ব্যবধানসহ অনেক ধরনের লেখা ও নকশার বিষয়ে আদর্শ মান সরবরাহ করে।[৪৬] চূড়ান্ত লেখা ও প্রকাশনার ক্ষেত্রে বেশিরভাগ শৈলী নির্দেশিকাগুলো এখন চূড়ান্ত বিরামচিহ্নের পর একক ব্যবধান ব্যবহার করার পরামর্শ দেয়।[৪২] কিছু শৈলী নির্দেশিকা খসড়া কাজে দ্বিগুণ ব্যবধান অনুমোদন করে, এবং গ্রেগ রেফারেন্স ম্যানুয়াল লেখকের ইচ্ছার উপর দ্বিগুণ ও একক ব্যবধানের ব্যাপারটি ছেড়ে দেয়।[৪৭] ওয়েব নকশা নির্দেশিকাগুলো সাধারণত এই বিষয়ে কোনো নির্দেশনা দেয় না, যেহেতু “এইচটিএমএল দ্বিগুণ ব্যবধানকে স্বীকৃতি দিতে সম্পূর্ণরূপে অস্বীকার করে”।[৪৮] এই কাজগুলো নিজেরা বর্তমান প্রকাশনার আদর্শ মান একক ব্যবধান অনুসরণ করে।[৪৯]

    ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ইন্টারন্যাশনাল স্টাইল গাইড (২০০৮) এ উল্লেখ করা হয় যে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের ২৩ টি ভাষার সকল প্রকাশনায় একক বাক্যের ব্যবধান ব্যবহার করা হবে।[৫০] ইংরেজি ভাষার জন্য, ইউরোপিয়ান কমিশনের ইংলিশ স্টাইল গাইডে (২০১০) বলা হয় যে বাক্যগুলো সব সময় একক ব্যবধানের হবে।[৫১] স্টাইল ম্যানুয়ালঃ ফর অথারস, এডিটরস অ্যান্ড প্রিন্টারস (২০০৭), যেটি ১৯৬৬ সালে কমনওয়েলথ গভর্নমেন্ট প্রিন্টিং অফিস অফ অস্ট্রেলিয়া দ্বারা প্রথম প্রকাশিত হয়, একক ব্যবধান ব্যবহারের শর্ত দেয় যে “বাক্য সমাপ্তকারি বিরামচিহ্নের” পরে এবং যেহেতু “শব্দ প্রক্রিয়াকরণের প্রোগ্রামগুলো ও ডেস্কটপ প্রকাশনা আরো পরিশীলিত, পরিবর্তনশীল ছাপাখানার অক্ষরস্থাপন প্রদান করে, তাই দ্বিগুণ ব্যবধান ব্যবহারের এই রীতি এখন পরিহার করা হয় কারণ এটি পাতার মাঝে বিভ্রান্তিমূলক ব্যবধান তৈরি করে।”[৫২]

    জাতীয় ভাষাগুলো যেগুলো কোনো প্রামাণিক ভাষা একাডেমী এর অন্তর্ভুক্ত নয় সাধারণত সেগুলোর একাধিক শৈলী নির্দেশিকা থাকে-যাদের মধ্যে মাত্র কয়েকটি বাক্যের ব্যবধান নিয়ে আলোচনা করতে পারে। যুক্তরাজ্যে এমনটিই হয়। অক্সফোর্ড স্টাইল ম্যানুয়াল (২০০৩) এবং মডার্ন হিউম্যানিটিস রিসার্চ এসোসিয়েশন এর এমএইচআরএ স্টাইল গাইড (২০০২)-তে বলা হয়েছে শুধুমাত্র একক ব্যবধান ব্যবহার করা যাবে।[৫৩] কানাডাতে, কানাডিয়ান স্টাইল, এ গাইড টু রাইটিং অ্যান্ড এডিটিং (১৯৯৭) এর ইংরেজি ও ফরাসি ভাষা উভয় বিভাগে, একক বাক্যের ব্যবধানের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।[৫৪] যুক্তরাষ্ট্রে, বহু শৈলী নির্দেশিকা- যেমন শিকাগো ম্যানুয়াল অফ স্টাইল (২০০৩)- শুধুমাত্র একক ব্যবধান অনুমোদন করে।[৫৫] ইতালির সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ শৈলী নির্দেশিকা, ইলা নুয়াভো মানুয়ালে দি স্তিলে (২০০৯)[৫৬]-এ বাক্যের ব্যবধানের কোনো উল্লেখ নেই, কিন্তু মাইক্রোসফট অনুবাদের আনুষ্ঠানিক নির্দেশিকা,গুইদা দি স্তিলে ইতালিয়ানো (২০১০)-তে ব্যবহারকারীদের “যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবহৃত দ্বিগুণ ব্যবধানের বদলে” একক বাক্যের ব্যবধান ব্যবহার করতে বলা হয়।[৫৭]

    ভাষা নির্দেশিকা

    কিছু ভাষা, যেমন ফরাসি এবংস্প্যানিশ ভাষাতে ভাষার নিয়ম নির্ধারণের জন্য একাডেমী আছে। তাদের প্রকাশনা সাধারণত ছাপাখানার অক্ষরস্থাপন বিদ্যার বিষয়গুলোর বদলে লিখনবিধি এবং ব্যাকরণের বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করে। এধরনের ভাষাগুলোর জন্য শৈলী নির্দেশিকাগুলো কম প্রাসঙ্গিক, যেহেতু তাদের একাডেমীগুলো বিধানবাদ ঠিক করে। উদাহরণস্বরূপ, আকাদেমি ফ্রঁসেজ বিশ্বব্যাপী ফরাসি ভাষাভাষীদের জন্য দিকসিওনের দ্য লাকাদেমি ফ্রঁসেজ প্রকাশ করে।[৫৮] ১৯৯২ সালের সংস্করণে বাক্যের ব্যবধানের উপর কোনো নির্দেশনা দেওয়া নাই, কিন্তু পুরোপুরি একক বাক্যের ব্যবধান সংবলিত-যা ঐতিহাসিক ফরাসি ব্যবধানের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। স্প্যানিশ ভাষা একই রকম। এসোসিয়েশন অফ স্প্যানিশ ল্যাঙ্গুয়েজ একাডেমীস এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ, রিয়েল একাডেমিয়া এসপানিওলা, প্রকাশ করে ডিকশনারিও দে লা লেঙ্গুয়া এসপানিওলা, যেটিকে বিশ্বব্যাপী স্প্যানিশ ভাষার প্রচলিত প্রথামত হিসেবে দেখা হয়।[৫৯] ২০০১ সালের সংস্করণে বাক্যের ব্যবধানের উপর কোনো নির্দেশনা দেওয়া নাই, কিন্তু এটি একক বাক্যের ব্যবধানে ছাপা। জার্মান ভাষা নির্দেশিকা এমফিলুনগেন দেস রাটস ফ্রু দোএতচে রেক্তসায়বুং (“কাউন্সিল ফর জার্মান ওরথোগ্র্যাফি কর্তৃক সুপারিশকৃত”) (২০০৬)-তে বাক্যের ব্যবধানের উল্লেখ নাই।[৬০] ম্যানুয়ালটিতে চূড়ান্ত বিরামচিহ্নের পরে একক ব্যবধান ব্যবহার করা হয়। তাছাড়া, ডুডেন, জার্মানিতে সবথেকে বেশি ব্যবহৃত জার্মান ভাষার অভিধান,[৬১] নির্দেশ করে যে দ্বিগুণ বাক্যের ব্যবধান একটি ত্রুটি।[৬২]

    ব্যাকরণ নির্দেশিকা

    কতিপয় তথ্যসূত্রের ব্যাকরণ বাক্যের ব্যবধানের কথা উল্লেখ করে, যেহেতু শব্দের মাঝে বর্ধিত ব্যবধান নিজের মাঝে বিরামচিহ্নের মত।[৬৩] বেশিরভাগই করে না। ব্যাকরণ নির্দেশিকাগুলো সাধারণত চূড়ান্ত বিরামচিহ্ন এবং সঠিক বাক্য গঠনের বিষয়গুলো ব্যাখ্যা করে-কিন্তু বাক্যের মাঝের ব্যবধান সম্পর্কে ব্যাখ্যা করে না।[৬৪] তাছাড়া, বহু আধুনিক ব্যাকরণ নির্দেশিকা দ্রুত তথ্যসূত্র পাবার মত করে তৈরি করা হয়েছে[৬৫] এবং লেখার শৈলীর অতিরিক্ত বিষয়গুলোর জন্য ব্যবহারকারীদের ব্যাপক শৈলী নির্দেশিকা ব্যবহারের পরামর্শ দেয়।[৬৬] উদাহরণস্বরূপ,পকেট ইডিয়টস গাইড টু গ্রামার অ্যান্ড পাঙ্কচুয়েসন (২০০৫) বিন্যাস কাজে ধারাবাহিকতা ও অন্যান্য “সম্পাদনা সম্পর্কিত বিষয়গুলোর” জন্য ব্যবহারকারীদের এম এলএ স্টাইল ম্যানুয়াল এর মত শৈলী নির্দেশিকাগুলো ব্যবহারের নির্দেশনা দেয়।[৬৭] গ্রামার বাইবেল (২০০৪) -এ বলা হয় “ইংরেজি বিরামচিহ্নের আধুনিক ব্যবস্থা কোনোভাবেই সহজ নয়। একটি বই যদি সকল বিষয়কে অন্তর্ভুক্ত করতে চায় তবে এটিকে হতে হবে বিশাল আকৃতির এবং যিনি এধরনের কিছু চাচ্ছেন তাঁকে শিকাগো ম্যানুয়াল অফ স্টাইল দেখার পরামর্শ দেওয়া হল।”[৬৮]

    প্রযুক্তিনির্ভর যুগ

    মূল নিবন্ধ: Sentence spacing in digital media

    কম্পিউটারের যুগে, বিভিন্ন সফটওয়্যারের প্যাকেজে বাক্যের মাঝের ব্যবধানকে বিভিন্নভাবে পরিচালনা করা হয়। কিছু পদ্ধতি যা ব্যবহারকারী লিখে তাই অনুমোদন করে, যখন অন্যগুলো ব্যবধান পরিবর্তন করার চেষ্টা করে, বা ব্যবহারকারীর নিবেশকে বাক্য শনাক্ত করার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে। কম্পিউটার ভিত্তিক শব্দ প্রক্রিয়াকারকগুলো, এবং ছাপাখানার অক্ষরস্থাপনের সফটওয়্যার যেমনঃ ট্রফটেক্স, ব্যবহারকারীদের এমনভাবে লেখা সাজাবার সুযোগ করে দেয় যা আগে শুধুমাত্র পেশাদার অক্ষরস্থাপকগুলো করতে পারত।[৬৯]

    ইমাক্স এর লেখা সম্পাদনার পরিবেশ স্পষ্টভাবে বাক্যের সমাপ্তি বুঝতে দাড়ির পর দ্বিগুণ ব্যবধান ব্যবহার করে, দ্বিগুণ ব্যবধানের এই প্রক্রিয়া বাক্যের মাঝের সেইসব দাড়ির সাথে ভুল বোঝাবুঝি রোধ করে যেগুলো দিয়ে শব্দের সংক্ষিপ্তরূপ প্রকাশ পায়। ইমাক্স কিভাবে বাক্যের সমাপ্তি বুঝতে পারবে তা নিয়ন্ত্রণ করে যে বিন্যাসটি সেটি হল সেন্টেন্স-এন্ড-ডাবল-স্পেস অ্যান্ড সেন্টেন্স-এন্ড .[৭০] The ভিআই সম্পাদকও এই কৌশল অনুসরণ করে; ফলে, ইমাক্সভিআই উভয়ের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ বাক্য নিয়ন্ত্রণ করা তুলনামূলকভাবে সহজ হয় (জাম্প ওভার, কপি, ডিলিট)।

    ইউনিক্স ছাপাখানার অক্ষরস্থাপনের প্রোগ্রাম ট্রফ বাক্যের শেষ চিহ্নিত করতে দুইটি ব্যবধান ব্যবহার করে।[৭১] এটি ছাপাখানার অক্ষরস্থাপককে শব্দের সংক্ষিপ্তরূপ থেকে বাক্যের সমাপ্তিকে পার্থক্য করার এবং আলাদাভাবে অক্ষরস্থাপনের সুযোগ করে দেয়। ট্রফের শুরুর দিকের সংস্করণগুলোতে,[৭২] শুধুমাত্র নির্দিষ্ট প্রস্থের ফন্ট অক্ষরস্থাপনে ব্যবহার করত, যেটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাক্যের মাঝে দ্বিতীয় একটি ব্যবধান যোগ করে দিত, যেগুলো চূড়ান্ত বিরামচিহ্নের মিশ্রণ ও লাইন ফিড উপর নির্ভর করে শনাক্ত করা হত।

    মাইক্রোসফট ওয়ার্ড নিজে থেকে বাক্যকে পরিবর্তন করে না, কিন্তু গ্রামার চেকিং এমনভাবে ঠিক করা যায় যাতে বাক্যের মাঝে নির্দিষ্ট পরিমাণ ব্যবধান থাকে।

    ল্যাটেক দাড়ির পর একটি “বাক্য-মধ্যবর্তী” অক্ষরস্থাপন করে যদিনা অন্য নির্দেশনা দেওয়া থাকে। এটি একটি পরিবর্তনশীল ব্যবধান যা সাধারণত “শব্দ-মধ্যবর্তী ব্যবধান” থেকে প্রশস্ত হয়।

    অ্যান্ড্রয়েডআইওএস সহ, কিছু আধুনিক টাচ-স্ক্রিন যন্ত্রে, পর পর দুইটি ব্যবধান দেওয়া হলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাক্যের সমাপ্তি হিসেবে মনে করা হয়, এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি দাড়ি প্রবেশ করানো হয়। যদিও, শুধুমাত্র একটি ব্যবধান অক্ষুণ্ণ থাকে।

    একাধিক ব্যবধান বেশিরভাগ ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব উপাদানে নিজে থেকে অপসারণ করা হয়, সেটি বাক্যের সাথে সম্পর্কযুক্ত হোক বা নাই হোক তা সরিয়ে ফেলা হয়। ব্যবধান সংরক্ষণের উপায়ও আছে, যেমনঃ সিএসএস হোয়াইট-স্পেস প্রোপার্টি, ও <pre> ট্যাগ। টুইটার তাদের ওয়েবসাইটে ব্যবহারকারীদের অতিরিক্ত ব্যবধানের নিবেশ সংরক্ষণ করে। এইচটিএমএল-এ আরও কয়েকটি ব্যবধান তৈরির প্রক্রিয়া আছে যাতে ব্যবধান অক্ষুণ্ণ থাকে, যেমনঃ এম ব্যবধান, এন ব্যবধান, ও নন-ব্রেকিং ব্যবধান. কিছু ইউনিকোড ব্যবধান অক্ষরও ওয়েবে অক্ষুণ্ণ থাকে।

    বাক্যের ব্যবধান(Sentence spacing)

    বিতর্ক

    জেমস ফেলিসি, কমপ্লিট ম্যানুয়াল অফ টাইপোগ্রাফি এর লেখক, বলেন যে বাক্যের ব্যবধানের বিষয়টি হল “এমন একটি বিতর্ক যা শেষ হতে অস্বীকৃতি জানায় … আমার ছাপার ব্যাপারে লেখার এত বছরে, এই প্রশ্নটি আমি সবচেয়ে বেশি শুনি, এবং ওয়েবে খুঁজলে এই বিষয়ে প্রচুর লেখা পাওয়া যাবে”।[৬] এই বিষয়টি নিয়ে আজ পর্যন্ত অনেক বিতর্ক আছে।

