Category: সাধারণ বিজ্ঞান

General Science

  • এসিড নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

    এসিড নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

    সকল এসিডের রাজা>>> সালফিউরিক এসিড।
    রাজঅম্ল>> নাইট্রিক এসিড ও হাইড্রোক্লোরিক এসিডের দ্রবণ।

    দুর্বল এসিড(জৈব এসিড)
    এসিটিক এসিড
    সাইট্রিক এসিড
    অক্সালিক এসিড
    কার্বোনিক এসিড।

    শক্তিশালী এসিড
    সালফিউরিক এসিড
    নাইট্রিক এসিড
    হাইড্রোক্লোরিক এসিড।

    বোরহানি/ দই >> ল্যাকটিক এসিড
    আমলকী = অক্সালিক এসিড
    কমলা = আসকরবিক এসিড/ ভিটামিন সি
    লেবু = সাইট্রিক এসিড
    তেতুল = টারটারিক এসিড
    অ্যাপেল = ম্যালিক এসিড
    টমেটো = ম্যালিক এসিড
    দুধ= ল্যাক্টিক এসিড
    পেঁপে = প্যাঁপেইন
    মরিচ = ক্যাপসিন
    ধুতরা = ডেটুরিন
    কলা= লৌহ
    বাদাম= ম্যাগনেসিয়াম
    পানের রস= মেউসিলেজ
    খেজুরের রস= ফ্রুক্টোজ
    কচু= ক্যালসিয়াম অক্সালেট , লৌহ।

    ভিনেগার >> ৬-৫% এসিটিক এসিডের দ্রবণ
    পিপড়ার কামড়ে নি:সৃত হয় >> ফরমিক এসিড।
    মৌমাছি হুল ফুটালে নি:সৃত হয় >> ফরমিক এসিড, মেলিটিন, অ্যাপামিন।
    বিচ্ছু , বোলতা হুল ফুটালে প্রচন্ড জ্বালা হয় >> হিস্টামিন নামক ক্ষারক পদার্থ থাকার কারণে।
    এসব কামড়ের জ্বালাপোড়া নিবারণে ক্যালামিন বা জিংক কার্বনেট ব্যবহৃত হয় ।

    পাকস্থলীতে থাকে >> হাইড্রোক্লোরিক এসিড।
    কোমল পানীয় পান করলে হজম তাড়াতাড়ি হয় কারণ >> সোডিয়াম বাইকার্বনেট(একে বেকিং সোডাও বলে) থাকার কারণে।
    সৌর বিদ্যুত তৈরির জন্য সৌরপ্যানেলের জন্য বা বাসা বাড়িতে আইপিএস চালানোর জন্য বা গাড়িতে ব্যাটারি ব্যবহার করা হয় >>> সালফিউরিক এসিড।
    সোডিয়াম বেনজয়েট >> ফলের রস, ফলের শাঁস ইত্যাদি সংরক্ষনে ব্যবহৃত হয় ।
    সরবিক এসিড>> দই , মিষ্টি, পনির, মাখন, বেকারী সামগ্রী সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয় ।
    কালটার>> আম যাতে দ্রুত না পাকে সেজন্য ব্যবহৃত হয় । এটি এক প্রকার হরমোন।
    আম জলপাই সংরক্ষনে>> ভিনেগার এসিড বা এসিটিক এসিড ব্যবহৃত হয় ।
    টয়লেট পরিস্কার হিসেবে >> হাইড্রোক্লোরিক এসিড, নাইট্রিক এসিড ও সালফিউরিক এসিড।
    ক্ষারীয় মাটির ক্ষারত্ব দূর করণে ব্যবহৃত হয় >>নাইট্রিক এসিড, ফসরিক এসিড, সালফিউরিক এসিড এর সার।
    এসিড ছোড়ার শাস্তি >> যাবজ্জীবন কারাদন্ড থেকে মৃত্যু দন্ডহতে পার।

