Category: সাধারণ বিজ্ঞান

General Science

  • নবম_দশম শ্রেণীর বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়ের পুরো বই থেকে সংগৃহিত সর্বমোট ৩৮৩ টি গুরুত্বপুর্ণ প্রশ্নের নোট । শেয়ার করে নিজের কাছে রাখুন ।

    ✿➢১) সামরিক শাসন জারি করা হয় – ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর

    ✿➢২) আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোবর

    ✿➢৩) মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন – আইয়ুব খান

    ✿➢৪) আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয় – ১৯৬১ সালে

    ✿➢৫) ছাত্র সমাজ ১৫ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২ সালে

    ✿➢৬) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয় – ১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর

    ✿➢৭) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ চলে – ১৭ দিন

    ✿➢৮) বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ – ৬ দফা দাবি

    ✿➢৯) ৬ দফা দাবি উথাপন করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ✿➢১০) ৬ দফা দাবি উথাপন করা হয় – ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি

    ✿➢১১) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিল – ৩৫ জন

    ✿➢১২) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে

    ✿➢১৩) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি হয় – ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন

    ✿➢১৪) ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান হয় – ১৯৬৯ সালে

    ✿➢১৫) গণ অভ্যুথানে শহীদ হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা

    ✿➢১৬) আগরতাল ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি

    ✿➢১৭) শেখ মুজিবুর রহমানকে ” বঙ্গবন্ধু ” উপাধি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি

    ✿➢১৮) আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন – ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ

    ✿➢১৯) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর

    ✿➢২০) নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল – ৫ কোটি ৬৪ লাখ

    ✿➢২১) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে – ১৬৭ টি ( ১৬৯ এর মধ্যে)

    ✿➢২২) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর

    ✿➢২৩) প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায় – ২৮৮ টি ( ৩০০ এর মধ্যে)

    ✿➢২৪) পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন – আগা খান

    ✿➢২৫) অধিবেশন স্থগিত করা হয় – ১৯৭১ সালের ১ মার্চ

    ✿➢২৬) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ✿➢২৭) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ২ মার্চ

    ✿➢২৮) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল – অসহযোগ আন্দোলন

    ✿➢২৯) জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হয় – ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ

    ✿➢৩০) পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে

    ✿➢৩১) অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ

    ✿➢৩২) নীলনক্সা করেন – টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী

    ✿➢৩৩) অপারেশন সার্চ লাইট হলো – ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড

    ✿➢৩৪) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে

    ✿➢৩৫) বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত ১.৩০ মিনিটে

    ✿➢৩৬) শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর

    ✿➢৩৭) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে।

    ✿➢৩৮) বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে

    ✿➢৩৯) বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি

    ✿➢৪০) সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী নৌপথ – ৩,৮৬৫ কি.মি

    ✿➢৪১) অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে

    ✿➢৪২) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে

    ✿➢৪৩) অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয়

    ✿➢৪৪) বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে

    ✿➢৪৫) বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে – উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে

    ✿➢৪৬) সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে

    ✿➢৪৭) বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল

    ✿➢৪৮) বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ – পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ

    ✿➢৪৯) বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা

    ✿➢৫০) বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল

    ✿➢৫১) চিরহরিৎ বনকে বলা হয় – চির সবুজ বন

    ✿➢৫২) চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ কি.মি

    ✿➢৫৩) প্রচুচুর বাঁশ ও বেত জন্মে – সিলেটে

    ✿➢৫৪) রাবার চাষ হয় – পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে

    ✿➢৫৫) ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়

    ✿➢৫৬) শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির

    ✿➢৫৭) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল

    ✿➢৫৮) মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে

    ✿➢৫৯) দিনাজপুরে এটি – বরেন্দ্র নামে পরিচিত

    ✿➢৬০) স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন

    ✿➢৬১) স্রোতজ বনভূমি প্রধানত জন্মে – সুন্দরবনে

    ✿➢৬২) বাংলাদেশে স্রোতজ বা গরান বনভূমির পরিমাণ – ৪,১৯২ বর্গ কি.মি

    ✿➢৬৩) বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ – ৩ টি

    ✿➢৬৪) আইনবিভাগের কাজ – আইন প্রনয়ন ও প্রচলিত আইনের সংশোধন

    ✿➢৬৫) আইন বিভাগের একটি অংশ – আইনসভা

    ✿➢৬৬) এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী

    ✿➢৬৭) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু

    ✿➢৬৮) কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে – পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে

    ✿➢৬৯) প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় – ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল

    ✿➢৭০) বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন হতে অক্টোবর মাস

    ✿➢৭১) প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে

    ✿➢৭২) বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা – উষ্ণ থাকে

    ✿➢৭৩) বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা – ২৭ ডিগ্রী সে.

    ✿➢৭৪) বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে

    ✿➢৭৫) বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে

    ✿➢৭৬) বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও ১১৯ সে.মি

    ✿➢৭৭) বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে

    ✿➢৭৮) বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান –পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি

    ✿➢৭৯) বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে

    ✿➢৮০) বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত – ২০০ সে.মি কম হয়

    ✿➢৮১) বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০ সেমি।

    ✿➢৮২) জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার)

    ✿➢৮৩) গত ৪ হাজার বছরে ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় – প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ

    ✿➢৮৪) ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়

    ✿➢৮৫) বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা

    ✿➢৮৬) ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি উপকূলে উঠে – ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে

    ✿➢৮৭) ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় – সুনামি

    ✿➢৮৮) ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে – ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর

    ✿➢৮৯) বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে – টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে

    ✿➢৯০) বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে

    ✿➢৯১) তিনি বলয় দেখিয়েছেন – ৩ টি

    ✿➢৯২) বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন – প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু

    ✿➢৯৩) এই বলয় সমূহকে বলা হয় – সিসমিক রিস্ক জোন

    ✿➢৯৪) বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত

    ✿➢৯৫) বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ কি.মি

    ✿➢৯৬) প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার

    ✿➢৯৭) বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের

    ✿➢৯৮) মধুপুর ও ভাওয়ালের সোপানের আয়তন – ৪,১০৩ বর্গ কি.মি

    ✿➢৯৯) সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬থেকে ৩০ মিটার

    ✿➢১০০) মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি – লালচে ও ধূসর

    ১০১) লালমাই পাহাড় – কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে

    ১০২) লালমাই পাহাড়ের আয়তন – ৩৪ বর্গ কি.মি

    ১০৩) এই পাহাড়ের উচ্চতা–২১ মিটার

    ১০৪) লালমাই পাহাড়ের মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি ও কংকর মিশ্রিত

    ১০৫) বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি – প্রায় ৮০%

    ১০৬) প্লাবন সমভূমির আয়তন – ১,২৪,২৬৬ বর্গ কি.মি

    ১০৭) প্লাবন সমভূমি – দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ

    ১০৮) উপকূলীয় সমভূমি – নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত

    ১০৯) স্রোতজ সমভূমি – খুলনা পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার কিয়দংশ

    ১১০) জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৯ম

    ১১১) ২০০১ সালে জনসংখ্যা ছিল – ১২.৯৩ কোটি

    (২০১৭সালে১৬৩,১৮৭,০০০ জন প্রায়)

    ১১২) জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল – ১.৪৮%

    ১১৩) বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭ %

    ১১৪) আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী জনসংখ্যা – ১৪.৯৭ কোটি (১৪,৯৭,৭২,৩,৬৪জন)

    ১১৫) প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস করে – ১১০৬ জন

    ১১৬) জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম – পার্বত্য অঞ্চল ও সুন্দরবনে

    ১১৭) শীত গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী – দেশের উত্তরাঞ্চলে

    ১১৮) বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমান – ০.২৫ একর

    ১১৯) বাংলাদেশের জলবায়ু – ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু

    ১২০) বাংলাদেশে শীতকাল- নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি

    ১২১) শীতকালে দেশের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ২৯ ডিগ্রী ও ১১ ডিগ্রী সে.

    ১২২) বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারি

    ১২৩) জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা – ১৭.৭ ডিগ্রী সে.

    ১২৪) জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা – দিনাজপুরে ১৬.৬

    ১২৫) বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল – মার্চ থেকে মে মাস

    ১২৬) গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ৩৮ এবং ২১ ডিগ্রী সে.

    ১২৭) উষ্ণতম মাস – এপ্রিল মাস

    ১২৮) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে

    ১২৯) ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয় – ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট

    ১৩০) মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক

    ১৩১) চৌধুরী খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের ১৭ মে

    ১৩২) চৌধুরী খালেকুজ্জামান এর প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড.

    মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল হক

    ১৩৩) ‘ গণ আজাদী লীগ’ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে

    ১৩৪) গণ আজাদী লীগের দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা দান

    ১৩৫) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর

    ১৩৬) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে

    ১৩৭) ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে – তমদ্দুন মজলিশ

    ১৩৮) উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে

    ১৩৯) বাংলাকে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি)

    ১৪০) সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ

    ১৪১) বাংলা ভাষা দাবি দিবস পালনের ঘোষণা দেয় যে তারিখকে – ১৯৪৮ সালে ১১ মার্চকে

    ১৪২) পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্র লীগ ( বর্তমান ছাত্র লীগ) গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি

    ১৪৩) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ

    ১৪৪) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – মুখ্য মন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ও রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মধ্যে

    ১৪৫) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার কথা ঘোষণা দেন – ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ

    ১৪৬) খাজা নাজিমুদ্দিন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন- ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে

    ১৪৭) রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ নতুন ভাবে গঠিত হয় – ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি ( আবদুল মতিন আহবায়ক)

    ১৪৮) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ১৪৯) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি – সকাল ১১ টায় সভা অনুষ্ঠিত হয়

    ১৫০) ২১ ফেব্রুয়ারির সভা অনুষ্ঠিত হয় – ঢাকা

    বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায়

    ১৫১) সভায় সিদ্ধান্ত হয় – ১০ জন করে মিছিল করবে

    ১৫২) শহীদ শফিউর মৃত্যুবরণ করেন – ১৯৫২ সালের ২২ফেব্রুয়ারি

    ১৫৩) প্রথম শহীদ মিনার নির্মান করা হয় – ১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে

    ১৫৪) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন – ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি

    ১৫৫) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন – ভাষা শহীদ শফিউরের পিতা

    ১৫৬) একুশে ফ্রব্রুয়ারির উপর প্রথম কবিতা লেখেন – চট্টগ্রামের কবি মাহবুব উল আলম

    ১৫৭) ভাষা আন্দোলনের প্রথম কবিতার নাম – কাঁদতে

    আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি

    ১৫৮) আলাউদ্দিন আল আজাদ রচনা করেন – স্মৃতির মিনার কবিতাটি

    ১৫৯) ভাষা আন্দোলনের গান – আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি ( আব্দুল গাফফার চৌধুরী)

    ১৬০) আব্দুল লতিফ রচনা করেন – ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়

    ১৬১) মুনীর চৌধুরী ঢাকা জেলে বসে রচনা করেন – কবর নাটক

    ১৬২) জহির রায়হান রচনা করেন – আরেক ফাল্গুন উপন্যাস

    ১৬৩) বাংলাকে পাকিস্তানের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে – ১৯৫৬ সালে

    ১৬৪) বাঙ্গালীর পরিবর্তী সব আন্দোলনের প্ররণা দিয়েছিল – ১৯৫২ সালের

    ভাষা আন্দোলন

    ১৬৫) শহীদ দিবস পালন শুরু হয় – ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে

    ১৬৬) শহীদ দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – UNESCO

    ১৬৭) ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর

    ১৬৮) পৃথিবীতে ভাষা রয়েছে – ৬০০০ এর বেশি

    ১৬৯) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয় – ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন

    ১৭০) গঠনের স্থান – ঢাকার রোজ গার্ডেন

    ১৭১) সভাপতি ছিলেন – মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী

    ১৭২) সাধারণ সম্পাদক ছিলেন – শামসুল হক ( টাঙ্গাইল)

    ১৭৩) যুগ্ন সম্পাদক ছিলেন – শেখ মুজিবুর রহমান

    ১৭৪) ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট গঠনের উদ্যোগ ছিল – আওয়ামী লীগের

    ১৭৫) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামকরন করা হয় – ১৯৫৫ সালে

    ১৭৬) যুক্তফ্রন্ট গঠনের সিদ্ধান্ত হয় – ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর

    ১৭৭) যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয় – ৪ টি দল নিয়ে

    ১৭৮) যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার ছিল – ২১ টা

    ১৭৯) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৫৪ সালের মার্চে

    ১৮০) পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের আসন

    ছিল – ২৩৭ টি

    ১৮১) যুক্তফ্রন্ট আসন লাভ করে – ২২৩ টি

    ১৮২) ২১ দফার প্রথম দফা ছিল – বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা

    ১৮৩) যুক্তফ্রন্টের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন করেন – এ.কে ফজলুল হক ( ১৯৫৪ সালের ৩ এপ্রিল)

    ১৮৪) যুক্তফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল – ৫৬ দিন

    ১৮৫) যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করে – ১৯৫৪ সালের ৩০ মে

    ১৮৬) বরখাস্ত করেন – গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ

    ১৮৭) বরখাস্তের ইস্যু ছিল – আদমজি ও কর্ণফুলি কাগজ কলে বাঙ্গালি

    অবাঙ্গালি দাঙ্গা।

    ১৮৮) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করা হয় – ইপিআর ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম ও টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে

    ১৮৯) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রাম থেকে প্রচার করেন – ২৬ মার্চ দুপুর ও সন্ধ্যায় এম, এ, হান্নান

    ১৯০) মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন – ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে

    ১৯১) বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের অধীনে ছিল- ২৪ বছর

    ১৯২) মেহেরপুর জেলার অন্তর্গত – বৈদ্যনাথ তলা

    এবং আম্রকানন

    ১৯৩) বৈদ্যনাথ তলার বর্তমান নাম – মুজিবনগর

    ১৯৪) মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল

    ১৯৫) বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল

    ১৯৬) মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল

    ১৯৭) মুজিব নগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ১৯৮) উপরাষ্ট্রপতি – সৈয়দ নজরুল ইসলাম

    ১৯৯) প্রধান মন্ত্রী – তাজ উদ্দীন আহমেদ

    ২০০) অর্থমন্ত্রী – এম. মনসুর আলী।

    ❍☞২০১)মুজিবনগর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী – এ.এইচ. এম. কামারুজ্জামান

    ❍☞ ২০২) মুজিবনগর সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী – খন্দকার মোশতাক আহমেদ

    ❍☞২০৩) মুজিব নগর সরকারের শপথবাক্য পাঠ করান – অধ্যাপক ইউসুফ আলী

    ❍☞২০৪) মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ছিলেন – কর্ণেল ( অব.) এম.এ. জি ওসমানী

    ❍☞২০৫) মুজিব নগর সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল – মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বে জনমত সৃষ্টি করা

    ❍☞২০৬) মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রনালয় ছির – ১২ টি

    ❍☞২০৭) মুজিবনগর সরকারের বিশেষ দূত ছিলেন – বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী

    ❍☞২০৮) বাংলাদেশে কয়টি সামরিক জোনে ভাগ করা হয় – ৪ টি ( ১৯৭১ সাল ১০ এপ্রিল)

    ❍☞২০৯) ৪ সামরিক জোনে ছিলেন – ৪ জন সেক্টর কমান্ডার

    ❍☞২১০) ১১ এপ্রিল পুনঃরায় ভাগ করা হয় – ১১ টি সেক্টরে

    ❍☞২১১) মুক্তিযুদ্ধের ব্রিগেড ফোর্স ছিল – ৩ টি

    ❍☞২১২) কাদেরীয়া বাহিনী ছিল – টাঙ্গাইলের

    ❍☞২১৩) ইপিআর – ইষ্ট পাকিস্তান রাইফেল

    ❍☞২১৪) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বলা যায় – গণযুদ্ধ বা জনযুদ্ধ

    ❍☞২১৫) ভারতে শরার্থী ছিল – ১ কোটি

    ❍☞২১৬) বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকরা হয় – ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর

    ❍☞২১৭) ১১ দফা আন্দোলন হয়েছিল – ১৯৬৮ সালে

    ❍☞২১৮) ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে চলছিল – বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন

    ❍☞২১৯) মুজিবনগর সরকারের অধীনে ” পরিকল্পনা সেল ” গঠন করে – পেশাজীবীরা

    ❍☞২২০) মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারান – প্রায় তিন লক্ষ নারী

    ❍☞২২১) স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র চালু করেন – চট্টগ্রাম বেতারের শিল্পী ও সংস্কৃতিনকর্মীরা