    অনেক মানুষ বিভিন্ন কারণে একক বাক্যের ব্যবধানের বিরোধিতা করে। অনেকে বলেন যে দ্বিগুণ ব্যবধানের অভ্যাস এতটা গভীরভাবে বদ্ধমূল যে বদলান সম্ভব না।[৭৩] অন্যেরা দাবি করেন যে বাক্যের মাঝে অতিরিক্ত ব্যবধান লেখার সৌন্দর্য ও পাঠযোগ্যতা বৃদ্ধি করে।[৭৪] দ্বিগুণ বাক্যের ব্যবধানের প্রবক্তারা আরো বলেন যে কিছু প্রকাশক লেখকদের দ্বিগুণ-ব্যবধানের পাণ্ডুলিপি জমা দিতে বলতে পারেন। একটি প্রধান উদাহরণ হল চিত্রনাট্যের পাণ্ডুলিপি লেখার জন্য চিত্রনাট্য লেখার শিল্পের মোনোস্পেসড এর আদর্শ মান, কুরিয়ার, ১২-পয়েন্ট ফন্ট,[৭৫] যদিও চিত্রনাট্য লেখার উপর করা কিছু কাজ নির্দেশ করে যে কুরিয়ার খুব কমই পছন্দের—সমানুপাতিক ফন্ট ব্যবহার করা যেতে পারে।[৭৬] কিছু বিশ্বাসযোগ্য সূত্রের মতে লেখকদের তাদের নিজস্ব শৈলী নির্দেশিকা অনুসরণ করা উচিত, কিন্তু দ্বিগুণ বাক্যের ব্যবধানের প্রবক্তারা বলেন যে প্রকাশকের নির্দেশিকা প্রাধান্য পায়, এমনকি তারাও যারা দ্বিগুণ বাক্যের ব্যবধানের পাণ্ডুলিপি চায়।[৭৭]

    প্রশস্ত বাক্যের ব্যবধানের বিরুদ্ধে জনপ্রিয় একটি যুক্তি হল যে এটি তৈরি করা হয়েছিল টাইপরাইটারের মোনোস্পেসড ফন্টের জন্য, এবং আধুনিক সমানুপাতিক ফন্টের জন্য তার আর কোনো প্রয়োজন নেই। [৭৮] যদিও, টাইপরাইটার আবিষ্কারের আগে সমানুপাতিক ফন্ট প্রশস্ত বাক্যের ব্যবধানের সাথে শত শত বছর একসাথে ছিল, এবং আবিষ্কারের পরও কয়েক যুগ ছিল। যখন টাইপরাইটার প্রথম আসে, মুদ্রাক্ষরিকদের সাধারণত বাক্যের মাঝে তিনটি ব্যবধান ব্যবহার করতে শেখানো হত।[১৯] এটি ক্রমান্বয়ে বদলে দুইটি ব্যবধান হয়, যখন প্রকাশনা শিল্প অপরিবর্তিত থাকে তাদের প্রশস্ত এম-ব্যবধানের বাক্যে। কিছু সূত্রের মতে এখন মোনোস্পেসড ফন্টকে একক ব্যবধান করা গ্রহণযোগ্য,[৭৯] যদিও অন্যান্য সূত্র মোনোস্পেসড ফন্টের জন্য এখনো দ্বিগুণ ব্যবধান ব্যবহার করতে বলে।[৮০] টাইপরাইটারের দ্বিগুণ ব্যবধানের কৌশলটি বিদ্যালয়ের মুদ্রাক্ষর শ্রেণিতে শেখানো হয়, এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এটিই অভ্যাস করা হয়।।[১১] কিছু মানুষ মনে করেন যে শিক্ষার্থীদের পরবর্তীতে এই কাজটি পুনরায় শিখতে বাধ্য করা হবে।[৮১]

    বেশিরভাগ শৈলী নির্দেশিকা নির্দেশ করে যে একক বাক্যের ব্যবধান আজ চূড়ান্ত বা প্রকাশিত কাজের জন্য যথার্থ,[৪২] এবং বেশিরভাগ প্রকাশক পাণ্ডুলিপি সেভাবে চান প্রকাশনায় যেভাবে থাকবে—েএকক বাক্যের ব্যবধান সংবলিত।[৮২] লেখালিখির সূত্রগুলো সাধারণত পরামর্শ দেয় যে সম্ভাব্য লেখকরা যেন পাণ্ডুলিপি জমা দেওয়ার পূর্বে অতিরিক্ত ব্যবধান সরিয়ে ফেলে,[৮৩] যদিও অন্যান্য সূত্রের মতে প্রকাশকরা চূড়ান্ত প্রকাশনার আগে সফটওয়্যার ব্যবহার করে ব্যবধান সরিয়ে ফেলবে।[৮৪]

    কেতাবি প্রকাশনার ক্ষেত্রে, এলসেভিয়ার ফরাসি ব্যবধান ব্যবহার করে কিন্তু স্প্রিঙ্গার বাক্যের মাঝে শব্দের মাঝের ব্যবধানের চেয়ে প্রশস্ত ব্যবধান ব্যবহার করে।

    পাঠযোগ্যতা এবং সহজপাঠ্যতার উপর প্রভাব

    মূল নিবন্ধ: Sentence spacing studies

    একক ও দ্বিগুণ ব্যবধান প্রক্রিয়ার সহজপাঠ্যতাপাঠযোগ্যতার ব্যাপারে প্রচুর যুক্তি আছে—দুইদিকের প্রবক্তাদের দ্বারাই। একক ব্যবধানের সমর্থকরা দাবি করেন যে বর্তমানে বই, ম্যাগাজিন, ও ওয়েবে প্রচলিত আদর্শ মানের সাথে মিল পাঠযোগ্যতা বৃদ্ধি করে, সমানুপাতিক ফন্টের লেখায় দ্বিগুণ ব্যবধান ব্যবহার করলে তা অদ্ভুত দেখায়, এবং দ্বিগুণ ব্যবধানের কারণে তৈরি হওয়া “রিভারস” ও “হোলস” পাঠযোগ্যতার ক্ষতিসাধন করে।[৮৫] দ্বিগুণ বাক্যের ব্যবধানের প্রবক্তরা বলেন যে অতিরিক্ত ব্যবধান বাক্যের মাঝে পরিষ্কার বিরতি বুঝিয়ে পাঠযোগ্যতা বৃদ্ধি করে এবং লেখাকে আরো সহজপাঠ্য করে,[৮৬] দাড়ি ও কমার মাঝে দৃশ্যত যে সামান্য পার্থক্য আছে তা উল্লেখ করে।

    যদিও, ছাপাখানার অক্ষরস্থাপন সম্পর্কিত মতামতগুলো সাধারণত প্রমাণবহির্ভূত হয়ে থাকে।[৮৭] ” মতামতগুলো সব সময় ছাপার সহজপাঠ্যতার জন্য নিরাপদ নির্দেশিকা নয়,”[৮৮] এবং যখন সরাসরি গবেষণা করা হয়, ভিত্তিহীন মতামত—এমনকি বিশেষজ্ঞদের—ভুল প্রমাণিত হতে পারে।[৮৯] লেখা যেটি মনে হয় সহজপাঠ্য (প্রথম দৃষ্টিতে দৃশ্যত আনন্দদায়ক) সেটি কার্যকর পাঠের ক্ষতিসাধন করে বলে প্রমাণ হতে পারে যখন এটির উপর বৈজ্ঞানিক গবেষণা করা হয়।[৯০]

    গবেষণা

    বাক্যের ব্যবধানের উপর করা গবেষণার মধ্যে আছে লোহ, ব্রাঞ্চ, সিওয়ানোঅন, ও আলি (২০০২); ক্লিনটন, ব্রাঞ্চ, হোলসু, ও সিওয়ানোঅন (২০০৩); এবং নি, ব্রাঞ্চ, ও সেন (২০০৪), যেগুলোর কোনটিই একক, দ্বিগুণ, কিংবা তিনগুণ ব্যবধানের পক্ষে ফলাফল দিতে পারে নাই।[৯১] ২০০২ সালের গবেষণায় অংশগ্রহণকারীদের একক ও দ্বিগুণ বাক্যের ব্যবধানের লেখা পড়ার গতি পরীক্ষা করা হয়। লেখকরা বলেন যে, ” ‘দ্বিগুণ ব্যবধানের দলটি’ ধারাবাহিকভাবে ‘একক ব্যবধানের দলটি’ থেকে বেশি সময় নিচ্ছিল শেষ করতে” কিন্তু সিদ্ধান্ত নেন যে ” সেখানে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য আছে বলার মত পর্যাপ্ত পরিমাণ প্রমাণ ছিল না”।[৯২] ২০০৩ ও ২০০৪ সালের গবেষণায় একক, দ্বিগুণ ও তিনগুণ ব্যবধানের উপর বিশ্লেষণ করা হয়। উভয় ক্ষেত্রে, লেখকরা বলেন যে একটি সিদ্ধান্তে আসার মত পর্যাপ্ত প্রমাণ ছিল না।[৯৩] নি, ব্রাঞ্চ, সেন ও ক্লিনটন ২০০৯ সালে অভিন্ন ব্যবধানের চলক দিয়ে একইরকম একটি গবেষণা করেন। লেখকরা সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে “ফলাফল বাক্যের মাঝে ভিন্ন ধরনের ব্যবধান সময় ও বুঝতে পারার উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব রাখে এই বিষয়ে অপর্যাপ্ত প্রমাণ সরবরাহ করে

    বাক্যের ব্যবধান(Sentence spacing)

  • উচ্চারণ(pronunciation)

    উচ্চারণ (pronunciation) (সং. উৎ + √ চারি + অন) হল কথা বলার রীতি বা ভঙ্গী। নির্দিষ্ট কোন অঞ্চলের ভাষায় একটি শব্দ বা কথা বলার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত আওয়াজের যে (সম্মতি বা শর্তাধীনে অধিষ্ঠিত / agreed-upon) অনুক্রম বা পরম্পরা তাকে উচ্চারণ (“সঠিক উচ্চারণ”) বলা যেতে পারে অথবা কোনও নির্দিষ্ট ব্যক্তি যেভাবে কথা বলেন সহজ কথায় তাই উচ্চারণ।

    কোন শব্দের বানান ঐ শব্দকে নির্দেশ করলেও তা শব্দটির উচ্চারণকে নির্ধারণ করে না। বিতর্কিত বা ব্যাপকহারে ভুল উচ্চারিত শব্দসমূহের উচ্চারণ তাদের উৎস থেকে যাচাই করে নেওয়া হয়। যেমন:- সম্প্রতি গ্রাফিকস ইন্টারচেঞ্জ ফরমেটের (GIF) আবিষ্কারক Gifকে Jif উচ্চারণ করতে বলেছেন।[১]

    শৈশবে সাংস্কৃতিক উন্মেষের ব্যপ্তিকাল, বক্তার বর্তমান আবাসস্থল, কন্ঠস্বর বা বাকযন্ত্রের অসঙ্গতি-অসুখ[২] , বক্তার সামাজিক শ্রেণী, নৃগোষ্ঠী কিংবা শিক্ষার[৩] ন্যায় বহু কারণভেদে দল বা ব্যক্তি বিশেষে একই শব্দ বিভিন্নভাবে বলা হয়ে থাকতে পারে।

    উচ্চারণ(pronunciation)

    ভাষাতাত্ত্বিক পরিভাষা

    স্বন বা বাগধ্বনি (Phone) হচ্ছে মানুেষর কণ্ঠ থেকে উচ্চারিত ধ্বনি। অক্ষরকে বাগধ্বনির এককরূপে গণ্য করা হয়। ভাষাবিজ্ঞানের যে শাখায় এটি আলোচনা করা হয় তা হল ধ্বনিবিজ্ঞান (phonetics)। যে সব ক্ষুদ্রতম ধ্বনিগত একেকর মধ্যে পারস্পরিক স্বনিস্বীয় বা মূলধ্বনিগত বিরোধ থাকে সেই ধ্বনিগত এককগুলোর প্রতিটিই এক একটি স্বনিম (Phoneme)।[৪] সহজভাবে অর্থের পার্থক্য সৃষ্টিকারী ক্ষুদ্রতম ধ্বনিগত এককই স্বনিম। যেমন:- কাল ও খাল শব্দদুটিতে শুধু এবং এর জন্য অর্থের পার্থক্য ঘটেছে। তাই এখানে স্বনিম। স্বন এবং স্বনিম স্বনিম-বিজ্ঞান (phonemics) বা ধ্বনিতত্ত্বে (phonology) আলোচনা করা হয়। সুস্পষ্ট উচ্চারণের অংশ হিসেবে বাগধ্বনিকে সচরাচর আন্তর্জাতিক ধ্বনিমূলক বর্ণমালার (IPA) মাধ্যমে বর্ণনা তথা প্রতিবর্ণীকরণ করা হয়।[৫]

    উচ্চারণ(pronunciation)

    ভাষাতাত্ত্বিক পরিভাষা(Terminology)

    স্বন বা বাগধ্বনি (Phone) হচ্ছে মানুেষর কণ্ঠ থেকে উচ্চারিত ধ্বনি। অক্ষরকে বাগধ্বনির এককরূপে গণ্য করা হয়। ভাষাবিজ্ঞানের যে শাখায় এটি আলোচনা করা হয় তা হল ধ্বনিবিজ্ঞান (phonetics)। যে সব ক্ষুদ্রতম ধ্বনিগত একেকর মধ্যে পারস্পরিক স্বনিস্বীয় বা মূলধ্বনিগত বিরোধ থাকে সেই ধ্বনিগত এককগুলোর প্রতিটিই এক একটি স্বনিম (Phoneme)।[৪] সহজভাবে অর্থের পার্থক্য সৃষ্টিকারী ক্ষুদ্রতম ধ্বনিগত এককই স্বনিম। যেমন:- কাল ও খাল শব্দদুটিতে শুধু এবং এর জন্য অর্থের পার্থক্য ঘটেছে। তাই এখানে স্বনিম। স্বন এবং স্বনিম স্বনিম-বিজ্ঞান (phonemics) বা ধ্বনিতত্ত্বে (phonology) আলোচনা করা হয়। সুস্পষ্ট উচ্চারণের অংশ হিসেবে বাগধ্বনিকে সচরাচর আন্তর্জাতিক ধ্বনিমূলক বর্ণমালার (IPA) মাধ্যমে বর্ণনা তথা প্রতিবর্ণীকরণ করা হয়।[৫]

    ভাষাতাত্ত্বিক পরিভাষা

    স্বন বা বাগধ্বনি (Phone) হচ্ছে মানুেষর কণ্ঠ থেকে উচ্চারিত ধ্বনি। অক্ষরকে বাগধ্বনির এককরূপে গণ্য করা হয়। ভাষাবিজ্ঞানের যে শাখায় এটি আলোচনা করা হয় তা হল ধ্বনিবিজ্ঞান (phonetics)। যে সব ক্ষুদ্রতম ধ্বনিগত একেকর মধ্যে পারস্পরিক স্বনিস্বীয় বা মূলধ্বনিগত বিরোধ থাকে সেই ধ্বনিগত এককগুলোর প্রতিটিই এক একটি স্বনিম (Phoneme)।[৪] সহজভাবে অর্থের পার্থক্য সৃষ্টিকারী ক্ষুদ্রতম ধ্বনিগত এককই স্বনিম। যেমন:- কাল ও খাল শব্দদুটিতে শুধু এবং এর জন্য অর্থের পার্থক্য ঘটেছে। তাই এখানে স্বনিম। স্বন এবং স্বনিম স্বনিম-বিজ্ঞান (phonemics) বা ধ্বনিতত্ত্বে (phonology) আলোচনা করা হয়। সুস্পষ্ট উচ্চারণের অংশ হিসেবে বাগধ্বনিকে সচরাচর আন্তর্জাতিক ধ্বনিমূলক বর্ণমালার (IPA) মাধ্যমে বর্ণনা তথা প্রতিবর্ণীকরণ করা হয়।

    উচ্চারণ(pronunciation)