  • অম্ল,ক্ষারক ও লবণের ব্যবহার

    অম্ল,ক্ষারক ও লবণের ব্যবহার

    ১. দুর্বল এসিড – যে সকল এসিড পানিতে আংশিকভাবে বিয়োজিত হয় অর্থাৎ যতগুলো এসিডের অণু থাকে তার সবগুলো হাইড্রোজেন আয়ন(H+) তৈরি করে না। জৈব এসিডসমূহ দুর্বল এসিডের অন্তর্ভুক্ত। উদাহরণঃ এসিটিক এসিড(CH3COOH),সাইট্রিক এসিড(C6H8O7) ও অক্সালিক এসিড(HOOC-COOH) । ব্যতিক্রমঃ কার্বোনিক এসিড(H2CO3) ইহা জৈব এসিড নয় কিন্তু দুর্বল এসিড।
    ২. শক্তিশালী এসিড – যে সকল খনিজ এসিড পানিতে পুরোপুরি বিয়োজিত হয় অর্থাৎ যতগুলো এসিডের অণু থাকে তার সবগুলো হাইড্রোজেন আয়ন(H+) তৈরি করে।উদাহরণঃ সালফিউরিক এসিড(H2SO4),নাইট্রিক এসিড(HNO3) ও হাইড্রোক্লোরিক এসিড(HCl)
    ৩. ভিটামিন সি/এসকরবিক এসিড – ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। এর অভাবে স্কার্ভি রোগ হয়।
    ৪. আম,জলপাই ইত্যাদির আচার সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয় – ভিনেগার বা এসিটিক এসিড(CH3COOH)
    ৫. বোরহানি বা দই –এ বিদ্যমান এসিডের নাম – ল্যাকটিক এসিড ; হজমে সহায়তা করে ।

    ৬. পাউরুটি ফোলাতে ব্যবহৃত হয় – বেকিং সোডা। তাপ দিলে বেকিং সোডা ভেঙে কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপন্ন হয়, যা পাউরুটি ফুলিয়ে তোলে।
    ৭. টয়লেট পরিষ্কারকের মূল উপাদান – শক্তিশালী এসিড HCl,HNO3,H2SO4
    ৮. সৌর প্যানেল, IPS(Instant Power Supply) বা গাড়িতে যে ব্যাটারি ব্যবহার করা হয় তার অত্যাবশ্যকীয় উপাদান – সালফিউরিক এসিড
    ৯. বোলতা/ভীমরুল ও বিচ্ছুর হুলে থাকে – হিস্টামিন নামক ক্ষারক।মলম হিসেবে ব্যবহার করা হয় ভিনেগার বা বেকিং সোডা যেগুলো এসিড। এসিড ক্ষারক বিক্রিয়ায় জ্বালা প্রশমিত হয়।
    ১০. সার কারখানায় রাসায়নিক সার যেভাবে তৈরি হয় –
    ফসফরিক এসিড[H3(PO4)] থেকে – অ্যামোনিয়াম ফসফেট [(NH4)3 PO4]
    সালফিউরিক এসিড থেকে – অ্যামোনিয়াম সালফেট [(NH4)2 SO4]
    নাইট্রিক এসিড থেকে – অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট NH4 NO3

    ১১. এসিড ছোড়ার শাস্তি – যাবজ্জীবন কারাদণ্ড থেকে মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত (নারী ও শিশু নির্যাতন আইন ১৯৯৫ অনুযায়ী)
    ১২. pH কী – কোনো একটি জলীয় দ্রবণে হাইড্রোজেন আয়নের ঘনমাত্রার[H+] নেগেটিভ লগারিদমকে pH বলে। pH এর মান কোনো দ্রবণের অম্ল ,ক্ষারক বা নিরপেক্ষতা নির্দেশ করে। যেমনঃ
    কোনো দ্রবণের pH = ৭ হলে তা নিরপেক্ষ জলীয় দ্রবণ বা বিশুদ্ধ পানি হবে ।
    কোনো দ্রবণের pH < ৭ হলে তা অম্লীয় বা এসিডীয় দ্রবণ ।
    কোনো দ্রবণের pH > ৭ হলে তা ক্ষারীয় দ্রবণ।
    ১৩. আমাদের ধমনীর রক্তের pH – প্রায় ৭.৪(~০.৪ হেরফের হলে মারাত্মক বিপর্যয় এমনকি মৃত্যু হতে পারে)
    ১৪. জিহ্বার লালার সবচেয়ে কার্যকর ভূমিকা রাখতে প্রয়োজনীয় pH হলো – ৬.৬
    ১৫. আমাদের পাকস্থলীতে খাদ্য হজম করতে দরকারি pH হলো – ২ (~০.৫ হেরফের হলে বদহজম সৃষ্টি করে)