    ❍☞২২২) ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় – ৬ ডিসেম্বর১৯৭১

    ❍☞২২৩) মুক্তি বাহিনী ও ভারতীয় বাহিনী মিলে গঠিত হয় – যৌথ কমাণ্ড

    ❍☞২২৪) মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বহির্বিশ্বে প্রচারের প্রধান কেন্দ্র ছিল – লন্ডন

    ❍☞২২৫) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর শিল্পী ছিলেন – জর্জ হ্যারিসন

    ❍☞২২৬) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত হয় – যুক্তরাষ্ট্রর নিউইয়র্ক শহরে ( ৪০০০০ লোক ছিল)

    ❍☞২২৭) স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ক্ষমতা গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর

    ❍☞২২৮) বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন – ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি

    ❍☞২২৯) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি

    ❍☞২৩০) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ❍☞২৩১) গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল

    ❍☞২৩২) সংবিধান প্রনয়ণ কমিটির সদস ছিলেন – ৩৪ জন

    ❍☞২৩৩) সংবিধান কমিটি খসড়া সংবিধান পেশ করেন – ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর

    ❍☞২৩৪) সংবিধান গণ পরিষদে গৃহীত হয় – ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর

    ❍☞২৩৫) বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় – ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে

    ❍☞২৩৬) সংবিধানের মূলনীতি – ৪ টি

    ❍☞২৩৭) বাংলাদেশ গণ পরিষদ আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ

    ❍☞২৩৮) বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন – ড. কুদরত এ খুদা কমিশন

    ❍☞২৩৯) বাংলাদেশের প্রথম সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ

    ❍☞২৪০) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি ছিল – সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়

    ❍☞২৪১) প্রথম দিকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান করে – ১৪০ টি দেশ

    ❍☞২৪২) চট্টগ্রাম বন্দরের মাইনমুক্ত করার বিষয়ে সহযোগিতা করে – সোভিয়েত ইউনিয়ন

    ❍☞২৪৩) ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশ ছাড়ে – ১৯৭২ সালের মার্চে

    ❍☞২৪৪) বাংলাদেশ কমনওয়েলথের সদস্য হয় – ১৯৭২ সালে

    ❍☞২৪৫) জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে – ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর

    ❍☞২৪৬) জাতি সংঘের সাধারণ অধিবেশনে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ❍☞২৪৭) বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার পান – জুলিও কুরি শান্তি পদক

    ❍☞২৪৮) জুলিও কুরি পদক দেয় – বিশ্বশান্তি পরিষদ

    ❍☞২৪৯) সংবিধান কমিটির প্রধান ছিলেন – ড. কামাল হোসেন

    ❍☞২৫০) সংবিধান প্রণয়ণ কমিটিতে মহিলা সদস্য ছিলেন – ১ জন

    ✺1f449 ২৫১) বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়ণে সময় লাগে – ১০ মাস

    ✺1f449 ২৫২) বাংলাদেশ সংবিধান – লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়

    ✺1f449 ২৫৩) সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে – ৭৭ নং অনুচ্ছেদে

    ✺1f449 ২৫৪) বীরঙ্গনাদের সরকার ” নারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয় – ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি

    ✺1f449 ২৫৫) সর্বজনীন ভোটাধিকারের নীতি – এক ব্যক্তি এক ভোট নীতি

    ✺1f449 ২৫৬) সুপ্রীম কোর্ট বাতিল করে সংবিধানের – ৫ম, ৭ম ও ১৩ দশ সংশোধনী

    ✺1f449 ২৫৭) জাতীয় শোক দিবস – ১৫ আগষ্ট

    ✺1f449 ২৫৮) বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট

    ✺1f449 ২৫৯) জাতীয় ৪ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয় – ১৯৭৫ সালে ২২ আগষ্ট

    ✺1f449 ২৬০) রাজনৈতিক দল ও কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩১ আগষ্ট

    ✺1f449 ২৬১) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেন – খন্দকার মোশতাক আহমেদ

    ✺1f449 ২৬২) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয় – ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর

    ✺1f449 ২৬৩) খালেদ মোশাররফ এর নেতৃত্বে সেনা অভ্যুথান হয় -১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর

    ✺1f449 ২৬৪) জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর

    ✺1f449 ২৬৫) বাংলাদেশে সেনা শাসন আমল – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের পর থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত

    ✺1f449 ২৬৬) গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয় – ১৯৯১ সালে

    ✺1f449 ২৬৭) জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ছিলেন – ২ নং সেক্টরের

    ✺1f449 ২৬৮) জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত হন – ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল

    ✺1f449 ২৬৯) রাষ্টপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৮ সালের ৩ জুন

    ✺1f449 ২৭০) বাংলাদেশের ২য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি

    ✺1f449 ২৭১) সংবিধানের ৫ম সংশোধনী অবৈধ বলে সুপ্রীম কোর্ট রায় দেন – ২০০৮ সালে

    ✺1f449 ২৭২) সার্ক গঠনের উদ্যেগক্তা – জিয়াউর রহমান

    ✺1f449 ২৭৩) রাষ্টপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান নিহত হন – ১৯৮১ সালের ৩১ মে

    ✺1f449 ২৭৪) জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন ছিল – সাড়ে ৫ বছর

    ✺1f449 ২৭৫) জেনারেল এরশাদ রাষ্টপতি হন – ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর

    ✺1f449 ২৭৬) রাষ্টপতি এরশাদ রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ

    ✺1f449 ২৭৭) সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রথম বিক্ষোভ হয় – ১৯৮৩ সালে

    ✺1f449 ২৭৮) গণ আন্দোলন হয় – ১৯৯০ সালে

    ✺1f449 ২৭৯) জেনারেল এরশাদ পদত্যাগ করেন – ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর

    ✺1f449 ২৮০) এরশাদ ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ

    ✺1f449 ২৮১) ঘরোয়া রাজনীতির অনুমতি দেয়া হয় – ১৯৮৩ সালের ১ এপ্রিল

    ✺1f449 ২৮২) ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৩ সালে

    ✺1f449 ২৮৩) পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৪ সালে

    ✺1f449 ২৮৪) এরশাদ গণভোটের আয়োজন করেন – ১৯৮৫ সালের ২১ মার্চ

    ✺1f449 ২৮৫) উপজেলা পদ্ধতি চালু করেন – এরশাদ

    ✺1f449 ২৮৬) উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৫ সালের ১৬ ও ২১ মে

    ✺1f449 ২৮৭) বাংলাদেশের ৩য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ১৯৮৬ সালের ৭ মে

    ✺1f449 ২৮৮) ৪র্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা হয় – ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ

    ✺1f449 ২৮৯) জেনারেল এরশাদের শাসন আমল – ৯ বছর

    ✺1f449 ২৯০) প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি

    ✺1f449 ২৯১) নুর হোসেন শহীদ হন – স্বৈরাচার বিরোধি আন্দোলন ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর

    ✺1f449 ২৯২) এরশাদ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন – ১৯৮৭ সালের ২৭ নভেম্বর

    ✺1f449 ২৯৩) সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠন করা হয় – ১৯৯০ সালের ১০ অক্টোবর ( ২২ টি ছাত্র সংগঠন)

    ✺1f449 ২৯৪) ডা. সামসুল আলম মিলন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান – ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর

    ✺1f449 ২৯৫) ৫ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি

    ✺1f449 ২৯৬) তত্ববধায়ক সরকারে বিল সংসদে পাশ হয় – ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ

    ✺1f449 ২৯৭) তত্তবধায়ক সরকারের প্রথম প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন – বিচারপতি হাবিবুর রহমান

    ✺1f449 ২৯৮) তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১২ জুন ১৯৯৬ সালে ( ৭ম জাতীয় নির্বাচন)

    ✺1f449 ২৯৯) ৮মম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ২০০১ সালের ১ অক্টোবর

    ✺1f449 ৩০০) বাংলাদেশে ১/ ১১ এর সময় কাল – ২০০৭ সাল

    ❑➫৩০১) ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর

    ❑➫৩০২) ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল – ৭০%

    ❑➫৩০৩) ৪০ বছরে দারিদ্যের হার কমেছে – ৩০%

    ❑➫৩০৪) ৪ দশকে শিশু মৃত্যু হার কমেছে -প্রতি হাজারে ১৮৫ থেকে ৪৮

    ❑➫৩০৫) বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় শিক্ষানীতি প্রনীত হয় – ২০১০ সালে

    ❑➫৩০৬) পারিবারিক সংহিংসতা ও সুরক্ষা আইন – ২০১০ সালে প্রণীত হয়

    ❑➫৩০৭) জাতীয় খাদ্য নীতি – ২০০৬ সালে

    ❑➫৩০৮) জাতীয় শিশু নীতি প্রণীত হয় – ২০১১ সালে

    ❑➫৩০৯) জাতীয় শিশু নীতি ২০১১ অনুযায়ী শিশু বলে বিবেচিত হবে -১৮ বছরের কম বয়সী সব ব্যক্তি

    ❑➫৩১০) বাংলাদেশ পলল গঠিত – আদ্র অঞ্চল

    ❑➫৩১১) বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চল – উত্তর পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্বে

    ❑➫৩১২) উঁচু ভুমির অবস্থান – উত্তর পশ্চিমাংশে

    ❑➫৩১৩) বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি – নিচু ও সমতল

    ❑➫৩১৪) দক্ষিণ এশিয়ার বড় নদী – ৩ টি( গঙ্গা, ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)

    ❑➫৩১৫) বাংলাদেশের অবস্থান – এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে

    ❑➫৩১৬) বাংলাদেশের অবস্থান – ২০.৩৪“ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬.৩৮” উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে

    ❑➫৩১৭) দ্রাঘিমা রেখা – ৮৮.০১” থেকে ৯২.৪১” পূর্ব দ্রাঘিমা

    ❑➫৩১৮) বাংলাদেশের মাঝামাঝি দিয়ে অতিক্রম করেছে – কর্কটক্রান্তি রেখা ( ২৩.৫”)

    ❑➫৩১৯) বাংলাদেশের উত্তরে – পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম

    ❑➫৩২০) পূর্বে – আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম,মায়ানমার

    ❑➫৩২১) দক্ষিণে – বঙ্গোপসাগর

    ❑➫৩২২) মোট আয়তন – ১,৪৭,৬১০ কি.মি.।

    ❑➫৩২৩) পৃথিবীর বৃহত্তম ব দ্বীপ – বাংলাদেশ

    ❑➫৩২৪) বাংলাদেশের ভু খন্ড – উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু

    ❑➫৩২৫) বাংলাদেশের প্রায় সমগ্র অঞ্চল – এক বিস্তীর্ন সমভূমি

    ❑➫৩২৬) ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ করা হয় – ৩ টি শ্রেণীতে

    ❑➫৩২৭) টারশিয়ারে যুগের পাহাড়সমূহ – মোট ভূমির প্রায় ১২%

    ❑➫৩২৮) হিমালয় পর্বত উথিত হয় – টারশিয়ারি যুগে

    ❑➫৩২৯) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ

    ❑➫৩৩০) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা – ৬১০ মিটার

    ❑➫৩৩১) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)

    ❑➫৩৩২) বিজয়ের উচ্চতা – ১২৩১ মিটার

    ❑➫৩৩৩) বিজয় – বান্দরবানে অবস্থিত

    ❑➫৩৩৪) বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)

    ❑➫৩৩৫) আরো দুটি পাহাড় – মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)

    ❑➫৩৩৬) এই পাহাড় গুলো গঠিত – বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা

    ❑➫৩৩৭) উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়

    ❑➫৩৩৮) পাহাড় গুলোর উচ্চতা – ২৪৪ মিটার

    ❑➫৩৩৯) উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত

    ❑➫৩৪০) টিলার উচ্চতা – ৩০ থেকে ৯০ মিটার

    ❑➫৩৪১) এ অঞ্চলের পাহাড় সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া

    ❑➫৩৪২) প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের মোট ভূমির ৮% নিয়ে গঠিত

    ❑➫৩৪৩) প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় – আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে

    ❑➫৩৪৪) প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ – ৩ ভাগে বিভক্ত

    ❑➫৩৪৫) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি

    ❑➫৩৪৬) নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি

    ❑➫৩৪৭) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে

    ❑➫৩৪৮) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে

    ❑➫৩৪৯) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে

    ❑➫৩৫০) পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে

    ■➢৩৫১) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী

    ■➢৩৫২) পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে

    ■➢৩৫৩) গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি

    ■➢৩৫৪) পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ

    ■➢৩৫৫) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর

    ■➢৩৫৬) বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে

    ■➢৩৫৭) ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে

    ■➢৩৫৮) ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে

    ■➢৩৫৯) যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী

    ■➢৩৬০) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা

    ■➢৩৬১) যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই

    ■➢৩৬২) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের

    ■➢৩৬৩) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী

    ■➢৩৬৪) সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে

    ■➢৩৬৫) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট জেলা দিয়ে

    ■➢৩৬৬) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে

    ■➢৩৬৭) মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে

    ■➢৩৬৮) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে

    ■➢৩৬৯) মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই।

    ■➢৩৭০) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী

    ■➢৩৭১) কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে

    ■➢৩৭২) কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি

    ■➢৩৭৩) কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং

    ■➢৩৭৪) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত

    ■➢৩৭৫) তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল

    ■➢৩৭৬) তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে

    ■➢৩৭৭) তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সালের বন্যায়

    ■➢৩৭৮) তিস্তা নদী মিলিত হয় – ব্রক্ষপুত্রের সাথে

    ■➢৩৭৯) তিস্তা নদীর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ – ১৭৭ কি.মি ও ৩০০ থেকে ৫৫০ মি.

    ■➢৩৮০) বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের প্রধান উৎস – তিস্তা নদী

    ■➢৩৮১) তিস্তা ব্যারেজ প্রকল্পটি নির্মিত হয় – ১৯৯৭-৯৮ সালে

    ■➢৩৮২) মংলা বন্দরের দক্ষিণে – পশুর নদী

    ■➢৩৮৩) পশুর নদীর দৈর্ঘ্য প্রস্থ – প্রায় ১৪২ কি.মি ও ৪৬০ মি. থেকে ২.৫ কি.মি

  • বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন-উত্তর

    ✬ বাংলা উপন্যাস – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

    ✬ বাংলা সনেট – মাইকেল মধূ সূদন দত্ত

    ✬ আধুনিক বাংলা নাটক – মাইকেল মধূ সূদন দত্ত

    বাংলা গদ্য সাহিত্য – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর

    ✬ বাংলা ছোট গল্প – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    ✬ গদ্য ছন্দ – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    ✬ মুক্ত ছন্দ – কাজী নজরুল ইসলাম

    ✬ আধুনিক বাংলা কবিতা – জীবনান্দ দাশ

    ✬ চলিত রীতিতে গদ্যের জনক – প্রমথ চৌধুরী

    .

    ইংরেজি সাহিত্য

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ ইংরেজি উপন্যাস – হেনরি ফিল্ডিং

    ✬ ইংরেজি প্রবন্ধ ও গদ্য – ফ্রান্সিস বেকন

    ✬ ইংরেজি রূপকথা – হ্যান্স ক্রিস্টিয়ান অ্যান্ডারসন

    ✬ ইংরেজি ট্রাজেডি – ক্রিস্টোফার মারলো

    ✬ ইংরেজি সনেট – স্যার থমাস ওয়াট

    ✬ আধুনিক ইংরেজি কবিতা – জিওফ্রে চসার

    ✬ আধুনিক ইংরেজি সাহিত্য – জর্জ বার্নাডশ

    .

    বিশ্ব সাহিত্য সংস্কৃত

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ সনেট – পেত্রাক

    ✬ সায়েন্স ফিকশন – মেরি শ্যালি

    ✬ যাত্রা – ক্লাওডিও মন্টে ভারডি

    ✬ রুশ সাহিত্য – ম্যক্সিম গোরকি

    ✬ চলচিত্র – এডওয়ার্ড মিউব্রিজ ।

    ✬ বাংলাদেশ চলচিত্র – আব্দুল জব্বার খান

    ✬ আধুনিক নৃত্য – ইসাডেরা

    ✬ পশ্চিমা সঙ্গীত – জোহান সেবাস্তেন বস

    ✬ উপমহাদেশে সুরসঙ্গীত – ওস্তাদ আলাউদ্দিন খান

    ✬ রেনেসীয় চিত্রকলা – জিওট্টো

    ✬ আধুনিক কার্টুন – উইলিয়াম হোগারথ

    ✬ আধুনিক সার্কাস – ফিলিপ অ্যাস্টলে

    .

