ওজোনস্তর ক্ষয়(Ozone depletion)

ওজোনস্তর ক্ষয়

ওজোনস্তর ক্ষয় (Ozone depletion)দুটি স্বতন্ত্র কিন্তু সম্পর্কযুক্ত ঘটনা যা ১৯৭০ এর দশক থেকেই পরিলক্ষিত হচ্ছে। পৃথিবীর স্ট্রাটোমণ্ডলের ওজোনস্তর আয়তনে প্রতি দশকে ৪% হ্রাস পাচ্ছে এবং এর বেশিরভাগ অংশই ঘটছে পৃথিবীর মেরু অঞ্চলের স্ট্রাটোমণ্ডল মন্ডলে। এই সাম্প্রতিক ঘটনাটি ওজোনস্তর ছিদ্র বলা হয়ে থাকে।

এই ঘটনাটি ওজোনস্তরের ওজোন অণুর হ্যালোজেন দ্বারা প্রভাবকীয় ক্ষয়ের ফলে হয়ে থাকে।[১] এই হ্যালোজেন অণুর মূল উৎস হল মানবসৃষ্ট হ্যালোকার্বণ হিমায়ন পদার্থের সালোক বিভাজন। যেমনঃ ক্লোরোফ্লুরোকার্বন, ফ্রেয়ন, হ্যালোয়াঅ্যালকেন ইত্যাদি। ভূপৃষ্ঠ থেকে নির্গমনের পর এই সকল যৌগ স্ট্র্যাটোমণ্ডলে গিয়ে পৌছে।[২] এই ঘটনাটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে হ্যালোজেন যৌগের বৃদ্ধির ফলে ঘটে থাকে। CFC (ক্লোরোফ্লুরোকার্বনস) এবং অন্যান্য ক্ষয়কারী অন্যান্য যৌগসমূহকে ওজোনস্তর ক্ষয়কারী যৌগ (‘ODS) হিসেবে অভিহিত করা হয়ে থাকে। ওজোনস্তর ক্ষতিকর অতিবেগুনী রশ্মি যেমন UVB তরঙ্গ (২৮০–৩১৫ nm) পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে প্রবেশে বাধা প্রদান করে। পরিলক্ষিত ওজোনক্ষয় বিশ্বে ব্যপক উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে যার ফলে মন্ট্রিয়াল চুক্তি গৃহীত হয়েছে, যার ফলে ক্লোরোফ্লুরোকার্বনস, হ্যালোজেন এবং অন্যান্য ওজোনস্তর ক্ষয়কারী রাসায়নিক উৎপাদন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

Ozone depletion

বিভিন্ন গবেষণার তথ্যানুযায়ী ধারণা করা হয় যে, ওজোনস্তরের ক্ষয়ের ফলে যে অতিবেগুনী রশ্মি পৃথিবীতে প্রবেশ করে তা ত্বকের ক্যানসার, ছানি,[৩] উদ্ভিদজগতের ক্ষতি, প্ল্যাঙ্কটন হ্রাস, সমুদ্রের জীবের হ্রাস ইত্যাদির সমস্যার কারণ হতে পারে।

ওজোনস্তর ক্ষয় (Ozone depletion)দুটি স্বতন্ত্র কিন্তু সম্পর্কযুক্ত ঘটনা যা ১৯৭০ এর দশক থেকেই পরিলক্ষিত হচ্ছে। পৃথিবীর স্ট্রাটোমণ্ডলের ওজোনস্তর আয়তনে প্রতি দশকে ৪% হ্রাস পাচ্ছে এবং এর বেশিরভাগ অংশই ঘটছে পৃথিবীর মেরু অঞ্চলের স্ট্রাটোমণ্ডল মন্ডলে। এই সাম্প্রতিক ঘটনাটি ওজোনস্তর ছিদ্র বলা হয়ে থাকে।