    ১৬.আমাদের প্রসাবের স্বাভাবিক pH হলো- ৭ এর কম
    ১৭. মাটির pH – ৪ থেকে ৮ হয়ে থাকে।
    ১৮. নবজাতক শিশুর ত্বকের pH – ৭ এর কাছাকাছি
    ১৯. এসিড ও ক্ষারের বিক্রিয়ায় উৎপন্ন হয় – নিরপেক্ষ পদার্থ লবণ এবং পানি
    ২০. ক্ষারক লাল বর্ণের লিটমাস কাগজের রং পরিবর্তন করে নীল করে।
    ক্ষারক কমলা বর্ণের মিথাইল অরেঞ্জের রং পরিবর্তন করে হলুদ করে।
    ক্ষারক লাল বর্ণের মিথাইল রেডের রং পরিবর্তন করে হলুদ করে।
    ক্ষারক বর্ণহীন ফেনলফথ্যালিনের রং পরিবর্তন করে গোলাপি করে; ফেনলফথ্যালিন(Phenolphthalein) একটি বর্ণহীন দুর্বল এসিড।

    বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা
    কৃষি জমিতে প্রধানত চুন ব্যবহার করা হয় –
    মাটির অম্লতা হ্রাসের জন্য।
    নিম্নের কোনটি বেকিং পাউডারের মূল উপাদান
    — সোডিয়াম বাই কার্বনেট
    ফুল ও ফলের মিষ্টি গন্ধের জন্য দায়ী কোনটি?
    উ এস্টার।
    পাকা কলায় কোন এস্টার থাকে?
    উ অ্যামাইল অ্যাসিটেট।
    পাকা আনারসে কোন এস্টার থাকে?
    উ ইথাইল বিউটারেট।
    বোলতা,মৌমাছি ও লাল পিঁপড়া প্রভৃতির কামড়ে কি থাকে?
    উ ফরমিক এসিড(মিথানয়িক এসিড)।
    কাপড়ে কালির দাগ লাগলে কিভাবে উঠানো যায়?
    উ দাগের উপর লেবুর র
    দিয়ে ঘষে।
    লেবুর রসে থাকে..
    উ সাইট্রিক এসিড।
    আমলকিতে থাকে..
    উ অক্সালিক এসিড।
    আপেল,টমেটোতে থাকে..
    উ ম্যালিক এসিড।
    তেতুল বা আঙ্গুরে থাকে..
    উ টারটারিক এসিড।
    কমলালেবুতে থাকে..
    উ অ্যাসকরবিক এসিড।
    দুধে থাকে..
    উ ল্যাকটিক এসিড।
    কচু খেলে চুলকায় কেন ?
    = ক্যালসিয়াম অক্সালেট থাকার কারণে
    ব্লিচিং পাউডারের রাসায়নিক নাম
    = ক্যালসিয়াম ক্লোরো হাইপো ক্লোরাইড
    ডেটলের প্রধান উপাদান
    = ট্রাইক্লোরোফেনল