    গণিত

    ▔▔▔▔▔

    ✬ সংখ্যাতত্ত্ব – পিথাগোরাস

    ✬ গণনা – চার্লস ব্যাবেজ

    ✬ জ্যামিতি – ইউক্লিড

    ✬ বীজ গণিত ও অ্যালগারিদম –আল-খাওয়ারিজম

    ✬ ক্যালকুলাস – ভাসকরা

    ✬ ত্রিকোণমিতি – হিপ্পার চাস

    ✬ স্থিতিবিদ্যা – আর্কিমিডিস

    ✬ গতিবিদ্যা – গ্যালিলিও

    .

    পদার্থ বিদ্যা

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ পদার্থ বিদ্যা – আইজ্যাক নিউটন

    ✬ আধুনিক পদার্থ বিদ্যা – আলবার্ট আইনিস্টাইন

    ✬ পারমানবিক পদার্থ বিদ্যা – আরনেস্ট রাদারফোর্ড

    ✬ আলোক বিদ্যা – জগদীশ চন্দ্র বসু

    ✬ তেজস্ক্রিয়তা – হেনরি বেরকল

    ✬ পারমানবিক বোমা – যে রবার্ট ওপেনহাইমার

    ✬ হাইড্রোজেন বোমা – এডওয়ার্ড টেলার

    ✬ কোয়ান্টাম তত্ত্ব – ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক

    ✬ আপেক্ষিক তত্ত্ব – আলবার্ট আইনিস্টাইন

    ✬ টেলিফোন – আলেকজান্ডার গ্রাহাম

    ✬ বাষ্প ইঞ্জিন – থমাস নিউকোমেন

    ✬ মোটর গাড়ি – কার্ল বেঞ্জ

    ✬ আধুনিক টায়ার – জন বয়রড ডানলফ

    ✬ রেডিও – লি ডি ফরেস্ট

    ✬ আধুনিক টেলিভিশন – অ্যালেন বি ডুমেন্ট

    ✬ সেমি কন্ডাক্টর – জ্যাক কিলবি

    ✬ আধুনিক যোগাযোগ প্রযুক্তি – সাইরাস ফিল্ড

    .

    কম্পিউটার বিজ্ঞান

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ কম্পিউটার – চার্লস ব্যাবেজ

    ✬ আধুনিক কম্পিউটার বিজ্ঞান – এলান ম্যাথাসন

    ডুরিং

    ✬ পার্সোনাল কম্পিউটার – আনড্রে থাই টুরং

    ✬ WWW (World Web Wide) – টিম বারনাস লি

    ✬ ই–মেইল – রে টমলিনসন

    ✬ ইন্টারনেট – ভিন্টন জি কারফ

    ✬ ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিন – এলান এমটাজ

    ✬ ভিডিও গেমস – নোলেন বুশনেল

    ✬ অ্যানিমেশন – ওয়াল্ট জিডনি

    ✬ ভিজুয়েল বেসিক – এলান কুপার

    ✬ জাভা প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ – জেমস গসলিং

    ✬ উইকিপিডিয়া – জিমি ওয়েলস

    .

    রসায়ন বিদ্যা

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ রসায়ন বিদ্যা – জাবের ইবনে হাইয়ান

    ✬ আধুনিক রসায়ন বিদ্যা – অ্যান্টনি লরেন্ট

    ল্যাভসেসিয়ে

    ✬ জৈব রসায়ন – ফ্রেডারিক উইলার

    ✬ পরমাণুবাদ – ডেমোক্রিটাস

    ✬ পর্যায় সারণি – দিমিত্রি মেন্ডেলিপ

    .

    জীব বিজ্ঞান

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ জীববিদ্যা ও প্রাণীবিদ্যা – এরিস্টটল

    ✬ উদ্ভিদ বিদ্যা – থিওফ্রাস্টাস

    ✬ বিবর্তন জীববিদ্যা – চার্লস ডারউইন

    ✬ জীবের নামকরণ বিদ্যা – ক্যারোলাস লিনিয়াস

    ✬ বংশগতি বিদ্যা – গ্রেগর জোহান মেন্ডেল

    ✬ রক্ত সংবহনবিদ্যা – উইলিয়াম হার্ডে

    ✬ আধুনিক কোষতত্ত্ব – সোয়ান ও হাইডেন

    ✬ রোগ জীবাণু তত্ত্ব – লুই পাস্তুর

    ✬ বাস্তু সংস্থান – উইজেন উডাম

    ✬ প্রাণ শক্তি – জে জে বার্জেলিয়াম

    .

    চিকিৎসা বিজ্ঞান

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ চিকিৎসা বিদ্যা ও ওষুদ – হিপক্রেটাস

    ✬ আধুনিক ওষুদ – ইবনে সিনা

    ✬ অ্যানাটমি – হেরোফিলাস

    ✬ আধুনিক সার্জারি – জাই ডি চাওলিয়েক

    ✬ প্লাস্টিক সার্জারি – সাসরুটা

    ✬ অস্থি সার্জারি – লরেন্স বলভেন

    ✬ হোমিও শাস্র – ডঃ স্যামুয়েল হ্যানিমেন

    .

    ভূগোল ও ইতিহাস

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ ভূগোল – ইরাটস স্থনিস

    ✬ খনিজ বিদ্যা – জর্জ এগ্রিকোলা

    ✬ আধুনিক ভূবিদ্যা – জেমস হ্যাটন

    ✬ আধুনিক জ্যোতির্বিদ্যা – গ্যালেলিও গ্যালিলি

    ✬ ইতিহাস – হেরোডেটাস

    ✬ আধুনিক ইতিহাস – থুকি ডাইসিস

    ✬ ইসলামের ইতিহাস – আল–মাসুদি

    .

    অর্থনীতি ও ব্যবস্থাপনা

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ অর্থনীতি – এডাম স্মিথ

    ✬ আধুনিক অর্থনীতি – পল স্যামুয়েলসন

    ✬ ইউরো মুদ্রা – রবার্ট মেন্ডেল

    ✬ ব্যবস্থাপনা – পিটার ড্রকার

    ✬ আধুনিক ব্যবস্থাপনা – লিলিয়ান মোলার গিলবাথ

    .

    রাষ্ট্রবিজ্ঞান

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ রাষ্ট্রবিজ্ঞান – এরিস্টটল

    ✬ আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞান – নিকোলো

    ম্যাকেয়াভেলি

    ✬ গণতন্ত্র – এরিস্টটল

    ✬ আধুনিক গণতন্ত্র – জন লক

    ✬ আমলাতন্ত্র – মাক্স বেবার

    ✬ আধুনিক জার্মান – প্রিন্স অটভান বিসমার্ক

    ✬ বিশ্ব গ্রাম ধারণা – মার্শাল ম্যাকলুহান

    ✬ ব্যক্তি ধারনা- জন স্টুয়াট মিল

    .

    ধর্ম ও তত্ত্ব

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ মুসলিম জাতি – ইব্রাহীম (আঃ)

    ✬ ফিকাহ সাস্র – ইমাম আবু হানিফা

    ✬ বৌদ্ধ ধর্ম – গৌতম বুদ্ধ

    ✬ ইহুদি ধর্ম – মর্স

    ✬ ফ্যাসিজম – মুসলিনি

    ✬ কম্যুনিজম – কার্ল মার্ক্স

    ✬ অস্তিত্ববাদ – সরেন কিয়ারকগার্ড

    ✬ দ্বি–জাতি তত্ত্ব – মোহাম্মাদ আলী জিন্নাহ

    .

    জ্ঞানবিজ্ঞানের অন্যান্য শাখা

    ▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔▔

    ✬ ক্রিকেট – ডব্লিও জি গ্রেস

    ✬ ফুটবল – এবনেজার মরলে

    ✬ বিজ্ঞান – থ্যালিস

    ✬ আধুনিক বিজ্ঞান – রজারবেকন

    ✬ মৃত্তিকা বিজ্ঞান – জ্যাসিলি ডকুচেব

    ✬ কৃষি বিজ্ঞান – জোন্সেটাল

    ✬ মৎস্য বিজ্ঞান – পেটার আর্টেডি

    ✬ সুপ্রজনন বিজ্ঞান – গ্রেগর মেনডেল

    ✬ গ্যাস বিজ্ঞান – সেসিবিয়াস

    ✬ আলোকচিত্র বিদ্যা – লুইস ডাগুইরে

    ✬ প্রত্নবিদ্যা – থমাস জেফারসন

    ✬ স্থাপত্য বিদ্যা – জন ভন নিউম্যান

    ✬ আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা – লর্ড মেকেলে

    ✬ সমাজ বিজ্ঞান – অগাস্ট ক্যোঁৎ

    ✬ সমাজ কর্ম – জন এডামস

  • বিভিন্ন চাকুরীর পরীক্ষায় আসা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন-উত্তর

    ✿➢১) সামরিক শাসন জারি করা হয় – ১৯৫৮ সালের ৭ অক্টোবর

    ✿➢২) আইয়ুব খান ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৫৮ সালের ২৭ অক্টোবর

    ✿➢৩) মৌলিক গণতন্ত্র চালু করেন – আইয়ুব খান

    ✿➢৪) আইয়ুব বিরোধী আন্দোলন শুরু হয় – ১৯৬১ সালে

    ✿➢৫) ছাত্র সমাজ ১৫ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করে – ১৯৬২ সালে

    ✿➢৬) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হয় – ১৯৬৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর

    ✿➢৭) ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ চলে – ১৭ দিন

    ✿➢৮) বাঙ্গালি জাতির মুক্তির সনদ – ৬ দফা দাবি

    ✿➢৯) ৬ দফা দাবি উথাপন করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ✿➢১০) ৬ দফা দাবি উথাপন করা হয় – ১৯৬৬ সালের ৫-৬ ফেব্রুয়ারি

    ✿➢১১) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি ছিল – ৩৫ জন

    ✿➢১২) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার প্রধান আসামি করা হয় – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে

    ✿➢১৩) আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শুনানি হয় – ১৯৬৮ সালের ১৯ জুন

    ✿➢১৪) ঊনসত্তরের গণ অব্যুথান হয় – ১৯৬৯ সালে

    ✿➢১৫) গণ অভ্যুথানে শহীদ হন – আসাদ, ড. শামসুজ্জোহা

    ✿➢১৬) আগরতাল ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শেখ মুজিবুর রহমানকে মুক্তি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি

    ✿➢১৭) শেখ মুজিবুর রহমানকে ” বঙ্গবন্ধু ” উপাধি দেয়া হয় – ১৯৬৯ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি

    ✿➢১৮) আইয়ুব খান পদত্যাগ করেন – ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ

    ✿➢১৯) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর

    ✿➢২০) নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল – ৫ কোটি ৬৪ লাখ

    ✿➢২১) কেন্দ্রীয় আইন পরিষদের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ আসন লাভ করে – ১৬৭ টি ( ১৬৯ এর মধ্যে)

    ✿➢২২) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭০ সালের ১৭ ডিসেম্বর

    ✿➢২৩) প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে আ.লীগ আসন পায় – ২৮৮ টি ( ৩০০ এর মধ্যে)

    ✿➢২৪) পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিত করেন – আগা খান

    ✿➢২৫) অধিবেশন স্থগিত করা হয় – ১৯৭১ সালের ১ মার্চ

    ✿➢২৬) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ✿➢২৭) অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ২ মার্চ

    ✿➢২৮) বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের সময় পূর্ব পাকিস্তানে চলছিল – অসহযোগ আন্দোলন

    ✿➢২৯) জাতীয় পরিষদের অধিবেশন আহবান করা হয় – ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ

    ✿➢৩০) পূর্ববাংলার স্বাধীনতার ঘোষণা দেয়া হয় – ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে

    ✿➢৩১) অপারেশন সার্চ লাইট চালানোর নীলনক্সা করা হয় – ১৯৭১ সালের ১৭ মার্চ

    ✿➢৩২) নীলনক্সা করেন – টিক্কা খান, রাও ফরমান আলী

    ✿➢৩৩) অপারেশন সার্চ লাইট হলো – ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের বর্বরহত্যাকান্ড

    ✿➢৩৪) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা দেন – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ওয়্যারলেসযোগে

    ✿➢৩৫) বঙ্গবন্ধুকে শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করা হয় – ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে আনুমানিক রাত ১.৩০ মিনিটে

    ✿➢৩৬) শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে ২৫ মার্চ রাত ১২ টার পর

    ✿➢৩৭) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণাটি ছিল – ইংরেজিতে।

    ✿➢৩৮) বাংলাদেশের অধিকাংশ নদীর উৎপত্তিস্থল – ভারতে

    ✿➢৩৯) বাংলাদেশে নদী পথের দৈর্ঘ্য – ৯৮৩৩ কিমি

    ✿➢৪০) সারাবছর নৌ চলাচলের উপযোগী নৌপথ – ৩,৮৬৫ কি.মি

    ✿➢৪১) অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ তৈরি হয়েছে – ১৯৫৮ সালে

    ✿➢৪২) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকর প্রথম বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয় – পাকিস্তান আমলে

    ✿➢৪৩) অভ্যন্তরীন নৌ পথে দেশের মোট বাণিজ্যিক মালামালের – ৭৫% আনা নেয়া হয়

    ✿➢৪৪) বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে

    ✿➢৪৫) বাংলাদেশে চা চাষ হচ্ছে – উওর ও পূর্বাঞ্চলের পাহাড়ে

    ✿➢৪৬) সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – উষ্ণ ও আদ্র জরবায়ু অঞ্চলে

    ✿➢৪৭) বাংলাদেশে চির হরিৎ বনাঞ্চল – পার্বত্য চট্টগ্রামের বনাঞ্চল

    ✿➢৪৮) বাংলাদেশে খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ জেলা সমূহ – পূবাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা সমূহ

    ✿➢৪৯) বাংলাদেশের লবণাক্তের পরিমাণ বেশি – দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কিছু এলাকা

    ✿➢৫০) বাংলাদেশের ক্রান্তীয় চিরহরিৎ ও পত্রপতনশীল বনভূমি- দক্ষিণ পূর্ব ও উত্তর পুর্ব অংশের পাহাড়ী অঞ্চল

    ✿➢৫১) চিরহরিৎ বনকে বলা হয় – চির সবুজ বন

    ✿➢৫২) চিরহরিৎ বনভূমির পরিমাণ – ১৪ হাজার বর্গ কি.মি

    ✿➢৫৩) প্রচুচুর বাঁশ ও বেত জন্মে – সিলেটে

    ✿➢৫৪) রাবার চাষ হয় – পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেটে

    ✿➢৫৫) ক্রান্তীয় পাতাঝরা অরণ্য – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলায়

    ✿➢৫৬) শীতকালে গাছের পাতা সম্পূর্ণ ঝরে যায় – ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির

    ✿➢৫৭) ক্রান্তীয় পাতাঝরা বনভূমির প্রধান বৃক্ষ – শাল

    ✿➢৫৮) মধুপুর ভাওয়াল বনভূমি – ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে

    ✿➢৫৯) দিনাজপুরে এটি – বরেন্দ্র নামে পরিচিত

    ✿➢৬০) স্রোতজ বনভূমি- দক্ষিণ পশ্চিমাংশের নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলার উপকূলীয় বন

    ✿➢৬১) স্রোতজ বনভূমি প্রধানত জন্মে – সুন্দরবনে

    ✿➢৬২) বাংলাদেশে স্রোতজ বা গরান বনভূমির পরিমাণ – ৪,১৯২ বর্গ কি.মি

    ✿➢৬৩) বাংলাদেশ সরকারে বিভাগ – ৩ টি

    ✿➢৬৪) আইনবিভাগের কাজ – আইন প্রনয়ন ও প্রচলিত আইনের সংশোধন

    ✿➢৬৫) আইন বিভাগের একটি অংশ – আইনসভা

    ✿➢৬৬) এপ্রিল মাসের গড় তাপমাত্রা – কক্সবাজার ২৭.৬৪ ডিগ্রী, নারায়ণগঞ্জে ২৮.৬৬ ডিগ্রী, রাজশাহীতে ৩০ ডিগ্রী

    ✿➢৬৭) গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশের উপর দিয়ে বয়ে যায় – দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু

    ✿➢৬৮) কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে – পশ্চিম ও উত্তর পশ্চিম দিক থেকে

    ✿➢৬৯) প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় হয় – ১৯৯১ সালের ২৯ এপ্রিল

    ✿➢৭০) বাংলাদেশে বর্ষাকাল – জুন হতে অক্টোবর মাস

    ✿➢৭১) প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – জুন মাসের শেষ দিকে মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে

    ✿➢৭২) বর্ষাকালে আবহাওয়া সর্বদা – উষ্ণ থাকে

    ✿➢৭৩) বর্ষাকালে গড় উষ্ণতা – ২৭ ডিগ্রী সে.