    উচ্চারণ (সং. উৎ + √ চারি + অন) হল কথা বলার রীতি বা ভঙ্গী। নির্দিষ্ট কোন অঞ্চলের ভাষায় একটি শব্দ বা কথা বলার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত আওয়াজের যে (সম্মতি বা শর্তাধীনে অধিষ্ঠিত / agreed-upon) অনুক্রম বা পরম্পরা তাকে উচ্চারণ (“সঠিক উচ্চারণ”) বলা যেতে পারে অথবা কোনও নির্দিষ্ট ব্যক্তি যেভাবে কথা বলেন সহজ কথায় তাই উচ্চারণ।

    কোন শব্দের বানান ঐ শব্দকে নির্দেশ করলেও তা শব্দটির উচ্চারণকে নির্ধারণ করে না। বিতর্কিত বা ব্যাপকহারে ভুল উচ্চারিত শব্দসমূহের উচ্চারণ তাদের উৎস থেকে যাচাই করে নেওয়া হয়। যেমন:- সম্প্রতি গ্রাফিকস ইন্টারচেঞ্জ ফরমেটের (GIF) আবিষ্কারক Gifকে Jif উচ্চারণ করতে বলেছেন।[১]

    শৈশবে সাংস্কৃতিক উন্মেষের ব্যপ্তিকাল, বক্তার বর্তমান আবাসস্থল, কন্ঠস্বর বা বাকযন্ত্রের অসঙ্গতি-অসুখ[২] , বক্তার সামাজিক শ্রেণী, নৃগোষ্ঠী কিংবা শিক্ষার[৩] ন্যায় বহু কারণভেদে দল বা ব্যক্তি বিশেষে একই শব্দ বিভিন্নভাবে বলা হয়ে থাকতে পারে।

    উচ্চারণ(pronunciation)

    ভাষাতাত্ত্বিক পরিভাষা(Terminology)

    স্বন বা বাগধ্বনি (Phone) হচ্ছে মানুেষর কণ্ঠ থেকে উচ্চারিত ধ্বনি। অক্ষরকে বাগধ্বনির এককরূপে গণ্য করা হয়। ভাষাবিজ্ঞানের যে শাখায় এটি আলোচনা করা হয় তা হল ধ্বনিবিজ্ঞান (phonetics)। যে সব ক্ষুদ্রতম ধ্বনিগত একেকর মধ্যে পারস্পরিক স্বনিস্বীয় বা মূলধ্বনিগত বিরোধ থাকে সেই ধ্বনিগত এককগুলোর প্রতিটিই এক একটি স্বনিম (Phoneme)।[৪] সহজভাবে অর্থের পার্থক্য সৃষ্টিকারী ক্ষুদ্রতম ধ্বনিগত এককই স্বনিম। যেমন:- কাল ও খাল শব্দদুটিতে শুধু এবং এর জন্য অর্থের পার্থক্য ঘটেছে। তাই এখানে স্বনিম। স্বন এবং স্বনিম স্বনিম-বিজ্ঞান (phonemics) বা ধ্বনিতত্ত্বে (phonology) আলোচনা করা হয়। সুস্পষ্ট উচ্চারণের অংশ হিসেবে বাগধ্বনিকে সচরাচর আন্তর্জাতিক ধ্বনিমূলক বর্ণমালার (IPA) মাধ্যমে বর্ণনা তথা প্রতিবর্ণীকরণ করা হয়।[৫]

  • পূরণবাচক সংখ্যা (Complementary Numerals )

    পূরণবাচক/ক্রমবাচক সংখ্যা(Complementary Numerals ) হল ভাষাতত্ত্বে সেই সমস্ত শব্দ যারা কোনো সমষ্টির বিভিন্ন উপাদানের ক্রমিক অবস্থান বর্ণনা করে।[১][২] এই অবস্থান নির্ণয়ের মাপকাঠি হতে পারে আয়তন, গুরুত্ব, বয়স প্রভৃতি যে কোনো বিষয়। বাংলায় কতকগুলি নির্দিষ্ট বিশেষণ পদ এই কাজটি করে থাকে, যথা প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ইত্যাদি।

    সংখ্যাবাচক শব্দের সাথে এদের পার্থক্য হল এই যে, এরা উদ্দিষ্ট উপাদানের পরিমাণ নির্দেশ করে না।

    বাংলা

    (Complementary Numerals )বাংলায় সংখ্যার সাথে নির্দিষ্ট কিছু বিভক্তি যোগ করে পূরণবাচক পদ লেখা যেতে পারে, যেমন ১ম, ২য়, ৩য়, ৪র্থ, ১০ম, ১১শ ইত্যাদি। তবে সাধারণত এই পদ্ধতি ৩৮শ (অষ্টাত্রিংশ) এর পরবর্তী সংখ্যাগুলির ক্ষেত্রে প্রচলিত নয়। তারিখ লেখার ক্ষেত্রে পয়লা, দোসরা, তেসরা, চৌঠা, পাঁচই, ছউই প্রভৃতি শব্দগুলি ব্যবহৃত হয়। এই পদ্ধতিতে আঠারোই (১৮ই) এর পর থেকে বাকি পূরণবাচক পদগুলি সংখ্যাবাচক শব্দের সাথে ‘শে’ যোগ করে নির্ণয় করা হয়ে থাকে।

    পূরণবাচক সংখ্যা (Complementary Numerals )

    ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত সংখ্যা

    সংখ্যাসংখ্যাবাচক পদপূরণবাচক পদসংখ্যাসংখ্যাবাচক পদপূরণবাচক পদসংখ্যাসংখ্যাবাচক পদপূরণবাচক পদ
    একপ্রথম৩৫পঁয়ত্রিশপঞ্চত্রিংশ৬৯ঊনসত্তরঊনসপ্ততি
    দুইদ্বিতীয়৩৬ছত্রিশষট্‌ত্রিংশ৭০সত্তরসপ্ততি
    তিনতৃতীয়৩৭সাঁইত্রিশসপ্তত্রিংশ৭১একাত্তরএকসপ্ততি
    চারচতুর্থ৩৮আটত্রিশঅষ্টাত্রিংশ৭২বাহাত্তরদ্বিসপ্ততি
    পাঁচপঞ্চম৩৯ঊনচল্লিশঊনচত্বারিংশ৭৩তিয়াত্তরত্রিসপ্ততি
    ছয়ষষ্ঠ৪০চল্লিশচত্বারিংশ৭৪চুয়াত্তরচতুঃসপ্ততি
    সাতসপ্তম৪১একচল্লিশএকচত্বারিংশ৭৫পঁচাত্তরপঞ্চসপ্ততি
    আটঅষ্টম৪২বিয়াল্লিশদ্বিচত্বারিংশ৭৬ছিয়াত্তরষট্‌সপ্ততি
    নয়নবম৪৩তেতাল্লিশত্রয়শ্চত্বারিংশ৭৭সাতাত্তরসপ্তসপ্ততি
    ১০দশদশম৪৪চুয়াল্লিশচতুঃচত্বারিংশ৭৮আটাত্তরঅষ্টসপ্ততি
    ১১এগারোএকাদশ৪৫পঁয়তাল্লিশপঞ্চচত্বারিংশ৭৯ঊনআশিঊনাশীতি
    ১২বারোদ্বাদশ৪৬ছেচল্লিশষট্‌চত্বারিংশ৮০আশিঅশীতি
    ১৩তেরোত্রয়োদশ৪৭সাতচল্লিশসপ্তচত্বারিংশ৮১একাশিএকাশীতি
    ১৪চৌদ্দচতুর্দশ৪৮আটচল্লিশঅষ্টচত্বারিংশ৮২বিরাশিদ্ব্যশীতি
    ১৫পনেরোপঞ্চদশ৪৯ঊনপঞ্চাশঊনপঞ্চাশৎ৮৩তিরাশিত্র্যশীতি
    ১৬ষোলোষোড়শ৫০পঞ্চাশপঞ্চাশৎ৮৪চুরাশিচতুরশীতি
    ১৭সতেরোসপ্তদশ৫১একান্নএকপঞ্চাশৎ৮৫পঁচাশিপঞ্চাশীতি
    ১৮আঠারোঅষ্টাদশ৫২বাহান্ন/বায়ান্নদ্বিপঞ্চাশৎ৮৬ছিয়াশিষড়শীতি
    ১৯উনিশঊনবিংশ৫৩তিপ্পান্নত্রিপঞ্চাশৎ৮৭সাতাশিসপ্তাশীতি
    ২০বিশ/কুড়িবিংশ৫৪চুয়ান্নচতুঃপঞ্চাশৎ৮৮অষ্টআশিঅষ্টাশীতি
    ২১একুশএকবিংশ৫৫পঞ্চান্নপঞ্চপঞ্চাশৎ৮৯ঊননব্বইঊননবতি
    ২২বাইশদ্বাবিংশ৫৬ছাপ্পান্নষট্‌পঞ্চাশৎ৯০নব্বইনবতি
    ২৩তেইশত্রয়োবিংশ৫৭সাতান্নসপ্তপঞ্চাশৎ৯১একানব্বইএকনবতি
    ২৪চব্বিশচতুর্বিংশ৫৮আটান্নঅষ্টপঞ্চাশৎ৯২বিরানব্বইদ্বিনবতি
    ২৫পঁচিশপঞ্চবিংশ৫৯ঊনষাটঊনষষ্টি৯৩তিরানব্বইত্রিনবতি
    ২৬ছাব্বিশষট্‌বিংশ৬০ষাটষষ্টি৯৪চুরানব্বইচতুর্নবতি
    ২৭সাতাশসপ্তবিংশ৬১একষট্টিএকষষ্টি৯৫পঁচানব্বইপঞ্চনবতি
    ২৮আটাশঅষ্টাবিংশ৬২বাষট্টিদ্বিষষ্টি৯৬ছিয়ানব্বইষন্নবতি
    ২৯ঊনত্রিশঊনত্রিংশ৬৩তেষট্টিত্রিষষ্টি৯৭সাতানব্বইসপ্তনবতি
    ৩০ত্রিশত্রিংশ৬৪চৌষট্টিচতুঃষষ্টি৯৮আটানব্বইঅষ্টনবতি
    ৩১একত্রিশএকত্রিংশ৬৫পঁয়ষট্টিপঞ্চষষ্টি৯৯নিরানব্বইনবনবতি
    ৩২বত্রিশদ্বাত্রিংশ৬৬ছেষট্টিষট্‌ষষ্টি১০০একশএকশত
    ৩৩তেত্রিশত্রয়োত্রিংশ৬৭সাতষট্টিসপ্তষষ্টি
    ৩৪চৌত্রিশচতুর্ত্রিংশ৬৮আটষট্টিঅষ্টষষ্টি

    পূরণবাচক সংখ্যা (Complementary Numerals )

    পূরণবাচক সংখ্যা (Complementary Numerals )

    ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত সংখ্যা

    সংখ্যাসংখ্যাবাচক পদপূরণবাচক পদসংখ্যাসংখ্যাবাচক পদপূরণবাচক পদসংখ্যাসংখ্যাবাচক পদপূরণবাচক পদ
    একপ্রথম৩৫পঁয়ত্রিশপঞ্চত্রিংশ৬৯ঊনসত্তরঊনসপ্ততি
    দুইদ্বিতীয়৩৬ছত্রিশষট্‌ত্রিংশ৭০সত্তরসপ্ততি
    তিনতৃতীয়৩৭সাঁইত্রিশসপ্তত্রিংশ৭১একাত্তরএকসপ্ততি
    চারচতুর্থ৩৮আটত্রিশঅষ্টাত্রিংশ৭২বাহাত্তরদ্বিসপ্ততি
    পাঁচপঞ্চম৩৯ঊনচল্লিশঊনচত্বারিংশ৭৩তিয়াত্তরত্রিসপ্ততি
    ছয়ষষ্ঠ৪০চল্লিশচত্বারিংশ৭৪চুয়াত্তরচতুঃসপ্ততি
    সাতসপ্তম৪১একচল্লিশএকচত্বারিংশ৭৫পঁচাত্তরপঞ্চসপ্ততি
    আটঅষ্টম৪২বিয়াল্লিশদ্বিচত্বারিংশ৭৬ছিয়াত্তরষট্‌সপ্ততি
    নয়নবম৪৩তেতাল্লিশত্রয়শ্চত্বারিংশ৭৭সাতাত্তরসপ্তসপ্ততি
    ১০দশদশম৪৪চুয়াল্লিশচতুঃচত্বারিংশ৭৮আটাত্তরঅষ্টসপ্ততি
    ১১এগারোএকাদশ৪৫পঁয়তাল্লিশপঞ্চচত্বারিংশ৭৯ঊনআশিঊনাশীতি
    ১২বারোদ্বাদশ৪৬ছেচল্লিশষট্‌চত্বারিংশ৮০আশিঅশীতি
    ১৩তেরোত্রয়োদশ৪৭সাতচল্লিশসপ্তচত্বারিংশ৮১একাশিএকাশীতি
    ১৪চৌদ্দচতুর্দশ৪৮আটচল্লিশঅষ্টচত্বারিংশ৮২বিরাশিদ্ব্যশীতি
    ১৫পনেরোপঞ্চদশ৪৯ঊনপঞ্চাশঊনপঞ্চাশৎ৮৩তিরাশিত্র্যশীতি
    ১৬ষোলোষোড়শ৫০পঞ্চাশপঞ্চাশৎ৮৪চুরাশিচতুরশীতি
    ১৭সতেরোসপ্তদশ৫১একান্নএকপঞ্চাশৎ৮৫পঁচাশিপঞ্চাশীতি
    ১৮আঠারোঅষ্টাদশ৫২বাহান্ন/বায়ান্নদ্বিপঞ্চাশৎ৮৬ছিয়াশিষড়শীতি
    ১৯উনিশঊনবিংশ৫৩তিপ্পান্নত্রিপঞ্চাশৎ৮৭সাতাশিসপ্তাশীতি
    ২০বিশ/কুড়িবিংশ৫৪চুয়ান্নচতুঃপঞ্চাশৎ৮৮অষ্টআশিঅষ্টাশীতি
    ২১একুশএকবিংশ৫৫পঞ্চান্নপঞ্চপঞ্চাশৎ৮৯ঊননব্বইঊননবতি
    ২২বাইশদ্বাবিংশ৫৬ছাপ্পান্নষট্‌পঞ্চাশৎ৯০নব্বইনবতি
    ২৩তেইশত্রয়োবিংশ৫৭সাতান্নসপ্তপঞ্চাশৎ৯১একানব্বইএকনবতি
    ২৪চব্বিশচতুর্বিংশ৫৮আটান্নঅষ্টপঞ্চাশৎ৯২বিরানব্বইদ্বিনবতি
    ২৫পঁচিশপঞ্চবিংশ৫৯ঊনষাটঊনষষ্টি৯৩তিরানব্বইত্রিনবতি
    ২৬ছাব্বিশষট্‌বিংশ৬০ষাটষষ্টি৯৪চুরানব্বইচতুর্নবতি
    ২৭সাতাশসপ্তবিংশ৬১একষট্টিএকষষ্টি৯৫পঁচানব্বইপঞ্চনবতি
    ২৮আটাশঅষ্টাবিংশ৬২বাষট্টিদ্বিষষ্টি৯৬ছিয়ানব্বইষন্নবতি
    ২৯ঊনত্রিশঊনত্রিংশ৬৩তেষট্টিত্রিষষ্টি৯৭সাতানব্বইসপ্তনবতি
    ৩০ত্রিশত্রিংশ৬৪চৌষট্টিচতুঃষষ্টি৯৮আটানব্বইঅষ্টনবতি
    ৩১একত্রিশএকত্রিংশ৬৫পঁয়ষট্টিপঞ্চষষ্টি৯৯নিরানব্বইনবনবতি
    ৩২বত্রিশদ্বাত্রিংশ৬৬ছেষট্টিষট্‌ষষ্টি১০০একশএকশত
    ৩৩তেত্রিশত্রয়োত্রিংশ৬৭সাতষট্টিসপ্তষষ্টি
    ৩৪চৌত্রিশচতুর্ত্রিংশ৬৮আটষট্টিঅষ্টষষ্টি
  • পোলার স্থানাংক ব্যবস্থা(Polar coordinate system)