    আমাদের খাদ্যদ্রব্য হজম করার জন্য পাকস্থলীতে অত্যাবশকীয় এসিড
    = হাইড্রোক্লোরিক এসিড
    “অ্যালুমিনিয়াম সালফেটকে” চলতি বাংলায় কী বলে…..?
    = ফিটকিরি
    সলিড ফিনাইল ব্যবহার করা হয়_
    পায়খানা ও প্রসাব খানায়
    সাপের উপদ্রব কমানোর জন্য ব্যবহৃত হয় কোন এসিড?
    ➟ কার্বোলিক এসিড
    সোনার গহনা তৈরির সময় ব্যবহৃত হয় কোন এসিড?
    ➟ নাইট্রিক এসিড
    মানুষের খাদ্যের মধ্যে অবস্থিত এসিডগুলো হল?
    ➟ জৈব এসিড
    পাকস্থলীতে খাদ্যদ্রব্য হজমে কাজ করে কোন এসিড?
    ➟ হাইড্রোক্লোরিক এসিড
    এসিডের সাথে ক্ষারকের বিক্রিয়ায় উৎপন্ন হয়__
    লবণ ও পানি
    আম , জলপাই ইত্যাদি নানা রকম আচার সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয়
    = এসিডির এসিড বা ভিনেগার
    টেস্টিং সল্ট -এর রাসায়নিক নাম কী ?
    =সোডিয়াম মনোগ্লুটামেট
    ◈ যদি পানির PH এর মান ৭ হয়, তবে তা –
    =নিরপেক্ষ পানি

  • 9-10 শ্রেণির জীববিজ্ঞান বইয়ের ১১৯টি প্রশ্ন ও উত্তর

    9-10 শ্রেণির জীববিজ্ঞান বইয়ের ১১৯টি প্রশ্ন ও উত্তর

    ১। জীববিজ্ঞানের জনক
    = এ্যারিস্টোটল
    ২। জীবের সার্বিক অঙ্গস্থানিক গঠন বর্ণনা করে জীববিজ্ঞানের কোন শাখা?
    = মরফোলজি বা অঙ্গসংস্থান
    ৩। প্রাগৈতিহাসিক জীবের বিবরণ ও জীবাশ্ম সম্পর্কে আলোচিত হ য়?
    = প্যালিওনটলজি বা প্রত্নতত্ত্ববিদ্যায়
    ৪। জীবের শ্রেণিবিন্যাস ও দ্বি নাম করণের জনক কে ?
    = ক্যারোলাস লিনিয়াস
    ৫। জীবের শ্রেণিবিন্যাসে কতটি ধাপ রয়েছে ?
    = ৭টি
    ৬। দোয়েল পাখির বৈজ্ঞানিক নাম
    =Copsychus saularis
    7। জীববিজ্ঞানের কোন শাখায় কীটপতঙ্গ নিয়ে আলোচনা করা হয় ?
    = এন্টোমোলজি

    ৮। নিউক্লিয়াসের সংগঠনের ভিত্তিতে কোষ কত প্রকার ?
    = ২প্রকার । যথা : আদি কোষ , প্রকত কোষ
    ৯ । কাজের ভিত্তিতে কোষ কত প্রকার ?
    =২প্রকার । দেহ কোষ , জনন কোষ
    ১০ । কোষের শক্তির উৎপাদন কেন্দ্র বা পাওয়ার হাউস হলো
    = মাইটোকণ্ড্রিয়া
    ১১। প্লাস্টিড কত প্রকার ?
    = ৩প্রকার । ক্রোমো, ক্লোরো , লিউকো
    ১২। প্রাণিকোষ বিভাজনে সহায়তা করে কোন কোষীয় অঙ্গানু ?
    = সেন্ট্রিওল্
    ১৩। গলজি বস্তু কোথায় পাওয়া যায় ?
    = প্রাণি কোষে
    ১৪ । জীব কোষকে জীবাণুর হাত থেকে রক্ষা করে
    = লাইসোজোম