    ✿➢৭৪) বর্ষাকালে সবচেয়ে বেশি গরম পড়ে – জুন ও সেপ্টেম্বর মাসে

    ✿➢৭৫) বাংলাদেশের মোট বৃষ্টিপাতের – ৪/৫ ভাগ হয় হয় বর্ষাকালে

    ✿➢৭৬) বর্ষাকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন গড় বৃষ্টিপাত হয় – ৩৪০ ও ১১৯ সে.মি

    ✿➢৭৭) বর্ষাকালে ক্রমে বৃষ্টিপাত বেশি হয় – পশ্চিম হতে পূর্ব দিকে

    ✿➢৭৮) বর্ষাকালে বিভিন্ন জেলার বৃষ্টিপাতের পরিমান –পাবনায় প্রায় ১১৪, ঢাকায় ১২০, কুমিল্লায় ১৪০, শ্রীমঙ্গলে ১৮০ এবং রাঙ্গামাটিতে ১৯০ সে.মি

    ✿➢৭৯) বর্ষাকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় – মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে

    ✿➢৮০) বর্ষাকালে পর্বতের পাদদেশে এবং উপকূলবর্তী অঞ্চলের কোথাও বৃষ্টিপাত – ২০০ সে.মি কম হয়

    ✿➢৮১) বর্ষাকালে বিভিন্ন অঞ্চলের বৃষ্টিপাত – সিলেটের পাহাড়ী অঞ্চলে ৩৪০ সেমি, পটুয়াখালীতে ২০০ সেমি, চটগ্রামে ২৫০ সেমি, রাঙ্গামাটিতে ২৮০ সেমি এবং কক্সবাজারে ৩২০ সেমি।

    ✿➢৮২) জলবায়ু পরিবর্তনের কারনে সমুদ্রপৃষ্টের উচ্চতা প্রতি বছর গড়ে বৃদ্ধি – ৪ মিমি থেকে ৬ মিমি ( হিরন পয়েন্ট, চর চংগা, কক্সবাজার)

    ✿➢৮৩) গত ৪ হাজার বছরে ভূমিকম্পে পৃথিবীতে মানুষ মারা যায় – প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ

    ✿➢৮৪) ভৌগোলিক ভাবে বাংলাদেশের অবস্থান – ইন্ডিয়ান ও ইউরোপিয়ান প্লেটের সীমানায়

    ✿➢৮৫) বাংলাদেশে ভূমিকম্পের মানবসৃষ্ট কারন – পাহাড় কাটা

    ✿➢৮৬) ভূমিকম্পের ফলে সমুদ্রের পানি উপকূলে উঠে – ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে

    ✿➢৮৭) ভূমিকম্পের ফলে সৃষ্টি হয় – সুনামি

    ✿➢৮৮) ইন্দোনেশিয়ায় মারাত্নক সুনামি আঘাত হানে – ২০০৪ সালের ২৬ ডিসেম্বর

    ✿➢৮৯) বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়ে থাকে – টেকটনিক প্লেটের সংঘর্ষের কারনে

    ✿➢৯০) বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় মানচিত্র তৈরি করেছিলেন – ফরাসি ইঞ্জিনিয়ার কনসোর্টিয়াম ১৯৮৯ সালে

    ✿➢৯১) তিনি বলয় দেখিয়েছেন – ৩ টি

    ✿➢৯২) বলয়গুলোকে ভাগ করেছেন – প্রলয়ংকারী, বিপজ্জনক, লঘু

    ✿➢৯৩) এই বলয় সমূহকে বলা হয় – সিসমিক রিস্ক জোন

    ✿➢৯৪) বরেন্দ্রভূমি – নওগাঁ, রাজশাহী, বগুড়া, জয়পুরহাট, রংপুর ও দিনাজপুরের অংশ বিশেষ নিয়ে গঠিত

    ✿➢৯৫) বরেন্দ্রভূমির আয়তন – ৯৩২০ বর্গ কি.মি

    ✿➢৯৬) প্লাবন সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬ থেকে ১২ মিটার

    ✿➢৯৭) বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটি – ধূসর ও লাল বর্ণের

    ✿➢৯৮) মধুপুর ও ভাওয়ালের সোপানের আয়তন – ৪,১০৩ বর্গ কি.মি

    ✿➢৯৯) সমভূমি থেকে এর উচ্চতা – ৬থেকে ৩০ মিটার

    ✿➢১০০) মধুপুর ও ভাওয়ালের মাটি – লালচে ও ধূসর

    ১০১) লালমাই পাহাড় – কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কি.মি পশ্চিমে

    ১০২) লালমাই পাহাড়ের আয়তন – ৩৪ বর্গ কি.মি

    ১০৩) এই পাহাড়ের উচ্চতা–২১ মিটার

    ১০৪) লালমাই পাহাড়ের মাটি- লালচে, এবং নুড়ি, বালি ও কংকর মিশ্রিত

    ১০৫) বাংলাদেশের নদী বিধৌত বিস্তীর্ণ সমভূমি – প্রায় ৮০%

    ১০৬) প্লাবন সমভূমির আয়তন – ১,২৪,২৬৬ বর্গ কি.মি

    ১০৭) প্লাবন সমভূমি – দেশের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত রংপুর ও দিনাজপুর জেলার অধিকাংশ

    ১০৮) উপকূলীয় সমভূমি – নোয়াখালী, ফেনীর নিম্নভাগ থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত

    ১০৯) স্রোতজ সমভূমি – খুলনা পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলার কিয়দংশ

    ১১০) জনসংখ্যায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান – ৯ম

    ১১১) ২০০১ সালে জনসংখ্যা ছিল – ১২.৯৩ কোটি

    (২০১৭সালে১৬৩,১৮৭,০০০ জন প্রায়)

    ১১২) জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল – ১.৪৮%

    ১১৩) বর্তমানে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭ %

    ১১৪) আদমশুমারি ২০১১ অনুযায়ী জনসংখ্যা – ১৪.৯৭ কোটি (১৪,৯৭,৭২,৩,৬৪জ

    ন)

    ১১৫) প্রতি বর্গকিলোমিটারে বাস করে – ১১০৬ জন

    ১১৬) জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে কম – পার্বত্য অঞ্চল ও সুন্দরবনে

    ১১৭) শীত গ্রীষ্মের তারতম্য বেশী – দেশের উত্তরাঞ্চলে

    ১১৮) বর্তমানে মাথাপিছু জমির পরিমান – ০.২৫ একর

    ১১৯) বাংলাদেশের জলবায়ু – ক্রান্তীয় মৌসুমী জলবায়ু

    ১২০) বাংলাদেশে শীতকাল- নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি

    ১২১) শীতকালে দেশের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ২৯ ডিগ্রী ও ১১ ডিগ্রী সে.

    ১২২) বাংলাদেশের শীতলতম মাস- জানুয়ারি

    ১২৩) জানুয়ারি মাসের গড় তাপমাত্রা – ১৭.৭ ডিগ্রী সে.

    ১২৪) জানুয়ারি মাসে সবচেয়ে কম তাপমাত্রা – দিনাজপুরে ১৬.৬

    ১২৫) বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল – মার্চ থেকে মে মাস

    ১২৬) গ্রীষ্মকালে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা – ৩৮ এবং ২১ ডিগ্রী সে.

    ১২৭) উষ্ণতম মাস – এপ্রিল মাস

    ১২৮) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দেন – ১৯৩৭ সালে

    ১২৯) ব্রিটিশ শাসনের অবসান হয় – ১৯৪৭ সালের ১৪ আগষ্ট

    ১৩০) মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক

    ১৩১) চৌধুরী খালেকুজ্জামান পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা উর্দু করার দাবি করেন – ১৯৪৭ সালের ১৭ মে

    ১৩২) চৌধুরী খালেকুজ্জামান এর প্রস্তাবের বিরোধীতা করেন – ড.

    মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ এবং ড. এনামুল হক

    ১৩৩) ‘ গণ আজাদী লীগ’ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালে কারুদ্দিন আহমদের নেতৃত্বে

    ১৩৪) গণ আজাদী লীগের দাবি ছিল – মাতৃভাষায় শিক্ষা দান

    ১৩৫) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর

    ১৩৬) তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় – অধ্যাপক আবুল কাশেমের নেতৃত্বে

    ১৩৭) ভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন করে – তমদ্দুন মজলিশ

    ১৩৮) উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় – ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে

    ১৩৯) বাংলাকে উর্দু ও ইংরেজির পাশাপাশি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান – ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ( ১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি)

    ১৪০) সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ২ মার্চ

    ১৪১) বাংলা ভাষা দাবি দিবস পালনের ঘোষণা দেয় যে তারিখকে – ১৯৪৮ সালে ১১ মার্চকে

    ১৪২) পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্র লীগ ( বর্তমান ছাত্র লীগ) গঠিত হয় – ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি

    ১৪৩) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৪৮ সালের ১৫ মার্চ

    ১৪৪) ৮ দফা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – মুখ্য মন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিন ও রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের মধ্যে

    ১৪৫) মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রেসকোর্স ময়দানে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষার করার কথা ঘোষণা দেন – ১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ

    ১৪৬) খাজা নাজিমুদ্দিন উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার ঘোষণা দেন- ১৯৫২ সালের ২৬ জানুয়ারি পল্টন ময়দানে

    ১৪৭) রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ নতুন ভাবে গঠিত হয় – ১৯৫২ সালের ৩০ জানুয়ারি ( আবদুল মতিন আহবায়ক)

    ১৪৮) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ১৪৯) ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি – সকাল ১১ টায় সভা অনুষ্ঠিত হয়

    ১৫০) ২১ ফেব্রুয়ারির সভা অনুষ্ঠিত হয় – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমতলায়

    এরকম আরো গুরত্বপূর্ন সব পোস্ট সাথে সাথে পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজে দিয়ে রাখুন।

    ১৫১) সভায় সিদ্ধান্ত হয় – ১০ জন করে মিছিল করবে

    ১৫২) শহীদ শফিউর মৃত্যুবরণ করেন – ১৯৫২ সালের ২২ফেব্রুয়ারি

    ১৫৩) প্রথম শহীদ মিনার নির্মান করা হয় – ১৯৫২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে

    ১৫৪) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন – ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি

    ১৫৫) প্রথম শহীদ মিনার উদ্বোধন করেন – ভাষা শহীদ শফিউরের পিতা

    ১৫৬) একুশে ফ্রব্রুয়ারির উপর প্রথম কবিতা লেখেন – চট্টগ্রামের কবি মাহবুব উল আলম

    ১৫৭) ভাষা আন্দোলনের প্রথম কবিতার নাম – কাঁদতে

    আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি

    ১৫৮) আলাউদ্দিন আল আজাদ রচনা করেন – স্মৃতির মিনার কবিতাটি

    ১৫৯) ভাষা আন্দোলনের গান – আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি ( আব্দুল গাফফার চৌধুরী)

    ১৬০) আব্দুল লতিফ রচনা করেন – ওরা আমার মুখের ভাষা কাইড়া নিতে চায়

    ১৬১) মুনীর চৌধুরী ঢাকা জেলে বসে রচনা করেন – কবর নাটক

    ১৬২) জহির রায়হান রচনা করেন – আরেক ফাল্গুন উপন্যাস

    ১৬৩) বাংলাকে পাকিস্তানের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করে – ১৯৫৬ সালে

    ১৬৪) বাঙ্গালীর পরিবর্তী সব আন্দোলনের প্ররণা দিয়েছিল – ১৯৫২ সালের

    ভাষা আন্দোলন

    ১৬৫) শহীদ দিবস পালন শুরু হয় – ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে

    ১৬৬) শহীদ দিবসকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – UNESCO

    ১৬৭) ইউনেস্কো আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ঘোষণা করে – ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর

    ১৬৮) পৃথিবীতে ভাষা রয়েছে – ৬০০০ এর বেশি

    ১৬৯) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হয় – ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন

    ১৭০) গঠনের স্থান – ঢাকার রোজ গার্ডেন

    ১৭১) সভাপতি ছিলেন – মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী

    ১৭২) সাধারণ সম্পাদক ছিলেন – শামসুল হক ( টাঙ্গাইল)

    ১৭৩) যুগ্ন সম্পাদক ছিলেন – শেখ মুজিবুর রহমান

    ১৭৪) ১৯৫৪ সালের যুক্তফ্রন্ট গঠনের উদ্যোগ ছিল – আওয়ামী লীগের

    ১৭৫) পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নামকরন করা হয় – ১৯৫৫ সালে

    ১৭৬) যুক্তফ্রন্ট গঠনের সিদ্ধান্ত হয় – ১৯৫৩ সালের ১৪ নভেম্বর

    ১৭৭) যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয় – ৪ টি দল নিয়ে

    ১৭৮) যুক্তফ্রন্টের ইশতেহার ছিল – ২১ টা

    ১৭৯) প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৫৪ সালের মার্চে

    ১৮০) পূর্ব বাংলার প্রাদেশিক পরিষদের আসনছিল – ২৩৭ টি

    ১৮১) যুক্তফ্রন্ট আসন লাভ করে – ২২৩ টি

    ১৮২) ২১ দফার প্রথম দফা ছিল – বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করা

    ১৮৩) যুক্তফ্রন্টের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহন করেন – এ.কে ফজলুল হক ( ১৯৫৪ সালের ৩ এপ্রিল)

    ১৮৪) যুক্তফ্রন্ট সরকার ক্ষমতায় ছিল – ৫৬ দিন

    ১৮৫) যুক্তফ্রন্ট সরকারকে বরখাস্ত করে – ১৯৫৪ সালের ৩০ মে

    ১৮৬) বরখাস্ত করেন – গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদ

    ১৮৭) বরখাস্তের ইস্যু ছিল – আদমজি ও কর্ণফুলি কাগজ কলে বাঙ্গালিঅবাঙ্গা\

    লি দাঙ্গা।

    ১৮৮) বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করা হয় – ইপিআর ট্রান্সমিটার, টেলিগ্রাম ও টেলিপ্রিন্টারের মাধ্যমে

    ১৮৯) বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণা চট্টগ্রাম থেকে প্রচার করেন – ২৬ মার্চ দুপুর ও সন্ধ্যায় এম, এ, হান্নান

    ১৯০) মেজর জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র পাঠ করেন – ২৭ মার্চ সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের কালুর ঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে

    ১৯১) বাঙ্গালী পাকিস্তানের শাসনের অধীনে ছিল- ২৪ বছর

    ১৯২) মেহেরপুর জেলার অন্তর্গত – বৈদ্যনাথ তলাএবং আম্রকানন

    ১৯৩) বৈদ্যনাথ তলার বর্তমান নাম – মুজিবনগর

    ১৯৪) মুজিবনগর সরকার গঠিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল

    ১৯৫) বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা আদেশ আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয় – ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল

    ১৯৬) মুজিবনগর সরকার শপথ গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল

    ১৯৭) মুজিব নগর সরকারের রাষ্ট্রপতি ও মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ১৯৮) উপরাষ্ট্রপতি – সৈয়দ নজরুল ইসলাম

    ১৯৯) প্রধান মন্ত্রী – তাজ উদ্দীন আহমেদ

    ২০০) অর্থমন্ত্রী – এম. মনসুর আহমদ

    ❍☞২০১)মুজিবনগর সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী – এ.এইচ. এম. কামারুজ্জামান

    ❍☞ ২০২) মুজিবনগর সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী – খন্দকার মোশতাক আহমেদ

    ❍☞২০৩) মুজিব নগর সরকারের শপথবাক্য পাঠ করান – অধ্যাপক ইউসুফ আলী

    ❍☞২০৪) মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি ছিলেন – কর্ণেল ( অব.) এম.এ. জি ওসমানী

    ❍☞২০৫) মুজিব নগর সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল – মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা ও বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বে জনমত সৃষ্টি করা

    ❍☞২০৬) মুজিবনগর সরকারের মন্ত্রনালয় ছির – ১২ টি

    ❍☞২০৭) মুজিবনগর সরকারের বিশেষ দূত ছিলেন – বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী

    ❍☞২০৮) বাংলাদেশে কয়টি সামরিক জোনে ভাগ করা হয় – ৪ টি ( ১৯৭১ সাল ১০ এপ্রিল)

    ❍☞২০৯) ৪ সামরিক জোনে ছিলেন – ৪ জন সেক্টর কমান্ডার

    ❍☞২১০) ১১ এপ্রিল পুনঃরায় ভাগ করা হয় – ১১ টি সেক্টরে

    ❍☞২১১) মুক্তিযুদ্ধের ব্রিগেড ফোর্স ছিল – ৩ টি

    ❍☞২১২) কাদেরীয়া বাহিনী ছিল – টাঙ্গাইলের

    ❍☞২১৩) ইপিআর – ইষ্ট পাকিস্তান রাইফেল

    ❍☞২১৪) বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে বলা যায় – গণযুদ্ধ বা জনযুদ্ধ

    ❍☞২১৫) ভারতে শরার্থী ছিল – ১ কোটি

    ❍☞২১৬) বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকরা হয় – ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর

    ❍☞২১৭) ১১ দফা আন্দোলন হয়েছিল – ১৯৬৮ সালে

    ❍☞২১৮) ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে চলছিল – বঙ্গবন্ধুর অসহযোগ আন্দোলন