    পোলার স্থানাংক ব্যবস্থা (ইংরেজি: (Polar coordinate System) এক ধরনের দ্বিমাত্রিক স্থানাংক ব্যবস্থা যেখানে সমতলের প্রতিটি বিন্দুর অবস্থান একটি নির্দিষ্ট বিন্দু ও একটি নির্দিষ্ট অক্ষরেখার সাপেক্ষে নির্নয় করা হয়। নির্দিষ্ট বিন্দুটিকে পোলার স্থানাংক ব্যবস্থার সাপেক্ষ বিন্দু ও নির্দিষ্ট রেখাটিকে সাপেক্ষ রেখা বলে।

    মূল বিন্দুকে পোলার স্থানাংক ব্যবস্থায় সাপেক্ষ বিন্দু এবং একটি নির্দিষ্ট অনুভুমিক অক্ষ L কে পোলার স্থানাংক ব্যবস্থার মূল অক্ষ বা সাপেক্ষ অক্ষ হিসাবে ধরা হয়। মূল বিন্দু থেকে স্থানাঙ্ক ব্যবস্থায় প্রকাশিত বিন্দুর দুরত্বকে ব্যাসার্ধ ভেক্টর বা ব্যাসার্ধ বলা হয় যা r দ্বারা প্রকাশ করা হয় (উল্লেখ্য ব্যাসার্ধ ভেক্টর r একটি ধনাত্বক স্কেলার সংখ্যা) এবং r এর সাথে সাপেক্ষ বা মূল অক্ষ L এর উৎপন্ন ধনাত্বক কোণকে ভেক্টরিয়াল কোণ বলে যা θ দ্বারা প্রকাশ করা হয়। একটি বিন্দুকে পোলার স্থানাংক ব্যবস্থায় (r,θ) দ্বারা প্রকাশ করা হয়।[১]

    প্রকাশের উপায়

    বিভিন্ন কোণের মাধ্যমে ষাট মূলক পদ্ধতিতে একটি পোলার স্থানাংক ব্যবস্থা

    Polar coordinate system

    ব্যাসার্ধ ভেক্টরকে r এবং উৎপন্ন কোণকে θ দ্বারা প্রকাশ করা হয়েছে। কোন বিন্দুর পোলার স্থানাংক (r, θ) দ্বারা প্রকাশিত হয়।

    পোলার স্থানাংক ব্যবস্থায় কোণকে ষাট মূলক এককে ডিগ্রিতে এবং বৃত্তিয় এককে রেডিয়ানে প্রকাশ করা হয়। কোণ প্রকাশে ষাট মূলক পদ্ধতি সাধারনত নেভিগেশন, সার্ভে সহ অনেক ফলিত পদ্ধতিতে একক হিসাবে ধরা হয় যেখানে বৃত্তিয় পদ্ধতি গণিত এবং গাণিতিক পদার্থ বিজ্ঞানে ব্যবহৃত হয়।[২]

    সাধারণত একটি ধনাত্বক কোণ উৎপন্ন হয় যখন কোণটি স্থানাংকের অক্ষের সাথে ঘড়ির কাটার বিপরীতে নির্নয় করা হয়। গাণিতিক সংস্কৃতিতে পোলার স্থানাংকের মূল অক্ষকে অনুভুমিক ভাবে আঁকা হয় এবং অক্ষ রেখাটি ডান দিকে অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত।

    প্রতিটি বিন্দুর সতন্ত্র পোলার স্থানাংক ব্যবস্থা

    Polar coordinate system

    কোণের প্রতিটি মানের সাথে প্রতিবার ৩৬০ ডিগ্রি বা ২π কোণ যুক্ত করলে যেকোন বিন্দুর দিক অপরিবর্তিত থাকে। আবার ব্যাসার্ধ ভেক্টরের মান ঋনাত্বক হলে তা বিপরীত দিকে দুরত্ব বুঝায়। সে ক্ষেত্রে একই বিন্দুকে অসীম সংখ্যাক মান দ্বারা প্রকাশ করা যায় যেমন: (r, θ ± n×৩৬০°) অথবা (−r, θ ± (২n + ১)১৮০°) যেখানে n যে কোন পূর্ন সংখ্যা।[৩] এক্ষেত্রে একই পোল বা বিন্দুর জন্য একাধিক স্থানাংকের মান পাওয়া যায়। এই ত্রুটি নিরসনের জন্য ব্যাসার্ধ ভেক্টরের মান সিমাবদ্ধ এবং তা অঋনাত্বক বাস্তব সংখ্যা গুলোর মাঝে আবদ্ধ (r ≥ ০)। এবং কৌনিক ব্যবধানের মান ষাট মূলক পদ্ধতিতে [০, ৩৬০°) এবং বৃত্তিয় পদ্ধতিতে [০, ২π) এর মধ্যে সিমাবদ্ধ রাখা হয়। [৪] স্থানাংক নির্নয়ের জন্য সতন্ত্র অক্ষ রেখাও প্রয়োজন। সতন্ত্র অক্ষ রেখাটিই মূল অক্ষ বা সাপেক্ষ অক্ষ যেখানে θ = ০। পোল বা বিন্দুর স্থানংক (০,০) হলে এর ব্যাসার্ধ ভেক্টর ও ভেক্টরিয়াল কোণ উভয়ই শূন্য।

    Polar coordinate system

    ব্যাসার্ধ ভেক্টরকে r এবং উৎপন্ন কোণকে θ দ্বারা প্রকাশ করা হয়েছে। কোন বিন্দুর পোলার স্থানাংক (r, θ) দ্বারা প্রকাশিত হয়।

    পোলার স্থানাংক ব্যবস্থায় কোণকে ষাট মূলক এককে ডিগ্রিতে এবং বৃত্তিয় এককে রেডিয়ানে প্রকাশ করা হয়। কোণ প্রকাশে ষাট মূলক পদ্ধতি সাধারনত নেভিগেশন, সার্ভে সহ অনেক ফলিত পদ্ধতিতে একক হিসাবে ধরা হয় যেখানে বৃত্তিয় পদ্ধতি গণিত এবং গাণিতিক পদার্থ বিজ্ঞানে ব্যবহৃত হয়।[২]

    সাধারণত একটি ধনাত্বক কোণ উৎপন্ন হয় যখন কোণটি স্থানাংকের অক্ষের সাথে ঘড়ির কাটার বিপরীতে নির্নয় করা হয়। গাণিতিক সংস্কৃতিতে পোলার স্থানাংকের মূল অক্ষকে অনুভুমিক ভাবে আঁকা হয় এবং অক্ষ রেখাটি ডান দিকে অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত।

    প্রতিটি বিন্দুর সতন্ত্র পোলার স্থানাংক ব্যবস্থা

    Polar coordinate system

    কোণের প্রতিটি মানের সাথে প্রতিবার ৩৬০ ডিগ্রি বা ২π কোণ যুক্ত করলে যেকোন বিন্দুর দিক অপরিবর্তিত থাকে। আবার ব্যাসার্ধ ভেক্টরের মান ঋনাত্বক হলে তা বিপরীত দিকে দুরত্ব বুঝায়। সে ক্ষেত্রে একই বিন্দুকে অসীম সংখ্যাক মান দ্বারা প্রকাশ করা যায় যেমন: (r, θ ± n×৩৬০°) অথবা (−r, θ ± (২n + ১)১৮০°) যেখানে n যে কোন পূর্ন সংখ্যা।[৩] এক্ষেত্রে একই পোল বা বিন্দুর জন্য একাধিক স্থানাংকের মান পাওয়া যায়। এই ত্রুটি নিরসনের জন্য ব্যাসার্ধ ভেক্টরের মান সিমাবদ্ধ এবং তা অঋনাত্বক বাস্তব সংখ্যা গুলোর মাঝে আবদ্ধ (r ≥ ০)। এবং কৌনিক ব্যবধানের মান ষাট মূলক পদ্ধতিতে [০, ৩৬০°) এবং বৃত্তিয় পদ্ধতিতে [০, ২π) এর মধ্যে সিমাবদ্ধ রাখা হয়। [৪] স্থানাংক নির্নয়ের জন্য সতন্ত্র অক্ষ রেখাও প্রয়োজন। সতন্ত্র অক্ষ রেখাটিই মূল অক্ষ বা সাপেক্ষ অক্ষ যেখানে θ = ০। পোল বা বিন্দুর স্থানংক (০,০) হলে এর ব্যাসার্ধ ভেক্টর ও ভেক্টরিয়াল কোণ উভয়ই শূন্য।

    Polar coordinate system

    ব্যাসার্ধ ভেক্টরকে r এবং উৎপন্ন কোণকে θ দ্বারা প্রকাশ করা হয়েছে। কোন বিন্দুর পোলার স্থানাংক (r, θ) দ্বারা প্রকাশিত হয়।

    পোলার স্থানাংক ব্যবস্থায় কোণকে ষাট মূলক এককে ডিগ্রিতে এবং বৃত্তিয় এককে রেডিয়ানে প্রকাশ করা হয়। কোণ প্রকাশে ষাট মূলক পদ্ধতি সাধারনত নেভিগেশন, সার্ভে সহ অনেক ফলিত পদ্ধতিতে একক হিসাবে ধরা হয় যেখানে বৃত্তিয় পদ্ধতি গণিত এবং গাণিতিক পদার্থ বিজ্ঞানে ব্যবহৃত হয়।[২]

    সাধারণত একটি ধনাত্বক কোণ উৎপন্ন হয় যখন কোণটি স্থানাংকের অক্ষের সাথে ঘড়ির কাটার বিপরীতে নির্নয় করা হয়। গাণিতিক সংস্কৃতিতে পোলার স্থানাংকের মূল অক্ষকে অনুভুমিক ভাবে আঁকা হয় এবং অক্ষ রেখাটি ডান দিকে অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত।

    প্রতিটি বিন্দুর সতন্ত্র পোলার স্থানাংক ব্যবস্থা

    Polar coordinate system

    কোণের প্রতিটি মানের সাথে প্রতিবার ৩৬০ ডিগ্রি বা ২π কোণ যুক্ত করলে যেকোন বিন্দুর দিক অপরিবর্তিত থাকে। আবার ব্যাসার্ধ ভেক্টরের মান ঋনাত্বক হলে তা বিপরীত দিকে দুরত্ব বুঝায়। সে ক্ষেত্রে একই বিন্দুকে অসীম সংখ্যাক মান দ্বারা প্রকাশ করা যায় যেমন: (r, θ ± n×৩৬০°) অথবা (−r, θ ± (২n + ১)১৮০°) যেখানে n যে কোন পূর্ন সংখ্যা।[৩] এক্ষেত্রে একই পোল বা বিন্দুর জন্য একাধিক স্থানাংকের মান পাওয়া যায়। এই ত্রুটি নিরসনের জন্য ব্যাসার্ধ ভেক্টরের মান সিমাবদ্ধ এবং তা অঋনাত্বক বাস্তব সংখ্যা গুলোর মাঝে আবদ্ধ (r ≥ ০)। এবং কৌনিক ব্যবধানের মান ষাট মূলক পদ্ধতিতে [০, ৩৬০°) এবং বৃত্তিয় পদ্ধতিতে [০, ২π) এর মধ্যে সিমাবদ্ধ রাখা হয়। [৪] স্থানাংক নির্নয়ের জন্য সতন্ত্র অক্ষ রেখাও প্রয়োজন। সতন্ত্র অক্ষ রেখাটিই মূল অক্ষ বা সাপেক্ষ অক্ষ যেখানে θ = ০। পোল বা বিন্দুর স্থানংক (০,০) হলে এর ব্যাসার্ধ ভেক্টর ও ভেক্টরিয়াল কোণ উভয়ই শূন্য।

    Polar coordinate system

    ব্যাসার্ধ ভেক্টরকে r এবং উৎপন্ন কোণকে θ দ্বারা প্রকাশ করা হয়েছে। কোন বিন্দুর পোলার স্থানাংক (r, θ) দ্বারা প্রকাশিত হয়।

    পোলার স্থানাংক ব্যবস্থায় কোণকে ষাট মূলক এককে ডিগ্রিতে এবং বৃত্তিয় এককে রেডিয়ানে প্রকাশ করা হয়। কোণ প্রকাশে ষাট মূলক পদ্ধতি সাধারনত নেভিগেশন, সার্ভে সহ অনেক ফলিত পদ্ধতিতে একক হিসাবে ধরা হয় যেখানে বৃত্তিয় পদ্ধতি গণিত এবং গাণিতিক পদার্থ বিজ্ঞানে ব্যবহৃত হয়।[২]

    সাধারণত একটি ধনাত্বক কোণ উৎপন্ন হয় যখন কোণটি স্থানাংকের অক্ষের সাথে ঘড়ির কাটার বিপরীতে নির্নয় করা হয়। গাণিতিক সংস্কৃতিতে পোলার স্থানাংকের মূল অক্ষকে অনুভুমিক ভাবে আঁকা হয় এবং অক্ষ রেখাটি ডান দিকে অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত।

    প্রতিটি বিন্দুর সতন্ত্র পোলার স্থানাংক ব্যবস্থা

    1.Polar coordinate system

    কোণের প্রতিটি মানের সাথে প্রতিবার ৩৬০ ডিগ্রি বা ২π কোণ যুক্ত করলে যেকোন বিন্দুর দিক অপরিবর্তিত থাকে। আবার ব্যাসার্ধ ভেক্টরের মান ঋনাত্বক হলে তা বিপরীত দিকে দুরত্ব বুঝায়। সে ক্ষেত্রে একই বিন্দুকে অসীম সংখ্যাক মান দ্বারা প্রকাশ করা যায় যেমন: (r, θ ± n×৩৬০°) অথবা (−r, θ ± (২n + ১)১৮০°) যেখানে n যে কোন পূর্ন সংখ্যা।[৩] এক্ষেত্রে একই পোল বা বিন্দুর জন্য একাধিক স্থানাংকের মান পাওয়া যায়। এই ত্রুটি নিরসনের জন্য ব্যাসার্ধ ভেক্টরের মান সিমাবদ্ধ এবং তা অঋনাত্বক বাস্তব সংখ্যা গুলোর মাঝে আবদ্ধ (r ≥ ০)। এবং কৌনিক ব্যবধানের মান ষাট মূলক পদ্ধতিতে [০, ৩৬০°) এবং বৃত্তিয় পদ্ধতিতে [০, ২π) এর মধ্যে সিমাবদ্ধ রাখা হয়। [৪] স্থানাংক নির্নয়ের জন্য সতন্ত্র অক্ষ রেখাও প্রয়োজন। সতন্ত্র অক্ষ রেখাটিই মূল অক্ষ বা সাপেক্ষ অক্ষ যেখানে θ = ০। পোল বা বিন্দুর স্থানংক (০,০) হলে এর ব্যাসার্ধ ভেক্টর ও ভেক্টরিয়াল কোণ উভয়ই শূন্য।

    2.Polar coordinate system

    ব্যাসার্ধ ভেক্টরকে r এবং উৎপন্ন কোণকে θ দ্বারা প্রকাশ করা হয়েছে। কোন বিন্দুর পোলার স্থানাংক (r, θ) দ্বারা প্রকাশিত হয়।

    পোলার স্থানাংক ব্যবস্থায় কোণকে ষাট মূলক এককে ডিগ্রিতে এবং বৃত্তিয় এককে রেডিয়ানে প্রকাশ করা হয়। কোণ প্রকাশে ষাট মূলক পদ্ধতি সাধারনত নেভিগেশন, সার্ভে সহ অনেক ফলিত পদ্ধতিতে একক হিসাবে ধরা হয় যেখানে বৃত্তিয় পদ্ধতি গণিত এবং গাণিতিক পদার্থ বিজ্ঞানে ব্যবহৃত হয়।[২]