    ১৫। উদ্ভিদ টিস্যু প্রধানত কত প্রকার ?
    = ২প্রকার । ভাজক , স্থায়ী
    ১৬। স্থায়ী টিস্যু কত প্রকার ?
    = ২ প্রকার । সরল , জটিল
    ১৭। সরল টিস্যু কত প্রকার ?
    = ৩প্রকার । প্যারেনকাইমা, কোলেনকাইমা , স্কেরেনকামইমা
    ১৮ । জটিল টিস্যু কত প্রকার ?
    = ২ প্রকার । জাইলেম ও ফ্লোয়েম
    ১৯ । জাইলেম টিস্যুর কোষ কোন গুলো
    = ট্রাকিড , ভেসেল , জাইলেম , প্যারেনকাইমা, জাইলেম ফাইবার ।
    ২০। প্রাণিটিস্যুর কত প্রকার ?
    = ৪ প্রকার । আবরণী, যোজক, পেশি, স্নায়ু টিস্যু ।
    ২১। আবরণী টিস্যু কত প্রকার ?
    = ৩ প্রকার
    ২২। হৃদপেশি বা কার্ডিয়াক পেশি কেমন ?
    = এক ধরণের অনৈচ্ছিক পেশি ।
    ২৩। স্নায়ু টিস্যুর একক কী?
    = নিউরণ
    ২৪। বৃক্কের একক
    = নেফ্রণ
    ২৫। কোষ বিভাজন কত প্রকার ?
    = ৩ প্রকার । অ্যামাইটোসিস, মাইটোসিস (দেহ কোষে), মিয়োসিস (জনন কোষো।
    ২৬। ব্যাকটেরিয়া, নীলাভ সবুজ শৈবাল , ঈস্ট প্রভৃতিতে কোন কোষ বিভাজন হয় ?
    = অ্যামাইটোসিস
    ২৭। মাইটোসিস কোষ বিভাজনের ধাপ কয়টি?
    = ৫ টি । প্রোফেজ, প্রো-মেটাফেজ, মেটাফেজ, অ্যানাফেজ, টেলোফেজ ।
    ২৮। কোষ বিভাজনের কোন পর্যাযে নিউক্লিয়ার মেমব্রেন ও নিউক্লিওলাসের সম্পূর্ণ বিলুপ্তি ঘটে ?
    = মেটাফেজ
    ২৯ । কোন কোষ বিভাজনের কারণে বহুকোষী জীবের দৈহিক বৃদ্ধি ঘটে ?
    = মাইটোসিসে ।

    ৩০ । জৈব মুদ্রা বা জৈব শক্তি নামে পরিচিত
    = ATP
    ৩১। সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় ATP – কত কিলোক্যালরি শক্তি আবদ্ধ হয় ?
    = ৭৩০০
    ৩২। সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার পর্যায় কতটি ?
    = ২টি ।
    ৩৩. C4 – উদ্ভিদ কারা ?
    = ভুট্টা, আখ, মুথা ঘাস ।
    ৩৪ ।কোন আলোতে সালেকসংশ্লেষণ হয় না ?
    = সবুজ ও হলুদ ( লাল আলোতে বেশি)
    ৩৫। সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার অপটিমাম তাপমাত্রা
    = ২২-৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস
    ৩৬। ক্লোরোফিলের প্রধান উপাদান
    = নাইট্রোজেন ও ম্যাগনেসিয়াম
    ৩৭। শ্বসনের অপটিমাম তাপমাত্রা
    = ২০-৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস
    ৩৮।সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় উপজাত হিসেবে নির্গত হয় কোনটি ?
    = অক্সিজেন ।
    ৩৯। উদ্ভিদের মুখ্য পুষ্টি কয়টি ?
    = ৯টি । Mg, K, Na, C, H , O, P, S
    ৪০। উদ্ভিদের গৌণ পুষ্টি কয়টি ?
    = ৭টি ।