Ozone depletion

এই ঘটনাটি ওজোনস্তরের ওজোন অণুর হ্যালোজেন দ্বারা প্রভাবকীয় ক্ষয়ের ফলে হয়ে থাকে।[১] এই হ্যালোজেন অণুর মূল উৎস হল মানবসৃষ্ট হ্যালোকার্বণ হিমায়ন পদার্থের সালোক বিভাজন। যেমনঃ ক্লোরোফ্লুরোকার্বনফ্রেয়নহ্যালোয়াঅ্যালকেন ইত্যাদি। ভূপৃষ্ঠ থেকে নির্গমনের পর এই সকল যৌগ স্ট্র্যাটোমণ্ডলে গিয়ে পৌছে।[২] এই ঘটনাটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে হ্যালোজেন যৌগের বৃদ্ধির ফলে ঘটে থাকে। CFC (ক্লোরোফ্লুরোকার্বনস) এবং অন্যান্য ক্ষয়কারী অন্যান্য যৌগসমূহকে ওজোনস্তর ক্ষয়কারী যৌগ (‘ODS) হিসেবে অভিহিত করা হয়ে থাকে। ওজোনস্তর ক্ষতিকর অতিবেগুনী রশ্মি যেমন UVB তরঙ্গ (২৮০–৩১৫ nm) পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে প্রবেশে বাধা প্রদান করে। পরিলক্ষিত ওজোনক্ষয় বিশ্বে ব্যপক উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে যার ফলে মন্ট্রিয়াল চুক্তি গৃহীত হয়েছে, যার ফলে ক্লোরোফ্লুরোকার্বনস, হ্যালোজেন এবং অন্যান্য ওজোনস্তর ক্ষয়কারী রাসায়নিক উৎপাদন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

বিভিন্ন গবেষণার তথ্যানুযায়ী ধারণা করা হয় যে, ওজোনস্তরের ক্ষয়ের ফলে যে অতিবেগুনী রশ্মি পৃথিবীতে প্রবেশ করে তা ত্বকের ক্যানসারছানি,[৩] উদ্ভিদজগতের ক্ষতি, প্ল্যাঙ্কটন হ্রাস, সমুদ্রের জীবের হ্রাস ইত্যাদির সমস্যার কারণ হতে পারে।

ওজোনস্তর ক্ষয়(Ozone depletion) দুটি স্বতন্ত্র কিন্তু সম্পর্কযুক্ত ঘটনা যা ১৯৭০ এর দশক থেকেই পরিলক্ষিত হচ্ছে। পৃথিবীর স্ট্রাটোমণ্ডলের ওজোনস্তর আয়তনে প্রতি দশকে ৪% হ্রাস পাচ্ছে এবং এর বেশিরভাগ অংশই ঘটছে পৃথিবীর মেরু অঞ্চলের স্ট্রাটোমণ্ডল মন্ডলে। এই সাম্প্রতিক ঘটনাটি ওজোনস্তর ছিদ্র বলা হয়ে থাকে।

Ozone depletion

এই ঘটনাটি ওজোনস্তরের ওজোন অণুর হ্যালোজেন দ্বারা প্রভাবকীয় ক্ষয়ের ফলে হয়ে থাকে।[১] এই হ্যালোজেন অণুর মূল উৎস হল মানবসৃষ্ট হ্যালোকার্বণ হিমায়ন পদার্থের সালোক বিভাজন। যেমনঃ ক্লোরোফ্লুরোকার্বনফ্রেয়নহ্যালোয়াঅ্যালকেন ইত্যাদি। ভূপৃষ্ঠ থেকে নির্গমনের পর এই সকল যৌগ স্ট্র্যাটোমণ্ডলে গিয়ে পৌছে।[২] এই ঘটনাটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে হ্যালোজেন যৌগের বৃদ্ধির ফলে ঘটে থাকে। CFC (ক্লোরোফ্লুরোকার্বনস) এবং অন্যান্য ক্ষয়কারী অন্যান্য যৌগসমূহকে ওজোনস্তর ক্ষয়কারী যৌগ (‘ODS) হিসেবে অভিহিত করা হয়ে থাকে। ওজোনস্তর ক্ষতিকর অতিবেগুনী রশ্মি যেমন UVB তরঙ্গ (২৮০–৩১৫ nm) পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে প্রবেশে বাধা প্রদান করে। পরিলক্ষিত ওজোনক্ষয় বিশ্বে ব্যপক উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে যার ফলে মন্ট্রিয়াল চুক্তি গৃহীত হয়েছে, যার ফলে ক্লোরোফ্লুরোকার্বনস, হ্যালোজেন এবং অন্যান্য ওজোনস্তর ক্ষয়কারী রাসায়নিক উৎপাদন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