    ❍☞২১৯) মুজিবনগর সরকারের অধীনে ” পরিকল্পনা সেল ” গঠন করে – পেশাজীবীরা

    ❍☞২২০) মুক্তিযুদ্ধে সম্ভ্রম হারান – প্রায় তিন লক্ষ নারী

    ❍☞২২১) স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র চালু করেন – চট্টগ্রাম বেতারের শিল্পী ও সংস্কৃতিনকর্মীরা

    ❍☞২২২) ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয় – ৬ ডিসেম্বর১৯৭১

    ❍☞২২৩) মুক্তি বাহিনী ও ভারতীয় বাহিনী মিলে গঠিত হয় – যৌথ কমাণ্ড

    ❍☞২২৪) মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে বহির্বিশ্বে প্রচারের প্রধান কেন্দ্র ছিল – লন্ডন

    ❍☞২২৫) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ এর শিল্পী ছিলেন – জর্জ হ্যারিসন

    ❍☞২২৬) কনসার্ট ফর বাংলাদেশ অনুষ্ঠিত হয় – যুক্তরাষ্ট্রর নিউইয়র্ক শহরে ( ৪০০০০ লোক ছিল)

    ❍☞২২৭) স্বাধীন বাংলাদেশ সরকার ক্ষমতা গ্রহন করে – ১৯৭১ সালের ২২ ডিসেম্বর

    ❍☞২২৮) বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসেন – ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি

    ❍☞২২৯) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ১১ জানুয়ারি

    ❍☞২৩০) অস্থায়ী সংবিধান আদেশ জারি করেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ❍☞২৩১) গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালের ১০ এপ্রিল

    ❍☞২৩২) সংবিধান প্রনয়ণ কমিটির সদস ছিলেন – ৩৪ জন

    ❍☞২৩৩) সংবিধান কমিটি খসড়া সংবিধান পেশ করেন – ১৯৭২ সালের ১২ অক্টোবর

    ❍☞২৩৪) সংবিধান গণ পরিষদে গৃহীত হয় – ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর

    ❍☞২৩৫) বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় – ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে

    ❍☞২৩৬) সংবিধানের মূলনীতি – ৪ টি

    ❍☞২৩৭) বাংলাদেশ গণ পরিষদ আদেশ জারি করা হয় – ১৯৭২ সালের ২৩ মার্চ

    ❍☞২৩৮) বাংলাদেশের প্রথম শিক্ষা কমিশন – ড. কুদরত এ খুদা কমিশন

    ❍☞২৩৯) বাংলাদেশের প্রথম সাধারন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ

    ❍☞২৪০) বাংলাদেশের পররাষ্ট্র নীতি ছিল – সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে শত্রুতা নয়

    ❍☞২৪১) প্রথম দিকে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দান করে – ১৪০ টি দেশ

    ❍☞২৪২) চট্টগ্রাম বন্দরের মাইনমুক্ত করার বিষয়ে সহযোগিতা করে – সোভিয়েত ইউনিয়ন

    ❍☞২৪৩) ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশ ছাড়ে – ১৯৭২ সালের মার্চে

    ❍☞২৪৪) বাংলাদেশ কমনওয়েলথের সদস্য হয় – ১৯৭২ সালে

    ❍☞২৪৫) জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে – ১৯৭৪ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর

    ❍☞২৪৬) জাতি সংঘের সাধারণ অধিবেশনে সর্বপ্রথম বাংলায় ভাষণ দেন – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান

    ❍☞২৪৭) বঙ্গবন্ধু পুরষ্কার পান – জুলিও কুরি শান্তি পদক

    ❍☞২৪৮) জুলিও কুরি পদক দেয় – বিশ্বশান্তি পরিষদ

    ❍☞২৪৯) সংবিধান কমিটির প্রধান ছিলেন – ড. কামাল হোসেন

    ❍☞২৫০) সংবিধান প্রণয়ণ কমিটিতে মহিলা সদস্য ছিলেন – ১ জন

    ✺ ২৫১) বাংলাদেশের সংবিধান প্রনয়ণে সময় লাগে – ১০ মাস

    ✺ ২৫২) বাংলাদেশ সংবিধান – লিখিত ও দুষ্পরিবর্তনীয়

    ✺ ২৫৩) সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে – ৭৭ নং অনুচ্ছেদে

    ✺ ২৫৪) বীরঙ্গনাদের সরকার ” নারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দেয় – ২০১৬ সালের ২৯ জানুয়ারি

    ✺ ২৫৫) সর্বজনীন ভোটাধিকারের নীতি – এক ব্যক্তি এক ভোট নীতি

    ✺ ২৫৬) সুপ্রীম কোর্ট বাতিল করে সংবিধানের – ৫ম, ৭ম ও ১৩ দশ সংশোধনী

    ✺ ২৫৭) জাতীয় শোক দিবস – ১৫ আগষ্ট

    ✺ ২৫৮) বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট

    ✺ ২৫৯) জাতীয় ৪ নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয় – ১৯৭৫ সালে ২২ আগষ্ট

    ✺ ২৬০) রাজনৈতিক দল ও কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩১ আগষ্ট

    ✺ ২৬১) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করেন – খন্দকার মোশতাক আহমেদ

    ✺ ২৬২) ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয় – ১৯৭৫ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর

    ✺ ২৬৩) খালেদ মোশাররফ এর নেতৃত্বে সেনা অভ্যুথান হয় -১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর

    ✺ ২৬৪) জাতীয় ৪ নেতাকে হত্যা করা হয় – ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর

    ✺ ২৬৫) বাংলাদেশে সেনা শাসন আমল – ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্টের পর থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত

    ✺ ২৬৬) গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু হয় – ১৯৯১ সালে

    ✺ ২৬৭) জিয়াউর রহমান সেক্টর কমান্ডার ছিলেন – ২ নং সেক্টরের

    ✺ ২৬৮) জিয়াউর রহমান রাষ্ট্রপতি পদে অধিষ্ঠিত হন – ১৯৭৭ সালের ২১ এপ্রিল

    ✺ ২৬৯) রাষ্টপতি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৮ সালের ৩ জুন

    ✺ ২৭০) বাংলাদেশের ২য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি

    ✺ ২৭১) সংবিধানের ৫ম সংশোধনী অবৈধ বলে সুপ্রীম কোর্ট রায় দেন – ২০০৮ সালে

    ✺ ২৭২) সার্ক গঠনের উদ্যেগক্তা – জিয়াউর রহমান

    ✺ ২৭৩) রাষ্টপতি জেনারেল জিয়াউর রহমান নিহত হন – ১৯৮১ সালের ৩১ মে

    ✺ ২৭৪) জিয়াউর রহমানের সামরিক শাসন ছিল – সাড়ে ৫ বছর

    ✺ ২৭৫) জেনারেল এরশাদ রাষ্টপতি হন – ১৯৮৩ সালের ১১ ডিসেম্বর

    ✺ ২৭৬) রাষ্টপতি এরশাদ রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ

    ✺ ২৭৭) সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রথম বিক্ষোভ হয় – ১৯৮৩ সালে

    ✺ ২৭৮) গণ আন্দোলন হয় – ১৯৯০ সালে

    ✺ ২৭৯) জেনারেল এরশাদ পদত্যাগ করেন – ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর

    ✺ ২৮০) এরশাদ ক্ষমতা দখল করেন – ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ

    ✺ ২৮১) ঘরোয়া রাজনীতির অনুমতি দেয়া হয় – ১৯৮৩ সালের ১ এপ্রিল

    ✺ ২৮২) ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৩ সালে

    ✺ ২৮৩) পৌরসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৪ সালে

    ✺ ২৮৪) এরশাদ গণভোটের আয়োজন করেন – ১৯৮৫ সালের ২১ মার্চ

    ✺ ২৮৫) উপজেলা পদ্ধতি চালু করেন – এরশাদ

    ✺ ২৮৬) উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৮৫ সালের ১৬ ও ২১ মে

    ✺ ২৮৭) বাংলাদেশের ৩য় জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ১৯৮৬ সালের ৭ মে

    ✺ ২৮৮) ৪র্থ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করা হয় – ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ

    ✺ ২৮৯) জেনারেল এরশাদের শাসন আমল – ৯ বছর

    ✺ ২৯০) প্রথম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি

    ✺ ২৯১) নুর হোসেন শহীদ হন – স্বৈরাচার বিরোধি আন্দোলন ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর

    ✺ ২৯২) এরশাদ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন – ১৯৮৭ সালের ২৭ নভেম্বর

    ✺ ২৯৩) সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠন করা হয় – ১৯৯০ সালের ১০ অক্টোবর ( ২২ টি ছাত্র সংগঠন)

    ✺ ২৯৪) ডা. সামসুল আলম মিলন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান – ১৯৯০ সালের ২৭ নভেম্বর

    ✺ ২৯৫) ৫ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি

    ✺ ২৯৬) তত্ববধায়ক সরকারে বিল সংসদে পাশ হয় – ১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ

    ✺ ২৯৭) তত্তবধায়ক সরকারের প্রথম প্রধান উপদেষ্টা ছিলেন – বিচারপতি হাবিবুর রহমান

    ✺ ২৯৮) তত্ববধায়ক সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ১২ জুন ১৯৯৬ সালে ( ৭ম জাতীয় নির্বাচন)

    ✺ ২৯৯) ৮মম জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় – ২০০১ সালের ১ অক্টোবর

    ✺ ৩০০) বাংলাদেশে ১/ ১১ এর সময় কাল – ২০০৭ সাল

    ❑➫৩০১) ৮ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় – ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর

    ❑➫৩০২) ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের দারিদ্র্যের হার ছিল – ৭০%

    ❑➫৩০৩) ৪০ বছরে দারিদ্যের হার কমেছে – ৩০%

    ❑➫৩০৪) ৪ দশকে শিশু মৃত্যু হার কমেছে -প্রতি হাজারে ১৮৫ থেকে ৪৮

    ❑➫৩০৫) বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় শিক্ষানীতি প্রনীত হয় – ২০১০ সালে

    ❑➫৩০৬) পারিবারিক সংহিংসতা ও সুরক্ষা আইন – ২০১০ সালে প্রণীত হয়

    ❑➫৩০৭) জাতীয় খাদ্য নীতি – ২০০৬ সালে

    ❑➫৩০৮) জাতীয় শিশু নীতি প্রণীত হয় – ২০১১ সালে

    ❑➫৩০৯) জাতীয় শিশু নীতি ২০১১ অনুযায়ী শিশু বলে বিবেচিত হবে -১৮ বছরের কম বয়সী সব ব্যক্তি

    ❑➫৩১০) বাংলাদেশ পলল গঠিত – আদ্র অঞ্চল

    ❑➫৩১১) বাংলাদেশের পাহাড়ী অঞ্চল – উত্তর পূর্ব ও দক্ষিণ পূর্বে

    ❑➫৩১২) উঁচু ভুমির অবস্থান – উত্তর পশ্চিমাংশে

    ❑➫৩১৩) বাংলাদেশের ভূ প্রকৃতি – নিচু ও সমতল

    ❑➫৩১৪) দক্ষিণ এশিয়ার বড় নদী – ৩ টি( গঙ্গা, ব্রক্ষপুত্র, মেঘনা)

    ❑➫৩১৫) বাংলাদেশের অবস্থান – এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণে

    ❑➫৩১৬) বাংলাদেশের অবস্থান – ২০.৩৪“ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬.৩৮” উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে

    ❑➫৩১৭) দ্রাঘিমা রেখা – ৮৮.০১” থেকে ৯২.৪১” পূর্ব দ্রাঘিমা

    ❑➫৩১৮) বাংলাদেশের মাঝামাঝি দিয়ে অতিক্রম করেছে – কর্কটক্রান্তি রেখা ( ২৩.৫”)

    ❑➫৩১৯) বাংলাদেশের উত্তরে – পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয়, আসাম

    ❑➫৩২০) পূর্বে – আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম,মায়ানমার

    ❑➫৩২১) দক্ষিণে – বঙ্গোপসাগর

    ❑➫৩২২) মোট আয়তন – ১,৪৭,৬১০ কি.মি.।

    ❑➫৩২৩) পৃথিবীর বৃহত্তম ব দ্বীপ – বাংলাদেশ

    ❑➫৩২৪) বাংলাদেশের ভু খন্ড – উত্তর থেকে দক্ষিণে ঢালু

    ❑➫৩২৫) বাংলাদেশের প্রায় সমগ্র অঞ্চল – এক বিস্তীর্ন সমভূমি

    ❑➫৩২৬) ভূ প্রকৃতির ভিত্তিতে বাংলাদেশ ভাগ করা হয় – ৩ টি শ্রেণীতে

    ❑➫৩২৭) টারশিয়ারে যুগের পাহাড়সমূহ – মোট ভূমির প্রায় ১২%

    ❑➫৩২৮) হিমালয় পর্বত উথিত হয় – টারশিয়ারি যুগে

    ❑➫৩২৯) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড় সমূহ – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার এবং চট্টগ্রামের পূর্বাংশ

    ❑➫৩৩০) দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের পাহাড়গুলোর উচ্চতা – ৬১০ মিটার

    ❑➫৩৩১) বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – তাজিনডং ( বিজয়)

    ❑➫৩৩২) বিজয়ের উচ্চতা – ১২৩১ মিটার

    ❑➫৩৩৩) বিজয় – বান্দরবানে অবস্থিত

    ❑➫৩৩৪) বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ – কিওক্রাডং( ১২৩০ মি)

    ❑➫৩৩৫) আরো দুটি পাহাড় – মোদকমুয়াল ( ১০০০মি.), পিরামিড( ৯১৫মি)

    ❑➫৩৩৬) এই পাহাড় গুলো গঠিত – বেলে পাথর, কর্দম, শেল পাথর দ্বারা

    ❑➫৩৩৭) উত্তর উত্তরপূর্বাঞ্চলের পাহাড়সমূহ – ময়মনসিংহ, নেত্রকোনার উত্তরাংশ, সিলেটের উত্তর উত্তর পূর্বাংশ, মৌলভী বাজার, হবিগঞ্জের দক্ষিনের পাহাড়

    ❑➫৩৩৮) পাহাড় গুলোর উচ্চতা – ২৪৪ মিটার

    ❑➫৩৩৯) উত্তরের পাহাড়গুলো – টিলা নামে পরিচিত

    ❑➫৩৪০) টিলার উচ্চতা – ৩০ থেকে ৯০ মিটার

    ❑➫৩৪১) এ অঞ্চলের পাহাড় সমূহ – চিকনাগুল, খাসিয়া, জয়ন্তিয়া

    ❑➫৩৪২) প্লাইস্টোসিন কালের সোপান – দেশের মোট ভূমির ৮% নিয়ে গঠিত

    ❑➫৩৪৩) প্লাইস্টোসিন কাল বলা হয় – আনুমানিক ২৫,০০০ বছর পূর্বের সময়কে

    ❑➫৩৪৪) প্লাইস্টোসিন কালের সোপিনসমূহ – ৩ ভাগে বিভক্ত

    ❑➫৩৪৫) বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে -৭০০ টি

    ❑➫৩৪৬) নদীর গুলোর আয়তন দৈর্ঘ্যে – ২২,১৫৫ কি.মি

    ❑➫৩৪৭) পদ্মা নদী ভারতে পরিচিত – গঙ্গা নামে

    ❑➫৩৪৮) পদ্মা নদীর উৎপত্তিস্থল – হিমালয়ের গাঙ্গোত্রী হিমবাহে

    ❑➫৩৪৯) গঙ্গা বাংলাদেশে প্রবেশ করে – রাজশাহী জেলা দিয়ে

    ❑➫৩৫০) পদ্মা নদী যমুনার সাথে মিলিত হয় – গোয়ালন্দে

    ■➢৩৫১) ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারা – যমুনা নদী

    ■➢৩৫২) পদ্মা নদী মেঘনার নাথে মিলিত হয় – চাঁদপুরে

    ■➢৩৫৩) গঙ্গা পদ্মা বিধৌত অঞ্চলের পরিমান – ৩৪, ১৮৮ বর্গ কি.মি

    ■➢৩৫৪) পদ্মার শাখা নদী সমূহ – ভাগীরথী, হুগলি, মাথাভাঙ্গা, ইছামতি, ভৈরব, কুমার, কপোতাক্ষ, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ

    ■➢৩৫৫) ব্রক্ষপুত্রের উৎপত্তি – তিব্বতের মানস সরোবর

    ■➢৩৫৬) বক্ষপুত্র নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম জেলার মধ্য দিয়ে

    ■➢৩৫৭) ১৭৮৭ সালের আগে ব্রক্ষপুত্রের প্রধান ধারাটি প্রবাহিত হতো – ময়মনসিংহের মধ্যে দিয়ে উত্তর পশ্চিম থেকে দক্ষিণ পূর্বে

    ■➢৩৫৮) ব্রক্ষপুত্র নদের গতি পরিবর্তিত হয় – ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে

    ■➢৩৫৯) যমুনা নদীর শাখা নদী – ধলেশ্বরী

    ■➢৩৬০) ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা

    ■➢৩৬১) যমুনা নদীর উপনদী সমূহ – ধরলা, তিস্তা, করতোয়া, আত্রাই

    ■➢৩৬২) গঙ্গার সঙ্গমস্থল পর্যন্ত ব্রক্ষপুত্রের দৈর্ঘ্য – ২৮৯৭ কি.মি এবং আয়তন – ৫,৮০,১৬০ বর্গ কি.মি এবং এর ৪৪,০৩০ বর্গ কি.মি বাংলাদেশের

    ■➢৩৬৩) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলনে উৎপত্তি – মেঘনা নদী

    ■➢৩৬৪) সুরমা ও কুশিয়ার উৎপত্তি- আসামের বরাক নদী নাগা- মণিপুর অঞ্চলে

    ■➢৩৬৫) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে – সিলেট জেলা দিয়ে

    ■➢৩৬৬) সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয় – সুনামগঞ্জের আজমিরিগঞ্জে এবং কালনী নামে দক্ষিণ পশ্চিমে অগ্রসর হয়ে মেঘনা নাম ধারন করে

    ■➢৩৬৭) মেঘনা পুত্রের সাথে মিলিত হয় – ভৈরব বাজারের কাছে

    ■➢৩৬৮) বুড়িগঙ্গা, ধলেশ্বরী, ও শীতলক্ষ্যা মেঘনার সাথে মিলিত হয় – মুন্সিগঞ্জে

    ■➢৩৬৯) মেঘনার শাখা নদী – মুন, তিতাস, গোমতী, বাউলাই।

    ■➢৩৭০) বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদী – কর্ণফুলী

    ■➢৩৭১) কর্ণফুলি নদীর উৎপত্তি – লুসাই পাহাড়ে

    ■➢৩৭২) কর্ণফুলির দৈর্ঘ্য – ৩২০ কি.মি

    ■➢৩৭৩) কর্ণফুলির প্রধান উপনদী – কাপ্তাই, হালদা, কাসালাং, রাঙখিয়াং

    ■➢৩৭৪) বাংলাদেশের প্রধান সমুদ্র বন্দর – চট্টগ্রাম কর্ণফুলির তীরে অবস্থিত

    ■➢৩৭৫) তিস্তা নদীর উৎপত্তি – সিকিমের পার্বত্য অঞ্চল

    ■➢৩৭৬) তিস্তা নদী – ভারতের জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং হয়ে ডিমলা অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করে

    ■➢৩৭৭) তিস্তা নদীরর গতিপথ পরিবর্তিত হয় – ১৯৮৭ সালের বন্যায়

  • মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশিক্ষণ কুইজ এর উত্তর

    মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশিক্ষণ কুইজ এর উত্তর

    মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষকদের জন্য মানসিক স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক ফার্স্ট এইড (পার্ট ১) প্রশিক্ষণ সকল কুইজের সঠিক উত্তর

    Mental Health Training (মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশিক্ষণ)- প্রিয় পাঠক! আপনার জন্য আজকে মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশিক্ষণ কুইজ এর উত্তর নিয়ে আজকে হাজির হলাম। এখানে আপনাকে মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশিক্ষণ কুইজ এর উত্তর বিষয়ক ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করবো। আপনি চাইলে এখান থেকে তথ্য নিয়ে মুক্তপাঠে মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশিক্ষণ কুইজ এর উত্তর দিতে পারবেন।

    যারা এখনো মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর কর্তৃক নির্দেশিত মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের জন্য মানসিক স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক ফার্স্ট এইড প্রশিক্ষণ প্রথম পর্ব এনরোল করেননি তারা মুক্তপাঠে কোর্স করার নিয়ম দেখে এখনই অংশগ্রহণ করে নিন।

    মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষকদের জন্য মানসিক স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক ফার্স্ট এইড (পার্ট ১) প্রশিক্ষণ

    গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ ৩১ সেপ্টেম্বর ২০২২ একটি পত্রের মাধ্যমে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণের জন্য মানসিক স্বাস্থ্য সেবা বিষয়ক ফার্স্ট এইড (পার্ট-১) অনলাইন প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করা সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রদান করে।

    Mental Health Training

    মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর এর মহাপরিচালক প্রফেসর নেহাল আহমেদ স্বাক্ষরিত এই বিজ্ঞপ্তিতে সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষকদের মুক্তপাঠের মাধ্যমে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষকদের জন্য মানসিক স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক ফার্স্ট এইড (পার্ট ১) প্রশিক্ষণ সমাপ্ত করে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ এর মধ্যে সনদ মাধ্যমিক উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার নিকট জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়।

    মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশিক্ষণ কুইজ এর উত্তর

    এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষকদের জন্য নির্ধারিত মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশিক্ষণ কুইজের বিভিন্ন প্রশ্ন এবং উত্তর সংক্রান্ত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। এগুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে আপনি অনলাইনে মুক্তপাঠের কুইজের উত্তর দিতে পারবেন এবং আশাকরি শতভাগ সঠিক উত্তর প্রদান করার মাধ্যমে অর্জন করতে পারবেন। 

    মডিউল-১: মানসিক স্বাস্থ্য কী ও প্রাথমিক মানসিক স্বাস্থ্য সেবায় শিক্ষকের ভূমিকার গুরুত্ব;

    মডিউল-১.১: প্রাথমিক মানসিক স্বাস্থ্যসেবায় শিক্ষকের ভূমিকা (কথোপকথন বিষয়ক কুইজ)

    প্রশ্ন ১: শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাথমিক মানসিক স্বাস্থ্য সেবায় শিক্ষকদের ভূমিকা কেন গুরুত্বপূর্ণ?

    ক) শিক্ষকগণ অন্য অনেকের চেয়ে অধিক সময় ধরে শিক্ষার্থীদের আচরণগত পরিবর্তন পর্যবেক্ষণ করতে পারেন

    খ) শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য ভাল থাকলে তাদের পড়াশোনায় নিজেদের ভূমিকা বৃদ্ধি পায়, যা শিক্ষকদের কাজের চাপ কমায়

    গ) শিক্ষার্থীদের মধ্যে মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতনতা ও দক্ষতা উন্নয়নে শিক্ষকগণ উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারেন

    ঘ) বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর জন্য একটি নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মনোবল এবং জটিল পরিস্থিতিতে নিজেকে সামলে নিতে পারার মত দক্ষতা বৃদ্ধি পায় (Resilience)

    ঙ) শিক্ষকদের সাথে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের ইতিবাচক সম্পর্ক তৈরি হয়

    চ) উপরের সবগুলোই

    প্রশ্ন ২: নিচের কোন কোন বক্তব্যটি সঠিক নয় (একাধিক উত্তর প্রযোজ্য)?

    ক) নিজে থেকে মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক সহায়তা নিতে অনেক্ষেত্রেই শিক্ষার্থী বা তার পরিবারের জড়তা থাকে;

    খ) শুধুমাত্র মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞগণই শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা দিতে পারবেন;

    গ) শিক্ষার্থীর মানসিক স্বাস্থ্যের সাথে তার পড়াশোনায় ভাল ফলাফল করার সম্পর্ক খুবই সীমিত;

    ঘ) অনেক ক্ষেত্রেই মানসিক স্বাস্থ্য বিষয়ক তথ্যের ব্যাপারে শিক্ষার্থী ও তার পরিবার অন্য অনেকের চেয়ে শিক্ষকদের উপর অধিক আস্থা রাখেন;

    মডিউল-১.২: মানসিক স্বাস্থ্য (মানসিক স্বাস্থ্যের ঝুঁকি কেইসভিত্তিক কুইজ)

    প্রশ্ন ১: কোন কোন বিষয়গুলো সোহেলের মানসিক স্বাস্থ্যে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে? (একাধিক উত্তর প্রযোজ্য)

    ক) বিদ্যালয়ে নেতিবাচক মন্তব্য (বুলিং) হাসাহাসি

    খ) শিক্ষকের সাথে কথা বলা

    গ) বন্ধুত্ব বা মেলামেশা তুলনামূলকভাবে কম

    ঘ) পরিবারের অবজ্ঞা

    ঙ) উপরের সবগুলো

    চ) কোনটি নয়

    প্রশ্ন ২: সোহেলের সমস্যার ধরন নিচের কোনটি?

    ক) শারীরিক,

    খ) মানসিক স্বাস্থ্যজনিত,

    গ) সামাজিক,

    ঘ) কোনটি নয়;

    প্রশ্ন ৩: সোহেলের মতোই জীবনের কোন কোন ক্ষেত্রে মানসিক স্বাস্থ্যে নেতিবাচক প্রভাব বিস্তারকারী ঝুঁকি উপাদান বিদ্যমান রয়েছে?

    ক) ব্যক্তি পর্যায়ে;

    খ) বিদ্যালয় পর্যায়ে;

    গ) পারবারিক পর্যায়ে;

    ঘ) সামাজিক পর্যায়ে;

    ঙ) উপরের সব পর্যায়ে;

    মডিউল-১.২: মানসিক স্বাস্থ্যের ঝুঁকি উপাদানসমূহ ও মানসিক স্বাস্থ্যের সুরক্ষা কেইসভিত্তিক কুইজ

    প্রশ্ন ১: নিচের কোন কোন বিষয়গুলো নিলীমার মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ভূমিকা রেখেছে (একাধিক উত্তর প্রযোজ্য)?

    ক) পরিবারের সাথে কার্যকর যোগাযোগ ও বিচার না করে সহমর্মি মনোভাব;

    খ) নিজের ভয় ও উদ্বেগ প্রকাশ না করে রাত জেগে থাকা;

    গ) পরিবার ও বিদ্যালয়ে নির্ভয়ে মনের ভাব প্রকাশের পরিবেশ;

    ঘ) পরিবার ও বিদ্যালয়ের মধ্যে সুসম্পর্ক;

    ঙ) বাল্য বিবাহের ভয়ে পড়াশোনা ভাল করতে চাওয়া;

    চ) আত্নীয়দের মধ্যে বাল্য বিবাহ হওয়া;

    ছ) পরীক্ষা ভীতি কাটাতে শিক্ষকের সাহায্য;

    মডিউল-১: কুইজ

    প্রশ্ন ১: নিচের তালিকা থেকে কোন কোনটি সুরক্ষা উপাদান তা চিহ্নিত করুন:

    ক. মানসিক চাপ

    খ. পারিবারিক সহিংসতা

    গ. আত্ম-বিশ্বাস অর্জন

    ঘ. একে অপরের প্রতি সহমর্মী ও সহানুভূতিমূলক আচরণ করা

    ঙ. বেকারত্ব

    চ. সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে সংযুক্ত থাকা

    ছ. বুলিং

    জ. সন্তানের শিক্ষকের/বিদ্যালয়ের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা

    প্রশ্ন ২: নিচের তালিকা থেকে কোন কোনটি ঝুঁকি উপাদান তা চিহ্নিত করুন:

    ক. পারিবারিক সহিংসতা

    খ. মানসিক চাপ

    গ. একে অপরের প্রতি সহমর্মী ও সহানুভূতিমূলক আচরণ করা

    ঘ. আত্ম-বিশ্বাস অর্জন

    ঙ. বুলিং

    চ. সন্তানের শিক্ষকের/বিদ্যালয়ের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা

    ছ. বেকারত্ব

    জ. সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে সংযুক্ত থাকা

    মডিউল-২: শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণসমূহ (পর্ব-১)

    মডিউল ২.৩: আক্রমণাত্মক আচরণ কেইস ভিত্তিক মূল্যায়ন কুইজ

    প্রশ্ন ১: জুঁইও জাহানের ঘটনার আলোকে নিচের কোন কোন আক্রমণাত্বক আচরণ লক্ষণীয় হচ্ছে?

    • খিটখিটে মেজাজ;
    • নিয়ম ভঙ্গ করা;
    • উদ্বিগ্নতা;
    • প্রাণী বা অন্য কিছুর প্রতি শারীরিক শক্তি প্রদর্শন;
    • নিজেকে/ অন্যকে আঘাত করা;

    সবগুলোই সঠিক উত্তর হিসেবে মার্ক করুন;

    মডিউল ২: কুইজ

    প্রশ্ন ১: আক্রমণাত্নক আচরণ কোনটি?

    ক. আত্নবিশ্বাসের অভাব;

    খ. খিটখিটে মেজাজ;

    গ. ভয় পাওয়া;

    ঘ. বিরক্তিবোধ;

    প্রশ্ন ২: কোন ধরনের আচরন প্রায়ই পারিবারিক নিয়ম ভঙ্গ করে?

    ক. আক্রমণাত্নক

    খ. হিংসাত্নক

    গ. বিদ্বেষমূলক

    ঘ. সবগুলো

    প্রশ্ন ৩: কাজে আগ্রহ হারানো কিসের মূল উপসর্গ?

    ক. উদ্বিগ্নতা

    খ. বিষণ্ণতা

    গ. ব্যক্তিগত সমস্যা

    ঘ. কোনটিই নয়

    প্রশ্ন ৪: উদ্বিগ্নতার শারীরিক লক্ষণ কোনটি?

    ক. অস্থিরতা

    খ. ক্লান্তি অনুভব

    গ. ক্ষুধামন্দা

    ঘ. হতাশা

    প্রশ্ন ৫: চাপের স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া কি?

    ক. উদ্বেগ

    খ. হতাশা

    গ. বিষণ্ণতা

    ঘ. দুশ্চিন্তা

    মডিউল-৩: শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণসমূহ (পর্ব-২) কুইজ

    মডিউল ৩.১: আঘাত পরবর্তী মানসিক চাপজনিত সমস্যা, কেইস ভিত্তিক ব্যাক্তিগত মতামত (মডিউল ৩: কুইজ)

    প্রশ্ন ১: নিম্নে কাদের মধ্যে আঘাত পরবর্তী মানসিক চাপ হবার সম্ভাবনা কম?

    ক. যাদের প্রাকৃতিক দুর্যোগের অভিজ্ঞতা হয়েছে

    খ. যারা মারাত্নক দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে বা দেখেছে

    গ. যাদের যুদ্ধ দেখার অভিজ্ঞতা হয়েছে

    ঘ. কোনটিই নয়

    প্রশ্ন ২: আঘাত পরবর্তী মানসিক চাপ কি ধরণের মানসিক ব্যাধি?

    ক. বিষণ্ণতামূলক

    খ. আসক্তিমূলক

    গ. উদ্বেগজনিত

    ঘ. চাপমূলক

    প্রশ্ন ৩: কোনটি আঘাত পরবর্তী মানসিক চাপ এর লক্ষণ নয়?

    ক. দুঃস্বপ্ন দেখা

    খ. একই কাজ বার বার করা

    গ. ঘুমের সমস্যা হওয়া

    ঘ. হঠাৎ চমকে ওঠা

    প্রশ্ন ৪: আসক্তি হলো ______ মস্তিষ্কের ব্যাধি

    ক. ক্ষণস্থায়ী

    খ. দীর্ঘস্থায়ী

    গ. আঘাত জনিত

    ঘ. ক্ষতজনিত

    মডিউল-৪: কোভিড- ১৯ পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা

    মডিউল ৪: কুইজ

    প্রশ্ন ১: ডিভাইসের প্রতি মাত্রা ও প্রয়োজনের অতিরিক্ত নির্ভরতা কোন ধরনের আচরণ?

    ক. শিক্ষণমূলক

    খ. অভ্যাসমূলক

    গ. আসক্তিমূলক

    ঘ. কোনটিই নয়

    প্রশ্ন ২: ঘুমের সমস্যার কারণসমূহ কী কী?

    ক. মানসিক চাপ

    খ. অস্থিরতা

    গ. দুশ্চিন্তা

    ঘ. সবগুলোই

    প্রশ্ন ৩: মানসিক চাপ কমানোর উপায় কোনটি?

    ক. নিয়মিত শরীর চর্চা করা

    খ. নিয়মিত শীথিলায়ন চর্চা করা

    গ. ক ও খ -দুটাই

    ঘ. কোনটিই নয়

    প্রশ্ন ৪: মনোযোগের অসুবিধা কোন ধরনের মানসিক সমস্যার উপসর্গের অন্তর্ভুক্ত?

    ক. খাওয়ার সমস্যা

    খ. সামাজিক সমস্যা

    গ. ঘুমের সমস্যা

    ঘ. কোনটিই নয়

    প্রশ্ন ৫: আতঙ্কগ্রস্ততা কোন ধরনের উপসর্গ এর অন্তর্ভুক্ত?

    ক. শারীরিক

    খ. আবেগীয়

    গ. শারীরিক ও আবেগীয়

    ঘ. আচরণগত

    প্রশ্ন ৬: মানসিক চাপের উপসর্গের মধ্যে হজমের সমস্যা কোন ধরনের উপসর্গের অন্তর্ভুক্ত?