    ৪১। কিসের অভাবে পাতা হলুদ হয়ে যায় ?
    = নাইট্রোজেন
    ৪২। কিসের অভাবে পাতা, ফুল, ফল ঝরে যায় ও উদ্ভিদ খর্বাকার হয় ?
    = ফসফরাসের
    ৪৩। কিসের অভাবে পাতার শীর্ষ ও কিনারা হলুদ ও মৃত অঞ্চল সৃষ্টি হয় ?
    = পটাসিয়াম
    ৪৪। কিসের অভাবে উদ্ভিদের ফুলের কুড়ি জন্ম ব্যাহত হয় ?
    = বোরন
    ৪৫। খাদ্যপ্রাণ বলা হয় কাকে ?
    = ভিটামিনকে
    ৪৬। সুষম খাদ্যে আমিষ: চর্বি : শর্করা
    = ৪: ১:১
    ৪৭। দৈনিক কত গ্লাস পানি পান করা উচিত ?
    = ৭-৮ গ্লাস
    ৪৮। কোন খাবারে সবচেয়ে বেশি আমিষ আছে ?
    = মুরগির মাংস ( ২৫.৯/ ১০০ গ্রাম ) মসুর ২৫.১ গ্রাম ।
    ৪৯। একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষের দৈহিক ওজনের কত % পানি ?
    = ৪৫-৬০ % ( অন্য জায়গা দেওয়া আছে > ৬০-৭৫%)
    ৫০। রক্তে হিমোগ্লোবিনের অভাব হলে কোন রোগ হ য় ?
    = রক্তশূন্যতা বা এ্যানিমিয়া
    ৫১। মুখগহ্বরে খাদ্যকে পিচ্ছিল করে কে ?
    = লালা গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত মিউসিন
    ৫২। লালা গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত এনজাইমের নাম ?
    = টায়ালিন ও মলটেজ।
    ৫৩। মানুষদের স্থায়ী দাঁত কত প্রকার ?
    = ৪ প্রকার ।
    ৫৪। মানবদেহের সবচেয়ে বড় গ্রন্থি কোনটি ?
    = যকৃত । একে জীবনের রসায়ন গবেষণাগার বলা হয় ।
    ৫৫। কোন এনজাইম আমিষকে এ্যামাইনো এসিড এসিডে পরিণত করে ?
    = পেপসিন ও ট্রিপসিন (
    ৫৬। কোন এসিড পাকস্থলীতে খাদ্য পরিপাকে সহায়তা করে ?
    = হাইড্রোক্লোরিক এসিড
    ৫৭। ডায়ারিয়া হয় কিসের কারণে?
    = রোটা ভাইরাসের
    ৫৮। সুগন্ধ ও দুর্গন্ধ কোন প্রক্রিয়া বাতাসে ছড়ায় ?
    = ব্যাপন
    ৫৯। প্রোটোপ্লাজমের কত % পানি ?
    = ৯০ %
    ৬০ । শুকনা কিসমিস ফুলে ওঠে কোন প্রক্রিয়া ?
    = অভিস্রবণ

    ৬১ । গাছের পাতা শুকিয়ে যায় না কেন ?
    = প্রস্বেদনের কারণে
    ৬২। রক্ত উপাদান কত প্রকার ?
    ২ প্রকার । রক্তরস ও রক্তকনিকা
    ৬৩। রক্ত কণিকা কত প্রকার ?
    – ৩ প্রকার । লোহিত , শ্বেত ও অনুচক্রিকা
    ৫৪। জীবনীশক্তির মুল কী ?
    = রক্ত
    ৫৫। রক্তে রক্তরসের পরিমাণ কত ?
    = ৫৫ভাগ
    ৫৬। কিসের জন্য রক্ত লাল হয় ?
    = হিমোগ্লোবিনের জন্য ।
    ৫৭। হিমোগ্লোবিনের কাজ কী?
    = অক্সিজেন পরিবহন
    ৫৮। শ্বেত কণিকা কোন প্রক্রিয়া রোগ জীবাণু ধ্বংস করে ?
    = ফ্যাগোসাইটোসিস
    ৫৯। রক্ত তঞ্চনে সহায়তা করে ?
    = অনুচক্রিকা
    ৬০। রক্তের গ্রুপ কয়টি ?
    = ৪টি । A, B, AB, O .
    ৬১. সর্বজনীন দাতা গ্রুপ কে ?
    = ও
    ৬২। সর্বজনীন গ্রহিতা কে ?
    = AB
    ৬৩। একজন সুস্থ মানুষের দেহ থেকে কত লিটার রক্ত বাহির করে নিলে কোন অসুবিধা হয না ?
    = ৪৫০ মি.লি
    ৬৪ । মানবদেহে প্রতি সেকেন্ড কি পরিমাণ লোহিত কণিকা উৎপন্ন হ য়?
    = ২০ লক্ষ
    ৬৫। হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ঠ কয়টি ?
    = ৪টি