    সাধারণত একটি ধনাত্বক কোণ উৎপন্ন হয় যখন কোণটি স্থানাংকের অক্ষের সাথে ঘড়ির কাটার বিপরীতে নির্নয় করা হয়। গাণিতিক সংস্কৃতিতে পোলার স্থানাংকের মূল অক্ষকে অনুভুমিক ভাবে আঁকা হয় এবং অক্ষ রেখাটি ডান দিকে অসীম পর্যন্ত বিস্তৃত।

    প্রতিটি বিন্দুর সতন্ত্র পোলার স্থানাংক ব্যবস্থা

    Polar coordinate system

    কোণের প্রতিটি মানের সাথে প্রতিবার ৩৬০ ডিগ্রি বা ২π কোণ যুক্ত করলে যেকোন বিন্দুর দিক অপরিবর্তিত থাকে। আবার ব্যাসার্ধ ভেক্টরের মান ঋনাত্বক হলে তা বিপরীত দিকে দুরত্ব বুঝায়। সে ক্ষেত্রে একই বিন্দুকে অসীম সংখ্যাক মান দ্বারা প্রকাশ করা যায় যেমন: (r, θ ± n×৩৬০°) অথবা (−r, θ ± (২n + ১)১৮০°) যেখানে n যে কোন পূর্ন সংখ্যা।[৩] এক্ষেত্রে একই পোল বা বিন্দুর জন্য একাধিক স্থানাংকের মান পাওয়া যায়। এই ত্রুটি নিরসনের জন্য ব্যাসার্ধ ভেক্টরের মান সিমাবদ্ধ এবং তা অঋনাত্বক বাস্তব সংখ্যা গুলোর মাঝে আবদ্ধ (r ≥ ০)। এবং কৌনিক ব্যবধানের মান ষাট মূলক পদ্ধতিতে [০, ৩৬০°) এবং বৃত্তিয় পদ্ধতিতে [০, ২π) এর মধ্যে সিমাবদ্ধ রাখা হয়। [৪] স্থানাংক নির্নয়ের জন্য সতন্ত্র অক্ষ রেখাও প্রয়োজন। সতন্ত্র অক্ষ রেখাটিই মূল অক্ষ বা সাপেক্ষ অক্ষ যেখানে θ = ০। পোল বা বিন্দুর স্থানংক (০,০) হলে এর ব্যাসার্ধ ভেক্টর ও ভেক্টরিয়াল কোণ উভয়ই শূন্য।

  • বক্রতার কেন্দ্র(center of curvature)

    বক্ররেখার বক্রতার কেন্দ্র (center of curvature)এমন এক বিন্দুতে পাওয়া যায় বক্ররেখাটি থেকে যার দূরত্ব নর্মাল ভেক্টর বরাবর শায়িত বক্রতার ব্যাসার্ধের সমান। অসীমত্বস্থ বিন্দু (point at infinity) হল সেই বিন্দু যেখানে অনন্ততা বা অসীমত্ব ঘটে। যদি বক্রতা শূন্য হয় তাহলে বক্রতার কেন্দ্রটি হবে অসীমত্বস্থ বিন্দু বা আদর্শ বিন্দু। বক্ররেখার চুম্বনকারী বৃত্ত বক্রতার কেন্দ্রেই কেন্দ্রিভূত হয় অর্থাৎ চুম্বনকারী বৃত্তের কেন্দ্র এবং বক্রতার কেন্দ্র একই। ফরাসি গণিতবিদ কোশি বক্রতার কেন্দ্র C কে পরস্পরের শূন্যসন্নিকর্ষী তথা সীমাহীভাবে পরস্পরের কাছাকাছি (infinitely close) এরূপ দুটি নর্মাল সরলরেখা ছেদবিন্দুরূপে সংজ্ঞায়িত করছেন।[১] উল্লেখ্য যে, পরস্পরের সমান্তরাল রেখাসমূহ ইউক্লিডীয় তলে পরস্পরকে কখনোই ছেদ করে না। কোন বক্র রেখাস্থ প্রতিটি বিন্দুর জন্য বক্রতার কেন্দ্রসমূহের লোকাসটি বক্ররেখাটির ইভলিউটকে ধারণ বা গঠন করে।

    বক্ররেখাস্থ একটি নির্দিষ্ট বিন্দুর জন্য বক্র রেখাটির বক্রতার কেন্দ্র বক্র রেখাটির অবতল অংশের দিকে অবস্থিত এমন একটি বিন্দু যা বক্ররেখাটির উক্ত বিন্দুটিতে সর্বাধিক পরিমাণে সেঁটে যায় এরূপ কোন বৃত্তের (চুম্বনকারী বৃত্ত) কেন্দ্রকে নির্দেশ করে। এছাড়াও আলোকবিজ্ঞানে কোন লেন্স বা গোলীয় দর্পণ যে গোলকের অংশবিশেষ সেই গোলকের কেন্দ্রকে ঐ লেন্স বা গোলীয় দর্পণের বক্রতার কেন্দ্র হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়।

    বক্ররেখার বক্রতার কেন্দ্র (center of curvature)এমন এক বিন্দুতে পাওয়া যায় বক্ররেখাটি থেকে যার দূরত্ব নর্মাল ভেক্টর বরাবর শায়িত বক্রতার ব্যাসার্ধের সমান। অসীমত্বস্থ বিন্দু (point at infinity) হল সেই বিন্দু যেখানে অনন্ততা বা অসীমত্ব ঘটে। যদি বক্রতা শূন্য হয় তাহলে বক্রতার কেন্দ্রটি হবে অসীমত্বস্থ বিন্দু বা আদর্শ বিন্দু। বক্ররেখার চুম্বনকারী বৃত্ত বক্রতার কেন্দ্রেই কেন্দ্রিভূত হয় অর্থাৎ চুম্বনকারী বৃত্তের কেন্দ্র এবং বক্রতার কেন্দ্র একই। ফরাসি গণিতবিদ কোশি বক্রতার কেন্দ্র C কে পরস্পরের শূন্যসন্নিকর্ষী তথা সীমাহীভাবে পরস্পরের কাছাকাছি (infinitely close) এরূপ দুটি নর্মাল সরলরেখা ছেদবিন্দুরূপে সংজ্ঞায়িত করছেন।[১] উল্লেখ্য যে, পরস্পরের সমান্তরাল রেখাসমূহ ইউক্লিডীয় তলে পরস্পরকে কখনোই ছেদ করে না। কোন বক্র রেখাস্থ প্রতিটি বিন্দুর জন্য বক্রতার কেন্দ্রসমূহের লোকাসটি বক্ররেখাটির ইভলিউটকে ধারণ বা গঠন করে।

    center of curvature

    বক্ররেখার বক্রতার কেন্দ্র (center of curvature)এমন এক বিন্দুতে পাওয়া যায় বক্ররেখাটি থেকে যার দূরত্ব নর্মাল ভেক্টর বরাবর শায়িত বক্রতার ব্যাসার্ধের সমান। অসীমত্বস্থ বিন্দু (point at infinity) হল সেই বিন্দু যেখানে অনন্ততা বা অসীমত্ব ঘটে। যদি বক্রতা শূন্য হয় তাহলে বক্রতার কেন্দ্রটি হবে অসীমত্বস্থ বিন্দু বা আদর্শ বিন্দু। বক্ররেখার চুম্বনকারী বৃত্ত বক্রতার কেন্দ্রেই কেন্দ্রিভূত হয় অর্থাৎ চুম্বনকারী বৃত্তের কেন্দ্র এবং বক্রতার কেন্দ্র একই। ফরাসি গণিতবিদ কোশি বক্রতার কেন্দ্র C কে পরস্পরের শূন্যসন্নিকর্ষী তথা সীমাহীভাবে পরস্পরের কাছাকাছি (infinitely close) এরূপ দুটি নর্মাল সরলরেখা ছেদবিন্দুরূপে সংজ্ঞায়িত করছেন।[১] উল্লেখ্য যে, পরস্পরের সমান্তরাল রেখাসমূহ ইউক্লিডীয় তলে পরস্পরকে কখনোই ছেদ করে না। কোন বক্র রেখাস্থ প্রতিটি বিন্দুর জন্য বক্রতার কেন্দ্রসমূহের লোকাসটি বক্ররেখাটির ইভলিউটকে ধারণ বা গঠন করে।

    center of curvature

    বক্ররেখার বক্রতার কেন্দ্র এমন এক বিন্দুতে পাওয়া যায় বক্ররেখাটি থেকে যার দূরত্ব নর্মাল ভেক্টর বরাবর শায়িত বক্রতার ব্যাসার্ধের সমান। অসীমত্বস্থ বিন্দু (point at infinity) হল সেই বিন্দু যেখানে অনন্ততা বা অসীমত্ব ঘটে। যদি বক্রতা শূন্য হয় তাহলে বক্রতার কেন্দ্রটি হবে অসীমত্বস্থ বিন্দু বা আদর্শ বিন্দু। বক্ররেখার চুম্বনকারী বৃত্ত বক্রতার কেন্দ্রেই কেন্দ্রিভূত হয় অর্থাৎ চুম্বনকারী বৃত্তের কেন্দ্র এবং বক্রতার কেন্দ্র একই। ফরাসি গণিতবিদ কোশি বক্রতার কেন্দ্র C কে পরস্পরের শূন্যসন্নিকর্ষী তথা সীমাহীভাবে পরস্পরের কাছাকাছি (infinitely close) এরূপ দুটি নর্মাল সরলরেখা ছেদবিন্দুরূপে সংজ্ঞায়িত করছেন।[১] উল্লেখ্য যে, পরস্পরের সমান্তরাল রেখাসমূহ ইউক্লিডীয় তলে পরস্পরকে কখনোই ছেদ করে না। কোন বক্র রেখাস্থ প্রতিটি বিন্দুর জন্য বক্রতার কেন্দ্রসমূহের লোকাসটি বক্ররেখাটির ইভলিউটকে ধারণ বা গঠন করে।

    center of curvature

    বক্ররেখার বক্রতার কেন্দ্র এমন এক বিন্দুতে পাওয়া যায় বক্ররেখাটি থেকে যার দূরত্ব নর্মাল ভেক্টর বরাবর শায়িত বক্রতার ব্যাসার্ধের সমান। অসীমত্বস্থ বিন্দু (point at infinity) হল সেই বিন্দু যেখানে অনন্ততা বা অসীমত্ব ঘটে। যদি বক্রতা শূন্য হয় তাহলে বক্রতার কেন্দ্রটি হবে অসীমত্বস্থ বিন্দু বা আদর্শ বিন্দু। বক্ররেখার চুম্বনকারী বৃত্ত বক্রতার কেন্দ্রেই কেন্দ্রিভূত হয় অর্থাৎ চুম্বনকারী বৃত্তের কেন্দ্র এবং বক্রতার কেন্দ্র একই। ফরাসি গণিতবিদ কোশি বক্রতার কেন্দ্র C কে পরস্পরের শূন্যসন্নিকর্ষী তথা সীমাহীভাবে পরস্পরের কাছাকাছি (infinitely close) এরূপ দুটি নর্মাল সরলরেখা ছেদবিন্দুরূপে সংজ্ঞায়িত করছেন।[১] উল্লেখ্য যে, পরস্পরের সমান্তরাল রেখাসমূহ ইউক্লিডীয় তলে পরস্পরকে কখনোই ছেদ করে না। কোন বক্র রেখাস্থ প্রতিটি বিন্দুর জন্য বক্রতার কেন্দ্রসমূহের লোকাসটি বক্ররেখাটির ইভলিউটকে ধারণ বা গঠন করে।

    center of curvature

    বক্ররেখার বক্রতার কেন্দ্র এমন এক বিন্দুতে পাওয়া যায় বক্ররেখাটি থেকে যার দূরত্ব নর্মাল ভেক্টর বরাবর শায়িত বক্রতার ব্যাসার্ধের সমান। অসীমত্বস্থ বিন্দু (point at infinity) হল সেই বিন্দু যেখানে অনন্ততা বা অসীমত্ব ঘটে। যদি বক্রতা শূন্য হয় তাহলে বক্রতার কেন্দ্রটি হবে অসীমত্বস্থ বিন্দু বা আদর্শ বিন্দু। বক্ররেখার চুম্বনকারী বৃত্ত বক্রতার কেন্দ্রেই কেন্দ্রিভূত হয় অর্থাৎ চুম্বনকারী বৃত্তের কেন্দ্র এবং বক্রতার কেন্দ্র একই। ফরাসি গণিতবিদ কোশি বক্রতার কেন্দ্র C কে পরস্পরের শূন্যসন্নিকর্ষী তথা সীমাহীভাবে পরস্পরের কাছাকাছি (infinitely close) এরূপ দুটি নর্মাল সরলরেখা ছেদবিন্দুরূপে সংজ্ঞায়িত করছেন।[১] উল্লেখ্য যে, পরস্পরের সমান্তরাল রেখাসমূহ ইউক্লিডীয় তলে পরস্পরকে কখনোই ছেদ করে না। কোন বক্র রেখাস্থ প্রতিটি বিন্দুর জন্য বক্রতার কেন্দ্রসমূহের লোকাসটি বক্ররেখাটির ইভলিউটকে ধারণ বা গঠন করে।

    center of curvature

    বক্ররেখার বক্রতার কেন্দ্র এমন এক বিন্দুতে পাওয়া যায় বক্ররেখাটি থেকে যার দূরত্ব নর্মাল ভেক্টর বরাবর শায়িত বক্রতার ব্যাসার্ধের সমান। অসীমত্বস্থ বিন্দু (point at infinity) হল সেই বিন্দু যেখানে অনন্ততা বা অসীমত্ব ঘটে। যদি বক্রতা শূন্য হয় তাহলে বক্রতার কেন্দ্রটি হবে অসীমত্বস্থ বিন্দু বা আদর্শ বিন্দু। বক্ররেখার চুম্বনকারী বৃত্ত বক্রতার কেন্দ্রেই কেন্দ্রিভূত হয় অর্থাৎ চুম্বনকারী বৃত্তের কেন্দ্র এবং বক্রতার কেন্দ্র একই। ফরাসি গণিতবিদ কোশি বক্রতার কেন্দ্র C কে পরস্পরের শূন্যসন্নিকর্ষী তথা সীমাহীভাবে পরস্পরের কাছাকাছি (infinitely close) এরূপ দুটি নর্মাল সরলরেখা ছেদবিন্দুরূপে সংজ্ঞায়িত করছেন।[১] উল্লেখ্য যে, পরস্পরের সমান্তরাল রেখাসমূহ ইউক্লিডীয় তলে পরস্পরকে কখনোই ছেদ করে না। কোন বক্র রেখাস্থ প্রতিটি বিন্দুর জন্য বক্রতার কেন্দ্রসমূহের লোকাসটি বক্ররেখাটির ইভলিউটকে ধারণ বা গঠন করে।