বিভিন্ন গবেষণার তথ্যানুযায়ী ধারণা করা হয় যে, ওজোনস্তরের ক্ষয়ের ফলে যে অতিবেগুনী রশ্মি পৃথিবীতে প্রবেশ করে তা ত্বকের ক্যানসারছানি,[৩] উদ্ভিদজগতের ক্ষতি, প্ল্যাঙ্কটন হ্রাস, সমুদ্রের জীবের হ্রাস ইত্যাদির সমস্যার কারণ হতে পারে।

ওজোনস্তর ক্ষয়(Ozone depletion) দুটি স্বতন্ত্র কিন্তু সম্পর্কযুক্ত ঘটনা যা ১৯৭০ এর দশক থেকেই পরিলক্ষিত হচ্ছে। পৃথিবীর স্ট্রাটোমণ্ডলের ওজোনস্তর আয়তনে প্রতি দশকে ৪% হ্রাস পাচ্ছে এবং এর বেশিরভাগ অংশই ঘটছে পৃথিবীর মেরু অঞ্চলের স্ট্রাটোমণ্ডল মন্ডলে। এই সাম্প্রতিক ঘটনাটি ওজোনস্তর ছিদ্র বলা হয়ে থাকে।

Ozone depletion

এই ঘটনাটি ওজোনস্তরের ওজোন অণুর হ্যালোজেন দ্বারা প্রভাবকীয় ক্ষয়ের ফলে হয়ে থাকে।[১] এই হ্যালোজেন অণুর মূল উৎস হল মানবসৃষ্ট হ্যালোকার্বণ হিমায়ন পদার্থের সালোক বিভাজন। যেমনঃ ক্লোরোফ্লুরোকার্বনফ্রেয়নহ্যালোয়াঅ্যালকেন ইত্যাদি। ভূপৃষ্ঠ থেকে নির্গমনের পর এই সকল যৌগ স্ট্র্যাটোমণ্ডলে গিয়ে পৌছে।[২] এই ঘটনাটি পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে হ্যালোজেন যৌগের বৃদ্ধির ফলে ঘটে থাকে। CFC (ক্লোরোফ্লুরোকার্বনস) এবং অন্যান্য ক্ষয়কারী অন্যান্য যৌগসমূহকে ওজোনস্তর ক্ষয়কারী যৌগ (‘ODS) হিসেবে অভিহিত করা হয়ে থাকে। ওজোনস্তর ক্ষতিকর অতিবেগুনী রশ্মি যেমন UVB তরঙ্গ (২৮০–৩১৫ nm) পৃথিবীর বায়ুমন্ডলে প্রবেশে বাধা প্রদান করে। পরিলক্ষিত ওজোনক্ষয় বিশ্বে ব্যপক উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে যার ফলে মন্ট্রিয়াল চুক্তি গৃহীত হয়েছে, যার ফলে ক্লোরোফ্লুরোকার্বনস, হ্যালোজেন এবং অন্যান্য ওজোনস্তর ক্ষয়কারী রাসায়নিক উৎপাদন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

বিভিন্ন গবেষণার তথ্যানুযায়ী ধারণা করা হয় যে, ওজোনস্তরের ক্ষয়ের ফলে যে অতিবেগুনী রশ্মি পৃথিবীতে প্রবেশ করে তা ত্বকের ক্যানসারছানি,[৩] উদ্ভিদজগতের ক্ষতি, প্ল্যাঙ্কটন হ্রাস, সমুদ্রের জীবের হ্রাস ইত্যাদির সমস্যার কারণ হতে পারে।