    ক. শারীরিক

    খ. আবেগীয়

    গ. আচরণগত

    ঘ. কোনটিই নয়

    প্রশ্ন ৭: ফ্লাইট অথবা ফাইট প্রতিক্রিয়া শরীরকে কী করতে মোকাবেলা করতে সহায়তা করে?

    ক. মানসিক চাপ

    খ. শারীরিক চাপ

    গ. মানসিক ও শারীরিক চাপ

    ঘ. কোনটিই নয়

    প্রশ্ন ৮: শিক্ষার্থী চিন্তা করল সে পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করবে কিন্তু সে তুলনায় আশানুরূপ ফলাফল অর্জন করতে পারলো না এতে করে তার কি ধরনের অনুভূতি সৃষ্টি হতে পারে?

    ক. স্বস্তিকর

    খ. অস্বস্তিকর

    গ. স্বাভাবিক

    ঘ. কোনটিই না

    প্রশ্ন ৯: মানসিক চাপের প্রভাব কী কী?

    ক. নেতিবাচক

    খ. ইতিবাচক

    গ. নেতিবাচক ও ইতিবাচক উভয়ই

    ঘ. কোনটিই নয়

    প্রশ্ন ১০: মানসিক চাপ কী?

    ক. শুধুমাত্র শারীরিক প্রতিক্রিয়া

    খ. মানসিক প্রতিক্রিয়া

    গ. শারীরিক ও মানসিক প্রতিক্রিয়া

    ঘ. কোনটিই না

    মডিউল-৫: মানসিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে শিক্ষকগণের পালনীয় নীতি

    মডিউল ৫.১: শিক্ষক-শিক্ষার্থীর কথোপকথন (কেইস স্টাডি ১) কেইসভিত্তিক মূল্যায়ন

    প্রশ্ন ১: মানসিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে শিক্ষকদের পালনীয় নীতি বিবেচনা করলে, পিয়ালের সাথে কথোপকথনের সময় শিক্ষক আব্দুল হাই সাহেব নিচের কোন কোন নীতিগুলো অনুসরণ করেননি?

    ক. বিশ্বাস অটুট রাখা

    খ. শিক্ষার্থীর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা

    গ. নিরপেক্ষতা বজায় রাখা

    ঘ. ক্ষতি না করা

    ঙ. উপরের সবগুলো

    চ. উপরের কোনটিই নয়

    প্রশ্ন ২: পিয়ালের সাথে কথোপকথনের ক্ষেত্রে আব্দুল হাই সাহেব নিচের কোন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন?

    ক. শিক্ষার্থীর আচরণের প্রতি নিরপেক্ষতা বজায় রেখেছেন

    খ. শিক্ষার্থীর গোপনীয়তা রক্ষা করেছেন

    গ. শিক্ষার্থীর ক্ষতি হয় এমন কিছু করেন নি

    ঘ. শিক্ষার্থী যেন তার মনের কথা প্রকাশ করে সে জন্য অত্যধিক চাপ প্রয়োগ করেন নি

    ঙ. উপরের সবগুলো

    চ. উপরের কোনটিই নয়

    প্রশ্ন ৩: শিক্ষক হাই সাহেবের কোন পদক্ষেগুলোকে আপনি কার্যকর বলে মনে করেন?

    ক. বাবার কাছে ১৫ দিনের জন্য স্মার্টফোন জমা দেওয়ার পরামর্শ

    খ. সহকর্মীদের সাথে পিয়ালের ব্যাপারে আলোচনা করা ও তার প্রতি আলাদাভবে খেয়াল রাখার অনুরোধ করা

    গ. পিয়ালের বাবাকে অবহিত করা ও একইসাথে তাকে পিয়ালের সাথে শান্তভাবে কথা বলতে বলা

    ঘ. ক্রিকেট বা ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করার ব্যাপারে পদক্ষেপ নেওয়া

    ঙ. উপরের সবগুলো

    চ. উপরের কোনটিই নয়

    মডিউল ৫.২: শিক্ষক-শিক্ষার্থীর কথোপকথন (কেইস স্টাডি ২) কেইসভিত্তিক মূল্যায়ন

    প্রশ্ন ১: শিক্ষক শরিফুল সাহেবের কোন পদক্ষেগুলো আপনি কার্যকর বলে মনে করেন? (একাধিক উত্তর প্রযোজ্য)

    ক. শিক্ষার্থীকে নিঃসংকোচে কথা বলার মাধ্যমে তার আবেগ প্রকাশ করার মত নিরাপদ পরিবেশ তৈরির চেষ্টা করা

    খ. শিক্ষার্থীর আচরণের পরিবর্তনের জন্য ও পড়াশোনায় আরো মনযোগী হতে পরামর্শ

    গ. শিক্ষার্থী যে চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তার পেছনে শিক্ষার্থীর কি ধরনের আবেগ কাজ করছে তা শনাক্ত করা

    ঘ. শিক্ষার্থী এ পরিস্থিতি থেকে কিভাবে বের হতে পারে তা জানতে চাওয়া

    ঙ. উপরের সবগুলো

    চ. উপরের কোনটিই নয়

    প্রশ্ন ২: মানসিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে শিক্ষকদের পালনীয় নীতিসমূহ বিবেচনা করলে, রাকিবের সাথে কথোপকথনের সময় শরিফুল সাহেব নিচের কোন কোন নীতিগুলো অনুসরণ করেছেন?

    ক. শিক্ষার্থীর গোপনীয়তা রক্ষা করেছেন

    খ. শিক্ষার্থীর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা

    গ. শিক্ষার্থীর আচরণ বা কাজকে ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যতার ভিত্তিতে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করেছেন

    ঘ. শিক্ষার্থীর আচরণের প্রতি নিরপেক্ষতা বজায় রেখেছেন

    ঙ. উপরের সবগুলো

    চ. উপরের কোনটিই নয়

    প্রশ্ন ৩: রাকিবের সাথে কথোপকথনের ক্ষেত্রে শরিফুল সাহেব আর কোন কোন কাজগুলো করলে তা অধিক কার্যকর হত?

    ক. যে মেয়ের সাথে রাকিবের সম্পর্ক হয়েছে তার পরিচয় জেনে পরবর্তিতে তার সাথে কথা বলা

    খ. এই বয়সে প্রেমের সম্পর্ক থাকার কারণে পড়াশোনার উপর এর সম্ভ্যাব্য নেতিবাচক দিক সম্পর্কে রাকিবকে ধারনা দেওয়া

    গ. রাকিব কিভাবে এ ধরনের সম্পর্ক থেকে বের হয়ে আসতে পারে সে ব্যাপারে পরামর্শ দেওয়া

    ঙ. রাকিবের অভিভাবককে এ ব্যাপারে অবহিত করা এবং তাদের সাথে পরামর্শ করা কিভাবে তাকে বুঝিয়ে শুনিয়ে সম্পর্ক থেকে বের করে আনা যেতে পারে

    চ. উপরের সবগুলো

    ছ. উপরের কোনটিই নয়

    মডিউল-৬: শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা প্রশমনে প্রতিরোধমূলক ও প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা

    মডিউল ৬.১: শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা প্রশমনে প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা (কেইসভিত্তিক ব্যক্তিগত মতামত)

    স্মার্টফোন কিনে দেবার পর রুবির বাবা কি কি ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারতেন বলে আপনি মনে করেন?

    কেইসভিত্তিক মূল্যায়ন

    প্রশ্ন ১: নিচের কোন কোন আচরণগুলো এই ঘটনা পরবর্তী সম্ভাব্য মানসিক চাপ থেকে রক্ষা পেতে রুবিকে সাহায্য করেছে?

    ক) ছবি/ভিডিও শেয়ার করতে না চাওয়া

    খ) বান্ধবীর সাথে কথা বলে সচেতন হওয়া

    গ) সম্পর্ক ছিন্ন না করে ছেলেটির কথা মেনে নেয়া

    ঘ) ছেলেটির সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করা

    ঙ) ক, খ, ঘ

    চ) ক, খ, গ, ঘ

    প্রশ্ন ২: রুবির ক্ষেত্রে তার মনের কথাগুলো কাছের বান্ধবীর সাথে শেয়ার করাকে আমরা কোন ধরনের পদক্ষেপ বলতে পারি?

    ক. প্রতিরোধমূলক

    খ. প্রতিকারমূলক

    গ. সচেতনতামূলক

    ঘ. কোনটিই নয়

    মডিউল ৬.২: শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা প্রশমনে প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা

    কেইসভিত্তিক ব্যক্তিগত মতামত

    রাসেলের বন্ধুদের আসক্তিমূলক আচরণের পরিণতিজনিত সমস্যা সমাধানে কী ধরনের প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে বলে আপনি মনে করেন?

    এখানে আপনি পছন্দমত যেকোন মতামত দিতে পারেন।

    ক. শিক্ষক/পরিবারকে জানানা;
    খ. পরিবার বা সমবয়সীদের মাধ্যমে সহায়তা প্রদান;
    গ. সমস্যার তীব্রতা অনুসারে তাদেরকে যথাযথ স্থানে যােগাযােগ করার জন্য তথ্য প্রদান;
    ঘ. কাউন্সেলিং সাইকোথেরাপী সেবা প্রদান;
    ঙ. সমন্বিত চিকিৎসা সেবা প্রদান

    এগুলোর যেকোন একটি লিখে সাবমিট করুন বা একাধিকও চাইলে লিখতে পারেন।

    মডিউল-৭: মানসিক স্বাস্থ্য উন্নয়নের কৌশল: নিজের যত্ন নেওয়া ও চাপ নিরসনে শ্বাস প্রশ্বাসের ব্যায়াম

    মডিউল ৭: কুইজ

    প্রশ্ন ১: কোন পজিশনে শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করা যায়?

    ক. শুয়ে

    খ. বসে

    গ. দাঁড়িয়ে

    ঘ. সবগুলোই

    প্রশ্ন ২: নিচের কোন বিশেষ অবস্থা সত্ত্বেও শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করা যায়?

    ক. ভরা পেটে

    খ. গর্ভাবস্থায়

    গ. নাক বন্ধ থাকলে

    ঘ. শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা থাকলে

    প্রশ্ন ৩: শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম কোনটি নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে?

    ক. হৃদস্পন্দনের গতি কমিয়ে আনে

    খ. রক্তচাপ কমিয়ে আনে

    গ. নিজেকে শান্ত রাখতে

    ঙ. সবগুলোই

    প্রশ্ন ৪: শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম কাদের জন্য উপযোগী?

    i. ছোটদের জন্য

    ii. মধ্যম বয়সীদের জন্য

    iii. বয়স্কদের জন্য

    iv. সবার জন্য

    প্রশ্ন ৫: শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম কোন হরমোন এর মাত্রা কমিয়ে দেয়?

    ক. থাইরয়েড হরমোন

    খ. কর্টিসোল হরমোন

    গ. গ্রোথ হরমোন

    ঘ. ইনসুলিন হরমোন

    প্রশ্ন ৬: নিচের কোনটি নিজের যত্নের অন্তর্ভুক্ত নয়?

    ক. সময়মত খাদ্য গ্রহণ

    খ. শারীরিক ব্যায়াম করা

    গ. সব সময় অন্যকে খুশি করার কাজ করা

    ঘ. পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা

  • 45 BCS Model Test 01/100

    45 BCS Model Test 01/100

    45 BCS Model Test Online৪৫তম বিসিএস পরীক্ষার জন্য অনলাইন মডেল টেস্ট এ প্রতিনিয়ত অংশগ্রহন করুন।

    পরীক্ষার নামঃ বিসিএস পরীক্ষা মডেল টেস্ট ০১
    পরীক্ষার ধরন: মডেল টেস্ট
    সময়ঃ ২ ঘন্টা
    পূর্ণমানঃ ২০০
    মোট প্রশ্নঃ ২০০

    [forminator_quiz id=”5447″]
    • পোলার স্থানাংক ব্যবস্থা(Polar coordinate system)

      পোলার স্থানাংক ব্যবস্থা(Polar coordinate system)

      Polar coordinate system (English: Polar coordinate system) is a two-dimensional coordinate system where the position of each point on the plane is determined relative to a specific point and a specific axis. The fixed point is called the relative point of the polar coordinate system and the fixed line is called the relative line.

  • ভাইভার রেফারেন্স বইগুলো এক সাথে

    ভাইভার রেফারেন্স বইগুলো এক সাথে

    ১) আমার দেখা নয়াচীন ডাউনলোড

    ২) বাংলাদেশের রক্তের ঋণ ডাউনলোড

    ৩) শেখ মুজিব আমার পিতা ডাউনলোড

    ৪) অসমাপ্ত আত্মজীবনী ডাউনলোড

    ৫) কারাগারের রোজনামচা ডাউনলোড

    ৬) মুজিব ভাই ডাউনলোড

    ৭) মুজিব হত্যার তদন্ত ও রায় ডাউনলোড

    ৮) ১৯৭১: ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ডাউনলোড

    ৯) বিশ্ব রাজনীতির ১০০ বছর ডাউনলোড

    ১০) মুলধারা ৭১ ডাউনলোড

    Collected.

    [gs-fb-comments]

  • What are EPS Files and How do you Manage them?

    This cable is primarily used to provide power to the CPU (Central Processing Unit) and other components on a computer’s motherboard. LaptopJudge offers an ebook named “Laptop Lifeline” where you can learn buying & using laptops and desktops perfectly in your home, office, or outside. Our experts write the guides for both normal people and professional users.

    How to create and edit an EPS file.

    • Plus, PNGs can be opened with pretty much any software, unlike EPS which requires specialized software.
    • EPS files excel in this regard due to their vector-based nature, which stores images as mathematical equations rather than fixed pixels.
    • However, SVGs are not always suitable for print media or complex designs.
    • Whether you are designing a logo, a poster or a brochure, with EPS you know that your images will always be of the highest quality.
    • You can design your artwork or illustrations in these programs, and when finished, choose “Save As” or “Export,” then select the EPS format.

    This practical approach can significantly reduce file size, making it easier to manage and share these files across workflows. In 1987, Adobe introduced the EPS format as a means to encapsulate PostScript code within a single file, making it easier to share and embed graphics within documents and other files. This new format allowed for the seamless integration of vector graphics and text elements. EPS files are not limited to print media; they also integrate with other technologies, such as web design and mobile applications.

    Why Content and Executive Function Skills Matter More Than Ever in the Age of AI

    • Often, EPS files are uncompressed, although the file format supports lossless LZW and ZIP compression.
    • LaptopJudge offers an ebook named “Laptop Lifeline” where you can learn buying & using laptops and desktops perfectly in your home, office, or outside.
    • The 8-pin CPU cable is officially called the EPS cable, while the 4-pin CPU cable is called the P4 cable.
    • But what exactly is an EPS file, and why is it so crucial for graphic designers and other professionals?

    On the other hand, the EPS read supports 1-bit, 8-bit, and 24-bit color channels. Its file information or data benefits from lossless compression, which ensures the image quality remains high even with upward or downward scaling. The file format is one page long, with a limit of 0.5MB and 10 MB.

    Section 2: The Advantages of Using EPS Files

    Though overtaken by more modern file formats such as PDFs, EPS files still have a function as a common legacy format compatible with almost all systems and software. EPS (EPS) stands for Encapsulated PostScript, a file format developed by Adobe Systems in 1992. It encapsulates PostScript Code within an EPS file, Creating a compact and efficient way to store and share vector graphics and text. EPS files combine the precision and flexibility of PostScript with the convenience and portability of a file format. The EPS file can be edited in software supporting vector graphics, including CorelDraw, QuarkXpress, Inkscape, Adobe Illustrator, Photoshop, GIMP, Paint.Net, and InDesign.

    Then, there is some great and free software that can help you edit EPS vector images. With Gravit, you can create a free account that allows you to create and work on graphic images, including EPS files online to make all kinds of different-sized images. The individual graphics data stored in vector files means EPS files can retain resolution regardless of scale. That makes EPS ideal for expanded graphics, such as billboards and other large-scale marketing collaterals.

    Is A JPEG the same as an EPS file?

    They keep the vector data intact while adapting to different needs. The file format was designed to support still images or content and has no multimedia or live content capabilities to support animated images or animations. EPS files are meant for professional printing and are not ideal for screen-based displays. EPS, which stands for “Encapsulated Postscript,” is a file format created by Adobe in the late 1980s to serve the needs of designers and printers. Whether you’re a Mac or PC user, you are not short of choice in terms of software for opening an EPS file in your operating system.