    center of curvature

    বক্ররেখার বক্রতার কেন্দ্র এমন এক বিন্দুতে পাওয়া যায় বক্ররেখাটি থেকে যার দূরত্ব নর্মাল ভেক্টর বরাবর শায়িত বক্রতার ব্যাসার্ধের সমান। অসীমত্বস্থ বিন্দু (point at infinity) হল সেই বিন্দু যেখানে অনন্ততা বা অসীমত্ব ঘটে। যদি বক্রতা শূন্য হয় তাহলে বক্রতার কেন্দ্রটি হবে অসীমত্বস্থ বিন্দু বা আদর্শ বিন্দু। বক্ররেখার চুম্বনকারী বৃত্ত বক্রতার কেন্দ্রেই কেন্দ্রিভূত হয় অর্থাৎ চুম্বনকারী বৃত্তের কেন্দ্র এবং বক্রতার কেন্দ্র একই। ফরাসি গণিতবিদ কোশি বক্রতার কেন্দ্র C কে পরস্পরের শূন্যসন্নিকর্ষী তথা সীমাহীভাবে পরস্পরের কাছাকাছি (infinitely close) এরূপ দুটি নর্মাল সরলরেখা ছেদবিন্দুরূপে সংজ্ঞায়িত করছেন।[১] উল্লেখ্য যে, পরস্পরের সমান্তরাল রেখাসমূহ ইউক্লিডীয় তলে পরস্পরকে কখনোই ছেদ করে না। কোন বক্র রেখাস্থ প্রতিটি বিন্দুর জন্য বক্রতার কেন্দ্রসমূহের লোকাসটি বক্ররেখাটির ইভলিউটকে ধারণ বা গঠন করে।

    center of curvature

    বক্ররেখার বক্রতার কেন্দ্র এমন এক বিন্দুতে পাওয়া যায় বক্ররেখাটি থেকে যার দূরত্ব নর্মাল ভেক্টর বরাবর শায়িত বক্রতার ব্যাসার্ধের সমান। অসীমত্বস্থ বিন্দু (point at infinity) হল সেই বিন্দু যেখানে অনন্ততা বা অসীমত্ব ঘটে। যদি বক্রতা শূন্য হয় তাহলে বক্রতার কেন্দ্রটি হবে অসীমত্বস্থ বিন্দু বা আদর্শ বিন্দু। বক্ররেখার চুম্বনকারী বৃত্ত বক্রতার কেন্দ্রেই কেন্দ্রিভূত হয় অর্থাৎ চুম্বনকারী বৃত্তের কেন্দ্র এবং বক্রতার কেন্দ্র একই। ফরাসি গণিতবিদ কোশি বক্রতার কেন্দ্র C কে পরস্পরের শূন্যসন্নিকর্ষী তথা সীমাহীভাবে পরস্পরের কাছাকাছি (infinitely close) এরূপ দুটি নর্মাল সরলরেখা ছেদবিন্দুরূপে সংজ্ঞায়িত করছেন।[১] উল্লেখ্য যে, পরস্পরের সমান্তরাল রেখাসমূহ ইউক্লিডীয় তলে পরস্পরকে কখনোই ছেদ করে না। কোন বক্র রেখাস্থ প্রতিটি বিন্দুর জন্য বক্রতার কেন্দ্রসমূহের লোকাসটি বক্ররেখাটির ইভলিউটকে ধারণ বা গঠন করে।

  • উইকিপিডিয়া:ভূগোল ও ভূবিজ্ঞান পরিভাষা

    পরিচ্ছেদসমূহ
    ABCDEFGHIJKLMNOPQRSTUVWXYZ

    A

    • absolute dating– সুনিশ্চিত বা সন্দেহাতিত ভাবে বয়স ঠিক করা বা নিরুপন করা;জিও-ঐতিহাসিক ভূতত্বের ক্ষেত্রে ইহা নিখূঁত বয়স নর্ধারনের পদ্ধতি যেমন ইউরেনিয়াম-সীসা ডেটিং, যাহাতে আইসোটোপ সিষ্টেম সহ উপাদানগুলির শিলাগুলিতে আটকে থাকা উপাদানগুলির তেজস্ক্রিয় ক্ষয়কে ব্যবহার করা হয় (এবং তাহা) দ্বারা অর্জিত পৃথিবীর প্রাচীনতম শিলাগুলির বয়স নিরঙ্কুশ বলিয়া মানিয়া লওয়া হয়; প্রত্নতত্বে এটি একটি সুনিশ্চিত কালানুক্রমিক বয়স নির্ধারনের প্রক্রিয়া যাহা সন্দেহাতিতভাবে সংখ্যাগত বয়স বা বয়সের ব্যাপ্তি নির্ধারন করে; কোন জীবাস্ম কতটা পুরোনো তা নির্ধারণ করার পদ্ধতি বোঝাতে ইহা বহুল ব্যবহৃত হয়।
    • acceleration of gravity-[n]–মধ্যাকর্ষণ ত্বরন ;মধ্যাকর্ষনের বেগবর্ধন বা দ্রুতকরন; পৃথিবীর মধ্যাকর্ষন প্রভাবের অধীনে অভাধে পতিত একটি বস্তুর ত্বরন যাহা সময়ের প্রতি ইউনিট গতিবেগ-প্রায় ঠিক,বূদ্ধির হার হিসাবে প্রকাশিত হয়,আদর্শ মান নির্ধারিত করা হয়েছে প্রায় ৯.৮১ মিঃ প্রতি সেকেন্ড,প্রতি সেকেন্ড,অভিকর্ষ হল ত্বরনগতির সীমা যেমন বিশ্বে আলো হল অভিন্ন গতির সীমা *; পৃথিবীর মধ্যাকর্ষন ক্ষেত্রে পতনশীল বস্তুর ত্বরন বস্তুর থেকে পৃথিবীর কেন্দ্রের দুরত্বের বর্গক্ষেত্রের বিপরীত ভাবে সমানুপাতিক এবং অক্ষাংশের সাথে কিছুটা ভিন্ন হয়**; পৃথিবীর মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রে পৃথিবী পৃষ্ঠের কাছাকাছি একটি শুন্য স্থানে অবাধে পতিত একটি বস্তুর ত্বরন***; মধ্যাকর্ষ বলের প্রভাবে গতি বৃদ্ধি ও বলা হয়।
    • active layer–[n]–সক্রিয় বা কর্মক্ষম বা চালু স্তর বা পরত /থর / থাক / তবক / পলি /প্রলেপ /পরদা / চাপ /পাল্লা / ডিম্ব প্রসব কারিণী।
    • alluvial fan–[n]–পাহাড়,পর্বত থেকে নদী গুলি যখন অপেক্ষাক্রিত সমভূমিতে পৌঁছায় তখন এই নদী বাহিত নুড়ি, পাথর, বালি, ও তলানি পঙ্ক ইত্যাদি দিয়ে পাখা আকৃতির যে ভূমি গঠিত হয় তাহাকে অ্যালুভিয়াল ফ্যান বলে;এই রকম পাখা আকৃতির ভূমি মৃত্যু উপত্যকায় অর্থাৎ ডেথ ভ্যালিতে(যাহা উত্তর আমেরিকার মরুভূমি অঞ্চল) বিস্তার লাভ করছে এবং মঙ্গল গ্রহ সহ অন্য গ্রহগুলিতেও আছে।
    • alluvial soil–[n] পলল ভূমি বা পলল মাটি; পলিসৃষ্ট জমি; [description]- আলগা, অসংহত তলানি বা কাদামাটি,অপেক্ষাকৃত বড় দানাযুক্ত বালি, নুড়ি,কাকড় যাহা আকারে ক্ষয়ে, কিছু আকারে পুনর্গঠিত হয়ে একটি অ-সামুদ্রিক বিন্যাসে এক প্রকার সুক্ষ্ম দানাযুক্ত উর্বর মাটি তৈরি হয় যাহা বিশেষতঃ বন্যায় সমভূমিতে বা নদী অববাহিকায় প্রবাহিত জলের দ্বারা জমা হয়; বন্যার দ্বারা বিশেষত নদী উপত্যকায় জমা পলি যাহা পৃথিবীর উপরের স্তর যেথায় গাছপালা জন্মায়।
    • alternation–[n]–পালাক্রমে সংঘটন;পরিক্রমন; পর্যায় অনুব্রিত্তি; ক্রম; বিনিময়; বিকল্প; অদল বদল; একটি প্রদত্ত বিন্যাসে বা ক্রমে এগিয়ে যাওয়া;এক থেকে অন্যটিতে পালাক্রমে সংঘঠিত হওয়া বা ঘোরা; এক বস্তু, অবস্থা, ক্রিয়া, স্থিতি থেকে অন্যটিতে এবং বারবার,বারবার পুনরাবৃত ঘুর্ণন থেকে ক্রমাগত পরিবর্তন; একটি পরিস্থিতি যখানে এক জিনিষ বারবার ঘটে বা একের পর এক উপস্থিত থাকে।
    • angular distance–[n]–কৌণিক দূরত্ব; একটি পর্যবেক্ষক দ্বারা উপলব্ধ হিসাবে দুটি বস্তুর মধ্যে কৌনিক বিচ্ছেদ; synonym–angle বা কোন ইত্যাদি।
    • anthropocentric approach:– নৃতাত্বিক পদ্ধতি; মানব কেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি; মানুষের মূল্যবোধ ও অভিজ্ঞতার মাপকাঠিতে জগতের সব কিছুকে বিচার করে দেখার প্রচেষ্টা সম্পর্কিত পদ্ধতি; মানুষকে বিশ্বের চরম পরিনতি হিসাবে গন্য করার ধারনা প্রসূত দৃষ্টিভঙ্গি।
    • anthropogeography -[n]–নৃতাত্ত্বিক ভূগোল বা মানব ভূগোল; মানুষের ভৌগোলিক বিতরন অধ্যয়ন; ইহা নৃবিজ্ঞানের একটি শাখা যাহা মানুষের ভৌগোলিক বিতরন এবং মানুষের ও তাদের পরিবেশের মধ্যে সম্পর্কের বিষয়ে কাজ করে; সমাজের ভৌগোলিক বিভাজন, দেশান্তরে গমন এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্যে সম্পর্ক এবং [যেটির জন্য এটি সবথেকে ভালভাবে স্মরন করা হয়] মানুষের এর উপর পরিবেশের প্রভাবের ইহা একটি পদ্ধতিগত বিশ্লেশনর একটি ধরন যাহা অনুসরন বা উপযোগী করে নওয়া হয়েছে উনবিংশ শতাব্দির শেষের দিক থেকে বিংশ শতকের গোড়ার দিক পর্য্যন্ত।
    • antipodes[n]–ূপৃষ্ঠের যে স্থান অন্য একটি স্থানের ঠিক বিপরীত দিকে অবস্থিত;ভু-পৃষ্ঠের (পরস্পর) বিপরীত দিকে অবস্থিত (দুটি) স্থান;বিপরিত পৃথিবী পৃষ্ঠের বাসিন্দা।
    • arc –[n]– বৃত্ত চাপ; বৃত্তের পরিধি বা কোন বক্র রেখার অংশ ;বিদ্যুতের বৃত্তাকার আলোকচ্ছটা ।
    • area–[n]– ক্ষেত্রের পরিমান বা আয়তন; অঞ্চল; কোন কিছুর জন্য বা দ্বারা নির্দিষ্ট বা চিন্হিত এলাকা; কোন বিষয় ধারনা; জিজ্ঞাসা ইত্যদির পরিধি ।
    • areal differentiation– স্যাটেলাইট অথবা উড়োজাহাজ থেকে পৃথিবীর বিভিন্ন্য অঞ্চলের প্রাকৃতিক ও মনুষ্য জাতির দৃশ্যমান পার্থক্য পরিলক্ষিত হয় তার উপর ভিত্তি করে বিভক্ত করা। এটি আকাশ থেকে দেখে কোন ভৌগোলিক অঞ্চল পৃথক করার পদ্ধতি
    • authigenic [adj]– [পাহাড় /পাথর/ শিলা যে ভাবে গঠিত হয়] ,সেই উপাদান যেথায় পাওয়া যায়।
    • axis–[n]–[geo]–মরু রেখা;অক্ষ রেখা; যে কাল্পনিক রেখাকে কেন্দ্র করে কোন বস্তু আবর্তিত হয়;[bio]-মেরুদন্ড ;[bot]-কান্ড ;[math]–স্থানাঙ্ক পরিমাপের জন্য নির্দেশক সরল রেখা; [pol]–দ্বিতীয় মহযুদ্ধের প্রাক্কালে জার্মানি ও ইতালির মধ্যে গঠিত রাজনৈতিক আতাত বা চক্র যাতে পরে জাপানও যুক্ত হয় ।

    B

    • baby [n]–শিশু; শিশুর মতো অবোধ ব্যক্তি; পশুর নবজাত শাবক; [a]খুব ছোট।
    • basin [n] –নদীর অববাহিকা; গোলাকার বা ডিম্ব আকৃতির উপত্যকা; নৌকা বেঁধে রাখার উপযোগী গভীর জলাশয়; হাত মুখ ধোয়ার জন্য কলযুক্ত এবং সচরাচর দেওয়ালে লাগানো গামলার মতো পাত্র।
    • bay[n]–উপসাগর; সাগরের চেয়ে ক্ষুদ্র কিন্তূ নদী বা মোহনা থেকে বড় বা খুদে সাগর, [উদাহরণ: বঙ্গোপসাগর,(Bay of Bengal)]; চির হরিৎ বৃক্ষ বিশেষ; কোনো বাড়ির কোনো অংশের মূল প্রকোষ্ঠ; বিমান বা মহাকাশ যান ইত্যাদিতে বিশেষ ভাবে ব্যবহৃত প্রকোষ্ঠ বা সংরক্ষিত অংশ
    • bed [n]– নদীর গতিপথ বা খাত; নদী,সমুদ্র প্রভৃতির তলদেশ বা গর্ভ;স্তর; যেখানে কোন বিশেষ ফুল বা উদ্ভিদ বহু সংখ্যায় উৎপন্ন হয়; ঘুমের স্থান; শয্যা; বিছানা/গদি/খাট; হোটেলে এক ব্যক্তির থাকার ব্যবস্থা বা হাসপাতালে একজন রোগীর শয্যা।
    • behavioural geography–[Adj]–আচারনগত ভূগোল যাহা আচার ব্যবহার (মনস্তাত্বিক)বিস্তার সম্পর্কে বিচার বিশ্লেষণ করে;যে ভূগোল মানব জাতীর প্রাথমিক ও মৌলিক কার্য্য কারন বিধি সম্পর্কে বিচার বিশ্লেসন করে বা এটি মানব ভূগোলের এমন একটি পন্থা বা উপ শাখা যাহা একটি সামগ্রিক পদ্ধতি ব্যবহার করে স্থানিক যুক্তি,সিদ্ধান্ত গ্রহন এবং আচারনের অন্তর্নিহিত জ্ঞানীয় প্রক্রিয়ার উপর জোর দিয়ে মানুষের আচরন পরীক্ষা করে; সমাজতত্ব, মনোবিজ্ঞান এবং নৃতত্ব সম্পর্কিত ভূগোল ।
    • bell[n]–ঘণ্টা আকৃতির কোন বস্তু; প্রতি আধ ঘন্টা সময় বোঝাবার ঘন্টা ধ্বনি; শুষির বাদ্য যন্ত্রের ঘন্টার মত অংশ; ঘন্টা; ঘন্টার আওয়াজ।
    • belt–[n]–নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্যযুক্ত কোন অঞ্চল/জেলা/প্রদেশ প্রভৃতি; নানা ধরনের চাকা ঘুরিয়ে যন্ত্রাদি চালনা ও মাল ও জনপরিবহনে নিয়োজিত, পোক্ত অথচ নমনীয় উপাদানে তৈরি ক্রমাগত চলমান ব্যান্ড বা পট্টি [কনভেয়র বেল্ট]; বেল্টের মতো যে বস্তু কোন কিছুকে বেষ্টন করে থাকে; কোমর বন্ধ; চামড়া বা কাপড়ের বেল্ট আকৃতির পট্টি বা ফিতে।
    • bio-diversity[n]– জীববৈচিত্র্য;পৃথিবীর পরিবেশ বা পরি মণ্ডলের মধ্যে সমগ্র বিশ্বের বা বিশেষ কোন অঞ্চলের বিভিন্ন্য প্রজাতির উদ্ভিদ ও প্রাণীদের মধ্যে বৈচিত্র্য বা বিভিন্ন্যতা।
    • biostratigraphic unit–[n]–বিভিন্ন জীবাশ্ম দিয়ে গঠিত ভূ-স্তরীয় সমষ্টি বা দলপুঞ্জ এর একক;শিলার আপেক্ষিক ভূতাত্বিক বয়স নির্ধারনের পদ্ধতি হিসাবে পাললিক শিলাস্তরের মধ্যে জীবাশ্ম সনাক্তকরনের একক;জীবাশ্মের একটি নির্দিষ্ট বিষয়বস্তুর দ্বারা চিন্হিত স্তরগুলির একক;ভূবিদ্যায় পৃথক ও নর্দিষ্ট অন্তরবর্তী সময়ে শিলা,পাথর বা পাহাড় গঠনের পর্যায় ক্রমের হিসাবের মান বা একক ;প্রস্তর বিজ্ঞান সংক্রান্ত বৈশিষ্ট্যগুলির পরিবর্তে উদ্ভিদ ও প্রানী জগতের একটি বিশেষ জীবাশ্ম দ্বারা চিন্হিত ভূতাত্বিক স্তরের একটি গ্রুপ।
    • biozone[n]–জৈব অঞ্চল; এক ধরনের শিলা বা মাটির স্তর যেখানে জীবের একটি নির্দিষ্ট গ্রুপের জীবাস্ম পাওয়া যায় যা পৃথিবীর ইতিহাসে একটি নির্দিষ্ট সময় থেকে এসে ছিল;প্রদত্ত ট্যাক্সন এর মোট বিশ্ব ব্যাপী টাইম স্ট্যাটিগ্রাফিক পরিসীমা এবং সেই সময় কালের মধ্যে যে শিলার উপস্থিতি ছিল তার সমকালিন সময়ের শিলার অবস্থান।
    • black–[n]–কৃষ্ণকায় ব্যক্তি;বর্ণহীন অবস্থা;কালো রং;কালো পোষাক; কালো রংয়ের রজ্ঞক দ্রব্যাদি। [a]-কৃষ্ণাঙ্গ; আলোক হীন; বর্নহীন;অ্ন্ধকার; ঘনকৃষ্ণ; অসাধু; অপরাধী; কলঙ্ক জনক; বিবর্ন; নিষ্ঠুর; কুটিল; নিরানন্দ; বিরস; ঝাপসা।
    • buried soil–[n]–কবর মাটি; আচ্ছাদিত মৃত্তিকা; প্রোথিত মাটি; নিখাত মাটি;
    • but–[conj–এ ছাড়া; তা স্বত্বে ও; তবু; পক্ষঅন্তরে; কিন্তু; কেবল;[prep]–বিনা; ভিন্ন; ব্যতীত ।