    ৬৬। হৃদপিন্ডের সংকোচনকে বলে
    = সিস্টোল
    ৬৭। হৃদপিন্ডের প্রসারণকে বলে
    = ডায়াস্টোল
    ৬৮। একজন আদর্শ মানুষের রক্তচাপ
    = ৮০/১২০ ।
    ৬৯। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে ২০২০ সালে বিশ্বের এক নম্বর মরণব্যাধি হবে
    = স্ট্রোক ও করোনারি ধমনির চাপ
    ৭০। রক্তচাপ মাপা হয
    = স্ফিগমোম্যানোমিটার
    ৭১। আমাদের শরীরের জন্য উপকারী কোলেস্টরল কোনটি ?
    = HDL
    72. আমাদের রক্তে LDL – এর পরিমাণ
    = ৭০%
    ৭৩. অ্যানজিনা কী?
    = হৃদপিন্ডে রক্ত চলাচল কমে গেলে ব্যথা অনুভূত হওয়া
    ৭৪। সূর্যালোকের উপস্থিতিতে চামড়ায় ভিটামিন তৈরিতে ভূমিকা রাখে কে ? –
    = কোলেস্টেরল
    ৭৫। ব্লাড ক্যান্সারকে বলা হয়
    = লিউকোমিয়া ( শ্বেত কণিকার আধিক্য

    ৭৬। বাতজ্বর হয় কী কারণে ?
    = স্ট্রেপটোকক্কাস অনুজীবের কারণে
    ৭৭। শ্বাসনালি সংক্রান্ত রোগ
    = হাপানি, ব্রংকাইটিস , নিউমোনিয়া (ফুসফুসের । ব্যাকটেরিয়া) , যক্ষ্মা ( বায়ু বাহিত) ।
    ৭৮। রক্ত সম্পূর্ণ অকোজো ও বা বিকল হবার পর বৈজ্ঞানিক উপায়ে রক্ত পরিশোধিত করার পদ্ধতিকে বলে
    = ডায়ালাইসিস
    ৭৯। মানব দেহে কতটি হাড় রয়েছে ?
    = ২০৬টি
    ৮০। কলমে মূল গজানো, অকালে ফল ঝড়ে যাওয়া রোধ ও বীজহীন ফল তৈরি ব্যবহৃত হয় কোনটি?
    = অক্সিন
    ৮১ । ফুল ফোটাতে, বীজের সুপ্তাবস্থা দৈর্ঘ্য কমাতে , এবং অঙ্কুরোদগমে ব্যবহৃত হয় ?
    = জিবেরেলিন
    ৮২। ফল পাকাতে
    = ইথিলিন
    ৮৩। জীবনের রাসায়নিক দূত হলো
    = হরমোন
    ৮৪। গুরু মস্তিষ্ক বলা হয়
    = সেরিব্রামকে
    ৮৫। পনস কোথায় থাকে ?
    = পশ্চাৎমস্তিষ্কে

    ৮৬। অ্যাক্সন ও ডেনড্রাইট কার অংশ
    = নিউরণের
    ৮৭। মানব মস্তিষ্কে উদ্দীপনার বেগ
    = প্রায় ১০০ মিটার
    ৮৮। েএকটি নিউরণের অ্যাক্সেনের সাথে দ্বিতীয় নিউরণের ডেনড্রাইটের সংযোগ স্থলকে বলা হয়
    = সিনাপসিস
    ৮৯। ইনসুলিন হরমোন নিঃসৃত হয় ……
    = আইলেটস অব ল্যাঙ্গার হ্যান্স থেকে ।
    ৯০ । পারকিনসন্স রোগ কিসের ?
    = মস্তিষ্কের
    ৯১। এপিলেপসি রোগ কিসের ?
    =মস্তিষ্কের
    ৯২। একটি সম্পূর্ণ ফুলে কয়টি অংশ ?
    = ৫টি
    ৯৩। জবা, কুমড়া , সরিষা ফুলের পরাগায়ন হয় কিসের মাধ্যমে?
    = কীটপতঙ্গ
    ৯৪। ধানের ফুলের পরাগায়ন হয় কিসের মাধ্যমে?
    = বায়ুর মাধ্যমে
    ৯৫। পাতা শ্যাওলা ফুলের পরাগায়ন হয় কিসের মাধ্যমে?
    = পানি
    ৯৬। কদম , শিমুল , কচু ফুলের পরাগায়ন হয় কিসের মাধ্যমে?
    = প্রাণীপরাগী
    ৯৭। প্রাণীর প্রজনন হয় কত প্রকারে?
    = ২ প্রকারে / যৌন ও অযৌন
    ৯৮ । এইডস রোগ আবিষ্কৃত হয় কবে ?
    = ১৯৮১
    ৯৯। এইডস রোগের জীবাণু শরীরে প্রবেশের কতদিন পর লক্ষণ প্রকাশ পায় ?
    = ৬মাস
    ১০০। জীবের বংশগতি ও বিবর্তন আলোচিত হয়
    = জেনেটিক্সে