    EPS files: Everything you should know about the EPS format

    It can combine both vector and raster graphics functionalities, making it a versatile tool for professionals, designers, and amateurs. The emergence of next-generation file formats like SVG and PDF has outshined the Encapsulated PostScript vectors. Despite losing their popularity to these file formats, some print professionals still use EPS files owing to their backward support feature, which allows them to be used with outmoded printers. Finally, EPS images set the mark of becoming a business standard for professional printers. Their images or files were widely used in advertisement banners, billboards, icons, logos, marketing materials, scientific printing, and publishing charts and graphs.

    eps stands for in computer

    This means that vector images can be scaled up or down without losing quality or becoming pixelated, unlike raster graphics, which are made up of individual pixels. This makes the EPS format particularly useful for creating and sharing images that need to be resized for various purposes, such as logos, illustrations, and other design elements. Manage vector graphics and prep your illustrations and graphics for high-resolution prints with the EPS (Encapsulated PostScript) file format — the traditional industry standard for professional printing. Discover more about how to use EPS files and how they compare to other formats.

    EPS format, or Encapsulated PostScript, is a vector-based file format used in graphic design to store and share images. EPS files are also known for being lossless, meaning they can be resized without any loss of quality, which is a crucial feature for high-quality printing and large-scale advertisements. This makes EPS files particularly ideal for applications like billboards and posters where image integrity must be maintained at large sizes.

    From Digital File to Printed Masterpiece: How BachelorPrint Works

    Here, the vector file has clear advantages over a pixel file, where enlarging an image will come at the expense of sharpness. EPS files preserve the eps stands for in computer image quality throughout the design process. Because they are based on vector graphics, they avoid the loss of quality that can occur with raster formats when repeatedly edited and saved.

  • Authentic Model Test 1

    Authentic Model Test 1

    bcs model test
    [forminator_quiz id=”4757″]
    bcs model test
  • সবচেয়ে বেশি বার বিসিএস ও অন্যান্য পরীক্ষায় আগত পশ্ন গুলো

    সবচেয়ে বেশি বার বিসিএস ও অন্যান্য পরীক্ষায় আগত পশ্ন গুলো

    সবচেয়ে বেশি বার বিসিএস ও অন্যান্য চাকরির পরীক্ষায় আগত পশ্নগুলো যা প্রতিবাবই আসে। এগুলো জানা থাকলে অন্যদের চেয়ে এগিয়ে থাকবেনই।

    ১। সুষম খাদ্যের উপাদান কয়টি ? [৩৪, ২৯ , ২৮ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ৬টি।
    ২। পানির জীব হয়েও বাতাসে নিঃশ্বাস নেয় কোন প্রাণি ? [৩৪, ২১, ১৬ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ শুশুক।
    ৩। ডায়াবেটিকস রোগ সম্পর্কে যে তথ্যটি সঠিক নয় তা হল ? [৩৪,৩০ ২১ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ চিনি জাতীয় খাবার খেলে এ রোগ হয়।
    ৪। সংকর ধাতু পিতলের উপাদান কী কী ? [৩৩, ৩২, ৩০, ২৩, ১০তম বিসিএস]
    উত্তরঃ তামা ও দস্তা।
    ৫। যে বায়ু সর্বদাই উচ্চচাপ অঞ্চল থেকে নিম্মচাপ অঞ্চলের দিকে প্রবাহি হয় তাতে কী বায়ু বলে ? [৩২, ১২, ১০তম বিসিএস]
    উত্তরঃ নিয়ত বায়ু।

    ৬। আকাশে বিদ্যুত চমকায় কখন ? [৩১ ২৬, ১২ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ মেঘের অসংখ্য জলকণা/ বরফকাণার মধ্যে চার্জ সঞ্চিত হলে।
    ৭। কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারে তথ্য আদান-প্রদান পদ্ধতিকে কী বলে? [৩১, ৩০ ২৪ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ইন্টারনেট।
    ৮। মানবদেহে সাধারণভাবে কত জোড়া ক্রোমোজম থাকে ? [৩১, ২৬, ১৯, ১১ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ২৩ জোড়া।
    ৯। ডেঙ্গু জ্বরের বাহক কোন মশা ? [৩০ ২৪ ২২ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ এডিস মশা।
    ১০। রঙ্গিন টেলিভিশন থেকে কোন ক্ষতিকর রশ্মি বের হয় ? [৩০ ২৪, ২২, ১৬ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ গামা রশ্মি।

    ১১।গ্রীনহাউজ ইফেক্টের পরিণতিতে বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরতর ক্ষতি কী হবে ? [৩০ ,২৬ ২২, ১৯, ১৫ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ নিম্মভূমি নিমজ্জিত হবে।
    ১২। বৈদ্যুতিক পাখা ধীরে ধীরে ঘুরলে খরচ কীরূপ হবে ? [৩০, ২৩, ১১ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ একই খরচ হবে।
    ১৩। পরমাণুর নিউক্লিয়াসে কী কী থাকে ? [৩৪, ২৩ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ নিউট্রন ও প্রোটন।
    ১৪। প্রাণি জগতের উৎপত্তি ও বংশ সম্বন্ধীয় বিদ্যাকে কী বলে ? [৩৬,৩৪ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ইভোলিউশন।
    ১৫। জীব জগতের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর রশ্মি কোনটি ? [৩৬, ২৮ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ আলট্রাভায়োলেট রশ্মি।

    ১৬। ত্রিভুজের দু’টি কোণের সমষ্টি তৃতীয় কোণের সমান হলে ত্রিভুজটি কী ধরনের ত্রিভুজ হবে? [পিএসসি নন ক্যাডার জব-’০৩, ’১১, ’১২, ’১৩, ’১৩, ‘১৩]
    উত্তরঃ সমকোণী।
    ১৭। বৃত্তের ব্যাস তিনগুণ বৃদ্ধি পেলে ক্ষেত্রফল কতগুণ বৃদ্ধি পাবে? [৩২, ২৭ তম বিসিএস, পিএসসি নন ক্যাডার জব-’১৪, ’১৪, ’১৫, ‘১৫]
    উত্তরঃ ৯ গুণ।
    ১৮। একটি সরলরেখার উপর অঙ্কিত বর্গের ক্ষেত্রফল ঐ সরলরেখার এক-চতুর্থাংশের উপর অঙ্কিত বর্গের ক্ষেত্রফলের কত গুণ ? [২১তম বিসিএস, পিএসসি নন ক্যাডার জব-০৩, ’০৭, ’১০, ’১১, ’১১, ’১৩, ’১৩, ‘১৪]
    উত্তরঃ ১৬ গুণ।
    ১৯। একটি সরলরেখার উপর অঙ্কিত বর্গের ক্ষেত্রফল ঐ সরলরেখার অর্ধেকের উপর অঙ্কিত বর্গের ক্ষেত্রফলের কত গুণ ? [২০তম বিসিএস, পিএসসি নন ক্যাডার জব-’০৮, ’১০, ’১১, ’১২, ’১২, ’১৩]
    উত্তরঃ ৪ গুণ।
    ২০। বৃত্তের পরিধি ও ব্যাসের অনুপাত কত হবে? [পিএসসি নন ক্যাডার জব-’০৪, ’০৬, ’০৯, ’১৩, ’১৩, ’১৩, ১৩, ’১৪, ’১৪, ‘১৪]
    উত্তরঃ ২২/৭

    ২১। সামান্তরিকের ক্ষেত্রফল নির্ণয়ের সূত্র কী ? [১৪তম বিসিএস, পিএসসি নন ক্যাডার জব-’০৩, ’০৭, ’১২, ’১২, ’১৩, ‘১৪]
    উত্তরঃ ভূমি ×উচ্চতা।
    ২২। ১ কুইন্টালে কত কেজি হবে? [১৪তম বিসিএস,[পিএসসি নন ক্যাডার জব-’০৫, ’০৭, ’০৯, ‘১১]
    উত্তরঃ ১০০ কেজি।
    ২৩। কোনো ত্রিভুজের তিনটি বাহুকে বর্ধিত করলে উৎপন্ন বহিঃস্থ কোণ তিনটির সমষ্টি কত? [৩৩তম বিসিএস, পিএসসি নন ক্যাডার জব-’০৭, ’০৮, ’১০, ’১২, ’১৩, ‘১৪]
    উত্তরঃ ৩৬০⁰
    ২৪। ১ থেকে ১০০ পর্যন্ত সংখ্যাসমূহের যোগফল কত? [১৮ তম বিসিএস, পিএসসি নন ক্যাডার জব-’০৬, ‘১২]
    উত্তরঃ ৫০৫০।
    ২৫। সমকোণী ত্রিভুজের সমকোণ সংলগ্ন বাহুদ্বয় যথাক্রমে ৩ ও ৪ সেন্টিমিটার হলে উহার অতিভুজ কত হবে ? [১৪তম বিসিএস , [পিএসসি নন ক্যাডার জব-’০৬, ‘ ০৯, ’১১, ‘১৩]
    উত্তরঃ ৫ সেন্টিমিটার।
    ২৬। সমবাহু ত্রিভুজের বাহুর দৈর্ঘ্য যদি a হয়, তবে ক্ষেত্রফল কত হবে? [১৪তম বিসিএস, পিএসসি নন ক্যাডার জব-’১০, ’১১, ’১৪, ‘১৪]
    উত্তরঃ (√3)/4 a²
    ২৭। চিনির মূল্য ২৫% বৃদ্ধি পাওয়াতে কোনো একটি পরিবার চিনি খাওয়া এমনভাবে কমালো যে, চিনি বাবদ ব্যয় বৃদ্ধি পেল না। ঐ পরিবার চিনি খাওয়ার খরচ শতকরা কত কমিয়েছিলো? [১০, ১২, ২৩, ৩৬ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ২০%
    ২৮। a+b+c = 0 হলে, aᶾ+bᶾ+cᶾ এর মান কত? [১০ ম বিসিএস, নন ক্যাডার জব- ১৬, ১৫, ১৪, ১২]
    উত্তরঃ 3abc
    ২৯। টাকায় ৩টি করে আম ক্রয় করে, টাকায় ২ টি করে বিক্রয় করলে শতকরা কত লাভ হবে? [১০,২৬, ৩২ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ৫০%
    ৩০। ১ মিটারে কত ইঞ্চি? [ ১১, ২৫ তম বিসিএস, নন ক্যাডার জব-০৫, ০৬, ১১, ১২, ১৫]
    উত্তরঃ ৩৯.৩৭ উঞ্চি।

    ৩১। বাঙালী জাতির প্রধান অংশ কোন মূল জাতিগোষ্ঠির অন্তর্ভুক্ত ? [৩৬,২৮ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ অস্ট্রিক।
    ৩২। ৬ দফা দাবী কত সালে উত্থাপন করা হয় ? [৩৬, ১৩ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ১৯৬৬ সালে।
    ৩৩। IAEA এর সদর দফতর কোথায় ? [৩৬, ২১, ১১ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ভিয়েনা।
    ৩৪। বাংলাদেশের কোন অঞ্চলকে ৩৬০ আউলিয়ার দেশ বলে ? [ ৩৫, ১৫ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ সিলেট।
    ৩৫। ’অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল’ এর সদর দফতর কোথায় ? [৩৪, ২৪ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ লন্ডন।
    ৩৬। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের প্রথম নির্বাচন কবে অনুষ্ঠিত হয় ? [৩৪, ২৮তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ৭ মার্চ ১৯৭৩।
    ৩৭। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত কত ? [৩২, ১১ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ১০ : ৬।
    ৩৮। বাংলাদেশের লোকশিল্প জাদুঘর কোথায় অবস্থিত ? [৩১, ২২, ১৯, ১৪, ১০ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ সোনারগাঁও।
    ৩৯। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ? [৩১, ২৯, ২২, ১০ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ১৯২১ সালে।
    ৪০। প্রাচীন চন্দ্রদ্বীপের বর্তমান নাম কী ? [৩০, ১১ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ বরিশাল।

    ৪১। বিশ্ব মানবাধিকার দিবস কবে পালিত হয় ? [৩০, ২৬ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ১০ ডিসেম্বর।
    ৪২। বাংলাদেশের ক্ষুদ্রতম ইউনিয়ন পরিষদ কোনটি ? [২৯, ২৮ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ সেন্টমার্টিন।
    ৪৩। মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশকে কয়টি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছে ? [২৯, ২২, ২০, ১৯, ১৫ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ১১ টি।
    ৪৪। ঢাকায় সর্বপ্রথম কবে বাংলার রাজধানী স্থাপিত হয় ? [২৮, ২১, ১০ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ১৬১০ সালে।
    ৪৫। ভারতীয় লোকসভার নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা কত ? [২৭, ২৬ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ৫৪৩।
    ৪৬। বাংলাদেশ কত সালে ইসলামি সম্মেলন সংস্থার সদস্যপদ লাভ করে ? [২৭, ২৬,২২তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ১৯৭৪ সালে।
    ৪৭। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে কোরাম হয় কত জন সদস্যের উপস্থিতিতে? [২৫, ২১ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ৬০ জন।
    ৪৮। মধ্যপ্রাচ্যে প্রথম কখন তেল অবরোধ করা হয়েছিলো? [২৫, ১৭ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ উত্তরঃ ১৯৭৩ সালে।
    ৪৯। বান্দুং শহরটি কোন দেশে অবস্থিত? [২৫, ২৩ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ইন্দোনেশিয়া।
    ৫০। বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার ডিজাইনার কে? [২৪, ১৬ ১৪ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ কামরুল হাসান।

    ৫১। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয় কোন খাত থেকে? [২৩, ২২ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ তৈরি পোশাক থেকে।
    ৫২। দহগ্রাম ছিটমহল কোন জেলায় অবস্থিত? [২২, ১৪, ১৩তম বিসিএস]
    উত্তরঃ লালমনিরহাট জেলায়।
    ৫৩। সার্ক কোন সালে কোথায় প্রতিষ্ঠিত হয়? [২২, ২০ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ১৯৮৫ সালে ঢাকায়।
    ৫৪। বাংলাদেশে কোনো ব্যাক্তির ভোটাধিকার প্রাপ্তির ন্যূনতম বয়স কত ? [২০, ১৯ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ১৮ বছর।
    ৫৫। ’মোনালিসা’ চিত্রটির চিত্রকর কে? [১৮, ১৪ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি।
    ৫৬। শুদ্ধ বানান কোনটি? [১০, ২১ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ মুমূর্ষু।
    ৫৭। ‘কবর’ নাটকটির লেখক কে? [১০, ১৮, ২১ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ মুনীর চৌধুরী।
    ৫৮। ক্রিয়া পদের মূল অংশকে কী বলে? [১০, ১২ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ধাতু।
    ৫৯। ‘’আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি’’ গানটির রচয়িতা কে? [১০, ১৯ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ আব্দুল গফফার চৌধুরী।
    ৬০। বাংলায় কুরআন শরীফের প্রথম অনুবাদক কে? [১০, ১৬ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ভাই গিরিশচন্দ্র সেন।

    ৬১। বাংলা গীতিকবিতায় ‘ভোরের পাখি’ কে? [১১, ১৪ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ বিহারীলাল চক্রবর্তী।
    ৬২। ‘চাচা কাহিনী’র লেখক কে? [১১, ২৯ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ সৈয়দ মুজতবা আলী।
    ৬৩। মধুসূদন দত্ত রচিত ‘বীরঙ্গনা’ কী ধরনের গ্রন্থ? [১২, ৩৬ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ পত্রকাব্য।
    ৬৪। রোহিনী কোন উপন্যাসের নায়িকা? [১২, ১৬ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ কৃষ্ণকান্তের উইল।
    ৬৫। ‘বীরবল’ কোন লেখকের ছদ্মনাম? [১৪, ১৬, ৩২ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ প্রমথ চৌধুরী।
    ৬৬। কোনটি মৌলিক শব্দ? [ ৩৭, ১৪ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ গোলাপ।
    ৬৭। ‘সমকাল’ পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন? [১৫, ১৬, ২৫ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ সিকান্দ্র আবু জাফর।
    ৬৮। সাধু ভাষা ও চলিত ভাষার মূল পার্থক্য কোথায়? [১৫, ১৬ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ক্রিয়াপদ ও সর্বনাম পদের রূপে।
    ৬৯। বাংলা একাডেমি কোন সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে? [১৬, ২৯ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ১৯৫৫ সালে।
    ৭০। ’একুশে ফেব্রুয়ারি’ গ্রন্থের সম্পাদক কে? [১৬, ২০ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ হাসান হাফিজুর রহমান।
    ৭১। উপসর্গের সাথে প্রত্যয়ের পার্থক্য কী? [১৭, ২৪ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ উপসর্গ থাকে শব্দের সামনে আর প্রত্যয় থাকে পেছনে।
    ৭২। নিত্য মূর্ধন্য-ষ যোগে গঠিত শব্দ কোনটি? [২০, ২৪ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ আষঢ়।
    ৭৩। ‘বাঙ্গালা ভাষার ইতিবৃত্ত’ কার রচনা? [২১, ২৪ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ড. মুহম্ম্দ শহীদুল্লাহ।
    ৭৪। ’কল্লোল’ পত্রিকা কোন সালে প্রকাশিত হয়? [২৭, ৩৩ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ ১৯২৩ সালে। প্রকাশক দীনেশরঞ্জন দাস।
    ৭৫। ‘পাখি সব করে রব রাত্রি পোহাইল’ এই পঙক্তিটির রচয়িতা কে? [২৬, ২৭ তম বিসিএস]
    উত্তরঃ মদনমোহন তর্কালঙ্কার।