    Note:তবে কখনো কখনো অন্য parts of speech হিসেবেও বসতে পারে।

    • Baggage —[n]–যাত্রীর মালপত্র; লট বহর; সৈনিকের সরঞ্জাম।

    C

    • canyon-[n]–গভীর খাদ;গিরিসংকট বা গভীর গিরিসংকট; গভীর গিরিখাত বিশেষ যার ভেতর দিয়ে কোন নদী প্রবাহিত হয় ।
    • cannon-[n]-কামান; বড়ো ভারি কামান; তোপ; আধুনিক সামরিক বিমানে ব্যবহৃত গোলা নিক্ষেপক ভারী সয়ংক্রিয় কামান; প্রাচীন কালে ব্যবহৃত ধাতুর তৈরী নিরেট গোলা নিক্ষেপক;আধুনিক অস্ত্রের ক্ষেত্রে গান ও শেল অর্থেও এটি ব্যবহৃত হয়; ব্লিয়ার্ড খেলায় পয়েন্ট পাবার জন্য লাঠি দিয়ে মারা বল দিয়ে অন্য বলকে মারা । [v i]-কামান দাগা বা ক্যানন করা।
    • cape–[n]–অন্তরীপ ;হাতকাটা কোট বিশেষ; অঙ্গ রক্ষণ,বা স্কন্ধ্যাবরন ।
    • Cenozoic Era–[n]–সনোজিক যুগ; সিনোজিক যুগ এর অর্থ হল “নতুন জীবন” যার অর্থ আবার ফ্যানেরোজোক ইওনের বা কালপর্বের তিনটি ভূতাত্বিক যুগের বর্তমান এবং সাম্প্রতিক যুগ; পৃথিবীর ইতিহাসের বৃহত্তম কালপর্ব(ফ্যানেরোজিক ইওন) এর তৃতীয়টি যাহা প্রায় ৬৬০ লক্ষ বৎসর পূর্বে শুরু হয়েছিল এবং বর্তমান অবধি প্রসারিত এবং এই সময়ের মধ্যে মহাদেশগুলি তাহাদের আধুনিক কনফিগারেশন বা আকৃতি এবং ভৌগোলিক অবস্থান গ্রহন করেছিল এবং এই সময় পৃথিবীর উদ্ভিদ ও প্রানীজগৎ বর্তমানের দিকে বিকশিত হয়েছিল; ৬৫০ লক্ষ বৎসর আগে শুরু হওয়া এক যুগ অর্থাৎ বর্তমান যুগ সম্পর্কিত, যখন স্তন্যপায়ী বৈশিস্ট যুক্ত প্রানীর আরোহন হয়েছিল।
    • chronometer-[n]–মূলত নাবিকদের ব্যবহৃত সুক্ষ্মভাবে সময় নিরূপনকারী ষন্ত্র বিশেষ ; সময় নিরূপক ঘড়ি বিশেষ, সমুদ্রে দ্রঘিমাংশ নিরূপনের কাজে যা ব্যবহৃত হয়;অত্যন্ত নির্ভূলভাবে কাল নিরূপক ষন্ত্র/ সময় মাপার যন্ত্র; সর্ব্বোচ্চ ভ্রমশুন্যতার জন্য এবং সমুদ্রে দ্রঘিমাংশ নির্ধারনে ব্যবহারের জন্য নিশ্চিতকরন এবং সামন্জস্য করার জন্য বা অন্য কোন উদ্দেশ্যে যেখানে সময়টির খুব সঠিক পরিমাপের প্রয়োজন হয় তার জন্য একটি বিষেশ পদ্ধতি সহ ডিজাইন করা টাইমপিস বা টাইমিং ডিভাইস বা যন্ত্র ।
    • chronostratigraphic unit–[n]–ভূতাত্বিক সময়ের একটি পৃথক এবং নির্দিষ্ট বিরতিতে গঠিত শিলার একটি ক্রম; শিলাগুলির একটি দেহ যা ভূতাত্বিক সময়ের নির্দিষ্ট ব্যবধানের সময়কালে গঠিত শিলাগুলিকে অন্তর্ভূক্ত করে এবং সেই সময়ে কেবল সেই পাথরগুলি গঠিত হয়; এগুলি হ’ল স্তরযুক্ত বা অপরিবর্তিত শিলগুলির দেহ যা ভূতাত্তিক সময়ের নির্দিষ্ট সময়কালে গঠিত হয়েছিল,তাদের বয়স বা উৎসের সময়ের ভিত্তিতে পাথরগুলির এককগুলিতে শিলার সংগঠন।
    • clay [n] কাদামাটি; কর্দম; পঙ্ক; মাটি; এঁটেল মাটি ; ক্ষিতি; মৃত্তিকা।
    • cliff [n]– খাড়া উঁচু পাহাড়; খারা বন্‌ধ; দুরারহ পর্বত গাত্র।
    • climate –[n]–জলবায়ু অথবা কোন দেশের্ বা কোন স্থানের জলবায়ু আবার জলবায়ু হচ্ছে দীর্ঘ কয়েক বছরের আবহওয়ার গড়;স্থানীয় আবহাওয়া বা বাতাবরন;[pol]-চলতি অবস্থা অর্থাৎ লোকজনের ভাবনা মতামত প্রভৃতি।
    • cloud — মেঘ
    • coarse — মোটা
    • consolidated rock — কঠিন শিলা
    • continent — মহাদেশ
    • crust — [[ভূ-ত্বক],[ভূত্বক]]
      • crustal shift —

    D

    • declination —[n] বিষুব লম্ব,নিম্নাভিমুখী ঝোঁক।
    • decline-[n]-পতন, অপকর্ষ, ক্ষয়, অস্ত, হ্রাস,অধ:পতন,প্রত্যাখ্যান করা,কমে যাওয়া।
    • declined-[adj]-অস্বীরকার,পতিত।
    • deformed —-[adj]- বিকৃত,অঙ্গবিহীন।
    • delta [n] ব-দ্বীপ ;ত্রিভুজাক্রিতির কোন বস্ত,গ্রিক বর্ণমালার চতুর্থ অক্ষর।
    • deposits —-[v]- অবক্ষেপ,জমা,গচ্ছিত,আমানত।
    • Deposition-[n]- — অবক্ষেপণ,সিংহাসনচ্যূত,এজহার,জবানন্দী।
    • desert —[n] -মরুভূমি জনশূন্য,লোকবসতিহীন
    • distributary — শাখানদী
    • dome mountain —[n] গম্বুজ পর্বত
    • dome shaped–গম্বুজ আকৃতির
    • draft-[n]-খসড়া,পূর্বলেখ,পরিকল্পনা।
    • drift — [n], প্রবহমান, সঞ্চারণ,চালন,প্রপাত।
    • drive-[v]-চালানো,অগ্রসর হওয়া
    • driven by-[apropiate prepositon]-চালিয়েছিল।

    E

    • early —-[adv]- পুরা, পূর্ব,যথাসময়ের পূর্বে।
    • earthquake —-[n] ভূমিকম্প,ভূকম্পন
    • ecology —-[n]-বাস্তুশাস্ত্র,বাস্তুসংস্থান।
    • ecoregion — Ecological Region, কোন একটি ভৌগলিক অন্ঞ্চলের কোন নির্দিষ্ট এলাকার বাস্তূতন্ত্র
    • Elephus — হাতির প্রজাতি
    • environment —-[n] পরিবেশ, প্রতিবেশ,পারিপার্শিক।
    • epoch —-[n],কাল,যুগ,অধিযুগ
    • Equus —-[n] ঘোড়ার প্রজাতি,বুনো।
    • equator —-[n]- নিরক্ষরেখা, বিষুবরেখা,ধ্রুবরেখা,ভূ-বিষুবরেখা।
    • era —-[n]- অধিযুগ,অব্দ,সাল,যুগ।
    • erosion — ক্ষয়,জল বাতাস ইত্যাদির কারনে ক্ষয়।
    • erosional unconformity — ক্ষয়জাত অসংগতি
    • erratic blocks — বিদেশি বা ভিন্নাঞ্চলীয় শিলাখণ্ড।
    • exotic —-[adj] ভিন্নদেশি, বিদেশি,বহিরাগত,অদ্ভুত।
    • equator; নিরক্ষীয়।

    F

    • face-মুখ
    • Family -পরিবার
    • fault — চ্যুতি ভূস্তরভাগের অভ্যন্তরের একটি দূর্বল শিলাস্তর তা সহজেই স্থানচ্যুত হয়ে ভূমিকম্প সৃষ্টি করতে পারে।
    • fault plane চ্যুতি তল
    • fault scrap চ্যুতি পাড়
    • fault spring চ্যুতি প্রস্রবণ
    • fauna — জীব, জীবাশ্ম
    • faunal — জৈবিক
    • fen ক্ষারবিল
    • fenetre গাঠনিক গবাক্ষ
    • fine — মিহি
    • fire-আগুন
    • fired clay — পোড়া কাদা
    • flood — বন্যা
    • floodplain — বন্যা অববাহিকা
    • fluvial deposit — প্লাবনাবক্ষেপ
    • fluvioglacial — হৈমিক প্লাবন
    • fold mountain — ভঙ্গিল পর্বত
    • fossil — জীবাশ্ম

    G

    • geography — ভূগোল
    • geographical — ভৌগোলিক, ভূগোল বিষয়ক
    • geology — ভূতত্ত্ব
    • geological — ভূতাত্ত্বিক, ভূতত্ত্ব বিষয়ক
    • geologic timescale — ভূতাত্ত্বিক সময়পঞ্জি
    • geomorphology — ভূমিরূপ, ভূরূপ, প্রাকৃতিক গঠন বিদ্যা
    • glacial period — হিমযুগ বরফ আচ্ছাদিত কাল
      • inter glacial period — আন্তঃহিমযুগ
    • glacier — হিমবাহ
    • glacier borne — হৈমবাহিত, হিমশৈলের মাঝে অবস্হিত ভূতাত্ত্বিক শিলাস্তর যা হিমশৈলের উপরিভাগে একটি কালো স্তুরে দেখা যায়
    • gorge — গিরি উপত্যকা
    • graben — গ্রস্ত উপত্যকা
    • Greenwich Mean Time — গ্রীনিচ মান সময়
    • group — সংঘদল
    • guide fossil — প্রদর্শক জীবাশ্ম

    gravity -মধ‍্যাকর্ষণ শক্তি।

    H

    • hackly fracture দন্ত‌ুর বিভঙ্গ
    • Hadley’s Octant — হ্যাডলির অকট্যান্ট
    • hail হিমশিলা
    • hamlet উপগ্রাম
    • haze লঘু কুয়াশা
    • headward erosion উৎসমুখী ক্ষয়
    • heat belts তাপবলয়
    • heat zones তাপমণ্ডল
    • high tide জোয়ার
    • hillock টিলা
    • hemisphere — গোলার্ধ
    • hill — পাহাড়
    • histogram আয়তলেখ
    • hoar frost তুষারবিন্দু
    • holistic অনুজনক
    • horizontal equivalent ভূসমান্তর তুল্যাঙ্ক
    • horse latitude অশ্ব অক্ষাংশ
    • horse-shoe lake অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ
    • hot spring উষ্ণ প্রস্রবণ
    • hour angle কালকোণ
    • hour circle আনতিবৃও
    • hummock ঢিবি
    • hydrograph জললেখ
    • hydrolaccolith জলবিস্ফোট
    • hydrological cycle জলচক্র
    • hydrology জলবিদ্যা
    • hydrosphere বারিমণ্ডল
    • Holocene — হলোসিন
    • Hominid — হোমিনিড
    • horizonation — দিগন্তকরণ
    • humidity — আর্দ্রতা
    • hummock — ক্ষুদ্র পাহাড়, ঢিবি, তুষার স্তূপ

    I

    • ice — হিম, বরফ
      • Ice Age — হিমযুগ, বরফযুগ
      • iceberg — হিমশৈল, বরফের বড় টুকরো
      • ice caps — বরফছানি, হিমছানি
      • ice sheet — হিমস্তর, বরফচাদর
      • ice pack — বরফরাশি, হিমরাশি
      • ice wedge — হিম গোঁজ, বরফ গোঁজ
    • igneous rock &mdsh; আগ্নেয় শিলা,আগ্নেয় পাথর
    • index fossil — সূচক জীবাশ্ম
    • intensity — তীব্রতা
    • Interglacial period — বরফ পরবর্তী যুগ
    • International Date—Line — আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা
    • interpluvial — বর্ষা বিরতি (শুষ্ককাল)
    • interstadial in glacial period — উষ্ম বরফযুগ
    • island — দ্বীপ
      • islands — দ্বীপপুঞ্জ
    • isobar — সমচাপ রেখা

    L

    • lake — হ্রদ
      • oxbow lake — অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ
    • late — নব
    • lateral extension — পার্শ্বিক বিস্তৃতি
    • latitude — অক্ষাংশ
    • leap year – অধিবর্ষ
    • Leptobos — গরুর প্রজাতি
    • lines of longitude — দ্রাঘিমা রেখা
    • lithology — শিলালক্ষণ, শিলাতত্ত্ব
    • lithostratigraphic unit — শিলাস্তরীয় একক
    • loam — সারমাটি, পলিযুক্ত নরম মাটি
    • local time — স্থানীয় সময়
    • lodgement — অস্থায়ী জমাট, স্বল্পকালীন জমাট
    • loess — বালিযুক্ত ভূমি
    • long axis — লম্বাক্ষ
    • longitude — দ্রাঘিমা, দ্রাঘিমাংশ, দেশান্তর
    • lower — নিম্ন
    • lapse – বিরতি