    ১০১ । বংশগতির বাহক ও ধারক
    = জিন
    ১০২ । ক্রোমোজোমের যে স্থানে জিন থাকে তাকে বলে
    = লোকাস
    ১০৩। বংশগতির ভৌতভিত্তি হলো
    = ক্রোমোসোম
    ১০ ৪। ডিএনএর আনবিক গঠন আবিষ্কার করেছেন কে?
    = ওয়াটসন ও ক্রিক ( ১৯৫৩সালে )
    ১০৫। মানবদেহে ক্রোমোজোমের সংখ্যা
    = ৪৬টি বা ২৩ জোড়া । ২২ জোড়া অটোজোম , ১ জোড়া সেক্স ।
    ১০৬। ডিএনএ বিশ্লেষণ পদ্ধতিকে বলা হয়
    = সেরোলজি
    ১০৭। জেনেটিক ডিসঅর্ডার জনিত রোগ
    = থ্যালাসেমিয়া ( লোহিত কণিকার আধিক্য ) , ক্লালার ব্লাইন্ড
    ১০৮। পরিবেশে জীব উপাদানগুলো কত প্রকার ?
    = ৩ প্রকার । খাদক, উৎপাদক, বিয়োজক
    ১০৯। কমেনসেলিজমের ( দুটি উদ্ভিদের মধ্যে একজন উপকৃত হওয়া) উদাহরণ
    = রোহিণী উদ্ভিদ
    ১১০। মিউচুয়ালিজম ( উভয় উদ্ভিদ উপকৃত হওয়া) উদাহরণ
    = মৌমাছি, প্রজাপতি, পোকামাকড়ের বাদুড় এর সাথে গাছের সম্পর্ক

    ১১১ । সিমবায়োসিস কি?
    = একই সাথে একাধিক উদ্ভিদ বসবাসের করলে তাদের সাথে যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে ।
    ১১২। বায়োটেকনলোজি শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন
    = কার্ল এরিক
    ১১৩। টিস্যুকালচারের উদ্দেশ্যে উদ্ভিদের যে অংশ পৃথক করা হয় তাকে কি বলে ?
    = এক্সপ্লান্ট
    ১১৪। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর মাধ্যমে উৎপাদিত জীবকে বলে
    = GMO ( Genetically Modified Organism ) , GE ( Genetically Engineered , Transgenic
    ১১৫। ছোট দিনের উদ্ভিদ
    = চন্দ্রমল্লিকা , ডালিয়া
    ১১৬। বড় দিনের উদ্ভিদ
    = লেটুস , ঝিঙা
    ১১৭। আলোক নিরপেক্ষ দিনের উদ্ভিদ
    =শসা , সূর্যমুখী
    ১১৮।শৈত প্রদান করে ফুল ধারণ কে ত্বরান্বিত করার প্রক্রিয়াকে বলে
    = ভার্নালাইজেশন
    ১১৯। বীজ বপনের পর কত তাপমাত্রা প্রয়োগ করলে উদ্ভিদের স্বাভাবিক পুষ্প প্রস্ফুটন ঘটে ?
    = ২-৫ডিগ্রি সেলসিয়াস