    M

    N

    • natural endowment — প্রাকৃতিক দান
    • natural resistance — প্রাকৃতিক বাধা
    • Neogene
    • neolithic — নব্যপ্রস্তরযুগীয়[১]
    • network — জালিকা
    • node — গ্রন্থি
    • northern hemisphere — উত্তর গোলার্ধ
    • north pole — উত্তর মেরু

    O

    • oasis — মরূদ্যান
    • orogeny —
    • oblate spheroid পার্শ্বলম্বিত উপগোলক
    • oblique fault তির্যক চ্যুতি
    • oblique slip fault তির্যক স্খলন চ্যুতি
    • obsequent river প্রশাখা নদী
    • ocean মহাসাগর
    • occluded front অবরুদ্ধ বায়ুপ্রাচীর
    • ocean current সমুদ্রস্রোত
    • oceanic crust মহাসাগরীয় ভূত্বক
    • oceanic trench মহাসাগরীয় ভূখাত
    • oceanic volcano মহাসাগরীয় আগ্নেয়গিরি
    • oceanography সমুদ্রবিদ্যা
    • off-shore bar উপকূলবর্তী চর
    • oil pool তৈলধর
    • oil sand তৈলবালু
    • older alluvium ডাঙা জমি
    • oligotrophic অপুষ্টিজাত
    • open cast mining খোলামুখ খনন, উন্মুক্ত খনন
    • open -খোলা
    • opisometer দৈর্ঘ্যমাপক যন্ত্র
    • optical mineralogy আলোকীয় মণিকবিদ্যা
    • orbit of the earth পৃথিবীর কক্ষপথ
    • orbital plane কক্ষতল

    P

    R

    • rainfall — বৃষ্টিপাত
    • ravine — গিরিখাত
    • recent — সাম্প্রতিক
    • region — অঞ্চল
    • residual mountain — ক্ষয়জাত পর্বত
    • ridge — সেতুবন্ধন
    • river — নদী
    • rock — পাথর

    S

    • scale — মাপনী
    • scientific determinism — বৈজ্ঞানিক নিয়ন্ত্রণবাদ
    • season — মরসুম, মৌসুমঋতু, সময়
    • seasonal frozen ground — মৌসুমী হিমজমাটবদ্ধ ভূমি
    • section — ছেদচিত্র
    • secular variation — ব্যাপক ব্যবধান
    • sediment — পলল, অবক্ষেপ
    • sedimentary rock — পাললিক শিলা
    • sedimentary structure — পাললিক গঠন
    • sedimentation — পললক্ষেপণ
    • sequence — পর্যায়ক্রম
    • series — শ্রেণি
    • sextant — সেক্সট্যান্ট
    • shearplain till— স্পর্শকতল হিমকর্দ
    • short axis — ক্ষুদ্রাক্ষ
    • site — স্থান
    • slope — ঢাল
    • snow line — হিমরেখা
    • solifluction — মৃত্তিকাপাত, মৃত্তিকাবাহ
    • sorting — বাছাই
    • south pole — দক্ষিণ মেরু
    • southern hemisphere — দক্ষিণ গোলার্ধ
    • space — দেশ, ভূমি, স্থান
    • spatial — দৈশিক, স্থানিক
    • spatial analysis — দৈশিক, স্থানিক বিশ্লেষণ
    • specialization — বিশেষায়ণকৃত
    • stage — স্তর, ধাপ, সোপান
    • Stadial in glacial period — শীতল হিমযুগ
    • standard time — প্রমাণ সময়
    • stratigraphic correlation — স্তরক্রমের পারস্পর্য বা সম্পর্ক
    • stratigraphic column — ভূ—স্তর স্তম্ভ
    • stratigraphic unit — স্তরীয় একক
    • structural unconformity — গাঠনিক অসংগতি বা অব্যবস্থা
    • structure — গঠন
    • substage — অনুসোপান, উপধাপ
    • succession — স্তরক্রম
    • system — গোষ্ঠী, ব্যবস্থা, পদ্ধতি

    T

    • taxon — শ্রেণি
    • teleology — পরম উদ্দেশ্যবাদ[১]
    • temporal — কালিক, কালগত
    • terrace — উঁচু চত্বর, সোপানশ্রেণি[১]
    • terrain — ভূখণ্ড, প্রান্তর, ভূখণ্ডের প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য[১]
    • territory — অধিকারভুক্ত বা ইখতিয়ারভুক্ত এলাকা, অঞ্চল কর্মক্ষেত্র[১]
    • theoretical geography — তাত্ত্বিক বা তত্ত্বীয় ভূগোল
    • till — হিমকর্দ
    • timescale — কালিক বা সময় মাপনী
    • topical — বিষয়গত
    • topography — ভূসংস্থান [১]
    • (to) transgress — (সমুদ্র সম্বন্ধে) স্থলভূমি পর্যন্ত আসা বা ব্যাপ্ত হওয়া[১]
    • transgression — সম্মুখগামিতা, পূর্ণবতী হওয়া, বৃদ্ধি পাওয়া
    • tributary — উপনদী
    • trough — দ্রোণী, বায়ুর নিম্নচাপযুক্ত স্থান[১]
    • trust territory — তহবিল অঞ্চল
    • type — আদর্শ, মাপকাঠি
    • type area — আদর্শ ভূমি
    • type locality — আদর্শ স্থান

    U

    • unconformity — অসঙ্গতি
    • unconsolidated rock — নরম শিলা, অ—জমাটবদ্ধ শিলা
    • unsorted — পাঁচমিশেলি[২]
    • upper — ঊর্ধ্ব
    • urban — নাগরিক (বিশেষণ), শহুরে
    • urban geography — নগর ভূগোল
    • urbanization/urbanisation — নগরায়ন

    V

    • valley — উপত্যকা
    • valley bulge খাতস্ফীতি
    • valley glacier উপত্যকা হিমবাহ
    • vapour pressure বাষ্পচাপ
    • vapour trail ঘনীভবন রেখা
    • veering of wind দক্ষিণাবর্তায়ন
    • vegetation গাছপালা
    • vein মণিকশিরা
    • vernal Equinox মহাবিষুব
    • vertical উল্লম্ব, অভিশীর্ষ
    • vertical exaggeration অভিশীর্ষ প্রলম্বন
    • vertical interval উল্লম্ব ব্যবধান
    • volcanic eruption — অগ্ন্যুৎপাত
    • volcanic mountain — আগ্নেয় পর্বত
    • volcano — আগ্নেয়গিরি

    W

  • স্বজাত্যবোধ

    স্বজাত্যবোধ বা স্বজাত্যকেন্দ্রিকতা (ইংরেজি: ethnocentrism) নৃবিজ্ঞানে একটি বহুল ব্যবহৃত প্রত্যয়। প্রতিটি মানুষই স্বাভাবিকভাবেই স্বজাত্যকেন্দ্রিক হয়। একমাত্র মানুষই সমাজে আপন বা নিজের সংস্কৃতি বহন করে থাকে। এজন্য সে অন্যান্য জীব থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। জন্মের পর থেকে মানুষ তার নিজস্ব গোষ্ঠী থেকে কথাবার্তা,চলাফেরা,সমাজের প্রচলিত মূল্যায়ন,রীতিনীতি সম্পর্কে ধারণা লাভ করে এবং নিজস্ব সংস্কৃতি লালন-পালন করে। এভাবে গড়ে ওঠে প্রতিটি মানুষের নিজের সংস্কৃতি। মানুষের এই সংস্কৃতি নিয়ে গবেষণা করা নৃবিজ্ঞানীদের অন্যতম প্রধান কাজ। আর এই গবেষণা করতে গিয়ে তারা খুঁজে পায় মানুষের ভিতরে স্বজাত্যবোধ খুব প্রবল।

    স্বজাত্যকেন্দ্রিকতার সংজ্ঞা ও উৎপত্তি

    স্বজাত্যকেন্দ্রিকতা বলতে সাধারণভাবে বোঝায় কোন ব্যক্তির আপন বা নিজের সংস্কৃতিকে যেমনঃ রীতিনীতি,মূল্যবোধ,আইন,প্রথা,বিধি-নিষেধ ইত্যাদি অন্য যেকোন সমাজ ব্যবস্থা থেকে উৎকৃষ্ট মনে করা বা ধরে নেওয়া। অর্থাৎ তার সংস্কৃতি বাদে পৃথিবীর অন্য সকল সংস্কৃতি নিকৃষ্ট। পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি সামজিক বা সাংস্কৃতিক গোষ্টী তাদের নিজস্ব সংস্কৃতিকে অন্য যেকোন সংস্কৃতি থেকে উৎকৃষ্টতর বলে মনে করে এবং নিজস্ব সংস্কৃতির মূল্যবোধ ও ধারণাসমূহের প্রেক্ষিতেই নিজেদের সংস্কৃতির বিশিষ্টতা এবং একধরনের শ্রেষ্ঠত্ব দাবি করে। এটাকেই মানববিজ্ঞানীরা বলেছেন স্বজাত্যবোধ বা Ethnocentrism Feelings. Ethnocentrism শব্দটি গ্রীক শব্দ “Ethnos” এবং ইংরেজি শব্দ “Centra”- এই দুটি শব্দের সমন্বয়ের মাধ্যমে।[১][২]

    কিছু নৃবিজ্ঞানীদের ব্যক্তিগত সংজ্ঞা

    বিভিন্ন নৃবিজ্ঞানী স্বজাত্যবোধকে বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করার চেষ্টা করেছেনঃ- L.M. Lewis – “Ethnocentrism is the natural condition of mankind”.[৩]

    E.B. Tylor – “Judging alien custom and culture to be inferior to one’s own.[৪]

    স্বজাত্যবোধ এবং তাঁর প্রকারভেদ

    স্বজাত্যবোধ হচ্ছে একধরনের মানসিক অবস্থা। স্বজাত্যবোধ একরৈখিক বা দ্বিপাক্ষিকভাবেও ঘটে থাকতে পারে। যেমনঃ কোন জনগোষ্ঠী বা সংস্কৃতির মাঝে গবেষণা করতে গিয়ে গবেষক নিজে যেমনি ঐ জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতির চেয়ে তার নিজের সংস্কৃতিকে উৎকৃষ্টতর মনে করতে পারে, তেমনি ঐ জনগোষ্টীও গবেষকের সংস্কৃতির চেয়ে তাদের নিজের সংস্কৃতিকে উৎকৃষ্ট বলে মনে করতে পারে।[৫]

    কেন মানুষ স্বজাত্যকেন্দ্রিক হয়

    মানুষের স্বজাত্যকেন্দ্রিক হওয়ার কিছু কারণ আছে। কারণগুলো হলো-

    1. শেখার ভিন্নতার কারণে,
    2. সীমাবদ্ধ জ্ঞান,
    3. অর্থের ভিন্নতার কারণে,
    4. অসচেতনার কারণে,
    5. অনুমানের কারণে ।

    এছাড়া একজন মানুষ যখন জন্মের পর তার চারপাশের পরিবেশ,পরিবার,সমাজ ব্যবস্থা,রীতিনীতি,ধর্ম,প্রথা,আইন ইত্যাদি দেখে দেখে বড় হয় তখন সে মনের অজান্তেই নিজের সংস্কৃতিকে উৎকৃষ্ট হিসেবে মেনে নেয়।

  • সামাজিক শ্রেণী

    সামাজিক শ্রেণি বা শুধুই “শ্রেণি”, যা শ্রেণিভিত্তিক সমাজে, হচ্ছে সমাজের স্তরবিন্যাসের মডেলের উপরে কেন্দ্র করে গঠিত সমাজবিজ্ঞানের ধারণা এবং রাজনৈতিক তত্ত্ব। এটি হচ্ছে জনগণ বা দলের ক্রমবিভক্ত সামাজিক বিভাগের একটি সমষ্টি[১] যেগুলোর সবচেয়ে বড় পরিচিত হচ্ছে উচ্চ, মধ্য ও নিম্ন শ্রেণিসমূহ।

    তাত্ত্বিক প্রতিমানসমূহ

    মার্কসবাদী

    “সামাজিক উৎপাদনের ইতিহাস-নির্দিষ্ট ব্যবস্থায় নিজেদের স্থান, উৎপাদনের উপায়ের সংগে তাদের সম্পর্ক (অধিকাংশ ক্ষেত্রে যা আইন রূপে বিধিবদ্ধ), শ্রমের সামাজিক সংগঠনে তাদের ভূমিকা, সুতরাং যে সামাজিক সম্পদ তাদের হাতে রয়েছে তার কতটা অংশ ও পাবার উপায় অনুসারে লোকেদের পৃথক বড়ো বড়ো দলকে বলা হয় শ্রেণি। শ্রেণি হলও লোকেদের তেমন সব গ্রুপ, সামাজিক অর্থনীতির নির্দিষ্ট ব্যবস্থায় তাদের বিভিন্ন স্থানের দরুন একদল অপর দলের শ্রম আত্মসাৎ করতে পারে।”

    ভ্লাদিমির লেনিন, একটি মহা আরম্ভ – জুন, ১৯১৯[২]

    খুব সহজ ভাষায় শ্রেণি বলতে বুঝতে হবে, একই প্রণালীতে জীবনযাত্রা নির্বাহ করে সমাজের এরূপ এক একটি অংশ হলো এক একটি শ্রেণি। শ্রেণি বলতে বুঝতে হবে, সমাজের একাংশের শ্রমকে অপরাংশ আত্মসাৎ করতে পায় যার মাধ্যমে তাই হলও শ্রেণি। সমাজের একাংশ সমস্ত ভূমি আত্মসাৎ করলে হয় ভূস্বামী শ্রেণি ও কৃষক শ্রেণি। যদি সমাজের একাংশ হয় কলকারখানা, শেয়ার এবং পুঁজির মালিক, আর অন্য একটা অংশ কাজ করে ওইসব কলকারখানায়, তাহলে হয় পুঁজিপতি শ্রেণি এবং প্রলেতারিয়ান শ্রেণি অর্থাৎ শ্রমিক শ্রেণি। শ্রেণিদের মধ্যে পার্থক্যের মৌল লক্ষণ হলো- সামাজিক উত্পাদনে তাদের স্থান, সুতরাং উত্পাদনের উপায়ের সঙ্গে তাদের সম্পর্কে। প্রতিটি শ্রেণির থাকে উৎপাদনের উপায়ের সংগে সুনির্দিষ্ট নিজস্ব সম্পর্ক। এই লক্ষণ দিয়েই পার্থক্য করা যায় শ্রেণি আর অন্যান্য সামাজিক গ্রুপের মধ্যে যারা শ্রেণি নয়। যেমন, উত্পাদনের উপায়ের সাথে বুদ্ধিজীবীদের সম্পর্ক নেই, তাই তারা শ্রেণি নয়, বুদ্ধিজীবীরা হলও বিভিন্ন শ্রেণির অংশবিশেষ নিয়ে একটা সামাজিক স্তর।[৩]

    অর্থাৎ শ্রেণি হচ্ছে বিশাল সংখ্যার একদল লোক যারা উৎপাদনের উপায়ের সংগে সম্পর্ক, শ্রমের সামাজিক সংগঠন, সামাজিক সম্পদ প্রাপ্তির প্রণালী আর পরিমাণের দিক থেকে পৃথক। এক্ষেত্রে শোষক দলটা সংখ্যায় অল্প, শোষিতরা অধিকাংশ। এই যে একদল লোক শোষক, উৎপীড়ক এবং অন্যদল শোষিত ও উৎপীড়িতরূপে সৃষ্ট হয়, তাদের বলা হয় বৈরী শ্রেণি, কারণ তাদের স্বার্থ আপোষহীন।[২]